শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০১:৩২, সোমবার, ০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

মজলুমের হাতে জুলুমের তলোয়ার

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
মজলুমের হাতে জুলুমের তলোয়ার

গোলাম মাওলা রনি

ঘটনাটি বেশি দিন আগের নয়, মাত্র ৩১০০ বছর আগের। আল কোরআন ও বাইবেলের এবং ওল্ড টেস্টামেন্টে অসাধারণভাবে কাহিনিটির বর্ণনা রয়েছে। আমি যতবারই পড়েছি ততবারই মনে হয়েছে মহান আল্লাহ কেন এমনটি করলেন। একটি জাতি যুগের পর যুগ মজলুম অবস্থায় কান্নাকাটি করল তারপর আল্লাহ তাদের দোয়া কবুল করলেন এবং নেতা নির্বাচন করে দিলেন। তারপর সেই নেতার নেতৃত্বে সবাই যখন জালুতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে গেল তখন পথের মাঝে বিরাট এক নদী ছিল। মজলুমরা ছিল ভীষণ ক্লান্ত এবং ক্ষুধার্ত। তারা নদীর টলটলে পানি দেখে আনন্দে আত্মহারা হয়ে পড়ল এবং পাগলের মতো দৌড়ে নদীর পানে ছুটল তৃষ্ণা নিবারণের জন্য। মজলুমদের জন্য আল্লাহর পক্ষ থেকে নির্বাচিত নেতা তালুত যাকে হিব্রু বাইবেলে সল বলে ডাকা হয় তিনি মজলুমদের বললেন খবরদার! নদীর পানি পান করবে না। আল্লাহ নিষেধ করেছেন। কিন্তু তৃষ্ণার্তদের বেশির ভাগই আল্লাহর হুকুম অমান্য করল এবং নদীর পানি খেয়ে ঘটনাস্থলে মারা গেল।

উল্লিখিত কাহিনির মধ্যে অনেকগুলো প্রশ্নের উত্তর খুঁজেছি যা নিয়ে আজকের নিবন্ধে বিস্তারিত আলোচনা করব এবং সেই ঘটনার সঙ্গে ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্ট পরবর্তী ঘটনার কী মিল রয়েছে, তা ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করব। তার আগে তালুত ও জালুতের কাহিনি বলে নিই। আমরা সবাই বাদশাহ সুলেমান যার বাইবেলিক নাম সলমন তাঁকে সবাই চিনি। কারণ খ্রিস্টের জন্মের প্রায় এক হাজার বছর আগে আজকের জেরুজালেম-সিরিয়া-লেবাননসহ বিস্তীর্ণ ভূমিতে তিনি যে সাম্রাজ্য পরিচালনা করতেন তার জৌলুস সব রূপকথার গল্পকে হার মানায়। বাদশাহ সুলেমানের পিতা ছিলেন হজরত দাউদ (আ.) বা ডেভিড আর তাঁর শ্বশুরের নাম ছিল তালুত বা সল। আমি যে সময়ের কাহিনি বলছি তার শুরুটা তালুতকে নিয়ে।

বনি ইসরায়েল জাতির লোকেরা পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের রাজা জালুত দ্বারা মারাত্মকভাবে নিগৃহীত ও অত্যাচারিত হচ্ছিল কয়েক যুগ অবধি। আর এই সময়টিতে তারা ছিল ভীতসন্তস্ত্র অসংগঠিত এবং নেতৃত্ববিহীন। নিজেদের পাপাচার, অবাধ্যতা এবং কলহবিবাদের কারণে আল্লাহ তাদের প্রতি ছিলেন বিরক্ত। ফলে তাদের মধ্যে থেকে নেতৃত্বের গুণাবলিসম্পন্ন মানুষ উঠিয়ে নিয়েছিলেন। ফলে জালুতের সৈন্যরা যখন বনি ইসরায়েলিদের আক্রমণ করত তখন তাদের বাধা দেওয়া তো দূরের কথা সহায়সম্পদ, স্ত্রী-কন্যা নিয়ে নিরাপদে পালানোর অবস্থা ছিল না। ফলে জালুত বাহিনী তাদের ইচ্ছামতো খুনজখম-লুটতরাজ, ধর্ষণ-অগ্নিসংযোগ ইত্যাদি জুলুম-অত্যাচার তো করতই উল্টো যাওয়ার সময় ইচ্ছামতো লোকজনকে দাসদাসীরূপে বন্দি করে নিয়ে যেত।BP

জালুতের ক্রমাগত অত্যাচারে বনি ইসরায়েলিরা হতদরিদ্র, বিশৃঙ্খলা, অসহায় এবং মজলুম জাতিতে পরিণত হয়ে আল্লাহর দরবারে প্রতিকারের জন্য অনবরত কাঁদতে আরম্ভ করল। তারা সেই যুগের নবী হজরত স্যামুয়েল (আ.)-এর কাছে গেল এবং জালুতের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার জন্য আল্লাহর পক্ষ থেকে একজন মনোনীত নেতার জন্য দোয়ার দরখাস্ত পেশ করল। হজরত স্যামুয়েল (আ.) নেতা হিসেবে যখন তালুতের নাম বললেন তখন বনি ইসরায়েলিদের পুরোনো অহংকারী স্বভাব প্রকাশ পেল- তারা বলল এ কেমন নেতা! ও তো গরিব আর লিকলিকে পাতলা। বংশও ভালো না এবং আর্থিকভাবে দুর্বল। ও কী করে আমাদের মতো অভিজাত সম্প্রদায়ের নেতা হবে। নবী জানালেন এটাই আল্লাহর হুকুম।

বনি ইসরায়েলিরা উপায়ান্তর না দেখে তালুতকেই নেতা মেনে নিল এবং তাঁর নেতৃত্বে জালুতের বাহিনীকে মোকাবিলা করতে গিয়ে নদীর পানি খেয়ে বেশির ভাগ মারা পড়ল। যারা নেতার নির্দেশ মেনে নদীর পানি পান করেনি তারা ছিল সংখ্যায় অল্প এবং এই অল্পসংখ্যক সঙ্গীসাথি নিয়ে তালুত নদী পার হলেন এবং জালুতের বিশাল বাহিনীকে পরাজিত করে বিশ্বরাজনীতির এক নতুন অধ্যায় সূচনা করলেন।

উল্লিখিত কাহিনি অধ্যয়ন করতে গিয়ে আমার মনে বারবার প্রশ্ন এসেছে মহান আল্লাহ কেন তৃষ্ণা নিবারণে নদীর পানি পান করতে নিষেধ করলেন। হয়তো নদীর পানি বিষাক্ত ছিল কিন্তু এই ধারণা আমার কাছে খুব বেশি যুক্তিযুক্ত মনে হতো না। অন্যদিকে আল্লাহ কেন বনি ইসরায়েলি সম্প্রদায়ের বাইরে থেকে তালুককে এনে নেতা নির্বাচন করলেন। এসব বিষয় নিয়ে বহুবার চিন্তা করেছি কিন্তু কূলকিনারা করতে পারিনি। কিন্তু বাংলাদেশে জুলাই-আগস্ট বিপ্লবের পরে সংঘটিত অরাজকতা-বিশৃঙ্খলা, চাঁদাবাজি, খুন-ধর্ষণ, সামাজিক অবিচার, কবর থেকে লাশ তুলে অপমান এবং সেই লাশ পুড়িয়ে ফেলার মতো আদিম বর্বরতা দেখার পর আমার মনে বনি ইসরায়েলিদের দুরবস্থা এবং তালুত জালুতের ঐতিহাসিক কাহিনি নতুন করে সামনে চলে এসেছে।

প্রথমত আমরা সবাই যেভাবে নেতা হতে চাই তা ইতিহাসের পথপরিক্রমায় কখনো সঠিক ছিল না। দ্বিতীয়ত আমরা যেভাবে নিজেদের গোত্র বংশ সম্প্রদায় বা দলের মধ্য থেকে নিজেদের পছন্দমতো নেতা বানিয়ে তার হাতে নিজেদের রাজনৈতিক কর্তৃত্ব তুলে দিই তা-ও হাজার বছরের ইতিহাসে কোনো দেশকালে সফলতা পায়নি। বরং মানুষের এহেন প্রবৃত্তির কারণে অনেক সভ্যতা ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়েছে এবং রাষ্ট্রব্যবস্থা ভেঙেচুরে চুরমার হওয়ার পর জালুতের মতো বিদেশি হানাদারদের লুটপাটের জন্য অভয়ারণ্যে পরিণত হয়েছে।

মানবজাতির ইতিহাসে নেতা নির্বাচনের দুটি পদ্ধতি রয়েছে। অশান্তির সময় নেতা অলৌকিকভাবে হাজির হন এবং আপন কর্ম দ্বারা জনগণের বিশ্বাস ও আস্থা অর্জন করেন। আমাদের দেশের শশাঙ্ক, গোপাল, আলাউদ্দিন হোসেন শাহ প্রমুখ এই শ্রেণির নেতা। ইউরোপে জুলিয়াস সিজার, হানিবল নেপোলিয়ন বোনাপাট যেভাবে জাতির অন্তিমকালে তলোয়ার হাতে তুলে নিয়েছিলেন তা বিশ্বরাজনীতির মাইলফলক হয়ে রয়েছে। সাম্প্রতিক দুনিয়ায় বুরকিনা ফাঁসোর বর্তমান প্রেসিডেন্ট ক্যাপ্টেন ইব্রাহিম তারোরে অভ্যুদয় উত্থান এবং সফলতা বিশ্লেষণ করলেই আপনারা বুঝতে পারবেন অশান্তির সময়ে কীভাবে নেতা নির্বাচন হয় এবং সেই নেতার প্রধান শক্তি থাকে তলোয়ার এবং দ্বিতীয় শক্তি থাকে জনগণের বিশ্বাস, ভালোবাসা এবং সমর্থন।

অরাজক ও অশান্তির বাইরে রাজনৈতিক শূন্যতার সময় জনগণের নেতা হওয়ার প্রক্রিয়াটি বেশ জটিল এবং দীর্ঘমেয়াদি। এ ক্ষেত্রে রাষ্ট্রব্যবস্থায় শাসনকর্মে নিয়োজিত রাজনৈতিক ব্যক্তির পরিবারে নেতা বেড়ে ওঠে যেমন পণ্ডিত জওহর লাল নেহরু, ইন্দিরা গান্ধী, রাজীব-রাহুল, সোনিয়া-প্রিয়াংকা ছাড়াও পাকিস্তানের জুলফিকার আলী ভুট্টো-বেনজির ভুট্টো বিলাওয়াল ভুট্টো নওয়াজ-শাহবাজ শরিফ- মরিয়ম শরিফের নাম উল্লেখযোগ্য। আর রাজতন্ত্রে যেমন পরিবারের বাইরে যাওয়ার সুযোগ নেই তেমনি পশ্চিমা গণতন্ত্রে দলের বাইরে যাওয়ার সুযোগ থাকে না। দলের কাঠামো রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড ইত্যাদির মাধ্যমেই বারাক ওবামা, ক্লিনটন, মার্গারেট থেচার কিংবা লি কুয়ানের মতো নেতা বের হয়ে আসে। সুতরাং নেতা নির্বাচন, নেতা তৈরি কিংবা নেতার আগমনের যে ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট রয়েছে তার কোনোটির সঙ্গেই আমাদের জুলাই বিপ্লবের নেতাদের কোনো মিল আমি খুঁজে পাইনি। ফলে অনিবার্যভাবে যা হওয়ার কথা ছিল তাই হচ্ছে এবং ভবিষ্যতে নতুন কিছু হওয়ার জন্য বা নতুন কিছু দেখার জন্য ইতিহাসের অমোঘ নিয়মের বাইরে যাওয়ার কোনো সুযোগ নেই।

আলোচনার এই পর্যায়ে এবার বনি ইসরায়েলিদের কাহিনি থেকে আবার ঢুঁ মেরে আসি। নদীর পানি পান করার ঘটনাটি যদি রূপক অর্থে ব্যাখ্যা করি তবে এটাকে চেইন অব কমান্ড এবং অবাধ্যতার শাস্তি হিসেবে বর্ণনা করা যেতে পারে। অর্থাৎ প্রচণ্ড ক্ষুধা-ক্লান্তি ও তৃষ্ণার সময়ে যারা নেতার হুকুমে অবিচল থাকতে পারে কেবল তারাই প্রতিপক্ষ শক্তির বিরুদ্ধে যুদ্ধে জয়ী হতে পারে এবং এ ধরনের অনুগত দৃঢ়চেতা সৈনিক স্বল্পসংখ্যক হলেও তারা জুলুমবাজ বিশাল বাহিনীকে অনায়াসে পরাজিত করতে সক্ষম।

তৃতীয়ত বনি ইসরায়েলিদের যে অংশটি নেতার নির্দেশ অমান্য করে পানি পান করেছিল তাদের মৃত্যুর ঘটনা প্রমাণ করে যুদ্ধকালীন অবাধ্যদের বেঁচে থাকার অধিকার নেই অথবা তাদের বেঁচে থাকা অনুচিত। এসব লোক যুদ্ধের সময় লড়াই না করে প্রতিপক্ষের সম্পত্তি-সম্পদ লুটপাটে ব্যস্ত থাকে এবং তাদের কুকর্মের কারণে লড়াকু সৈনিকরা ঠিকমতো যুদ্ধ করতে পারে না। এজন্য যুদ্ধের ময়দানের প্রথম ও প্রধান শর্ত হলো আনুগত্য, শৃঙ্খলা এবং বিশ্বস্ততা।

উল্লিখিত ঘটনার আলোকে আমরা যদি ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্ট পরবর্তী বিশৃঙ্খলা-অনাচার-লুটপাট-দুর্নীতি, মব সন্ত্রাস, জালজালিয়াতি, টাকা পাচার ইত্যাদি বিশ্লেষণ করি এবং সাবেক সরকারের ১৫ বছরের জুলুম-অত্যাচারে অতিষ্ঠদের আহাজারি বিশ্লেষণ করি তবে দেখতে পাব যে মহান আল্লাহ মজলুমদের ১৫ বছরের আহাজারির পর যে নেয়ামত দিয়েছেন তা ধ্বংস করতে এবং আল্লাহর নেয়ামতের অসম্মান ও অমর্যাদা করতে অনেক মজলুম পনেরো মিনিট সময় ধৈর্য ধরতে পারেনি। বরং তারা আল্লাহকে পনেরো মিনিট সময় না দিয়ে যেসব অপকর্ম করেছে তার দাবানল আজ টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়া পর্যন্ত যেভাবে ছড়িয়ে পড়েছে তা রাতারাতি বন্ধ হওয়ার কোনো অলৌকিক ঘটনা কি ঘটবে।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
বিছনাকান্দির দুঃখ
বিছনাকান্দির দুঃখ
গণপরিবহনে নৈরাজ্য
গণপরিবহনে নৈরাজ্য
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড স্মৃতি ও শিক্ষা
ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড স্মৃতি ও শিক্ষা
এনজিও-সহায়ক নীতিমালা দরকার
এনজিও-সহায়ক নীতিমালা দরকার
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
অভিনন্দন টিম বাংলাদেশ
অভিনন্দন টিম বাংলাদেশ
বিনিয়োগে মন্দা
বিনিয়োগে মন্দা
অস্তিত্বসংকটে শুঁটকিশিল্প
অস্তিত্বসংকটে শুঁটকিশিল্প
দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন
দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন
আহা গ্রিন ক্লিন হেলদি সিটি!
আহা গ্রিন ক্লিন হেলদি সিটি!
আড়াই হাজার বছর আগের মাছচাষি
আড়াই হাজার বছর আগের মাছচাষি
সর্বশেষ খবর
যুদ্ধবিরতির পর থেকে গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৯৩ ফিলিস্তিনি নিহত
যুদ্ধবিরতির পর থেকে গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৯৩ ফিলিস্তিনি নিহত

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার আকাশ আংশিক মেঘলা, অপরিবর্তিত তাপমাত্রা
ঢাকার আকাশ আংশিক মেঘলা, অপরিবর্তিত তাপমাত্রা

৩৮ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

তিন দাবিতে ডাকসুর বিক্ষোভ ও রেজিস্ট্রার ভবন ঘেরাও আজ
তিন দাবিতে ডাকসুর বিক্ষোভ ও রেজিস্ট্রার ভবন ঘেরাও আজ

৫৮ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

সকালে সড়কে ঝরল শিক্ষার্থীসহ ৩ প্রাণ
সকালে সড়কে ঝরল শিক্ষার্থীসহ ৩ প্রাণ

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিকতায় এআইয়ের ব্যবহার নিয়ে টিএমজিবি ও গিগাবাইটের কমর্শালা
সাংবাদিকতায় এআইয়ের ব্যবহার নিয়ে টিএমজিবি ও গিগাবাইটের কমর্শালা

৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিমান দুর্ঘটনার পর ব্ল্যাক বক্স খুঁজে পেয়েছে হংকং
বিমান দুর্ঘটনার পর ব্ল্যাক বক্স খুঁজে পেয়েছে হংকং

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় যেসব কর্মসূচি থাকবে আজ
ঢাকায় যেসব কর্মসূচি থাকবে আজ

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

রবিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
রবিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

আসিয়ান সম্মেলনে ট্রাম্প, প্রত্যাশা কি?
আসিয়ান সম্মেলনে ট্রাম্প, প্রত্যাশা কি?

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশের শ্রমবাজারে অশনিসংকেত
বিদেশের শ্রমবাজারে অশনিসংকেত

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ

২২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন

২৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২৬ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২৬ অক্টোবর ২০২৫

৩০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ অক্টোবর)

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

ক্লিকের যুগে প্রিন্ট মিডিয়ার টিকে থাকার লড়াই
ক্লিকের যুগে প্রিন্ট মিডিয়ার টিকে থাকার লড়াই

৩৪ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সন্তানের শিক্ষায় পিতা-মাতার আমানতদারি
সন্তানের শিক্ষায় পিতা-মাতার আমানতদারি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হারামের বিকল্প যে হালাল
হারামের বিকল্প যে হালাল

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দাসত্ব থেকে মর্যাদার মসনদে অধিষ্ঠিত সাহাবি
দাসত্ব থেকে মর্যাদার মসনদে অধিষ্ঠিত সাহাবি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রোনালদোর ৯৫০তম গোলে আল নাসরের টানা ছয় জয়
রোনালদোর ৯৫০তম গোলে আল নাসরের টানা ছয় জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিমিয়ার লিগে টানা চার ম্যাচ হারল লিভারপুল
প্রিমিয়ার লিগে টানা চার ম্যাচ হারল লিভারপুল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নর্থ ক্যারোলিনায় পার্টিতে বন্দুক হামলা, নিহত ২
নর্থ ক্যারোলিনায় পার্টিতে বন্দুক হামলা, নিহত ২

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে কার্ডভিত্তিক লেনদেন বেড়েছে তিন গুণের বেশি
দেশে কার্ডভিত্তিক লেনদেন বেড়েছে তিন গুণের বেশি

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আয়ারল্যান্ডের নতুন প্রেসিডেন্ট ক্যাথরিন কনলি
আয়ারল্যান্ডের নতুন প্রেসিডেন্ট ক্যাথরিন কনলি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে
ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিমিয়ার লিগে ম্যানইউর টানা তৃতীয় জয়
প্রিমিয়ার লিগে ম্যানইউর টানা তৃতীয় জয়

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাটগ্রামে অবৈধভাবে সার মজুত ও বেশি দামে বিক্রি, জব্দ-জরিমানা
পাটগ্রামে অবৈধভাবে সার মজুত ও বেশি দামে বিক্রি, জব্দ-জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির ৩১ দফা লিফলেট বিতরণ
কুমিল্লায় বিএনপির ৩১ দফা লিফলেট বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দ্বিনি বিষয়ে আলেমদের দ্বারস্থ হতে হবে
দ্বিনি বিষয়ে আলেমদের দ্বারস্থ হতে হবে

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বাধিক পঠিত
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালমান শাহ-মৌসুমী জুটি ভাঙে সামিরার কারণে : সালমানের সহকারী
সালমান শাহ-মৌসুমী জুটি ভাঙে সামিরার কারণে : সালমানের সহকারী

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসামিদের দেশত্যাগ ঠেকাতে ইমিগ্রেশনে তথ্য পাঠিয়েছে পুলিশ
আসামিদের দেশত্যাগ ঠেকাতে ইমিগ্রেশনে তথ্য পাঠিয়েছে পুলিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া
জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রকাশ্যে চিত্রনায়িকা নিপুণ
প্রকাশ্যে চিত্রনায়িকা নিপুণ

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে : তথ্য উপদেষ্টা
সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে : তথ্য উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তিযোদ্ধা ওয়ারিশদের তথ্য এমআইএস সফটওয়্যারে সংরক্ষণের নির্দেশ
মুক্তিযোদ্ধা ওয়ারিশদের তথ্য এমআইএস সফটওয়্যারে সংরক্ষণের নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের
গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরিষার তেলের যত গুণ
সরিষার তেলের যত গুণ

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের প্রত্যাবর্তনের সব দরজা বন্ধ করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের প্রত্যাবর্তনের সব দরজা বন্ধ করতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভালুকায় বিএনপির আনন্দ মিছিল
ভালুকায় বিএনপির আনন্দ মিছিল

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেন-জিরা হাসিনার ‘মিথ’ ভেঙে দিয়েছে : চিফ প্রসিকিউটর
জেন-জিরা হাসিনার ‘মিথ’ ভেঙে দিয়েছে : চিফ প্রসিকিউটর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির
‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’
যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’
শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাসে ছিল ২৩৪টি স্মার্টফোন, ২০ জনের প্রাণহানিতে থাকতে পারে ব্যাটারি বিস্ফোরণের প্রভাব
বাসে ছিল ২৩৪টি স্মার্টফোন, ২০ জনের প্রাণহানিতে থাকতে পারে ব্যাটারি বিস্ফোরণের প্রভাব

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লঘুচাপ রূপ নিতে পারে নিম্নচাপে, বৃষ্টির আভাস
লঘুচাপ রূপ নিতে পারে নিম্নচাপে, বৃষ্টির আভাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ে করতে যাওয়া বরকে ধরে নিয়ে গেল ইসরায়েলি সেনারা
বিয়ে করতে যাওয়া বরকে ধরে নিয়ে গেল ইসরায়েলি সেনারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান হিসেবে স্টিভ ফ্যাগিনকে নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের
গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান হিসেবে স্টিভ ফ্যাগিনকে নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুক পোস্টে বিচ্ছেদের গুঞ্জন, পূর্ণিমা জানালেন সত্যিটা কী
ফেসবুক পোস্টে বিচ্ছেদের গুঞ্জন, পূর্ণিমা জানালেন সত্যিটা কী

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ
প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রশ্নের সেট ‘পদ্মা’ হলে দিতে হবে কাশি, বারবার কাশতে গিয়ে ধরা পড়লেন পরীক্ষার্থী
প্রশ্নের সেট ‘পদ্মা’ হলে দিতে হবে কাশি, বারবার কাশতে গিয়ে ধরা পড়লেন পরীক্ষার্থী

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে গাজার আকাশে টহল দিচ্ছে মার্কিন ড্রোন
যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে গাজার আকাশে টহল দিচ্ছে মার্কিন ড্রোন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনোক্র্যাট সরকারের কাছে গাজার ক্ষমতা হস্তান্তরে রাজি হামাস
টেকনোক্র্যাট সরকারের কাছে গাজার ক্ষমতা হস্তান্তরে রাজি হামাস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে আগুনের ঘটনা তদন্তে আসছে ৪ দেশের বিশেষজ্ঞ টিম : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিমানবন্দরে আগুনের ঘটনা তদন্তে আসছে ৪ দেশের বিশেষজ্ঞ টিম : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে
ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তিতে ইয়েমেনে জাতিসংঘের ৭ কর্মী আটক
ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তিতে ইয়েমেনে জাতিসংঘের ৭ কর্মী আটক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণের অভিযোগ করে ভারতে নারী চিকিৎসকের আত্মহত্যা, চার পৃষ্ঠার চিঠি
ধর্ষণের অভিযোগ করে ভারতে নারী চিকিৎসকের আত্মহত্যা, চার পৃষ্ঠার চিঠি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
একটি ফোন কলের অপেক্ষা
একটি ফোন কলের অপেক্ষা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী বেগম জিয়া অথবা তারেক রহমান
বিএনপির প্রার্থী বেগম জিয়া অথবা তারেক রহমান

নগর জীবন

মন্ত্রণালয় ও মাঠ প্রশাসনে আসছে ব্যাপক পরিবর্তন
মন্ত্রণালয় ও মাঠ প্রশাসনে আসছে ব্যাপক পরিবর্তন

প্রথম পৃষ্ঠা

অবকাঠামো ছাড়াই বিদ্যুতের গাড়ি!
অবকাঠামো ছাড়াই বিদ্যুতের গাড়ি!

পেছনের পৃষ্ঠা

তাবিথের নেতৃত্বে বাফুফের প্রথম বছর
তাবিথের নেতৃত্বে বাফুফের প্রথম বছর

মাঠে ময়দানে

একজন ক্ষণজন্মা ধূমকেতু
একজন ক্ষণজন্মা ধূমকেতু

শোবিজ

তদন্ত করবেন চার দেশের বিশেষজ্ঞরা
তদন্ত করবেন চার দেশের বিশেষজ্ঞরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নিঃস্ব থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
নিঃস্ব থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা
বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিল গেটসের চোখে সুপারহিরো অমিতাভ
বিল গেটসের চোখে সুপারহিরো অমিতাভ

শোবিজ

ফুরফুরে মেজাজে বুবলী
ফুরফুরে মেজাজে বুবলী

শোবিজ

দূরত্ব ও সময় মেপে টাকা নেয় সিন্ডিকেট
দূরত্ব ও সময় মেপে টাকা নেয় সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিভাবকশূন্য মিডিয়া ইন্ডাস্ট্র্রি
অভিভাবকশূন্য মিডিয়া ইন্ডাস্ট্র্রি

শোবিজ

জাতীয় ক্রিকেটে দুরন্ত সেঞ্চুরি আরিফুলের
জাতীয় ক্রিকেটে দুরন্ত সেঞ্চুরি আরিফুলের

মাঠে ময়দানে

নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়
নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়

প্রথম পৃষ্ঠা

নিগারদের বিশ্বকাপ শেষ আজ
নিগারদের বিশ্বকাপ শেষ আজ

মাঠে ময়দানে

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক মেয়রসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক মেয়রসহ চারজন

নগর জীবন

অনুশীলনে টাইগাররা
অনুশীলনে টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

অ্যালানার ৭ উইকেট
অ্যালানার ৭ উইকেট

মাঠে ময়দানে

ওয়ানডেতে শচীনের পরেই কোহলি
ওয়ানডেতে শচীনের পরেই কোহলি

মাঠে ময়দানে

খেলল কিংস জিতল আল সিব
খেলল কিংস জিতল আল সিব

মাঠে ময়দানে

এক মঞ্চে জাতীয় নেতারা
এক মঞ্চে জাতীয় নেতারা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিরতিতে জাহ্নবী
বিরতিতে জাহ্নবী

শোবিজ

সাগরে জেগে ওঠা রূপকথার রাজ্য
সাগরে জেগে ওঠা রূপকথার রাজ্য

দেশগ্রাম

জামায়াত অফিস ভাঙচুর-হত্যাচেষ্টা সাংবাদিক কারাগারে
জামায়াত অফিস ভাঙচুর-হত্যাচেষ্টা সাংবাদিক কারাগারে

দেশগ্রাম

সীমান্তে ভারতীয় পণ্য জব্দ
সীমান্তে ভারতীয় পণ্য জব্দ

দেশগ্রাম

গলার কাঁটা স্লুইসগেট
গলার কাঁটা স্লুইসগেট

দেশগ্রাম

অবৈধভাবে টিকিট কেনায় জরিমানা সাত যাত্রীর
অবৈধভাবে টিকিট কেনায় জরিমানা সাত যাত্রীর

দেশগ্রাম

অস্ত্র-মাদকসহ আটক যুবদল নেতা
অস্ত্র-মাদকসহ আটক যুবদল নেতা

দেশগ্রাম