শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৪২, সোমবার, ০৮ জুলাই, ২০১৯ আপডেট:

পানির নিচে চট্টগ্রাম নগর

সাইদুল ইসলাম ও রেজা মুজাম্মেল, চট্টগ্রাম:
অনলাইন ভার্সন
পানির নিচে চট্টগ্রাম নগর

চট্টগ্রাম নগরের বন্দর এলাকার ৩ ফকির হাট রোডে আগে জলাবদ্ধতা হতো না। কিন্তু আজকের প্রবল বর্ষণে ওই এলাকা তলিয়ে যায়। নগরের বড়পুল থেকে নিমতলা পর্যন্ত সড়কে অতীতে সামান্যই পানি জমলেও আজ সাড়ে ৫ কিলোমিটারের এ সড়কে হাঁটুজল হয়েছে। তাছাড়া হাঁটু পরিমাণ পানি জমেছে মুরাদপুর থেকে লালখানবাজার পর্যন্ত ফ্লাইওভারে।     

এবারের বর্ষা মৌসুমের প্রথম ভারী বর্ষণে এভাবে নগরের নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হয়েছে। মূল সড়ক পার হয়ে উপসড়ক ও গলিতেও হয়েছে নগরের অভিশাপ খ্যাত এ জলাবদ্ধতা। পথে পথে অন্তহীন দুর্ভোগে পড়ছেন মানুষ। বিপাকে পড়েছে শিক্ষার্থী ও অফিসগামী কর্মকর্তা-কর্মচারিরা। হয়েছে দেয়াল ধ্বস। সড়কে ভেঙ্গে পড়েছে বৃক্ষ। টানা বর্ষণে বিভিন্ন সড়কে পানি জমে বিঘিœত হয়েছে যানবাহন চলাচল। সৃষ্টি হয়েছে সীমাহীন যানজট। এ যানজট মূল সড়ক পেরিয়ে ঢুকেছে উপসড়কে। তাছাড়া পানি ঢুকেছে বাসা, দোকান, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান, অফিস ও কাঁচাবাজারে। টানা বৃষ্টিতে রয়েছে পাহাড়ধসের শঙ্কা।

জানা যায়, চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন (চসিক) প্রতিবছর জলাবদ্ধতা নিয়ন্ত্রণে নগরের নালা-নর্দমা ও ড্রেন পরিস্কার করে। কিন্তু এবছর চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (সিডিএ) চলমান মেগা প্রকল্পের কারণে চসিক পরিস্কারের কাজটি করেনি, করেছে কেবল রুটিন। তাছাড়া চলমান মেগা প্রকল্পের কারণে কর্ণফুলী নদীর সংযোগ থাকা চারটি খালের মুখ প্রায় অচল। এর সঙ্গে আছে ওয়াসার অপরিকল্পিত খোঁড়াখুঁড়ি। ফলে নগরের পানিগুলো সহজে প্রবাহিত হতে না পারায় দ্রুত জলাবদ্ধতা তৈরি হয়েছে।

ছবি- দিদারুল আলম

নগরবাসীর অভিযোগ, দুই সেবা সংস্থার দায়িত্বহীনতার কারণে এবার নগরবাসীকে জলাবদ্ধতার ভয়ানক রূপ দেখতে হচ্ছে। তারা যদি প্রত্যাশিত দায়িত্ব পালন করত, তাহলে জলাবদ্ধতা অন্তত এমন ভয়াবহ অবস্থা ধারণ করত না। পরিস্থিতি আরো অনেক সহনীয় থাকত।

বহদ্দারহাট খাজা রোডের বাসিন্দা ডা. হামিদ হোসাইন আজাদ বলেন, ‘বহদ্দরহাট থেকে খাজা রোড চৌধুরী স্কুল পর্যন্ত সড়কে প্রায় বুক সমান পানি জমেছে। শঙ্কা হলো, এসব পানি অত্যন্ত কাঁদা ও ময়লাযুক্ত। এসব পানিতে চলাচল করলে চর্ম রোগসহ নানা সমস্যা দেখা দেওয়ার সম্ভাবনা বেশি।’

চসিকের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী (যান্ত্রিক) সুদীপ বসাক বলেন, ‘মেগা প্রকল্পের কারণে চসিক রুটিন-কাজ ছাড়া জলাবদ্ধতা নিয়ন্ত্রণে বড় বরাদ্দের নালা-নর্দমা পরিস্কারের কাজ করেনি। ফলে অনেক জায়গায় পানি জমে থাকার খবর শুনেছি।’ 

তিনি বলেন, ‘জলাবদ্ধতা নিরসন বা নিয়ন্ত্রণে যেকোনো মূল্যে পানি দ্রুত নিষ্কাশনের ব্যবস্থা করতে হবে। অন্যথায় যত প্রকল্পই নেয়া হোক না কেন জলাবদ্ধতা নিরসন সম্ভব হবে না।’  

সিডিএ’র মেগা প্রকল্পের পরিচালক আহমেদ মঈনুদ্দিন বলেন, ‘জলবাবদ্ধতা কমাতে সেনাবাহিনীর পাঁচটি রেসপন্স টিম মাঠে কাজ করছে। তাছাড়া প্রবর্তক মোড়, দুই নম্বর গেটসহ এ ধরণের জায়গায় কেন বেশি পানি জমে এবং এর কারণ কী তার বের করে সমাধানের পথ বের করতে একটি কনসালটেন্ট টিম কাজ করছে।’      

পতেঙ্গার আবহাওয়া অফিস সূত্রে জানা যায়, গত শনিবার থেকে বৃষ্টির পরিমাণ বেড়েছে। গত রবিবার রাত চট্টগ্রামে ভারী বর্ষণ শুরু হয়ে সোমবার বিকাল পর্যন্ত টানা বৃষ্টি হয়। পতেঙ্গা আবহাওয়া অফিসের সহকারি আবহাওয়াবিদ প্রদীপ কান্তি নাথ বলেন, ‘সোমবার দুপুর ১২টা পর্যন্ত গত ২৪ ঘণ্টায় ১৩৬ দশমিক ২ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড হয়। সমুদ্র বন্দরগুলোকে ৩ নং সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।’

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, টানা বৃষ্টিতে চট্টগ্রাম ওয়াসার প্রধান কার্যালয়ের নিচতলা, চট্টগ্রাম মা-শিশু জেনারেল হাসপাতালের নিচতলায় হাঁটু পানি উঠে যায়। বর্ষণে নগরীর প্রায় সব নিন্মাঞ্চল প্লাবিত হয়। ফলে সংকট দেখা দিয়েছে গণপরিবহনের। পানির মধ্যে অটোরিকশা, ব্যক্তিগত গাড়ি নামলেও বিকল হয়ে দুর্ভোগে পড়তে হয়েছে অনেককে। পানিতে ভাসছে চকবাজার, বহদ্দারহাটসহ আশাপাশের কাঁচাবাজারগুলো। পানি ঢুকেছে নগরের বিভিন্ন মার্কেটের নিচতলা, বিভিন্ন নিচু এলাকার কলোনি ও ভবনের নিচতলার বাসাগুলোতে। তাছাড়া নগরের হালিশহরের নয়াবাজার, বড়পুল, এক্সেস রোড, নিমতলা থেকে বড়পুল মোড়, ওয়াসা, মেহেদিবাগ, প্রবর্তক, অক্সিজেন মোড়, মুরাদপুর, মোহাম্মদপুর আবাসিক এলাকা, ২ নম্বর গেইট, চান্দগাঁও আবাসিক এলাকা, বহদ্দারহাট, বাদুরতলা, পাঁচলাইশ, শুলকবহর, কাপাসগোলা, কাতালগঞ্জ, বাকলিয়ার কেবি আমান আলী রোড, কালামিয়া বাজার, চাক্তাই, খাতুনগঞ্জ কোরবাণিগঞ্জ, আগ্রাবাদ সিডিএ আবাসিক এলাকা, বাকলিয়াসহ নগরের বড় এলাকাজুড়ে পানি থৈ থৈ করছে। কোথাও হাঁটু পানি, কোথাও কোমর পানি, কোথাও কাঁদাযুক্ত পানিতে ভাসছে নগরের সড়ক-উপসড়ক এবং অলিগলি।   

চকবাজারের বাসিন্দা কামাল উদ্দিন বলেন, ‘বৃষ্টি হলেই নগর পানিতে তলিয়ে যায়। এটি অতীত অভিজ্ঞতা। চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন নগরের নালা-নর্দমা ও ড্রেনগুলো পরিস্কার না করায় এমন অবস্থা হয়েছে বলে আমরা মনে করছি। আমরা কী কেবলই দুঃখ দুর্দশার মধ্যে দিনাতিপাত করব।’

প্রসঙ্গত, চট্টগ্রাম নগরের জলাবদ্ধতা নিরসনে সিডিএ) ৫ হাজার ৬১৬ কোটি ৪৯ লক্ষ ৯০ হাজার টাকার একটি, চসিক এক হাজার ২৫৬ কোটি ১৫ লাখ টাকার একটি প্রকল্প গ্রহণ করেছে। তাছাড়া পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) এক হাজার ৬২০ কোটি ৭৩ লাখ টাকার একটি প্রকল্প প্রক্রিয়াধীন।

বন্দর পরিস্থিতি
বন্দরের পরিবহন বিভাগ সূত্রে জানা যায়, এনসিটি, সিসিটি ও জিসিবি বার্থের  জাহাজে কনটেইনার হ্যান্ডলিং স্বাভাবিক রয়েছে। তবে প্রবল বর্ষণের কারণে চট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙরে (বঙ্গোপসাগর) বড় জাহাজ থেকে ছোট জাহাজে খাদ্যশস্যসহ বৃষ্টিতে ভিজলে নষ্ট হয় এমন খোলা পণ্য খালাস বন্ধ রয়েছে। চার শতাধিক লাইটার কর্ণফুলী নদীতে বসে আছে।

ওয়াটার ট্রান্সপোর্ট সেলের (ডব্লিউটিসি) নির্বাহী পরিচালক মাহবুব রশীদ বলেন, ‘চট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙরে বড় জাহাজ থেকে ছোট জাহাজে খাদ্যশস্যসহ বৃষ্টিতে ভিজলে নষ্ট হয় এমন খোলা পণ্য খালাস বন্ধ রয়েছে। তবে পাথর জাতীয় কিছু পণ্য দু-চারটি লাইটার জাহাজে খালাস হয়েছে। বৈরী আবহাওয়ায় সাগর উত্তাল থাকলে বিদেশি জাহাজের পাইলটরা লাইটারিং বন্ধ করে দেন।’

দু’টি দেয়াল ধস
প্রবল বর্ষণে নগরে দুটি দেয়াল ধসের ঘটনা ঘটে। এর মধ্যে একটি চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালের সীমানা দেওয়া এবং অপরটি হেমসেন লেইন ১ নম্বর গলির নির্মাণাধীন বহুতল ভবনের সীমানা প্রাচীর। সকালে ভারি বৃষ্টিপাতের সময় এ ঘটনা ঘটে। তবে দেয়াল ধসে কোথাও কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।

স্থানীয়দের অভিযোগ, নিম্নমানের উপকরণ দিয়ে নির্মাণ করায় জেনারেল হাসপাতালের সীমানা দেয়ালটির ধ্বংস হয়।

কোতয়ালী থানার এএসআই মিজানুর রহমান বলেন, ‘বৃষ্টির পানিতে পুরোনো একটি দেয়াল ধসে যায়। ৯৯৯ নম্বরে ফোন পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে যাই। তবে ভবনের মালিক নিজস্ব লোকজন দিয়ে ভাঙ্গা দেয়াল সরিয়েছে।

জেলা প্রশাসনের উদ্যোগ
প্রবল বর্ষণে নগরের ১৭টি অতি ঝুঁকিপূর্ণ পাহাড় ধসের শঙ্কা থাকে। এ কারণে পাহাড় ধসে প্রাণহানি ঠেকাতে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন নানা উদ্যোগ নিয়েছে। এর মধ্যে পাহাড় থেকে অন্যত্র সরাতে ৬ সহকারি কমিশনার এবং জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন শাখাকে বিশেষ দায়িত্ব দেয়া, ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় মাইকিং, প্রয়োজনীয় শুকনো খাবার সংগ্রহে রাখা। তাছাড়া রেড ক্রিসেন্ট চালু করেছে নিয়ন্ত্রণ কক্ষ এবং জেলা সিভিল সার্জন গঠন করেছেন মেডিকেল টিম।

জেলা প্রশাসনের সহকারি কমিশনার তৌহিদুল ইসলাম বলেন, ‘ইতোমধ্যে ঝুকিপূর্ণ পাহাড় থেকে ৩৬১টি পরিবারকে সরিয়ে আশ্রয়কেন্দ্রে নেওয়া হয়েছে। আরও যারা আছে তাদেরকেও সরানোর প্রক্রিয়া অব্যাহত আছে।’

যানজটে নাকাল
নগর পুলিশ জানায়, বৃষ্টির কারণে নগরীর অধিকাংশ সড়কে যানজট তৈরি হয়। কাপ্তাই রাস্তারার মাথা, বদ্দারহাট, মুরাদপুর, শোলকবহর এলাকা, দুই নং গেট, অক্সিজেন, জিইসি মোড় থেকে খুলশী, শিল্পকলা এলাকার মোহাম্মদ আলী রোড, ওযারলেস গেট মুরগি ফার্ম, প্রবর্তক মোড়, চকবাজার, ডিসি রোড, ওয়াসা মোড, নিউমার্কেট থেকে আমতলা, নিউ মার্কেট থেকে বিআরটিসি মোড়, চৌমুহনী থেকে কদমতলী মোড়, আগ্রাবাদ বাদামতলী মোড় থেকে এক্সেস রোড, সদরঘাট মোড়, সল্টগোলা ক্রসিং, ইপিজেড থেকে বন্দরটিলাসহ বিভিন্ন এলাকায় যানজট তৈরি হয়।

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া ও করোনা মোকাবেলায় তিন মাসব্যাপী অভিযান চালাবে চসিক: মেয়র
ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া ও করোনা মোকাবেলায় তিন মাসব্যাপী অভিযান চালাবে চসিক: মেয়র
চট্টগ্রামে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
হত্যা মামলায় ৩৩ বছর পর আসামি গ্রেফতার
হত্যা মামলায় ৩৩ বছর পর আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রাম মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের পূর্ণাঙ্গ কমিটির অনুমোদন
চট্টগ্রাম মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের পূর্ণাঙ্গ কমিটির অনুমোদন
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে সিদ্ধান্তে সকল পক্ষের মতামত জরুরি: জোনায়েদ সাকি
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে সিদ্ধান্তে সকল পক্ষের মতামত জরুরি: জোনায়েদ সাকি
চট্টগ্রামে রথযাত্রায় ঐক্যের ডাক
চট্টগ্রামে রথযাত্রায় ঐক্যের ডাক
বাকলিয়ায় জোড়া খুন মামলার আসামি গ্রেফতার
বাকলিয়ায় জোড়া খুন মামলার আসামি গ্রেফতার
মিয়ানমারে পাচারকালে সার-আলুসহ ১৩ জন গ্রেফতার
মিয়ানমারে পাচারকালে সার-আলুসহ ১৩ জন গ্রেফতার
আওয়ামী লীগের উপ-কমিটির সদস্য গ্রেফতার
আওয়ামী লীগের উপ-কমিটির সদস্য গ্রেফতার
মদসহ সিএনজি গ্রেফতার ১
মদসহ সিএনজি গ্রেফতার ১
আবারও প্রশ্নবোধক নির্বাচন হলে দেশ সংকটে পড়বে : তাহের
আবারও প্রশ্নবোধক নির্বাচন হলে দেশ সংকটে পড়বে : তাহের
সর্বশেষ খবর
মধ্যরাতে রাজধানীর সড়কে ঝরল পাঁচ প্রাণ
মধ্যরাতে রাজধানীর সড়কে ঝরল পাঁচ প্রাণ

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

টরন্টোতে ঋত্বিক ঘটকের শতবর্ষ উদযাপন
টরন্টোতে ঋত্বিক ঘটকের শতবর্ষ উদযাপন

১৩ মিনিট আগে | পরবাস

কয়েক মাসের মধ্যেই সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম উৎপাদন শুরু করতে পারে ইরান: আইএইএ
কয়েক মাসের মধ্যেই সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম উৎপাদন শুরু করতে পারে ইরান: আইএইএ

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আত্মহত্যার পথ বেছে নিতে চেয়েছিলেন আমির
আত্মহত্যার পথ বেছে নিতে চেয়েছিলেন আমির

২৪ মিনিট আগে | শোবিজ

‘সারা দেশের প্রেসক্লাবগুলো এক ছাতার নিচে আনার পরিকল্পনা চলছে’
‘সারা দেশের প্রেসক্লাবগুলো এক ছাতার নিচে আনার পরিকল্পনা চলছে’

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লেবাননে ইসরায়েলি ড্রোন হামলা, নিহত ৩
লেবাননে ইসরায়েলি ড্রোন হামলা, নিহত ৩

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে কাঁপল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কাঁপল পাকিস্তান

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাজমুল হোসেন শান্তর টেস্ট পরিসংখ্যান
নাজমুল হোসেন শান্তর টেস্ট পরিসংখ্যান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীকে ধর্ষণ-ভিডিও ধারণ, প্রধান আসামিসহ গ্রেফতার ৫
নারীকে ধর্ষণ-ভিডিও ধারণ, প্রধান আসামিসহ গ্রেফতার ৫

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গোপালগঞ্জে ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
গোপালগঞ্জে ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার প্রধানকে আর ঢুকতে না দেওয়ার ঘোষণা ইরানের
জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার প্রধানকে আর ঢুকতে না দেওয়ার ঘোষণা ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ মাস পর কিউই শিবিরে মিলনে
১৬ মাস পর কিউই শিবিরে মিলনে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় অপুষ্টিতে অন্তত ৬৬ শিশুর মৃত্যু
গাজায় অপুষ্টিতে অন্তত ৬৬ শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকরি টেকাতে পারলেন না নিস্টলরয়
চাকরি টেকাতে পারলেন না নিস্টলরয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩২ মাস পর নতুন গান নিয়ে ফিরতে প্রস্তুত ‘ব্ল্যাকপিংক’
৩২ মাস পর নতুন গান নিয়ে ফিরতে প্রস্তুত ‘ব্ল্যাকপিংক’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিতর্কিত আম্পায়ারিং নিয়ে সমালোচনা, শাস্তি পেলেন ড্যারেন সামি
বিতর্কিত আম্পায়ারিং নিয়ে সমালোচনা, শাস্তি পেলেন ড্যারেন সামি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্পের ছেলে
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্পের ছেলে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ জুন)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম আবার কমলো
স্বর্ণের দাম আবার কমলো

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

উদ্যোক্তাদের আস্থার অভাব শিল্প উৎপাদনকে প্রভাবিত করছে: ঢাকা চেম্বার
উদ্যোক্তাদের আস্থার অভাব শিল্প উৎপাদনকে প্রভাবিত করছে: ঢাকা চেম্বার

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ২৪ ঘণ্টায় নিহত অন্তত ৮১
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ২৪ ঘণ্টায় নিহত অন্তত ৮১

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাসের পাতায় ইরান
ইতিহাসের পাতায় ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আরবে প্রেরিত পাঁচ নবী-রাসুল
আরবে প্রেরিত পাঁচ নবী-রাসুল

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নববর্ষে সুন্দর ভবিষ্যৎ গড়ার প্রত্যয় গ্রহণ করুন
নববর্ষে সুন্দর ভবিষ্যৎ গড়ার প্রত্যয় গ্রহণ করুন

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জায়েদ ইবনে খাত্তাব (রা.)-এর বীরত্ব
জায়েদ ইবনে খাত্তাব (রা.)-এর বীরত্ব

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘হিজরি সপ্তাহ ১৪৪৭’ উদযাপন
‘হিজরি সপ্তাহ ১৪৪৭’ উদযাপন

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৫১ বলে সেঞ্চুরি করে মান্ধানার অনন্য কীর্তি
৫১ বলে সেঞ্চুরি করে মান্ধানার অনন্য কীর্তি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ৬২
গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ৬২

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিগন্যাল অমান্য করে রেললাইনে অটোরিকশা, ট্রেনের ধাক্কায় মা-ছেলের মৃত্যু
সিগন্যাল অমান্য করে রেললাইনে অটোরিকশা, ট্রেনের ধাক্কায় মা-ছেলের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
প্রতিহতের ঘোষণা উপেক্ষা করে রুমিন ফারহানার জনসভা, মানুষের ঢ্ল
প্রতিহতের ঘোষণা উপেক্ষা করে রুমিন ফারহানার জনসভা, মানুষের ঢ্ল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের বিমানঘাঁটিতে হাইপারসনিক মিসাইল নিক্ষেপ রাশিয়ার
ইউক্রেনের বিমানঘাঁটিতে হাইপারসনিক মিসাইল নিক্ষেপ রাশিয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামী আন্দোলনের ১৬ দফা ঘোষণা
ইসলামী আন্দোলনের ১৬ দফা ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জোটবদ্ধ ইসলামি দল হবে আগামী দিনের প্রধান রাজনৈতিক শক্তি: চরমোনাই পীর
জোটবদ্ধ ইসলামি দল হবে আগামী দিনের প্রধান রাজনৈতিক শক্তি: চরমোনাই পীর

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার গাজা যুদ্ধবিরতি নিয়ে সুখবর দিলেন ট্রাম্প
এবার গাজা যুদ্ধবিরতি নিয়ে সুখবর দিলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন সরকারকে ৩০ মিলিয়ন ডলার সহায়তা প্রদান সৌদি আরবের
ফিলিস্তিন সরকারকে ৩০ মিলিয়ন ডলার সহায়তা প্রদান সৌদি আরবের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগস্টেই রাজধানীতে নামছে ই-রিকশা
আগস্টেই রাজধানীতে নামছে ই-রিকশা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পর্যটক টানতে সাগরতীরে রিসোর্ট খুললেন কিম জং উন
পর্যটক টানতে সাগরতীরে রিসোর্ট খুললেন কিম জং উন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিডিয়াই আমাকে ‘পিয়া জান্নাতুল’ বানিয়েছে, ছেড়ে যেতে চাই না
মিডিয়াই আমাকে ‘পিয়া জান্নাতুল’ বানিয়েছে, ছেড়ে যেতে চাই না

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্পের ছেলে
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্পের ছেলে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে শীর্ষ কমান্ডার ও বিজ্ঞানীদের রাষ্ট্রীয় জানাজায় মানুষের ঢল
ইরানে শীর্ষ কমান্ডার ও বিজ্ঞানীদের রাষ্ট্রীয় জানাজায় মানুষের ঢল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের সহিংসতার নিন্দা জানাল সৌদি আরব
ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের সহিংসতার নিন্দা জানাল সৌদি আরব

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশের প্রথম অধিবেশন শুরু
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশের প্রথম অধিবেশন শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কালও চলবে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ও ‘মার্চ টু এনবিআর’
কালও চলবে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ও ‘মার্চ টু এনবিআর’

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন আমাদের দেশের জন্য প্রযোজ্য নয় : সালাহউদ্দিন
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন আমাদের দেশের জন্য প্রযোজ্য নয় : সালাহউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই পাখির ছানাকে হত্যা
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই পাখির ছানাকে হত্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ট্রাম্পের ক্ষমতা আরও বাড়িয়ে দিল যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট
ট্রাম্পের ক্ষমতা আরও বাড়িয়ে দিল যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারীকে ধর্ষণ-ভিডিও ধারণ, প্রধান আসামিসহ গ্রেফতার ৫
নারীকে ধর্ষণ-ভিডিও ধারণ, প্রধান আসামিসহ গ্রেফতার ৫

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই আনিসা আজ এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবেন
সেই আনিসা আজ এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবেন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্বল ব্যাংকগুলোতে সাড়ে ৫২ হাজার কোটি টাকা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক
দুর্বল ব্যাংকগুলোতে সাড়ে ৫২ হাজার কোটি টাকা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টেস্ট অধিনায়কত্ব ছাড়লেন শান্ত
টেস্ট অধিনায়কত্ব ছাড়লেন শান্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিমানবন্দরে ভাল্লুকের তাণ্ডব: ফ্লাইট বাতিল, রানওয়ে বন্ধ
বিমানবন্দরে ভাল্লুকের তাণ্ডব: ফ্লাইট বাতিল, রানওয়ে বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এনবিআর কর্মকর্তারা এতদিন আমাদের জ্বালিয়েছে, এখন সরকারকে: শওকত আজিজ
এনবিআর কর্মকর্তারা এতদিন আমাদের জ্বালিয়েছে, এখন সরকারকে: শওকত আজিজ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পোড়া গন্ধে মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট
পোড়া গন্ধে মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় আসাদপন্থী আলাউইদের হত্যা-অপহরণ বন্ধের আহ্বান জাতিসংঘের
সিরিয়ায় আসাদপন্থী আলাউইদের হত্যা-অপহরণ বন্ধের আহ্বান জাতিসংঘের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার প্রধানকে আর ঢুকতে না দেওয়ার ঘোষণা ইরানের
জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার প্রধানকে আর ঢুকতে না দেওয়ার ঘোষণা ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক হারুনকে শোকজ
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক হারুনকে শোকজ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেই গোরখোদক মনু মিয়া মারা গেছেন
সেই গোরখোদক মনু মিয়া মারা গেছেন

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অন্যতম অংশীজন রিকশাওয়ালা ভাইয়েরা: স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অন্যতম অংশীজন রিকশাওয়ালা ভাইয়েরা: স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনিসে রাজকীয় আয়োজনে জেফ বেজোসের বিয়ে
ভেনিসে রাজকীয় আয়োজনে জেফ বেজোসের বিয়ে

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিল পেতে চাও যদি দাও ঘড়ি কিংবা নারী
বিল পেতে চাও যদি দাও ঘড়ি কিংবা নারী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নির্বাচনি কৌশল চূড়ান্ত
বিএনপির নির্বাচনি কৌশল চূড়ান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের নতুন নিষেধাজ্ঞা কেমন প্রভাব পড়বে?
ভারতের নতুন নিষেধাজ্ঞা কেমন প্রভাব পড়বে?

পেছনের পৃষ্ঠা

দরজা বন্ধ বাংলাদেশিদের
দরজা বন্ধ বাংলাদেশিদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব অবরুদ্ধ
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব অবরুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

দরজা ভেঙে ধর্ষণের অভিযোগে নারীর মামলা
দরজা ভেঙে ধর্ষণের অভিযোগে নারীর মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে গাড়িমেলা
আইসিসিবিতে গাড়িমেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

অচল ব্যবসাবাণিজ্য
অচল ব্যবসাবাণিজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে ব্যবসায়ীদের
পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রয়োজনে আবারও লড়াইয়ে নামব
প্রয়োজনে আবারও লড়াইয়ে নামব

প্রথম পৃষ্ঠা

সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা
সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌর ‘চাইল্ড অব দ্য স্টেশন’
মৌর ‘চাইল্ড অব দ্য স্টেশন’

শোবিজ

‘কাঁটা লাগা গার্ল’র ভাগ্য বদলে ছিল যেভাবে...
‘কাঁটা লাগা গার্ল’র ভাগ্য বদলে ছিল যেভাবে...

শোবিজ

হরমুজ প্রণালি : যুদ্ধ বন্ধের ‘ট্রাম্প কার্ড’
হরমুজ প্রণালি : যুদ্ধ বন্ধের ‘ট্রাম্প কার্ড’

সম্পাদকীয়

গাজায় নিহত লাখের বেশি ট্রাম্প বললেন এক সপ্তাহের মধ্যে যুদ্ধবিরতি
গাজায় নিহত লাখের বেশি ট্রাম্প বললেন এক সপ্তাহের মধ্যে যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভেজাল খাদ্যে বাড়ছে মরণব্যাধি
ভেজাল খাদ্যে বাড়ছে মরণব্যাধি

নগর জীবন

গুরু-শিষ্যের লড়াই ক্লাব বিশ্বকাপে
গুরু-শিষ্যের লড়াই ক্লাব বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বিশাল সমাবেশ
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বিশাল সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই ইচ্ছাটি এখনো কষ্ট দেয় - সৈয়দ আবদুল হাদী
সেই ইচ্ছাটি এখনো কষ্ট দেয় - সৈয়দ আবদুল হাদী

শোবিজ

চ্যালেঞ্জের মুখে রাজস্ব অর্জন
চ্যালেঞ্জের মুখে রাজস্ব অর্জন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুরি দেখিয়ে হুমকি প্রধান উপদেষ্টাকে অবশেষে গ্রেপ্তার
ছুরি দেখিয়ে হুমকি প্রধান উপদেষ্টাকে অবশেষে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারকাদের ভিন্ন প্রতিভা
তারকাদের ভিন্ন প্রতিভা

শোবিজ

প্যাডেল স্ল্যাম-২৫
প্যাডেল স্ল্যাম-২৫

মাঠে ময়দানে

রাশেদ-অমিও জিতেছেন মুয়েথাই বেল্ট
রাশেদ-অমিও জিতেছেন মুয়েথাই বেল্ট

মাঠে ময়দানে

ফুটবলে অন্যরকম দিন
ফুটবলে অন্যরকম দিন

মাঠে ময়দানে

জাপানে সেরা রুনার ‘নীলপদ্ম’
জাপানে সেরা রুনার ‘নীলপদ্ম’

শোবিজ

নাজমুলের নেতৃত্ব ছাড়া নিয়ে প্রশ্ন
নাজমুলের নেতৃত্ব ছাড়া নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

বিশ্বাস করি বাংলাদেশও টেস্টে এগোবে
বিশ্বাস করি বাংলাদেশও টেস্টে এগোবে

মাঠে ময়দানে

মারা গেলেন কিশোরগঞ্জের সেই গোরখোদক মনু মিয়া
মারা গেলেন কিশোরগঞ্জের সেই গোরখোদক মনু মিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা