শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:৩০, সোমবার, ১৬ নভেম্বর, ২০১৫ আপডেট:

মুখ খুললেন শামীম ওসমান

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
মুখ খুললেন শামীম ওসমান

নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের আওয়ামী লীগ দলীয় সংসদ সদস্য শামীম ওসমান বলেছেন, ‘‘নূর হোসেন একটা ইউনিয়নভিত্তিক গুণ্ডা। কিন্তু তাকে ওসামা বিন লাদেন বানিয়ে দেওয়া হচ্ছে। আমি কনফিউজড- একজন কাউন্সিলরের কথায় র‌্যাব সাতজন মানুষকে মেরে ফেলবে! র‌্যাব তো অনেক প্রশংসনীয় কাজ করেছে। তাহলে এটা কোন র‌্যাব? এই র‌্যাবের আরিফ ও রানাই আমার বাড়িতে হামলা করেছিল, আমার ভাতিজার বাড়িতে হামলা করেছিল। মিথ্যা তদন্ত রিপোর্ট দিয়েছিল এবং আমাদের তিনটা ছেলেকে মারিয়েছিল।’’

নারায়ণগঞ্জের আলোচিত সাত খুন প্রসঙ্গে গত রবিবার ইনডিপেন্ডেন্ট টেলিভিশনে আয়োজিত টকশো ‘আজকের বাংলাদেশ’- এ তিনি এসব কথা বলেন। খালেদ মুহিউদ্দীনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন আজকালের খবর পত্রিকার সম্পাদক প্রণব সাহা।

বলা হয় নূর হোসেন আপনার ডান হাত, নজরুল ছিল বাম হাত- সঞ্চালকের এমন প্রশ্নের জবাবে নারায়ণগঞ্জের এ সংসদ সদস্য বলেন, ডান হাত, বাম হাত হবার মতো জায়গায় ওরা এখনো যায়নি। আমার অনেক বড় বড় হাত আছে।

তিনি বলেন, রাজনীতিবিদরা সত্য কথা সহজে বলতে পারেন না বা বলতে চান না। কিন্তু আমার নেত্রী সাদাকে সাদা, কালোকে কালো বলতে শিখিয়েছেন। আমি প্রথম ব্যক্তি যে ঘটনা ঘটার অর্থাৎ কিডন্যাপ হওয়ার এক ঘণ্টার মধ্যে টেলিভিশনের সামনে বলেছিলাম, আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর দু’একজন কর্মকর্তা এটা ঘটিয়েছে। সাথে সাথে আমি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী মহোদয়কে জানিয়েছিলাম, র‌্যাবের ডিজি, এডিজিকে জানিয়েছিলাম। হত্যাকাণ্ডের শিকার নজরুল ইসলামের পরিবারের সামনেই ফোন করেছিলাম। ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে আমিই নূর হোসেনের বিরুদ্ধে নজরুলকে সমর্থন দিয়ে পাস করিয়েছিলাম। ঘটনার পর আমি নূর হোসেনকেও ডাকিয়ে এনেছিলাম। ধমক দিয়েছিলাম। সে অস্বীকার করেছে। সেখানে বলা হচ্ছে নূর হোসেন শামীম ওসমানের লোক। নূর হোসেন আমার লোক নয়। সে আমাদের লোক। সে এলাকায় আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি। সে একজন কাউন্সিলর। ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান।

সঞ্চালকের এক প্রশ্নের জবাবে শামীম ওসমান বলেন, হ্যা, আমি নূর হোসেনের সঙ্গে টেলিফোনে কথা বলেছি। যেদিন ঘটনা ঘটেছে তার পরদিন সে আমাকে অপরিচিত নম্বর থেকে কল করে বলেছে, আপনি আমাকে বাঁচান, আপনি আমার ভাই লাগেন, আমি কিছু জানি না। আমি অন্যায় করিনি। আপনি আমার বাপ লাগেন। আমি অশিক্ষিত। আমি আপনার কথা শুনিনি।

কিন্তু এই কথাগুলো বাদ দিয়ে কিছু মিডিয়া একপেশে খবর প্রকাশ করেছে। আমি নূর হোসেনকে চিন্তা করতে মানা করেছিলাম এটা সত্য। তখনও আমি জানি না সাতটি মানুষ মারা গেছে। আমার ধারণা ছিল শুধু নজরুলকে কিডন্যাপ বা অন্য ধরণের ক্ষতি করতে পারে। সেখানে সাতজনকে নিয়ে যাবে এবং সবাইকে মেরে ফেলবে সেটা আমি বিশ্বাস করতে পারিনি। বরং আমি কৌশলে নূর হোসেন থেকে জেনে নিয়েছিলাম তার কোন কোন দেশের ভিসা আছে।

নূর হোসেনকে রিমান্ডে নেওয়া উচিত কিনা- এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, না, আমি একজন আইন প্রণেতা। আইনের ছাত্র হিসেবে যেটুকু জানি তাতে বলতে পারি এই মামলাটির চার্জশিট হয়ে গেছে। একটি পক্ষ আমাদের অ্যাডভোকেট চন্দন দা। সেই চন্দন দার বাদিপক্ষ এই চার্জশিটে সন্তুষ্ট। আরেকটি পক্ষ সন্তুষ্ট না। তারা নিম্ন আদালতে নারাজি দিয়েছেন। সেখান থেকে বলা হয়েছে চার্জশিট সঠিকভাবে হয়েছে। তারপর উনারা জজকোর্টে গেছেন। সেখান থেকেও একই কথা বলা হয়েছে। সেই ক্ষেত্রে নূর হোসেনকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে কিনা তা নির্ভর করছে আদালতের ওপর। সেখানে হাইকোর্ট যদি কোন নির্দেশনা দেয় তাহলে আলাদা ব্যাপার।

তবে রিমান্ডে নিক বা না নিক, শস্যের ভূত বেরিয়ে আসবেই। নূর হোসেনকে কথা বলতেই হবে। কোর্টে উত্থাপন করা হলে ক্রসে বেরিয়ে আসবেই- মন্তব্য করেন সাংসদ।

একজন খুন হলেও রিমান্ডে নেওয়া হয়, সেখানে সাত খুনের মামলার প্রধান আসামিকে রিমান্ডে না নেওয়াকে কেমনভাবে দেখছেন- এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, প্রধান আসামি বলতে এখানে কোন আসামি নেই। আসামি এখানে সবাই। যিনি মূল ঘটনা ঘটিয়েছেন অর্থাৎ মেজর আরিফ, উনি ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘আমরা নূর হোসেনকে সোর্স হিসেবে নিয়োগ করেছিলাম।’ মেজর আরিফ আরও বলেছেন, ঘটনার পরদিন তাদেরকে যেকোন এক জায়গা ডেকে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। হয়ত নিজে বাঁচার জন্য বলছেন। ঊর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের ফাঁসি দিতে পারলে তো নিজের সুবিধা। যে লোকটার নাম বলছেন তিনি অত্যন্ত সৎ ও দক্ষ একজন কর্মকর্তা। উনাকে কোড করে বলা হয়েছে, ‘আমি আর আমার সিইও ওখানে গেছি। বলা হয়েছে আজকের মধ্যে নূর হোসেনকে মেরে ফেল।’

তখন মেজর আরিফ বলেছেন, নজরুলের ঘটনার প্রেক্ষিতে এলাকা খুব অশান্ত। তখন তারেক সাঈদকে বলা হয়েছে, ‘ওকে, ইউ উইল ডু ইট’।

শামীম ওসমান বলেন, নূর হোসেন যদি প্রধান ব্যক্তি হয় তাহলে ওকে মারার প্রশ্ন আসছে কেন? এই যে চার্জশিটটা দেওয়া হয়েছে তার জন্য সংশ্লিষ্টদের ধন্যবাদ দেওয়া উচিত। কারণ এর আসামি একজন কর্ণেল, একজন মেজর। সবাই হাই অফিসিয়াল।

তিনি বলেন, নারায়ণগঞ্জের এসপি ড. মুহিত সৎ ও যোগ্য একজন মানুষ। তিনি যে প্রতিবেদন দিয়েছেন তাতে ২২জন লোকের স্বীকারোক্তি আছে, ১৪ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়েছে। সবকিছু যেখানে কমপ্লিট, সেখানে এখন যদি পুলিশ অধিকতর তদন্তে যায় তাহলে আগেরগুলো সব ভিত্তিহীন হয়ে যাবে।

বিডি-প্রতিদিন/১৬ নভেম্বর ২০১৫/ এস আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
রাজধানীতে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে শিক্ষার্থীকে ফেলে দিল ছিনতাইকারীরা
রাজধানীতে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে শিক্ষার্থীকে ফেলে দিল ছিনতাইকারীরা
'শব্দদূষণ রোধে জনসচেতনতার কোনো বিকল্প নেই'
'শব্দদূষণ রোধে জনসচেতনতার কোনো বিকল্প নেই'
নতুন ১৮ ওয়ার্ডের উন্নয়নে ১০০ কোটি টাকা বরাদ্দ: ডিএনসিসি প্রশাসক
নতুন ১৮ ওয়ার্ডের উন্নয়নে ১০০ কোটি টাকা বরাদ্দ: ডিএনসিসি প্রশাসক
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯৩৮ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯৩৮ মামলা
ঢামেকে অভিযানে অবৈধ ২১ হুইলচেয়ার জব্দ
ঢামেকে অভিযানে অবৈধ ২১ হুইলচেয়ার জব্দ
প্রতিশ্রুতির ৭ দিনে নারায়ণগঞ্জে হাসপাতালে আইসিইউ চালু
প্রতিশ্রুতির ৭ দিনে নারায়ণগঞ্জে হাসপাতালে আইসিইউ চালু
দুই মেট্রো স্টেশনের বাণিজ্যিক স্পেস ভাড়া দিতে বিজ্ঞপ্তি
দুই মেট্রো স্টেশনের বাণিজ্যিক স্পেস ভাড়া দিতে বিজ্ঞপ্তি
রাজধানীতে ট্রেনের ধাক্কায় পথচারীর মৃত্যু
রাজধানীতে ট্রেনের ধাক্কায় পথচারীর মৃত্যু
মাদক মামলায় সম্রাটের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু
মাদক মামলায় সম্রাটের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু
ঢাকা রেঞ্জের নতুন ডিআইজি রেজাউল মল্লিক
ঢাকা রেঞ্জের নতুন ডিআইজি রেজাউল মল্লিক
বুড়িগঙ্গায় বর্জ্য নিঃসরণ, পরিবেশ অধিদপ্তরের অভিযান
বুড়িগঙ্গায় বর্জ্য নিঃসরণ, পরিবেশ অধিদপ্তরের অভিযান
মহিলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদকসহ গ্রেফতার ৪
মহিলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদকসহ গ্রেফতার ৪
সর্বশেষ খবর
জিসিসির উচ্ছেদ অভিযান: ১২০ কোটি টাকার জমিতে হবে স্কুল-খেলার মাঠ
জিসিসির উচ্ছেদ অভিযান: ১২০ কোটি টাকার জমিতে হবে স্কুল-খেলার মাঠ

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এসএসসি: উত্তর বলে দেওয়ায় এক কেন্দ্রের ১০ শিক্ষক গ্রেফতার
এসএসসি: উত্তর বলে দেওয়ায় এক কেন্দ্রের ১০ শিক্ষক গ্রেফতার

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘চ্যাম্পিয়ন্স লিগ থেকে বিদায় নিলেও বার্সা অবশ্যই ফিরে আসবে’
‘চ্যাম্পিয়ন্স লিগ থেকে বিদায় নিলেও বার্সা অবশ্যই ফিরে আসবে’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগ-শিক্ষক-কর্মকর্তাসহ ৭১ জনের বিরুদ্ধে মামলা
ছাত্রলীগ-শিক্ষক-কর্মকর্তাসহ ৭১ জনের বিরুদ্ধে মামলা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজবাড়ী বিআরটিএতে দুদকের অভিযান, আটক ৪
রাজবাড়ী বিআরটিএতে দুদকের অভিযান, আটক ৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'দাঁতভাঙা জবাব' দিয়েছে পাকিস্তান, শেহবাজের দাবি
'দাঁতভাঙা জবাব' দিয়েছে পাকিস্তান, শেহবাজের দাবি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দশ মামলার আসামি গ্রেফতার
দশ মামলার আসামি গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৃষ্টিশীলতার মাধ্যমে সভ্যতা বিনির্মাণে প্রতিনিয়ত অবদান রেখে যাচ্ছেন প্রকৌশলীরা
সৃষ্টিশীলতার মাধ্যমে সভ্যতা বিনির্মাণে প্রতিনিয়ত অবদান রেখে যাচ্ছেন প্রকৌশলীরা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাষ্ট্র সংস্কারে জাতীয় ঐকমত্য চাই: ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গোলটেবিল বৈঠকে বক্তারা
রাষ্ট্র সংস্কারে জাতীয় ঐকমত্য চাই: ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গোলটেবিল বৈঠকে বক্তারা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হত্যা মামলায় একজনের ফাঁসি, ৪ জনের যাবজ্জীবন
হত্যা মামলায় একজনের ফাঁসি, ৪ জনের যাবজ্জীবন

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভ্যানচালকের শরীরে মিলল অর্ধকোটি টাকার স্বর্ণ
ভ্যানচালকের শরীরে মিলল অর্ধকোটি টাকার স্বর্ণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে বিআরটিএ অফিসে দুদকের অভিযান
সিলেটে বিআরটিএ অফিসে দুদকের অভিযান

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত ভারতকে ‘নিরাপদ বিনিয়োগ গন্তব্য’ ভাবার পথে বাধা হবে: রয়টার্স
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত ভারতকে ‘নিরাপদ বিনিয়োগ গন্তব্য’ ভাবার পথে বাধা হবে: রয়টার্স

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত থেকে এভাবে ‘পুশ–ইন’ সঠিক প্রক্রিয়া নয় : খলিলুর রহমান
ভারত থেকে এভাবে ‘পুশ–ইন’ সঠিক প্রক্রিয়া নয় : খলিলুর রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে আড়াই কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সিলেটে আড়াই কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গম্ভীরের সঙ্গে টানাপোড়েন? ২৪ ঘণ্টার মধ্যে অবসর নিলেন রোহিত
গম্ভীরের সঙ্গে টানাপোড়েন? ২৪ ঘণ্টার মধ্যে অবসর নিলেন রোহিত

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশিদের ভিসা চালুর অগ্রগতিতে আরব আমিরাতকে ধন্যবাদ প্রধান উপদেষ্টার
বাংলাদেশিদের ভিসা চালুর অগ্রগতিতে আরব আমিরাতকে ধন্যবাদ প্রধান উপদেষ্টার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানকে শান্তিপূর্ণ সমাধানের আহ্বান তারেক রহমানের
ভারত-পাকিস্তানকে শান্তিপূর্ণ সমাধানের আহ্বান তারেক রহমানের

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুয়াডাঙ্গায় ইটভাটায় মাটি বিক্রি করায় জরিমানা
চুয়াডাঙ্গায় ইটভাটায় মাটি বিক্রি করায় জরিমানা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস পালিত
কুড়িগ্রামে বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস পালিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুর বিআরটিএ কার্যালয়ে দুদকের অভিযান, ২ জনের কারাদণ্ড
দিনাজপুর বিআরটিএ কার্যালয়ে দুদকের অভিযান, ২ জনের কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণ চেষ্টা মামলায় যুবক গ্রেফতার
ধর্ষণ চেষ্টা মামলায় যুবক গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উলবাকিয়া মশায় ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে বাংলাদেশে আশা দেখছেন গবেষকরা
উলবাকিয়া মশায় ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে বাংলাদেশে আশা দেখছেন গবেষকরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক যুদ্ধের সম্ভাবনার হুঁশিয়ারি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
পারমাণবিক যুদ্ধের সম্ভাবনার হুঁশিয়ারি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রেনের ধাক্কায় আহত যুবক
ট্রেনের ধাক্কায় আহত যুবক

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

এটিএম আজহারের মুক্তিসহ তিন দাবিতে ৯ জেলায় ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ
এটিএম আজহারের মুক্তিসহ তিন দাবিতে ৯ জেলায় ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোগীদের সুস্থতায় নার্সদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ : চসিক মেয়র
রোগীদের সুস্থতায় নার্সদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ : চসিক মেয়র

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিরাজগঞ্জে আন্দোলনে আহতদের মাঝে ২ কোটি ৪৯ লাখ টাকার চেক বিতরণ
সিরাজগঞ্জে আন্দোলনে আহতদের মাঝে ২ কোটি ৪৯ লাখ টাকার চেক বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কমোডিটি এক্সচেঞ্জ রেগুলেশন অনুমোদন চায় সিএসই
কমোডিটি এক্সচেঞ্জ রেগুলেশন অনুমোদন চায় সিএসই

৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বগুড়ায় বিক্রি হচ্ছে রাসায়নিক দিয়ে পাকানো অপরিপক্ক লিচু
বগুড়ায় বিক্রি হচ্ছে রাসায়নিক দিয়ে পাকানো অপরিপক্ক লিচু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আকাশযুদ্ধে ধরাশায়ী রাফাল, আর্থিক ক্ষতির মুখে ফ্রান্স!
আকাশযুদ্ধে ধরাশায়ী রাফাল, আর্থিক ক্ষতির মুখে ফ্রান্স!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ভারতে হতাহত বেড়ে ৫৮: ভারতীয় সেনাবাহিনী
পাকিস্তানের হামলায় ভারতে হতাহত বেড়ে ৫৮: ভারতীয় সেনাবাহিনী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় সেনাবাহিনীর ব্রিগেড সদরদপ্তর ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের
ভারতীয় সেনাবাহিনীর ব্রিগেড সদরদপ্তর ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান হামলা-পাল্টা হামলা: কার কেমন ক্ষতি হয়েছে?
ভারত-পাকিস্তান হামলা-পাল্টা হামলা: কার কেমন ক্ষতি হয়েছে?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাক-অধিকৃত কাশ্মীরসহ ৯ স্থানে ভারতের হামলা
পাক-অধিকৃত কাশ্মীরসহ ৯ স্থানে ভারতের হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলা ‘লজ্জাজনক’: মন্তব্য ট্রাম্পের
ভারতের হামলা ‘লজ্জাজনক’: মন্তব্য ট্রাম্পের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে ‘সাদা পতাকা’ উড়িয়ে পিছু হটল ভারতীয় সেনারা, দাবি পাকিস্তানের
সীমান্তে ‘সাদা পতাকা’ উড়িয়ে পিছু হটল ভারতীয় সেনারা, দাবি পাকিস্তানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলায় অংশ নিয়েছিল ৭৫ থেকে ৮০টি ভারতীয় যুদ্ধবিমান, দাবি পাকিস্তানের
হামলায় অংশ নিয়েছিল ৭৫ থেকে ৮০টি ভারতীয় যুদ্ধবিমান, দাবি পাকিস্তানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাবাহিনীকে ভারতে হামলা চালানোর সবুজ সংকেত দিলো পাকিস্তান
সেনাবাহিনীকে ভারতে হামলা চালানোর সবুজ সংকেত দিলো পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাবাহিনীর জবাব ইতোমধ্যেই শুরু হয়েছে: পাকিস্তান আইএসপিআর প্রধান
সেনাবাহিনীর জবাব ইতোমধ্যেই শুরু হয়েছে: পাকিস্তান আইএসপিআর প্রধান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের ৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের খবর নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ার লুকোচুরি
যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের খবর নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ার লুকোচুরি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক সীমান্ত দিয়ে পানি প্রবাহ বন্ধের ঘোষণা মোদির
আন্তর্জাতিক সীমান্ত দিয়ে পানি প্রবাহ বন্ধের ঘোষণা মোদির

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ভূপাতিত হওয়া ৫ যুদ্ধবিমানের ৩টিই রাফাল ফাইটার জেট
ভারতের ভূপাতিত হওয়া ৫ যুদ্ধবিমানের ৩টিই রাফাল ফাইটার জেট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমর্থন জানিয়ে যা বলল ইসরায়েল
পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমর্থন জানিয়ে যা বলল ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুটি ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
দুটি ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলায় মাসুদ আজহার পরিবারের ১০ সদস্য নিহত: বিবিসি
ভারতের হামলায় মাসুদ আজহার পরিবারের ১০ সদস্য নিহত: বিবিসি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুর’, অভিযান নিয়ে যা জানাল ভারত
‘অপারেশন সিঁদুর’, অভিযান নিয়ে যা জানাল ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রণতরী থেকে সাগরে পড়ে ডুবল আরও একটি মার্কিন যুদ্ধবিমান
রণতরী থেকে সাগরে পড়ে ডুবল আরও একটি মার্কিন যুদ্ধবিমান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে এ হামলার পরিণতি ভোগ করতে হবে, হুঁশিয়ারি হিনা রব্বানীর
ভারতকে এ হামলার পরিণতি ভোগ করতে হবে, হুঁশিয়ারি হিনা রব্বানীর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাল্টা হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান
ভারতে পাল্টা হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান পাল্টাপাল্টি হামলার পর যা বলা হলো ইমরান খানের ফেসবুকে
ভারত-পাকিস্তান পাল্টাপাল্টি হামলার পর যা বলা হলো ইমরান খানের ফেসবুকে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‍্যাব অফিস থেকে সিনিয়র এএসপি পলাশের মরদেহ উদ্ধার
র‍্যাব অফিস থেকে সিনিয়র এএসপি পলাশের মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নিরাপত্তা নিয়ে বৈঠক ডাকলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
জাতীয় নিরাপত্তা নিয়ে বৈঠক ডাকলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের পাল্টাপাল্টি হামলা নিয়ে যে প্রতিক্রিয়া জানাল চীন
ভারত-পাকিস্তানের পাল্টাপাল্টি হামলা নিয়ে যে প্রতিক্রিয়া জানাল চীন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলায় ‘শান্তির আহ্বান’ বিশ্বনেতাদের, ইসরায়েল জানাল সমর্থন
ভারতের হামলায় ‘শান্তির আহ্বান’ বিশ্বনেতাদের, ইসরায়েল জানাল সমর্থন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের পাল্টাপাল্টি হামলা নিয়ে যা বললেন জামায়াত আমির
ভারত-পাকিস্তানের পাল্টাপাল্টি হামলা নিয়ে যা বললেন জামায়াত আমির

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানে ভারতের হামলা, মাঝপথে ফিরে গেল বাংলাদেশগামী দুই প্লেন
পাকিস্তানে ভারতের হামলা, মাঝপথে ফিরে গেল বাংলাদেশগামী দুই প্লেন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনে বিমান হামলা বন্ধের ঘোষণা ট্রাম্পের
ইয়েমেনে বিমান হামলা বন্ধের ঘোষণা ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলায় পাকিস্তান এয়ারফোর্সের কোনও ক্ষতি হয়নি: আইএসপিআর
ভারতের হামলায় পাকিস্তান এয়ারফোর্সের কোনও ক্ষতি হয়নি: আইএসপিআর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডা. জুবাইদা সরকারি চাকরি ফিরে পাচ্ছেন
ডা. জুবাইদা সরকারি চাকরি ফিরে পাচ্ছেন

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি

সম্পাদকীয়

চিকিৎসকদের পরামর্শে বিশ্রামে খালেদা জিয়া
চিকিৎসকদের পরামর্শে বিশ্রামে খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

রাতের আঁধারে ভরাট হচ্ছে রামপুরা খাল
রাতের আঁধারে ভরাট হচ্ছে রামপুরা খাল

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যুদ্ধের ফাঁদে অর্থনীতি
যুদ্ধের ফাঁদে অর্থনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই ব্যাংকের তথ্য যাচাই সেবা বন্ধ
দুই ব্যাংকের তথ্য যাচাই সেবা বন্ধ

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার নিয়ে বৈঠকে বসছেন প্রধান উপদেষ্টা
শেয়ারবাজার নিয়ে বৈঠকে বসছেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

রয়েই গেল মৃত্যুকূপ
রয়েই গেল মৃত্যুকূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

অশান্ত উপমহাদেশ ঝুঁকিতে বাংলাদেশ
অশান্ত উপমহাদেশ ঝুঁকিতে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ শুরু!
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ শুরু!

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে পুশ ৬৬ ভারতীয়কে
বাংলাদেশে পুশ ৬৬ ভারতীয়কে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত যুদ্ধের ভয়ংকর খেলা শুরু করেছে
ভারত যুদ্ধের ভয়ংকর খেলা শুরু করেছে

নগর জীবন

ঐকমত্য কমিশনে জোরালো হচ্ছে নির্বাচনের দাবি
ঐকমত্য কমিশনে জোরালো হচ্ছে নির্বাচনের দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

অনুমতি ছাড়াই কাটা হলো আড়াই শতাধিক গাছ
অনুমতি ছাড়াই কাটা হলো আড়াই শতাধিক গাছ

পেছনের পৃষ্ঠা

এটা কোনো সমাধান নয়
এটা কোনো সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ অনিরাপদ আকাশপথ
হঠাৎ অনিরাপদ আকাশপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

ধস দেশের শেয়ারবাজারে
ধস দেশের শেয়ারবাজারে

প্রথম পৃষ্ঠা

লাশ উত্তোলনের হিড়িক, আপত্তি স্বজনদের
লাশ উত্তোলনের হিড়িক, আপত্তি স্বজনদের

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধের ধকল বিশ্ব সইতে পারবে না
যুদ্ধের ধকল বিশ্ব সইতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শরিয়া আদালত ও দ্বিকক্ষের সংসদের পক্ষে মত
শরিয়া আদালত ও দ্বিকক্ষের সংসদের পক্ষে মত

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনাকে দুদকের তলব
শেখ হাসিনাকে দুদকের তলব

প্রথম পৃষ্ঠা

খানাখন্দে বেহাল লেকপাড় সড়ক
খানাখন্দে বেহাল লেকপাড় সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

আছিয়া ধর্ষণ হত্যা মামলায় শেষ হলো সাক্ষ্য গ্রহণ
আছিয়া ধর্ষণ হত্যা মামলায় শেষ হলো সাক্ষ্য গ্রহণ

নগর জীবন

কূটনৈতিক সমাধান চায় ঢাকা, সীমান্তে সতর্কতা
কূটনৈতিক সমাধান চায় ঢাকা, সীমান্তে সতর্কতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু ঠেকাতে কার্যকর ‘ভালো মশা’
ডেঙ্গু ঠেকাতে কার্যকর ‘ভালো মশা’

পেছনের পৃষ্ঠা

উৎকণ্ঠা বিশ্বজুড়ে
উৎকণ্ঠা বিশ্বজুড়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথমবার শুরু হচ্ছে মাইক্রোসফট অফিস স্পেশালিস্ট বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়নশিপ
প্রথমবার শুরু হচ্ছে মাইক্রোসফট অফিস স্পেশালিস্ট বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়নশিপ

নগর জীবন

স্বদেশে ফেরত গেল সেনা-বিজিপি সদস্যসহ ৪০ মিয়ানমার নাগরিক
স্বদেশে ফেরত গেল সেনা-বিজিপি সদস্যসহ ৪০ মিয়ানমার নাগরিক

নগর জীবন

বাংলাদেশ সফরে মিস ইউনিভার্স তাতিয়ানা কালমেল
বাংলাদেশ সফরে মিস ইউনিভার্স তাতিয়ানা কালমেল

নগর জীবন