শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:১৫, শনিবার, ০৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ আপডেট:

নেপথ্যে ছয় কোটি টাকার চাঁদাবাজি

নিষিদ্ধ ইজিবাইক ও ব্যাটারিচালিত রিকশায় সয়লাব ঢাকা
সাঈদুর রহমান রিমন
অনলাইন ভার্সন
নেপথ্যে ছয় কোটি টাকার চাঁদাবাজি

রাজধানীতে দিনে ছয় কোটি টাকার চাঁদাবাজি জিইয়ে রাখতেই সংঘবদ্ধ চাঁদাবাজচক্র নিষিদ্ধ ব্যাটারিচালিত ইজিবাইক ও অটোরিকশা সচল রেখেছে। ফলত ইজিবাইক ও অটোরিকশায় রাজধানী সয়লাব হয়ে পড়েছে। উচ্চ আদালতের নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও এগুলো বন্ধ করার উদ্যোগ নেই, বরং দিন দিন এগুলোর সংখ্যা আশঙ্কাজনক হারে বেড়েই চলেছে। প্রতিনিয়ত ঘটছে দুর্ঘটনা, বাড়ছে যানজট, ভোগান্তি।

জানা গেছে, যানজটের নগরী ঢাকার ব্যস্ততম রাস্তা দখল করে যত্রতত্র গড়ে উঠেছে অবৈধ ব্যাটারিচালিত ইজিবাইক (অটোরিকশা) ও ফিটনেসবিহীন লেগুনার স্ট্যান্ড। ফলে তীব্র যানজটের কারণে ভোগান্তিতে পড়ছেন পথচারীরা। অপরদিকে এসব যানবাহনকে পুঁজি করে ক্ষমতাসীন দলের নেতা ও পুলিশ দৈনিক লাখ লাখ টাকা চাঁদাবাজি করছে বলে এন্তার অভিযোগ রয়েছে। শ্যামপুর, কদমতলী, ডেমরা, যাত্রাবাড়ী, মোহাম্মদপুর, মিরপুর, দারুস সালাম, কাফরুল, পল্লবী, উত্তরা, উত্তরখান, দক্ষিণখান, খিলগাঁও, সবুজবাগ, রামপুরা, বাড্ডা, তুরাগ, হাজারীবাগ, আদাবর থানা এলাকার অলি গলিতে অবাধে চলছে ব্যাটারিচালিত ইজিবাইক ও রিকশা। পুলিশের চোখের সামনেই এগুলো দেদার চলাচল করছে, অহরহ যানজট বাঁধাচ্ছে। স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীদের জন্যও চরম ভোগান্তির সৃষ্টি করছে ইজিবাইক। প্রায়ই ঘটাচ্ছে দুর্ঘটনা। তবুও নিষিদ্ধ এ যানবাহনগুলোর বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না। বিআরটিএর ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা বলেন, জনবলের অভাবে রাজধানীর সব এলাকায় এসব যানবাহনের বিরুদ্ধে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা সম্ভব হয়ে ওঠে না। তারপরও বিভিন্ন সময় মোবাইল কোর্টের অভিযানে বহু অটোরিকশার মোটর খুলে ফেলা এবং অনেক ইজিবাইক ডাম্পিংয়ে পাঠানোর দাবি করেন ওই কর্মকর্তা। কিন্তু বাস্তবে প্রতিটি রাস্তা, অলিগলি সয়লাব হয়ে পড়ছে নিষিদ্ধ অটো-ইজিবাইকে।

জানা যায়, রাজধানীর সর্বত্রই মোটা অঙ্কের চাঁদার বিনিময়ে অবৈধ এ যান চলাচলের মৌখিক বৈধতা দিচ্ছে পুলিশ। কোনো কোনো এলাকায় প্রতিদিন নামানো হচ্ছে ৪০-৫০টি নতুন অটো-ইজিবাইক। প্রভাবশালীদের ম্যানেজ করে নিত্যনতুন রুট বানিয়ে শত শত নিষিদ্ধ যানের ভিড়-ভাড়াক্কা গড়ে তোলা হচ্ছে। এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, কদমতলী থানার দনিয়া এলাকাতে মাত্র কয়েক মাসের ব্যবধানে প্রায় এক হাজার ব্যাটারিচালিত রিকশা নামিয়েছে একটি চোরাই সিন্ডিকেট। এ সিন্ডিকেট নারায়ণগঞ্জসহ আশপাশের এলাকা থেকে রিকশা চুরি করে এনে দনিয়া এলাকার বিভিন্ন রিকশার গ্যারেজে রেখে সেগুলোর রং পরিবর্তন করে ব্যাটারি লাগিয়ে রাস্তায় নামায়।

রাজধানীর দক্ষিণখান এলাকায় তিনটি রুটেই চলাচল করছে সহস্রাধিক ইজিবাইক ও ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। এ রুটগুলো হচ্ছে— বিমানবন্দর রেললাইন থেকে দক্ষিণখান, তালতলা, কসাইবাড়ি থেকে দক্ষিণখান বাজার, কসাইবাড়ি থেকে কাঁচকুড়া, হাজী ক্যাম্প থেকে কাঁচকুড়া এবং আবদুল্লাহপুর থেকে উত্তরখান মাজার রোডসহ অন্যান্য পয়েন্ট। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, এ এলাকার প্রতিটি ইজিবাইক থেকে প্রতিদিন ৫০ টাকা করে চাঁদা আদায় হয়। এ ক্ষেত্রে পুলিশের হয়ে কাজ করে স্থানীয় কয়েকটি চক্র। চাঁদার টাকা থেকে থানা পুলিশ, স্থানীয় মাস্তান-সন্ত্রাসী, ট্রাফিক বিভাগসহ অন্যান্য সংস্থার চাহিদা পূরণ হয়ে থাকে। চাঁদার টাকা না দিলে লাইনম্যান, ট্রাফিক পুলিশ ও থানা পুলিশ সেসব গাড়ি আটক করাসহ সংশ্লিষ্ট চালকদের ওপর নির্যাতন চালায়। সেখানে দক্ষিণখান ইউনিয়ন পরিষদও চাঁদাবাজিতে মোটা অঙ্কের ভাগ বসায় বলে অভিযোগ রয়েছে। ‘লাইসেন্স’ দেওয়ার নামে প্রতি ইজিবাইক থেকে ইউনিয়ন পরিষদের নামে দেড় হাজার টাকা হাতিয়ে নেয়। হাই কোর্টের স্পষ্ট নিষেধাজ্ঞা থাকা সত্ত্বেও কোন ক্ষমতাবলে ইউনিয়ন পরিষদ সেসব যান চালাচলের লাইসেন্স দেয়, তা নিয়ে অনেকেই প্রশ্ন তুলেছেন।  উত্তরা ৪ নং ও ৮ নং সেক্টরের আবহাওয়া কোয়ার্টারের সামনে স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতাদের নেতৃত্বে প্রায় পাঁচ শতাধিক ইজিবাইক নিয়ন্ত্রিত হয়। যার প্রতিটি থেকে দৈনিক ১২০ টাকা করে চাঁদা আদায় করা হচ্ছে। ৪ নম্বর সেক্টরে শাহজালাল এভিনিউতে হাইওয়ে পুলিশের সদর দফতরের নিচেই ইজিবাইকের স্ট্যান্ড। এই রুটে তিন শতাধিক  ইজিবাইক চলে এবং এগুলো খুবই বেপরোয়া। শাহজালাল এভিনিউটি ডিভাইডার দিয়ে একদিকে চলাচলের ব্যবস্থা করা হলেও কোনো কিছুই চালকরা মানছেন না। ফলে প্রায় প্রতিদিনই দুর্ঘটনা ঘটে। বিশেষ করে আশপাশে বেশ কয়েকটি স্কুল থাকায় ইজিবাইকগুলো ছাত্রছাত্রীদের কাছে ভীতির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। সেই সঙ্গে উত্তরা, জসীমউদ্দীন রোড ও সোনারগাঁও জনপথে চলে লেগুনা। এসব লেগুনা চালকের অধিকাংশের বয়সই ১৪-১৫ বছরের ঊর্ধ্বে নয়। প্রতিটি লেগুনা থেকে হাউজবিল্ডিং এলাকায় ২০০ টাকা ও দিয়াবাড়ী এলাকায় ১২০ টাকা করে নেওয়া হচ্ছে।   তাছাড়াও বিমানবন্দর ট্রাফিক পুলিশ বক্সের এক কর্মকর্তা প্রতি সপ্তাহে অটোপ্রতি ১২০০ টাকা করে আদায় করে নিচ্ছে। মাসোয়ারার টাকা না পেলে ওই পুলিশ কর্মকর্তা ইজিবাইক পুলিশ বক্সে আটকে রেখে ডাম্পিং ও রেকার বাণিজ্য করেন। ইজিবাইক, ব্যাটারিচালিত অটো ও লেগুনা নামের নিষিদ্ধ যানবাহন চলাচলের ক্ষেত্রে সবচেয়ে ভয়াবহ অবস্থা দাঁড়িয়েছে খিলক্ষেত এলাকায়। সেখানে রেলগেট মোড় থেকে ১২ শতাধিক অবৈধ যান চলাচল করছে অবাধে। এদিকে তালতলা ও ডুমনি, বিমানবন্দর ট্রাফিক পুলিশ বক্স থেকে সিভিল এভিয়েশন কোয়ার্টার, খিলক্ষেত বাজার থেকে লেকসিটি, কসাইবাড়ি থেকে দক্ষিণখান বাজার ও ইউনিয়ন, জয়নাল মার্কেট থেকে দক্ষিণখান বাজার, আজমপুর থেকে উত্তরখান থানা এবং ময়নারটেক ও আবদুল্লাহপুর থেকে উত্তর খান। এসব রুটে অন্তত সাড়ে তিন হাজার ইজিবাইক এবং অটোরিকশা চলে। অভিযোগ রয়েছে, প্রতি ইজিবাইক থেকে প্রতিদিন ৮০-১০০ এবং প্রতি অটোরিকশা থেকে ৫০-৭০ টাকা আদায় করা হয়। এ ক্ষেত্রে পুলিশের হয়ে কাজ করে ‘লাইনম্যান’ নামে স্থানীয় একটি চক্র। সহস্রাধিক অবৈধ যানববাহন থেকে প্রতিদিন আড়াই লক্ষাধিক টাকা চাঁদাবাজি চলে। চাঁদাবাজির প্রায় অর্ধেক টাকা পান স্থানীয় থানা আওয়ামী লীগের একজন প্রভাবশালী নেতা। তবে ঢাকার সব নিষিদ্ধ যানবাহন চলাচলে রাজনৈতিক নেতা এবং পুলিশের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ সহযোগিতা রয়েছে বলে অভিযোগ করেন সংশ্লিষ্টরা। ডিএমপি ট্রাফিক বিভাগের যুগ্ম কমিশনার মো. আবদুল্লাহ আল মাহমুদ জানান, রাজধানীর ব্যস্ততম কোনো রাস্তায় ইজিবাইক বা ব্যাটারিচালিত অটো চালানোর সুযোগ নেই। বরং প্রতি মাসেই এসব অবৈধ যানবাহনের বিরুদ্ধে নিয়মিত অভিযান চালানো হচ্ছে। গত জানুয়ারি মাসেও অভিযানকালে ২৫টিরও বেশি ইজিবাইক আটক করে সংশ্লিষ্ট মালিক-চালকের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে বলেও জানান যুগ্ম কমিশনার (ট্রাফিক)।

বিদ্যুতের অপচয় ৩০ লাখ ঘণ্টা কিলোওয়াট! : বিদ্যুৎ বিভাগের একাধিক সূত্র জানায়, অবৈধ ইজিবাইক ও অটোরিকশায় চার্জ দেওয়ার নামে প্রতিদিন দেশে অন্তত ৩০ লাখ ঘণ্টা কিলোওয়াট বিদ্যুৎ খরচ হয়। বাণিজ্যিকভাবে এর মূল্য প্রায় তিন কোটি টাকা বলে জানা গেছে।  সহজ পদ্ধতিতে গড়ে তোলা গাড়ির নামই হচ্ছে ইজিবাইক আর ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। বাহন দুটি খোদ রাজধানীতেই কঠিন দুর্ভোগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। লক্ষাধিক ইজিবাইক আর ৩০ হাজারেরও বেশি ব্যাটারিচালিত রিকশা-ভ্যান নাগরিক জীবনকে রীতিমতো বিষিয়ে তুলেছে। ঢাকার বাইরে অন্যান্য মহানগর, জেলা শহর এমনকি থানা সদরেও শত শত ইজিবাইক ও ব্যাটারি চালিত রিকশার বেপরোয়া দাপট রয়েছে। প্রধান প্রধান সড়ক মোড়, টার্মিনাল, বাসস্ট্যান্ডে এসব অবৈধ যানবাহনের আধিক্যতায় যানজট-দুর্ভোগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। একদিকে গাড়িগুলোর ব্যাটারি চার্জের নামে দেদার বিদ্যুৎ চুরি হচ্ছে, অন্যদিকে অবৈধ এ যানবাহনকে পুঁজি করেই চলছে বেশুমার চাঁদাবাজি।

 

এই বিভাগের আরও খবর
আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা
যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা
অতিরিক্ত কারা মহাপরিদর্শক হলেন জাহাঙ্গীর কবির
অতিরিক্ত কারা মহাপরিদর্শক হলেন জাহাঙ্গীর কবির
রংপুরে বিষ প্রয়োগে হত্যার অভিযোগ, থানায় মামলা
রংপুরে বিষ প্রয়োগে হত্যার অভিযোগ, থানায় মামলা
গাজীপুর জেলা কারাগারে বন্দীদের মাঝে আম বিতরণ
গাজীপুর জেলা কারাগারে বন্দীদের মাঝে আম বিতরণ
সাভারে পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
সাভারে পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জ গ্রিন এন্ড ক্লিন কর্মসূচি বাস্তবায়নে বৃক্ষরোপণ
নারায়ণগঞ্জ গ্রিন এন্ড ক্লিন কর্মসূচি বাস্তবায়নে বৃক্ষরোপণ
স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদফতর ঘেরাওয়ে ইউনানী শিক্ষার্থীরা
স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদফতর ঘেরাওয়ে ইউনানী শিক্ষার্থীরা
চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যদের ওপর জলকামান-সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ
চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যদের ওপর জলকামান-সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ
ডেমরায় হাত-পা বাঁধা অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার
ডেমরায় হাত-পা বাঁধা অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার
হেফাজত আমিরের সঙ্গে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
হেফাজত আমিরের সঙ্গে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
মাইক্রোবাসের ১১ যাত্রী নিহতের ঘটনায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
মাইক্রোবাসের ১১ যাত্রী নিহতের ঘটনায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
সর্বশেষ খবর
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় ট্রিপল মার্ডারে ৮ আসামির ৭ দিনের রিমান্ড আবেদন
কুমিল্লায় ট্রিপল মার্ডারে ৮ আসামির ৭ দিনের রিমান্ড আবেদন

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা
দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে
সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে

৩২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের
নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা
বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা
গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা

৪৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার
কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা
যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ
হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ৪ মাদক কারবারি গ্রেফতার
সোনারগাঁয়ে ৪ মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লাব বিশ্বকাপে চমক দেখিয়ে প্রিমিয়ার লিগে ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার
ক্লাব বিশ্বকাপে চমক দেখিয়ে প্রিমিয়ার লিগে ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৪ বছর পর নতুন করে ফিরছে আজম খানের 'উচ্চারণ'
১৪ বছর পর নতুন করে ফিরছে আজম খানের 'উচ্চারণ'

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা ১০০ ছাড়িয়েছে
টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা ১০০ ছাড়িয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চলতি বছর হজে গিয়ে মারা গেছেন ৪৪ বাংলাদেশি
চলতি বছর হজে গিয়ে মারা গেছেন ৪৪ বাংলাদেশি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কেনিয়ায় সরকারবিরোধী বিক্ষোভ, পুলিশের গুলিতে নিহত ১১
কেনিয়ায় সরকারবিরোধী বিক্ষোভ, পুলিশের গুলিতে নিহত ১১

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি থেকে দেশে ফিরেছেন ৭৬ হাজারের বেশি হাজি
সৌদি থেকে দেশে ফিরেছেন ৭৬ হাজারের বেশি হাজি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সিরাজগঞ্জে ট্রাক-অটোরিকশা সংঘর্ষে প্রাণ গেল বাবা-ছেলের
সিরাজগঞ্জে ট্রাক-অটোরিকশা সংঘর্ষে প্রাণ গেল বাবা-ছেলের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ জুলাই)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত জেলার ওপর দিয়ে দুপুরের মধ্যে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা
সাত জেলার ওপর দিয়ে দুপুরের মধ্যে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা
১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের মধ্যদিয়ে দেশে গণতন্ত্র ফিরবে : মির্জা ফখরুল
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের মধ্যদিয়ে দেশে গণতন্ত্র ফিরবে : মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে বারবার ত্রুটি, এবার জয়পুরে জরুরি অবতরণ
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে বারবার ত্রুটি, এবার জয়পুরে জরুরি অবতরণ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

১১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা
প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াইট হাউসের সামনে নেতানিয়াহুর সফরবিরোধী বিক্ষোভ
হোয়াইট হাউসের সামনে নেতানিয়াহুর সফরবিরোধী বিক্ষোভ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি
খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি

নগর জীবন

কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম

সাংবাদিক শামীম আহমদ আর নেই
সাংবাদিক শামীম আহমদ আর নেই

নগর জীবন