শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:১৫, শনিবার, ০৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ আপডেট:

নেপথ্যে ছয় কোটি টাকার চাঁদাবাজি

নিষিদ্ধ ইজিবাইক ও ব্যাটারিচালিত রিকশায় সয়লাব ঢাকা
সাঈদুর রহমান রিমন
অনলাইন ভার্সন
নেপথ্যে ছয় কোটি টাকার চাঁদাবাজি

রাজধানীতে দিনে ছয় কোটি টাকার চাঁদাবাজি জিইয়ে রাখতেই সংঘবদ্ধ চাঁদাবাজচক্র নিষিদ্ধ ব্যাটারিচালিত ইজিবাইক ও অটোরিকশা সচল রেখেছে। ফলত ইজিবাইক ও অটোরিকশায় রাজধানী সয়লাব হয়ে পড়েছে। উচ্চ আদালতের নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও এগুলো বন্ধ করার উদ্যোগ নেই, বরং দিন দিন এগুলোর সংখ্যা আশঙ্কাজনক হারে বেড়েই চলেছে। প্রতিনিয়ত ঘটছে দুর্ঘটনা, বাড়ছে যানজট, ভোগান্তি।

জানা গেছে, যানজটের নগরী ঢাকার ব্যস্ততম রাস্তা দখল করে যত্রতত্র গড়ে উঠেছে অবৈধ ব্যাটারিচালিত ইজিবাইক (অটোরিকশা) ও ফিটনেসবিহীন লেগুনার স্ট্যান্ড। ফলে তীব্র যানজটের কারণে ভোগান্তিতে পড়ছেন পথচারীরা। অপরদিকে এসব যানবাহনকে পুঁজি করে ক্ষমতাসীন দলের নেতা ও পুলিশ দৈনিক লাখ লাখ টাকা চাঁদাবাজি করছে বলে এন্তার অভিযোগ রয়েছে। শ্যামপুর, কদমতলী, ডেমরা, যাত্রাবাড়ী, মোহাম্মদপুর, মিরপুর, দারুস সালাম, কাফরুল, পল্লবী, উত্তরা, উত্তরখান, দক্ষিণখান, খিলগাঁও, সবুজবাগ, রামপুরা, বাড্ডা, তুরাগ, হাজারীবাগ, আদাবর থানা এলাকার অলি গলিতে অবাধে চলছে ব্যাটারিচালিত ইজিবাইক ও রিকশা। পুলিশের চোখের সামনেই এগুলো দেদার চলাচল করছে, অহরহ যানজট বাঁধাচ্ছে। স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীদের জন্যও চরম ভোগান্তির সৃষ্টি করছে ইজিবাইক। প্রায়ই ঘটাচ্ছে দুর্ঘটনা। তবুও নিষিদ্ধ এ যানবাহনগুলোর বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না। বিআরটিএর ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা বলেন, জনবলের অভাবে রাজধানীর সব এলাকায় এসব যানবাহনের বিরুদ্ধে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা সম্ভব হয়ে ওঠে না। তারপরও বিভিন্ন সময় মোবাইল কোর্টের অভিযানে বহু অটোরিকশার মোটর খুলে ফেলা এবং অনেক ইজিবাইক ডাম্পিংয়ে পাঠানোর দাবি করেন ওই কর্মকর্তা। কিন্তু বাস্তবে প্রতিটি রাস্তা, অলিগলি সয়লাব হয়ে পড়ছে নিষিদ্ধ অটো-ইজিবাইকে।

জানা যায়, রাজধানীর সর্বত্রই মোটা অঙ্কের চাঁদার বিনিময়ে অবৈধ এ যান চলাচলের মৌখিক বৈধতা দিচ্ছে পুলিশ। কোনো কোনো এলাকায় প্রতিদিন নামানো হচ্ছে ৪০-৫০টি নতুন অটো-ইজিবাইক। প্রভাবশালীদের ম্যানেজ করে নিত্যনতুন রুট বানিয়ে শত শত নিষিদ্ধ যানের ভিড়-ভাড়াক্কা গড়ে তোলা হচ্ছে। এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, কদমতলী থানার দনিয়া এলাকাতে মাত্র কয়েক মাসের ব্যবধানে প্রায় এক হাজার ব্যাটারিচালিত রিকশা নামিয়েছে একটি চোরাই সিন্ডিকেট। এ সিন্ডিকেট নারায়ণগঞ্জসহ আশপাশের এলাকা থেকে রিকশা চুরি করে এনে দনিয়া এলাকার বিভিন্ন রিকশার গ্যারেজে রেখে সেগুলোর রং পরিবর্তন করে ব্যাটারি লাগিয়ে রাস্তায় নামায়।

রাজধানীর দক্ষিণখান এলাকায় তিনটি রুটেই চলাচল করছে সহস্রাধিক ইজিবাইক ও ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। এ রুটগুলো হচ্ছে— বিমানবন্দর রেললাইন থেকে দক্ষিণখান, তালতলা, কসাইবাড়ি থেকে দক্ষিণখান বাজার, কসাইবাড়ি থেকে কাঁচকুড়া, হাজী ক্যাম্প থেকে কাঁচকুড়া এবং আবদুল্লাহপুর থেকে উত্তরখান মাজার রোডসহ অন্যান্য পয়েন্ট। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, এ এলাকার প্রতিটি ইজিবাইক থেকে প্রতিদিন ৫০ টাকা করে চাঁদা আদায় হয়। এ ক্ষেত্রে পুলিশের হয়ে কাজ করে স্থানীয় কয়েকটি চক্র। চাঁদার টাকা থেকে থানা পুলিশ, স্থানীয় মাস্তান-সন্ত্রাসী, ট্রাফিক বিভাগসহ অন্যান্য সংস্থার চাহিদা পূরণ হয়ে থাকে। চাঁদার টাকা না দিলে লাইনম্যান, ট্রাফিক পুলিশ ও থানা পুলিশ সেসব গাড়ি আটক করাসহ সংশ্লিষ্ট চালকদের ওপর নির্যাতন চালায়। সেখানে দক্ষিণখান ইউনিয়ন পরিষদও চাঁদাবাজিতে মোটা অঙ্কের ভাগ বসায় বলে অভিযোগ রয়েছে। ‘লাইসেন্স’ দেওয়ার নামে প্রতি ইজিবাইক থেকে ইউনিয়ন পরিষদের নামে দেড় হাজার টাকা হাতিয়ে নেয়। হাই কোর্টের স্পষ্ট নিষেধাজ্ঞা থাকা সত্ত্বেও কোন ক্ষমতাবলে ইউনিয়ন পরিষদ সেসব যান চালাচলের লাইসেন্স দেয়, তা নিয়ে অনেকেই প্রশ্ন তুলেছেন।  উত্তরা ৪ নং ও ৮ নং সেক্টরের আবহাওয়া কোয়ার্টারের সামনে স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতাদের নেতৃত্বে প্রায় পাঁচ শতাধিক ইজিবাইক নিয়ন্ত্রিত হয়। যার প্রতিটি থেকে দৈনিক ১২০ টাকা করে চাঁদা আদায় করা হচ্ছে। ৪ নম্বর সেক্টরে শাহজালাল এভিনিউতে হাইওয়ে পুলিশের সদর দফতরের নিচেই ইজিবাইকের স্ট্যান্ড। এই রুটে তিন শতাধিক  ইজিবাইক চলে এবং এগুলো খুবই বেপরোয়া। শাহজালাল এভিনিউটি ডিভাইডার দিয়ে একদিকে চলাচলের ব্যবস্থা করা হলেও কোনো কিছুই চালকরা মানছেন না। ফলে প্রায় প্রতিদিনই দুর্ঘটনা ঘটে। বিশেষ করে আশপাশে বেশ কয়েকটি স্কুল থাকায় ইজিবাইকগুলো ছাত্রছাত্রীদের কাছে ভীতির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। সেই সঙ্গে উত্তরা, জসীমউদ্দীন রোড ও সোনারগাঁও জনপথে চলে লেগুনা। এসব লেগুনা চালকের অধিকাংশের বয়সই ১৪-১৫ বছরের ঊর্ধ্বে নয়। প্রতিটি লেগুনা থেকে হাউজবিল্ডিং এলাকায় ২০০ টাকা ও দিয়াবাড়ী এলাকায় ১২০ টাকা করে নেওয়া হচ্ছে।   তাছাড়াও বিমানবন্দর ট্রাফিক পুলিশ বক্সের এক কর্মকর্তা প্রতি সপ্তাহে অটোপ্রতি ১২০০ টাকা করে আদায় করে নিচ্ছে। মাসোয়ারার টাকা না পেলে ওই পুলিশ কর্মকর্তা ইজিবাইক পুলিশ বক্সে আটকে রেখে ডাম্পিং ও রেকার বাণিজ্য করেন। ইজিবাইক, ব্যাটারিচালিত অটো ও লেগুনা নামের নিষিদ্ধ যানবাহন চলাচলের ক্ষেত্রে সবচেয়ে ভয়াবহ অবস্থা দাঁড়িয়েছে খিলক্ষেত এলাকায়। সেখানে রেলগেট মোড় থেকে ১২ শতাধিক অবৈধ যান চলাচল করছে অবাধে। এদিকে তালতলা ও ডুমনি, বিমানবন্দর ট্রাফিক পুলিশ বক্স থেকে সিভিল এভিয়েশন কোয়ার্টার, খিলক্ষেত বাজার থেকে লেকসিটি, কসাইবাড়ি থেকে দক্ষিণখান বাজার ও ইউনিয়ন, জয়নাল মার্কেট থেকে দক্ষিণখান বাজার, আজমপুর থেকে উত্তরখান থানা এবং ময়নারটেক ও আবদুল্লাহপুর থেকে উত্তর খান। এসব রুটে অন্তত সাড়ে তিন হাজার ইজিবাইক এবং অটোরিকশা চলে। অভিযোগ রয়েছে, প্রতি ইজিবাইক থেকে প্রতিদিন ৮০-১০০ এবং প্রতি অটোরিকশা থেকে ৫০-৭০ টাকা আদায় করা হয়। এ ক্ষেত্রে পুলিশের হয়ে কাজ করে ‘লাইনম্যান’ নামে স্থানীয় একটি চক্র। সহস্রাধিক অবৈধ যানববাহন থেকে প্রতিদিন আড়াই লক্ষাধিক টাকা চাঁদাবাজি চলে। চাঁদাবাজির প্রায় অর্ধেক টাকা পান স্থানীয় থানা আওয়ামী লীগের একজন প্রভাবশালী নেতা। তবে ঢাকার সব নিষিদ্ধ যানবাহন চলাচলে রাজনৈতিক নেতা এবং পুলিশের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ সহযোগিতা রয়েছে বলে অভিযোগ করেন সংশ্লিষ্টরা। ডিএমপি ট্রাফিক বিভাগের যুগ্ম কমিশনার মো. আবদুল্লাহ আল মাহমুদ জানান, রাজধানীর ব্যস্ততম কোনো রাস্তায় ইজিবাইক বা ব্যাটারিচালিত অটো চালানোর সুযোগ নেই। বরং প্রতি মাসেই এসব অবৈধ যানবাহনের বিরুদ্ধে নিয়মিত অভিযান চালানো হচ্ছে। গত জানুয়ারি মাসেও অভিযানকালে ২৫টিরও বেশি ইজিবাইক আটক করে সংশ্লিষ্ট মালিক-চালকের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে বলেও জানান যুগ্ম কমিশনার (ট্রাফিক)।

বিদ্যুতের অপচয় ৩০ লাখ ঘণ্টা কিলোওয়াট! : বিদ্যুৎ বিভাগের একাধিক সূত্র জানায়, অবৈধ ইজিবাইক ও অটোরিকশায় চার্জ দেওয়ার নামে প্রতিদিন দেশে অন্তত ৩০ লাখ ঘণ্টা কিলোওয়াট বিদ্যুৎ খরচ হয়। বাণিজ্যিকভাবে এর মূল্য প্রায় তিন কোটি টাকা বলে জানা গেছে।  সহজ পদ্ধতিতে গড়ে তোলা গাড়ির নামই হচ্ছে ইজিবাইক আর ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। বাহন দুটি খোদ রাজধানীতেই কঠিন দুর্ভোগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। লক্ষাধিক ইজিবাইক আর ৩০ হাজারেরও বেশি ব্যাটারিচালিত রিকশা-ভ্যান নাগরিক জীবনকে রীতিমতো বিষিয়ে তুলেছে। ঢাকার বাইরে অন্যান্য মহানগর, জেলা শহর এমনকি থানা সদরেও শত শত ইজিবাইক ও ব্যাটারি চালিত রিকশার বেপরোয়া দাপট রয়েছে। প্রধান প্রধান সড়ক মোড়, টার্মিনাল, বাসস্ট্যান্ডে এসব অবৈধ যানবাহনের আধিক্যতায় যানজট-দুর্ভোগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। একদিকে গাড়িগুলোর ব্যাটারি চার্জের নামে দেদার বিদ্যুৎ চুরি হচ্ছে, অন্যদিকে অবৈধ এ যানবাহনকে পুঁজি করেই চলছে বেশুমার চাঁদাবাজি।

 

এই বিভাগের আরও খবর
রাজধানীতে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে শিক্ষার্থীকে ফেলে দিল ছিনতাইকারীরা
রাজধানীতে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে শিক্ষার্থীকে ফেলে দিল ছিনতাইকারীরা
'শব্দদূষণ রোধে জনসচেতনতার কোনো বিকল্প নেই'
'শব্দদূষণ রোধে জনসচেতনতার কোনো বিকল্প নেই'
নতুন ১৮ ওয়ার্ডের উন্নয়নে ১০০ কোটি টাকা বরাদ্দ: ডিএনসিসি প্রশাসক
নতুন ১৮ ওয়ার্ডের উন্নয়নে ১০০ কোটি টাকা বরাদ্দ: ডিএনসিসি প্রশাসক
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯৩৮ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯৩৮ মামলা
ঢামেকে অভিযানে অবৈধ ২১ হুইলচেয়ার জব্দ
ঢামেকে অভিযানে অবৈধ ২১ হুইলচেয়ার জব্দ
প্রতিশ্রুতির ৭ দিনে নারায়ণগঞ্জে হাসপাতালে আইসিইউ চালু
প্রতিশ্রুতির ৭ দিনে নারায়ণগঞ্জে হাসপাতালে আইসিইউ চালু
দুই মেট্রো স্টেশনের বাণিজ্যিক স্পেস ভাড়া দিতে বিজ্ঞপ্তি
দুই মেট্রো স্টেশনের বাণিজ্যিক স্পেস ভাড়া দিতে বিজ্ঞপ্তি
রাজধানীতে ট্রেনের ধাক্কায় পথচারীর মৃত্যু
রাজধানীতে ট্রেনের ধাক্কায় পথচারীর মৃত্যু
মাদক মামলায় সম্রাটের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু
মাদক মামলায় সম্রাটের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু
ঢাকা রেঞ্জের নতুন ডিআইজি রেজাউল মল্লিক
ঢাকা রেঞ্জের নতুন ডিআইজি রেজাউল মল্লিক
বুড়িগঙ্গায় বর্জ্য নিঃসরণ, পরিবেশ অধিদপ্তরের অভিযান
বুড়িগঙ্গায় বর্জ্য নিঃসরণ, পরিবেশ অধিদপ্তরের অভিযান
মহিলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদকসহ গ্রেফতার ৪
মহিলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদকসহ গ্রেফতার ৪
সর্বশেষ খবর
প্রতিটি রক্তের ফোঁটার প্রতিশোধ নেওয়া হবে: শাহবাজ শরিফ
প্রতিটি রক্তের ফোঁটার প্রতিশোধ নেওয়া হবে: শাহবাজ শরিফ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের আগের দুই শনিবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রাখার নির্দেশ
ঈদের আগের দুই শনিবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রাখার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়ন্ত্রণ রেখার আশপাশের গ্রাম ছেড়ে পালাচ্ছে মানুষ
নিয়ন্ত্রণ রেখার আশপাশের গ্রাম ছেড়ে পালাচ্ছে মানুষ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিসিসির উচ্ছেদ অভিযান: ১২০ কোটি টাকার জমিতে হবে স্কুল-খেলার মাঠ
জিসিসির উচ্ছেদ অভিযান: ১২০ কোটি টাকার জমিতে হবে স্কুল-খেলার মাঠ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসি: উত্তর বলে দেওয়ায় এক কেন্দ্রের ১০ শিক্ষক গ্রেফতার
এসএসসি: উত্তর বলে দেওয়ায় এক কেন্দ্রের ১০ শিক্ষক গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘চ্যাম্পিয়ন্স লিগ থেকে বিদায় নিলেও বার্সা অবশ্যই ফিরে আসবে’
‘চ্যাম্পিয়ন্স লিগ থেকে বিদায় নিলেও বার্সা অবশ্যই ফিরে আসবে’

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগ-শিক্ষক-কর্মকর্তাসহ ৭১ জনের বিরুদ্ধে মামলা
ছাত্রলীগ-শিক্ষক-কর্মকর্তাসহ ৭১ জনের বিরুদ্ধে মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজবাড়ী বিআরটিএতে দুদকের অভিযান, আটক ৪
রাজবাড়ী বিআরটিএতে দুদকের অভিযান, আটক ৪

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'দাঁতভাঙা জবাব' দিয়েছে পাকিস্তান, শেহবাজের দাবি
'দাঁতভাঙা জবাব' দিয়েছে পাকিস্তান, শেহবাজের দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দশ মামলার আসামি গ্রেফতার
দশ মামলার আসামি গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৃষ্টিশীলতার মাধ্যমে সভ্যতা বিনির্মাণে প্রতিনিয়ত অবদান রেখে যাচ্ছেন প্রকৌশলীরা
সৃষ্টিশীলতার মাধ্যমে সভ্যতা বিনির্মাণে প্রতিনিয়ত অবদান রেখে যাচ্ছেন প্রকৌশলীরা

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাষ্ট্র সংস্কারে জাতীয় ঐকমত্য চাই: ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গোলটেবিল বৈঠকে বক্তারা
রাষ্ট্র সংস্কারে জাতীয় ঐকমত্য চাই: ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গোলটেবিল বৈঠকে বক্তারা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হত্যা মামলায় একজনের ফাঁসি, ৪ জনের যাবজ্জীবন
হত্যা মামলায় একজনের ফাঁসি, ৪ জনের যাবজ্জীবন

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভ্যানচালকের শরীরে মিলল অর্ধকোটি টাকার স্বর্ণ
ভ্যানচালকের শরীরে মিলল অর্ধকোটি টাকার স্বর্ণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে বিআরটিএ অফিসে দুদকের অভিযান
সিলেটে বিআরটিএ অফিসে দুদকের অভিযান

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত ভারতকে ‘নিরাপদ বিনিয়োগ গন্তব্য’ ভাবার পথে বাধা হবে: রয়টার্স
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত ভারতকে ‘নিরাপদ বিনিয়োগ গন্তব্য’ ভাবার পথে বাধা হবে: রয়টার্স

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত থেকে এভাবে ‘পুশ–ইন’ সঠিক প্রক্রিয়া নয় : খলিলুর রহমান
ভারত থেকে এভাবে ‘পুশ–ইন’ সঠিক প্রক্রিয়া নয় : খলিলুর রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে আড়াই কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সিলেটে আড়াই কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গম্ভীরের সঙ্গে টানাপোড়েন? ২৪ ঘণ্টার মধ্যে অবসর নিলেন রোহিত
গম্ভীরের সঙ্গে টানাপোড়েন? ২৪ ঘণ্টার মধ্যে অবসর নিলেন রোহিত

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশিদের ভিসা চালুর অগ্রগতিতে আরব আমিরাতকে ধন্যবাদ প্রধান উপদেষ্টার
বাংলাদেশিদের ভিসা চালুর অগ্রগতিতে আরব আমিরাতকে ধন্যবাদ প্রধান উপদেষ্টার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানকে শান্তিপূর্ণ সমাধানের আহ্বান তারেক রহমানের
ভারত-পাকিস্তানকে শান্তিপূর্ণ সমাধানের আহ্বান তারেক রহমানের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুয়াডাঙ্গায় ইটভাটায় মাটি বিক্রি করায় জরিমানা
চুয়াডাঙ্গায় ইটভাটায় মাটি বিক্রি করায় জরিমানা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস পালিত
কুড়িগ্রামে বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস পালিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুর বিআরটিএ কার্যালয়ে দুদকের অভিযান, ২ জনের কারাদণ্ড
দিনাজপুর বিআরটিএ কার্যালয়ে দুদকের অভিযান, ২ জনের কারাদণ্ড

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণ চেষ্টা মামলায় যুবক গ্রেফতার
ধর্ষণ চেষ্টা মামলায় যুবক গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উলবাকিয়া মশায় ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে বাংলাদেশে আশা দেখছেন গবেষকরা
উলবাকিয়া মশায় ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে বাংলাদেশে আশা দেখছেন গবেষকরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক যুদ্ধের সম্ভাবনার হুঁশিয়ারি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
পারমাণবিক যুদ্ধের সম্ভাবনার হুঁশিয়ারি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রেনের ধাক্কায় আহত যুবক
ট্রেনের ধাক্কায় আহত যুবক

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

এটিএম আজহারের মুক্তিসহ তিন দাবিতে ৯ জেলায় ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ
এটিএম আজহারের মুক্তিসহ তিন দাবিতে ৯ জেলায় ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোগীদের সুস্থতায় নার্সদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ : চসিক মেয়র
রোগীদের সুস্থতায় নার্সদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ : চসিক মেয়র

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
আকাশযুদ্ধে ধরাশায়ী রাফাল, আর্থিক ক্ষতির মুখে ফ্রান্স!
আকাশযুদ্ধে ধরাশায়ী রাফাল, আর্থিক ক্ষতির মুখে ফ্রান্স!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ভারতে হতাহত বেড়ে ৫৮: ভারতীয় সেনাবাহিনী
পাকিস্তানের হামলায় ভারতে হতাহত বেড়ে ৫৮: ভারতীয় সেনাবাহিনী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান হামলা-পাল্টা হামলা: কার কেমন ক্ষতি হয়েছে?
ভারত-পাকিস্তান হামলা-পাল্টা হামলা: কার কেমন ক্ষতি হয়েছে?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় সেনাবাহিনীর ব্রিগেড সদরদপ্তর ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের
ভারতীয় সেনাবাহিনীর ব্রিগেড সদরদপ্তর ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলা ‘লজ্জাজনক’: মন্তব্য ট্রাম্পের
ভারতের হামলা ‘লজ্জাজনক’: মন্তব্য ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলায় অংশ নিয়েছিল ৭৫ থেকে ৮০টি ভারতীয় যুদ্ধবিমান, দাবি পাকিস্তানের
হামলায় অংশ নিয়েছিল ৭৫ থেকে ৮০টি ভারতীয় যুদ্ধবিমান, দাবি পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে ‘সাদা পতাকা’ উড়িয়ে পিছু হটল ভারতীয় সেনারা, দাবি পাকিস্তানের
সীমান্তে ‘সাদা পতাকা’ উড়িয়ে পিছু হটল ভারতীয় সেনারা, দাবি পাকিস্তানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাবাহিনীকে ভারতে হামলা চালানোর সবুজ সংকেত দিলো পাকিস্তান
সেনাবাহিনীকে ভারতে হামলা চালানোর সবুজ সংকেত দিলো পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাবাহিনীর জবাব ইতোমধ্যেই শুরু হয়েছে: পাকিস্তান আইএসপিআর প্রধান
সেনাবাহিনীর জবাব ইতোমধ্যেই শুরু হয়েছে: পাকিস্তান আইএসপিআর প্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের ৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক সীমান্ত দিয়ে পানি প্রবাহ বন্ধের ঘোষণা মোদির
আন্তর্জাতিক সীমান্ত দিয়ে পানি প্রবাহ বন্ধের ঘোষণা মোদির

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের খবর নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ার লুকোচুরি
যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের খবর নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ার লুকোচুরি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ভূপাতিত হওয়া ৫ যুদ্ধবিমানের ৩টিই রাফাল ফাইটার জেট
ভারতের ভূপাতিত হওয়া ৫ যুদ্ধবিমানের ৩টিই রাফাল ফাইটার জেট

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমর্থন জানিয়ে যা বলল ইসরায়েল
পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমর্থন জানিয়ে যা বলল ইসরায়েল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুটি ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
দুটি ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলায় মাসুদ আজহার পরিবারের ১০ সদস্য নিহত: বিবিসি
ভারতের হামলায় মাসুদ আজহার পরিবারের ১০ সদস্য নিহত: বিবিসি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রণতরী থেকে সাগরে পড়ে ডুবল আরও একটি মার্কিন যুদ্ধবিমান
রণতরী থেকে সাগরে পড়ে ডুবল আরও একটি মার্কিন যুদ্ধবিমান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুর’, অভিযান নিয়ে যা জানাল ভারত
‘অপারেশন সিঁদুর’, অভিযান নিয়ে যা জানাল ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে এ হামলার পরিণতি ভোগ করতে হবে, হুঁশিয়ারি হিনা রব্বানীর
ভারতকে এ হামলার পরিণতি ভোগ করতে হবে, হুঁশিয়ারি হিনা রব্বানীর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাল্টা হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান
ভারতে পাল্টা হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান পাল্টাপাল্টি হামলার পর যা বলা হলো ইমরান খানের ফেসবুকে
ভারত-পাকিস্তান পাল্টাপাল্টি হামলার পর যা বলা হলো ইমরান খানের ফেসবুকে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‍্যাব অফিস থেকে সিনিয়র এএসপি পলাশের মরদেহ উদ্ধার
র‍্যাব অফিস থেকে সিনিয়র এএসপি পলাশের মরদেহ উদ্ধার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নিরাপত্তা নিয়ে বৈঠক ডাকলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
জাতীয় নিরাপত্তা নিয়ে বৈঠক ডাকলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলায় ‘শান্তির আহ্বান’ বিশ্বনেতাদের, ইসরায়েল জানাল সমর্থন
ভারতের হামলায় ‘শান্তির আহ্বান’ বিশ্বনেতাদের, ইসরায়েল জানাল সমর্থন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের পাল্টাপাল্টি হামলা নিয়ে যে প্রতিক্রিয়া জানাল চীন
ভারত-পাকিস্তানের পাল্টাপাল্টি হামলা নিয়ে যে প্রতিক্রিয়া জানাল চীন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের পাল্টাপাল্টি হামলা নিয়ে যা বললেন জামায়াত আমির
ভারত-পাকিস্তানের পাল্টাপাল্টি হামলা নিয়ে যা বললেন জামায়াত আমির

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানে ভারতের হামলা, মাঝপথে ফিরে গেল বাংলাদেশগামী দুই প্লেন
পাকিস্তানে ভারতের হামলা, মাঝপথে ফিরে গেল বাংলাদেশগামী দুই প্লেন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের হামলায় পাকিস্তান এয়ারফোর্সের কোনও ক্ষতি হয়নি: আইএসপিআর
ভারতের হামলায় পাকিস্তান এয়ারফোর্সের কোনও ক্ষতি হয়নি: আইএসপিআর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক যুদ্ধের সম্ভাবনার হুঁশিয়ারি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
পারমাণবিক যুদ্ধের সম্ভাবনার হুঁশিয়ারি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলার নিন্দা জানিয়ে পাকিস্তানের পাশে তুরস্ক
ভারতের হামলার নিন্দা জানিয়ে পাকিস্তানের পাশে তুরস্ক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডা. জুবাইদা সরকারি চাকরি ফিরে পাচ্ছেন
ডা. জুবাইদা সরকারি চাকরি ফিরে পাচ্ছেন

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি

সম্পাদকীয়

রাতের আঁধারে ভরাট হচ্ছে রামপুরা খাল
রাতের আঁধারে ভরাট হচ্ছে রামপুরা খাল

নগর জীবন

চিকিৎসকদের পরামর্শে বিশ্রামে খালেদা জিয়া
চিকিৎসকদের পরামর্শে বিশ্রামে খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যুদ্ধের ফাঁদে অর্থনীতি
যুদ্ধের ফাঁদে অর্থনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই ব্যাংকের তথ্য যাচাই সেবা বন্ধ
দুই ব্যাংকের তথ্য যাচাই সেবা বন্ধ

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার নিয়ে বৈঠকে বসছেন প্রধান উপদেষ্টা
শেয়ারবাজার নিয়ে বৈঠকে বসছেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

রয়েই গেল মৃত্যুকূপ
রয়েই গেল মৃত্যুকূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

অনুমতি ছাড়াই কাটা হলো আড়াই শতাধিক গাছ
অনুমতি ছাড়াই কাটা হলো আড়াই শতাধিক গাছ

পেছনের পৃষ্ঠা

অশান্ত উপমহাদেশ ঝুঁকিতে বাংলাদেশ
অশান্ত উপমহাদেশ ঝুঁকিতে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ শুরু!
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ শুরু!

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনে জোরালো হচ্ছে নির্বাচনের দাবি
ঐকমত্য কমিশনে জোরালো হচ্ছে নির্বাচনের দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে পুশ ৬৬ ভারতীয়কে
বাংলাদেশে পুশ ৬৬ ভারতীয়কে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত যুদ্ধের ভয়ংকর খেলা শুরু করেছে
ভারত যুদ্ধের ভয়ংকর খেলা শুরু করেছে

নগর জীবন

এটা কোনো সমাধান নয়
এটা কোনো সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ অনিরাপদ আকাশপথ
হঠাৎ অনিরাপদ আকাশপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

লাশ উত্তোলনের হিড়িক আপত্তি স্বজনদের
লাশ উত্তোলনের হিড়িক আপত্তি স্বজনদের

পেছনের পৃষ্ঠা

খানাখন্দে বেহাল লেকপাড় সড়ক
খানাখন্দে বেহাল লেকপাড় সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

শরিয়া আদালত ও দ্বিকক্ষের সংসদের পক্ষে মত
শরিয়া আদালত ও দ্বিকক্ষের সংসদের পক্ষে মত

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় দরপতন শেয়ারবাজারে
বড় দরপতন শেয়ারবাজারে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধের ধকল বিশ্ব সইতে পারবে না
যুদ্ধের ধকল বিশ্ব সইতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মিথ্যা মামলা করায় বাদীকে জরিমানা
মিথ্যা মামলা করায় বাদীকে জরিমানা

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনাকে দুদকের তলব
শেখ হাসিনাকে দুদকের তলব

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু ঠেকাতে কার্যকর ‘ভালো মশা’
ডেঙ্গু ঠেকাতে কার্যকর ‘ভালো মশা’

পেছনের পৃষ্ঠা

আছিয়া ধর্ষণ হত্যা মামলায় শেষ হলো সাক্ষ্য গ্রহণ
আছিয়া ধর্ষণ হত্যা মামলায় শেষ হলো সাক্ষ্য গ্রহণ

নগর জীবন

বাংলাদেশ সফরে মিস ইউনিভার্স তাতিয়ানা কালমেল
বাংলাদেশ সফরে মিস ইউনিভার্স তাতিয়ানা কালমেল

নগর জীবন

কূটনৈতিক সমাধান চায় ঢাকা, সীমান্তে সতর্কতা
কূটনৈতিক সমাধান চায় ঢাকা, সীমান্তে সতর্কতা

প্রথম পৃষ্ঠা

উৎকণ্ঠা বিশ্বজুড়ে
উৎকণ্ঠা বিশ্বজুড়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বদেশে ফেরত গেল সেনা-বিজিপি সদস্যসহ ৪০ মিয়ানমার নাগরিক
স্বদেশে ফেরত গেল সেনা-বিজিপি সদস্যসহ ৪০ মিয়ানমার নাগরিক

নগর জীবন