কোটা সংস্কার আন্দোলনে মেধাবী শিক্ষার্থীদের ঢাল হিসেবে ব্যবহার করেছে স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তি। দেশে নাশকতা সৃষ্টি করার প্রতিবাদে বিবৃতি দিয়ে এ কথা জানিয়েছে পেশাজীবী সমন্বয় পরিষদ। পেশাজীবী সমন্বয় পরিষদের মহাসচিব ইঞ্জিনিয়ার মো. শাহাদাৎ হোসেন (শীবলু) স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এসব ধ্বংসাত্মক কার্যকলাপে জড়িতদের দ্রুত আইনের আওতায় এনে শাস্তির দাবি জানানো হয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, সারা দেশে অগ্নিসন্ত্রাস করে দেশের হাজার-হাজার কোটি টাকার ক্ষতিসাধন করে বহির্বিশ্বে দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ করার অপচেষ্টা করেছে।
উন্নয়নের অগ্রযাত্রাকে রুখতে স্বাধীনতাবিরোধী কুচক্রীমহল যৌক্তিক কোটা সংস্কার আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী কোমলমতি মেধাবী শিক্ষার্থীদের ঢাল হিসেবে ব্যবহার করেছে। সেতু ভবন, মেট্রোরেল স্টেশন, বাংলাদেশ টেলিভিশন ভবন, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে, হানিফ ফ্লাইওভার, দুর্যোগ ভবনসহ অসংখ্য সরকারি-বেসরকারি যানবাহনে অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে।
বিবৃতিতে স্বাক্ষর করেছেন- পেশাজীবী সমন্বয় পরিষদের সভাপতি ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি অধ্যাপক ডা. কামরুল হাসান খান, জাতীয় প্রেস ক্লাবের সভাপতি ফরিদা ইয়াসমিন এমপি, অ্যাটর্নি জেনারেল অ্যাডভোকেট আবু মোহাম্মদ আমিন উদ্দিন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি অধ্যাপক ড. এস. এম মাকসুদ কামাল, বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির সভাপতি কাজী খলীকুজ্জমান আহমদ, অর্থনীতি সমিতির সাবেক সভাপতি অধ্যাপক ড. আবুল বারাকাত, বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, আইইবির প্রেসিডেন্ট ইঞ্জিনিয়ার মো. আবদুস সবুর এমপি, বঙ্গবন্ধু আইনজীবী পরিষদের সভাপতি অ্যাডভোকেট ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন, অ্যাডভোকেট শ ম রেজাউল করিম, ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি ইকবাল সোবহান চৌধুরী, জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক শ্যামল দত্ত প্রমুখ।