শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:৩৬, মঙ্গলবার, ১০ মার্চ, ২০২০

‘করোনা আক্রান্ত ইতালি, কোনদিকে যাচ্ছে জানি না’

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
‘করোনা আক্রান্ত ইতালি, কোনদিকে যাচ্ছে জানি না’

জেল থেকে বন্দীদের পলায়ন। জেলখানায় আগুন। রাস্তায় পুলিশ-জনতা সংঘর্ষ। সরকারি নিষেধাজ্ঞার এড়িয়ে পালানোর জন্য রেলস্টেশন-বাস টার্মিনালে শত শত মানুষের ভিড়। জনশূন্য শপিং মল। বন্ধ দোকানপাট। অর্থনীতিতে বিরাট মন্দার আশংকা।

কোন যুদ্ধ বিধ্বস্ত দেশের খবর নয় এগুলি। গত কদিন ধরে ইউরোপের অন্যতম বৃহৎ অর্থনীতি ইতালি থেকে এসব খবরই এখন সারা দুনিয়ায় সংবাদ শিরোনাম। করোনাভাইরাস যেন মাত্র দুই সপ্তাহের মধ্যে দেশটিতে বিরাট ওলটপালট ঘটিয়ে দিয়েছে।

পরিস্থিতি এখন এতটাই আয়ত্ত্বের বাইরে চলে গেছে বলে মনে করছে সরকার, গতকাল প্রধানমন্ত্রী জুসেপে কন্টি জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণ দিয়ে পুরো দেশজুড়েই এখন কঠোর বিধিনিষেধ জারি করেছেন। যারা এসব বিধিনিষেধ উপেক্ষা করবেন, তাদের জেল-জরিমানা পর্যন্ত হতে পারে।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইতালি জুড়ে মানুষের দৈনন্দিন জীবনযাত্রায় এরকম ব্যাপক ব্যাঘাত আর দেখা যায়নি। প্রধানমন্ত্রী জুসেপে কন্টি পরিস্থিতি কতটা গুরুতর তা বর্ণনা করতে গতকাল ধার করেছিলেন দ্বিতীয় যুদ্ধকালীন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী চার্চিলের কথা। তিনি বলেছেন, ইতালির জন্য এটি হয়তো অন্ধকারতম সময়, কিন্ত সঠিক আত্মত্যাগের মাধ্যমে ইতালিয়ানরা নিজেদের ভবিষ্যৎ নিজেদের হাতে নিতে পারবে।

করোনাভাইরাসের বিস্তার ঠেকানোর জন্য ইতালি প্রথমে কেবল উত্তরাঞ্চলের আক্রান্ত প্রদেশগুলোতেই মানুষের চলাফেরা এবং অন্যান্য কাজকর্মের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিল। কিন্তু সেই নিষেধাজ্ঞা এড়াতে যখন হাজার হাজার মানুষ দেশের অন্যত্র পালিয়ে যেতে শুরু করলো, তখন সারাদেশকেই এর আওতায় আনা ছাড়া আর উপায় রইলো না।

'আমরা আতংকের মধ্যে আছি'
ইতালির করোনাভাইরাস সংক্রমণের প্রধান কেন্দ্র যে অঞ্চলটি, সেই অঞ্চলের বড় একটি নগরী মিলানে থাকেন বাংলাদেশের সাংবাদিক ফেরদৌসি আক্তার। ইতালিজুড়ে জারি করা নিষেধাজ্ঞার পর তাদের এখনকার জীবনযাত্রা সম্পর্কে বিবিসিকে জানিয়েছেন তিনি।

তিনি বলেন, আমরা চীনের উহান শহরের কথা শুনেছিলাম। সেই শহরটি নাকি একদম আলাদা করে ফেলা হয়েছিল। এখন আমরাই সেরকম এক রেড জোনের বাসিন্দা। শনিবার রাতে যখন প্রথম এই ঘোষণা শুনি, আমরা আতংকিত হয়ে পড়েছিলাম। শুধু আমাদের অঞ্চলেই আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা ৬,০০০। হাসপাতালে ইনটেনসিভ কেয়ারে রাখা হয়েছে ৬৯৫ জন মানুষকে। খুবই ভয়ে আছি। অবস্থা কোনদিকে যাচ্ছে জানি না। আমি আজ কাজে যেতে পারিনি।

বাইরে গেলেই পুলিশ কাগজপত্র দেখতে চাইছে। কেন তাদের বাড়ির বাইরে যেতে হচ্ছে তার কারণ জানতে চাইছে। বাইরে দোকানপাট-রেস্টুরেন্ট সব বন্ধ। আমি গতকাল কাজে যাব বলে বেরিয়েছিলাম। তখন দেখেছি রেস্টুরেন্টগুলো ফাঁকা, কেউ নেই। মেট্রো স্টেশনে গিয়ে দেখি মেট্রো, বাস কিছুই সময়মত চলছে না। মনে হচ্ছে একটা ভুতুড়ে পরিবেশ। এরপর ভয়ে আর কাজে যাইনি। ডাক্তারখানায় গিয়ে দেখলাম সবাই ডাক্তারের কাছ থেকে অসুস্থতার ছুটি যাওয়ার জন্য চিঠি নিচ্ছে। ডাক্তার কিছু জিজ্ঞেস না করেই সবাইকে চিঠি দিয়ে দিচ্ছে বলেও তিনি জানান।

তিনি জানান, সুপারমার্কেটগুলোতে সব জিনিসপত্র পাওয়া যাচ্ছে না। আজ সকালে সুপারমার্কেটে গিয়ে দেখি সকালবেলাতেই তাক খালি, পাস্তা পর্যন্ত পাওয়া যাচ্ছে না। এমনকি বেবি ফুড পর্যন্ত নেই। আমি কয়েক পিস পাউরুটি নিয়ে ঘরে ফিরলাম। আমার পরিচিত এক প্রবাসী বাংলাদেশি করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছিলেন। উনি আটদিন ছিলেন হাসপাতালে। তবে এখন সুস্থ হয়ে বাড়িতে ফিরে এসেছেন।

পুরো দেশে স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ। বিভিন্ন দেশের সঙ্গে বিমান চলাচল বন্ধ। ফুটবল ম্যাচ, কনসার্ট থেকে শুরু করে বড় বড় শপিং মল বন্ধ। লোকজনকে বাড়ি থেকে বাইরে যেতে নিষেধ করা হচ্ছে একান্ত প্রয়োজন ছাড়া। ব্যবসা-বাণিজ্যে ধস নেমেছে। ইতালির নামকরা যেসব ফ্যাশন ব্রান্ড- সেগুলোর অর্ডার কমে গেছে। একটা বড় ধরণের অর্থনৈতিক মন্দা ইতালিতে এখন সময়ের ব্যাপার বলে মনে করা হচ্ছে বলেও তিনি জানান।

করোনাভাইরাস ঠেকাতে এই যে এত ব্যাপক এবং কঠোর সব পদক্ষেপ নিয়েছে ইতালি, তাতে কি শেষ পর্যন্ত ফল পাওয়া যাবে? এ নিয়ে বিশেষজ্ঞদের মধ্যে নানা ধরণের মত দেখা যাচ্ছে। যুক্তরাজ্যের ইউনিভার্সিটি অব এডিনবার্গের ভেটেরিনারি এপিডেমিওলজি এবং ডাটা সায়েন্সের অধ্যাপক রোবল্যান্ড কাও বলছেন, এ ধরণের নিষেধাজ্ঞা ইটালির অর্থনীতির ওপর এক মারাত্মক বোঝা চাপিয়ে দেবে। আর এটি যদি খুব বেশিদিন চলে লোকে ত্যক্ত-বিরক্ত হয়ে উঠবে।

লন্ডন স্কুল অব ট্রপিক্যাল মেডিসিনের জন এডমান্ডস বলেন, ইটালি যেসব পদক্ষেপ নিয়েছে তা অভূতপূর্ব এবং নিশ্চিতভাবেই এরকম নিষেধাজ্ঞা বেশিদিন জারি রাখা যাবে না। তবে এতে করে করোনাভাইরাসের ব্যাপক প্রাদুর্ভাব কিছুটা পিছিয়ে দেয়া যাবে। ইউনিভার্সিটি অব ইস্ট অ্যাংলিয়ার মেডিসিনের অধ্যাপক পল হান্টার বলছেন, গত ৫০ বছরে কোন দেশে কোন রোগ দমনের জন্য এরকম ব্যাপক ব্যবস্থা নেয়ার নজির নেই। এ ধরণের নিষেধাজ্ঞা যদিও চীনের উহানে সফল হয়েছে, ইতালিতে তা কতটা ফল দেবে সেটা দেখতে হবে।

সূত্র : বিবিসি বাংলা।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
দেশে আরও ২৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৩৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৩৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫১ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫১ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৫ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ৩৪ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ৩৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৪৯ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৪৯ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২০
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ৪২
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ৪২
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৫৭
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৫৭
দেশে আরও ৫৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫৩ জনের করোনা শনাক্ত
করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট দ্রুত ছড়ায়, তবে প্রাণহানির শঙ্কা কম
করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট দ্রুত ছড়ায়, তবে প্রাণহানির শঙ্কা কম
২৪ ঘণ্টায় ২৮ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ২৮ জনের করোনা শনাক্ত
সর্বশেষ খবর
কিউএস বিশ্ব র‌্যাঙ্কিংয়ে এবারও দেশসেরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
কিউএস বিশ্ব র‌্যাঙ্কিংয়ে এবারও দেশসেরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

ডিবির হারুনের ঘনিষ্ঠ সহযোগী জাহাঙ্গীরের প্লট ক্রোকের আদেশ
ডিবির হারুনের ঘনিষ্ঠ সহযোগী জাহাঙ্গীরের প্লট ক্রোকের আদেশ

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফেনীতে বিশ্ব শিশুশ্রম প্রতিরোধ দিবসে সচেতনতামূলক আলোচনা সভা
ফেনীতে বিশ্ব শিশুশ্রম প্রতিরোধ দিবসে সচেতনতামূলক আলোচনা সভা

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দল ও প্রার্থীর আচরণবিধি চূড়ান্ত, নির্বাচনে ব্যবহৃত হবে না পোস্টার: ইসি
দল ও প্রার্থীর আচরণবিধি চূড়ান্ত, নির্বাচনে ব্যবহৃত হবে না পোস্টার: ইসি

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

স্বৈরাচারী সরকার দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা ধ্বংস করেছে : মঈন খান
স্বৈরাচারী সরকার দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা ধ্বংস করেছে : মঈন খান

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

ট্রুথ অ্যান্ড রিকনসিলিয়েশন কমিশন গঠনের বিষয়ে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি : আইন মন্ত্রণালয়
ট্রুথ অ্যান্ড রিকনসিলিয়েশন কমিশন গঠনের বিষয়ে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি : আইন মন্ত্রণালয়

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সিলেট জেলা ও মহানগর এনসিপি’র কমিটি ঘোষণা
সিলেট জেলা ও মহানগর এনসিপি’র কমিটি ঘোষণা

৪৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাষ্ট্রপতি নির্বাচন প্রক্রিয়ার মীমাংসা হতে পারে আজ : আলী রীয়াজ
রাষ্ট্রপতি নির্বাচন প্রক্রিয়ার মীমাংসা হতে পারে আজ : আলী রীয়াজ

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ইরানের হামলার আশঙ্কা; মধ্যপ্রাচ্য থেকে যুদ্ধবিমান ও জাহাজ সরাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের হামলার আশঙ্কা; মধ্যপ্রাচ্য থেকে যুদ্ধবিমান ও জাহাজ সরাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুমের শিকার ব‍্যক্তিদের সম্ভাব্য চার ধরনের পরিণতি হয়েছিল
গুমের শিকার ব‍্যক্তিদের সম্ভাব্য চার ধরনের পরিণতি হয়েছিল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে আবাসিক গ্যাস সরবরাহ বন্ধ, ভোগান্তিতে ২০ হাজার গ্রাহক
চাঁদপুরে আবাসিক গ্যাস সরবরাহ বন্ধ, ভোগান্তিতে ২০ হাজার গ্রাহক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শরীয়তপুরে শিশুশ্রম প্রতিরোধে আলোচনা সভা
শরীয়তপুরে শিশুশ্রম প্রতিরোধে আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে বিশ্ব শিশুশ্রম প্রতিরোধ দিবস পালিত
লক্ষ্মীপুরে বিশ্ব শিশুশ্রম প্রতিরোধ দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে তিন দিনব্যাপী জাতীয় ফল মেলার উদ্বোধন
সিরাজগঞ্জে তিন দিনব্যাপী জাতীয় ফল মেলার উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্মাতাকে হানি ট্র্যাপে ফেলে কোটি টাকা আত্মসাৎ, ইনফ্লুয়েন্সর কীর্তি গ্রেফতার
নির্মাতাকে হানি ট্র্যাপে ফেলে কোটি টাকা আত্মসাৎ, ইনফ্লুয়েন্সর কীর্তি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

জীবন বাজি রেখে মাদক নির্মূলে কাজ করছে পুলিশ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জীবন বাজি রেখে মাদক নির্মূলে কাজ করছে পুলিশ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন থেকে ‘রহস্যময়’ উড়োজাহাজের উড্ডয়ন, ইরানের কাছে গিয়ে ‘উধাও’!
চীন থেকে ‘রহস্যময়’ উড়োজাহাজের উড্ডয়ন, ইরানের কাছে গিয়ে ‘উধাও’!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানকে চরম মূল্য দিতে হবে, হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর
ইরানকে চরম মূল্য দিতে হবে, হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করোনা-ডেঙ্গু : এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রে মানতে হবে যেসব নির্দেশনা
করোনা-ডেঙ্গু : এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রে মানতে হবে যেসব নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটে স্ত্রীর লাশ পুকুরে ফেলে পালালেন স্বামী!
সিলেটে স্ত্রীর লাশ পুকুরে ফেলে পালালেন স্বামী!

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

দেশি ফল খেলে সাশ্রয় হবে বৈদেশিক মুদ্রা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
দেশি ফল খেলে সাশ্রয় হবে বৈদেশিক মুদ্রা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমন ক্ষেপণাস্ত্র মজুদ আছে- যা এখনও ব্যবহার করিনি, হুঁশিয়ারি ইরানের
এমন ক্ষেপণাস্ত্র মজুদ আছে- যা এখনও ব্যবহার করিনি, হুঁশিয়ারি ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালত থেকে পালালেন হত্যা মামলার আসামি
আদালত থেকে পালালেন হত্যা মামলার আসামি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার বিরুদ্ধে আদালত অবমাননা মামলায় অ্যামিকাস কিউরি নিয়োগ
হাসিনার বিরুদ্ধে আদালত অবমাননা মামলায় অ্যামিকাস কিউরি নিয়োগ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিগ ব্যাশে আবারও দল পেলেন রিশাদ
বিগ ব্যাশে আবারও দল পেলেন রিশাদ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলে আরও ৩০ মিসাইল হামলা ইরানের, আহত অন্তত ২০
ইসরায়েলে আরও ৩০ মিসাইল হামলা ইরানের, আহত অন্তত ২০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন মামলায় গ্রেফতার আনিসুল হক
নতুন মামলায় গ্রেফতার আনিসুল হক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৪ ঘণ্টায় যশোরে দুই করোনা রোগীর মৃত্যু
২৪ ঘণ্টায় যশোরে দুই করোনা রোগীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুরুদাসপুরের সাবেক চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
গুরুদাসপুরের সাবেক চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্বিতীয় ধাপের সংলাপের মুলতবি অধিবেশন চলছে
দ্বিতীয় ধাপের সংলাপের মুলতবি অধিবেশন চলছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
হঠাৎ তেহরান থেকে ওমানে তিন বিমান
হঠাৎ তেহরান থেকে ওমানে তিন বিমান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলার পরিকল্পনায় অনুমোদন ট্রাম্পের
ইরানে হামলার পরিকল্পনায় অনুমোদন ট্রাম্পের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল হলো মধ্যপ্রাচ্যের ক্যান্সার : উত্তর কোরিয়া
ইসরায়েল হলো মধ্যপ্রাচ্যের ক্যান্সার : উত্তর কোরিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রফেসর কলিমউল্লাহসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
প্রফেসর কলিমউল্লাহসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিবেশী আরবরা যুক্তরাষ্ট্রকে হামলার সুযোগ দেবে না : ইরানি মুখপাত্র
প্রতিবেশী আরবরা যুক্তরাষ্ট্রকে হামলার সুযোগ দেবে না : ইরানি মুখপাত্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানকে ট্রাম্পের নিঃশর্ত আত্মসমপর্ণের হুমকি নিয়ে যা বললেন খামেনি
ইরানকে ট্রাম্পের নিঃশর্ত আত্মসমপর্ণের হুমকি নিয়ে যা বললেন খামেনি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলা করবেন কি, জবাবে যা বললেন ট্রাম্প
ইরানে হামলা করবেন কি, জবাবে যা বললেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন থেকে ‘রহস্যময়’ উড়োজাহাজের উড্ডয়ন, ইরানের কাছে গিয়ে ‘উধাও’!
চীন থেকে ‘রহস্যময়’ উড়োজাহাজের উড্ডয়ন, ইরানের কাছে গিয়ে ‘উধাও’!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাটির ২৬২ ফুট গভীরে ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা
মাটির ২৬২ ফুট গভীরে ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় ভাঙেনি ইরান, উল্টো বাড়ছে জাতীয় ঐক্য
ইসরায়েলের হামলায় ভাঙেনি ইরান, উল্টো বাড়ছে জাতীয় ঐক্য

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইসরায়েলের দিকে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান
ফের ইসরায়েলের দিকে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানে কোনো যুদ্ধ নয়’, হোয়াইট হাউসের সামনে মার্কিনিদের বিক্ষোভ
‘ইরানে কোনো যুদ্ধ নয়’, হোয়াইট হাউসের সামনে মার্কিনিদের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরাক থেকে শিক্ষা নেয়নি ইসরায়েল
ইরাক থেকে শিক্ষা নেয়নি ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধই নেতানিয়াহুর টিকে থাকার শেষ আশ্রয়!
যুদ্ধই নেতানিয়াহুর টিকে থাকার শেষ আশ্রয়!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলা মানে ‘প্যান্ডোরার বাক্স’ খুলে দেওয়া: বিশ্লেষক
ইরানে মার্কিন হামলা মানে ‘প্যান্ডোরার বাক্স’ খুলে দেওয়া: বিশ্লেষক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব এখন বিপর্যয় থেকে মাত্র কয়েক মিলিমিটার দূরে: রাশিয়া
বিশ্ব এখন বিপর্যয় থেকে মাত্র কয়েক মিলিমিটার দূরে: রাশিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় নিন্দা উত্তর কোরিয়ার
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় নিন্দা উত্তর কোরিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু স্থাপনার কিছুই করতে পারেনি ইসরায়েল, দাবি ইরানের
পরমাণু স্থাপনার কিছুই করতে পারেনি ইসরায়েল, দাবি ইরানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলা: পারমাণবিক দূষণের শঙ্কা বিশ্বজুড়ে
ইরানে ইসরায়েলের হামলা: পারমাণবিক দূষণের শঙ্কা বিশ্বজুড়ে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পূর্ণমাত্রার যুদ্ধ শুরুর হুমকি দিল ইরান
পূর্ণমাত্রার যুদ্ধ শুরুর হুমকি দিল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতকে ‘বেশি কথা বলতে দেওয়ায়’ সিপিবি-গণফোরামের ওয়াকআউট
জামায়াতকে ‘বেশি কথা বলতে দেওয়ায়’ সিপিবি-গণফোরামের ওয়াকআউট

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলকে সরাসরি হুমকি দিলেন খামেনি
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলকে সরাসরি হুমকি দিলেন খামেনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকের পর নেতানিয়াহুর সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন ট্রাম্প
নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকের পর নেতানিয়াহুর সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন ক্ষেপণাস্ত্র মজুদ আছে- যা এখনও ব্যবহার করিনি, হুঁশিয়ারি ইরানের
এমন ক্ষেপণাস্ত্র মজুদ আছে- যা এখনও ব্যবহার করিনি, হুঁশিয়ারি ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে আবার হামলা শুরু করেছে ইসরায়েল
ইরানে আবার হামলা শুরু করেছে ইসরায়েল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলা থেকে ইরানের আত্মরক্ষা বৈধ: এরদোয়ান
ইসরায়েলের হামলা থেকে ইরানের আত্মরক্ষা বৈধ: এরদোয়ান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা ধ্বংস করা কঠিন: জাতিসংঘের সাবেক পরমাণু পরিদর্শক
ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা ধ্বংস করা কঠিন: জাতিসংঘের সাবেক পরমাণু পরিদর্শক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা সদর দফতরে বিমান হামলার দাবি ইসরায়েলের
ইরানের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা সদর দফতরে বিমান হামলার দাবি ইসরায়েলের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সচিবালয়ে কর্মচারীদের আন্দোলন, নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
সচিবালয়ে কর্মচারীদের আন্দোলন, নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাবের সেই সোহায়েলকে গ্রেফতার দেখিয়ে কারাগারে পাঠালেন ট্রাইব্যুনাল
র‌্যাবের সেই সোহায়েলকে গ্রেফতার দেখিয়ে কারাগারে পাঠালেন ট্রাইব্যুনাল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইরান ঘিরে মার্কিন যুদ্ধবিমান
ইরান ঘিরে মার্কিন যুদ্ধবিমান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানি সেনাপ্রধানকে ট্রাম্পের সমাদর
পাকিস্তানি সেনাপ্রধানকে ট্রাম্পের সমাদর

প্রথম পৃষ্ঠা

আবার থাবা বসাচ্ছে করোনা
আবার থাবা বসাচ্ছে করোনা

রকমারি নগর পরিক্রমা

ঐক্যের বৈঠকে যত ঘটনা
ঐক্যের বৈঠকে যত ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিনিয়োগ করে বেকায়দায় মানুষ
বিনিয়োগ করে বেকায়দায় মানুষ

নগর জীবন

উড়ালসড়কে ছিনতাই উৎপাত
উড়ালসড়কে ছিনতাই উৎপাত

রকমারি নগর পরিক্রমা

রাজনীতিতে স্বস্তি, অর্থনীতিতে অস্বস্তি
রাজনীতিতে স্বস্তি, অর্থনীতিতে অস্বস্তি

সম্পাদকীয়

আসিফের বিরুদ্ধে ২০ কোটি টাকা দুর্নীতির অভিযোগ
আসিফের বিরুদ্ধে ২০ কোটি টাকা দুর্নীতির অভিযোগ

খবর

যা হতে চেয়েছিলেন তাঁরা
যা হতে চেয়েছিলেন তাঁরা

শোবিজ

ডাবল সেঞ্চুরি হলো না মুশফিকের
ডাবল সেঞ্চুরি হলো না মুশফিকের

মাঠে ময়দানে

সাতজনের আমৃত্যু কারাদণ্ডের পূর্ণাঙ্গ রায়
সাতজনের আমৃত্যু কারাদণ্ডের পূর্ণাঙ্গ রায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বাসঘাতকতার শিকার হন বখতিয়ার খলজি
বিশ্বাসঘাতকতার শিকার হন বখতিয়ার খলজি

সম্পাদকীয়

ভিআইপিদের জন্য সব ফ্লাইট বন্ধ থাকত অতীতে
ভিআইপিদের জন্য সব ফ্লাইট বন্ধ থাকত অতীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

অলস সময়ই কি পার করবেন জামালরা
অলস সময়ই কি পার করবেন জামালরা

মাঠে ময়দানে

এক ফ্রেমে দুই কিংবদন্তি
এক ফ্রেমে দুই কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

রানের পাহাড় টাইগারদের
রানের পাহাড় টাইগারদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মিঠুন ভক্ত আঁখি
মিঠুন ভক্ত আঁখি

শোবিজ

বিরক্ত সামান্থা
বিরক্ত সামান্থা

শোবিজ

ক্লাব বিশ্বকাপে দর্শক খরা
ক্লাব বিশ্বকাপে দর্শক খরা

মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ নয়, শান্তি ফিরে আসুক
যুদ্ধ নয়, শান্তি ফিরে আসুক

সম্পাদকীয়

অন্তর হাসানের ‘বন্ধুয়ারে’
অন্তর হাসানের ‘বন্ধুয়ারে’

শোবিজ

মেয়াদ শেষ, ইশরাকের শপথের সুযোগ নেই
মেয়াদ শেষ, ইশরাকের শপথের সুযোগ নেই

খবর

সচিবালয় ফের উত্তপ্ত
সচিবালয় ফের উত্তপ্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

খাল-নদীর বরিশালে
খাল-নদীর বরিশালে

সম্পাদকীয়

মধ্যপ্রাচ্যে মিত্র হারানোর ভয়ে রাশিয়া
মধ্যপ্রাচ্যে মিত্র হারানোর ভয়ে রাশিয়া

পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর থেকে কাঁঠাল কিনে পাইকারি দরে বিক্রি
গাজীপুর থেকে কাঁঠাল কিনে পাইকারি দরে বিক্রি

খবর

পাবনায় মাকে মারধরের পর ছেলেকে হত্যা
পাবনায় মাকে মারধরের পর ছেলেকে হত্যা

খবর

দোকানের তালা কেটে কোটি টাকার মোবাইল চুরি
দোকানের তালা কেটে কোটি টাকার মোবাইল চুরি

খবর

ভারত-পাকিস্তান একই গ্রুপে
ভারত-পাকিস্তান একই গ্রুপে

মাঠে ময়দানে