শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ৩০ এপ্রিল, ২০২৫

আশায় বুক বাঁধছেন ভবদহের ১০ লাখ মানুষ

নিজস্ব প্রতিবেদক, যশোর
প্রিন্ট ভার্সন
আশায় বুক বাঁধছেন ভবদহের ১০ লাখ মানুষ

যশোরের দুঃখ হিসেবে পরিচিত ভবদহ এলাকায় তিন উপদেষ্টার সফরের পর আশায় বুক বাঁধছেন ভুক্তভোগী তিন উপজেলার ১০ লক্ষাধিক মানুষ। তারা আশা করছেন, অর্ধ শতাব্দীরও বেশি সময় ধরে চলা ভবদহ এলাকার জলাবদ্ধতা সমস্যার এবার স্থায়ী সমাধান হবে। সংশ্লিষ্টরা জানায়, জোয়ারের সঙ্গে আসা লোনাপানি ঠেকিয়ে ফসলি জমি রক্ষার জন্য ৬০-এর দশকে যশোরের অভয়নগর, মনিরামপুর ও কেশবপুর উপজেলার নদী ও বিলগুলোতে ছোট-বড় অনেক স্লুইস গেট নির্মাণ করা হয়। সবচেয়ে বড় ২১ ভেন্টের স্লুইস গেটটি নির্মাণ করা হয় অভয়নগর উপজেলার ভবদহ এলাকায়। এ পরিকল্পনা যে টেকসই ছিল না তা কয়েক বছর পরই বোঝা যায়। পানি বিলে প্রবেশ করতে না পারায় নদীর বুকেই পলি জমতে থাকে। আস্তে আস্তে ভরাট হয়ে উঁচু হতে থাকে নদীর তলদেশ। কিন্তু পাশের বিলগুলো নিচুই থেকে যায়। নদী ভরাট হওয়ায় বর্ষা মৌসুমে অভয়নগর, মনিরামপুর, কেশবপুর উপজেলার বিশাল অংশের পানি নেমে যাওয়ার পথ বন্ধ হয়ে যায়।  সৃষ্টি হয় স্থায়ী জলাবদ্ধতা, যার শিকার হন প্রায় ১০ লাখ মানুষ। যেহেতু প্রধান স্লুইস গেট ভবদহে, আর এ কারণেই এ জলাবদ্ধতা, তাই তিন উপজেলার জলাবদ্ধ এলাকা ভবদহ জলাবদ্ধ এলাকা হিসেবে পরিচিতি পেতে থাকে। অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর গত বছর ১০ নভেম্বর পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান ভবদহ জলাবদ্ধ এলাকা পরিদর্শন করেন। সে সময় স্থানীয়দের কাছ থেকে মতামত নিয়ে দ্রুত বাড়িঘর ও কৃষিজমি থেকে পানি নামানোর জন্য স্থানীয় আমডাঙ্গা খাল সংস্কার ও সেচের মাধ্যমে পানি নিষ্কাশনের নির্দেশ দেন পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তাদের। ২২ এপ্রিল উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান স্বরাষ্ট্র ও কৃষি উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.) এবং দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ উপদেষ্টা ফারুক-ই-আজম বীর প্রতীককে নিয়ে ভবদহ এলাকা পরিদর্শন করেন ও স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলেন।

এ দিন উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান ভবদহবাসীকে আশ্বস্ত করে বলেন, এবার সরকার ভবদহ জলাবদ্ধতা সমস্যার স্থায়ী সমাধানের পথে হাঁটছে।

 এ জন্য বিভিন্ন মন্ত্রণালয়কে সমন্বিতভাবে কাজ করতে হবে। সে কারণেই তিন উপদেষ্টার একসঙ্গে ভবদহ এলাকা পরিদর্শন।অভয়নগর উপজেলার সুন্দলী পূর্বপাড়ার বাসিন্দা অলোক বিশ্বাস বলেন, কিছুদিন আগে তার শোবার ঘরে পর্যন্ত পানি ছিল। গরু বাঁচাতে ইট-বালি দিয়ে গোয়াল ঘর উঁচু করতে হয়েছিল। তার পরও প্রতিদিন পানি সেচতে হতো। তিনি বলেন, আমরা তো হতাশাগ্রস্ত হয়ে পড়েছিলাম। তিন উপদেষ্টা আসার পর আমাদের মনে আশার সঞ্চার হয়েছে, এবার হয়তো সমাধানটা হবে। ডহর মশিহাটি গ্রামের নিপুণ মণ্ডল বলেন, কিছুদিন আগ পর্যন্তও আমার বাড়িতে বুক সমান পানি ছিল। চাষের জমিও ছিল পানির নিচে। মাছ চাষ করেছিলাম, সব ভেসে যায়। নিপুণ বলেন, এখন যিনি পানি সম্পদ উপদেষ্টা, তিনি একসময় ভবদহ জলাবদ্ধতা সমস্যার সমাধানে আমাদের সঙ্গেই আন্দোলন করেছিলেন। নিপুণ বলেন, স্থায়ী সমাধানের জন্য সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে নদী খনন ও আমডাঙ্গা খাল প্রশস্ত করাসহ আরও যেসব পরিকল্পনা নিচ্ছে সরকার, সেগুলো ঠিকঠাকমতো হলে ভালো কিছু হবে বলে আমরা আশা করছি

ভবদহ এলাকার মুক্তেশ্বরী ডিগ্রি কলেজের সহকারী অধ্যাপক এবং ভবদহ পানি নিষ্কাশন সংগ্রাম কমিটির সদস্যসচিব চৈতন্য পাল বলেন, ভবদহ এলাকার তিন উপজেলায় ২৫ হাজার হেক্টর কৃষি জমি জলাবদ্ধ ছিল। পানিসম্পদ উপদেষ্টার চেষ্টায় এবার ১৬ হাজার ৬৫৭ হেক্টর জমিতে ফসল হয়েছে। তিনি বলেন, ভবদহ সমস্যার সমাধানের ব্যাপারে সরকারের সদিচ্ছা আছে। তবে বিভিন্ন কারণে কাজ শুরু করতে দেরি হয়ে যাচ্ছে। যত দেরি হবে, সমস্যা ততই জটিল হয়ে যাবে

ভবদহ পানি নিষ্কাশন সংগ্রাম কমিটির প্রধান উপদেষ্টা ইকবাল কবীর জাহিদ বলেন, তিন উপদেষ্টার একসঙ্গে ভবদহ এলাকা সফল নিঃসন্দেহে ইতিবাচক অগ্রগতি। সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানের ভবদহ এলাকার নদীগুলো খননের বিষয়টি পানিসম্পদ উপদেষ্টা বলেছেন। আমডাঙ্গা খাল প্রশস্তকরণের ব্যাপারে টেন্ডারও হয়ে গেছে। টিআরএমের (টাইডাল রিভার ম্যানেজমেন্ট বা জোয়ারাধার) বিষয়ে সমীক্ষার কাজ চলছে। এগুলোর অগ্রগতি হলে সুফল পাওয়া যাবে। তিনি বলেন, নদী খনন, আমডাঙ্গা খাল প্রশস্তকরণ এবং টিআরএমের মাধ্যমে ভবদহ সমস্যার আপাতত সমাধান হবে, তবে স্থায়ী সমাধানের জন্য উজানে ভৈরব নদকে মাথাভাঙ্গা নদের সঙ্গে সংযুক্ত করতে হবেভৈরব নদ চুয়াডাঙ্গার জীবননগর পর্যন্ত ড্রেজিং করা আছে। এরপর মাত্র ১১-১২ কিলোমিটার সংস্কার করলেই মাথাভাঙ্গার সঙ্গে ভৈরবের সংযোগ সম্ভব

এই বিভাগের আরও খবর
আসামি ছিনিয়ে নেওয়ার অভিযোগ স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার বিরুদ্ধে
আসামি ছিনিয়ে নেওয়ার অভিযোগ স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার বিরুদ্ধে
চায়ের আড্ডায় ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
চায়ের আড্ডায় ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ে জরিমানা
অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ে জরিমানা
আড়াইহাজারের শীর্ষ সন্ত্রাসী সোহেল সহযোগীসহ গ্রেপ্তার
আড়াইহাজারের শীর্ষ সন্ত্রাসী সোহেল সহযোগীসহ গ্রেপ্তার
যুবকের কাছে ৮ হাজার ইয়াবা
যুবকের কাছে ৮ হাজার ইয়াবা
আগুনে পুড়ল ১১ বসতঘর
আগুনে পুড়ল ১১ বসতঘর
ব্যবসায়ী হত্যায় জড়িতদের গ্রেপ্তারের দাবিতে বিক্ষোভ
ব্যবসায়ী হত্যায় জড়িতদের গ্রেপ্তারের দাবিতে বিক্ষোভ
৩১ দফা প্রচারণায় সমাবেশে
৩১ দফা প্রচারণায় সমাবেশে
হরিণ শিকারের ১৩৫টি ফাঁদ জব্দ
হরিণ শিকারের ১৩৫টি ফাঁদ জব্দ
চোলাই মদসহ গ্রেপ্তার ২
চোলাই মদসহ গ্রেপ্তার ২
সড়কে অটো দাঁড়ানো নিয়ে সংঘর্ষ, আহত ২০
সড়কে অটো দাঁড়ানো নিয়ে সংঘর্ষ, আহত ২০
কচুবাগানে গৃহবধূর লাশ হত্যার অভিযোগ
কচুবাগানে গৃহবধূর লাশ হত্যার অভিযোগ
সর্বশেষ খবর
পালিয়েছেন নেতানিয়াহু?
পালিয়েছেন নেতানিয়াহু?

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেইউসির সভাপতি হেলালী, সাধারণ সম্পাদক জাফর
জেইউসির সভাপতি হেলালী, সাধারণ সম্পাদক জাফর

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে স্কুলছাত্র নিহত
মোটরসাইকেল-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে স্কুলছাত্র নিহত

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের আরও একটি এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি ইরানের
ইসরায়েলের আরও একটি এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি ইরানের

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ার অভিযোগের জেরে ভিডিও ফাঁস, বাদীর সাবেক স্ত্রী গ্রেফতার
পরকীয়ার অভিযোগের জেরে ভিডিও ফাঁস, বাদীর সাবেক স্ত্রী গ্রেফতার

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১৬৯ জন
ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১৬৯ জন

১১ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বগুড়ায় ছুরিকাঘাতে নিহত যুবকের
লাশ নিয়ে সড়ক অবরোধ
বগুড়ায় ছুরিকাঘাতে নিহত যুবকের লাশ নিয়ে সড়ক অবরোধ

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সোমবার থেকে সারাদেশে ভারি বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা
সোমবার থেকে সারাদেশে ভারি বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

মাছ চুরি ঠেকাতে পুকুরপাড়ে বিদ্যুৎ, প্রাণ গেল পাহারাদারের
মাছ চুরি ঠেকাতে পুকুরপাড়ে বিদ্যুৎ, প্রাণ গেল পাহারাদারের

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে একজনের মৃত্যু
বগুড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে একজনের মৃত্যু

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিয়ানমারে পাচারকালে ইউরিয়া সারসহ আটক ৬
মিয়ানমারে পাচারকালে ইউরিয়া সারসহ আটক ৬

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫৮ দিনের অবরোধ শেষে সাগরে ফিরল মাছধরা ট্রলার
৫৮ দিনের অবরোধ শেষে সাগরে ফিরল মাছধরা ট্রলার

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানের নয় পরমাণু বিজ্ঞানী নিহতের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের নয় পরমাণু বিজ্ঞানী নিহতের দাবি ইসরায়েলের

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাট সীমান্তে পুশইন ৩, শূন্যরেখায় ৯
লালমনিরহাট সীমান্তে পুশইন ৩, শূন্যরেখায় ৯

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা দ্বিতীয়বার টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপে সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক রুট
টানা দ্বিতীয়বার টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপে সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক রুট

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে ৪ পলাতক আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ৪ পলাতক আসামি গ্রেফতার

৫১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাতিরঝিল এলাকা পরিদর্শন রাজউক চেয়ারম্যানের
হাতিরঝিল এলাকা পরিদর্শন রাজউক চেয়ারম্যানের

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

আগুনের ঝুঁকি, ১১ লাখ পাওয়ার ব্যাংক ফেরত নিচ্ছে অ্যাংকার
আগুনের ঝুঁকি, ১১ লাখ পাওয়ার ব্যাংক ফেরত নিচ্ছে অ্যাংকার

৫৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

দেশে আরও ৭ জনের শরীরে করোনাভাইরাস শনাক্ত
দেশে আরও ৭ জনের শরীরে করোনাভাইরাস শনাক্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকামুখী মহাসড়কে ভোগান্তি, যমুনা সেতুর দুই পাড়ে দীর্ঘ যানজট
ঢাকামুখী মহাসড়কে ভোগান্তি, যমুনা সেতুর দুই পাড়ে দীর্ঘ যানজট

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে কিশোর গ্যাংয়ের ৫ সদস্য গ্রেফতার
চাঁদপুরে কিশোর গ্যাংয়ের ৫ সদস্য গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কে ১৭ কি.মি ধীরগতির যানজট
ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কে ১৭ কি.মি ধীরগতির যানজট

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিএনজিতে বাসের ধাক্কা, যুবক নিহত
সিএনজিতে বাসের ধাক্কা, যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের নতুন সেনাপ্রধান আমির হাতেমি
ইরানের নতুন সেনাপ্রধান আমির হাতেমি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ বছর পর ঘুচল ‘চোকার্স’ তকমা
২৭ বছর পর ঘুচল ‘চোকার্স’ তকমা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় গণহত্যা ও ইরানে হামলার প্রতিবাদে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মানববন্ধন
গাজায় গণহত্যা ও ইরানে হামলার প্রতিবাদে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাস গড়ে টেস্ট চ‍্যাম্পিয়নশিপের শিরোপা জিতলো দক্ষিণ আফ্রিকা
ইতিহাস গড়ে টেস্ট চ‍্যাম্পিয়নশিপের শিরোপা জিতলো দক্ষিণ আফ্রিকা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদের ছুটিতেও সচল ছিলো বগুড়া পরিবার পরিকল্পনা বিভাগ
ঈদের ছুটিতেও সচল ছিলো বগুড়া পরিবার পরিকল্পনা বিভাগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিজিএমইএর নতুন সভাপতি মাহমুদ হাসান খান
বিজিএমইএর নতুন সভাপতি মাহমুদ হাসান খান

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লক্ষ্মীপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তিচ্ছুদের নিয়ে ক্যাম্পেইন
লক্ষ্মীপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তিচ্ছুদের নিয়ে ক্যাম্পেইন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলের দুটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও পাইলট আটকের দাবি ইরানের
ইসরায়েলের দুটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও পাইলট আটকের দাবি ইরানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় কেঁপে ওঠে তেল আবিব, এক ইহুদির রোমহর্ষক বর্ণনা
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় কেঁপে ওঠে তেল আবিব, এক ইহুদির রোমহর্ষক বর্ণনা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্দেশনা না মেনে সফরসঙ্গী উপদেষ্টার স্ত্রী ও দুই বোন
নির্দেশনা না মেনে সফরসঙ্গী উপদেষ্টার স্ত্রী ও দুই বোন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্য ইসরায়েলে সরাসরি আঘাত হানল ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র, বহু হতাহতের আশঙ্কা
মধ্য ইসরায়েলে সরাসরি আঘাত হানল ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র, বহু হতাহতের আশঙ্কা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র, যুদ্ধবিমান— ইসরায়েলকে ইরানের জবাবের পথ কী?
ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র, যুদ্ধবিমান— ইসরায়েলকে ইরানের জবাবের পথ কী?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান এখন পারমাণবিক বোমার পথে আরও দৃঢ় : বিশ্লেষকদের মতামত
ইরান এখন পারমাণবিক বোমার পথে আরও দৃঢ় : বিশ্লেষকদের মতামত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও নারী পাইলট আটকের দাবি, যা বলল ইসরায়েল
ইরানে যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও নারী পাইলট আটকের দাবি, যা বলল ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলার আগে গোপনে ইসরায়েলে ৩০০ হেলফায়ার ক্ষেপণাস্ত্র পাঠায় আমেরিকা
ইরানে হামলার আগে গোপনে ইসরায়েলে ৩০০ হেলফায়ার ক্ষেপণাস্ত্র পাঠায় আমেরিকা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে কাঁপলো তেলআবিব : নিহত নারী, আহত অন্তত ৬৩
ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে কাঁপলো তেলআবিব : নিহত নারী, আহত অন্তত ৬৩

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা
এবার গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরতে না পারা ইরানি হাজিদের পাশে দাঁড়াল সৌদি আরব
দেশে ফিরতে না পারা ইরানি হাজিদের পাশে দাঁড়াল সৌদি আরব

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়াতুল্লাহ খামেনি ও প্রেসিডেন্টকে লক্ষ্য করে হামলার চেষ্টা ইসরায়েলের
আয়াতুল্লাহ খামেনি ও প্রেসিডেন্টকে লক্ষ্য করে হামলার চেষ্টা ইসরায়েলের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় ইসরায়েলে বহু বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত
ইরানি হামলায় ইসরায়েলে বহু বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে তৃতীয় দফায় মিসাইল হামলা ইরানের
ইসরায়েলে তৃতীয় দফায় মিসাইল হামলা ইরানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘকে দেওয়া চিঠিতে ইরান — ‘গভীর অনুতাপ করবে ইসরায়েল’
জাতিসংঘকে দেওয়া চিঠিতে ইরান — ‘গভীর অনুতাপ করবে ইসরায়েল’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশসীমা খুলে দিয়েছে জর্ডান
আকাশসীমা খুলে দিয়েছে জর্ডান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে যারা রক্ষার চেষ্টা করবে তারা হবে পরবর্তী টার্গেট, ইরানের হুমকি
ইসরায়েলকে যারা রক্ষার চেষ্টা করবে তারা হবে পরবর্তী টার্গেট, ইরানের হুমকি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইহুদিবাদীদের বর্বরোচিত হামলার জবাব’
‘ইহুদিবাদীদের বর্বরোচিত হামলার জবাব’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সদর দফতরের পাশে জ্বলছে আগুন
ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সদর দফতরের পাশে জ্বলছে আগুন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র ঠেকাতে ইসরায়েলকে সহায়তা করছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র ঠেকাতে ইসরায়েলকে সহায়তা করছে যুক্তরাষ্ট্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ইরানের পাল্টা হামলা নিয়ে যা বলল হামাস
ইসরায়েলে ইরানের পাল্টা হামলা নিয়ে যা বলল হামাস

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আত্মগোপনে নেতানিয়াহু!
আত্মগোপনে নেতানিয়াহু!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাশে ভেনেজুয়েলা, নেতানিয়াহুকে একবিংশ শতাব্দীর হিটলার বলে নিন্দা
ইরানের পাশে ভেনেজুয়েলা, নেতানিয়াহুকে একবিংশ শতাব্দীর হিটলার বলে নিন্দা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নরকের দরজা খুলে যাবে ইসরায়েলের জন্য’
‘নরকের দরজা খুলে যাবে ইসরায়েলের জন্য’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্করামের অনুরোধেই উইকেটে থেকে যান বাভুমা
মার্করামের অনুরোধেই উইকেটে থেকে যান বাভুমা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানকে চুক্তির আহ্বান ট্রাম্পের, নইলে আরও ‘ভয়াবহ হামলার’ হুঁশিয়ারি
ইরানকে চুক্তির আহ্বান ট্রাম্পের, নইলে আরও ‘ভয়াবহ হামলার’ হুঁশিয়ারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একরাতে পাঁচবার বাংকারে আশ্রয় নিলেন ইসরায়েলে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত
একরাতে পাঁচবার বাংকারে আশ্রয় নিলেন ইসরায়েলে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলের দিকে ধেয়ে যাচ্ছে ইরানি ড্রোন
আবারও ইসরায়েলের দিকে ধেয়ে যাচ্ছে ইরানি ড্রোন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্সকে সতর্ক করে যা বলল ইরান
যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্সকে সতর্ক করে যা বলল ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডনে সমঝোতা, ফেব্রুয়ারিতে ভোট
লন্ডনে সমঝোতা, ফেব্রুয়ারিতে ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর যুদ্ধের দামামা
ভয়ংকর যুদ্ধের দামামা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমান বিধ্বস্তে অনেক প্রশ্ন
বিমান বিধ্বস্তে অনেক প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডনে কী কথা হলো খসরু খলিলের
লন্ডনে কী কথা হলো খসরু খলিলের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

টিম ম্যানেজমেন্টের ওপর নাখোশ হামজা!
টিম ম্যানেজমেন্টের ওপর নাখোশ হামজা!

মাঠে ময়দানে

সমালোচনার মুখে টাকা ফেরত দিলেন শাকিব
সমালোচনার মুখে টাকা ফেরত দিলেন শাকিব

শোবিজ

এখন প্রধান উপদেষ্টার দিকে তাকিয়ে দেশবাসী
এখন প্রধান উপদেষ্টার দিকে তাকিয়ে দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঙাশের দাম ৩৫ হাজার টাকা
পাঙাশের দাম ৩৫ হাজার টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের এবার শ্রীলঙ্কা মিশন
নাজমুলদের এবার শ্রীলঙ্কা মিশন

মাঠে ময়দানে

হনুমানের সঙ্গে সখ্য
হনুমানের সঙ্গে সখ্য

শনিবারের সকাল

ঈদে যে নাটকগুলো আলোচনায়
ঈদে যে নাটকগুলো আলোচনায়

শোবিজ

নৃশংস হামলার হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
নৃশংস হামলার হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

প্রথম পৃষ্ঠা

দাম কমেছে সবজি মুরগির মাছের বাজার চড়া
দাম কমেছে সবজি মুরগির মাছের বাজার চড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ধরা পড়ে মাত্র ১০ শতাংশ
ধরা পড়ে মাত্র ১০ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি যুগের সিনেমা ‘এপার ওপার’ - সোমার প্রেমে সোহেল রানা
সোনালি যুগের সিনেমা ‘এপার ওপার’ - সোমার প্রেমে সোহেল রানা

শোবিজ

যুদ্ধে জড়িয়ে যেতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও
যুদ্ধে জড়িয়ে যেতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই নেতা জাতিকে এগিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখালেন
দুই নেতা জাতিকে এগিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখালেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামপন্থিদের ঐক্য সময়ের দাবি
ইসলামপন্থিদের ঐক্য সময়ের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংগঠনিক কার্যক্রমে জোর তৎপরতা এনসিপির
সাংগঠনিক কার্যক্রমে জোর তৎপরতা এনসিপির

পেছনের পৃষ্ঠা

নীরবে নিভৃতে ক্লাব বিশ্বকাপ
নীরবে নিভৃতে ক্লাব বিশ্বকাপ

মাঠে ময়দানে

কাজলের অপছন্দ
কাজলের অপছন্দ

শোবিজ

বিশ্বকে অস্থির করেছে ইসরায়েল
বিশ্বকে অস্থির করেছে ইসরায়েল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ
বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

স্বাগত অধিকাংশ দলের, ক্ষোভ প্রকাশ এনসিপির
স্বাগত অধিকাংশ দলের, ক্ষোভ প্রকাশ এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যানেল আইতে মিউজিক অ্যাওয়ার্ডস আজ
চ্যানেল আইতে মিউজিক অ্যাওয়ার্ডস আজ

শোবিজ

করোনায় মারা গেলেন দুজন, শনাক্ত ১৫
করোনায় মারা গেলেন দুজন, শনাক্ত ১৫

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমা চেয়ে কামব্যাকের আশা আল আমিনের
ক্ষমা চেয়ে কামব্যাকের আশা আল আমিনের

মাঠে ময়দানে

চ্যাম্পিয়ন হয়েও এলোমেলো মোহামেডান
চ্যাম্পিয়ন হয়েও এলোমেলো মোহামেডান

মাঠে ময়দানে

খুলে দেওয়া হলো রবীন্দ্র কাছারিবাড়ি গ্রেপ্তার আরও ৬
খুলে দেওয়া হলো রবীন্দ্র কাছারিবাড়ি গ্রেপ্তার আরও ৬

পেছনের পৃষ্ঠা