শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:২০, শনিবার, ১৬ নভেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

ভবিষ্যতে ক্ষমতায় যারাই আসুন না কেন, খুনি হাসিনার পতনের কারণ মনে রাখবেন: মাসুদ সাঈদী

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
ভবিষ্যতে ক্ষমতায় যারাই আসুন না কেন, খুনি হাসিনার পতনের কারণ মনে রাখবেন: মাসুদ সাঈদী

পিরোজপুর-১ আসনে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী মনোনীত সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী মাসুদ সাঈদী বলেছেন, ইসলাম গতানুগতিক কোনো ধর্মের নাম নয়, এটি আল্লাহর নিকট একমাত্র গ্রহণযোগ্য পূর্ণাঙ্গ জীবন ব্যবস্থা। ইসলাম সার্বজনীন ধর্ম। ইসলাম শুধু মক্কা-মদিনা বা আরব দেশ ও জাতির জন্য নয় বরং ইসলাম বিশ্বের সকল বর্ণ, গোত্র, জাতি, ধনী-গরিব, সাদা-কালো, আরব-অনারব সকল মানুষের জন্যই প্রেরিত ও একমাত্র পূর্ণাঙ্গ জীবন ব্যবস্থা এবং আল্লাহর মনোনীত দ্বীন।  

মানবরচিত কোনো মতবাদই দুনিয়াতে শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে পারেনি, ভবিষ্যতেও পারবে না। একমাত্র ইনসাফ ও ভারসাম্যপূর্ণ আল্লাহর আইন দ্বারাই আল্লাহর জমিনে শান্তি প্রতিষ্ঠা সম্ভব। আর এজন্য প্রয়োজন আল্লাহর আইন ও সৎ লোকের শাসন। ইসলাম প্রতিষ্ঠায় নিবেদিত সংগঠন শহীদী কাফেলা বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী প্রিয় জন্মভূমি বাংলাদেশে সৎ, যোগ্য, দক্ষ ও আমানতদার লোক হিসেবে তৈরি করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। জামায়াত হচ্ছে নীতি-নৈতিকতা সম্পন্ন আদর্শ মানুষ গড়ার কারখানা। দুনিয়া বাদ দিয়ে আখিরাতে সফল হওয়া সম্ভব নয়। আর আখিরাত বাদ দিলে দুনিয়ার জীবন ব্যর্থ। তাই জামায়াতের সকল কর্মসূচি দুনিয়া ও আখিরাতমুখী। দুনিয়া চাষ করেই আমাদেরকে আখিরাতের সফলতা অর্জন করতে হবে।  

পিরোজপুরের জিয়ানগর উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান, আল্লামা সাঈদী ফাউন্ডেশনের ভাইস চেয়ারম্যান মাসুদ সাঈদী আজ কক্সবাজার জেলার চকরিয়া উপজেলার অন্তর্গত চকরিয়া ছাত্রকল্যাণ ফোরামের উদ্যোগে চকরিয়া সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে আয়োজিত ৫ম বার্ষিকী ঐতিহাসিক তাফসীরুল কুরআন মাহফিলের প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

আলহাজ হাফেজ মাওলানা রেজাউল করিমের সভাপতিত্বে ও আলহাজ আনোয়ার হোসেনের সঞ্চালনায় তাফসীর মাহফিলে উদ্বোধনী বক্তব্য রাখেন চকরিয়া ছাত্রকল্যাণ ফোরামের প্রতিষ্ঠাতা মুসা বিপ্লব ও স্বাগত বক্তব্য রাখেন ছাত্রকল্যাণ ফোরামের সভাপতি হাসানুজ্জামান।

ঐতিহাসিক এই তাফসীরুল কুরআন মাহফিলে প্রধান মুফাসসির হিসেবে উপস্থিত থেকে তাফসীর পেশ করেন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন মুফাসসিরে কুরআন, তাহরিকে খতমে নবুওয়্যাত বাংলাদেশের আমীর, জৈনপুরী দরবার শরীফের পীর মুফতি ড. সাইয়্যেদ মুহাম্মাদ এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী ওয়া সিদ্দিকী। মাহফিলে আরো তাফসীর করেছেন বাংলাদেশ মাজলিসুল মুফাসসিরিনের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক, খ্যাতিমান আলেমে দ্বীন মাওলানা নাসিরউদ্দিন হেলালী, চিরিংগা জামে মসজিদের খতিব অধ্যাপক মাওলানা কফিল উদ্দিন।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে মাসুদ সাঈদী বলেন, যুগে যুগে নবী-রাসূলগণ দ্বীনের দাওয়াত দিতে গিয়ে প্রতিষ্ঠিত সমাজব্যবস্থার তীব্র বাধার সম্মুখীন হয়েছেন। কিন্তু কোনো বাধাই তাদেরকে দ্বীনের দাওয়াত থেকে বিরত রাখতে পারেনি। আমাদেরকে সকল বাধা-প্রতিবন্ধকতা উপেক্ষা করে দ্বীনের দাওয়াত চালিয়ে যেতে হবে। এক্ষেত্রে আমাদেরকেও জান ও মালের কুরবানী পেশ করতে হবে। যেমন করে জান ও মাল কুরবানীর এক উজ্জল দৃষ্টান্ত স্থাপন করে গিয়েছেন আমাদের শহীদেরা। কোরআনের পাখি আল্লামা সাঈদী তার প্রায় পুরো জীবনটাই দাওয়াতে দ্বীনের কাজে ব্যায় করেছেন। তিনি চাইলে আরাম আয়েশের জিন্দেগী বেছে নিতে পারতেন, চাইলে তিনি অন্য অনেকের মতো ফ্যাসিস্টদের সাথে আপসও করতে পারতেন। কিন্তু তিনি তা করেননি। বরং ফ্যাসিস্ট স্বৈরাচার খুনি হাসিনার সকল অত্যাচার নির্যাতন জেল জুলুম সহ্য করেও ঈমানের উপর অবিচল থেকেছেন। 

ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের নানা রকম প্রস্তাব প্রলোভন দু'পায়ে ঠেলে দিয়ে ঈমানের বলে বলিয়ান হয়ে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত জালিমের সাথে আপস না করে আল্লামা সাঈদী প্রমাণ করে গেছেন একজন ঈমানদার মুসলমান কোনদিন কখনো আল্লাহ ছাড়া আর কারো কাছে মাথা নত করতে পারেনা। সুতরাং আল্লামা সাঈদী রহ. সহ শত শত শহীদের রক্তে রঞ্জিত এই বাংলাদেশকে কুরআন দিয়ে পরিচালনার মাধ্যমে সমাজে শান্তি নিশ্চিত করা শপথ আমাদের করতে হবে।

ইসলামী আন্দোলনের কর্মীদেরকে আগে নিজেরদের ঘরে দাওয়াতী কাজ করতে হবে উল্লেখ করে মাসুদ সাঈদী বলেন, ইসলাম প্রতিষ্ঠার জন্য সবার আগে আমাদের নিজেদের ঘরকে ইসলামী আন্দোলনের উর্বর ক্ষেত্রে পরিণত করতে হবে। পাড়া-প্রতিবেশী ও আত্মীয়-স্বজনকে ইসলামী আন্দোলনে অন্তর্ভূক্ত করতে হবে। আল্লাহই আমাদের একমাত্র রব। তিনিই আমাদের একমাত্র পালনকর্তা, হুকুমদাতা, বিধানদাতা, রিজিকদাতা। এই কথাগুলো বিশ্বাস করার সাথে সাথে তা বাস্তবায়নে পরিবারের সকল সদস্যকে নিয়ে নিজেও তা আমলের জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করতে হবে।

বিশ্বনন্দিত মুফাসসিরে কুরআন আল্লামা সাঈদীপুত্র মাসুদ সাঈদী আরো বলেন, ইসলাম পালন করা যেমন ফরজে আইন, তেমনি সমাজ ও রাষ্ট্রে ইসলাম প্রতিষ্ঠা করাও ফরজে আইন। আল্লাহ তায়ালা বলছেন, ওয়াকিমুস সালাত- মানে নামাজ কায়েম করো। সেই আল্লাহই বলছেন, ওয়াকিমুত দ্বীন- মানে দ্বীন ইসলাম প্রতিষ্ঠা করো। দুটিই সরাসরি আল্লাহর নির্দেশ, যা পবিত্র কোরআনে বারবার উল্লেখ করা হয়েছে। সমাজে ইসলাম প্রতিষ্ঠা করা আল্লাহ ফরজ করে দিয়েছেন। আর সমাজে ইসলাম প্রতিষ্ঠা করা একাকী সম্ভব নয়, দলবদ্ধভাবে সেটা করতে হয়। তাই আল্লাহর এই জমিনে সকল প্রকার মানব রচিত মতবাদকে মূলোৎপাটন করে ইসলামকে বিজয়ী করার জন্য সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে।

আমরা যদি প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশে কুরআনের বিজয় চাই তাহলে আমাদেরকে কুরআন অনুযায়ী জীবন গঠন করতে হবে। কুরআন তিলাওয়াত করতে হবে বোঝার জন্য আর বুঝতে হবে আমল করার জন্য। শুধু ব্যক্তি জীবনে ইবাদত-বন্দেগির বিধান আমল করলেই চলবে না বরং ব্যক্তি জীবন, পারিবারিক জীবন, সামাজিক জীবন এমনকি রাষ্ট্রীয় জীবনেও কোরআনের বিধিবিধান আমল করার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করতে হবে। একই সাথে কুরআনি সমাজ কায়েম করার স্বপ্ন নিয়ে মানুষদেরকে কুরআনের পথে আসার উদাত্ত আহবান জানাতে হবে।

কুরআনি সমাজ প্রতিষ্ঠার জন্য প্রয়োজনে সমমনা দল ও গ্রুপের সাথে ঐক্যবদ্ধ হয়ে আন্দোলনকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার সময়োপযোগী পদক্ষেপ নেয়া আবশ্যক উল্লেখ করে মাসুদ সাঈদী বলেন, রাসূলে কারীম (সা) মক্কা থেকে মদিনায় হিজরত করার পর মদিনা সনদের মাধ্যমে যাদের সাথে ঐক্য করেছিলেন তারা সবাই আল্লাহর রাসূলের রেসালাতে বিশ্বাসী ছিলেন না। কুরআনি আইন প্রতিষ্ঠা সে ঐক্যের মূলমন্ত্রও ছিল না। সে ঐক্য হয়েছিল মদিনাকে শত্রুর আক্রমণ থেকে রক্ষার জন্য ঐক্যবদ্ধ ভূমিকা পালনের প্রতিশ্রুতির ভিত্তিতে। রাসূলে কারীম (সা) এ ধরনের ঐক্য করেই মদিনায় নিজের কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন। আর এ কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠার মাধ্যমেই পরবর্তীতে দ্বীন কায়েমের পথ সুগম হয়েছিল।

স্বৈরাচার হাসিনার জুলুমের বর্ণনা দিয়ে মাসুদ সাঈদী বলেন, জালিমদেরকে আল্লাহ ছাড় দেন কিন্তু ছেড়ে দেন না। ফ্যাসিস্ট খুনি শেখ হাসিনার নির্যাতন আল্লাহ তায়ালা সহ্য করেন নাই। আল্লাহর দেওয়া সুযোগকে হাসিনা কাজে লাগাতে পারে নাই। অবশেষে সর্বশক্তিমান আল্লাহ হাসিনাকে পাকড়াও করেছেন, আর আল্লাহর পাকড়াও বড়ই কঠিন। আল্লাহ যেদিন হাসিনাকে ধরেছেন সেদিন হাসিনা তার বাড়া ভাতটুকুও খেতে পারেনি। শেখ হাসিনার দুঃশাসন ৭২-৭৫ সালের দুঃশাসনকেও ছাড়িয়ে গিয়েছিল। হাসিনা সরকারের পতনের মূল কারণ দুঃশাসন ও নির্যাতন। ২০০৯ থেকে ২০২৪- ইউপি থেকে শুরু করে সংসদ নির্বাচনে কোনো মানুষ ভোট দিতে পারেনি। তারা ১৭টি বছর খুন, গুম-রাহাজানিসহ বাংলাদেশের হাজার হাজার কোটি টাকা লুট করে দেশের বাইরে পাচার করেছে। দেশের লাখ-লাখ কোটি-টাকা লুটপাট করে বিদেশে বেগমপাড়া বানিয়েছে শেখ হাসিনা ও তার সাঙ্গপাঙ্গরা। আজ তাদের পতন হয়েছে। তাদের এই পতনের মধ্যে রয়েছে জালিমদের জন্য শিক্ষা। আমরা আশা করি ভবিষ্যতে যে বা যারাই ক্ষমতায় আসবেন তারা খুনি হাসিনার পতনের কারণ ও তার করুণ পরণতি তাদের স্মরণে রাখবেন। পতিত স্বৈরাচার শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগের দুঃশাসনের স্মৃতি মাথায় রেখে নতুন দেশ গড়ার স্বপ্ন নিয়ে রাজনীতি করতে হবে। আগামীতে দুঃশাসনের রাজনীতি, চাঁদাবাজি টেন্ডারবাজীর রাজনীতি, হত্যার রাজনীতি এদেশের জনগণ আর কাউকেই করতে দেবে না।

যুবকদের উদ্দেশ্যে মাসুদ সাঈদী বলেন, যুবকরাই ইসলামের প্রাণশক্তি। ইসলাম যেখানে যৌবনকালকে এত গুরুত্ব দিয়েছে, মুসলিম উম্মাহর শ্রেষ্ঠ সন্তানদের যৌবনকালকে ভালো কাজে ব্যয় করার জন্য উদ্বুদ্ধ করেছে, সেখানে আমাদের দেশে অপশক্তিগুলো তরুণ-যুবকদেরদের নেশা, সন্ত্রাস অপকর্মের দিকে ঠেলে দিচ্ছে। যা কোনোভাবেই কাম্য নয়। আর পৃথিবীর প্রতিটি বিভাগেই যুবসমাজের ভূমিকা উল্লেখযোগ্য। তাই আল্লাহর দেওয়া পবিত্র আমানত যৌবনের প্রতিটি ধাপ, মেধা, শ্রম ও প্রতি ফোঁটা রক্ত মানুষ সত্যিকার অর্থে আল্লাহর পথে ব্যয় করলে পরিবার, সমাজ ও রাষ্ট্র কল্যাণে ভরে যাবে এবং পরকালের ভয়াবহ দিনে যেদিন আল্লাহর ছায়া ব্যতীত অন্য কোনো ছায়া থাকবে না সেদিন আল্লাহর আরশের ছায়াতলে আশ্রয় লাভের সৌভাগ্য অর্জন করবে। অন্যথায় জাহান্নামের লেলিহান শিখায় অগ্নিদগ্ধ হতে হবে। আজ দেশের এই ক্রান্তিকালে আমরা চাই তরুণ-যুবকরা গড্ডলিকা প্রবাহে না ভেসে ইসলাম সম্পর্কে জানবে, ইসলাম প্রচারে অগ্রণী ভূমিকা পালন করবে এবং সে অনুযায়ী জীবনযাপনে অভ্যস্ত হবে।

আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন মুফাসসিরে কুরআন, জৈনপুরী দরবার শরীফের পীর মুফতি ড. সাইয়্যেদ মুহাম্মাদ এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী ওয়া সিদ্দিকী তার আলোচনায় বলেন, মহাগ্রন্থ আল কুরআন হলো মহান আল্লাহর মহাদান, রাসূল (সা)-এর শ্রেষ্ঠ মোজেজা, বান্দার জন্য রহমতের ভান্ডার। সর্বোপরি বিশ্বমানবতার মুক্তির মহাসনদ। কুরআন এমন একটি কিতাব যা তিলাওয়াত করলেও সওয়াব, শুনলেও সওয়াব, শিখলেও সওয়াব, শেখালেও সওয়াব, আমল করলেও সওয়াব, কাউকে আমল করতে উৎসাহিত করলেও সওয়াব। কুরআনি সমাজ প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে শহীদ হলেও সওয়াব, গাজী হলেও সওয়াব। পৃথিবীতে কুরআন ছাড়া এমন কোনো গ্রন্থ নেই যা তার অনুসারীদেরকে এভাবে উজ্জীবিত করে।

আল্লাহ তায়ালা অস্বাভাবিক পদ্ধতিতে ইসলাম কায়েম করে দেন না, তিনি ইসলাম বিরোধীদেরকে ধ্বংস করে দিয়ে ইসলামকে বিজয়ী করে দিতে সক্ষম। কিন্তু তা তিনি করেন না। তিনি তখন মুসলমানদেরকে সাহায্য করেন যখন মুসলমানরা দ্বীন কায়েমের জন্য চেষ্টা করে। মুসলমানদের মধ্যে কুরআনি সমাজ প্রতিষ্ঠার ভিশন থাকতে হবে। রাসূলে কারিম (সা)-এর সামনে ভিশন ছিল দ্বীনকে গালিব করা। সাহাবায়ে কেরাম সেই ভিশনকে সামনে রেখে দ্বীন প্রতিষ্ঠার জন্য কাজ করেছিলেন। এ জন্য শত নির্যাতন নিপীড়ন ভোগ করেছিলেন। আপন জন্মভূমি থেকে হিজরত করেছিলেন। ভিশনের জন্য তাদের ত্যাগ ও কোরবানির বিনিময়ে মাত্র তেরো বছরের ব্যবধানে একটি ইসলামী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে তারা সক্ষম হয়েছিলেন।

তাফসীরুল কুরআন মাহফিলে আরো বক্তব্য রাখেন চকরিয়া হাইস্কুল ক্যাম্পাস জামে মসজিদের খতিব মুফতি মাওলানা আলাউদ্দিন ইমামী, পূর্ব নলুয়া উত্তর পাড়া জামে মসজিদের খতিব হাফেজ মিনারুল ইসলাম, চুনতি হাকিমিয়া কামিল মাদরাসার প্রভাষক ওয়াজেদুল আকবর।

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
কক্সবাজারে ইয়াবা ও অস্ত্রসহ ৩ রোহিঙ্গা আটক
কক্সবাজারে ইয়াবা ও অস্ত্রসহ ৩ রোহিঙ্গা আটক
খেলনা পিস্তল দেখিয়ে ছিনতাই করতো তারা
খেলনা পিস্তল দেখিয়ে ছিনতাই করতো তারা
আশুগঞ্জে ধান-চালের অবৈধ মজুদ ঠেকাতে অভিযান, মিল মালিককে জরিমানা
আশুগঞ্জে ধান-চালের অবৈধ মজুদ ঠেকাতে অভিযান, মিল মালিককে জরিমানা
মৌলভীবাজারে মাদকবিরোধী অভিযানে সাতজনের কারাদণ্ড
মৌলভীবাজারে মাদকবিরোধী অভিযানে সাতজনের কারাদণ্ড
কক্সবাজারে পিস্তল-মর্টার শেল ও আর্জেস গ্রেনেড উদ্ধার
কক্সবাজারে পিস্তল-মর্টার শেল ও আর্জেস গ্রেনেড উদ্ধার
দেড় কোটি টাকার স্বর্ণসহ পাচারকারী আটক
দেড় কোটি টাকার স্বর্ণসহ পাচারকারী আটক
চাঁদপুর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি নাছির কারাগারে
চাঁদপুর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি নাছির কারাগারে
সোনারগাঁয়ে ২২ স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের ঈদ পুনর্মিলনী
সোনারগাঁয়ে ২২ স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের ঈদ পুনর্মিলনী
টাঙ্গুয়ার হাওরে পর্যটকবাহী হাউসবোটে নিষেধাজ্ঞা
টাঙ্গুয়ার হাওরে পর্যটকবাহী হাউসবোটে নিষেধাজ্ঞা
মাসুদ উদ্দিন-নিজাম হাজারীসহ দেড়শ জনের নামে জুলাইযোদ্ধার মামলা
মাসুদ উদ্দিন-নিজাম হাজারীসহ দেড়শ জনের নামে জুলাইযোদ্ধার মামলা
অটোরিকশার চার্জার খুলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে চালকের মৃত্যু
অটোরিকশার চার্জার খুলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে চালকের মৃত্যু
নীলফামারীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
নীলফামারীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
সর্বশেষ খবর
সেই ৯৫ শিক্ষার্থীকে ভর্তির আহ্বান ছাত্রদলের
সেই ৯৫ শিক্ষার্থীকে ভর্তির আহ্বান ছাত্রদলের

৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রের মদদে পুড়ছে আমার দেশ, সরব বলিউডের ইরানি অভিনেত্রী মান্দানা
যুক্তরাষ্ট্রের মদদে পুড়ছে আমার দেশ, সরব বলিউডের ইরানি অভিনেত্রী মান্দানা

৩ মিনিট আগে | শোবিজ

উত্তেজনার মধ্যেই বেন গুরিয়ন বিমানবন্দর চালু করলো ইসরায়েল!
উত্তেজনার মধ্যেই বেন গুরিয়ন বিমানবন্দর চালু করলো ইসরায়েল!

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঐতিহাসিক পলাশী দিবস আজ
ঐতিহাসিক পলাশী দিবস আজ

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ
মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

কক্সবাজারে ইয়াবা ও অস্ত্রসহ ৩ রোহিঙ্গা আটক
কক্সবাজারে ইয়াবা ও অস্ত্রসহ ৩ রোহিঙ্গা আটক

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৌদি থেকে ফিরেছেন ৪৭ হাজার ২১২ হাজি
সৌদি থেকে ফিরেছেন ৪৭ হাজার ২১২ হাজি

২৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আর্জেন্টাইন ডিফেন্ডারের বিরুদ্ধে বর্ণবাদের অভিযোগ
আর্জেন্টাইন ডিফেন্ডারের বিরুদ্ধে বর্ণবাদের অভিযোগ

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

খেলনা পিস্তল দেখিয়ে ছিনতাই করতো তারা
খেলনা পিস্তল দেখিয়ে ছিনতাই করতো তারা

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘মব’ সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে : প্রেস উইং
‘মব’ সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে : প্রেস উইং

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

আশুগঞ্জে ধান-চালের অবৈধ মজুদ ঠেকাতে অভিযান, মিল মালিককে জরিমানা
আশুগঞ্জে ধান-চালের অবৈধ মজুদ ঠেকাতে অভিযান, মিল মালিককে জরিমানা

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় গির্জায় আত্মঘাতী হামলায় নিহত অন্তত ২০
সিরিয়ায় গির্জায় আত্মঘাতী হামলায় নিহত অন্তত ২০

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালি খোলা রাখতে চীনের দ্বারস্থ যুক্তরাষ্ট্র
হরমুজ প্রণালি খোলা রাখতে চীনের দ্বারস্থ যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৌলভীবাজারে মাদকবিরোধী অভিযানে সাতজনের কারাদণ্ড
মৌলভীবাজারে মাদকবিরোধী অভিযানে সাতজনের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাকৃবিতে সেমিনার ও যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী মেলা অনুষ্ঠিত
গাকৃবিতে সেমিনার ও যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী মেলা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৭ জেলায় ঝড়ের আভাস
৭ জেলায় ঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে পিস্তল-মর্টার শেল ও আর্জেস গ্রেনেড উদ্ধার
কক্সবাজারে পিস্তল-মর্টার শেল ও আর্জেস গ্রেনেড উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন হামলায় ইরানের পারমাণবিক স্থাপনার কতটা ক্ষতি হয়েছে জানালেন ট্রাম্প
মার্কিন হামলায় ইরানের পারমাণবিক স্থাপনার কতটা ক্ষতি হয়েছে জানালেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ জনের দল নিয়েও দুর্দান্ত জয় রিয়ালের
১০ জনের দল নিয়েও দুর্দান্ত জয় রিয়ালের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেড় কোটি টাকার স্বর্ণসহ পাচারকারী আটক
দেড় কোটি টাকার স্বর্ণসহ পাচারকারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি নাছির কারাগারে
চাঁদপুর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি নাছির কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে ২২ স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের ঈদ পুনর্মিলনী
সোনারগাঁয়ে ২২ স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের ঈদ পুনর্মিলনী

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় একদিনে অর্ধশতাধিক ফিলিস্তিনিকে হত্যা করল ইসরায়েল
গাজায় একদিনে অর্ধশতাধিক ফিলিস্তিনিকে হত্যা করল ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানের ইনকিলাব স্কয়ারের বিক্ষোভে যোগ দিলেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
তেহরানের ইনকিলাব স্কয়ারের বিক্ষোভে যোগ দিলেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেলের বাজারে আগুন, যুক্তরাষ্ট্রের শেয়ারবাজারে ধসের আশঙ্কা
তেলের বাজারে আগুন, যুক্তরাষ্ট্রের শেয়ারবাজারে ধসের আশঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টাঙ্গুয়ার হাওরে পর্যটকবাহী হাউসবোটে নিষেধাজ্ঞা
টাঙ্গুয়ার হাওরে পর্যটকবাহী হাউসবোটে নিষেধাজ্ঞা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন নাগরিকদের জন্য বিশ্বব্যাপী নিরাপত্তা সতর্কতা জারি
মার্কিন নাগরিকদের জন্য বিশ্বব্যাপী নিরাপত্তা সতর্কতা জারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে সরকার পরিবর্তনের ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্প
ইরানে সরকার পরিবর্তনের ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা ও টেকসই উন্নয়নে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি অত্যন্ত জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য
পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা ও টেকসই উন্নয়নে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি অত্যন্ত জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাসুদ উদ্দিন-নিজাম হাজারীসহ দেড়শ জনের নামে জুলাইযোদ্ধার মামলা
মাসুদ উদ্দিন-নিজাম হাজারীসহ দেড়শ জনের নামে জুলাইযোদ্ধার মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানে মার্কিন হামলা, যা বললেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী
ইরানে মার্কিন হামলা, যা বললেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুধু ফরদোতেই ১২টি ‘বাংকার বাস্টার’ বোমা ফেলেছে যুক্তরাষ্ট্র
শুধু ফরদোতেই ১২টি ‘বাংকার বাস্টার’ বোমা ফেলেছে যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'১০ বছরের মধ্যে ইরান পারমাণবিক শক্তিধর রাষ্ট্রে পরিণত হবে'
'১০ বছরের মধ্যে ইরান পারমাণবিক শক্তিধর রাষ্ট্রে পরিণত হবে'

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের তোপে সুর নরম, যুদ্ধ বন্ধের ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
ইরানের তোপে সুর নরম, যুদ্ধ বন্ধের ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ১০ লক্ষ্যবস্তুতে সফল হামলা ইরানের, আহত ৮৬
ইসরায়েলের ১০ লক্ষ্যবস্তুতে সফল হামলা ইরানের, আহত ৮৬

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘গোপনে’ সারাবিশ্ব উড়ে বেড়াতে পারে মার্কিন এই বিমান!
‘গোপনে’ সারাবিশ্ব উড়ে বেড়াতে পারে মার্কিন এই বিমান!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল আবিবে ধ্বংসস্তুপে আটকে পড়াদের খুঁজছে ইসরায়েলি পুলিশ
তেল আবিবে ধ্বংসস্তুপে আটকে পড়াদের খুঁজছে ইসরায়েলি পুলিশ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আপনি আমাদের জায়গায় থাকলে কি করতেন?’
‘আপনি আমাদের জায়গায় থাকলে কি করতেন?’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হয়ে নিরাপত্তা পরিষদে রাশিয়া, চীন ও পাকিস্তানের প্রস্তাব
ইরানের হয়ে নিরাপত্তা পরিষদে রাশিয়া, চীন ও পাকিস্তানের প্রস্তাব

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার নুরুল হুদা গ্রেফতার
সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার নুরুল হুদা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের সঙ্গে ‘গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা’ করতে রাশিয়ায় যাচ্ছেন আরাগচি
পুতিনের সঙ্গে ‘গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা’ করতে রাশিয়ায় যাচ্ছেন আরাগচি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ইরানের এই তিন পারমাণবিক স্থাপনাই যুক্তরাষ্ট্রের হামলার লক্ষ্য হলো?
কেন ইরানের এই তিন পারমাণবিক স্থাপনাই যুক্তরাষ্ট্রের হামলার লক্ষ্য হলো?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি চাকরিজীবীদের বিশেষ প্রণোদনার টাকা বাড়ালো সরকার
সরকারি চাকরিজীবীদের বিশেষ প্রণোদনার টাকা বাড়ালো সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৌসুমী, ফারিয়া, সাবিলাদের ব্যাংক হিসাব জব্দ
মৌসুমী, ফারিয়া, সাবিলাদের ব্যাংক হিসাব জব্দ

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানে মার্কিন হামলা:  ট্রাম্পের ‘দুই সপ্তাহ’ কি তবে ছল ছিল?
ইরানে মার্কিন হামলা: ট্রাম্পের ‘দুই সপ্তাহ’ কি তবে ছল ছিল?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালেই ইসরায়েলে ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র  হামলা
সকালেই ইসরায়েলে ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বড়শিতে আটকে গেলেন ট্রাম্প!
নেতানিয়াহুর বড়শিতে আটকে গেলেন ট্রাম্প!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের হামলায় ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি ‘ধ্বংসপ্রাপ্ত’, দাবি মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
যুক্তরাষ্ট্রের হামলায় ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি ‘ধ্বংসপ্রাপ্ত’, দাবি মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালি খোলা রাখতে চীনের দ্বারস্থ যুক্তরাষ্ট্র
হরমুজ প্রণালি খোলা রাখতে চীনের দ্বারস্থ যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরও এক মোসাদ গুপ্তচরের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করল ইরান
আরও এক মোসাদ গুপ্তচরের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালি বন্ধের অনুমোদন দিল ইরানের পার্লামেন্ট
হরমুজ প্রণালি বন্ধের অনুমোদন দিল ইরানের পার্লামেন্ট

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান পরিস্থিতি নিয়ে সোমবার জরুরি বৈঠকে বসবে আইএইএ
ইরান পরিস্থিতি নিয়ে সোমবার জরুরি বৈঠকে বসবে আইএইএ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ ও মধ্য ইরানের দুই প্রদেশে ইসরায়েলি হামলা
দক্ষিণ ও মধ্য ইরানের দুই প্রদেশে ইসরায়েলি হামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানের ইনকিলাব স্কয়ারের বিক্ষোভে যোগ দিলেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
তেহরানের ইনকিলাব স্কয়ারের বিক্ষোভে যোগ দিলেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে সরকার পরিবর্তনের ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্প
ইরানে সরকার পরিবর্তনের ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় আহত ৮৬
ইসরায়েলে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় আহত ৮৬

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন হামলায় ইরানের পারমাণবিক স্থাপনার কতটা ক্ষতি হয়েছে জানালেন ট্রাম্প
মার্কিন হামলায় ইরানের পারমাণবিক স্থাপনার কতটা ক্ষতি হয়েছে জানালেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডা. স্বপ্নীলের সনদ ৫ বছরের জন্য স্থগিত করল বিএমডিসি
ডা. স্বপ্নীলের সনদ ৫ বছরের জন্য স্থগিত করল বিএমডিসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈদ্যুতিক গোলযোগে হঠাৎ অন্ধকারে ঢাকার উল্লেখযোগ্য অংশ
বৈদ্যুতিক গোলযোগে হঠাৎ অন্ধকারে ঢাকার উল্লেখযোগ্য অংশ

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেলের বাজারে আগুন, যুক্তরাষ্ট্রের শেয়ারবাজারে ধসের আশঙ্কা
তেলের বাজারে আগুন, যুক্তরাষ্ট্রের শেয়ারবাজারে ধসের আশঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বনাশের বুলবুলি, দুর্ভিক্ষের পদধ্বনি
সর্বনাশের বুলবুলি, দুর্ভিক্ষের পদধ্বনি

সম্পাদকীয়

কী এই বি-২ বোমারু বিমান
কী এই বি-২ বোমারু বিমান

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্যটন স্পটে হুমকিতে নারীর গোপনীয়তা
পর্যটন স্পটে হুমকিতে নারীর গোপনীয়তা

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্দোলনে অচল সরকারি দপ্তর
আন্দোলনে অচল সরকারি দপ্তর

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলিশ কমছে যে কারণে
ইলিশ কমছে যে কারণে

পেছনের পৃষ্ঠা

‘কুইক রেন্টাল’, বিপুর সোনার ডিম পাড়া হাঁস
‘কুইক রেন্টাল’, বিপুর সোনার ডিম পাড়া হাঁস

প্রথম পৃষ্ঠা

আমার ক্যারিয়ার নিয়ে সন্তুষ্ট
আমার ক্যারিয়ার নিয়ে সন্তুষ্ট

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাবেক সিইসি নূরুল গ্রেপ্তার জুতার মালা
সাবেক সিইসি নূরুল গ্রেপ্তার জুতার মালা

প্রথম পৃষ্ঠা

রুপালি সম্পদের খনি হালদা
রুপালি সম্পদের খনি হালদা

পেছনের পৃষ্ঠা

কক্সবাজারে বাড়ছে মানব পাচার
কক্সবাজারে বাড়ছে মানব পাচার

নগর জীবন

তিন নায়িকাসহ ২৫ জনের ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
তিন নায়িকাসহ ২৫ জনের ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

পেছনের পৃষ্ঠা

করোনায় আরও পাঁচজনের মৃত্যু
করোনায় আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

অলআউট যুদ্ধের মহাবিপৎসংকেত
অলআউট যুদ্ধের মহাবিপৎসংকেত

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজ্জাকের হাসি আর থামে না
রাজ্জাকের হাসি আর থামে না

শোবিজ

বিশেষ সুবিধা বাড়ল সরকারি চাকরিজীবীদের
বিশেষ সুবিধা বাড়ল সরকারি চাকরিজীবীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

মাঠে ফেরার অপেক্ষায় তিন পেসার
মাঠে ফেরার অপেক্ষায় তিন পেসার

মাঠে ময়দানে

জীবনজুড়ে স্রষ্টার করুণার ছায়া
জীবনজুড়ে স্রষ্টার করুণার ছায়া

সম্পাদকীয়

নাটকের যেসব নায়িকা সিনেমায় সফল
নাটকের যেসব নায়িকা সিনেমায় সফল

শোবিজ

ঝোপ বুঝে নাজমুলের কোপ
ঝোপ বুঝে নাজমুলের কোপ

মাঠে ময়দানে

বাফুফের নতুন টেকনিক্যাল ডিরেক্টর ক্রুইফ!
বাফুফের নতুন টেকনিক্যাল ডিরেক্টর ক্রুইফ!

মাঠে ময়দানে

আবারও রাজ-ফারিণ
আবারও রাজ-ফারিণ

শোবিজ

২০২৬ টি-২০ বিশ্বকাপে কানাডা
২০২৬ টি-২০ বিশ্বকাপে কানাডা

মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশ  টেস্ট জেতে ২০১৭ সালে
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশ টেস্ট জেতে ২০১৭ সালে

মাঠে ময়দানে

দেশব্যাপী ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চায় বিসিবি
দেশব্যাপী ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চায় বিসিবি

মাঠে ময়দানে

এবার অপি-তাহসান
এবার অপি-তাহসান

শোবিজ

প্রবাসীকে গুলি করে হত্যার হুমকি বিএনপি নেতার
প্রবাসীকে গুলি করে হত্যার হুমকি বিএনপি নেতার

পেছনের পৃষ্ঠা

আইএসডিতে বার্সা একাডেমি সামার ক্যাম্প
আইএসডিতে বার্সা একাডেমি সামার ক্যাম্প

মাঠে ময়দানে

ওহাইও নদীর তীরে ফুটবল উৎসব
ওহাইও নদীর তীরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

মোবাইলের আলোতে চলল ট্রেন!
মোবাইলের আলোতে চলল ট্রেন!

পেছনের পৃষ্ঠা