শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৬ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

সূচির বিড়াল টুনি

জয়শ্রী দাস
প্রিন্ট ভার্সন
সূচির বিড়াল টুনি

সূচির বয়স দশ। তার কথার মধ্যে উচ্ছলতা আছে যা অন্যকে আকৃষ্ট করে। তার বাবা সরকারি কর্মকর্তা এবং মা মাধ্যমিক স্কুলের শিক্ষিকা। পরিবারে বাবা-মা, সূচি, বুয়া আর আছে একটি ছোট্ট মিষ্টি চেহারার বিড়াল। যার নাম টুনি। তারা সুখী পরিবার। সূচি আর টুনি দুজনেই তাদের মা মহসিনা খানমের কোলঘেঁসে থাকতে ভীষণ পছন্দ করে। সূচি তার মায়ের স্কুলেই পড়ে। সূচি আর তার মা যখন স্কুলে যায় তখন টুনির মন খারাপ হয় না কারণ তাদের বাসার বুয়া মাজেদা খালা টুনিকে খুব আদর করে। মাজেদা সূচির জন্মের পর থেকেই এ বাড়িতে আছে। সেদিন স্কুলে টিফিন পিরিয়ডে হঠাৎ মাজেদা খালা সূচিদের স্কুলে গেল টুনিকে নিয়ে। টুনিকে দেখে সূচির কাছের বন্ধুরা মহাখুশি। কেউ তাকে চুমু দেয়। আবার কেউ তাকে বুকে পিষে একাকার। অতিরিক্ত আদরে টুনির মুখ থেকে ম্যাও ম্যাও ছাড়া কোন শব্দই বের হলো না।

সূচি যা বলে বাবা মা তাই শুনেন। তবে সূচি ভীষণ ভালো মেয়ে। সে অন্যায়ভাবে কোনো আবদার করে না। সেদিন শীতের সকালে সূচি যখন সাদা আর বুকের ওপর লাল বিড়াল আঁকা সোয়েটার পরলো, তখন সে মায়ের কাছে বায়না ধরে বলল, ‘মা তুমি টুনির জন্য এমন একটা জামা বানিয়ে দাও না। ওর শীত করছে।’

মা শান্ত ও সুশ্রী একজন মমতাময়ী মানুষ। তিনি স্মিত হেসে বললেন, ‘এক্ষুনি বানিয়ে দিচ্ছি।’

মা সেলাই মেশিন নিয়ে বসলেন। টুনি যেনো সবই বোঝে, আনন্দে সে তখন লাফাচ্ছে। বেশি বেশি করে ম্যাও ম্যাও করছে। সূচি টুনিকে কোলে নিয়ে মায়ের পাশে বসে পড়লো। মা টুনির শরীরের মাপ নিয়ে তার জন্য সাদা আর লালের মিশেল দুটো মোটা কাপড়ের জামা তৈরি করে দিলেন।

জামা গায়ে দিয়ে টুনির মনে যেন আনন্দের বান ডাকলো। সে লাফ দিয়ে সূচির বিছানায় উঠল আবার নেমে পড়ল। সূচি খুব আবেগপ্রবণ শিশু। টুনির আনন্দ দেখে সূচি দিশাহারা হয়ে গেল। চোখ ছলছল করে মায়ের কাছে গিয়ে বলল, ‘মা আমি তোমাকে অনেক ভালোবাসি।’

মা সূচিকে জড়িয়ে ধরে গালে কপালে চুমু দিয়ে বললেন, ‘আমিও তোমাকে অনেক ভালোবাসি।’

ঋতুর পরিবর্তনে এখন আষাঢ় মাস। গাছে গাছে কদম ফুল ফুটেছে। সূচির বাবা তার মাকে অনেক ভালোবাসেন। তিনি যখন সন্ধ্যায় বাড়ি ফিরছিলেন তখন সূচির মায়ের জন্য কদম ফুল কিনে নিয়ে এলেন। সূচি কদমফুল দেখে খুশি হলো। সে তিনটে কদমফুল নিয়ে মালা বানিয়ে টুনির গলায় পরিয়ে দিল। মা, সূচি আর টুনিকে নিয়ে অনেক ছবি তুললেন বাবা।

‘সুখ’ নামের শব্দটা জলের ধারার মতো গড়িয়ে গড়িয়ে সমুদ্র পর্যন্ত স্পর্শ করতে পারে না। সে কোথাও থমকে দাঁড়ায়। সেখান থেকে আর তাকে টেনে তোলা যায় না। ঠিক এমনই একটা ঘটনা ঘটল সূচির জীবনে। তার মা মহসিনা খানমের শরীর খারাপ করলো তাকে নিয়ে যাওয়া হলো ডাক্তারের কাছে। ডাক্তার অনেক পরীক্ষা নিরীক্ষা করে জানালেন, ‘সূচির মায়ের কিডনির সমস্যা।’

মায়ের চিকিৎসা শুরু হলো। সূচির বাবা মনেপ্রাণে লড়ছেন। যে করেই হোক তার প্রিয় মানুষটাকে বাঁচাতে হবে। প্রকৃতিতে ঝরছে বর্ষার জলধারা, আর তার হৃদয়ের মাঝে ঝরছে কান্নার ধারা। টুনি যেন বিড়াল নয়, সে একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষ। সে সারা দিন মায়ের পায়ের কাছে বসে থাকে। মায়ের শরীরটা বেশি খারাপ। মা এখন স্কুলে পড়াতে যেতে পারেন না। সারা দিন শুয়ে থাকেন।

সূচি স্কুলে গেলে যদি মায়ের কিছু প্রয়োজন হয় তাহলে মা বুয়াকে ডাকেন। বুয়া যদি রান্না ঘরে থাকে শুনতে না পায়, তখন টুনি দৌড়ে গিয়ে বুয়ার সামনে ম্যাও ম্যাও করে ডাকতে থাকে। তখনই বুয়া বোঝে এবং দৌড়ে আসে।

শ্রাবণ মাস বাইরে অঝোরে বৃষ্টি ঝরছে। সূচিকে আজ কিছুতেই স্কুলে নেওয়া গেল না। বৃষ্টির জলে সে আর টুনি দুজন মিলে ¯œান করল। এরপর দুজন মিলে মায়ের কোলের কাছে শুয়ে রইল। মায়ের শরীরটা খুব খারাপ, তিনি খুব ছটফট করছেন। দুপুর হয়ে গেল। বাইরের কালো মেঘ যেন সূচিদের ঘরটা অন্ধকার ছেয়ে ফেলল। সূচির আর টুনির দুজনার খুব খিদে পেয়েছে। টুনি ম্যাও ম্যাও করে আর সূচি মা মা করে ডাকছে। মা আর কোনো সাড়া দিচ্ছেন না। তাদের দু’জনার চিৎকারে বুয়া দৌড়ে এলো। মায়ের প্রাণহীন দেহটা স্পর্শ করে, বুয়া বুঝে গেল মা আর বেঁচে নেই। মা হারা সূচিকে আগলে রাখে টুনি। সারাদিন ব্যস্ত রাখে অনেক রকম কাজে। সূচির কোল ঘেঁষে ঘুমায় টুনি। মায়ের অভাব যেন সে একাই পূরণ করার দায়িত্ব নেয়। সূচি রং পেনসিল দিয়ে মায়ের ছবি আঁকে। অবাক হয়ে সূচি লক্ষ্য করে মায়ের ছবি দেখে টুনি কাঁদছে। তার চোখে জল।

এই বিভাগের আরও খবর
লিখতে পারো তুমিও
লিখতে পারো তুমিও
জ্যৈষ্ঠের রূপ
জ্যৈষ্ঠের রূপ
হাঁসফাঁস
হাঁসফাঁস
নানু বাড়ি
নানু বাড়ি
জারুল শোভা
জারুল শোভা
গোপাল দাদু
গোপাল দাদু
টিরু খান
টিরু খান
আঁকি বুকি
আঁকি বুকি
পিয়ানার পরিবন্ধু
পিয়ানার পরিবন্ধু
লিখতে পারো তুমিও
লিখতে পারো তুমিও
দুষ্টু খোকা
দুষ্টু খোকা
ফড়িংয়ের নাচ
ফড়িংয়ের নাচ
সর্বশেষ খবর
সান ফ্রান্সিসকোতে সহিংস বিক্ষোভ, গ্রেপ্তার ৬০
সান ফ্রান্সিসকোতে সহিংস বিক্ষোভ, গ্রেপ্তার ৬০

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সংস্কারের নামে নির্বাচন দীর্ঘায়িত করার কোনও সুযোগ নেই’
‘সংস্কারের নামে নির্বাচন দীর্ঘায়িত করার কোনও সুযোগ নেই’

১০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কক্সবাজার সৈকতে পিতাপুত্রের মৃত্যু
কক্সবাজার সৈকতে পিতাপুত্রের মৃত্যু

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে ১০ মিনিট হলেও খেলতে চান জামাল
সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে ১০ মিনিট হলেও খেলতে চান জামাল

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদের টানা ছুটিতে পর্যটকে মুখরিত কুয়াকাটা
ঈদের টানা ছুটিতে পর্যটকে মুখরিত কুয়াকাটা

২৯ মিনিট আগে | পর্যটন

ভোলায় মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের ফল উৎসব
ভোলায় মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের ফল উৎসব

৩৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গাজীপুরে আগুনে পুড়লো ৬ ঝুট গুদাম
গাজীপুরে আগুনে পুড়লো ৬ ঝুট গুদাম

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

নদীতে গোসলে নেমে নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার
নদীতে গোসলে নেমে নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রডনি কিং থেকে ব্ল্যাক লাইভস ম্যাটার: লস অ্যাঞ্জেলেস যেন প্রতিবাদের স্বর্গভূমি
রডনি কিং থেকে ব্ল্যাক লাইভস ম্যাটার: লস অ্যাঞ্জেলেস যেন প্রতিবাদের স্বর্গভূমি

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড দেখতে চাই: সারজিস আলম
নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড দেখতে চাই: সারজিস আলম

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডিএমপির যাত্রাবাড়ী থানা পরিদর্শন করলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ডিএমপির যাত্রাবাড়ী থানা পরিদর্শন করলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কেরালা উপকূলে সিঙ্গাপুরের জাহাজে আগুন
কেরালা উপকূলে সিঙ্গাপুরের জাহাজে আগুন

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত নেতার মৃত্যু রাজনৈতিকভাবে টেনে না নেওয়ার অনুরোধ বিএনপির
জামায়াত নেতার মৃত্যু রাজনৈতিকভাবে টেনে না নেওয়ার অনুরোধ বিএনপির

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমরা গণতান্ত্রিক অধিকার ও নির্বাচন চাই : মির্জা ফখরুল
আমরা গণতান্ত্রিক অধিকার ও নির্বাচন চাই : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধর্ম ও শহীদদের টেনে দু’একটি রাজনৈতিক দল প্রভাব বিস্তার করছে: রিজভী
ধর্ম ও শহীদদের টেনে দু’একটি রাজনৈতিক দল প্রভাব বিস্তার করছে: রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রথম ‍দিনেই ১০ লাখ পেরিয়ে ‘ক্যাপিটাল ড্রামা’র প্রথম নাটক
প্রথম ‍দিনেই ১০ লাখ পেরিয়ে ‘ক্যাপিটাল ড্রামা’র প্রথম নাটক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বেনাপোলে বোমা হামলা চালিয়ে যুবদল নেতাকে হত্যা, গ্রেফতার ২
বেনাপোলে বোমা হামলা চালিয়ে যুবদল নেতাকে হত্যা, গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোরবানি দিতে গিয়ে ৩ দিনে ৯৪২ জন পঙ্গু হাসপাতালে, ভর্তি ৩২৪
কোরবানি দিতে গিয়ে ৩ দিনে ৯৪২ জন পঙ্গু হাসপাতালে, ভর্তি ৩২৪

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতারক চক্র থেকে দর্শকদের সতর্ক করল স্টার সিনেপ্লেক্স
প্রতারক চক্র থেকে দর্শকদের সতর্ক করল স্টার সিনেপ্লেক্স

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চামড়ায় কাঙ্ক্ষিত দাম না পাওয়ার কারণ জানালেন শিল্প উপদেষ্টা
চামড়ায় কাঙ্ক্ষিত দাম না পাওয়ার কারণ জানালেন শিল্প উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপির প্রত্যাশা, নির্বাচন যেন ডিসেম্বরের মধ্যেই হয় : শামসুজ্জামান দুদু
বিএনপির প্রত্যাশা, নির্বাচন যেন ডিসেম্বরের মধ্যেই হয় : শামসুজ্জামান দুদু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ড. ইউনূস এবং তার কিছু পোষা স্টুডেন্ট ছাড়া সবাই নির্বাচন চায়: রুমিন ফারহানা
ড. ইউনূস এবং তার কিছু পোষা স্টুডেন্ট ছাড়া সবাই নির্বাচন চায়: রুমিন ফারহানা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আটক ‘ম্যাডলিন’ থেকে যে বার্তা দিলেন গ্রেটা থুনবার্গ
আটক ‘ম্যাডলিন’ থেকে যে বার্তা দিলেন গ্রেটা থুনবার্গ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীকে হত্যার অভিযোগে স্বামী আটক
স্ত্রীকে হত্যার অভিযোগে স্বামী আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদের ছুটিতে সোনারগাঁয়ের বিনোদন কেন্দ্রগুলোতে উপচে পড়া ভিড়
ঈদের ছুটিতে সোনারগাঁয়ের বিনোদন কেন্দ্রগুলোতে উপচে পড়া ভিড়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হত্যা মামলার আসামির জামিন বাতিলের দাবিতে মানিকগঞ্জে মানববন্ধন
হত্যা মামলার আসামির জামিন বাতিলের দাবিতে মানিকগঞ্জে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রীতির প্রশ্নে ‘অন্যরকম’ উত্তর দিলেন পন্টিং
প্রীতির প্রশ্নে ‘অন্যরকম’ উত্তর দিলেন পন্টিং

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দফায় দফায় সংঘর্ষে উত্তাল ভারতের মণিপুর
দফায় দফায় সংঘর্ষে উত্তাল ভারতের মণিপুর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁয় গরুর চামড়ার দাম মিললেও ছাগলের চামড়ায় আগ্রহ নেই
নওগাঁয় গরুর চামড়ার দাম মিললেও ছাগলের চামড়ায় আগ্রহ নেই

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে দু’দলের সংঘর্ষে বৃদ্ধ নিহত, নারীসহ আহত ৫
চাঁপাইনবাবগঞ্জে দু’দলের সংঘর্ষে বৃদ্ধ নিহত, নারীসহ আহত ৫

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
দেশে ফিরেছেন আব্দুল হামিদ
দেশে ফিরেছেন আব্দুল হামিদ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তবে কি আর ফিরে আসা হবে না তানিন সুবহার?
তবে কি আর ফিরে আসা হবে না তানিন সুবহার?

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজাগামী ‘ম্যাডলিন’ জাহাজ দখলে নিল ইসরায়েল
গাজাগামী ‘ম্যাডলিন’ জাহাজ দখলে নিল ইসরায়েল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডায় নৌকাডুবিতে প্রাণ গেল বাংলাদেশি পাইলট ও ব্যবসায়ীর
কানাডায় নৌকাডুবিতে প্রাণ গেল বাংলাদেশি পাইলট ও ব্যবসায়ীর

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

৪ নমুনা পরীক্ষায় ৩ জনের দেহেই মিললো করোনা
৪ নমুনা পরীক্ষায় ৩ জনের দেহেই মিললো করোনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ জুন মুক্তি পেতে পারেন ইমরান খান
১১ জুন মুক্তি পেতে পারেন ইমরান খান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাইওয়ানের মহড়ায় নজর কাড়লো নতুন যুদ্ধজাহাজ ও হেলিকপ্টার
তাইওয়ানের মহড়ায় নজর কাড়লো নতুন যুদ্ধজাহাজ ও হেলিকপ্টার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সংবেদনশীল গোপন নথি প্রকাশ করা হবে: ইরান
ইসরায়েলের সংবেদনশীল গোপন নথি প্রকাশ করা হবে: ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এপ্রিলে নির্বাচনের যে ব্যাখ্যা দিলেন প্রেস সচিব
এপ্রিলে নির্বাচনের যে ব্যাখ্যা দিলেন প্রেস সচিব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাগামী ত্রাণবাহী জাহাজ ‘ম্যাডলিন’ থামাতে চায় ইসরায়েল
গাজাগামী ত্রাণবাহী জাহাজ ‘ম্যাডলিন’ থামাতে চায় ইসরায়েল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদ প্রসঙ্গে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আবদুল হামিদ প্রসঙ্গে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার জাতীয় ফুটবল দলে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত নাবিল
কাতার জাতীয় ফুটবল দলে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত নাবিল

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন ডিসেম্বরের মধ্যেই দিতে হবে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন ডিসেম্বরের মধ্যেই দিতে হবে : নবীউল্লাহ নবী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়ার ভয়ে বাঙ্কার নির্মাণে জোর দিচ্ছে জার্মানি!
রাশিয়ার ভয়ে বাঙ্কার নির্মাণে জোর দিচ্ছে জার্মানি!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ সেজে ৫০ জনের অস্ত্রপচার, তারপর....
হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ সেজে ৫০ জনের অস্ত্রপচার, তারপর....

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রণক্ষেত্র লস অ্যাঞ্জেলেস, দফায় দফায় সংঘর্ষে বাড়ছে উত্তেজনা
রণক্ষেত্র লস অ্যাঞ্জেলেস, দফায় দফায় সংঘর্ষে বাড়ছে উত্তেজনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানিকগঞ্জে যমুনার গর্ভে বিলীন তিনতলা স্কুলভবন
মানিকগঞ্জে যমুনার গর্ভে বিলীন তিনতলা স্কুলভবন

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিবাসনবিরোধী অভিযানে টালমাটাল লস অ্যাঞ্জেলেস
অভিবাসনবিরোধী অভিযানে টালমাটাল লস অ্যাঞ্জেলেস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টা যুক্তরাজ্য সফরে যাচ্ছেন আজ
প্রধান উপদেষ্টা যুক্তরাজ্য সফরে যাচ্ছেন আজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার সড়কে কোরবানির বর্জ্যের স্তূপ, যা বলল ডিএনসিসি
ঢাকার সড়কে কোরবানির বর্জ্যের স্তূপ, যা বলল ডিএনসিসি

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সচিবালয় ও যমুনার আশপাশে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ ঘোষণা
সচিবালয় ও যমুনার আশপাশে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১২ দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা, সোমবার থেকেই কার্যকর
১২ দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা, সোমবার থেকেই কার্যকর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে ১৪ দেশের জন্য ব্লক ওয়ার্ক ভিসা সাময়িকভাবে স্থগিত করেছে সৌদি
যে ১৪ দেশের জন্য ব্লক ওয়ার্ক ভিসা সাময়িকভাবে স্থগিত করেছে সৌদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূস-নরেন্দ্র মোদির ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়
ড. ইউনূস-নরেন্দ্র মোদির ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডুবে যাচ্ছে চলনবিলের হাজারো একর জমির পাকা ধান
ডুবে যাচ্ছে চলনবিলের হাজারো একর জমির পাকা ধান

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ইরানে কুকুর নিয়ে হাঁটায় ফের নিষেধাজ্ঞা
যে কারণে ইরানে কুকুর নিয়ে হাঁটায় ফের নিষেধাজ্ঞা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর ম্যাচের নিরাপত্তায় থাকবে সোয়াট
বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর ম্যাচের নিরাপত্তায় থাকবে সোয়াট

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ড. ইউনূস ছাগল দিয়ে হালচাষের চেষ্টা করছেন : কনক সরওয়ার
ড. ইউনূস ছাগল দিয়ে হালচাষের চেষ্টা করছেন : কনক সরওয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থাই-কম্বোডিয়া সীমান্তে কী হচ্ছে
থাই-কম্বোডিয়া সীমান্তে কী হচ্ছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকার দেশের মাঝারি ও ক্ষুদ্র শিল্পের বিকাশে আন্তরিক: প্রধান উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার দেশের মাঝারি ও ক্ষুদ্র শিল্পের বিকাশে আন্তরিক: প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক