শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৯ মে, ২০২৩ আপডেট:

পাকিস্তান সেনাবাহিনীর আরেকটি বিজয় নাকি আত্মসমর্পণ

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
পাকিস্তান সেনাবাহিনীর আরেকটি বিজয় নাকি আত্মসমর্পণ

পাকিস্তানের কিছু বুদ্ধিজীবী বিভিন্ন সময়ে একাধিকবার বলেছেন, পাকিস্তান সেনাবাহিনী সামরিক শাসনের মাধ্যমে বেশ কয়েকবার নিজ দেশ জয় করতে পারলেও ভারতের সঙ্গে প্রতিটি যুদ্ধে লজ্জাজনক পরাজয়বরণ করেছে। ২০২২ সালের এপ্রিলে পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই) দলের ক্ষমতাচ্যুতি এবং তার জের ধরে ধারাবাহিকভাবে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের লাগাতার হুমকি ও তার অনুসারীদের সহিংস আন্দোলন সম্প্রতি যে পর্যায়ে পৌঁছেছে তাতে শিরোনামে উল্লিখিত কথাটি আবার সবার সামনে এসেছে। গত ৯ মে একটি দুর্নীতি মামলায় লাহোর হাই কোর্টে হাজিরা দিয়ে বের হওয়ার সময় আদালত চত্বরেই বিশাল বহর নিয়ে আধাসামরিক বাহিনী রেঞ্জারস ইমরান খানকে গ্রেফতার করে। তার জের ধরে ইমরান খানের নেতৃত্বাধীন পিটিআই দলের হাজার হাজার নেতা-কর্মী ও সমর্থক লাহোরসহ পাকিস্তানের সব বড় বড় শহরে সহিংস বিক্ষোভে নেমে পড়েন। পাকিস্তানের ৭৬ বছরের ইতিহাসে এবারই প্রথম যে একটি রাজনৈতিক দল ও তার সমর্থকরা শুধু আন্দোলন বা মৌখিক হুমকি নয়, সরাসরি আক্রমণ চালিয়েছেন সেনাবাহিনীর স্থাপনার ওপর। ৯ মে ক্ষুব্ধ পিটিআই সমর্থকরা রাওয়ালপিন্ডিতে সেনাবাহিনীর সদর দফতরের প্রধান গেট ভেঙে ভিতরে প্রবেশের চেষ্টা করেন। এ সময় লাহোরের কোর কমান্ডারের বাসা শুধু আক্রমণ নয়, সেখানে আগুন দেওয়া ও লুটপাট করা হয়। অন্যান্য ক্যান্টনমেন্ট শহরেও প্রায় একই রকম ঘটনা ঘটে। লাহোর কোর কমান্ডার লেফটেন্যান্ট জেনারেল ফাইয়াজ গণির বাসা থেকে একটা পোষা জীবন্ত ময়ূর এক বিক্ষোভকারী লুট করে নিয়ে আসেন, যার ছবি পত্রিকায় ছাপা হয়। পাকিস্তানের ইতিহাসে এর সবকিছুই অভাবনীয় ঘটনা। এখনো মার্শাল ল জারি হয়নি কেন এটাই অনেকে ভাবছেন। কিন্তু বর্তমান বৈশ্বিক বাস্তবতা ও পূর্বের সামরিক শাসনের তিক্ত অভিজ্ঞতায়, সাপ মরবে লাঠি ভাঙবে না- এ দর্শনে বর্তমান সেনা নেতৃত্ব এগোতে চান বলে অনেকে মনে করছেন। আবার অন্য তত্ত্বও পাকিস্তানের মিডিয়াবাজারে আছে। কেউ কেউ বলছেন, সেনাসদর আক্রান্ত, কোর কমান্ডারের বাসায় আগুন আর পাহারারত সেনা সদস্যরা তা দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখছেন, এটা কী করে হয়। তাদের ধারণা, এটা হয়তো পাকিস্তানি গোয়েন্দা সংস্থা, আইএসআইর সাজানো নাটক, যার উদ্দেশ্য হতে পারে এ অজুহাতে ইমরান খান ও তার দলকে দেশদ্রোহী ঘোষণা দিয়ে রাজনীতিতে নিষিদ্ধ করে দেওয়া অথবা হতে পারে সামরিক শাসন জারির উপযুক্ত অজুহাত সৃষ্টি। আসল উদ্দেশ্য অচিরেই জানা যাবে। সরকারের ভাষ্যমতে, ওইদিন পুলিশের গুলিতে আটজন নিহত হয়েছেন। সেনা সদস্যরা গুলি চালিয়েছেন এমন কোনো খবর দেখা যায়নি। পিটিআই বলেছে, ওইদিন তাদের ৪৮ জন নেতা-কর্মী নিহত হয়েছেন। গ্রেফতার হওয়ার দুই দিনের মাথায় লাহোর হাই কোর্ট ইমরান খানের জামিন মঞ্জুর এবং ৩১ মে পর্যন্ত পুনরায় গ্রেফতার না করার নির্দেশ জারি করেছেন। পরবর্তীতে আরেকটি আদালত ইমরান খানকে ৮ জুন পর্যন্ত জামিন দিয়েছেন। তাতে ইমরান খানের সমর্থকরা ভীষণভাবে উল্লসিত। ৮ জুন পার হওয়ার পর কী হবে সেটা নিয়ে এখন অনেক জল্পনা-কল্পনা চলছে। সেনাবাহিনীর স্থাপনার ওপর আক্রমণের অভিযোগে পিটিআইর কয়েক শ নেতা-কর্মীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। পাকিস্তানের সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী সেনাপ্রধান জেনারেল অসিম মুনীর বলেছেন, সেনা স্থাপনার ওপর আক্রমণ সহ্য করা হবে না। ৯ মে ও তার পরবর্তী দিনের সহিংস ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিক বিবৃতিতে ইঙ্গিতপূর্ণ তিনটি বিষয়ের উল্লেখ আছে। প্রথমত, ৯ মে তারিখের ঘটনা দেশের জন্য এক কালো অধ্যায়ের সৃষ্টি করেছে। দ্বিতীয়ত বলা হয়েছে- সেনা স্থাপনার ওপর আক্রমণ ভবিষ্যতে আর সহ্য করা হবে না। তৃতীয়ত, বিচার সেনা আইন অনুসারে সেনাবাহিনী কর্তৃক গঠিত আদালতে হবে। এর মধ্য দিয়ে সুপ্রিম কোর্টের সঙ্গে সেনাবাহিনী একপ্রকার মুখোমুখি অবস্থানে চলে গেল। সেনাবাহিনীর সর্বোচ্চ কাঠামো কোর কমান্ডারদের আনুষ্ঠানিক সভায় সেনাপ্রধান জেনারেল অসিম মুনীর উপরোক্ত সিদ্ধান্তগুলো দিয়েছেন। ৯ মে গ্রেফতার হওয়ার মাত্র দুই দিনের মাথায় ৩১ মে পর্যন্ত আগাম জামিন পেয়ে লাহোরের বাসভবন থেকে ইমরান খান মিডিয়ার মাধ্যমে প্রায় এক ঘণ্টার এক দীর্ঘ ভাষণ দেন। তাতে তিনি বারবার ইতিহাস ও ধর্ম প্রসঙ্গ এনেছেন এবং সেনাবাহিনীর দমন-পীড়নে পাকিস্তানে আরেকটি ভাঙন দেখা দিতে পারে বলে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন। আবেগঘন ভাষণে সবাইকে শেষ রক্তবিন্দু দিয়ে লড়াই করার আহ্বান জানিয়েছেন। ভাষণে সমগ্র সেনাবাহিনীর নয়, সেনাপ্রধান জেনারেল অসিম মুনীরকে টার্গেট করে বক্তব্য দিয়ে সেনাবাহিনীর মধ্যে বিভাজন সৃষ্টির ইঙ্গিত দিয়েছেন। ১৯৭১ সালে নির্বাচিত সংখ্যাগরিষ্ঠ দলের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর না করে সামরিক অভিযান পরিচালনার ফলে পূর্ব পাকিস্তান হাতছাড়া হয়ে বাংলাদেশ জন্ম হওয়ার মধ্য দিয়ে পাকিস্তান স্থায়ীভাবে ভেঙে যাওয়ার যে ইতিহাস তার থেকে শিক্ষা নিতে তিনি সবার প্রতি আহ্বান জানান। ২০২২ সালের এপ্রিলে জাতীয় সংসদে অনাস্থা ভোটে ইমরান খানের ক্ষমতাচ্যুতি এবং পিপলস পার্টি ও মুসলিম লীগসহ কয়েকটি দল নিয়ে গঠিত পাকিস্তান ডেমোক্র্যাটিক মুভমেন্টের (পিডিএম) ক্ষমতা গ্রহণের পর থেকে গত এক বছরে রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, নিরাপত্তা, কোনো ফ্রন্টেই কোনো উন্নতি হয়নি, বরং সব ক্ষেত্রে অবস্থা ক্রমশই আরও তলানির দিকে যাচ্ছে। পাকিস্তানের সবচেয়ে ক্ষমতাশালী বেনামি রাজনৈতিক দল সেনাবাহিনী গত ৭৬ বছরের বেশির ভাগ সময় সরাসরি, আবার কখনো কখনো রাজনৈতিক দলকে ক্ষমতার পুতুল বানিয়ে পরোক্ষভাবে দেশ শাসন করেছে। এই সময়ে এসে সেনাবাহিনীর জন্য এখন উভয় সংকট অবস্থা। দীর্ঘ ৭৬ বছর ধরে ক্ষয়রোগে আক্রান্ত রোগীর মতো আজ এমন শোচনীয় অবস্থায় পড়েছে যে, রাজনৈতিক অথবা সামরিক কোনো ওষুধেই আর পাকিস্তানকে বাঁচানো যাবে কি না সেই সন্দেহ এখন খোদ সেনাবাহিনীর র‌্যাঙ্ক ও ফাইলের মধ্যে ঢুকে পড়েছে। মাত্রাতিরিক্ত অ্যান্টিবায়োটিক খেলে তা এক সময়ে আর কাজ করে না। সামরিক শাসনের বেলায় এমনই অবস্থা এখন পাকিস্তানের। কিন্তু রাজনৈতিক সমাধানের পথ পাওয়া না গেলে হয়তো শেষ পর্যন্ত সামরিক শাসন আসবে। তবে বর্তমান বৈশ্বিক বাস্তবতায় সামরিক শাসনের গ্রহণযোগ্যতা একেবারে শূন্যের কোঠায়। সামরিক শাসন জারি হলেও অর্থনৈতিক ও নিরাপত্তা সংকট সামাল দেওয়া প্রায় অসম্ভব কাজ হবে। কারণ বিশ্ব অঙ্গন থেকে আর্থিক সহায়তা পাওয়া আরও কঠিন হয়ে যাবে। পাশাপাশি অর্থনৈতিক ভঙ্গুরতা ও মানুষের পুঞ্জীভূত ক্ষোভকে কাজে লাগিয়ে উগ্রবাদী সশস্ত্র সংগঠন তেহরিক-ই-তালেবান পাকিস্তান (টিটিপি) তাদের অভিযানকে আরও বৃদ্ধি ও শক্তিশালী করবে। পাকিস্তান থিঙ্কট্যাংক সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড সিকিউরিটি স্টাডিজের তথ্যমতে, ২০২২ সালে টিটিপি এবং অন্যান্য সশস্ত্র সংগঠনের আক্রমণে পাকিস্তানের নিরাপত্তা বাহিনীর ২৮২ জন শুধু নিহত হয়েছে, আহত হওয়ার সংখ্যা অনেক বেশি। ২০২১ সালে টিটিপি পাকিস্তানের অভ্যন্তরে ২৮২টি আক্রমণ চালায়, যার মধ্যে আত্মঘাতী আক্রমণও ছিল। রয়টার্স পরিবেশিত খবরে প্রকাশ, ২৩ মে পাকিস্তানের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে একটি প্রাকৃতিক গ্যাসক্ষেত্রে জঙ্গি হামলায় চার পুলিশ ও দুই নিরাপত্তারক্ষী নিহত হয়েছেন। সামরিক শাসন বাদ দিয়ে রাজনৈতিক সমাধানের দিকে যে যাবে তার পথও ক্রমশই ধূসর হয়ে যাচ্ছে। ক্ষমতাসীন শাহবাজ শরিফ সরকারের চতুর্দিকের ব্যর্থতায় সম্প্রতি এক জরিপে দেখা যায়, পাকিস্তানের শতকরা প্রায় ৭০ ভাগ মানুষ ইমরান খানকে সমর্থন করছেন। তবে ২৩ মে পাকিস্তানের ডন পত্রিকার খবরে দেখলাম একশ্রেণির সিনিয়র নেতা ইমরান খানের দল ত্যাগ করতে শুরু করেছেন। তার মধ্যে প্রভাবশালী নেত্রী শিরিন মাজারিও রয়েছেন। তবে দল ভাঙার কৌশল আগে সফল হলেও তা এ সময়ে এসে কতটা কার্যকর হবে তা দেখার জন্য অপেক্ষা করতে হবে। কারণ সত্তর দশকে জুলফিকার আলী ভুট্টোর ফাঁসি এবং নব্বই দশকে ১০ বছরের মধ্যে পিপলস পার্টির বেনজির ভুুট্টোকে দুবার ও মুসলিম লীগের নওয়াজ শরিফকে তিনবার মেয়াদপূর্তির পূর্বে সেনাবাহিনীর অঙ্গুলি হেলনে প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে বরখাস্ত করা হলেও সে সময়গুলোতে আজকের মতো শক্তিশালী প্রতিবাদ হয়নি। তাই এবারের পরিস্থিতি অনেকটাই ভিন্ন। ইমরান খানের রাজনৈতিক উত্থান ও ক্ষমতায় আরোহণ সেনাবাহিনীর হাত ধরে হওয়াতেই তিনি পরিচিত ছিলেন ক্যান্টনমেন্টের পুতুল হিসেবে। কিন্তু ইমরান খানের দ্বিচারিতা, নীতিভ্রষ্টতা, পারিবারিক দুর্নীতি ও তার জের ধরে আইএসআইর সঙ্গে মুখোমুখি অবস্থান এবং শেষ দিকে এসে বৈশ্বিক ভূরাজনীতির চাল বুঝতে ভুল করার মধ্য দিয়ে দুই পক্ষের অবস্থান এখন যোজন যোজন দূরে। কিন্তু সেনাবাহিনীর আশীর্বাদপুষ্ট বর্তমান শাহবাজ শরিফ সরকারের গত এক বছরে দেশের অর্থনৈতিক ও নিরাপত্তা পরিস্থিতির চরম অবনতির ফলে মানুষ সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধেই ফুঁসে উঠেছে। ঐতিহাসিক লিগেসির কারণে পিপলস পার্টি ও মুসলিম লীগের সঙ্গে সেনাবাহিনীর সম্পর্ক কখনোই স্বস্তিকর ছিল না। কিন্তু ইমরান খানকে সরানোর বাধ্যবাধকতায় অন্য কোনো বিকল্প না থাকায় তখন শাহবাজ শরিফের কোয়ালিশন সরকারকে তাদের মেনে নিতে হয়েছে। তাই সেনাবাহিনীর সামনে রাজনৈতিক বিকল্প এখন নেই বললেই চলে।

সুতরাং আগামীতে কী হতে যাচ্ছে এটা এখন পাকিস্তানে বিলিয়ন ডলার প্রশ্ন। হতে পারে নরম-গরম উভয় পন্থার প্রয়োগে ইমরানের দল ভেঙে অকার্যকর হয়ে যাবে। তাতে কাজ না হলে ৯ মে সেনা স্থাপনা আক্রমণের অভিযোগে দেশদ্রোহিতার আইনে পিটিআইকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হবে। তারপর অক্টোবর-নভেম্বরে নির্ধারিত জাতীয় নির্বাচনের আয়োজন করা। তাতে নির্বাচনটি এমনভাবে সাজানো হতে পারে যার মধ্য দিয়ে বর্তমান কোয়ালিশন সরকার আবার ক্ষমতায় আসবে। কিন্তু এ সরকারকে চেক দেওয়ার জন্য উগ্রবাদী ইসলামিস্ট দলগুলোর জাতীয় সংসদে উল্লেখযোগ্য আসন থাকবে। দ্বিতীয় বিকল্প হতে পারে অন্তত এক বছরের জন্য জরুরি আইন জারি করা। তার মধ্য দিয়ে সব ফ্রন্টে একটা স্থিতিশীল পরিস্থিতি ফিরিয়ে আনার চেষ্টা এবং তাতে সফল হলে তারপর জাতীয় নির্বাচনের আয়োজন। উপরোক্ত দুটি বিকল্পের কোনোটাই বাস্তবসম্মত না হলে সামরিক আইন জারি করা ছাড়া সেনাবাহিনীর হাতে আর কোনো বিকল্প থাকবে না। সেটা হলে নিজ দেশ জয় করার আরেকটি কৃতিত্ব সেনাবাহিনী পেতে পারে।  যেমন কৃতিত্ব সেনাবাহিনী ইতিপূর্বে অর্জন করেছে আইয়ুব খান, ইয়াহিয়া খান, জিয়াউল হক ও পারভেজ মোশাররফের নেতৃত্বে। এবার জেনারেল অসিম মুনীরের পালা। এটা করতে না চাইলে ইমরান খানের কাছে সেনাবাহিনীকে আত্মসমর্পণ করতে হবে। আসলে কী হবে, দিজ অর দ্যাট। আর কয়েকটি দিন অপেক্ষা করুন।

 

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক

sikder52@gmail.com

এই বিভাগের আরও খবর
বাজেটের চ্যালেঞ্জ
বাজেটের চ্যালেঞ্জ
পবিত্র ঈদুল আজহা
পবিত্র ঈদুল আজহা
হজ ও ঈদুল আজহা
হজ ও ঈদুল আজহা
পরিবেশ ও কোরবানি
পরিবেশ ও কোরবানি
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
বানরের পিঠা ভাগের পর নির্বাচন
বানরের পিঠা ভাগের পর নির্বাচন
রাজস্ব বাড়ান
রাজস্ব বাড়ান
প্রাথমিকে স্কুল ফিডিং
প্রাথমিকে স্কুল ফিডিং
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
জলবায়ু পরিবর্তনজনিত বিপর্যয় মানুষের কামাই
জলবায়ু পরিবর্তনজনিত বিপর্যয় মানুষের কামাই
৪০০ হাজিকে পুড়িয়ে হত্যার সেই বর্বরতা
৪০০ হাজিকে পুড়িয়ে হত্যার সেই বর্বরতা
গণহত্যার বিচার
গণহত্যার বিচার
সর্বশেষ খবর
নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড দেখতে চাই: সারজিস আলম
নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড দেখতে চাই: সারজিস আলম

৩২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ডিএমপির যাত্রাবাড়ী থানা পরিদর্শন করলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ডিএমপির যাত্রাবাড়ী থানা পরিদর্শন করলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ মিনিট আগে | জাতীয়

কেরালা উপকূলে সিঙ্গাপুরের জাহাজে আগুন
কেরালা উপকূলে সিঙ্গাপুরের জাহাজে আগুন

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুনিদের গ্রেফতার দাবিতে জামায়াতের বিক্ষোভ, সামাজিক নিষ্পত্তি চায় বিএনপি
খুনিদের গ্রেফতার দাবিতে জামায়াতের বিক্ষোভ, সামাজিক নিষ্পত্তি চায় বিএনপি

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমরা গণতান্ত্রিক অধিকার ও নির্বাচন চাই : মির্জা ফখরুল
আমরা গণতান্ত্রিক অধিকার ও নির্বাচন চাই : মির্জা ফখরুল

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ধর্ম ও শহীদদের টেনে দু’একটি রাজনৈতিক দল প্রভাব বিস্তার করছে: রিজভী
ধর্ম ও শহীদদের টেনে দু’একটি রাজনৈতিক দল প্রভাব বিস্তার করছে: রিজভী

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

প্রথম ‍দিনেই ১০ লাখ পেরিয়ে ‘ক্যাপিটাল ড্রামা’র প্রথম নাটক
প্রথম ‍দিনেই ১০ লাখ পেরিয়ে ‘ক্যাপিটাল ড্রামা’র প্রথম নাটক

২৭ মিনিট আগে | শোবিজ

বেনাপোলে বোমা হামলা চালিয়ে যুবদল নেতাকে হত্যা, গ্রেফতার ২
বেনাপোলে বোমা হামলা চালিয়ে যুবদল নেতাকে হত্যা, গ্রেফতার ২

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কোরবানি দিতে গিয়ে ৩ দিনে ৯৪২ জন পঙ্গু হাসপাতালে, ভর্তি ৩২৪
কোরবানি দিতে গিয়ে ৩ দিনে ৯৪২ জন পঙ্গু হাসপাতালে, ভর্তি ৩২৪

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রতারক চক্র থেকে দর্শকদের সতর্ক করল স্টার সিনেপ্লেক্স
প্রতারক চক্র থেকে দর্শকদের সতর্ক করল স্টার সিনেপ্লেক্স

৩৬ মিনিট আগে | শোবিজ

চামড়ায় কাঙ্ক্ষিত দাম না পাওয়ার কারণ জানালেন শিল্প উপদেষ্টা
চামড়ায় কাঙ্ক্ষিত দাম না পাওয়ার কারণ জানালেন শিল্প উপদেষ্টা

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিএনপির প্রত্যাশা, নির্বাচন যেন ডিসেম্বরের মধ্যেই হয় : শামসুজ্জামান দুদু
বিএনপির প্রত্যাশা, নির্বাচন যেন ডিসেম্বরের মধ্যেই হয় : শামসুজ্জামান দুদু

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

ড. ইউনূস এবং তার কিছু পোষা স্টুডেন্ট ছাড়া সবাই নির্বাচন চায়: রুমিন ফারহানা
ড. ইউনূস এবং তার কিছু পোষা স্টুডেন্ট ছাড়া সবাই নির্বাচন চায়: রুমিন ফারহানা

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

আটক ‘ম্যাডলিন’ থেকে যে বার্তা দিলেন গ্রেটা থুনবার্গ
আটক ‘ম্যাডলিন’ থেকে যে বার্তা দিলেন গ্রেটা থুনবার্গ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীকে হত্যার অভিযোগে স্বামী আটক
স্ত্রীকে হত্যার অভিযোগে স্বামী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদের ছুটিতে সোনারগাঁয়ের বিনোদন কেন্দ্রগুলোতে উপচে পড়া ভিড়
ঈদের ছুটিতে সোনারগাঁয়ের বিনোদন কেন্দ্রগুলোতে উপচে পড়া ভিড়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হত্যা মামলার আসামির জামিন বাতিলের দাবিতে মানিকগঞ্জে মানববন্ধন
হত্যা মামলার আসামির জামিন বাতিলের দাবিতে মানিকগঞ্জে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রীতির প্রশ্নে ‘অন্যরকম’ উত্তর দিলেন পন্টিং
প্রীতির প্রশ্নে ‘অন্যরকম’ উত্তর দিলেন পন্টিং

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দফায় দফায় সংঘর্ষে উত্তাল ভারতের মণিপুর
দফায় দফায় সংঘর্ষে উত্তাল ভারতের মণিপুর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁয় গরুর চামড়ার দাম মিললেও ছাগলের চামড়ায় আগ্রহ নেই
নওগাঁয় গরুর চামড়ার দাম মিললেও ছাগলের চামড়ায় আগ্রহ নেই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে দু’দলের সংঘর্ষে বৃদ্ধ নিহত, নারীসহ আহত ৫
চাঁপাইনবাবগঞ্জে দু’দলের সংঘর্ষে বৃদ্ধ নিহত, নারীসহ আহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিচালক পার্থ ঘোষের মৃত্যু
পরিচালক পার্থ ঘোষের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আবদুল হামিদ প্রসঙ্গে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আবদুল হামিদ প্রসঙ্গে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুড়িগ্রামে তাপপ্রবাহে অতিষ্ঠ জনজীবন
কুড়িগ্রামে তাপপ্রবাহে অতিষ্ঠ জনজীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার সৈকতে নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার
কক্সবাজার সৈকতে নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এপ্রিলে নির্বাচন মাথায় রেখে সময়মতো রোডম্যাপ দেবে ইসি: আসিফ মাহমুদ
এপ্রিলে নির্বাচন মাথায় রেখে সময়মতো রোডম্যাপ দেবে ইসি: আসিফ মাহমুদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডায় দুর্ঘটনায় ক্যাপ্টেন সাইফুজ্জামানের মৃত্যুতে ‘বাংলাদেশ বিমান’-এর শোক
কানাডায় দুর্ঘটনায় ক্যাপ্টেন সাইফুজ্জামানের মৃত্যুতে ‘বাংলাদেশ বিমান’-এর শোক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিসোর্টের পাশে মিলল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
রিসোর্টের পাশে মিলল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোচ না বদলালে জাতীয় দলের হয়ে খেলবেন না লেভানদোভস্কি!
কোচ না বদলালে জাতীয় দলের হয়ে খেলবেন না লেভানদোভস্কি!

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন-চীন বাণিজ্য যুদ্ধ নিরসনে লন্ডনে নতুন আলোচনা শুরু
মার্কিন-চীন বাণিজ্য যুদ্ধ নিরসনে লন্ডনে নতুন আলোচনা শুরু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
দেশে ফিরেছেন আব্দুল হামিদ
দেশে ফিরেছেন আব্দুল হামিদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তবে কি আর ফিরে আসা হবে না তানিন সুবহার?
তবে কি আর ফিরে আসা হবে না তানিন সুবহার?

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজাগামী ‘ম্যাডলিন’ জাহাজ দখলে নিল ইসরায়েল
গাজাগামী ‘ম্যাডলিন’ জাহাজ দখলে নিল ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডায় নৌকাডুবিতে প্রাণ গেল বাংলাদেশি পাইলট ও ব্যবসায়ীর
কানাডায় নৌকাডুবিতে প্রাণ গেল বাংলাদেশি পাইলট ও ব্যবসায়ীর

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

৪ নমুনা পরীক্ষায় ৩ জনের দেহেই মিললো করোনা
৪ নমুনা পরীক্ষায় ৩ জনের দেহেই মিললো করোনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি আগ্রাসন নিয়ে যা বললেন সৌদি যুবরাজ
ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি আগ্রাসন নিয়ে যা বললেন সৌদি যুবরাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১ জুন মুক্তি পেতে পারেন ইমরান খান
১১ জুন মুক্তি পেতে পারেন ইমরান খান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাইওয়ানের মহড়ায় নজর কাড়লো নতুন যুদ্ধজাহাজ ও হেলিকপ্টার
তাইওয়ানের মহড়ায় নজর কাড়লো নতুন যুদ্ধজাহাজ ও হেলিকপ্টার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সংবেদনশীল গোপন নথি প্রকাশ করা হবে: ইরান
ইসরায়েলের সংবেদনশীল গোপন নথি প্রকাশ করা হবে: ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাগামী ত্রাণবাহী জাহাজ ‘ম্যাডলিন’ থামাতে চায় ইসরায়েল
গাজাগামী ত্রাণবাহী জাহাজ ‘ম্যাডলিন’ থামাতে চায় ইসরায়েল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এপ্রিলে নির্বাচনের যে ব্যাখ্যা দিলেন প্রেস সচিব
এপ্রিলে নির্বাচনের যে ব্যাখ্যা দিলেন প্রেস সচিব

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার জাতীয় ফুটবল দলে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত নাবিল
কাতার জাতীয় ফুটবল দলে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত নাবিল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন ডিসেম্বরের মধ্যেই দিতে হবে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন ডিসেম্বরের মধ্যেই দিতে হবে : নবীউল্লাহ নবী

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়ার ভয়ে বাঙ্কার নির্মাণে জোর দিচ্ছে জার্মানি!
রাশিয়ার ভয়ে বাঙ্কার নির্মাণে জোর দিচ্ছে জার্মানি!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ সেজে ৫০ জনের অস্ত্রপচার, তারপর....
হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ সেজে ৫০ জনের অস্ত্রপচার, তারপর....

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদ প্রসঙ্গে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আবদুল হামিদ প্রসঙ্গে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিবাসনবিরোধী অভিযানে টালমাটাল লস অ্যাঞ্জেলেস
অভিবাসনবিরোধী অভিযানে টালমাটাল লস অ্যাঞ্জেলেস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানিকগঞ্জে যমুনার গর্ভে বিলীন তিনতলা স্কুলভবন
মানিকগঞ্জে যমুনার গর্ভে বিলীন তিনতলা স্কুলভবন

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টা যুক্তরাজ্য সফরে যাচ্ছেন আজ
প্রধান উপদেষ্টা যুক্তরাজ্য সফরে যাচ্ছেন আজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রণক্ষেত্র লস অ্যাঞ্জেলেস, দফায় দফায় সংঘর্ষে বাড়ছে উত্তেজনা
রণক্ষেত্র লস অ্যাঞ্জেলেস, দফায় দফায় সংঘর্ষে বাড়ছে উত্তেজনা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার সড়কে কোরবানির বর্জ্যের স্তূপ, যা বলল ডিএনসিসি
ঢাকার সড়কে কোরবানির বর্জ্যের স্তূপ, যা বলল ডিএনসিসি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সচিবালয় ও যমুনার আশপাশে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ ঘোষণা
সচিবালয় ও যমুনার আশপাশে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১২ দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা, সোমবার থেকেই কার্যকর
১২ দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা, সোমবার থেকেই কার্যকর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে ১৪ দেশের জন্য ব্লক ওয়ার্ক ভিসা সাময়িকভাবে স্থগিত করেছে সৌদি
যে ১৪ দেশের জন্য ব্লক ওয়ার্ক ভিসা সাময়িকভাবে স্থগিত করেছে সৌদি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে নতুন করে ভীতি ছড়াচ্ছে করোনা, একদিনে ৬ জনের মৃত্যু
ভারতে নতুন করে ভীতি ছড়াচ্ছে করোনা, একদিনে ৬ জনের মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূস-নরেন্দ্র মোদির ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়
ড. ইউনূস-নরেন্দ্র মোদির ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে গণতন্ত্রের দুর্ভাগ্য, অবাধ নির্বাচন নিয়ে গড়িমসি হয় : রিজভী
বাংলাদেশে গণতন্ত্রের দুর্ভাগ্য, অবাধ নির্বাচন নিয়ে গড়িমসি হয় : রিজভী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুবে যাচ্ছে চলনবিলের হাজারো একর জমির পাকা ধান
ডুবে যাচ্ছে চলনবিলের হাজারো একর জমির পাকা ধান

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ইরানে কুকুর নিয়ে হাঁটায় ফের নিষেধাজ্ঞা
যে কারণে ইরানে কুকুর নিয়ে হাঁটায় ফের নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর ম্যাচের নিরাপত্তায় থাকবে সোয়াট
বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর ম্যাচের নিরাপত্তায় থাকবে সোয়াট

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক