শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৪ জুন, ২০২৫

৪০০ হাজিকে পুড়িয়ে হত্যার সেই বর্বরতা

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
৪০০ হাজিকে পুড়িয়ে হত্যার সেই বর্বরতা

হজ শব্দের বাংলা প্রতিশব্দ সংকল্প বা দর্শন করা ইত্যাদি। ইসলামি পরিভাষায় হজ অর্থ বিশ্বাসীদের আদি পিতা ইবরাহিম (আ.) ও তার পুত্র ইসমাইল (আ.)-এর স্মৃতিজড়িত পবিত্র কাবাঘর, সাফা-মারওয়া পর্বত, মিনা, মুজদালিফা ও আরাফার ময়দান ইত্যাদি স্থাপনা পরিদর্শন এবং ইবাদতকে বোঝায়। একসময় হজ ছিল পৃথিবীর সবচেয়ে কষ্টসাধ্য ধর্মীয় উপাসনাগুলোর একটি। কালের বিবর্তনে যোগাযোগব্যবস্থা সহজ হয়ে ওঠায় হজব্রত পালনের ধকল কমলেও এখনো এটি একটি পরিশ্রমসাধ্য ইবাদত।

প্রতি বছর ২০ লাখেরও বেশি মুসলমান হজ পালনে সৌদি আরবের পবিত্র মক্কা এবং সংলগ্ন বিভিন্ন তীর্থস্থান জিয়ারত বা পরিদর্শন করেন। হজ মৌসুমে যারা মক্কায় যান, তারা হজের অংশ না হলেও সাড়ে চার শ কিলোমিটার দূরবর্তী মদিনায় মহানবী (সা.)-এর রওজা জিয়ারতকে তাদের সফরসূচির মধ্যে রাখেন। আজকের এই যুগে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে প্রধানত বিমানে করে হজযাত্রীরা সৌদি আরবে যান। দুনিয়ার যে কোনো প্রান্ত থেকে এখন গড়ে ১২ ঘণ্টারও কম সময়ে মক্কায় পৌঁছানো যায়। বিমানে যারা হজ করতে যান, তাদের সিংহভাগকেই ভ্রমণের ধকল খুব একটা পোহাতে হয় না। ধারেকাছের কিছু দেশ থেকে হজযাত্রীরা শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত জাহাজে করে প্রথমে যান সৌদি আরবের বন্দরনগরী জেদ্দায়। সেখান থেকে বাসে করে মক্কায়। একসময় হজপালনে আমাদের এই দক্ষিণ এশিয়া থেকে যেতে হতো জাহাজে করে কিংবা উটে চড়ে। হজযাত্রীরা জীবনের মায়া ত্যাগ করেই যেতেন আরবের মরু দেশে। সাগর কিংবা স্থলপথে প্রায়ই অপেক্ষা করত একের পর এক বিপদ। হজ করতে গিয়ে মৃত্যুমুখে পড়তে হতো ডাকাত বা লুটেরাদের হাতে। যে কারণে হজ কাফেলায় অস্ত্র বহন করা হতো, নিরাপত্তার কথা মনে রেখে।

ভারতবর্ষে প্রথম আরব বা মুসলিম অভিযান পরিচালিত হয় মোহাম্মদ বিন কাসিমের নেতৃত্বে। একের পর এক অভিযান চালিয়ে তিনি সিন্ধুর রাজা দাহিরকে পরাজিত করেন। রাজা দাহির আত্মসমর্পণের লজ্জা এড়াতে আত্মহত্যা করেন সপরিবারে। আরবদের সঙ্গে ভারত ও শ্রীলঙ্কার বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিল ইসলামের অভ্যুদয়ের আগে থেকেই। সিন্ধুর জাঠ উপজাতির মধ্যে ইসলাম প্রচার হয় হজরত ওসমান (রা.) কিংবা আলী (রা.)-এর সময়ে। আরবদের সঙ্গে সিন্ধু বা অন্যান্য রাজ্যের সুসম্পর্কও ছিল বেশ গভীর। রাজা দাহিরের আমলে সিন্ধুর উপকূলবর্তী এলাকায় বেশ কয়েকবার আরবদের বাণিজ্যিক জাহাজ আক্রান্ত হয়। শ্রীলঙ্কা থেকে জাহাজে করে হজে যাওয়ার সময় কয়েকটি জাহাজ জলদস্যুদের দ্বারা আক্রান্ত হলে তা দামেস্কের উমাইয়া শাসকদের ক্ষুব্ধ করে। অভিযোগ রয়েছে, জলদস্যুদের দ্বারা মহিলা হজযাত্রীরা লাঞ্ছিত হন। বসরার উমাইয়া গভর্নর হাজ্জাজ বিন ইউসুফ রাজা দাহিরের কাছে জলদস্যুদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা এবং ক্ষতিপূরণ দাবি করেন। রাজা দাহির যুক্তি দেখান, জলদস্যুদের ওপর তার কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই। তিনি এ ব্যাপারে নিজের অসহায়ত্বও তুলে ধরেন। কিন্তু আরব হজ শব্দের বাংলা প্রতিশব্দ সংকল্প বা দর্শন করা ইত্যাদি।শাসকদের কাছে রাজা দাহিরের বক্তব্য গ্রহণযোগ্য হয়নি। বলা হয়ে থাকে, বিপদাপন্ন এক আরব তরুণীর পাঠানো চিঠি আরবদের সম্ভ্রমবোধে আগুন ধরিয়ে দেয়। গভর্নর হাজ্জাজ বিন ইউসুফ তার ১৭ বছর বয়সি ভ্রাতুষ্পুত্র মোহাম্মদ বিন কাশেমকে সিন্ধুর রাজা দাহিরের বিরুদ্ধে অভিযানে পাঠান। ৭০৮ থেকে ৭১১ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত প্রায় তিন বছর একের পর এক অভিযান চালানো হয় সিন্ধুর বিরুদ্ধে। প্রতিটি হামলা রুখে দিতে সক্ষম হন রাজা দাহির। কিন্তু শেষ রক্ষা হয়নি জাঠদের একাংশ আরবদের পক্ষে যোগ দেওয়ার কারণে। বর্ণবাদপ্রথার শিকার জাঠদের সপক্ষ ত্যাগ আরবদের জন্য আশীর্বাদ হয়ে দেখা দেয়।

ভারতবর্ষে মুসলিম শাসন প্রতিষ্ঠার পরও হজযাত্রীদের ভোগান্তি কমেনি। সুলতানি ও মোগল আমলে প্রতি বছরই ভারতীয় উপমহাদেশ থেকে স্থল ও জলপথে হজে যেতেন ধর্মপ্রাণ মানুষ। ইরানের ভিতর দিয়ে যেত স্থলপথে হজ কাফেলা। প্রায়ই তারা বেদুইন দস্যুদের হেনস্তার সম্মুখীন হতেন। সুলতান সিকান্দার শাহের আমলে সাগরপথে ছিল পর্তুগিজ জলদস্যুদের রাজত্ব। হজযাত্রীদের বহনকারী জাহাজগুলো যাতে আক্রান্ত না হয়, সেজন্য পর্তুগিজদের কাছ থেকে নির্দিষ্ট অর্থের বিনিময়ে ছাড়পত্র নিতে হতো। তারপরও হজযাত্রীরা অনেক সময় রক্ষা পেতেন না ধর্মীয় প্রতিহিংসা থেকে। এ ব্যাপারে জড়িয়ে আছে পর্তুগিজ অভিযাত্রী ভাস্কো দা গামার নাম।

আধুনিক বিশ্বে পর্তুগাল একটি উদার গণতান্ত্রিক দেশ হিসেবে পরিচিত ছিল। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে তাদের ‘মানবিক দেশ’ও বলা যেতে পারে। এ মুহূর্তে জাতিসংঘের যিনি মহাসচিব, তার নাম আন্তোনিও ম্যানুয়েল দে অলিভেরা গুতেরেস। তিনি পর্তুগালের নাগরিক শুধু নন, সে দেশের একজন সাবেক প্রধানমন্ত্রী। গুতেরেস গত মাহে রমজানে বাংলাদেশে এসে রোহিঙ্গাদের সঙ্গে ইফতার করেছেন খাঁটি মুসল্লি বেশে-আমাদের বিশ্ববরেণ্য প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে সঙ্গে নিয়ে। মিয়ানমারের রাখাইনের জন্য মানবিক করিডরের ব্যবস্থাসহ আরও কিছু প্রস্তাবও এসেছে ওই সময় জাতিসংঘ মহাসচিবের কাছ থেকে। এ প্রস্তাবের বিরুদ্ধে সরাসরি অবস্থান নেন সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। বিএনপিসহ কিছু দল এ প্রস্তাবকে দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের বিরোধী বলে অভিহিত করে। নাহলে এত দিন হয়তো রাখাইনের আরাকান আর্মির জন্য মানবিক করিডর খোলা হতো। হয়তো চীনের সঙ্গে বাংলাদেশের বন্ধুত্বের অবসান ঘটত কথিত মানবিক করিডরকে কেন্দ্র করে। যা-ই হোক বলছিলাম, মধ্যযুগের দক্ষিণ এশিয়ার হজযাত্রীদের দুর্ভোগের কথা। আবার ফিরে যাওয়া যাক সেদিকে।               

১৫০২ সালে পর্তুগিজ অভিযাত্রী ভাস্কো দা গামা দ্বিতীয়বারের মতো ইউরোপ থেকে ভারতে যাওয়ার পথ আবিষ্কারের অভিযান শুরু করেন। তিনি ছিলেন একটি নৌবহরের অধিনায়ক। ওই সময় লোদি সালতানাতের শাসনাধীন ভারত ছিল সমকালীন বিশ্বের অন্যতম সম্পদশালী সাম্রাজ্য। ভারতবর্ষের সঙ্গে বহির্বিশ্বের ব্যবসাবাণিজ্যের নিয়ন্ত্রক ছিল আরবরা। ইংরেজ, ফরাসি ও ডাচদের মতো পর্তুগিজরাও ভারতবর্ষের সঙ্গে ইউরোপের ব্যবসাবাণিজ্যে নিজেদের নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন দেখত। আর এজন্য আরবদের সঙ্গে প্রায়ই তারা সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ত। ভাস্কো দা গামা তার নৌবহর নিয়ে পূর্ব আফ্রিকার উপকূল ধরে ভারতবর্ষের দিকে এগোতে থাকেন। মুসলমানদের নিয়ন্ত্রণাধীন বিভিন্ন বন্দর বিধ্বস্ত হয় পর্তুগিজ হামলায়। পর্তুগিজ নৌবাহিনীর হাতে বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে আরব বা মুসলমানদের ব্যবসাবাণিজ্য। একের পর এক জাহাজ লুট করে বিপুল ধনসম্পদের মালিকও বনে যায় তারা। আফ্রিকার তানজানিয়ার কিলওয়া ছিল সে সময়ের একটি সমৃদ্ধ নগর-রাষ্ট্র। ৩০০ বছর ধরে ব্যবসাবাণিজ্যের ক্ষেত্রে কিলওয়ার অবস্থান ছিল রমরমা। ভাস্কো দা গামা এই নগর-রাষ্ট্রকে বিপুল পরিমাণ কর দিতে বাধ্য করেন। বার্ষিক কর ধার্য করা হয় দেড় হাজার মিসকাল পরিমাণ সোনা। জোর করে ওই বিপুল সোনা অগ্রিম হিসেবে আদায় করা হয়।

কিলওয়া থেকে ভাস্কো দা গামার নৌবহর মালাবার উপকূলে এসে বাণিজ্যিক জাহাজে বেপরোয়া লুটপাট শুরু করে। ওই সময় মিরই নামের একটি জাহাজ পর্তুগিজ বাহিনীর দ্বারা আক্রান্ত হয়। হজ শেষে হজযাত্রীরা ওই জাহাজে করে ভারতের কেরালা রাজ্যের সমৃদ্ধ কালিকট বন্দরের দিকে ফিরছিল। জাহাজে ছিল কালিকটের ডজন খানেক বড় ব্যবসায়ী।

কেমব্রিজ থেকে প্রকাশিত ইতিহাসবিদ সঞ্জয় সুব্রামানিয়ামের ‘দ্য ক্যারিয়ার অ্যান্ড লিজেন্ড অব ভাস্কো দা গামা’ বইতে পর্তুগিজ বর্বরতা ও দুর্বৃত্তপনার চিত্র তুলে ধরা হয়েছে। বলা হয়েছে, মিরই নামের ওই জাহাজে জাওহার আল ফকিহরের নেতৃত্বে কালিকটের ১০-১২ জন ধনাঢ্য ব্যবসায়ী ছিলেন। পর্তুগিজদের কাছে বন্দি হওয়ার পর জাওহার তাদের মুক্তির বিনিময়ে বিপুল অর্থকড়ি ও জাহাজভর্তি মসলা দেওয়ার প্রস্তাব দেন। তার প্রস্তাবে সাড়া দেননি ভাস্কো দা গামা। পরবর্তী সময়ে প্রস্তাব দেওয়া হয় জাওহার তার নিজের, একজন স্ত্রী ও ভাতিজার মুক্তির বিনিময়ে পর্তুগিজদের সবচেয়ে বড় চারটি জাহাজ মসলায় ভরে দেবেন। সে প্রস্তাবও প্রত্যাখ্যান করা হয়। হজযাত্রী ও ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে অর্থকড়ি ও সম্পদ কেড়ে নেওয়া হয় জোর করে।

হজযাত্রীবাহী জাহাজে হামলা হবে না, এই শর্তে দিল্লির লোদি বংশীয় সুলতানরা পর্তুগিজদের প্রতি বছর চাঁদা দিতেন। দুপক্ষের সমঝোতা লঙ্ঘন করে ভাস্কো দা গামা অসহায় হজযাত্রীদের ওপর নিষ্ঠুর নির্যাতন চালান। তাদের কান্নাকাটি, আবেদন নিবেদন প্রত্যাখ্যান করে পর্তুগিজ নৌ-দস্যুদের হজযাত্রীবাহী জাহাজে আগুন লাগানোর নির্দেশ দেন। ১৫০২ সালের ৩ অক্টোবর মিরই জাহাজে আগুন লাগানো হলে যাত্রীদের প্রাণপণ চেষ্টায় তা নেভানো সম্ভব হয়। তারপরও শেষ রক্ষা হয়নি। ‘দ্য ক্যারিয়ার অ্যান্ড লিজেন্ড অব ভাস্কো দা গামা’ বইতে বলা হয়েছে, দ্বিতীয় দফায় আবারও আগুন লাগানো হয় জাহাজে। ভাস্কো দা গামা তার জাহাজ নিরাপদ দূরত্বে নিয়ে নারী শিশুসহ যাত্রীদের কান্নাকাটি, আহাজারি প্রত্যক্ষ করেন আয়েশের সঙ্গে। চার দিন ধরে জাহাজে আগুন জ্বলে। ৪০০ যাত্রীর সবাই প্রাণ হারান আগুনে পুড়ে। যাদের বেশির ভাগই ছিলেন হাজি।

আজকের জাতিসংঘ মহাসচিবের জাতভাই ভাস্কো দা গামা তার পৈশাচিকতা ৪০০ হজযাত্রী হত্যার মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখেননি। সেখান থেকে তিনি এগিয়ে যান কালিকট বন্দরের দিকে। যাওয়ার পথে ৩০ জন জেলেকে আটক করে পর্তুগিজরা। তাদের হত্যা করে লাশ ভাসিয়ে দেওয়া হয় উপকূলের দিকে। যাতে কালিকটের মানুষ পর্তুগিজদের সম্পর্কে শঙ্কায় ভোগে।

মোগল আমলেও সাগরপথ ছিল পর্তুগিজদের দস্যুপনার উর্বর ক্ষেত্র। শক্তিশালী নৌবহরের অভাবে মোগলরাও পর্তুগিজসহ ইউরোপীয়দের সমীহ করে চলত। সালতানাত আমলের মতো মোগল আমলেও যারা হজ করতে যেতেন, পর্তুগিজদের ভেট দিয়ে অনুমতিপত্র নিতে হতো। ১৫৭৫ সালে মোগলরা এ বিষয়ে পর্তুগিজদের সঙ্গে চুক্তি করে। চুক্তি অনুযায়ী লোহিত সাগর পর্যন্ত হজযাত্রীবাহী জাহাজের নিরাপদ যাত্রা নিশ্চিত হয়। তবে এ সমঝোতা যথেচ্ছভাবে ভঙ্গের নজির রয়েছে। ১৬১৩ সালে সম্রাট জাহাঙ্গীরের আমলে তার রাজপুত জননী জোদাবাঈ তথা মরিয়ম-উজ জামানি ১৫০০ যাত্রী বহনযোগ্য বিশাল জাহাজ রাহিমিতে চড়ে হজে যান। ছাড়পত্র থাকা সত্ত্বেও ওই জাহাজটি আটক করে পর্তুগিজরা। সম্রাট জাহাঙ্গীর এটিকে মোগল সাম্রাজ্যের জন্য পর্তুগিজদের অপমানজনক আচরণ হিসেবেই দেখেন। সাগরে পর্তুগিজদের দুর্বৃত্তপনা ঠেকাতে মোগলরা ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির দিকে তাদের সদয় দৃষ্টি ফেরান। পর্তুগিজরা ব্যবসাবাণিজ্যের পাশাপাশি খ্রিস্টধর্মের বিস্তারেও ছিল উগ্রপন্থার অনুসারী। সে ক্ষেত্রে ইংরেজরা বিশ্বের সর্বত্র বৈষয়িক স্বার্থকেই গুরুত্ব দিয়েছে। দক্ষিণ এশিয়ায় খ্রিস্টধর্মের প্রচারে ইংল্যান্ডের চার্চের ভূমিকা অতি নগণ্য।

পাদটীকা : মুসলমানদের হজের মতো কষ্টসাধ্য উপাসনা সনাতন ধর্মাবলম্বীদের হিংলাজ দেবীমাতার মন্দির পরিদর্শন। হিংলাজ মন্দিরের অবস্থান বেলুচিস্তানের লাসবেলা জেলায়। হিংগোল জাতীয় উদ্যানের মাঝ বরাবর। ব্রিটিশ আমল পর্যন্ত ভারতবর্ষের বিভিন্ন এলাকা থেকে করাচি শহরের নিকটবর্তী হাব নদীর ধারে এক মাসের রসদ, মরুদস্যুদের প্রতিরোধের জন্য অস্ত্র এবং হিংলাজ মাতার জন্য প্রসাদ নিয়ে সনাতন ধর্মাবলম্বীরা সমবেত হতেন। সেখান থেকে শুরু হতো তীর্থযাত্রা। ভারত ভাগের পর এখন মূলত পাকিস্তানের সিন্ধু প্রদেশের সনাতনীরা হিংলাজে যান তীর্থ ভ্রমণে। বালুচ মুসলমানদের কাছে এটি ‘নানি কি হজ’ নামে পরিচিত।

লেখক : সিনিয়র সহকারী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বাজেটের চ্যালেঞ্জ
বাজেটের চ্যালেঞ্জ
পবিত্র ঈদুল আজহা
পবিত্র ঈদুল আজহা
হজ ও ঈদুল আজহা
হজ ও ঈদুল আজহা
পরিবেশ ও কোরবানি
পরিবেশ ও কোরবানি
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
বানরের পিঠা ভাগের পর নির্বাচন
বানরের পিঠা ভাগের পর নির্বাচন
রাজস্ব বাড়ান
রাজস্ব বাড়ান
প্রাথমিকে স্কুল ফিডিং
প্রাথমিকে স্কুল ফিডিং
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
জলবায়ু পরিবর্তনজনিত বিপর্যয় মানুষের কামাই
জলবায়ু পরিবর্তনজনিত বিপর্যয় মানুষের কামাই
গণহত্যার বিচার
গণহত্যার বিচার
ঋণনির্ভর বাজেট
ঋণনির্ভর বাজেট
সর্বশেষ খবর
জমে উঠেছে রাজধানীর পশুর হাটগুলো, ছোট গরুর চাহিদা বেশি
জমে উঠেছে রাজধানীর পশুর হাটগুলো, ছোট গরুর চাহিদা বেশি

৩ মিনিট আগে | হাটের খবর

ঈদে বিটিভি চট্টগ্রাম কেন্দ্রের বর্ণিল ঈদ আয়োজন
ঈদে বিটিভি চট্টগ্রাম কেন্দ্রের বর্ণিল ঈদ আয়োজন

৫ মিনিট আগে | শোবিজ

ব্রহ্মপুত্রে বাড়ছে পানি, ভাঙনের ঝুঁকিতে ৪ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান
ব্রহ্মপুত্রে বাড়ছে পানি, ভাঙনের ঝুঁকিতে ৪ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে জলাবদ্ধতা নিরসনে উপজেলা প্রশাসনের কাজ শুরু
নারায়ণগঞ্জে জলাবদ্ধতা নিরসনে উপজেলা প্রশাসনের কাজ শুরু

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিলেটে ২৯৪১ ঈদগাহ-মসজিদে ঈদুল আজহার জামাত
সিলেটে ২৯৪১ ঈদগাহ-মসজিদে ঈদুল আজহার জামাত

১৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ভোগান্তি নেই পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে
ভোগান্তি নেই পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীকে নিয়ে পরকীয়ার সন্দেহ, শ্যালিকার হাতে দুলাভাই খুন!
স্ত্রীকে নিয়ে পরকীয়ার সন্দেহ, শ্যালিকার হাতে দুলাভাই খুন!

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্ব পরিবেশ দিবস উপলক্ষে খাগড়াছড়ি পৌরসভার বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
বিশ্ব পরিবেশ দিবস উপলক্ষে খাগড়াছড়ি পৌরসভার বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহেশপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযান: আগ্নেয়াস্ত্রসহ যুবক গ্রেফতার
মহেশপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযান: আগ্নেয়াস্ত্রসহ যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে ১৫ ককটেলসহ ২ যুবক গ্রেফতার
মুন্সিগঞ্জে ১৫ ককটেলসহ ২ যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বনাথে জমে উঠেছে কোরবানির পশুর হাট
বিশ্বনাথে জমে উঠেছে কোরবানির পশুর হাট

১ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

যানজট নেই ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে
যানজট নেই ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জের কোটালিপাড়া উপজেলা কমিটি দিল এনসিপি
গোপালগঞ্জের কোটালিপাড়া উপজেলা কমিটি দিল এনসিপি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্লাস্টিক-পলিথিন দূষণে আক্রান্ত সুন্দরবন
প্লাস্টিক-পলিথিন দূষণে আক্রান্ত সুন্দরবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খালেদা জিয়াকে উপহার দিতে ‘কালো মানিক’ নিয়ে ঢাকার পথে কৃষক সোহাগ
খালেদা জিয়াকে উপহার দিতে ‘কালো মানিক’ নিয়ে ঢাকার পথে কৃষক সোহাগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেয়েকে ওঝার কাছে বিক্রি! অতঃপর...
মেয়েকে ওঝার কাছে বিক্রি! অতঃপর...

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সিদ্ধিরগঞ্জে বিশ্ব পরিবেশ দিবসে শতাধিক বাড়িতে বৃক্ষরোপণ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিশ্ব পরিবেশ দিবসে শতাধিক বাড়িতে বৃক্ষরোপণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুকসুদপুরে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যা
মুকসুদপুরে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শসার দামে সেঞ্চুরি
শসার দামে সেঞ্চুরি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কেউ জানে না আমি  প্লেনটি উড়িয়ে দেবো’
‘কেউ জানে না আমি প্লেনটি উড়িয়ে দেবো’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্নীতিবাজরা নেই, তাই গরুর দাম কম : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
দুর্নীতিবাজরা নেই, তাই গরুর দাম কম : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালপুরে সবুজ বিপ্লব : বসুন্ধরা শুভসংঘের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
লালপুরে সবুজ বিপ্লব : বসুন্ধরা শুভসংঘের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলার পলাতক আসামি গ্রেফতার
পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলার পলাতক আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন তাকে সভাপতির পদ থেকে সরানো হলো জানালেন ফারুক
কেন তাকে সভাপতির পদ থেকে সরানো হলো জানালেন ফারুক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাজেটে গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী কর্মসংস্থান নিয়ে বিশদ পরিকল্পনা নেই : জাগপা
বাজেটে গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী কর্মসংস্থান নিয়ে বিশদ পরিকল্পনা নেই : জাগপা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকার বাতাস আজ ‘স্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘স্বাস্থ্যকর’

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ গ্রিক দার্শনিক সক্রেটিসের জন্মদিন
আজ গ্রিক দার্শনিক সক্রেটিসের জন্মদিন

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

একদিনে সর্বোচ্চ অভিবাসী আটক, যুক্তরাষ্ট্রে বাড়ছে আতঙ্ক
একদিনে সর্বোচ্চ অভিবাসী আটক, যুক্তরাষ্ট্রে বাড়ছে আতঙ্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় ঈদগাহে ঈদের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৭টায়
জাতীয় ঈদগাহে ঈদের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৭টায়

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঈদ উদযাপন ঘিরে নানা কর্মসূচি বিএনপির
ঈদ উদযাপন ঘিরে নানা কর্মসূচি বিএনপির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
খালেদা জিয়ার হাতে গুলশানের বাড়ির কাগজ তুলে দিলেন গণপূর্ত উপদেষ্টা
খালেদা জিয়ার হাতে গুলশানের বাড়ির কাগজ তুলে দিলেন গণপূর্ত উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা-সোহেলের গোলে ভুটানকে হারাল বাংলাদেশ
হামজা-সোহেলের গোলে ভুটানকে হারাল বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বজ্রসহ বৃষ্টি ও ভারী বর্ষণ নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বজ্রসহ বৃষ্টি ও ভারী বর্ষণ নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনের ড্রোন হামলার প্রতিশোধ নেবেন পুতিন; ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
ইউক্রেনের ড্রোন হামলার প্রতিশোধ নেবেন পুতিন; ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানি নারীর বাড়ি থেকে ১০০ বিড়ালের মরদেহ উদ্ধার, অতঃপর…
জাপানি নারীর বাড়ি থেকে ১০০ বিড়ালের মরদেহ উদ্ধার, অতঃপর…

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুক্ষিগত হয়ে গেল জুলাই বিপ্লব?
কুক্ষিগত হয়ে গেল জুলাই বিপ্লব?

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা সফরের টেস্ট দল ঘোষণা, ফিরলেন এবাদত
শ্রীলঙ্কা সফরের টেস্ট দল ঘোষণা, ফিরলেন এবাদত

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগ্রায় রিল বানাতে গিয়ে পানিতে ডুবে প্রাণ গেল ৬ কিশোরীর
আগ্রায় রিল বানাতে গিয়ে পানিতে ডুবে প্রাণ গেল ৬ কিশোরীর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে ২০ কিলোমিটার দীর্ঘ যানজট
ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে ২০ কিলোমিটার দীর্ঘ যানজট

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রতীকসহ নিবন্ধন ফিরে পাচ্ছে জামায়াত : ইসি
প্রতীকসহ নিবন্ধন ফিরে পাচ্ছে জামায়াত : ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজার গোলে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ
হামজার গোলে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের ফল প্রকাশ, উত্তীর্ণ ৬০৫২১
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের ফল প্রকাশ, উত্তীর্ণ ৬০৫২১

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষমতায় গেলে ১৮০ দিনে যা করবে বিএনপি
ক্ষমতায় গেলে ১৮০ দিনে যা করবে বিএনপি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইশরাকের শপথের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় : ইসি
ইশরাকের শপথের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় : ইসি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব আটকে দিলো যুক্তরাষ্ট্র!
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব আটকে দিলো যুক্তরাষ্ট্র!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মা সেতু নির্মাণে মোবাইলে সারচার্জ বন্ধে আইনি নোটিশ
পদ্মা সেতু নির্মাণে মোবাইলে সারচার্জ বন্ধে আইনি নোটিশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদের দিন ৩ বিভাগে বৃষ্টির আভাস
ঈদের দিন ৩ বিভাগে বৃষ্টির আভাস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ১২ দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
এবার ১২ দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্স শেষ পর্বের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্স শেষ পর্বের ফল প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আরসিবির জয়োৎসবে পদদলিত হয়ে ১১ জনের মৃত্যু
আরসিবির জয়োৎসবে পদদলিত হয়ে ১১ জনের মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরিয়ায় থাকা তুরস্কের সেনারা এখনই ফিরছে না
সিরিয়ায় থাকা তুরস্কের সেনারা এখনই ফিরছে না

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের বিলাসী জীবন নিয়ে বিতর্কের মুখে প্রধানমন্ত্রী বাবার পদত্যাগ
ছেলের বিলাসী জীবন নিয়ে বিতর্কের মুখে প্রধানমন্ত্রী বাবার পদত্যাগ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক নিয়ে ইসলামী ধারার বড় ব্যাংক গঠনের সিদ্ধান্ত
পাঁচ ব্যাংক নিয়ে ইসলামী ধারার বড় ব্যাংক গঠনের সিদ্ধান্ত

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আমাল ক্লুনির ওপর নিষেধাজ্ঞা দেবে যুক্তরাষ্ট্র?
আমাল ক্লুনির ওপর নিষেধাজ্ঞা দেবে যুক্তরাষ্ট্র?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৭ সাল থেকে মাধ্যমিকে নতুন শিক্ষাক্রম: শিক্ষা উপদেষ্টা
২০২৭ সাল থেকে মাধ্যমিকে নতুন শিক্ষাক্রম: শিক্ষা উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০০ রাজনৈতিক মামলা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত
১০০ রাজনৈতিক মামলা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিয়ে করলেন হিনা খান
বিয়ে করলেন হিনা খান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্পের ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা কি এবং কেন, বিশ্ব প্রতিক্রিয়া কি?
ট্রাম্পের ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা কি এবং কেন, বিশ্ব প্রতিক্রিয়া কি?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনে বজ্রঝড়ের আভাস, যেসব অঞ্চলে হতে পারে বন্যা
জুনে বজ্রঝড়ের আভাস, যেসব অঞ্চলে হতে পারে বন্যা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কেউ জানে না আমি  প্লেনটি উড়িয়ে দেবো’
‘কেউ জানে না আমি প্লেনটি উড়িয়ে দেবো’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডনে ইউনূস-তারেক বৈঠক হবে কি?
লন্ডনে ইউনূস-তারেক বৈঠক হবে কি?

প্রথম পৃষ্ঠা

বানরের পিঠা ভাগের পর নির্বাচন
বানরের পিঠা ভাগের পর নির্বাচন

সম্পাদকীয়

পবিত্র হজ আজ
পবিত্র হজ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

২০ টাকার নতুন নোট বাতিল চায় হেফাজত
২০ টাকার নতুন নোট বাতিল চায় হেফাজত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

টিউলিপ সিদ্দিকের ১৩ বছরের কর নথি জব্দ দুদকের
টিউলিপ সিদ্দিকের ১৩ বছরের কর নথি জব্দ দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

নাকাল চামড়াশিল্প
নাকাল চামড়াশিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘরমুখো জনস্রোত
ঘরমুখো জনস্রোত

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন এলাকায় বন্যার শঙ্কা
নতুন এলাকায় বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ছাড়াও অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন সম্ভব
আওয়ামী লীগ ছাড়াও অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশি ও ছোট গরুর চাহিদা বেশি
দেশি ও ছোট গরুর চাহিদা বেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

এই ঈদেও জমেছে কেনাকাটা
এই ঈদেও জমেছে কেনাকাটা

পেছনের পৃষ্ঠা

কুক্ষিগত হয়ে গেল জুলাই বিপ্লব?
কুক্ষিগত হয়ে গেল জুলাই বিপ্লব?

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈদে জাতীয় চিড়িয়াখানায় বিশেষ প্রস্তুতি
ঈদে জাতীয় চিড়িয়াখানায় বিশেষ প্রস্তুতি

নগর জীবন

ক্ষমতায় গেলে ১৮০ দিনে যা করবে বিএনপি
ক্ষমতায় গেলে ১৮০ দিনে যা করবে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিযুদ্ধের সংজ্ঞা পরিবর্তন জরুরি কাজ নয়
মুক্তিযুদ্ধের সংজ্ঞা পরিবর্তন জরুরি কাজ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটি ঘোষণা
ছুটি ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈদে ভোটের হাওয়া
ঈদে ভোটের হাওয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার হাতে বাড়ির কাগজ তুলে দিলেন উপদেষ্টা
খালেদা জিয়ার হাতে বাড়ির কাগজ তুলে দিলেন উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মতো উন্নয়নের সবক শোনাচ্ছে সরকার
হাসিনার মতো উন্নয়নের সবক শোনাচ্ছে সরকার

নগর জীবন

সন্ধ্যায় জেল থেকে বের হয়ে রাতেই ডাকাতির প্রস্তুতি!
সন্ধ্যায় জেল থেকে বের হয়ে রাতেই ডাকাতির প্রস্তুতি!

খবর

বাংলাদেশে খেলতে আর কোনো বাধা নেই মিচেলের
বাংলাদেশে খেলতে আর কোনো বাধা নেই মিচেলের

মাঠে ময়দানে

ভুল সংবাদে ব্যবস্থা নেবে সরকার
ভুল সংবাদে ব্যবস্থা নেবে সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

নিষ্ঠুরতার চিত্র জানাতে হবে বিশ্ববাসীকে
নিষ্ঠুরতার চিত্র জানাতে হবে বিশ্ববাসীকে

প্রথম পৃষ্ঠা

নেতানিয়াহুর সস্তা সংস্করণ হচ্ছেন মোদি
নেতানিয়াহুর সস্তা সংস্করণ হচ্ছেন মোদি

পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১ লাখ ড্রোন দিচ্ছে ব্রিটেন
ইউক্রেনকে ১ লাখ ড্রোন দিচ্ছে ব্রিটেন

পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার পবিত্র ঈদুল আজহা
শনিবার পবিত্র ঈদুল আজহা

প্রথম পৃষ্ঠা

জনগণের মতামত ছাড়াই বাজেট ঘোষণা
জনগণের মতামত ছাড়াই বাজেট ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন দফা সময় বাড়িয়েও শেষ হয়নি ৫৫৪ কোটি টাকার কাজ
তিন দফা সময় বাড়িয়েও শেষ হয়নি ৫৫৪ কোটি টাকার কাজ

নগর জীবন

ঈদ ছুটিতে ফুটবল উন্মাদনা
ঈদ ছুটিতে ফুটবল উন্মাদনা

মাঠে ময়দানে