শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৪ জুন, ২০২৫

৪০০ হাজিকে পুড়িয়ে হত্যার সেই বর্বরতা

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
৪০০ হাজিকে পুড়িয়ে হত্যার সেই বর্বরতা

হজ শব্দের বাংলা প্রতিশব্দ সংকল্প বা দর্শন করা ইত্যাদি। ইসলামি পরিভাষায় হজ অর্থ বিশ্বাসীদের আদি পিতা ইবরাহিম (আ.) ও তার পুত্র ইসমাইল (আ.)-এর স্মৃতিজড়িত পবিত্র কাবাঘর, সাফা-মারওয়া পর্বত, মিনা, মুজদালিফা ও আরাফার ময়দান ইত্যাদি স্থাপনা পরিদর্শন এবং ইবাদতকে বোঝায়। একসময় হজ ছিল পৃথিবীর সবচেয়ে কষ্টসাধ্য ধর্মীয় উপাসনাগুলোর একটি। কালের বিবর্তনে যোগাযোগব্যবস্থা সহজ হয়ে ওঠায় হজব্রত পালনের ধকল কমলেও এখনো এটি একটি পরিশ্রমসাধ্য ইবাদত।

প্রতি বছর ২০ লাখেরও বেশি মুসলমান হজ পালনে সৌদি আরবের পবিত্র মক্কা এবং সংলগ্ন বিভিন্ন তীর্থস্থান জিয়ারত বা পরিদর্শন করেন। হজ মৌসুমে যারা মক্কায় যান, তারা হজের অংশ না হলেও সাড়ে চার শ কিলোমিটার দূরবর্তী মদিনায় মহানবী (সা.)-এর রওজা জিয়ারতকে তাদের সফরসূচির মধ্যে রাখেন। আজকের এই যুগে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে প্রধানত বিমানে করে হজযাত্রীরা সৌদি আরবে যান। দুনিয়ার যে কোনো প্রান্ত থেকে এখন গড়ে ১২ ঘণ্টারও কম সময়ে মক্কায় পৌঁছানো যায়। বিমানে যারা হজ করতে যান, তাদের সিংহভাগকেই ভ্রমণের ধকল খুব একটা পোহাতে হয় না। ধারেকাছের কিছু দেশ থেকে হজযাত্রীরা শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত জাহাজে করে প্রথমে যান সৌদি আরবের বন্দরনগরী জেদ্দায়। সেখান থেকে বাসে করে মক্কায়। একসময় হজপালনে আমাদের এই দক্ষিণ এশিয়া থেকে যেতে হতো জাহাজে করে কিংবা উটে চড়ে। হজযাত্রীরা জীবনের মায়া ত্যাগ করেই যেতেন আরবের মরু দেশে। সাগর কিংবা স্থলপথে প্রায়ই অপেক্ষা করত একের পর এক বিপদ। হজ করতে গিয়ে মৃত্যুমুখে পড়তে হতো ডাকাত বা লুটেরাদের হাতে। যে কারণে হজ কাফেলায় অস্ত্র বহন করা হতো, নিরাপত্তার কথা মনে রেখে।

ভারতবর্ষে প্রথম আরব বা মুসলিম অভিযান পরিচালিত হয় মোহাম্মদ বিন কাসিমের নেতৃত্বে। একের পর এক অভিযান চালিয়ে তিনি সিন্ধুর রাজা দাহিরকে পরাজিত করেন। রাজা দাহির আত্মসমর্পণের লজ্জা এড়াতে আত্মহত্যা করেন সপরিবারে। আরবদের সঙ্গে ভারত ও শ্রীলঙ্কার বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিল ইসলামের অভ্যুদয়ের আগে থেকেই। সিন্ধুর জাঠ উপজাতির মধ্যে ইসলাম প্রচার হয় হজরত ওসমান (রা.) কিংবা আলী (রা.)-এর সময়ে। আরবদের সঙ্গে সিন্ধু বা অন্যান্য রাজ্যের সুসম্পর্কও ছিল বেশ গভীর। রাজা দাহিরের আমলে সিন্ধুর উপকূলবর্তী এলাকায় বেশ কয়েকবার আরবদের বাণিজ্যিক জাহাজ আক্রান্ত হয়। শ্রীলঙ্কা থেকে জাহাজে করে হজে যাওয়ার সময় কয়েকটি জাহাজ জলদস্যুদের দ্বারা আক্রান্ত হলে তা দামেস্কের উমাইয়া শাসকদের ক্ষুব্ধ করে। অভিযোগ রয়েছে, জলদস্যুদের দ্বারা মহিলা হজযাত্রীরা লাঞ্ছিত হন। বসরার উমাইয়া গভর্নর হাজ্জাজ বিন ইউসুফ রাজা দাহিরের কাছে জলদস্যুদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা এবং ক্ষতিপূরণ দাবি করেন। রাজা দাহির যুক্তি দেখান, জলদস্যুদের ওপর তার কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই। তিনি এ ব্যাপারে নিজের অসহায়ত্বও তুলে ধরেন। কিন্তু আরব হজ শব্দের বাংলা প্রতিশব্দ সংকল্প বা দর্শন করা ইত্যাদি।শাসকদের কাছে রাজা দাহিরের বক্তব্য গ্রহণযোগ্য হয়নি। বলা হয়ে থাকে, বিপদাপন্ন এক আরব তরুণীর পাঠানো চিঠি আরবদের সম্ভ্রমবোধে আগুন ধরিয়ে দেয়। গভর্নর হাজ্জাজ বিন ইউসুফ তার ১৭ বছর বয়সি ভ্রাতুষ্পুত্র মোহাম্মদ বিন কাশেমকে সিন্ধুর রাজা দাহিরের বিরুদ্ধে অভিযানে পাঠান। ৭০৮ থেকে ৭১১ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত প্রায় তিন বছর একের পর এক অভিযান চালানো হয় সিন্ধুর বিরুদ্ধে। প্রতিটি হামলা রুখে দিতে সক্ষম হন রাজা দাহির। কিন্তু শেষ রক্ষা হয়নি জাঠদের একাংশ আরবদের পক্ষে যোগ দেওয়ার কারণে। বর্ণবাদপ্রথার শিকার জাঠদের সপক্ষ ত্যাগ আরবদের জন্য আশীর্বাদ হয়ে দেখা দেয়।

ভারতবর্ষে মুসলিম শাসন প্রতিষ্ঠার পরও হজযাত্রীদের ভোগান্তি কমেনি। সুলতানি ও মোগল আমলে প্রতি বছরই ভারতীয় উপমহাদেশ থেকে স্থল ও জলপথে হজে যেতেন ধর্মপ্রাণ মানুষ। ইরানের ভিতর দিয়ে যেত স্থলপথে হজ কাফেলা। প্রায়ই তারা বেদুইন দস্যুদের হেনস্তার সম্মুখীন হতেন। সুলতান সিকান্দার শাহের আমলে সাগরপথে ছিল পর্তুগিজ জলদস্যুদের রাজত্ব। হজযাত্রীদের বহনকারী জাহাজগুলো যাতে আক্রান্ত না হয়, সেজন্য পর্তুগিজদের কাছ থেকে নির্দিষ্ট অর্থের বিনিময়ে ছাড়পত্র নিতে হতো। তারপরও হজযাত্রীরা অনেক সময় রক্ষা পেতেন না ধর্মীয় প্রতিহিংসা থেকে। এ ব্যাপারে জড়িয়ে আছে পর্তুগিজ অভিযাত্রী ভাস্কো দা গামার নাম।

আধুনিক বিশ্বে পর্তুগাল একটি উদার গণতান্ত্রিক দেশ হিসেবে পরিচিত ছিল। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে তাদের ‘মানবিক দেশ’ও বলা যেতে পারে। এ মুহূর্তে জাতিসংঘের যিনি মহাসচিব, তার নাম আন্তোনিও ম্যানুয়েল দে অলিভেরা গুতেরেস। তিনি পর্তুগালের নাগরিক শুধু নন, সে দেশের একজন সাবেক প্রধানমন্ত্রী। গুতেরেস গত মাহে রমজানে বাংলাদেশে এসে রোহিঙ্গাদের সঙ্গে ইফতার করেছেন খাঁটি মুসল্লি বেশে-আমাদের বিশ্ববরেণ্য প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে সঙ্গে নিয়ে। মিয়ানমারের রাখাইনের জন্য মানবিক করিডরের ব্যবস্থাসহ আরও কিছু প্রস্তাবও এসেছে ওই সময় জাতিসংঘ মহাসচিবের কাছ থেকে। এ প্রস্তাবের বিরুদ্ধে সরাসরি অবস্থান নেন সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। বিএনপিসহ কিছু দল এ প্রস্তাবকে দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের বিরোধী বলে অভিহিত করে। নাহলে এত দিন হয়তো রাখাইনের আরাকান আর্মির জন্য মানবিক করিডর খোলা হতো। হয়তো চীনের সঙ্গে বাংলাদেশের বন্ধুত্বের অবসান ঘটত কথিত মানবিক করিডরকে কেন্দ্র করে। যা-ই হোক বলছিলাম, মধ্যযুগের দক্ষিণ এশিয়ার হজযাত্রীদের দুর্ভোগের কথা। আবার ফিরে যাওয়া যাক সেদিকে।               

১৫০২ সালে পর্তুগিজ অভিযাত্রী ভাস্কো দা গামা দ্বিতীয়বারের মতো ইউরোপ থেকে ভারতে যাওয়ার পথ আবিষ্কারের অভিযান শুরু করেন। তিনি ছিলেন একটি নৌবহরের অধিনায়ক। ওই সময় লোদি সালতানাতের শাসনাধীন ভারত ছিল সমকালীন বিশ্বের অন্যতম সম্পদশালী সাম্রাজ্য। ভারতবর্ষের সঙ্গে বহির্বিশ্বের ব্যবসাবাণিজ্যের নিয়ন্ত্রক ছিল আরবরা। ইংরেজ, ফরাসি ও ডাচদের মতো পর্তুগিজরাও ভারতবর্ষের সঙ্গে ইউরোপের ব্যবসাবাণিজ্যে নিজেদের নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন দেখত। আর এজন্য আরবদের সঙ্গে প্রায়ই তারা সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ত। ভাস্কো দা গামা তার নৌবহর নিয়ে পূর্ব আফ্রিকার উপকূল ধরে ভারতবর্ষের দিকে এগোতে থাকেন। মুসলমানদের নিয়ন্ত্রণাধীন বিভিন্ন বন্দর বিধ্বস্ত হয় পর্তুগিজ হামলায়। পর্তুগিজ নৌবাহিনীর হাতে বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে আরব বা মুসলমানদের ব্যবসাবাণিজ্য। একের পর এক জাহাজ লুট করে বিপুল ধনসম্পদের মালিকও বনে যায় তারা। আফ্রিকার তানজানিয়ার কিলওয়া ছিল সে সময়ের একটি সমৃদ্ধ নগর-রাষ্ট্র। ৩০০ বছর ধরে ব্যবসাবাণিজ্যের ক্ষেত্রে কিলওয়ার অবস্থান ছিল রমরমা। ভাস্কো দা গামা এই নগর-রাষ্ট্রকে বিপুল পরিমাণ কর দিতে বাধ্য করেন। বার্ষিক কর ধার্য করা হয় দেড় হাজার মিসকাল পরিমাণ সোনা। জোর করে ওই বিপুল সোনা অগ্রিম হিসেবে আদায় করা হয়।

কিলওয়া থেকে ভাস্কো দা গামার নৌবহর মালাবার উপকূলে এসে বাণিজ্যিক জাহাজে বেপরোয়া লুটপাট শুরু করে। ওই সময় মিরই নামের একটি জাহাজ পর্তুগিজ বাহিনীর দ্বারা আক্রান্ত হয়। হজ শেষে হজযাত্রীরা ওই জাহাজে করে ভারতের কেরালা রাজ্যের সমৃদ্ধ কালিকট বন্দরের দিকে ফিরছিল। জাহাজে ছিল কালিকটের ডজন খানেক বড় ব্যবসায়ী।

কেমব্রিজ থেকে প্রকাশিত ইতিহাসবিদ সঞ্জয় সুব্রামানিয়ামের ‘দ্য ক্যারিয়ার অ্যান্ড লিজেন্ড অব ভাস্কো দা গামা’ বইতে পর্তুগিজ বর্বরতা ও দুর্বৃত্তপনার চিত্র তুলে ধরা হয়েছে। বলা হয়েছে, মিরই নামের ওই জাহাজে জাওহার আল ফকিহরের নেতৃত্বে কালিকটের ১০-১২ জন ধনাঢ্য ব্যবসায়ী ছিলেন। পর্তুগিজদের কাছে বন্দি হওয়ার পর জাওহার তাদের মুক্তির বিনিময়ে বিপুল অর্থকড়ি ও জাহাজভর্তি মসলা দেওয়ার প্রস্তাব দেন। তার প্রস্তাবে সাড়া দেননি ভাস্কো দা গামা। পরবর্তী সময়ে প্রস্তাব দেওয়া হয় জাওহার তার নিজের, একজন স্ত্রী ও ভাতিজার মুক্তির বিনিময়ে পর্তুগিজদের সবচেয়ে বড় চারটি জাহাজ মসলায় ভরে দেবেন। সে প্রস্তাবও প্রত্যাখ্যান করা হয়। হজযাত্রী ও ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে অর্থকড়ি ও সম্পদ কেড়ে নেওয়া হয় জোর করে।

হজযাত্রীবাহী জাহাজে হামলা হবে না, এই শর্তে দিল্লির লোদি বংশীয় সুলতানরা পর্তুগিজদের প্রতি বছর চাঁদা দিতেন। দুপক্ষের সমঝোতা লঙ্ঘন করে ভাস্কো দা গামা অসহায় হজযাত্রীদের ওপর নিষ্ঠুর নির্যাতন চালান। তাদের কান্নাকাটি, আবেদন নিবেদন প্রত্যাখ্যান করে পর্তুগিজ নৌ-দস্যুদের হজযাত্রীবাহী জাহাজে আগুন লাগানোর নির্দেশ দেন। ১৫০২ সালের ৩ অক্টোবর মিরই জাহাজে আগুন লাগানো হলে যাত্রীদের প্রাণপণ চেষ্টায় তা নেভানো সম্ভব হয়। তারপরও শেষ রক্ষা হয়নি। ‘দ্য ক্যারিয়ার অ্যান্ড লিজেন্ড অব ভাস্কো দা গামা’ বইতে বলা হয়েছে, দ্বিতীয় দফায় আবারও আগুন লাগানো হয় জাহাজে। ভাস্কো দা গামা তার জাহাজ নিরাপদ দূরত্বে নিয়ে নারী শিশুসহ যাত্রীদের কান্নাকাটি, আহাজারি প্রত্যক্ষ করেন আয়েশের সঙ্গে। চার দিন ধরে জাহাজে আগুন জ্বলে। ৪০০ যাত্রীর সবাই প্রাণ হারান আগুনে পুড়ে। যাদের বেশির ভাগই ছিলেন হাজি।

আজকের জাতিসংঘ মহাসচিবের জাতভাই ভাস্কো দা গামা তার পৈশাচিকতা ৪০০ হজযাত্রী হত্যার মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখেননি। সেখান থেকে তিনি এগিয়ে যান কালিকট বন্দরের দিকে। যাওয়ার পথে ৩০ জন জেলেকে আটক করে পর্তুগিজরা। তাদের হত্যা করে লাশ ভাসিয়ে দেওয়া হয় উপকূলের দিকে। যাতে কালিকটের মানুষ পর্তুগিজদের সম্পর্কে শঙ্কায় ভোগে।

মোগল আমলেও সাগরপথ ছিল পর্তুগিজদের দস্যুপনার উর্বর ক্ষেত্র। শক্তিশালী নৌবহরের অভাবে মোগলরাও পর্তুগিজসহ ইউরোপীয়দের সমীহ করে চলত। সালতানাত আমলের মতো মোগল আমলেও যারা হজ করতে যেতেন, পর্তুগিজদের ভেট দিয়ে অনুমতিপত্র নিতে হতো। ১৫৭৫ সালে মোগলরা এ বিষয়ে পর্তুগিজদের সঙ্গে চুক্তি করে। চুক্তি অনুযায়ী লোহিত সাগর পর্যন্ত হজযাত্রীবাহী জাহাজের নিরাপদ যাত্রা নিশ্চিত হয়। তবে এ সমঝোতা যথেচ্ছভাবে ভঙ্গের নজির রয়েছে। ১৬১৩ সালে সম্রাট জাহাঙ্গীরের আমলে তার রাজপুত জননী জোদাবাঈ তথা মরিয়ম-উজ জামানি ১৫০০ যাত্রী বহনযোগ্য বিশাল জাহাজ রাহিমিতে চড়ে হজে যান। ছাড়পত্র থাকা সত্ত্বেও ওই জাহাজটি আটক করে পর্তুগিজরা। সম্রাট জাহাঙ্গীর এটিকে মোগল সাম্রাজ্যের জন্য পর্তুগিজদের অপমানজনক আচরণ হিসেবেই দেখেন। সাগরে পর্তুগিজদের দুর্বৃত্তপনা ঠেকাতে মোগলরা ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির দিকে তাদের সদয় দৃষ্টি ফেরান। পর্তুগিজরা ব্যবসাবাণিজ্যের পাশাপাশি খ্রিস্টধর্মের বিস্তারেও ছিল উগ্রপন্থার অনুসারী। সে ক্ষেত্রে ইংরেজরা বিশ্বের সর্বত্র বৈষয়িক স্বার্থকেই গুরুত্ব দিয়েছে। দক্ষিণ এশিয়ায় খ্রিস্টধর্মের প্রচারে ইংল্যান্ডের চার্চের ভূমিকা অতি নগণ্য।

পাদটীকা : মুসলমানদের হজের মতো কষ্টসাধ্য উপাসনা সনাতন ধর্মাবলম্বীদের হিংলাজ দেবীমাতার মন্দির পরিদর্শন। হিংলাজ মন্দিরের অবস্থান বেলুচিস্তানের লাসবেলা জেলায়। হিংগোল জাতীয় উদ্যানের মাঝ বরাবর। ব্রিটিশ আমল পর্যন্ত ভারতবর্ষের বিভিন্ন এলাকা থেকে করাচি শহরের নিকটবর্তী হাব নদীর ধারে এক মাসের রসদ, মরুদস্যুদের প্রতিরোধের জন্য অস্ত্র এবং হিংলাজ মাতার জন্য প্রসাদ নিয়ে সনাতন ধর্মাবলম্বীরা সমবেত হতেন। সেখান থেকে শুরু হতো তীর্থযাত্রা। ভারত ভাগের পর এখন মূলত পাকিস্তানের সিন্ধু প্রদেশের সনাতনীরা হিংলাজে যান তীর্থ ভ্রমণে। বালুচ মুসলমানদের কাছে এটি ‘নানি কি হজ’ নামে পরিচিত।

লেখক : সিনিয়র সহকারী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
খেলাপি ঋণের রেকর্ড
খেলাপি ঋণের রেকর্ড
নিত্যপণ্যের দাম বাড়ছে
নিত্যপণ্যের দাম বাড়ছে
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
আন্দোলনে আগুন জ্বালানো সেই ঘোষণা
আন্দোলনে আগুন জ্বালানো সেই ঘোষণা
ইসরায়েল মার্কা নির্বাচন চায় কারা
ইসরায়েল মার্কা নির্বাচন চায় কারা
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
সড়কে ফিটনেসবিহীন গাড়ির নৈরাজ্য
সড়কে ফিটনেসবিহীন গাড়ির নৈরাজ্য
কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার
কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার
হুমকির মুখে ঢাকা
হুমকির মুখে ঢাকা
সর্বশেষ খবর
সাবেক ভূমিমন্ত্রী জাবেদসহ ২৮ জনের বিরুদ্ধে দুদকের আরেক মামলা
সাবেক ভূমিমন্ত্রী জাবেদসহ ২৮ জনের বিরুদ্ধে দুদকের আরেক মামলা

২২ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে পটুয়াখালীতে বিএনপির দুই নেতাকে অব্যাহতি
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে পটুয়াখালীতে বিএনপির দুই নেতাকে অব্যাহতি

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সফলভাবে ক্যাপস্টোন কোর্স সমাপ্ত করলেন ইকবাল হোসেন চৌধুরী
সফলভাবে ক্যাপস্টোন কোর্স সমাপ্ত করলেন ইকবাল হোসেন চৌধুরী

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

আর্থিক কেলেঙ্কারির তদন্তের মধ্যেই লিথুয়ানিয়ার প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ
আর্থিক কেলেঙ্কারির তদন্তের মধ্যেই লিথুয়ানিয়ার প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

৩০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই মাসের ৩০ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ৩২ শতাংশ বৃদ্ধি
জুলাই মাসের ৩০ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ৩২ শতাংশ বৃদ্ধি

৪৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামে ভূমিকম্প অনুভূত
চট্টগ্রামে ভূমিকম্প অনুভূত

৫৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের হুমকির পরই রাশিয়া থেকে তেল ক্রয় স্থগিত করেছে ভারত
ট্রাম্পের হুমকির পরই রাশিয়া থেকে তেল ক্রয় স্থগিত করেছে ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি সিনেটে নতুন ৫ শিক্ষাবিদ মনোনয়ন
ঢাবি সিনেটে নতুন ৫ শিক্ষাবিদ মনোনয়ন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শহীদ ওয়াসিম নিজের রক্ত দিয়ে গণঅভ্যুত্থানের ইতিহাস লিখে গেছেন : ডা. শাহাদাত
শহীদ ওয়াসিম নিজের রক্ত দিয়ে গণঅভ্যুত্থানের ইতিহাস লিখে গেছেন : ডা. শাহাদাত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাইবান্ধায় ভোক্তা অধিকারের অভিযানে ৩ হোটেলকে জরিমানা
গাইবান্ধায় ভোক্তা অধিকারের অভিযানে ৩ হোটেলকে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলেরায় মৃত্যুর উচ্চ ঝুঁকিতে আফ্রিকার ৮০ হাজার শিশু: ইউনিসেফ
কলেরায় মৃত্যুর উচ্চ ঝুঁকিতে আফ্রিকার ৮০ হাজার শিশু: ইউনিসেফ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ এর জুলাই শহীদ স্মরণে স্ট্রিট স্ট্যাম্প উদ্বোধন ও দোয়া অনুষ্ঠিত
২৪ এর জুলাই শহীদ স্মরণে স্ট্রিট স্ট্যাম্প উদ্বোধন ও দোয়া অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ভোক্তা অধিকারের অভিযানে ৩ হোটেলকে জরিমানা
গাইবান্ধায় ভোক্তা অধিকারের অভিযানে ৩ হোটেলকে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব কেবল ঘটনা প্রবাহ নয়, দায়িত্ববোধের জাগরণ : আইজিপি
জুলাই বিপ্লব কেবল ঘটনা প্রবাহ নয়, দায়িত্ববোধের জাগরণ : আইজিপি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ৪
নোয়াখালীতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোরী ধর্ষণে যুবকের যাবজ্জীবন, সন্তানের ভরণপোষণের নির্দেশ
কিশোরী ধর্ষণে যুবকের যাবজ্জীবন, সন্তানের ভরণপোষণের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও পাঁচদিন ভারী বৃষ্টি হতে পারে
আরও পাঁচদিন ভারী বৃষ্টি হতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডোপ টেস্টে পজিটিভ হলেই প্রার্থিতা বাতিল
ডোপ টেস্টে পজিটিভ হলেই প্রার্থিতা বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচন যত পেছাবে, ষড়যন্ত্রকারীরা জল তত ঘোলা করবে : টুকু
নির্বাচন যত পেছাবে, ষড়যন্ত্রকারীরা জল তত ঘোলা করবে : টুকু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় বক্সিংয়ে দেশসেরা জিনাত, আফরার লড়াই প্রশংসিত
জাতীয় বক্সিংয়ে দেশসেরা জিনাত, আফরার লড়াই প্রশংসিত

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই শহীদ পরিবারের পাশে থাকবে সরকার: শিল্পসচিব
জুলাই শহীদ পরিবারের পাশে থাকবে সরকার: শিল্পসচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে কোস্টগার্ডের অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার
সুন্দরবনে কোস্টগার্ডের অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত কমিশনের, আলোচনায় উত্তেজনা
পিআর পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত কমিশনের, আলোচনায় উত্তেজনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতালে চিকিৎসাধীন সাংবাদিক নেতা কাদের গনিকে দেখতে গেলেন মঈন খান
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন সাংবাদিক নেতা কাদের গনিকে দেখতে গেলেন মঈন খান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে পলিথিন ও শব্দ দূষণ রোধে অভিযান, জরিমানা আদায়
সারাদেশে পলিথিন ও শব্দ দূষণ রোধে অভিযান, জরিমানা আদায়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংকোচনমূলক মুদ্রানীতি বাণিজ্য ও বিনিয়োগের প্রবৃদ্ধিকে বাধাগ্রস্ত করবে: ঢাকা চেম্বার
সংকোচনমূলক মুদ্রানীতি বাণিজ্য ও বিনিয়োগের প্রবৃদ্ধিকে বাধাগ্রস্ত করবে: ঢাকা চেম্বার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোবিন্দগঞ্জে তারুণ্যের উৎসব উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
গোবিন্দগঞ্জে তারুণ্যের উৎসব উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ন্যায়বিচার ও আইনের শাসনকে প্রতিষ্ঠা না করলে গণতন্ত্র টিকবে না: সরোয়ার
ন্যায়বিচার ও আইনের শাসনকে প্রতিষ্ঠা না করলে গণতন্ত্র টিকবে না: সরোয়ার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েল কূটনৈতিকভাবে ‘বিচ্ছিন্ন’ হয়ে পড়ছে: জার্মানি
ইসরায়েল কূটনৈতিকভাবে ‘বিচ্ছিন্ন’ হয়ে পড়ছে: জার্মানি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
জিএম কাদেরের উপর নিষেধাজ্ঞা, অব্যাহতপ্রাপ্ত নেতারা স্বপদে বহাল
জিএম কাদেরের উপর নিষেধাজ্ঞা, অব্যাহতপ্রাপ্ত নেতারা স্বপদে বহাল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা
ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জামিন পেলেন সেই ফারাবী
জামিন পেলেন সেই ফারাবী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারের ‘দুর্লভ খনিজে’ চোখ যুক্তরাষ্ট্রের
মিয়ানমারের ‘দুর্লভ খনিজে’ চোখ যুক্তরাষ্ট্রের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই রিয়াদের আরও একটি বাসার খোঁজ, মিললো নগদ টাকা
সেই রিয়াদের আরও একটি বাসার খোঁজ, মিললো নগদ টাকা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত
জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানও একদিন ভারতের কাছে তেল বিক্রি করবে, ট্রাম্পের খোঁচা
পাকিস্তানও একদিন ভারতের কাছে তেল বিক্রি করবে, ট্রাম্পের খোঁচা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের পর এবার রাশিয়ায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত
ভূমিকম্পের পর এবার রাশিয়ায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েলকে অনেকে ঘৃণা করা শুরু করেছে’— ট্রাম্পের মন্তব্যে আলোচনার ঝড়
‘ইসরায়েলকে অনেকে ঘৃণা করা শুরু করেছে’— ট্রাম্পের মন্তব্যে আলোচনার ঝড়

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী, জবানবন্দিতে সাবেক আইজিপি
আমি লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী, জবানবন্দিতে সাবেক আইজিপি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদের দাবি নিয়ে শাহবাগ অবরোধ
জুলাই সনদের দাবি নিয়ে শাহবাগ অবরোধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত: কানাডাকে যে হুমকি দিলেন ট্রাম্প
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত: কানাডাকে যে হুমকি দিলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলকাতায় গ্রেফতার বাংলাদেশি মডেল শান্তা পাল
কলকাতায় গ্রেফতার বাংলাদেশি মডেল শান্তা পাল

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সেমিফাইনালও বয়কট করল ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান
সেমিফাইনালও বয়কট করল ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিছুদিনের মধ্যেই নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা: আইন উপদেষ্টা
কিছুদিনের মধ্যেই নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা: আইন উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাউথইস্ট ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ
সাউথইস্ট ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘কীসের ভিত্তিতে পুরস্কার নিচ্ছেন’, প্রশ্ন ওমর সানীর
‘কীসের ভিত্তিতে পুরস্কার নিচ্ছেন’, প্রশ্ন ওমর সানীর

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রাইজবন্ডের ড্র, লাখ টাকা পুরস্কার পেল যেসব নম্বর
প্রাইজবন্ডের ড্র, লাখ টাকা পুরস্কার পেল যেসব নম্বর

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সালমানের সঙ্গে দেখা করতে তিন শিশু ভক্তের অবাক কাণ্ড
সালমানের সঙ্গে দেখা করতে তিন শিশু ভক্তের অবাক কাণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত কমিশনের, আলোচনায় উত্তেজনা
পিআর পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত কমিশনের, আলোচনায় উত্তেজনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির নির্বাচন দাবির যৌক্তিকতা এখন প্রমাণ হচ্ছে : মির্জা ফখরুল
বিএনপির নির্বাচন দাবির যৌক্তিকতা এখন প্রমাণ হচ্ছে : মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের তিন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে হুথির ড্রোন হামলা
ইসরায়েলের তিন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে হুথির ড্রোন হামলা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে এবার স্বীকৃতি দেওয়ার পরিকল্পনা কানাডার
ফিলিস্তিনকে এবার স্বীকৃতি দেওয়ার পরিকল্পনা কানাডার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ জুলাই)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামীতে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে গণ্ডগোল-মারামারি হবে: গোলাম মাওলা রনি
আগামীতে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে গণ্ডগোল-মারামারি হবে: গোলাম মাওলা রনি

৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

যুক্তরাষ্ট্রে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
যুক্তরাষ্ট্রে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার জেলায় টিসিবির ডিলার নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
চার জেলায় টিসিবির ডিলার নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে বিশেষ নির্দেশনা মার্কিন দূতাবাসের
শিক্ষার্থীদের স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে বিশেষ নির্দেশনা মার্কিন দূতাবাসের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুদ্রাস্ফীতি ৭ শতাংশের নিচে নামলে সুদহার কমানোর ইঙ্গিত
মুদ্রাস্ফীতি ৭ শতাংশের নিচে নামলে সুদহার কমানোর ইঙ্গিত

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজার পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন বসাচ্ছে আরব আমিরাত
গাজার পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন বসাচ্ছে আরব আমিরাত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুরাদনগর রণক্ষেত্র
মুরাদনগর রণক্ষেত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে

সম্পাদকীয়

ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ
ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাফিয়া আমলার সাতকাহন
মাফিয়া আমলার সাতকাহন

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে
অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার
চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

কেমন আছেন মিথিলা
কেমন আছেন মিথিলা

শোবিজ

ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ
ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন
পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!
কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!

রকমারি নগর পরিক্রমা

বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা
বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা

পেছনের পৃষ্ঠা

পেশাদার চাঁদাবাজ সমন্বয়ক রিয়াদ
পেশাদার চাঁদাবাজ সমন্বয়ক রিয়াদ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন
বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে
সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই
অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই

নগর জীবন

ট্রাম্পশুল্কে সবুজ সংকেত পেয়েছে বাংলাদেশ
ট্রাম্পশুল্কে সবুজ সংকেত পেয়েছে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার
বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি
লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

এ টি এম ভাই বললেন তোমাকে ধৈর্য ধরতে হবে : ইলিয়াস কাঞ্চন
এ টি এম ভাই বললেন তোমাকে ধৈর্য ধরতে হবে : ইলিয়াস কাঞ্চন

শোবিজ

রাশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা ৫২ দেশে
রাশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা ৫২ দেশে

প্রথম পৃষ্ঠা

৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন
৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি
গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি

নগর জীবন

কাকে খুঁজছেন তমা
কাকে খুঁজছেন তমা

শোবিজ

কুসুমের মুগ্ধতা
কুসুমের মুগ্ধতা

শোবিজ

রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু
রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু

রকমারি নগর পরিক্রমা

দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি
দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা

সম্পাদকীয়

ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

পেছনের পৃষ্ঠা