শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৫ জুন, ২০২৫

নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?

মোস্তাফিজুর রহমান বাবুল
প্রিন্ট ভার্সন
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিনক্ষণ নিয়ে পরিস্থিতি ঘোলাটে হয়ে উঠেছে। এ নিয়ে রাজনীতির মাঠে উত্তাপ ছড়াচ্ছে, চাপ বাড়ছে। সব শেষে জাপান সফরে গিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার বিএনপিকে ইঙ্গিত করে দেওয়া বক্তব্য সামগ্রিক পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলেছে। জাপান সফরে নিক্কেই ফোরামে দেওয়া প্রধান উপদেষ্টার এ বক্তব্যে বিএনপি তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে। এখন প্রশ্ন হলো, বিদেশে গিয়ে একটি ফোরামে ড. ইউনূস কেন একটি বিশেষ রাজনৈতিক দলকে জড়িয়ে এ ধরনের বক্তব্য প্রদান করলেন? সরকার পরিচালনায় যখন রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সরকারের নিবিড় যোগাযোগ এবং ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক খুবই জরুরি, তখন এ ধরনের বক্তব্য সরকারের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে বোঝাপড়ায় তিক্ততা বাড়াবে। যা কোনোভাবেই কাম্য হতে পারে না। মাত্র কিছুদিন আগেই সরকারপ্রধানের পদত্যাগ করা না-করা নিয়ে রাজনীতিতে চরম অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছিল। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকে সবাই ড. ইউনূসের সরকারের প্রতি সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করেছেন এবং সংস্কার বিচার এবং নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট পথরেখা দাবি করে তাঁর নেতৃত্বেই একটি অবাধ নিরপেক্ষ সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতা হস্তান্তরের অনুরোধ জানিয়েছেন। জাতীয় ঐকমত্যের এহেন প্রেক্ষাপটে ড. ইউনূসের এ ধরনের বক্তব্য নিঃসন্দেহে জাতির সমঝোতার জায়গায় চিড় ধরবে, ঐক্য ক্ষতিগ্রস্ত হবে। ড. মুহাম্মদ ইউনূস কবে নির্বাচন চান? উনি বহুবার বলেছেন, ২০২৫-এর ডিসেম্বর অথবা ২০২৬-এর জুনের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে পারে। ওনার কথায় কম সংস্কার চাইলে ডিসেম্বর, বেশি সংস্কারে পরের বছরের জুন। যদিও উনি একবারও খোলাসা করেননি কম-বেশি সংস্কার বলতে উনি কী বোঝাতে চান। জাপানে দেওয়া বক্তব্য থেকে ধারণা করা যায় ড. ইউনূস তাঁর পুরোনো অবস্থান থেকে সরে এসেছেন। উনি চলতি বছরের ডিসেম্বর নয়, আগামী বছরের জুনে নির্বাচন করতে চান। সংস্কার বিচারের জন্য ওনাকে ডিসেম্বরের পর আরও ছয় মাস সময় দিতে হবে। কিন্তু কেন নির্বাচন অনুষ্ঠানে এত বিলম্ব মেনে নিতে হবে।

জুলাই-আগস্ট ছাত্র-জনতার রক্তক্ষয়ী অভ্যুত্থানের পর ১০ মাস পেরিয়ে গেছে। ১০ মাস একেবারে কম সময় নয়। অথচ জনমনে প্রশ্ন, এই ১০ মাসে ড. ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার দেশ পরিচালনায় জনগণের স্বার্থে এমন কী কাজ করেছে যে কারণে এ সরকারকে আরও এক বছর সময় দিতে হবে। জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসা এবং পুনর্বাসনের দাবিতে কেন ওরা বারবার বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করছে? কেন চিকিৎসা এবং নিজেদের অনিশ্চিত ভবিষ্যতের কথা ভেবে চরম হতাশা থেকে আন্দোলনে অংশ নেওয়া চারজন অন্ধত্ববরণকারী তরুণ বিষপান করে আত্মহননের পথ বেছে নিতে চান? কেন ১০ মাসেও সব শহীদ পরিবারের কাছে আর্থিক অনুদানের টাকা পৌঁছে না?

দেশের সার্বিক পরিস্থিতি জনগণের জন্য স্বস্তিদায়ক নয়। চারদিকে চরম অস্থিরতা, অরাজক পরিস্থিতি কখনো কখনো নৈরাজ্য সৃষ্টি করছে। ঢাকা শহর এখন আন্দোলনের শহরে পরিণত হয়েছে। যৌক্তিক-অযৌক্তিক দাবি নিয়ে সমাজের নানা অংশের মানুষ রাস্তায় নামছে। সরকার বিচক্ষণতার সঙ্গে আন্দোলন মোকাবিলা করতে পারছে না। অন্যদিকে সরকার নিজেই অহেতুক নিত্যনতুন ইস্যু তৈরি করছে। সরকারি কর্মচারী সংশোধন অধ্যাদেশ জারি, আচমকা এনবিআর বিলুপ্তির সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশাসনকে বিপর্যয়কর পরিস্থিতিতে ঠেলে দেওয়া হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির ওপর পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করতে না পারায় জনমনে চরম ভয়ভীতি ও নিরাপত্তাহীনতা কাজ করছে। ঢাকা শহর চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়েছে, ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা রাজপথের শৃঙ্খলা ভেঙে পড়েছে। ব্যবসাবাণিজ্য বিনিয়োগে স্থবিরতা, কলকারখানা বন্ধ হয়ে যাচ্ছে, কর্মসংস্থান নেই, বাজারের ওপর নিয়ন্ত্রণ নেই, মধ্য ও নিম্নবিত্তের জীবন অসহনীয় হয়ে উঠেছে, দারিদ্র্য বাড়ছে। এ পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে গবেষণা সংস্থা সিপিডি বলছে দেশকে নির্বাচনমুখী করতে এখনই নির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষণা করা জরুরি।

বিএনপিসহ রাজনৈতিক দলগুলো ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণার দাবি তুললেই সরকারের কেউ কেউ নাখোশ হন। কিন্তু কেন, এটা তো কেবল দলবিশেষের দাবি নয়, দেশের মানুষ নির্বাচন চায়। বহু বছর ধরে তারা ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত। তারা তাদের ভোটের মালিকানা ফেরত চায়, ভোট দিয়ে পছন্দমতো সরকার গঠন করতে চায়, এতে দোষ কোথায়? কেবল এ দাবিতেই দীর্ঘদিন ধরে তারা আন্দোলন করেছেন, খুন-গুমের শিকার হয়েছেন, মামলা মোকদ্দমা গ্রেপ্তার নির্যাতন সহ্য করে জুলাই-আগস্টের অভ্যুত্থানে মরণপণ লড়ে বিজয় ছিনিয়ে এনেছেন। সরকারের কেউ কেউ বলছেন, কেবল নির্বাচন করার জন্য তারা দায়িত্ব নেননি। সংস্কার বিচার এবং তারপর নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য তারা দায়িত্ব নিয়েছেন। কেউ কি বলছে রাষ্ট্রের প্রয়োজনীয় অপরিহার্য সংস্কার চাই না, গণহত্যা দুর্নীতি লুটপাট বিদেশে অর্থ পাচারের সঙ্গে জড়িত খুনি হাসিনা এবং তার দোসরদের বিচার চাই না, কেউ তা বলছে না। আমাদের সবাইকে এ-ও মনে রাখতে হবে, সংস্কার একটি চলমান প্রক্রিয়া আর বিচার চটজলদি শেষ করা যায় না। তবে অবশ্যই প্রয়োজনীয় জরুরি সংস্কার শেষ করতে হবে, বিচারের দৃশ্যমান অগ্রগতিও জাতির সামনে প্রতিভাত হতে হবে, না হলে মানুষ আশাহত হবে। অন্তর্বর্তী সরকারকেই কেন সব সংস্কার কার্যক্রম শেষ করে যেতে হবে? সব বিষয়ে সব রাজনৈতিক দলের মধ্যে ঐকমত্য প্রতিষ্ঠার কাজ সহজ নয়। রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে নীতি, আদর্শ ও কর্মসূচির ভিন্নতা আছে, থাকবে। জাতীয় স্বার্থে ন্যূনতম ইস্যুতে ঐকমত্য প্রতিষ্ঠা করে একটি অবাধ নিরপেক্ষ সুষ্ঠু জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবি মোটেও অযৌক্তিক নয়। প্রধান উপদেষ্টা কেন এটা বুঝতে চান না। উনি কী করে বললেন যে কেবল একটিমাত্র দল ডিসেম্বরে নির্বাচন চায়, অন্যরা চায় না। কথাটা একেবারেই ঠিক নয়। হাতে গোনা দুই-একটি দল ছাড়া নিবন্ধিত-অনিবন্ধিত প্রায় সব রাজনৈতিক দলই চায় ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন। নির্বাচন কমিশন ডিসেম্বরে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে, আমাদের সেনাপ্রধানও মনে করেন ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন হবে এবং নতুন বছরের শুরুতে দেশ নির্বাচিত সরকার পাবে। ড. ইউনূসের সর্বশেষ বক্তব্যে মনে হয় উনি ২০২৬-এর জুনের আগে নির্বাচন করতে চান না। বাংলাদেশের আলো-বাতাসে বেড়ে ওঠা ড. ইউনূসের আমাদের দেশের আবহাওয়ার গতিপ্রকৃতি অজানা থাকার কথা নয়।

বাংলাদেশের আবহাওয়ায় নির্বাচন অনুষ্ঠানের উপযুক্ত সময় হচ্ছে শীতকাল অর্থাৎ অক্টোবর থেকে ফেব্রুয়ারি। আগামী বছরের ফেব্রুয়ারির মধ্যভাগ থেকে রোজা শুরু, মার্চে রোজার ঈদ শেষ। তারপর এসএসসি, এইচএসসি দুটি পাবলিক পরীক্ষা। মে-জুন ঝড়বৃষ্টি বন্যার মাস। রোজা, দুটি পাবলিক পরীক্ষা, ঝড়বৃষ্টি বন্যা প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময়কালে কী করে সম্ভব জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত করা? এ কারণেই অনেকে নির্বাচন অনুষ্ঠানে ড. ইউনূস সরকারের সদিচ্ছা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করতে শুরু করেছেন। তবে কি কোনো বিশেষ রাজনৈতিক দলকে গুছিয়ে উঠতে সময় দেওয়ার জন্য নির্বাচন বিলম্বিত করার কৌশলে নিজেকে জড়িয়েছেন বিশ্ববরেণ্য ব্যক্তিত্ব নোবেলজয়ী ড. ইউনূস। অনেক বেশি কিছু করে দেখানোর দরকার নেই। আমরা অল্পতেই সন্তুষ্ট জাতি। তাই আপাত কিছু সংস্কার বিচারিক প্রক্রিয়ায় দৃশ্যমান অগ্রগতি সাপেক্ষে ডিসেম্বরের মধ্যেই একটি বহুল প্রত্যাশিত নির্বাচনের আয়োজন করে জনগণের ভোটে নির্বাচিত সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করে ড. মুহাম্মদ ইউনূস প্রাতঃস্মরণীয় হয়ে থাকবেন জাতির জীবনে, এটাই প্রত্যাশা আমাদের, সবার।

লেখক : নব্বইয়ের ছাত্র-গণ অভ্যুত্থানের কেন্দ্রীয় নেতা এবং জলবায়ু পরিবর্তন-বিষয়ক সহসম্পাদক, বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটি

এই বিভাগের আরও খবর
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
সড়কে ফিটনেসবিহীন গাড়ির নৈরাজ্য
সড়কে ফিটনেসবিহীন গাড়ির নৈরাজ্য
কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার
কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার
হুমকির মুখে ঢাকা
হুমকির মুখে ঢাকা
নির্বাচিত সরকার
নির্বাচিত সরকার
ইসলামে জ্ঞানার্জনের গুরুত্ব অপরিসীম
ইসলামে জ্ঞানার্জনের গুরুত্ব অপরিসীম
শরিয়াহভিত্তিক অর্থায়ন : মুরাবাহা ও ইজারা পদ্ধতি
শরিয়াহভিত্তিক অর্থায়ন : মুরাবাহা ও ইজারা পদ্ধতি
ফুলের গন্ধে ঘুম আসে না
ফুলের গন্ধে ঘুম আসে না
বন্যা-ভাঙনে দিশাহারা
বন্যা-ভাঙনে দিশাহারা
ঘুষ-দুর্নীতির দৌরাত্ম্য
ঘুষ-দুর্নীতির দৌরাত্ম্য
সর্বশেষ খবর
জনপ্রশাসন বিষয়ক উপদেষ্টা কমিটি বিলুপ্ত ও সচিব পদে সৎ-দক্ষ কর্মকর্তাদের পদায়নের দাবি
জনপ্রশাসন বিষয়ক উপদেষ্টা কমিটি বিলুপ্ত ও সচিব পদে সৎ-দক্ষ কর্মকর্তাদের পদায়নের দাবি

এই মাত্র | জাতীয়

গোবিপ্রবিতে শিক্ষা সমাপনী অনুষ্ঠিত
গোবিপ্রবিতে শিক্ষা সমাপনী অনুষ্ঠিত

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী
হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী

২ মিনিট আগে | জাতীয়

জুলাইয়ে আহত-নিহতদের তালিকায় অসঙ্গতি পাওয়া গেছে : ফারুক-ই-আজম
জুলাইয়ে আহত-নিহতদের তালিকায় অসঙ্গতি পাওয়া গেছে : ফারুক-ই-আজম

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বৃত্তি পরীক্ষায় বেসরকারি স্কুল বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত বাতিলের দাবি
বৃত্তি পরীক্ষায় বেসরকারি স্কুল বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত বাতিলের দাবি

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

বৃত্তি পরীক্ষায় কিন্ডারগার্টেন বাদ দেওয়ার প্রতিবাদে শেরপুরে মানববন্ধন
বৃত্তি পরীক্ষায় কিন্ডারগার্টেন বাদ দেওয়ার প্রতিবাদে শেরপুরে মানববন্ধন

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকার পরিচালনা করতে চাইলে নাগরিকদের কথা শুনতে হবে: তারেক রহমান
সরকার পরিচালনা করতে চাইলে নাগরিকদের কথা শুনতে হবে: তারেক রহমান

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

থাইল্যান্ডে আতশবাজির কারখানায় বিস্ফোরণ, নিহত ৯
থাইল্যান্ডে আতশবাজির কারখানায় বিস্ফোরণ, নিহত ৯

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুলছাত্র হত্যায় ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড, ৭ জনের যাবজ্জীবন
স্কুলছাত্র হত্যায় ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড, ৭ জনের যাবজ্জীবন

২৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্রের যৌথ সামরিক মহড়া ‘টাইগার লাইটনিং’ সম্পন্ন
বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্রের যৌথ সামরিক মহড়া ‘টাইগার লাইটনিং’ সম্পন্ন

২৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কলাপাড়ায় প্রতিবন্ধী ব্যক্তির উন্নয়নে স্থানীয় ও জাতীয় পর্যায়ের অভিজ্ঞতা বিনিময় সভা
কলাপাড়ায় প্রতিবন্ধী ব্যক্তির উন্নয়নে স্থানীয় ও জাতীয় পর্যায়ের অভিজ্ঞতা বিনিময় সভা

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি
কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

৩০ অক্টোবরের মধ্যে বাড়তি সিম ডি-রেজিস্ট্রার করতে হবে
৩০ অক্টোবরের মধ্যে বাড়তি সিম ডি-রেজিস্ট্রার করতে হবে

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার
অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার

৩৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নিখোঁজ শ্রমিকের মরদেহ উদ্ধার
নিখোঁজ শ্রমিকের মরদেহ উদ্ধার

৩৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

জীববৈচিত্র্য রক্ষায় ঝাজর বড় বিল পরিদর্শন
জীববৈচিত্র্য রক্ষায় ঝাজর বড় বিল পরিদর্শন

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিরুদ্ধে ৫১টি সুরক্ষা লঙ্ঘনের অভিযোগ
এয়ার ইন্ডিয়ার বিরুদ্ধে ৫১টি সুরক্ষা লঙ্ঘনের অভিযোগ

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!
যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!

৫২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকায় পাঁচ প্রকৌশলী ও এক স্থপতিকে বরখাস্ত
কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকায় পাঁচ প্রকৌশলী ও এক স্থপতিকে বরখাস্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগস্ট ঘিরে সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে : রিজভী
আগস্ট ঘিরে সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন রূপে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা
নতুন রূপে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্বামীর আঘাতে স্ত্রীর মৃত্যু
স্বামীর আঘাতে স্ত্রীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শ্রমিকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ৩ ডাকাত গ্রেফতার
চাঁদপুরে ৩ ডাকাত গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'বিনাধান-১৯ লবণাক্ততা ও খরা সহনশীল'
'বিনাধান-১৯ লবণাক্ততা ও খরা সহনশীল'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে স্কুলের অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে সরকারি বই বিক্রির অভিযোগ
রূপগঞ্জে স্কুলের অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে সরকারি বই বিক্রির অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবি আদায়ে ৭২ ঘণ্টা পরিবহন ধর্মঘটের হুঁশিয়ারি
দাবি আদায়ে ৭২ ঘণ্টা পরিবহন ধর্মঘটের হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে রিজার্ভ স্বর্ণের পরিমাণ ২৬১১ কেজি
দেশে রিজার্ভ স্বর্ণের পরিমাণ ২৬১১ কেজি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি
ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একাত্তর নিয়ে বক্তব্যের পর আসিফ নজরুলের দুঃখ প্রকাশ
একাত্তর নিয়ে বক্তব্যের পর আসিফ নজরুলের দুঃখ প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্গাপূজার আগে ইলিশ চেয়ে বাংলাদেশকে পশ্চিমবঙ্গের মাছ ব্যবসায়ীদের চিঠি
দুর্গাপূজার আগে ইলিশ চেয়ে বাংলাদেশকে পশ্চিমবঙ্গের মাছ ব্যবসায়ীদের চিঠি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন
ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বরাষ্ট্রের আলোচিত যুগ্মসচিব ধনঞ্জয় কুমার দাস বরখাস্ত
স্বরাষ্ট্রের আলোচিত যুগ্মসচিব ধনঞ্জয় কুমার দাস বরখাস্ত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ-আকাশে হঠাৎ বন্ধ বোয়িং বিমানের ইঞ্জিন, মে ডে কল পাইলটের
মাঝ-আকাশে হঠাৎ বন্ধ বোয়িং বিমানের ইঞ্জিন, মে ডে কল পাইলটের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস
বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার
১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু
অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক
মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গাজায় যুদ্ধ না থামালে সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য’
‘গাজায় যুদ্ধ না থামালে সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ
রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল
এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ
দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তির আগেই বক্স অফিসে ‘কিংডম’ ঝড়
মুক্তির আগেই বক্স অফিসে ‘কিংডম’ ঝড়

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘প্রলয়’ ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল ভারত
‘প্রলয়’ ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ক্যাপিটাল মার্কেট আবার ঘুরে দাঁড়াবে’
‘ক্যাপিটাল মার্কেট আবার ঘুরে দাঁড়াবে’

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে
পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল
আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি
সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপির ৫ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির ৫ নেতা বহিষ্কার

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়ায় ভূমিকম্পের পর জাপানে সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ভূমিকম্পের পর জাপানে সুনামির আঘাত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জসীম পুত্রের মৃত্যু: ভাই রাহুলের আবেগঘন পোস্ট
জসীম পুত্রের মৃত্যু: ভাই রাহুলের আবেগঘন পোস্ট

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের
বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুলাই)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক আইজিপির জবানবন্দিতে চাঞ্চল্যকর তথ্য
সাবেক আইজিপির জবানবন্দিতে চাঞ্চল্যকর তথ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার আন্ডার ওয়ার্ল্ডের গডফাদার
ঢাকার আন্ডার ওয়ার্ল্ডের গডফাদার

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবিধানিক নয়, রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতির পক্ষে বিএনপি
সাংবিধানিক নয়, রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতির পক্ষে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবে যাচ্ছে ঝুলন্ত সেতু
ডুবে যাচ্ছে ঝুলন্ত সেতু

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন ক্যাটাগরিতে শিল্পে নতুন গ্যাস
তিন ক্যাটাগরিতে শিল্পে নতুন গ্যাস

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ষড়যন্ত্রই প্রকাশ পাবে
সব ষড়যন্ত্রই প্রকাশ পাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তির উৎসবে অনুদান চেয়ে চিঠি বিতর্কে রাবির সমন্বয়ক আম্মার
মুক্তির উৎসবে অনুদান চেয়ে চিঠি বিতর্কে রাবির সমন্বয়ক আম্মার

নগর জীবন

বিচারের আগে কোনো নির্বাচন হতে পারে না
বিচারের আগে কোনো নির্বাচন হতে পারে না

পেছনের পৃষ্ঠা

অচল হাসপাতালের আসবাবপত্র কিনতে ৮ কোটি টাকা বরাদ্দ
অচল হাসপাতালের আসবাবপত্র কিনতে ৮ কোটি টাকা বরাদ্দ

নগর জীবন

বাড়ছে শিল্পীদের পারিশ্রমিক কমছে নাটকের মান
বাড়ছে শিল্পীদের পারিশ্রমিক কমছে নাটকের মান

শোবিজ

খসড়ার কিছু অংশ বিপজ্জনক
খসড়ার কিছু অংশ বিপজ্জনক

প্রথম পৃষ্ঠা

জীবনযুদ্ধে হার মানছে পকেট
জীবনযুদ্ধে হার মানছে পকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষ মুহূর্তে দেনদরবার
শেষ মুহূর্তে দেনদরবার

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার
কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার

সম্পাদকীয়

পাচারের ফাঁদ এখন প্রযুক্তি
পাচারের ফাঁদ এখন প্রযুক্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে বিএনপি জামায়াতের সঙ্গে চীনের সম্পর্কে বাধা ছিল
আগে বিএনপি জামায়াতের সঙ্গে চীনের সম্পর্কে বাধা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে প্যাকেজ প্রস্তাব
যুক্তরাষ্ট্রকে প্যাকেজ প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্যায় ফের ডুবল ফেনী
বন্যায় ফের ডুবল ফেনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনি ভিত্তি ছাড়া খসড়া গ্রহণ করবে না এনসিপি
আইনি ভিত্তি ছাড়া খসড়া গ্রহণ করবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি আচরণবিধিতে আসছে নতুন প্রস্তাব
নির্বাচনি আচরণবিধিতে আসছে নতুন প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকার কাজ করছে বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচনের জন্য
সরকার কাজ করছে বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচনের জন্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ববিতাও অবাক হবেন...
ববিতাও অবাক হবেন...

শোবিজ

প্রাণ ফিরেছে কুয়েট ক্যাম্পাসে
প্রাণ ফিরেছে কুয়েট ক্যাম্পাসে

নগর জীবন

পাঁচ উইকেট শিকারের বিশ্ব রেকর্ড
পাঁচ উইকেট শিকারের বিশ্ব রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

শোক প্রত্যাখ্যান করে লাল রঙে প্রতিবাদ
শোক প্রত্যাখ্যান করে লাল রঙে প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই চ্যাম্পিয়নের সঙ্গে বাংলাদেশ
দুই চ্যাম্পিয়নের সঙ্গে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ক্যাপিটাল ড্রামায় - দেরি করে আসবেন
ক্যাপিটাল ড্রামায় - দেরি করে আসবেন

শোবিজ

পাহাড়ে সেনাবাহিনীর অভিযান, অস্ত্র গোলাবারুদ উদ্ধার
পাহাড়ে সেনাবাহিনীর অভিযান, অস্ত্র গোলাবারুদ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা