শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৫ জুন, ২০২৫

নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?

মোস্তাফিজুর রহমান বাবুল
প্রিন্ট ভার্সন
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিনক্ষণ নিয়ে পরিস্থিতি ঘোলাটে হয়ে উঠেছে। এ নিয়ে রাজনীতির মাঠে উত্তাপ ছড়াচ্ছে, চাপ বাড়ছে। সব শেষে জাপান সফরে গিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার বিএনপিকে ইঙ্গিত করে দেওয়া বক্তব্য সামগ্রিক পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলেছে। জাপান সফরে নিক্কেই ফোরামে দেওয়া প্রধান উপদেষ্টার এ বক্তব্যে বিএনপি তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে। এখন প্রশ্ন হলো, বিদেশে গিয়ে একটি ফোরামে ড. ইউনূস কেন একটি বিশেষ রাজনৈতিক দলকে জড়িয়ে এ ধরনের বক্তব্য প্রদান করলেন? সরকার পরিচালনায় যখন রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সরকারের নিবিড় যোগাযোগ এবং ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক খুবই জরুরি, তখন এ ধরনের বক্তব্য সরকারের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে বোঝাপড়ায় তিক্ততা বাড়াবে। যা কোনোভাবেই কাম্য হতে পারে না। মাত্র কিছুদিন আগেই সরকারপ্রধানের পদত্যাগ করা না-করা নিয়ে রাজনীতিতে চরম অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছিল। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকে সবাই ড. ইউনূসের সরকারের প্রতি সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করেছেন এবং সংস্কার বিচার এবং নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট পথরেখা দাবি করে তাঁর নেতৃত্বেই একটি অবাধ নিরপেক্ষ সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতা হস্তান্তরের অনুরোধ জানিয়েছেন। জাতীয় ঐকমত্যের এহেন প্রেক্ষাপটে ড. ইউনূসের এ ধরনের বক্তব্য নিঃসন্দেহে জাতির সমঝোতার জায়গায় চিড় ধরবে, ঐক্য ক্ষতিগ্রস্ত হবে। ড. মুহাম্মদ ইউনূস কবে নির্বাচন চান? উনি বহুবার বলেছেন, ২০২৫-এর ডিসেম্বর অথবা ২০২৬-এর জুনের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে পারে। ওনার কথায় কম সংস্কার চাইলে ডিসেম্বর, বেশি সংস্কারে পরের বছরের জুন। যদিও উনি একবারও খোলাসা করেননি কম-বেশি সংস্কার বলতে উনি কী বোঝাতে চান। জাপানে দেওয়া বক্তব্য থেকে ধারণা করা যায় ড. ইউনূস তাঁর পুরোনো অবস্থান থেকে সরে এসেছেন। উনি চলতি বছরের ডিসেম্বর নয়, আগামী বছরের জুনে নির্বাচন করতে চান। সংস্কার বিচারের জন্য ওনাকে ডিসেম্বরের পর আরও ছয় মাস সময় দিতে হবে। কিন্তু কেন নির্বাচন অনুষ্ঠানে এত বিলম্ব মেনে নিতে হবে।

জুলাই-আগস্ট ছাত্র-জনতার রক্তক্ষয়ী অভ্যুত্থানের পর ১০ মাস পেরিয়ে গেছে। ১০ মাস একেবারে কম সময় নয়। অথচ জনমনে প্রশ্ন, এই ১০ মাসে ড. ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার দেশ পরিচালনায় জনগণের স্বার্থে এমন কী কাজ করেছে যে কারণে এ সরকারকে আরও এক বছর সময় দিতে হবে। জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসা এবং পুনর্বাসনের দাবিতে কেন ওরা বারবার বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করছে? কেন চিকিৎসা এবং নিজেদের অনিশ্চিত ভবিষ্যতের কথা ভেবে চরম হতাশা থেকে আন্দোলনে অংশ নেওয়া চারজন অন্ধত্ববরণকারী তরুণ বিষপান করে আত্মহননের পথ বেছে নিতে চান? কেন ১০ মাসেও সব শহীদ পরিবারের কাছে আর্থিক অনুদানের টাকা পৌঁছে না?

দেশের সার্বিক পরিস্থিতি জনগণের জন্য স্বস্তিদায়ক নয়। চারদিকে চরম অস্থিরতা, অরাজক পরিস্থিতি কখনো কখনো নৈরাজ্য সৃষ্টি করছে। ঢাকা শহর এখন আন্দোলনের শহরে পরিণত হয়েছে। যৌক্তিক-অযৌক্তিক দাবি নিয়ে সমাজের নানা অংশের মানুষ রাস্তায় নামছে। সরকার বিচক্ষণতার সঙ্গে আন্দোলন মোকাবিলা করতে পারছে না। অন্যদিকে সরকার নিজেই অহেতুক নিত্যনতুন ইস্যু তৈরি করছে। সরকারি কর্মচারী সংশোধন অধ্যাদেশ জারি, আচমকা এনবিআর বিলুপ্তির সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশাসনকে বিপর্যয়কর পরিস্থিতিতে ঠেলে দেওয়া হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির ওপর পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করতে না পারায় জনমনে চরম ভয়ভীতি ও নিরাপত্তাহীনতা কাজ করছে। ঢাকা শহর চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়েছে, ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা রাজপথের শৃঙ্খলা ভেঙে পড়েছে। ব্যবসাবাণিজ্য বিনিয়োগে স্থবিরতা, কলকারখানা বন্ধ হয়ে যাচ্ছে, কর্মসংস্থান নেই, বাজারের ওপর নিয়ন্ত্রণ নেই, মধ্য ও নিম্নবিত্তের জীবন অসহনীয় হয়ে উঠেছে, দারিদ্র্য বাড়ছে। এ পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে গবেষণা সংস্থা সিপিডি বলছে দেশকে নির্বাচনমুখী করতে এখনই নির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষণা করা জরুরি।

বিএনপিসহ রাজনৈতিক দলগুলো ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণার দাবি তুললেই সরকারের কেউ কেউ নাখোশ হন। কিন্তু কেন, এটা তো কেবল দলবিশেষের দাবি নয়, দেশের মানুষ নির্বাচন চায়। বহু বছর ধরে তারা ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত। তারা তাদের ভোটের মালিকানা ফেরত চায়, ভোট দিয়ে পছন্দমতো সরকার গঠন করতে চায়, এতে দোষ কোথায়? কেবল এ দাবিতেই দীর্ঘদিন ধরে তারা আন্দোলন করেছেন, খুন-গুমের শিকার হয়েছেন, মামলা মোকদ্দমা গ্রেপ্তার নির্যাতন সহ্য করে জুলাই-আগস্টের অভ্যুত্থানে মরণপণ লড়ে বিজয় ছিনিয়ে এনেছেন। সরকারের কেউ কেউ বলছেন, কেবল নির্বাচন করার জন্য তারা দায়িত্ব নেননি। সংস্কার বিচার এবং তারপর নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য তারা দায়িত্ব নিয়েছেন। কেউ কি বলছে রাষ্ট্রের প্রয়োজনীয় অপরিহার্য সংস্কার চাই না, গণহত্যা দুর্নীতি লুটপাট বিদেশে অর্থ পাচারের সঙ্গে জড়িত খুনি হাসিনা এবং তার দোসরদের বিচার চাই না, কেউ তা বলছে না। আমাদের সবাইকে এ-ও মনে রাখতে হবে, সংস্কার একটি চলমান প্রক্রিয়া আর বিচার চটজলদি শেষ করা যায় না। তবে অবশ্যই প্রয়োজনীয় জরুরি সংস্কার শেষ করতে হবে, বিচারের দৃশ্যমান অগ্রগতিও জাতির সামনে প্রতিভাত হতে হবে, না হলে মানুষ আশাহত হবে। অন্তর্বর্তী সরকারকেই কেন সব সংস্কার কার্যক্রম শেষ করে যেতে হবে? সব বিষয়ে সব রাজনৈতিক দলের মধ্যে ঐকমত্য প্রতিষ্ঠার কাজ সহজ নয়। রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে নীতি, আদর্শ ও কর্মসূচির ভিন্নতা আছে, থাকবে। জাতীয় স্বার্থে ন্যূনতম ইস্যুতে ঐকমত্য প্রতিষ্ঠা করে একটি অবাধ নিরপেক্ষ সুষ্ঠু জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবি মোটেও অযৌক্তিক নয়। প্রধান উপদেষ্টা কেন এটা বুঝতে চান না। উনি কী করে বললেন যে কেবল একটিমাত্র দল ডিসেম্বরে নির্বাচন চায়, অন্যরা চায় না। কথাটা একেবারেই ঠিক নয়। হাতে গোনা দুই-একটি দল ছাড়া নিবন্ধিত-অনিবন্ধিত প্রায় সব রাজনৈতিক দলই চায় ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন। নির্বাচন কমিশন ডিসেম্বরে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে, আমাদের সেনাপ্রধানও মনে করেন ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন হবে এবং নতুন বছরের শুরুতে দেশ নির্বাচিত সরকার পাবে। ড. ইউনূসের সর্বশেষ বক্তব্যে মনে হয় উনি ২০২৬-এর জুনের আগে নির্বাচন করতে চান না। বাংলাদেশের আলো-বাতাসে বেড়ে ওঠা ড. ইউনূসের আমাদের দেশের আবহাওয়ার গতিপ্রকৃতি অজানা থাকার কথা নয়।

বাংলাদেশের আবহাওয়ায় নির্বাচন অনুষ্ঠানের উপযুক্ত সময় হচ্ছে শীতকাল অর্থাৎ অক্টোবর থেকে ফেব্রুয়ারি। আগামী বছরের ফেব্রুয়ারির মধ্যভাগ থেকে রোজা শুরু, মার্চে রোজার ঈদ শেষ। তারপর এসএসসি, এইচএসসি দুটি পাবলিক পরীক্ষা। মে-জুন ঝড়বৃষ্টি বন্যার মাস। রোজা, দুটি পাবলিক পরীক্ষা, ঝড়বৃষ্টি বন্যা প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময়কালে কী করে সম্ভব জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত করা? এ কারণেই অনেকে নির্বাচন অনুষ্ঠানে ড. ইউনূস সরকারের সদিচ্ছা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করতে শুরু করেছেন। তবে কি কোনো বিশেষ রাজনৈতিক দলকে গুছিয়ে উঠতে সময় দেওয়ার জন্য নির্বাচন বিলম্বিত করার কৌশলে নিজেকে জড়িয়েছেন বিশ্ববরেণ্য ব্যক্তিত্ব নোবেলজয়ী ড. ইউনূস। অনেক বেশি কিছু করে দেখানোর দরকার নেই। আমরা অল্পতেই সন্তুষ্ট জাতি। তাই আপাত কিছু সংস্কার বিচারিক প্রক্রিয়ায় দৃশ্যমান অগ্রগতি সাপেক্ষে ডিসেম্বরের মধ্যেই একটি বহুল প্রত্যাশিত নির্বাচনের আয়োজন করে জনগণের ভোটে নির্বাচিত সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করে ড. মুহাম্মদ ইউনূস প্রাতঃস্মরণীয় হয়ে থাকবেন জাতির জীবনে, এটাই প্রত্যাশা আমাদের, সবার।

লেখক : নব্বইয়ের ছাত্র-গণ অভ্যুত্থানের কেন্দ্রীয় নেতা এবং জলবায়ু পরিবর্তন-বিষয়ক সহসম্পাদক, বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটি

এই বিভাগের আরও খবর
বাজেটের চ্যালেঞ্জ
বাজেটের চ্যালেঞ্জ
পবিত্র ঈদুল আজহা
পবিত্র ঈদুল আজহা
হজ ও ঈদুল আজহা
হজ ও ঈদুল আজহা
পরিবেশ ও কোরবানি
পরিবেশ ও কোরবানি
বানরের পিঠা ভাগের পর নির্বাচন
বানরের পিঠা ভাগের পর নির্বাচন
রাজস্ব বাড়ান
রাজস্ব বাড়ান
প্রাথমিকে স্কুল ফিডিং
প্রাথমিকে স্কুল ফিডিং
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
জলবায়ু পরিবর্তনজনিত বিপর্যয় মানুষের কামাই
জলবায়ু পরিবর্তনজনিত বিপর্যয় মানুষের কামাই
৪০০ হাজিকে পুড়িয়ে হত্যার সেই বর্বরতা
৪০০ হাজিকে পুড়িয়ে হত্যার সেই বর্বরতা
গণহত্যার বিচার
গণহত্যার বিচার
ঋণনির্ভর বাজেট
ঋণনির্ভর বাজেট
সর্বশেষ খবর
সংস্কার শেষে এপ্রিলে নির্বাচনে কোনো আপত্তি নেই : সারজিস
সংস্কার শেষে এপ্রিলে নির্বাচনে কোনো আপত্তি নেই : সারজিস

২৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে জাতির প্রত্যাশা পূরণ হয়নি: সালাহউদ্দিন
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে জাতির প্রত্যাশা পূরণ হয়নি: সালাহউদ্দিন

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

আগামী জুলাইয়ে ‘জুলাই সনদ’ ঘোষণা : প্রধান উপদেষ্টা
আগামী জুলাইয়ে ‘জুলাই সনদ’ ঘোষণা : প্রধান উপদেষ্টা

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

টাউনসভিলে বাংলাদেশিদের প্রাণবন্ত ঈদ উদযাপন
টাউনসভিলে বাংলাদেশিদের প্রাণবন্ত ঈদ উদযাপন

৩৯ মিনিট আগে | পরবাস

পাকুন্দিয়ায় মাইক্রোবাসের ধাক্কায় দুইজন নিহত
পাকুন্দিয়ায় মাইক্রোবাসের ধাক্কায় দুইজন নিহত

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্রিকেটকে বিদায় জানালেন পিয়ুষ চাওলা
ক্রিকেটকে বিদায় জানালেন পিয়ুষ চাওলা

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সিগঞ্জ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক মিজানুর রহমান সিনহা, সদস্য সচিব মহিউদ্দিন
মুন্সিগঞ্জ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক মিজানুর রহমান সিনহা, সদস্য সচিব মহিউদ্দিন

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্বশুরকে কুপিয়ে হত্যা করলো জামাই
শ্বশুরকে কুপিয়ে হত্যা করলো জামাই

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

করিডোর হলো চিলে কান নিয়ে যাওয়ার গল্প: প্রধান উপদেষ্টা
করিডোর হলো চিলে কান নিয়ে যাওয়ার গল্প: প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আলু-পেঁয়াজ-ডিম-চিনিসহ বেশির ভাগ পণ্যের দাম কমেছে’
‘আলু-পেঁয়াজ-ডিম-চিনিসহ বেশির ভাগ পণ্যের দাম কমেছে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌভাগ্যবান দম্পতি ইয়াশ-তটিনী!
সৌভাগ্যবান দম্পতি ইয়াশ-তটিনী!

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উত্তরায় সেনাবাহিনীর অভিযানে অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার
উত্তরায় সেনাবাহিনীর অভিযানে অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে নতুনদের নিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকার টেস্ট দল ঘোষণা
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে নতুনদের নিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকার টেস্ট দল ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুষ্টিয়ায় শীর্ষ সন্ত্রাসী লিপটন গ্রেফতার
কুষ্টিয়ায় শীর্ষ সন্ত্রাসী লিপটন গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো ফুটবল বিশ্বকাপে উজবেকিস্তান
প্রথমবারের মতো ফুটবল বিশ্বকাপে উজবেকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের নিয়ে দলকে সতর্ক করলেন সিঙ্গাপুর কোচ
হামজাদের নিয়ে দলকে সতর্ক করলেন সিঙ্গাপুর কোচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিউজিল্যান্ডের নতুন কোচ রব ওয়াল্টার
নিউজিল্যান্ডের নতুন কোচ রব ওয়াল্টার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এপ্রিলের প্রথমার্ধে নির্বাচন : প্রধান উপদেষ্টা
এপ্রিলের প্রথমার্ধে নির্বাচন : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

করোনা বাড়ছে, জনাকীর্ণ স্থানে ফের মাস্ক পরার অনুরোধ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের
করোনা বাড়ছে, জনাকীর্ণ স্থানে ফের মাস্ক পরার অনুরোধ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

দেশবাসীকে প্রধান উপদেষ্টার ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা
দেশবাসীকে প্রধান উপদেষ্টার ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তীব্র রুশ হামলায় ইউক্রেনে নিহত ৩, আহত ৪৯
তীব্র রুশ হামলায় ইউক্রেনে নিহত ৩, আহত ৪৯

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতির উদ্দেশে ভাষণ দিচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
জাতির উদ্দেশে ভাষণ দিচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেঙ্গালুরুতে ১১ জনের প্রাণহানির ঘটনায় আরসিবি কর্মকর্তাসহ গ্রেফতার ৩
বেঙ্গালুরুতে ১১ জনের প্রাণহানির ঘটনায় আরসিবি কর্মকর্তাসহ গ্রেফতার ৩

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জমে থাকা বৃষ্টির পানিতে ডুবে মারা গেলো শিশু দুটি
জমে থাকা বৃষ্টির পানিতে ডুবে মারা গেলো শিশু দুটি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাঝ নদীতে ইঞ্জিন বিকল, ৬২ জনকে উদ্ধার করল কোস্টগার্ড
মাঝ নদীতে ইঞ্জিন বিকল, ৬২ জনকে উদ্ধার করল কোস্টগার্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীন থেকে শত শত ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির উপাদান আনছে ইরান
চীন থেকে শত শত ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির উপাদান আনছে ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় বাসচাপায় অটোরিকশা চালকসহ নিহত ৩
গাইবান্ধায় বাসচাপায় অটোরিকশা চালকসহ নিহত ৩

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বই বিভাগে কর্মী ছাঁটাই করলো অ্যামাজন
বই বিভাগে কর্মী ছাঁটাই করলো অ্যামাজন

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আরিচা-পাটুরিয়ায় দিনভর ভোগান্তি, বেড়েছে যানবাহনের চাপ
আরিচা-পাটুরিয়ায় দিনভর ভোগান্তি, বেড়েছে যানবাহনের চাপ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় নিরাপত্তা জোরদার, ঈদের নামাজে যেসব জিনিস সঙ্গে আনা যাবে না
ঢাকায় নিরাপত্তা জোরদার, ঈদের নামাজে যেসব জিনিস সঙ্গে আনা যাবে না

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ইতিহাস গড়লো জর্ডান, প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত
ইতিহাস গড়লো জর্ডান, প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আন্তরিকভাবে’ কালো মানিককে গ্রহণ করেছেন খালেদা জিয়া, চেয়েছেন দোয়া
‘আন্তরিকভাবে’ কালো মানিককে গ্রহণ করেছেন খালেদা জিয়া, চেয়েছেন দোয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিষেধাজ্ঞার পাল্টা জবাব, যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের ভিসা দেওয়া স্থগিত করল চাদ
নিষেধাজ্ঞার পাল্টা জবাব, যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের ভিসা দেওয়া স্থগিত করল চাদ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নগর ভবনে কোনো প্রশাসক বা উপদেষ্টা বসতে পারবেন না: ইশরাক হোসেন
নগর ভবনে কোনো প্রশাসক বা উপদেষ্টা বসতে পারবেন না: ইশরাক হোসেন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে যাওয়ার ইঙ্গিত ফ্রান্সের
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে যাওয়ার ইঙ্গিত ফ্রান্সের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন থেকে শত শত ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির উপাদান আনছে ইরান
চীন থেকে শত শত ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির উপাদান আনছে ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রকাশ্য বিবাদে জড়ালেন মাস্ক ও ট্রাম্প
প্রকাশ্য বিবাদে জড়ালেন মাস্ক ও ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমাকে ছাড়া ট্রাম্প জিততেই পারতেন না: মাস্ক
আমাকে ছাড়া ট্রাম্প জিততেই পারতেন না: মাস্ক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এপ্রিলের প্রথমার্ধে নির্বাচন : প্রধান উপদেষ্টা
এপ্রিলের প্রথমার্ধে নির্বাচন : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯ গোলের থ্রিলারে ফ্রান্সকে হারিয়ে নেশন্স লিগের ফাইনালে স্পেন
৯ গোলের থ্রিলারে ফ্রান্সকে হারিয়ে নেশন্স লিগের ফাইনালে স্পেন

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারের ঈদুল আজহা উদযাপন
রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারের ঈদুল আজহা উদযাপন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারুণ্যনির্ভর আর্জেন্টিনার দুর্দান্ত জয়
তারুণ্যনির্ভর আর্জেন্টিনার দুর্দান্ত জয়

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদের দিন যেমন থাকবে আবহাওয়া
ঈদের দিন যেমন থাকবে আবহাওয়া

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিরাপত্তা পরিষদে গাজা চুক্তিতে মার্কিন ভেটো নিয়ে হামাসের প্রতিক্রিয়া
নিরাপত্তা পরিষদে গাজা চুক্তিতে মার্কিন ভেটো নিয়ে হামাসের প্রতিক্রিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে দুর্ঘটনা: নিয়ম না মেনে কালুরঘাট সেতুতে উঠেছিল ট্রেন, নিহত ৩
চট্টগ্রামে দুর্ঘটনা: নিয়ম না মেনে কালুরঘাট সেতুতে উঠেছিল ট্রেন, নিহত ৩

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাভারে ছাত্রলীগ নেতা সাদ্দাম গ্রেফতার
সাভারে ছাত্রলীগ নেতা সাদ্দাম গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পদ্মা সেতুতে একদিনে সর্বোচ্চ টোল আদায়
পদ্মা সেতুতে একদিনে সর্বোচ্চ টোল আদায়

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর হাটগুলোতে ছোট ও মাঝারি গরুর সংকট
রাজধানীর হাটগুলোতে ছোট ও মাঝারি গরুর সংকট

৭ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

বিশ্বকাপ বাছাইয়ে ভোরে মাঠে নামছে ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনা
বিশ্বকাপ বাছাইয়ে ভোরে মাঠে নামছে ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এরা ১০ মাসে শত শত কোটি কামিয়ে ফেলেছে: রুমিন ফারহানা
এরা ১০ মাসে শত শত কোটি কামিয়ে ফেলেছে: রুমিন ফারহানা

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইকুয়েডরের বিপক্ষে কেমন খেলল আনচেলত্তির ব্রাজিল?
ইকুয়েডরের বিপক্ষে কেমন খেলল আনচেলত্তির ব্রাজিল?

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল
সুন্দরবনে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাস্কের সমালোচনায় ‘খুবই হতাশ’ ট্রাম্প
মাস্কের সমালোচনায় ‘খুবই হতাশ’ ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে ১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ যানজট
ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে ১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ যানজট

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যমুনা সেতুতে টোল আদায়ের রেকর্ড
যমুনা সেতুতে টোল আদায়ের রেকর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের অনুরোধ শোনেনি আরসিবি! প্রাণ গেল ১১ জনের
পুলিশের অনুরোধ শোনেনি আরসিবি! প্রাণ গেল ১১ জনের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কালুরঘাট সেতুতে ট্রেনের ধাক্কায় দুমড়েমুচড়ে গেল অটোরিকশা, হতাহতের শঙ্কা
কালুরঘাট সেতুতে ট্রেনের ধাক্কায় দুমড়েমুচড়ে গেল অটোরিকশা, হতাহতের শঙ্কা

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

একজন পাইলটের আনন্দ-বেদনা
একজন পাইলটের আনন্দ-বেদনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনচেলত্তির অভিষেক ম্যাচে হতাশার পারফরম্যান্স ব্রাজিলের
আনচেলত্তির অভিষেক ম্যাচে হতাশার পারফরম্যান্স ব্রাজিলের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদে ঢাকায় বিশেষ কর্মসূচি ঘোষণা করল এনসিপি
ঈদে ঢাকায় বিশেষ কর্মসূচি ঘোষণা করল এনসিপি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক