শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৫ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০০:২৫, বৃহস্পতিবার, ০৫ জুন, ২০২৫

বানরের পিঠা ভাগের পর নির্বাচন

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
বানরের পিঠা ভাগের পর নির্বাচন

রাজনীতিবিদরা কিছু কথা বলেন, কিছু কথা বলতে চান না। সময়ের অপেক্ষায় থাকেন। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস রাজনীতিবিদ নন, তবে তিনি এখন রাজনীতিবিদদের ওস্তাদ। তিনিও কিছু কথা বলছেন, কিছু কথা বলছেন না। তার সেই না বলা কথা দেশের সাধারণ মানুষ ধীরে ধীরে বুঝতে শুরু করেছেন। বানরের পিঠা ভাগ শেষ না হওয়া পর্যন্ত নির্বাচনের রোডম্যাপ বা তারিখ ঘোষণা হবে না, এটা দেশের মানুষের কাছে স্পষ্ট হচ্ছে। প্রধান উপদেষ্টা একজন জ্ঞানী মানুষ, আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন ব্যক্তিত্ব, বুদ্ধিমান, দূরদর্শী। অনেক অপ্রিয় শক্ত কথা হাসতে হাসতে বলতে পারার মতো কৌশলী মানুষ। আরও যত ইতিবাচক বিশেষণ আছে সবই তার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। কিন্তু তিনি কি অকৃতজ্ঞ, তিনি কি নির্মোহ, তিনি কি নির্লোভ, তিনি কি নিঃস্বার্থপরায়ণ-এসব প্রশ্নের এক কথায় উত্তর হলো ‘না’। তাহলে যারা তাকে জেলখানার বন্দিদশা থেকে রক্ষা করেছেন, হিমালয়সমান সম্মান দিয়ে রাষ্ট্রক্ষমতায় বসিয়েছেন তাদের ভাগ নিশ্চিত না করে তিনি নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করবেন, এতটা অকৃতজ্ঞ তো তিনি নন। আর এটা বোঝার জন্য পিএইচডি ডিগ্রি লাগে না। তা ছাড়া তিনি তো নিজের ব্যাপারে অত্যন্ত সচেতন। প্রধান উপদেষ্টার পরে তিনি রাষ্ট্রের কোন দায়িত্বে থাকবেন সেটাও তো এখনই নির্ধারণ করার সুবর্ণ সুযোগ। অনেকেই বলছেন, যমুনা ছাড়ার পর বঙ্গভবনই তার একমাত্র পছন্দের ঠিকানা হতে পারে। এসব বিষয় নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত কোনো কিছুতেই কিছু হবে না। অর্থাৎ বানরের পিঠা ভাগের মতো আগে ক্ষমতার ভাগ, পড়ে নির্বাচন। এখন শুধু সময়ের অপেক্ষা।

কোনো ধর্মীয় অনুষ্ঠান কেন্দ্র করে ১০ দিনের সরকারি ছুটি ইসলামি দেশগুলোর ইতিহাসে সম্ভবত বিরল। দেশের মানুষ যাতে নিরাপদে-নির্বিঘ্নে বাড়ি পৌঁছতে পারে, সবার সঙ্গে ঈদ করতে পারে সেজন্য এমন সিদ্ধান্ত সত্যি প্রশংসনীয়। এ দীর্ঘ ছুটিতে কারখানার উৎপাদন কিছুটা বিঘ্নিত হলেও ঢাকা শহরের অবরোধ কর্মসূচি আপাতত বন্ধ হলো। এ সময়ের মধ্যে যমুনার সামনে কেউ যাবে না অথবা কেউ শাহবাগ অবরোধ করবে না। আপাতত কিছুদিনের জন্য অবরোধমুক্ত হলো নগরবাসী। রাজনীতিবিদরা কিছু কথা বলেন, কিছু কথা বলতে চান না। সময়ের অপেক্ষায় থাকেনতবে পরবর্তী সময়ে  কোনো অজুহাতে আর যেন কেউ রাস্তা অবরোধ করতে না পারে, সে বিষয়টি নিশ্চিত করতে হবে। কারণ এত জনদুর্ভোগ নগরবাসী আর সহ্য করতে পারছে না। রাজধানীবাসী নানান সমস্যা থেকে আপাতত মুক্ত থাকলেও রাজনৈতিক অস্থিরতার জন্য অশান্তিতে আছে দেশবাসী। রাজনৈতিক দলগুলো নানান জটিল সময় পার করছে। কারও মধ্যে কোনো স্থিরতা নেই। কেউ কাউকে বিশ্বাস করতে পারছে না। সংস্কার কীভাবে হবে, জুলাই সনদে কী থাকবে, ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হবে কি না, সরকার ডিসেম্বর-জুনের ডেডলাইন থেকে সরছে না কেন-এসব প্রশ্নের উত্তর খোঁজার চেষ্টা করছে সবাই। সংস্কার ও জুলাই সনদ নিয়ে ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্বে আলোচনা শুরু হয়েছে। দ্বিতীয় পর্বের শুরুর অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টা অত্যন্ত আবেগঘন কথা বলেছেন। গত সোমবার অনুষ্ঠিত দ্বিতীয় পর্বের প্রথম বৈঠকে ২৬টি দল অংশগ্রহণ করে। এর মধ্যে ২৩টিই ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন চায়। তাহলে জাপান সফরে প্রধান উপদেষ্টা কেন বললেন, শুধু একটি দল ডিসেম্বরে নির্বাচন চায়! তিনি কি তাহলে বিএনপিকে কোনো কারণে চাপে রাখতে চাচ্ছেন? তিনি কি নিজের অজান্তে অথবা জ্ঞাতসারে বিএনপিকে প্রতিপক্ষ হিসেবে দাঁড় করাচ্ছেন? বিএনপি যদি তার প্রতিপক্ষ হয়, তাহলে তিনি কোন পক্ষের? তার আচরণ যদি পক্ষপাতদুষ্ট হয়, তাহলে তিনি তার শপথ ভঙ্গ করেছেন বলেই প্রতীয়মান হয়। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস শুধু একজন ব্যক্তি নন, তিনি একটি প্রতিষ্ঠান। তার শারীরিক উচ্চতার চেয়ে সম্মানের উচ্চতা অনেক অনেক বেশি। তিনি কেন, কোন স্বার্থে একটি অসত্য তথ্য গণমাধ্যমে প্রচার করলেন তা প্রথম প্রথম অনেকের বোধগম্য না হলেও, যত সময় যাচ্ছে বিষয়টি তত স্পষ্ট হচ্ছে। আরেকটি বিষয়ও দেশবাসীর কাছে দিনদিন স্পষ্ট হচ্ছে, সেটা হলো নির্বাচনের রোডম্যাপ ‘ডিসেম্বর-জুন’ থেকে তিনি সরছেন না কেন। যত আলোচনাই হোক, সংস্কার নিয়ে যত সময়ক্ষেপণই হোক না কেন দুইয়ে দুইয়ে চার মিলছে না। রাজনৈতিক বোদ্ধারা মনে করেন, তিনি যাদের আশীর্বাদপুষ্ট আগামী সংসদ নির্বাচনে তাদের হিস্সা নিশ্চিত না করা পর্যন্ত হিসাব মিলবে না। বিষয়টি আরও স্পষ্ট হয়েছে গত সোমবারের আলোচনার পর এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামের বক্তব্যে। তিনি বলেছেন, ‘জুলাই সনদ হওয়ার পরেই আমরা চাই সরকার নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুক। সে সময়ই আমরা আমাদের দলের অবস্থান স্পষ্ট করব, আমরা কখন নির্বাচন চাই।’ সুতরাং প্রধান উপদেষ্টা কীভাবে তার বিশাল প্রাপ্তির ঋণ শোধ করবেন, সেটাই এখন দেখার বিষয়।

আমার শ্রদ্ধেয় ড. মুহাম্মদ ইউনূস যখন প্রধান উপদেষ্টার দায়িত্ব গ্রহণ করেন তখন দেশবাসীর হাঁফ ছেড়ে বাঁচার মতো অবস্থা হয়েছিল। সবাই ভেবেছিল এতদিন পর একজন উপযুক্ত কান্ডারি দেশের স্টিয়ারিং ধরেছেন। এত খুন, এত রক্ত, এত অঙ্গহানি, এত সম্পদহানির বিভীষিকার মধ্যেও দেশবাসী নতুন স্বপ্ন দেখতে শুরু করে। আমাদের এক ইউনূস আছেন, ইনশা আল্লাহ সব ঠিক হয়ে যাবে-এমন প্রত্যাশা ছিল প্রতিটি নাগরিকের। কিন্তু গত ১০ মাসে প্রত্যাশার অমূল্য কাচে চিড় ধরতে শুরু করেছে। গত ১৬ বছর আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের কাছে তিনি অপছন্দের লোক ছিলেন। আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর কাছে ছিলেন চরম খারাপ মানুষ। সেজন্যই একজন নোবেল লরিয়েটকে তিনি দুই চোখে দেখতে পারতেন না। সুদখোর, লোভী ইত্যাদি অসম্মানজনক শব্দ ব্যবহার করে অপমান করা হতো। কিন্তু ১০ মাসে সাধারণ মানুষ, পেশাজীবী, শ্রমজীবী, ব্যবসায়ী, সামরিক-বেসামরিক কর্মকর্তা-কর্মচারীর মধ্যে তাকে অপছন্দ করার লোকের সংখ্যা দিনদিন বাড়ছে। এর জন্য প্রধান উপদেষ্টা একা দায়ী নন। রাষ্ট্রটাকে মেরামত ও চালানোর জন্য তিনি যাদের সঙ্গী হিসেবে বেছে নিয়েছেন তাদের অধিকাংশই বর্তমান সময়ের জন্য উপযোগী নন। বিশেষ করে আমরা যদি ১৯৯০ থেকে ২০০৭ সাল পর্যন্ত অন্তর্বর্তী ও তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টাদের ব্যক্তিত্ব এবং সামাজিক মর্যাদা পর্যালোচনা করি, তাহলে বর্তমান উপদেষ্টা পরিষদের অনেকের ইমেজই প্রশ্নবিদ্ধ। প্রধান উপদেষ্টা নিজেও একবার উপদেষ্টা ছিলেন। সে সময় তার যারা সহকর্মী ছিলেন আর এখন যারা তার সহকর্মী হয়েছেন, তাদের মধ্যে আত্মমর্যাদার পার্থক্যও অনেক। বর্তমান উপদেষ্টাদের কার্যক্রম, কথাবার্তা, আচার-আচরণ দেখে অনেকে হতাশ। অনেকেই বলছেন, এনজিও চালানো আর রাষ্ট্র চালানো এক নয়। তবে এটাও খুব বেশি দূরে নয়, যেদিন এসব উপদেষ্টার কর্মকাণ্ড দেশবাসী জানতে পারবে।

১০ মাসের সরকার একটি বাজেট প্রস্তাব করেছে। এ সময়ের মধ্যে একটি বাজেট তৈরি করতে পারাটাও একটা বড় কর্মযজ্ঞ। বাজেট নিয়ে বরাবরের মতোই আলোচনা-সমালোচনা হচ্ছে এবং হবে এটাই স্বাভাবিক। তবে এ বাজেটের মধ্যে বৈষম্য দূর করার মতো কোনো উপাদান নেই। যে বৈষম্যের জন্য রক্ত ঝরল, সে বৈষম্য তো আগের মতোই রয়ে গেল। সব ক্ষেত্রে বৈষম্য দূর করার জন্য প্রধান তিনটি খাত হলো বিনিয়োগ, কর্মসংস্থান এবং বেসরকারি খাত। বাজেটে এ তিন খাতই অবহেলিত রয়ে গেল। গত ১০ মাসে দেশে কোনো বিনিয়োগ নেই। গ্যাস, বিদ্যুৎসংকটসহ নানান কারণে দেশি শিল্প বিপাকে আছে। একের পর এক শিল্পকারখানা বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। বেকারত্ব বেড়েছে। দেশি বিনিয়োগকারীদের নানাভাবে চাপে রেখে বিদেশি বিনিয়োগ আনার নানান চেষ্টা চলছে। এ নিয়ে ইতোমধ্যে দুটি সম্মেলন হলো। কিন্তু এখনো সবকিছু কথামালার মধ্যেই সীমাবদ্ধ। সবচেয়ে বড় কথা হলো, দেশি বিনিয়োগকারীদের গলা টিপে হত্যার চেষ্টা করে বিদেশিদের জন্য দরজা খুলে দিলেও কোনো লাভ হবে না। কারণ সরকার যতই পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেনটেশন দিয়ে বিদেশিদের বোঝানোর চেষ্টা করুক না কেন, দেশি বিনিয়োগকারীরা কতটা নিরাপদে আছেন তা না দেখে বিদেশিরা বিনিয়োগ করবেন না। আর বিনিয়োগের পরিবেশ সুস্থ না হলে কর্মসংস্থান হবে না। অথচ জুলাই বিপ্লবের সূচনা ছিল বৈষম্যমুক্ত কর্মসংস্থান নিশ্চিত করার দাবিতে। প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের জনপ্রিয় তত্ত্ব হলো বিশ্বব্যাপী ‘থ্রি জিরোস’ বা ‘তিন শূন্য’। তার এ তিন শূন্যের মূল কথা হচ্ছে শূন্য দারিদ্র্য, শূন্য বেকারত্ব এবং শূন্য কার্বন নিঃসরণ। এ তিন শূন্যতত্ত্ব কার্যকরের জন্য তিনি তার সরকারের বাজেটে তেমন গুরুত্ব দেননি।

ঈদ সবার জন্য অনাবিল আনন্দ বয়ে আনুক সেটাই সবার কাম্য। পাশাপাশি এও সবার কাম্য হওয়া উচিত যে ব্যক্তি বা গোষ্ঠীর প্রাপ্তি, লোভলালসার জন্য যেন রাষ্ট্র বা দেশবাসী ক্ষতিগ্রস্ত না হয়। ব্যক্তির চেয়ে দেশ বড়। লোভ ও ক্ষমতার চেয়ে অবিতর্কিত ইমেজ ও সম্মান অনেক বড়।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
কর্মজীবী নারী
কর্মজীবী নারী
ঐকমত্যে অনৈক্য
ঐকমত্যে অনৈক্য
কুসিক : নামেই তালপুকুর...
কুসিক : নামেই তালপুকুর...
জুলুমের সমাপ্তিই ইনসাফের পথ তৈরি করে
জুলুমের সমাপ্তিই ইনসাফের পথ তৈরি করে
স্বাভাবিক মৃত্যুর নিশ্চয়তা চাই
স্বাভাবিক মৃত্যুর নিশ্চয়তা চাই
‘দিল্লি গেছে স্বৈরাচার, পিন্ডি যাবে রাজাকার’
‘দিল্লি গেছে স্বৈরাচার, পিন্ডি যাবে রাজাকার’
বস্ত্র খাত হুমকিতে
বস্ত্র খাত হুমকিতে
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
বৈদেশিক মিশন
বৈদেশিক মিশন
সর্বশেষ খবর
গোপালগঞ্জের সংঘর্ষ নিয়ে ভুয়া তথ্য ছড়াচ্ছে আওয়ামী লীগ: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং
গোপালগঞ্জের সংঘর্ষ নিয়ে ভুয়া তথ্য ছড়াচ্ছে আওয়ামী লীগ: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুলাই)

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে ইন্টারনেট সেবা বন্ধ কিংবা বিঘ্নিত হয়নি
গোপালগঞ্জে ইন্টারনেট সেবা বন্ধ কিংবা বিঘ্নিত হয়নি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে খাদ্যে বিষক্রিয়ায় ভাই-বোনের মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে খাদ্যে বিষক্রিয়ায় ভাই-বোনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এডমিশন কার্নিভালে বিশেষ অফারে ভর্তি নিচ্ছে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি
এডমিশন কার্নিভালে বিশেষ অফারে ভর্তি নিচ্ছে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আসন সীমানা নির্ধারণ: বিশেষায়িত কারিগরি কমিটি গঠন ইসির
আসন সীমানা নির্ধারণ: বিশেষায়িত কারিগরি কমিটি গঠন ইসির

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ঘণ্টার ব্যবধানে মোহাম্মদপুর দুই খুন, আটক ২
এক ঘণ্টার ব্যবধানে মোহাম্মদপুর দুই খুন, আটক ২

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাবিতে ছাত্রদলের মশাল মিছিল
ঢাবিতে ছাত্রদলের মশাল মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বেলুচিস্তানে যাত্রীবাহী বাসে সন্ত্রাসী হামলায় নিহত ৩, আহত ৭
বেলুচিস্তানে যাত্রীবাহী বাসে সন্ত্রাসী হামলায় নিহত ৩, আহত ৭

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লঙ্কানদের মাটিতে ইতিহাস গড়ে সিরিজ জয় টাইগারদের
লঙ্কানদের মাটিতে ইতিহাস গড়ে সিরিজ জয় টাইগারদের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে ভুলের কারণে ফেসবুকের মনিটাইজেশন হারিয়ে আয় বন্ধ হতে পারে
যে ভুলের কারণে ফেসবুকের মনিটাইজেশন হারিয়ে আয় বন্ধ হতে পারে

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টানা ৫ দিন ভারী বর্ষণের আভাস
টানা ৫ দিন ভারী বর্ষণের আভাস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির কর্মসূচিতে হামলার ঘটনায় ঢাবি সাদা দলের নিন্দা
এনসিপির কর্মসূচিতে হামলার ঘটনায় ঢাবি সাদা দলের নিন্দা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনসিপি'র উপর হামলার প্রতিবাদে রাবিতে ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ
এনসিপি'র উপর হামলার প্রতিবাদে রাবিতে ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গোপালগঞ্জে হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম এনসিপির
গোপালগঞ্জে হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম এনসিপির

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডোপিংয়ের দায়ে ব্রিটিশ টেনিস খেলোয়াড় ৪ বছর নিষিদ্ধ
ডোপিংয়ের দায়ে ব্রিটিশ টেনিস খেলোয়াড় ৪ বছর নিষিদ্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিউইয়র্কে ‘বাংলাদেশি টেলিভিশন জার্নালিস্ট এসোসিয়েশন ইউএসএ’-এর আত্মপ্রকাশ
নিউইয়র্কে ‘বাংলাদেশি টেলিভিশন জার্নালিস্ট এসোসিয়েশন ইউএসএ’-এর আত্মপ্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বিপিএমসিএ’র প্রথম নির্বাচিত সভাপতি ডা. শেখ মহিউদ্দিন
বিপিএমসিএ’র প্রথম নির্বাচিত সভাপতি ডা. শেখ মহিউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মহেশপুর সীমান্তে অজ্ঞাত ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহেশপুর সীমান্তে অজ্ঞাত ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সোনা জান’ নিয়ে হাজির কনা
‘সোনা জান’ নিয়ে হাজির কনা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভিক্টোরিয়া কলেজে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের পাল্টা কর্মসূচি
ভিক্টোরিয়া কলেজে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের পাল্টা কর্মসূচি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে মাদ্রাসাছাত্রের লাশ উদ্ধার
খাগড়াছড়িতে মাদ্রাসাছাত্রের লাশ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের বিশেষ নির্দেশনা
৪৮তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের বিশেষ নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রিলি টু মাস্টার্স পরীক্ষায় সূচি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রিলি টু মাস্টার্স পরীক্ষায় সূচি প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গোপালগঞ্জ জেলায় বৃহস্পতিবারের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
গোপালগঞ্জ জেলায় বৃহস্পতিবারের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিলেট সীমান্ত দিয়ে ৫৫ জনকে পুশইন বিএসএফের
সিলেট সীমান্ত দিয়ে ৫৫ জনকে পুশইন বিএসএফের

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আশুগঞ্জে অবৈধ অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১
আশুগঞ্জে অবৈধ অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যথাযোগ্য মর্যাদায় হাবিপ্রবিতে জুলাই শহীদ দিবস পালিত
যথাযোগ্য মর্যাদায় হাবিপ্রবিতে জুলাই শহীদ দিবস পালিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাপের কামড়ে নারীর মৃত্যু
সাপের কামড়ে নারীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে গাছের চারা বিতরণ
নবীনগরে গাছের চারা বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশ ঘিরে সংঘর্ষে নিহত ৪
গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশ ঘিরে সংঘর্ষে নিহত ৪

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে পুলিশের গাড়িতে আগুন
গোপালগঞ্জে পুলিশের গাড়িতে আগুন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির গাড়িবহরে ফের নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের হামলা, রণক্ষেত্র গোপালগঞ্জ
এনসিপির গাড়িবহরে ফের নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের হামলা, রণক্ষেত্র গোপালগঞ্জ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে এবার ইউএনওর গাড়িতে ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের হামলা
গোপালগঞ্জে এবার ইউএনওর গাড়িতে ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের হামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশ মঞ্চে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের হামলা
গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশ মঞ্চে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়েবসাইট থেকে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীক সরাল ইসি
ওয়েবসাইট থেকে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীক সরাল ইসি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন রাজনৈতিক দলের ঘোষণা ইমরান খানের সাবেক স্ত্রীর
নতুন রাজনৈতিক দলের ঘোষণা ইমরান খানের সাবেক স্ত্রীর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্লকেড সরিয়ে নেওয়ার আহ্বান নাহিদের
ব্লকেড সরিয়ে নেওয়ার আহ্বান নাহিদের

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খালেদা জিয়ার সেই ঘোষণা বাস্তবায়নের এখনই সময় : পিনাকী
খালেদা জিয়ার সেই ঘোষণা বাস্তবায়নের এখনই সময় : পিনাকী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে বর্বরতায় জড়িতদের শাস্তি পেতেই হবে: অন্তর্বর্তী সরকার
গোপালগঞ্জে বর্বরতায় জড়িতদের শাস্তি পেতেই হবে: অন্তর্বর্তী সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারা দেশে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্লকেড কর্মসূচি ঘোষণা
সারা দেশে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্লকেড কর্মসূচি ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাষ্ট্রের গোপন নথি প্রকাশ করায় এনবিআরের দ্বিতীয় সচিব সাময়িক বরখাস্ত
রাষ্ট্রের গোপন নথি প্রকাশ করায় এনবিআরের দ্বিতীয় সচিব সাময়িক বরখাস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোরাই তার নিয়ে ব্যবসায়িক দ্বন্দ্বে সোহাগকে হত্যা করা হয় : ডিএমপি
চোরাই তার নিয়ে ব্যবসায়িক দ্বন্দ্বে সোহাগকে হত্যা করা হয় : ডিএমপি

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী দোসররা অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টির জন্য মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে : ফখরুল
আওয়ামী দোসররা অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টির জন্য মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে : ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্পেনে তীব্র দাবদাহ, দুই মাসে ১১৮০ জনের প্রাণহানি
স্পেনে তীব্র দাবদাহ, দুই মাসে ১১৮০ জনের প্রাণহানি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওমান সাগরে বিদেশি তেলবাহী ট্যাংকার জব্দ করলো ইরান
ওমান সাগরে বিদেশি তেলবাহী ট্যাংকার জব্দ করলো ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে কারফিউ জারি
গোপালগঞ্জে কারফিউ জারি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাভারের শীর্ষ সন্ত্রাসী যুবলীগ নেতা মুরগি হেলাল গ্রেফতার
সাভারের শীর্ষ সন্ত্রাসী যুবলীগ নেতা মুরগি হেলাল গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সমন্বিত চিকিৎসার অভাব, বাড়ছে সাপে কাটা রোগীর মৃত্যুহার
সমন্বিত চিকিৎসার অভাব, বাড়ছে সাপে কাটা রোগীর মৃত্যুহার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ভারতীয় নার্সকে ক্ষমা করবে না ভুক্তভোগী পরিবার
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ভারতীয় নার্সকে ক্ষমা করবে না ভুক্তভোগী পরিবার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহবাগ মোড় অবরোধ, যানচলাচল বন্ধ
শাহবাগ মোড় অবরোধ, যানচলাচল বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হাসানুজ্জামান বরখাস্ত
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হাসানুজ্জামান বরখাস্ত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমাবে এই ৪ পানীয়
ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমাবে এই ৪ পানীয়

১৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে ঢাকায় পাকিস্তান দল
টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে ঢাকায় পাকিস্তান দল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামাসের কাছে নাকাল ইসরায়েলেল অত্যাধুনিক মারকাভা ৪
হামাসের কাছে নাকাল ইসরায়েলেল অত্যাধুনিক মারকাভা ৪

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃহস্পতিবার সারাদেশে জামায়াতের বিক্ষোভ
বৃহস্পতিবার সারাদেশে জামায়াতের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুজিববাদীরা মুক্তিযুদ্ধকে কলুষিত করেছে, গোপালগঞ্জকেও কলুষিত করেছে: নাহিদ ইসলাম
মুজিববাদীরা মুক্তিযুদ্ধকে কলুষিত করেছে, গোপালগঞ্জকেও কলুষিত করেছে: নাহিদ ইসলাম

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ইরানের শত শত বিজ্ঞানীর মস্তিষ্কে পরমাণু জ্ঞান, বোমা মেরে ধ্বংস করা অসম্ভব’
‘ইরানের শত শত বিজ্ঞানীর মস্তিষ্কে পরমাণু জ্ঞান, বোমা মেরে ধ্বংস করা অসম্ভব’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে অসামাজিক কার্যকলাপের দায়ে নারী-পুরুষসহ গ্রেপ্তার ১২ প্রবাসী
সৌদিতে অসামাজিক কার্যকলাপের দায়ে নারী-পুরুষসহ গ্রেপ্তার ১২ প্রবাসী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অলিখিত ফাইনালে আজ কে হাসবে শেষ হাসি?
অলিখিত ফাইনালে আজ কে হাসবে শেষ হাসি?

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
‘দিল্লি গেছে স্বৈরাচার, পিন্ডি যাবে রাজাকার’
‘দিল্লি গেছে স্বৈরাচার, পিন্ডি যাবে রাজাকার’

সম্পাদকীয়

গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠোর অবস্থানে এনবিআর
কঠোর অবস্থানে এনবিআর

পেছনের পৃষ্ঠা

১০ বিলিয়ন ডলার হাতাল বেপরোয়া প্রতারক চক্র
১০ বিলিয়ন ডলার হাতাল বেপরোয়া প্রতারক চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড উৎপাদনের পরও ইলিশ রপ্তানিতে ধস
রেকর্ড উৎপাদনের পরও ইলিশ রপ্তানিতে ধস

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে বন্ধ সেই বাড়ি ভাঙার কাজ
অবশেষে বন্ধ সেই বাড়ি ভাঙার কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাবার চেয়েও ভয়ংকর পুত্র পাপ্পা গাজী
বাবার চেয়েও ভয়ংকর পুত্র পাপ্পা গাজী

প্রথম পৃষ্ঠা

যেভাবে অশ্লীলতায় ডুবেছিল ঢাকাই ছবি
যেভাবে অশ্লীলতায় ডুবেছিল ঢাকাই ছবি

শোবিজ

ইলিয়াস মোল্লাহর বস্তিবাণিজ্য
ইলিয়াস মোল্লাহর বস্তিবাণিজ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

চার জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার শঙ্কা
চার জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সম্পৃক্ততা নেই সোহাগ হত্যায়
রাজনৈতিক সম্পৃক্ততা নেই সোহাগ হত্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্কুলছাত্র ইনামুলের বিমান উড়ছে আকাশে!
স্কুলছাত্র ইনামুলের বিমান উড়ছে আকাশে!

নগর জীবন

নির্বাচন পিছিয়ে দিতেই ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন পিছিয়ে দিতেই ষড়যন্ত্র চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

চুরি করতে গিয়ে পুলিশ সদস্যের স্ত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ
চুরি করতে গিয়ে পুলিশ সদস্যের স্ত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানে সংকট সেখানেই ভরসা সেনাবাহিনী
যেখানে সংকট সেখানেই ভরসা সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ রূপ নেয় সরকার পতন আন্দোলনে
বিক্ষোভ রূপ নেয় সরকার পতন আন্দোলনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাকটাস থেকে চন্দন সব মিলছে বৃক্ষমেলায়
ক্যাকটাস থেকে চন্দন সব মিলছে বৃক্ষমেলায়

রকমারি নগর পরিক্রমা

অদম্য লিতুনজিরার পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ
অদম্য লিতুনজিরার পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ

পেছনের পৃষ্ঠা

থাকা-খাওয়ার খোঁটা দেওয়ায় ট্রিপল মার্ডার
থাকা-খাওয়ার খোঁটা দেওয়ায় ট্রিপল মার্ডার

পেছনের পৃষ্ঠা

লাথি মেরে বের করে দেওয়ার হুমকি জামায়াত নেতার
লাথি মেরে বের করে দেওয়ার হুমকি জামায়াত নেতার

পেছনের পৃষ্ঠা

কাঠগড়ায় গলায় ব্লেড দিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা আসামির
কাঠগড়ায় গলায় ব্লেড দিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা আসামির

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতার মৃত্যু, পাল্টাপাল্টি অভিযোগ
বিএনপি নেতার মৃত্যু, পাল্টাপাল্টি অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাড়ে ৫ কোটি নাগরিকের ব্যক্তিগত তথ্য ডার্ক ওয়েবে
সাড়ে ৫ কোটি নাগরিকের ব্যক্তিগত তথ্য ডার্ক ওয়েবে

পেছনের পৃষ্ঠা

কফিনমিছিল
কফিনমিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেনীতে পুলিশকে মেরে হ্যান্ডকাফসহ পালালেন বিএনপি নেতা
ফেনীতে পুলিশকে মেরে হ্যান্ডকাফসহ পালালেন বিএনপি নেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

চোরাকারবারি ধরতে বিজিবির গুলি, ১০ মহিষ জব্দ
চোরাকারবারি ধরতে বিজিবির গুলি, ১০ মহিষ জব্দ

নগর জীবন

বিজিবি-সেনা অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার ৩
বিজিবি-সেনা অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার ৩

দেশগ্রাম

সাবেক মন্ত্রী মোশাররফসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সাবেক মন্ত্রী মোশাররফসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

নগর জীবন

কচুরিপানার নিচে মিলল নিখোঁজ শিশুর লাশ
কচুরিপানার নিচে মিলল নিখোঁজ শিশুর লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা