শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৫ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০০:২৫, বৃহস্পতিবার, ০৫ জুন, ২০২৫

বানরের পিঠা ভাগের পর নির্বাচন

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
বানরের পিঠা ভাগের পর নির্বাচন

রাজনীতিবিদরা কিছু কথা বলেন, কিছু কথা বলতে চান না। সময়ের অপেক্ষায় থাকেন। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস রাজনীতিবিদ নন, তবে তিনি এখন রাজনীতিবিদদের ওস্তাদ। তিনিও কিছু কথা বলছেন, কিছু কথা বলছেন না। তার সেই না বলা কথা দেশের সাধারণ মানুষ ধীরে ধীরে বুঝতে শুরু করেছেন। বানরের পিঠা ভাগ শেষ না হওয়া পর্যন্ত নির্বাচনের রোডম্যাপ বা তারিখ ঘোষণা হবে না, এটা দেশের মানুষের কাছে স্পষ্ট হচ্ছে। প্রধান উপদেষ্টা একজন জ্ঞানী মানুষ, আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন ব্যক্তিত্ব, বুদ্ধিমান, দূরদর্শী। অনেক অপ্রিয় শক্ত কথা হাসতে হাসতে বলতে পারার মতো কৌশলী মানুষ। আরও যত ইতিবাচক বিশেষণ আছে সবই তার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। কিন্তু তিনি কি অকৃতজ্ঞ, তিনি কি নির্মোহ, তিনি কি নির্লোভ, তিনি কি নিঃস্বার্থপরায়ণ-এসব প্রশ্নের এক কথায় উত্তর হলো ‘না’। তাহলে যারা তাকে জেলখানার বন্দিদশা থেকে রক্ষা করেছেন, হিমালয়সমান সম্মান দিয়ে রাষ্ট্রক্ষমতায় বসিয়েছেন তাদের ভাগ নিশ্চিত না করে তিনি নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করবেন, এতটা অকৃতজ্ঞ তো তিনি নন। আর এটা বোঝার জন্য পিএইচডি ডিগ্রি লাগে না। তা ছাড়া তিনি তো নিজের ব্যাপারে অত্যন্ত সচেতন। প্রধান উপদেষ্টার পরে তিনি রাষ্ট্রের কোন দায়িত্বে থাকবেন সেটাও তো এখনই নির্ধারণ করার সুবর্ণ সুযোগ। অনেকেই বলছেন, যমুনা ছাড়ার পর বঙ্গভবনই তার একমাত্র পছন্দের ঠিকানা হতে পারে। এসব বিষয় নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত কোনো কিছুতেই কিছু হবে না। অর্থাৎ বানরের পিঠা ভাগের মতো আগে ক্ষমতার ভাগ, পড়ে নির্বাচন। এখন শুধু সময়ের অপেক্ষা।

কোনো ধর্মীয় অনুষ্ঠান কেন্দ্র করে ১০ দিনের সরকারি ছুটি ইসলামি দেশগুলোর ইতিহাসে সম্ভবত বিরল। দেশের মানুষ যাতে নিরাপদে-নির্বিঘ্নে বাড়ি পৌঁছতে পারে, সবার সঙ্গে ঈদ করতে পারে সেজন্য এমন সিদ্ধান্ত সত্যি প্রশংসনীয়। এ দীর্ঘ ছুটিতে কারখানার উৎপাদন কিছুটা বিঘ্নিত হলেও ঢাকা শহরের অবরোধ কর্মসূচি আপাতত বন্ধ হলো। এ সময়ের মধ্যে যমুনার সামনে কেউ যাবে না অথবা কেউ শাহবাগ অবরোধ করবে না। আপাতত কিছুদিনের জন্য অবরোধমুক্ত হলো নগরবাসী। রাজনীতিবিদরা কিছু কথা বলেন, কিছু কথা বলতে চান না। সময়ের অপেক্ষায় থাকেনতবে পরবর্তী সময়ে  কোনো অজুহাতে আর যেন কেউ রাস্তা অবরোধ করতে না পারে, সে বিষয়টি নিশ্চিত করতে হবে। কারণ এত জনদুর্ভোগ নগরবাসী আর সহ্য করতে পারছে না। রাজধানীবাসী নানান সমস্যা থেকে আপাতত মুক্ত থাকলেও রাজনৈতিক অস্থিরতার জন্য অশান্তিতে আছে দেশবাসী। রাজনৈতিক দলগুলো নানান জটিল সময় পার করছে। কারও মধ্যে কোনো স্থিরতা নেই। কেউ কাউকে বিশ্বাস করতে পারছে না। সংস্কার কীভাবে হবে, জুলাই সনদে কী থাকবে, ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হবে কি না, সরকার ডিসেম্বর-জুনের ডেডলাইন থেকে সরছে না কেন-এসব প্রশ্নের উত্তর খোঁজার চেষ্টা করছে সবাই। সংস্কার ও জুলাই সনদ নিয়ে ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্বে আলোচনা শুরু হয়েছে। দ্বিতীয় পর্বের শুরুর অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টা অত্যন্ত আবেগঘন কথা বলেছেন। গত সোমবার অনুষ্ঠিত দ্বিতীয় পর্বের প্রথম বৈঠকে ২৬টি দল অংশগ্রহণ করে। এর মধ্যে ২৩টিই ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন চায়। তাহলে জাপান সফরে প্রধান উপদেষ্টা কেন বললেন, শুধু একটি দল ডিসেম্বরে নির্বাচন চায়! তিনি কি তাহলে বিএনপিকে কোনো কারণে চাপে রাখতে চাচ্ছেন? তিনি কি নিজের অজান্তে অথবা জ্ঞাতসারে বিএনপিকে প্রতিপক্ষ হিসেবে দাঁড় করাচ্ছেন? বিএনপি যদি তার প্রতিপক্ষ হয়, তাহলে তিনি কোন পক্ষের? তার আচরণ যদি পক্ষপাতদুষ্ট হয়, তাহলে তিনি তার শপথ ভঙ্গ করেছেন বলেই প্রতীয়মান হয়। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস শুধু একজন ব্যক্তি নন, তিনি একটি প্রতিষ্ঠান। তার শারীরিক উচ্চতার চেয়ে সম্মানের উচ্চতা অনেক অনেক বেশি। তিনি কেন, কোন স্বার্থে একটি অসত্য তথ্য গণমাধ্যমে প্রচার করলেন তা প্রথম প্রথম অনেকের বোধগম্য না হলেও, যত সময় যাচ্ছে বিষয়টি তত স্পষ্ট হচ্ছে। আরেকটি বিষয়ও দেশবাসীর কাছে দিনদিন স্পষ্ট হচ্ছে, সেটা হলো নির্বাচনের রোডম্যাপ ‘ডিসেম্বর-জুন’ থেকে তিনি সরছেন না কেন। যত আলোচনাই হোক, সংস্কার নিয়ে যত সময়ক্ষেপণই হোক না কেন দুইয়ে দুইয়ে চার মিলছে না। রাজনৈতিক বোদ্ধারা মনে করেন, তিনি যাদের আশীর্বাদপুষ্ট আগামী সংসদ নির্বাচনে তাদের হিস্সা নিশ্চিত না করা পর্যন্ত হিসাব মিলবে না। বিষয়টি আরও স্পষ্ট হয়েছে গত সোমবারের আলোচনার পর এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামের বক্তব্যে। তিনি বলেছেন, ‘জুলাই সনদ হওয়ার পরেই আমরা চাই সরকার নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুক। সে সময়ই আমরা আমাদের দলের অবস্থান স্পষ্ট করব, আমরা কখন নির্বাচন চাই।’ সুতরাং প্রধান উপদেষ্টা কীভাবে তার বিশাল প্রাপ্তির ঋণ শোধ করবেন, সেটাই এখন দেখার বিষয়।

আমার শ্রদ্ধেয় ড. মুহাম্মদ ইউনূস যখন প্রধান উপদেষ্টার দায়িত্ব গ্রহণ করেন তখন দেশবাসীর হাঁফ ছেড়ে বাঁচার মতো অবস্থা হয়েছিল। সবাই ভেবেছিল এতদিন পর একজন উপযুক্ত কান্ডারি দেশের স্টিয়ারিং ধরেছেন। এত খুন, এত রক্ত, এত অঙ্গহানি, এত সম্পদহানির বিভীষিকার মধ্যেও দেশবাসী নতুন স্বপ্ন দেখতে শুরু করে। আমাদের এক ইউনূস আছেন, ইনশা আল্লাহ সব ঠিক হয়ে যাবে-এমন প্রত্যাশা ছিল প্রতিটি নাগরিকের। কিন্তু গত ১০ মাসে প্রত্যাশার অমূল্য কাচে চিড় ধরতে শুরু করেছে। গত ১৬ বছর আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের কাছে তিনি অপছন্দের লোক ছিলেন। আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর কাছে ছিলেন চরম খারাপ মানুষ। সেজন্যই একজন নোবেল লরিয়েটকে তিনি দুই চোখে দেখতে পারতেন না। সুদখোর, লোভী ইত্যাদি অসম্মানজনক শব্দ ব্যবহার করে অপমান করা হতো। কিন্তু ১০ মাসে সাধারণ মানুষ, পেশাজীবী, শ্রমজীবী, ব্যবসায়ী, সামরিক-বেসামরিক কর্মকর্তা-কর্মচারীর মধ্যে তাকে অপছন্দ করার লোকের সংখ্যা দিনদিন বাড়ছে। এর জন্য প্রধান উপদেষ্টা একা দায়ী নন। রাষ্ট্রটাকে মেরামত ও চালানোর জন্য তিনি যাদের সঙ্গী হিসেবে বেছে নিয়েছেন তাদের অধিকাংশই বর্তমান সময়ের জন্য উপযোগী নন। বিশেষ করে আমরা যদি ১৯৯০ থেকে ২০০৭ সাল পর্যন্ত অন্তর্বর্তী ও তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টাদের ব্যক্তিত্ব এবং সামাজিক মর্যাদা পর্যালোচনা করি, তাহলে বর্তমান উপদেষ্টা পরিষদের অনেকের ইমেজই প্রশ্নবিদ্ধ। প্রধান উপদেষ্টা নিজেও একবার উপদেষ্টা ছিলেন। সে সময় তার যারা সহকর্মী ছিলেন আর এখন যারা তার সহকর্মী হয়েছেন, তাদের মধ্যে আত্মমর্যাদার পার্থক্যও অনেক। বর্তমান উপদেষ্টাদের কার্যক্রম, কথাবার্তা, আচার-আচরণ দেখে অনেকে হতাশ। অনেকেই বলছেন, এনজিও চালানো আর রাষ্ট্র চালানো এক নয়। তবে এটাও খুব বেশি দূরে নয়, যেদিন এসব উপদেষ্টার কর্মকাণ্ড দেশবাসী জানতে পারবে।

১০ মাসের সরকার একটি বাজেট প্রস্তাব করেছে। এ সময়ের মধ্যে একটি বাজেট তৈরি করতে পারাটাও একটা বড় কর্মযজ্ঞ। বাজেট নিয়ে বরাবরের মতোই আলোচনা-সমালোচনা হচ্ছে এবং হবে এটাই স্বাভাবিক। তবে এ বাজেটের মধ্যে বৈষম্য দূর করার মতো কোনো উপাদান নেই। যে বৈষম্যের জন্য রক্ত ঝরল, সে বৈষম্য তো আগের মতোই রয়ে গেল। সব ক্ষেত্রে বৈষম্য দূর করার জন্য প্রধান তিনটি খাত হলো বিনিয়োগ, কর্মসংস্থান এবং বেসরকারি খাত। বাজেটে এ তিন খাতই অবহেলিত রয়ে গেল। গত ১০ মাসে দেশে কোনো বিনিয়োগ নেই। গ্যাস, বিদ্যুৎসংকটসহ নানান কারণে দেশি শিল্প বিপাকে আছে। একের পর এক শিল্পকারখানা বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। বেকারত্ব বেড়েছে। দেশি বিনিয়োগকারীদের নানাভাবে চাপে রেখে বিদেশি বিনিয়োগ আনার নানান চেষ্টা চলছে। এ নিয়ে ইতোমধ্যে দুটি সম্মেলন হলো। কিন্তু এখনো সবকিছু কথামালার মধ্যেই সীমাবদ্ধ। সবচেয়ে বড় কথা হলো, দেশি বিনিয়োগকারীদের গলা টিপে হত্যার চেষ্টা করে বিদেশিদের জন্য দরজা খুলে দিলেও কোনো লাভ হবে না। কারণ সরকার যতই পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেনটেশন দিয়ে বিদেশিদের বোঝানোর চেষ্টা করুক না কেন, দেশি বিনিয়োগকারীরা কতটা নিরাপদে আছেন তা না দেখে বিদেশিরা বিনিয়োগ করবেন না। আর বিনিয়োগের পরিবেশ সুস্থ না হলে কর্মসংস্থান হবে না। অথচ জুলাই বিপ্লবের সূচনা ছিল বৈষম্যমুক্ত কর্মসংস্থান নিশ্চিত করার দাবিতে। প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের জনপ্রিয় তত্ত্ব হলো বিশ্বব্যাপী ‘থ্রি জিরোস’ বা ‘তিন শূন্য’। তার এ তিন শূন্যের মূল কথা হচ্ছে শূন্য দারিদ্র্য, শূন্য বেকারত্ব এবং শূন্য কার্বন নিঃসরণ। এ তিন শূন্যতত্ত্ব কার্যকরের জন্য তিনি তার সরকারের বাজেটে তেমন গুরুত্ব দেননি।

ঈদ সবার জন্য অনাবিল আনন্দ বয়ে আনুক সেটাই সবার কাম্য। পাশাপাশি এও সবার কাম্য হওয়া উচিত যে ব্যক্তি বা গোষ্ঠীর প্রাপ্তি, লোভলালসার জন্য যেন রাষ্ট্র বা দেশবাসী ক্ষতিগ্রস্ত না হয়। ব্যক্তির চেয়ে দেশ বড়। লোভ ও ক্ষমতার চেয়ে অবিতর্কিত ইমেজ ও সম্মান অনেক বড়।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বাজেটের চ্যালেঞ্জ
বাজেটের চ্যালেঞ্জ
পবিত্র ঈদুল আজহা
পবিত্র ঈদুল আজহা
হজ ও ঈদুল আজহা
হজ ও ঈদুল আজহা
পরিবেশ ও কোরবানি
পরিবেশ ও কোরবানি
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
রাজস্ব বাড়ান
রাজস্ব বাড়ান
প্রাথমিকে স্কুল ফিডিং
প্রাথমিকে স্কুল ফিডিং
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
জলবায়ু পরিবর্তনজনিত বিপর্যয় মানুষের কামাই
জলবায়ু পরিবর্তনজনিত বিপর্যয় মানুষের কামাই
৪০০ হাজিকে পুড়িয়ে হত্যার সেই বর্বরতা
৪০০ হাজিকে পুড়িয়ে হত্যার সেই বর্বরতা
গণহত্যার বিচার
গণহত্যার বিচার
ঋণনির্ভর বাজেট
ঋণনির্ভর বাজেট
সর্বশেষ খবর
পশুর চামড়া পাচার ঠেকাতে সীমান্তে বিজিবির কঠোর নজরদারি
পশুর চামড়া পাচার ঠেকাতে সীমান্তে বিজিবির কঠোর নজরদারি

৩১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ী-গুলিস্তান রুটে বিআরটিসির এসি বাস চালু
রাজবাড়ী-গুলিস্তান রুটে বিআরটিসির এসি বাস চালু

৩৬ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

হরিণাকুন্ডুতে সৌদির সঙ্গে মিল রেখে ঈদ উদযাপন
হরিণাকুন্ডুতে সৌদির সঙ্গে মিল রেখে ঈদ উদযাপন

৪৫ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

পদ্মা সেতুতে একদিনে ৫ কোটি টাকারও বেশি টোল আদায়
পদ্মা সেতুতে একদিনে ৫ কোটি টাকারও বেশি টোল আদায়

৫০ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

আমাদের প্রস্তুতির কোনো অভাব নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের প্রস্তুতির কোনো অভাব নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ মিনিট আগে | জাতীয়

বাড়তি ভাড়ায় যাত্রী নাকাল, ট্রাক-পিকআপেও চাপ
বাড়তি ভাড়ায় যাত্রী নাকাল, ট্রাক-পিকআপেও চাপ

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

কালুরঘাট সেতুতে দুর্ঘটনা: বরখাস্ত ৪ রেলকর্মী, তদন্ত কমিটি গঠন
কালুরঘাট সেতুতে দুর্ঘটনা: বরখাস্ত ৪ রেলকর্মী, তদন্ত কমিটি গঠন

৪৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাসটেইনেবল প্লাস্টিক ব্যবহারে বৈশ্বিক ঐক্যের আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার
সাসটেইনেবল প্লাস্টিক ব্যবহারে বৈশ্বিক ঐক্যের আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে মাদারীপুরে ঈদুল আজহা উদযাপন
সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে মাদারীপুরে ঈদুল আজহা উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটের ৬ গ্রামে ঈদুল আজহা উদযাপন
লালমনিরহাটের ৬ গ্রামে ঈদুল আজহা উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকার একটি ঈদ জামাতও নিরাপত্তার বাইরে থাকবে না: ডিএমপি কমিশনার
ঢাকার একটি ঈদ জামাতও নিরাপত্তার বাইরে থাকবে না: ডিএমপি কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়পুরহাটে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৫
জয়পুরহাটে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারুণ্যনির্ভর আর্জেন্টিনার দুর্দান্ত জয়
তারুণ্যনির্ভর আর্জেন্টিনার দুর্দান্ত জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করতে সরকার সচেষ্ট রয়েছে: উপদেষ্টা আসিফ
ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করতে সরকার সচেষ্ট রয়েছে: উপদেষ্টা আসিফ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে অর্ধশত গ্রামে ঈদুল আজহা উদযাপন
চাঁদপুরে অর্ধশত গ্রামে ঈদুল আজহা উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় মহাসড়কে ঘরমুখী মানুষের চাপ
ভাঙ্গায় মহাসড়কে ঘরমুখী মানুষের চাপ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদে নগরের নিরাপত্তায় সিএমপির নির্দেশনা
ঈদে নগরের নিরাপত্তায় সিএমপির নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সৌদির সঙ্গে মিল রেখে চাঁপাইনবাবগঞ্জের চার গ্রামে ঈদুল আজহা উদযাপন
সৌদির সঙ্গে মিল রেখে চাঁপাইনবাবগঞ্জের চার গ্রামে ঈদুল আজহা উদযাপন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইকুয়েডরের বিপক্ষে কেমন খেলল আনচেলত্তির ব্রাজিল?
ইকুয়েডরের বিপক্ষে কেমন খেলল আনচেলত্তির ব্রাজিল?

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদের ছুটিতে দর্শনার্থীদের অপেক্ষায় শালবন বিহার
ঈদের ছুটিতে দর্শনার্থীদের অপেক্ষায় শালবন বিহার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে কোরবানির বর্জ্য অপসারণে প্রস্তুত ২০ হাজার ২৬৭ পরিচ্ছন্ন কর্মী
রাজধানীতে কোরবানির বর্জ্য অপসারণে প্রস্তুত ২০ হাজার ২৬৭ পরিচ্ছন্ন কর্মী

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঈদের লম্বা ছুটিতে পর্যটকরা ছুটবে কক্সবাজার
ঈদের লম্বা ছুটিতে পর্যটকরা ছুটবে কক্সবাজার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটুয়াখালীর ২৫ গ্রামে ঈদুল আজহা উদযাপন
পটুয়াখালীর ২৫ গ্রামে ঈদুল আজহা উদযাপন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন বছর পর ফিরলেন ওভারটন
তিন বছর পর ফিরলেন ওভারটন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজার হাসপাতালে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা, তিন সাংবাদিক নিহত
গাজার হাসপাতালে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা, তিন সাংবাদিক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে যাওয়ার ইঙ্গিত ফ্রান্সের
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে যাওয়ার ইঙ্গিত ফ্রান্সের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে ছাত্রলীগ নেতা সাদ্দাম গ্রেফতার
সাভারে ছাত্রলীগ নেতা সাদ্দাম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঈদুল আজহা উপলক্ষে ছয় শতাধিক বন্দিকে মুক্তি দিলেন ওমানের সুলতান
ঈদুল আজহা উপলক্ষে ছয় শতাধিক বন্দিকে মুক্তি দিলেন ওমানের সুলতান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রকাশ্য বিবাদে জড়ালেন মাস্ক ও ট্রাম্প
প্রকাশ্য বিবাদে জড়ালেন মাস্ক ও ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতে ঈদুল আজহা উদযাপন
আমিরাতে ঈদুল আজহা উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সর্বাধিক পঠিত
স্ত্রীকে নিয়ে পরকীয়ার সন্দেহ, শ্যালিকার হাতে দুলাভাই খুন!
স্ত্রীকে নিয়ে পরকীয়ার সন্দেহ, শ্যালিকার হাতে দুলাভাই খুন!

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আন্তরিকভাবে’ কালো মানিককে গ্রহণ করেছেন খালেদা জিয়া, চেয়েছেন দোয়া
‘আন্তরিকভাবে’ কালো মানিককে গ্রহণ করেছেন খালেদা জিয়া, চেয়েছেন দোয়া

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাস গড়লো জর্ডান, প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত
ইতিহাস গড়লো জর্ডান, প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খালেদা জিয়াকে উপহার দিতে ‘কালো মানিক’ নিয়ে ঢাকার পথে কৃষক সোহাগ
খালেদা জিয়াকে উপহার দিতে ‘কালো মানিক’ নিয়ে ঢাকার পথে কৃষক সোহাগ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কেউ জানে না আমি  প্লেনটি উড়িয়ে দেবো’
‘কেউ জানে না আমি প্লেনটি উড়িয়ে দেবো’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষেধাজ্ঞার পাল্টা জবাব, যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের ভিসা দেওয়া স্থগিত করল চাদ
নিষেধাজ্ঞার পাল্টা জবাব, যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের ভিসা দেওয়া স্থগিত করল চাদ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে ভারতে যাওয়ার সময় আওয়ামী লীগ নেতা আটক
বেনাপোল দিয়ে ভারতে যাওয়ার সময় আওয়ামী লীগ নেতা আটক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাকে ছাড়া ট্রাম্প জিততেই পারতেন না: মাস্ক
আমাকে ছাড়া ট্রাম্প জিততেই পারতেন না: মাস্ক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯ গোলের থ্রিলারে ফ্রান্সকে হারিয়ে নেশন্স লিগের ফাইনালে স্পেন
৯ গোলের থ্রিলারে ফ্রান্সকে হারিয়ে নেশন্স লিগের ফাইনালে স্পেন

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুর্নীতিবাজরা নেই, তাই গরুর দাম কম : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
দুর্নীতিবাজরা নেই, তাই গরুর দাম কম : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবাসিক হোটেলে অভিযান চালিয়ে গ্রেফতার ৩০
আবাসিক হোটেলে অভিযান চালিয়ে গ্রেফতার ৩০

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানের পারমাণবিক ইস্যুতে ট্রাম্পকে সহায়তা করতে চান পুতিন
ইরানের পারমাণবিক ইস্যুতে ট্রাম্পকে সহায়তা করতে চান পুতিন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শসার দামে সেঞ্চুরি
শসার দামে সেঞ্চুরি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হজের খুতবা বাংলায় অনুবাদ করছেন চার বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
হজের খুতবা বাংলায় অনুবাদ করছেন চার বাংলাদেশি শিক্ষার্থী

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চট্টগ্রামে দুর্ঘটনা: নিয়ম না মেনে কালুরঘাট সেতুতে উঠেছিল ট্রেন, নিহত ৩
চট্টগ্রামে দুর্ঘটনা: নিয়ম না মেনে কালুরঘাট সেতুতে উঠেছিল ট্রেন, নিহত ৩

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঈদে কারাবন্দিদের জন্য তিন দিনের বিশেষ আয়োজন
ঈদে কারাবন্দিদের জন্য তিন দিনের বিশেষ আয়োজন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিরাপত্তা পরিষদে গাজা চুক্তিতে মার্কিন ভেটো নিয়ে হামাসের প্রতিক্রিয়া
নিরাপত্তা পরিষদে গাজা চুক্তিতে মার্কিন ভেটো নিয়ে হামাসের প্রতিক্রিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন নিয়ে গড়িমসি কেন: রিজভী
নির্বাচন নিয়ে গড়িমসি কেন: রিজভী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বয়স বাড়লে কেন বাড়ে ভুলে যাওয়া?
বয়স বাড়লে কেন বাড়ে ভুলে যাওয়া?

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কেনাকাটা হলো না শিশু মাহিমের, সড়কে শেষ পুরো পরিবার
কেনাকাটা হলো না শিশু মাহিমের, সড়কে শেষ পুরো পরিবার

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপ বাছাইয়ে ভোরে মাঠে নামছে ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনা
বিশ্বকাপ বাছাইয়ে ভোরে মাঠে নামছে ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে আবারও করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৩
দেশে আবারও করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৩

১৯ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

প্রকাশ্য বিবাদে জড়ালেন মাস্ক ও ট্রাম্প
প্রকাশ্য বিবাদে জড়ালেন মাস্ক ও ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে যাওয়ার ইঙ্গিত ফ্রান্সের
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে যাওয়ার ইঙ্গিত ফ্রান্সের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের আগে ফের বাড়ল স্বর্ণের দাম
ঈদের আগে ফের বাড়ল স্বর্ণের দাম

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পদ্মা সেতুতে একদিনে সর্বোচ্চ টোল আদায়
পদ্মা সেতুতে একদিনে সর্বোচ্চ টোল আদায়

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল
সুন্দরবনে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাস্কের সমালোচনায় ‘খুবই হতাশ’ ট্রাম্প
মাস্কের সমালোচনায় ‘খুবই হতাশ’ ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ সফরে টি-২০ দলে ফিরছেন শাহিন শাহ আফ্রিদি
বাংলাদেশ সফরে টি-২০ দলে ফিরছেন শাহিন শাহ আফ্রিদি

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জমে উঠেছে রাজধানীর পশুর হাটগুলো, ছোট গরুর চাহিদা বেশি
জমে উঠেছে রাজধানীর পশুর হাটগুলো, ছোট গরুর চাহিদা বেশি

২১ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

প্রিন্ট সর্বাধিক