শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৪ জুন, ২০২৫

জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক

রেজাবুদ্দৌলা চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক

শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ৪৫ বছরের জীবনকালে প্রমাণ করে গেছেন তিনি ছিলেন খাঁটি দেশপ্রেমিক, রাষ্ট্র গঠনে, দেশবাসীর উন্নয়নে দক্ষ, উদ্ভাবনমূলক চিন্তার এক দার্শনিক-নেতা। আপাদমস্তক সৎ অসামান্য মেধা ও কর্মদক্ষতা দিয়ে তিনি রাষ্ট্রকর্মে যা অর্জন করেছিলেন তা নজিরবিহীন। এই রাষ্ট্রনায়কের ৪৪তম মৃত্যুবার্ষিকী গেল সেদিন। ১৯৮১ সালের ৩০ মে তিনি সামরিক বাহিনীর এক কুচক্রী অমুক্তিযোদ্ধা জেনারেলের এবং তার সহযোগী স্বাধীনতাবিরোধী গোষ্ঠীর ষড়যন্ত্রে চট্টগ্রামের সার্কিট হাউসে নিহত হন। তবে ১৮ কোটি মানুষের হৃদয়ে আজও মর্যাদার আসনে রয়েছেন। তিনি এখনো আমাদের পথনির্দেশক, সবার স্বপ্নদ্রষ্টা। বগুড়ার রসায়নবিদ পিতা ও নজরুলসংগীতশিল্পী মাতার পরিবারে মধ্য তিরিশ দশকে জন্ম নেওয়া জিয়া (যার ডাকনাম কমল) কলকাতা ও করাচির শিক্ষালয়ে বিদ্যার্জনের সঙ্গে সঙ্গে গড়ে উঠেছিলেন একজন প্রকৃত দেশপ্রেমিক নাগরিক হিসেবে। পরবর্তীকালের সেনা কর্মকর্তা এবং বাংলাদেশের রাষ্ট্রনায়কের মর্যাদায় অভিষিক্ত হয়েছিলেন।

কর্মজীবনের শুরুতেই বলা যায়, সেনাবাহিনীর একজন ক্যাপ্টেন হিসেবে ১৯৬৫ সালের পাক-ভারত যুদ্ধে এক দুর্ধর্ষ যোদ্ধা হিসেবে অসামান্য সাফল্যের প্রমাণ রাখেন। তারপর তাঁর জীবনের সবচেয়ে বড় কাজটি করার ডাক এলো ১৯৭১ সালের মার্চের ২৫ তারিখ দিবাগত রাতে ২৬ মার্চের প্রারম্ভকালে। সেই রাতে যখন পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী সারা দেশে নিরীহ নিরস্ত্র বাঙালি জাতির ওপরে ঝাঁপিয়ে পড়ল তখই ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টাল সেন্টারের ডেপুটি কমান্ডার মেজর জিয়া শেষ রাতে চট্টগ্রাম নগরীতে দায়িত্বপালনরত অবস্থায় পাক সেনাদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘোষণা করেন এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতার সশস্ত্র যুদ্ধ শুরু করেন। তখন সমগ্র চট্টগ্রাম নগরী ও আশপাশে প্রচণ্ড জনবিদ্রোহ, গণপ্রতিরোধ পাকিস্তানি হানাদার সামরিক বাহিনীর বিরুদ্ধে। সারা দেশেও পাকবাহিনীর হামলার মুখে গণপ্রতিরোধ লড়াই শুরু হয়।

চট্টগ্রামে মেজর জিয়ার সহযোগী ছিলেন বেশ  কয়েকজন বাঙালি জুনিয়র অফিসার এবং প্রায় ৩০০ বাঙালি সেনা জওয়ান। তারা তুমুল যুদ্ধ শুরু করলেন জিয়ার নেতৃত্বে। গোটা চট্টগ্রাম অঞ্চলের মানুষ তখন জিয়ার নেতৃত্বে সাহসী হয়ে এগিয়ে এলেন। ২৭ মার্চ সন্ধ্যায় কালুরঘাট স্বাধীন বাংলা বিপ্লবী বেতার কেন্দ্র থেকে সংগ্রামী বেতারকর্মী বেলাল মোহাম্মদ ও অন্যদের সহযোগিতায় মেজর জিয়া প্রথম স্বাধীনতা ঘোষণা করলেন। সেই ঘোষণা সারা দেশে ছড়িয়ে পড়ল। লড়াকু বাঙালি পাক বাহিনীর বিরুদ্ধে বীরবিক্রমে সংগঠিত হতে লাগল, যুদ্ধ শুরু করলেন তাঁরা সবাই।

জিয়াউর রহমান প্রথমে ১ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার হিসেবে যুদ্ধ করতে করতেই মুক্তিবাহিনীর তিন ব্রিগেডের একটি ব্রিগেড ‘জেড ফোর্স’-এর কমান্ডার হলেন একাত্তরের জুলাই মাসে। প্রথমে সেক্টর কমান্ডার এবং পরে সফল ব্রিগেড কমান্ডার হিসেবে তিনি স্বাধীনতাযুদ্ধের সম্মুখসমরে ১ নম্বর কমান্ডারের পর্যায়ে নিজেকে উন্নীত করেন এবং প্রথম বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক ‘বীর উত্তম’ খেতাব লাভ করেন। ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর বিজয় অর্জনের পরেই জিয়াউর রহমান সেনাবাহিনীকে সুপ্রতিষ্ঠিত করার সাংগঠনিক কাজে নিয়োজিত হন। অচিরেই তিনি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ডেপুটি চিফ অব স্টাফ পদ লাভ করেন। এরপরে সর্বোচ্চ দায়িত্ব জেনারেল জিয়ার কাঁধে তুলে দেয় গোটা জাতি। সেটা ১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বর সিপাহি-জনতার গণ অভ্যুত্থানে তাঁকে সেই অবস্থানে বসানো হয়। বিশ্বসেরা কূটনীতিক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মন্তব্য করেছেন-জিয়াউর রহমান সেই অবস্থানে দায়িত্ব পালনের সুযোগ না পেলে বাংলাদেশ অন্য অনেক ব্যর্থ রাষ্ট্রের মতো ধ্বংসের মুখোমুখি দাঁড়াত, দুর্ভিক্ষে লাখ লাখ মানুষ মারা যেত।

জিয়াউর রহমান রাষ্ট্রক্ষমতার শীর্ষ পর্যায়ে যাওয়ার আগেই দেশের সামরিক বাহিনীকে সুসংগঠিত করা, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির ব্যাপক উন্নয়ন এবং উৎপাদনের অর্থনীতি পুনর্গঠনে জোর প্রচেষ্টা চালান। একই সঙ্গে কৃষি ও শিল্পকারখানা ব্যবস্থাপনার উন্নতি বিধানে উদ্ভাবনমূলক উদ্যোগ বাস্তবায়ন আরম্ভ করেন। তিনি গণমানুষের স্বেচ্ছাশ্রমে দেশব্যাপী মরা খালগুলো কেটে নাব্য সৃষ্টি, নৌ-চলাচল সুবিধার ব্যবস্থা ও কৃষি-সেচ কাজের উন্নয়ন ঘটান। মাছের উৎপাদন বৃদ্ধি করেন। জিয়াউর রহমান অন্তত ১০ হাজার গ্রামে পায়ে হেঁটে ভ্রমণ করেন। প্রেসিডেন্ট জিয়া রাষ্ট্র ও রাষ্ট্রবাসীর উন্নয়নে ১৯ দফা কর্মসূচি ঘোষণার মাধ্যমে সেসব বাস্তবায়নে আমলাদের অধিক পরিশ্রমে বাধ্য করেন। নিজে রাজনৈতিক সহকর্মীদের সঙ্গে নিয়ে রাত-দিন পরিশ্রম করে যান। নজিরবিহীন সেই প্রচেষ্টা। তারপরে জিয়া বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের রাজনীতি প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে সবচেয়ে শক্তিশালী রাজনৈতিক দল বিএনপি প্রতিষ্ঠা করেন।  জিয়াউর রহমান ১৯৭৮ সালে সরাসরি ভোটে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন। স্বচ্ছ নির্বাচনের মাধ্যমে জিয়া আওয়ামী লীগ ও সেই ঘরানার রাজনীতির প্রার্থী মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক জেনারেল মুহাম্মদ আতাউল গনী ওসমানীকে বিপুল ভোটে হারিয়ে দেন।  নির্বাচনের ফল ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী জেনারেল ওসমানীর বাড়ি গিয়ে তাঁর দোয়া নিয়ে আসেন।

জিয়াউর রহমান ১৯৭৯ সালে সামরিক আইন প্রত্যাহার করে বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেন। সুষ্ঠু শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের মাধ্যমে জাতীয় সংসদ প্রতিষ্ঠা করেন। সেই নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ৩৯টি আসনে জয়লাভ করে। সারা দুনিয়া প্রেসিডেন্ট ও পার্লামেন্ট দুটো নির্বাচনের পরিবেশ নিয়েই সন্তোষ প্রকাশ করে। বিশ্বের দেশে দেশে বাংলাদেশের কূটনৈতিক মর্যাদা বৃদ্ধি পায়।

                লেখক : বিএনপির সাবেক তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক

এই বিভাগের আরও খবর
বাজেটের চ্যালেঞ্জ
বাজেটের চ্যালেঞ্জ
পবিত্র ঈদুল আজহা
পবিত্র ঈদুল আজহা
হজ ও ঈদুল আজহা
হজ ও ঈদুল আজহা
পরিবেশ ও কোরবানি
পরিবেশ ও কোরবানি
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
বানরের পিঠা ভাগের পর নির্বাচন
বানরের পিঠা ভাগের পর নির্বাচন
রাজস্ব বাড়ান
রাজস্ব বাড়ান
প্রাথমিকে স্কুল ফিডিং
প্রাথমিকে স্কুল ফিডিং
জলবায়ু পরিবর্তনজনিত বিপর্যয় মানুষের কামাই
জলবায়ু পরিবর্তনজনিত বিপর্যয় মানুষের কামাই
৪০০ হাজিকে পুড়িয়ে হত্যার সেই বর্বরতা
৪০০ হাজিকে পুড়িয়ে হত্যার সেই বর্বরতা
গণহত্যার বিচার
গণহত্যার বিচার
ঋণনির্ভর বাজেট
ঋণনির্ভর বাজেট
সর্বশেষ খবর
জমে উঠেছে রাজধানীর পশুর হাটগুলো, ছোটো গরুর চাহিদা বেশি
জমে উঠেছে রাজধানীর পশুর হাটগুলো, ছোটো গরুর চাহিদা বেশি

১ সেকেন্ড আগে | হাটের খবর

ঈদে বিটিভি চট্টগ্রাম কেন্দ্রের বর্ণিল ঈদ আয়োজন
ঈদে বিটিভি চট্টগ্রাম কেন্দ্রের বর্ণিল ঈদ আয়োজন

২ মিনিট আগে | শোবিজ

ব্রহ্মপুত্রে বাড়ছে পানি, ভাঙনের ঝুঁকিতে ৪ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান
ব্রহ্মপুত্রে বাড়ছে পানি, ভাঙনের ঝুঁকিতে ৪ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে জলাবদ্ধতা নিরসনে উপজেলা প্রশাসনের কাজ শুরু
নারায়ণগঞ্জে জলাবদ্ধতা নিরসনে উপজেলা প্রশাসনের কাজ শুরু

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিলেটে ২৯৪১ ঈদগাহ-মসজিদে ঈদুল আজহার জামাত
সিলেটে ২৯৪১ ঈদগাহ-মসজিদে ঈদুল আজহার জামাত

১৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ভোগান্তি নেই পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে
ভোগান্তি নেই পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীকে নিয়ে পরকীয়ার সন্দেহ, শ্যালিকার হাতে দুলাভাই খুন!
স্ত্রীকে নিয়ে পরকীয়ার সন্দেহ, শ্যালিকার হাতে দুলাভাই খুন!

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্ব পরিবেশ দিবস উপলক্ষে খাগড়াছড়ি পৌরসভার বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
বিশ্ব পরিবেশ দিবস উপলক্ষে খাগড়াছড়ি পৌরসভার বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহেশপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযান: আগ্নেয়াস্ত্রসহ যুবক গ্রেফতার
মহেশপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযান: আগ্নেয়াস্ত্রসহ যুবক গ্রেফতার

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে ১৫ ককটেলসহ ২ যুবক গ্রেফতার
মুন্সিগঞ্জে ১৫ ককটেলসহ ২ যুবক গ্রেফতার

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বনাথে জমে উঠেছে কোরবানির পশুর হাট
বিশ্বনাথে জমে উঠেছে কোরবানির পশুর হাট

১ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

যানজট নেই ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে
যানজট নেই ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জের কোটালিপাড়া উপজেলা কমিটি দিল এনসিপি
গোপালগঞ্জের কোটালিপাড়া উপজেলা কমিটি দিল এনসিপি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্লাস্টিক-পলিথিন দূষণে আক্রান্ত সুন্দরবন
প্লাস্টিক-পলিথিন দূষণে আক্রান্ত সুন্দরবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খালেদা জিয়াকে উপহার দিতে ‘কালো মানিক’ নিয়ে ঢাকার পথে কৃষক সোহাগ
খালেদা জিয়াকে উপহার দিতে ‘কালো মানিক’ নিয়ে ঢাকার পথে কৃষক সোহাগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেয়েকে ওঝার কাছে বিক্রি! অতঃপর...
মেয়েকে ওঝার কাছে বিক্রি! অতঃপর...

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সিদ্ধিরগঞ্জে বিশ্ব পরিবেশ দিবসে শতাধিক বাড়িতে বৃক্ষরোপণ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিশ্ব পরিবেশ দিবসে শতাধিক বাড়িতে বৃক্ষরোপণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুকসুদপুরে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যা
মুকসুদপুরে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শসার দামে সেঞ্চুরি
শসার দামে সেঞ্চুরি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কেউ জানে না আমি  প্লেনটি উড়িয়ে দেবো’
‘কেউ জানে না আমি প্লেনটি উড়িয়ে দেবো’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্নীতিবাজরা নেই, তাই গরুর দাম কম : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
দুর্নীতিবাজরা নেই, তাই গরুর দাম কম : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালপুরে সবুজ বিপ্লব : বসুন্ধরা শুভসংঘের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
লালপুরে সবুজ বিপ্লব : বসুন্ধরা শুভসংঘের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলার পলাতক আসামি গ্রেফতার
পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলার পলাতক আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন তাকে সভাপতির পদ থেকে সরানো হলো জানালেন ফারুক
কেন তাকে সভাপতির পদ থেকে সরানো হলো জানালেন ফারুক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাজেটে গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী কর্মসংস্থান নিয়ে বিশদ পরিকল্পনা নেই : জাগপা
বাজেটে গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী কর্মসংস্থান নিয়ে বিশদ পরিকল্পনা নেই : জাগপা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকার বাতাস আজ ‘স্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘স্বাস্থ্যকর’

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ গ্রিক দার্শনিক সক্রেটিসের জন্মদিন
আজ গ্রিক দার্শনিক সক্রেটিসের জন্মদিন

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

একদিনে সর্বোচ্চ অভিবাসী আটক, যুক্তরাষ্ট্রে বাড়ছে আতঙ্ক
একদিনে সর্বোচ্চ অভিবাসী আটক, যুক্তরাষ্ট্রে বাড়ছে আতঙ্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় ঈদগাহে ঈদের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৭টায়
জাতীয় ঈদগাহে ঈদের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৭টায়

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঈদ উদযাপন ঘিরে নানা কর্মসূচি বিএনপির
ঈদ উদযাপন ঘিরে নানা কর্মসূচি বিএনপির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
খালেদা জিয়ার হাতে গুলশানের বাড়ির কাগজ তুলে দিলেন গণপূর্ত উপদেষ্টা
খালেদা জিয়ার হাতে গুলশানের বাড়ির কাগজ তুলে দিলেন গণপূর্ত উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা-সোহেলের গোলে ভুটানকে হারাল বাংলাদেশ
হামজা-সোহেলের গোলে ভুটানকে হারাল বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বজ্রসহ বৃষ্টি ও ভারী বর্ষণ নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বজ্রসহ বৃষ্টি ও ভারী বর্ষণ নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনের ড্রোন হামলার প্রতিশোধ নেবেন পুতিন; ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
ইউক্রেনের ড্রোন হামলার প্রতিশোধ নেবেন পুতিন; ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানি নারীর বাড়ি থেকে ১০০ বিড়ালের মরদেহ উদ্ধার, অতঃপর…
জাপানি নারীর বাড়ি থেকে ১০০ বিড়ালের মরদেহ উদ্ধার, অতঃপর…

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুক্ষিগত হয়ে গেল জুলাই বিপ্লব?
কুক্ষিগত হয়ে গেল জুলাই বিপ্লব?

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা সফরের টেস্ট দল ঘোষণা, ফিরলেন এবাদত
শ্রীলঙ্কা সফরের টেস্ট দল ঘোষণা, ফিরলেন এবাদত

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগ্রায় রিল বানাতে গিয়ে পানিতে ডুবে প্রাণ গেল ৬ কিশোরীর
আগ্রায় রিল বানাতে গিয়ে পানিতে ডুবে প্রাণ গেল ৬ কিশোরীর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে ২০ কিলোমিটার দীর্ঘ যানজট
ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে ২০ কিলোমিটার দীর্ঘ যানজট

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রতীকসহ নিবন্ধন ফিরে পাচ্ছে জামায়াত : ইসি
প্রতীকসহ নিবন্ধন ফিরে পাচ্ছে জামায়াত : ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজার গোলে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ
হামজার গোলে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের ফল প্রকাশ, উত্তীর্ণ ৬০৫২১
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের ফল প্রকাশ, উত্তীর্ণ ৬০৫২১

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষমতায় গেলে ১৮০ দিনে যা করবে বিএনপি
ক্ষমতায় গেলে ১৮০ দিনে যা করবে বিএনপি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইশরাকের শপথের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় : ইসি
ইশরাকের শপথের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় : ইসি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব আটকে দিলো যুক্তরাষ্ট্র!
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব আটকে দিলো যুক্তরাষ্ট্র!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মা সেতু নির্মাণে মোবাইলে সারচার্জ বন্ধে আইনি নোটিশ
পদ্মা সেতু নির্মাণে মোবাইলে সারচার্জ বন্ধে আইনি নোটিশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ১২ দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
এবার ১২ দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের দিন ৩ বিভাগে বৃষ্টির আভাস
ঈদের দিন ৩ বিভাগে বৃষ্টির আভাস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্স শেষ পর্বের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্স শেষ পর্বের ফল প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আরসিবির জয়োৎসবে পদদলিত হয়ে ১১ জনের মৃত্যু
আরসিবির জয়োৎসবে পদদলিত হয়ে ১১ জনের মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরিয়ায় থাকা তুরস্কের সেনারা এখনই ফিরছে না
সিরিয়ায় থাকা তুরস্কের সেনারা এখনই ফিরছে না

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের বিলাসী জীবন নিয়ে বিতর্কের মুখে প্রধানমন্ত্রী বাবার পদত্যাগ
ছেলের বিলাসী জীবন নিয়ে বিতর্কের মুখে প্রধানমন্ত্রী বাবার পদত্যাগ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমাল ক্লুনির ওপর নিষেধাজ্ঞা দেবে যুক্তরাষ্ট্র?
আমাল ক্লুনির ওপর নিষেধাজ্ঞা দেবে যুক্তরাষ্ট্র?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৭ সাল থেকে মাধ্যমিকে নতুন শিক্ষাক্রম: শিক্ষা উপদেষ্টা
২০২৭ সাল থেকে মাধ্যমিকে নতুন শিক্ষাক্রম: শিক্ষা উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০০ রাজনৈতিক মামলা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত
১০০ রাজনৈতিক মামলা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক নিয়ে ইসলামী ধারার বড় ব্যাংক গঠনের সিদ্ধান্ত
পাঁচ ব্যাংক নিয়ে ইসলামী ধারার বড় ব্যাংক গঠনের সিদ্ধান্ত

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিয়ে করলেন হিনা খান
বিয়ে করলেন হিনা খান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুনে বজ্রঝড়ের আভাস, যেসব অঞ্চলে হতে পারে বন্যা
জুনে বজ্রঝড়ের আভাস, যেসব অঞ্চলে হতে পারে বন্যা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা কি এবং কেন, বিশ্ব প্রতিক্রিয়া কি?
ট্রাম্পের ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা কি এবং কেন, বিশ্ব প্রতিক্রিয়া কি?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির নতুন আর্থিক ও তহবিল পরিচালনা নীতিমালা প্রকাশ
এনসিপির নতুন আর্থিক ও তহবিল পরিচালনা নীতিমালা প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডনে ইউনূস-তারেক বৈঠক হবে কি?
লন্ডনে ইউনূস-তারেক বৈঠক হবে কি?

প্রথম পৃষ্ঠা

বানরের পিঠা ভাগের পর নির্বাচন
বানরের পিঠা ভাগের পর নির্বাচন

সম্পাদকীয়

পবিত্র হজ আজ
পবিত্র হজ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

২০ টাকার নতুন নোট বাতিল চায় হেফাজত
২০ টাকার নতুন নোট বাতিল চায় হেফাজত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

টিউলিপ সিদ্দিকের ১৩ বছরের কর নথি জব্দ দুদকের
টিউলিপ সিদ্দিকের ১৩ বছরের কর নথি জব্দ দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

নাকাল চামড়াশিল্প
নাকাল চামড়াশিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘরমুখো জনস্রোত
ঘরমুখো জনস্রোত

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন এলাকায় বন্যার শঙ্কা
নতুন এলাকায় বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ছাড়াও অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন সম্ভব
আওয়ামী লীগ ছাড়াও অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশি ও ছোট গরুর চাহিদা বেশি
দেশি ও ছোট গরুর চাহিদা বেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

এই ঈদেও জমেছে কেনাকাটা
এই ঈদেও জমেছে কেনাকাটা

পেছনের পৃষ্ঠা

কুক্ষিগত হয়ে গেল জুলাই বিপ্লব?
কুক্ষিগত হয়ে গেল জুলাই বিপ্লব?

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈদে জাতীয় চিড়িয়াখানায় বিশেষ প্রস্তুতি
ঈদে জাতীয় চিড়িয়াখানায় বিশেষ প্রস্তুতি

নগর জীবন

ক্ষমতায় গেলে ১৮০ দিনে যা করবে বিএনপি
ক্ষমতায় গেলে ১৮০ দিনে যা করবে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিযুদ্ধের সংজ্ঞা পরিবর্তন জরুরি কাজ নয়
মুক্তিযুদ্ধের সংজ্ঞা পরিবর্তন জরুরি কাজ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটি ঘোষণা
ছুটি ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈদে ভোটের হাওয়া
ঈদে ভোটের হাওয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার হাতে বাড়ির কাগজ তুলে দিলেন উপদেষ্টা
খালেদা জিয়ার হাতে বাড়ির কাগজ তুলে দিলেন উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মতো উন্নয়নের সবক শোনাচ্ছে সরকার
হাসিনার মতো উন্নয়নের সবক শোনাচ্ছে সরকার

নগর জীবন

সন্ধ্যায় জেল থেকে বের হয়ে রাতেই ডাকাতির প্রস্তুতি!
সন্ধ্যায় জেল থেকে বের হয়ে রাতেই ডাকাতির প্রস্তুতি!

খবর

বাংলাদেশে খেলতে আর কোনো বাধা নেই মিচেলের
বাংলাদেশে খেলতে আর কোনো বাধা নেই মিচেলের

মাঠে ময়দানে

ভুল সংবাদে ব্যবস্থা নেবে সরকার
ভুল সংবাদে ব্যবস্থা নেবে সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

নিষ্ঠুরতার চিত্র জানাতে হবে বিশ্ববাসীকে
নিষ্ঠুরতার চিত্র জানাতে হবে বিশ্ববাসীকে

প্রথম পৃষ্ঠা

নেতানিয়াহুর সস্তা সংস্করণ হচ্ছেন মোদি
নেতানিয়াহুর সস্তা সংস্করণ হচ্ছেন মোদি

পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১ লাখ ড্রোন দিচ্ছে ব্রিটেন
ইউক্রেনকে ১ লাখ ড্রোন দিচ্ছে ব্রিটেন

পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার পবিত্র ঈদুল আজহা
শনিবার পবিত্র ঈদুল আজহা

প্রথম পৃষ্ঠা

জনগণের মতামত ছাড়াই বাজেট ঘোষণা
জনগণের মতামত ছাড়াই বাজেট ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন দফা সময় বাড়িয়েও শেষ হয়নি ৫৫৪ কোটি টাকার কাজ
তিন দফা সময় বাড়িয়েও শেষ হয়নি ৫৫৪ কোটি টাকার কাজ

নগর জীবন

ঈদ ছুটিতে ফুটবল উন্মাদনা
ঈদ ছুটিতে ফুটবল উন্মাদনা

মাঠে ময়দানে