শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১০ আগস্ট, ২০২৪

তারুণ্যে সমৃদ্ধ হোক কৃষি

শাইখ সিরাজ
Not defined
তারুণ্যে সমৃদ্ধ হোক কৃষি

কৃষিনির্ভর অর্থনীতি হওয়ার পরও এক সময় এ দেশে কৃষি ও কৃষক হয়ে উঠেছিল অবহেলিত এক বিষয়। কৃষিকে বলা হতো ‘বাপ-দাদার পেশা’। যে পেশার প্রতি তরুণদের কোনো আগ্রহ ছিল না। অথচ বহুল জনসংখ্যার ক্ষুধার্ত দেশটির খাদ্য চাহিদা পূরণে প্রয়োজন ছিল ব্যাপক ফলনের। প্রয়োজন ছিল আধুনিক কৃষির সঙ্গে কৃষককে পরিচিত করে তোলার। সরকার ও গণমাধ্যমের ব্যাপক প্রচার-প্রচারণায় মাছ চাষ, মুরগি পালন, শাক-সবজি উৎপাদন অর্থাৎ ধান-পাটের কৃষি থেকে কৃষির বৈচিত্র্যায়নের মাধ্যমে কৃষি উন্নয়নের সূচনা হয়েছিল তরুণদের হাতে। আমি বলব, শিক্ষিত তরুণরা যখন কৃষিতে যুক্ত হতে শুরু হলো তখন থেকেই কৃষি বের হতে শুরু হয়েছিল সনাতনী ভাবনা থেকে। তরুণদের ব্যাপক অংশগ্রহণ ছাড়া এই খাতটির প্রকৃত উন্নয়ন সম্ভব ছিল না। আজকের বাংলাদেশের পুষ্টি উন্নয়নে কৃষিতে তরুণদের অংশগ্রহণ যুগান্তকারী ভূমিকা রেখেছে। এক সময় গ্রামাঞ্চলে হাঁস-মুরগি, গরু-ছাগল পালনই ছিল কৃষকের বাড়তি আয়ের উৎস। কিন্তু তরুণরা হাঁস-মুরগি পালন, গরুর খামার বা মাছের খামার করে শুধু নিজেই স্বাবলম্বী হননি, অনেকের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করেছেন এমন হাজার হাজার মানুষের গল্প গত ৪০ বছরে আমি তুলে ধরেছি। বাংলাদেশে মোট জনসংখ্যার এক-তৃতীয়াংশই তরুণ। এ দেশের কর্মসংস্থানেও তারুণ্যের ভূমিকা অসামান্য। বাংলাদেশের উন্নয়নের পরিসংখ্যানে চোখ রাখলে আমরা দেখতে পাই, আমাদের শিক্ষার হার বেড়েছে কিন্তু সে অনুপাতে বাড়েনি কর্মসংস্থান। প্রতিবছর নতুন নতুন মুখ যুক্ত হচ্ছে বেকারত্বের ঘরে। বর্তমান তরুণ সমাজের বড় অংশই বেকার, অনিশ্চিত জীবনের পথে। কোনো দেশের জনশক্তির তুলনায় কর্মসংস্থানের স্বল্পতার ফলে সৃষ্ট সমস্যাই বেকার সমস্যা। বাংলাদেশের অগ্রগতি ও উন্নয়নের পথে যেসব প্রতিবন্ধকতা রয়েছে, বেকার সমস্যা এর মধ্যে অন্যতম।

বড় শিল্পোদ্যোক্তা থেকে ছোট চাকরিজীবী বা ব্যবসায়ী অনেকেই খুঁজে নিচ্ছেন কৃষিভিত্তিক ব্যবসা-বাণিজ্য। আজ আমাদের তারুণ্যের শক্তি পরীক্ষিত। তারা যে কোনো পরিস্থিতিকে পাল্টে দিতে পারে। এই শক্তি ইতিবাচকভাবে যে খাতেই কাজে লাগানো যায় পরিবর্তন আনবেই

৪০ বছরে বাংলাদেশে কৃষির যে পটপরিবর্তন আমার দেখার সুযোগ হয়েছে, আর বছর ২০ ধরে বিশ্ব কৃষির যে রূপরেখা দেখে এসেছি, তাতে ভবিষ্যৎ ভাবনার জায়গাটিতে বারবার মনে হয়েছে, শিক্ষিত তরুণদেরই পৃথিবীকে এগিয়ে নিতে প্রস্তুত করতে হবে। দুঃখজনক হলেও সত্যি, পোশাকশিল্পসহ অন্যান্য শিল্প নিয়ে আমরা যতটা অগ্রসর হওয়ার কথা চিন্তা করেছি, কৃষিশিল্প নিয়ে ততটা ভাবিনি। আমরা ভেবেছি, কৃষক তাঁর মতো করেই তাঁর নিজের খাদ্যের পাশাপাশি আমাদের খাদ্য উৎপাদন করবেন। আমরা নামমাত্র মূল্যে তা কিনে নেব, যদি উৎপাদন না-ও করতে পারেন, তবে আমদানি করে আনব। কিন্তু উন্নত বিশ্ব সব সময়ই বুঝেছে, নিজের খাদ্য নিজেদেরই উৎপাদন করতে হবে। তাই তারা কৃষি উৎপাদন বাড়ানোর পাশাপাশি কৃষিশিল্প নিয়ে ভেবেছে। আমি ২০০৪-০৫ সালে চীন ও জাপানে গিয়ে দেখেছি কৃষি ও কৃষকের উন্নয়নে রাষ্ট্র তাদের কীভাবে তৈরি করেছে, সুযোগ দিয়েছে, সব ধরনের পরিবর্তনের সঙ্গে তাদের খাপ খাইয়ে নিয়ে আধুনিক করে তুলেছে। কৃষিকে একটা সমন্বিত খাত হিসেবে সাজিয়ে নিয়েছে তারা। কৃষকের সঙ্গে বীজ উৎপাদনকারী, সার উৎপাদনকারী, আবহাওয়ার বার্তা প্রদানকারী, ফসলবিমা ও ঋণের জন্য ব্যাংককে যুক্ত করে দিয়েছে। কৃষকের বাজার নিয়ে তাঁকে ভাবতে হয়নি। সব দিক থেকেই সেবা নিশ্চিত করেছে। ফলে কৃষক তাঁর সম্পূর্ণ মনোযোগ ফসল উৎপাদনে দিতে পেরেছেন। নিজের উন্নয়নের কথা ভাবতে পেরেছেন। আমাদের কৃষক এখন পর্যন্ত নতুন প্রযুক্তি সম্পর্কে জানেন না। জানেন না, বৃষ্টি কখন হবে, কী পরিমাণ সার বা কীটনাশক দিতে হবে। ফসলবিমার সুযোগ সেভাবে পাচ্ছেন না তাঁরা। এমনকি আমার কৃষি বাজেট কৃষকের বাজেট অনুষ্ঠানে কৃষক লাগাতার অভিযোগ করে গেছেন, ব্যাংকে গেলে কৃষক ঋণ পান না। আমাদের কৃষককে যতক্ষণ পর্যন্ত বীজ-সার-কীটনাশক, তথ্যসেবা, ব্যাংকের ঋণ, আবহাওয়া বার্তা, বিমা ইত্যাদির সেবা নিশ্চিত না করতে পারব, ততক্ষণ অবধি প্রকৃত কৃষির উন্নয়ন সম্ভব নয়। বলছিলাম, পরিবর্তিত সময়ে কে হবেন আগামী প্রজন্মের কৃষক। শিক্ষিত তরুণরা এখন কৃষির প্রতি আগ্রহী হয়ে উঠছেন। এর কারণ স্মার্ট কৃষি। এরই পরিপ্রেক্ষিতে নেদারল্যান্ডসের রয়্যাল আইকোলকাম্পের কথা মনে পড়ছে। রয়্যাল আইকোলকাম্প মূলত কৃষি প্রযুক্তি ও অরগানিক কৃষি নিয়ে গবেষণা করে। আইকোলকাম্পের বিজনেস ইনোভেশন স্ট্র্যাটেজি বিভাগের ড. ইয়োখেন ফরুবিখ বলছিলেন, এখনকার কৃষি হচ্ছে ‘সেক্সি কৃষি’, যার কারণে তরুণরা এখানে যুক্ত হচ্ছেন এবং তাঁদের হাত ধরেই ক্রমাগত পাল্টে চলেছে কৃষিচিত্র। করোনা-পরবর্তী বিশ্বে মানুষের চিন্তার পরিবর্তন এসেছে। মানুষ বুঝতে পেরেছে খাদ্য উৎপাদনই উন্নয়নের মূল উপকরণ। বেঁচে থাকতে হলে খাদ্য খেতে হবে। সারা পৃথিবীই খাদ্যশিল্প নিয়ে নতুন করে ভাবছে। একদিকে যান্ত্রিক কৃষির সুনিশ্চিত উৎপাদন, অন্যদিকে কৃষি বাণিজ্যের প্রসার। ফলে ব্যবসায়ীরা কৃষি খাতে বিনিয়োগ করতে শুরু করেছেন। আমাদের দেশের ক্ষুদ্র কৃষকের পক্ষে এত বিনিয়োগ সম্ভব নয়। এ কারণে কৃষি উৎপাদন থেকে কৃষি বাণিজ্য চলে যাবে ব্যবসায়ীদের হাতে। ক্ষুদ্র ও মাঝারি কৃষক এই প্রযুক্তির কৃষি থেকে ছিটকে পড়বেন। প্রযুক্তি সম্পর্কে জানা-বোঝা হবে কৃষিতে দক্ষ হওয়ার মূল জ্ঞান। আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স সব তথ্যই কৃষকের কাছে তুলে ধরবে। প্রযুক্তি নিজেই সব কাজ সম্পন্ন করতে পারবে। যে কৃষক স্মার্ট ফার্মিংয়ে ড্রোন, স্যাটেলাইট ইমেজ, সেন্সর ও জিপিএসের মতো প্রযুক্তিকে আরও দক্ষতার সঙ্গে ব্যবহার করবেন, তিনি হয়ে উঠবেন সফল। ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধি এবং আবহাওয়া অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত। নিয়ন্ত্রিত তাপমাত্রা এবং আলোসহ ইনডোর ফার্মিং উন্নত দেশগুলোতে প্রাধান্য পাচ্ছে। আমাদের কৃষি এখনো আবহাওয়ানির্ভর। কিছু ফসলের অঙ্কুরোদ্গম এবং বিকাশের জন্য উচ্চ বা নিম্ন তাপমাত্রার প্রয়োজন হয়। উপরন্তু আর্দ্রতা, কীটপতঙ্গের উপদ্রব এবং রোগের সঙ্গে তাপমাত্রা একত্র করে পূর্বাভাসের প্রয়োজনীয়তা অনেক বেশি। ওয়েদার মনিটরিং প্রযুক্তির মাধ্যমে পূর্বাভাস দিয়ে ফসল সুরক্ষা, বপন, ফসল কাটার পাশাপাশি অন্যান্য কৃষি কার্যক্রমের পরিকল্পনায় সহায়তা পাবেন কৃষক। আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ প্রযুক্তির মাধ্যমে কৃষক বায়ু এবং মাটির তাপমাত্রা, মাটির আর্দ্রতা, সামগ্রিক আর্দ্রতা, বাতাসের গতি, দিক এবং বৃষ্টিপাতের মতো বিষয় সম্পর্কে ওয়াকিবহাল থাকতে পারেন। এমনকি নানান তথ্যের পাশাপাশি বৃষ্টি পরিমাপের একটি তথ্য পেতে পারেন। এমন প্রযুক্তি সেবা কৃষকের কাছে পৌঁছে দিতে হবে। আন্তর্জাতিকভাবে কয়েক দশকের মধ্যে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ কৃষি উদ্ভাবন হচ্ছে প্রিসিশন অ্যাগ্রিকালচার’। প্রিসিশন অ্যাগ্রিকালচার প্রযুক্তি আজকের কৃষিতে একটি বড় গেমচেঞ্জার হতে পারে। এর মাধ্যমে অধিক পরিমাণ কৃষি উৎপাদনের জন্য সঠিক সময়ে, সঠিক পরিমাণ পানি, সার, কীটনাশক ইত্যাদি প্রয়োগ করা হয়, যাতে সঠিক পরিমাণ ফসল, মাটি সঠিক সময়ে ও স্থানে স্বাস্থ্য এবং উৎপাদনশীলতার জন্য যা প্রয়োজন তা পায়।

বিশ্ব কৃষির সঙ্গে পাল্লা দিতে আমাদের কৃষিকে আধুনিক করার তাগিদ আমি বহুদিন ধরে দিয়ে আসছি। চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের এই সময়ে কৃষিতে বহুমুখী প্রযুক্তির ব্যবহারের পাশাপাশি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাসহ ইন্টারনেট অব থিংসের ব্যবহার বাড়াতে হবে। আর এ জন্য আমাদের তরুণদের প্রস্তুত করতে হবে। এতে প্রশিক্ষণ আর গবেষণার কোনো বিকল্প নেই। বলার অপেক্ষা রাখে না, আমাদের তরুণদের হাত ধরেই কৃষি বাণিজ্যের পথ দীর্ঘ হচ্ছে। হাতের মোবাইল ফোনটি হয়ে উঠেছে তথ্যের ভান্ডার।

বড় শিল্পোদ্যোক্তা থেকে ছোট চাকরিজীবী বা ব্যবসায়ী অনেকেই খুঁজে নিচ্ছেন কৃষিভিত্তিক ব্যবসা-বাণিজ্য। আজকে আমাদের তারুণ্যের শক্তি পরীক্ষিত। তারা যে কোনো পরিস্থিতিকে পাল্টে দিতে পারে। এই শক্তি ইতিবাচকভাবে যে খাতেই কাজে লাগানো যায় পরিবর্তন আনবেই। বিশেষ করে কৃষিতে কার্যকরী পরিবর্তন আনতে তারুণ্যের বিকল্প নেই। আমরা তাদের দিকেই তাকিয়ে আছি।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বৈশ্বিক দুর্যোগ ও সভ্যতার সংকট
বৈশ্বিক দুর্যোগ ও সভ্যতার সংকট
রোহিঙ্গা সংকট
রোহিঙ্গা সংকট
বিজয় দিবস
বিজয় দিবস
আল্লাহর ইচ্ছায় আসে বিজয়
আল্লাহর ইচ্ছায় আসে বিজয়
খাদের কিনারে রাজনীতি! কোথায় যাচ্ছে দেশ!
খাদের কিনারে রাজনীতি! কোথায় যাচ্ছে দেশ!
মুক্তিযুদ্ধ ও জন-উত্থান
মুক্তিযুদ্ধ ও জন-উত্থান
স্বাস্থ্যসেবা
স্বাস্থ্যসেবা
নির্বাচন বিতর্ক
নির্বাচন বিতর্ক
বাণী
বাণী
দীনের দায়ীদের জন্য নসিহত
দীনের দায়ীদের জন্য নসিহত
দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত
দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত
বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা
বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা
সর্বশেষ খবর
২৮ ঘণ্টায়ও উদ্ধার হয়নি নদীতে নিখোঁজ যুবক
২৮ ঘণ্টায়ও উদ্ধার হয়নি নদীতে নিখোঁজ যুবক

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নড়াইল জেলা আওয়ামী লীগের ১৮ নেতাকর্মী কারাগারে
নড়াইল জেলা আওয়ামী লীগের ১৮ নেতাকর্মী কারাগারে

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক নজরে জাকির হুসেন
এক নজরে জাকির হুসেন

৩৫ মিনিট আগে | শোবিজ

চলে গেলেন বিখ্যাত তবলাবাদক জাকির হুসেন
চলে গেলেন বিখ্যাত তবলাবাদক জাকির হুসেন

৫০ মিনিট আগে | শোবিজ

মগবাজারে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
মগবাজারে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার, গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার, গ্রেফতার ১

১ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শেষ হলো হজ নিবন্ধন, খরচ কমিয়েও ৫৭ হাজার কোটা ফাঁকা
শেষ হলো হজ নিবন্ধন, খরচ কমিয়েও ৫৭ হাজার কোটা ফাঁকা

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা গণতন্ত্রের স্থায়ী কবর রচনা করতে চেয়েছিলেন: মেজর হাফিজ
শেখ হাসিনা গণতন্ত্রের স্থায়ী কবর রচনা করতে চেয়েছিলেন: মেজর হাফিজ

২ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মহান বিজয় দিবস ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে সেনাবাহিনীতে অনারারী কমিশন প্রদান
মহান বিজয় দিবস ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে সেনাবাহিনীতে অনারারী কমিশন প্রদান

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পঞ্চগড়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা
পঞ্চগড়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

শীতলক্ষ্যা নদী থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
শীতলক্ষ্যা নদী থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বীরের দেশ বাংলাদেশ বিশ্বে স্বমহিমায় প্রতিষ্ঠা লাভ করবে : রাষ্ট্রপতি
বীরের দেশ বাংলাদেশ বিশ্বে স্বমহিমায় প্রতিষ্ঠা লাভ করবে : রাষ্ট্রপতি

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

কুতুবদিয়ায় তিন জেলে নিখোঁজ
কুতুবদিয়ায় তিন জেলে নিখোঁজ

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে পুলিশের অভিযানে আটক ৩১
নাটোরে পুলিশের অভিযানে আটক ৩১

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে মঈন খানের বৈঠক
চীনের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে মঈন খানের বৈঠক

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের কানের দুলের জন্য স্কুলছাত্রীকে হত্যা, প্রধান আসামি গ্রেফতার
স্বর্ণের কানের দুলের জন্য স্কুলছাত্রীকে হত্যা, প্রধান আসামি গ্রেফতার

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

রাষ্ট্র ও জনকল্যাণের জন্য তারেক রহমান ঘোষিত ৩১ দফা বাস্তবায়ন করতে হবে : রুমানা মাহমুদ
রাষ্ট্র ও জনকল্যাণের জন্য তারেক রহমান ঘোষিত ৩১ দফা বাস্তবায়ন করতে হবে : রুমানা মাহমুদ

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্তর্জাতিক ও বিদেশি ক্রিকেটে সাকিবের বোলিং নিষিদ্ধ
আন্তর্জাতিক ও বিদেশি ক্রিকেটে সাকিবের বোলিং নিষিদ্ধ

৩ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইসিইউতে বিখ্যাত তবলাবাদক জাকির হুসেন
আইসিইউতে বিখ্যাত তবলাবাদক জাকির হুসেন

৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে নবীন বরণ অনুষ্ঠিত
চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে নবীন বরণ অনুষ্ঠিত

৩ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপাল কাবাডি লিগে দল পেলেন ৫ বাংলাদেশি
নেপাল কাবাডি লিগে দল পেলেন ৫ বাংলাদেশি

৩ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বরিশাল মেডিকেলের ব্লাড ব্যাংকের তিন ক্লাব তালাবদ্ধ
বরিশাল মেডিকেলের ব্লাড ব্যাংকের তিন ক্লাব তালাবদ্ধ

৩ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

মালয়েশিয়ার ইসলামী দলের সঙ্গে জামায়াত নেতাদের বৈঠক
মালয়েশিয়ার ইসলামী দলের সঙ্গে জামায়াত নেতাদের বৈঠক

৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ইসলামের আদর্শ দিয়ে মানুষের মন জয় করতে হবে: গোলাম পরওয়ার
ইসলামের আদর্শ দিয়ে মানুষের মন জয় করতে হবে: গোলাম পরওয়ার

৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

শৈত্য-প্রবাহ ও বৃষ্টি নিয়ে নতুন তথ্য দিল আবহাওয়া অফিস
শৈত্য-প্রবাহ ও বৃষ্টি নিয়ে নতুন তথ্য দিল আবহাওয়া অফিস

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদন শুরু পহেলা জানুয়ারি, পরীক্ষা এপ্রিলে
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদন শুরু পহেলা জানুয়ারি, পরীক্ষা এপ্রিলে

৩ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাউবির এইচএসসির (নিশ-১) ফল প্রকাশ
বাউবির এইচএসসির (নিশ-১) ফল প্রকাশ

৩ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে বিএনপি নেতাদের সাক্ষাৎ
পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে বিএনপি নেতাদের সাক্ষাৎ

৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

বৈষম্যহীন দেশ গড়ার প্রত্যাশা
বৈষম্যহীন দেশ গড়ার প্রত্যাশা

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে বিএনপির গণসংযোগ ও সভা
চাঁদপুরে বিএনপির গণসংযোগ ও সভা

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সব সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী মহার্ঘ্য ভাতা পাবেন: জনপ্রশাসন সচিব
সব সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী মহার্ঘ্য ভাতা পাবেন: জনপ্রশাসন সচিব

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের গ্রেফতার অভিযান আরও জোরদারের সিদ্ধান্ত: উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের গ্রেফতার অভিযান আরও জোরদারের সিদ্ধান্ত: উপদেষ্টা

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

৭ বছর পর সমাবেশ মঞ্চে আসছেন খালেদা জিয়া
৭ বছর পর সমাবেশ মঞ্চে আসছেন খালেদা জিয়া

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

তাহেরিকে গ্রেফতার করতে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ
তাহেরিকে গ্রেফতার করতে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে সিরিয়ার সর্বোচ্চ পর্বত তড়িঘড়ি দখল করে নিল ইসরায়েল
যে কারণে সিরিয়ার সর্বোচ্চ পর্বত তড়িঘড়ি দখল করে নিল ইসরায়েল

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে সম্ভবত ড. ইউনূসই একমাত্র নেতা, যার এত যোগ্যতা রয়েছে
পৃথিবীতে সম্ভবত ড. ইউনূসই একমাত্র নেতা, যার এত যোগ্যতা রয়েছে

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট
আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট

১৫ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

সেই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
সেই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৬ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিরোধীদের ‘সন্ত্রাসবাদী’ হিসেবে প্রচার করত আওয়ামী লীগ: যুক্তরাষ্ট্র
বিরোধীদের ‘সন্ত্রাসবাদী’ হিসেবে প্রচার করত আওয়ামী লীগ: যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে তেল-গ্যাসের নতুন বিশাল খনির সন্ধান
পাকিস্তানে তেল-গ্যাসের নতুন বিশাল খনির সন্ধান

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসাদের পতনের পর সিরিয়ায় রাশিয়ার নতুন কৌশল
আসাদের পতনের পর সিরিয়ায় রাশিয়ার নতুন কৌশল

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে প্রথম রাশিয়ার সাথে যুদ্ধে অংশ নিলেন উত্তর কোরিয়ার সেনারা
ইউক্রেনে প্রথম রাশিয়ার সাথে যুদ্ধে অংশ নিলেন উত্তর কোরিয়ার সেনারা

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা
রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা

১৯ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

দাবি পূরণ না হলে ১ জানুয়ারি থেকে ডিম-মুরগি উৎপাদন বন্ধ: পোল্ট্রি অ্যাসোসিয়েশন
দাবি পূরণ না হলে ১ জানুয়ারি থেকে ডিম-মুরগি উৎপাদন বন্ধ: পোল্ট্রি অ্যাসোসিয়েশন

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

কু-প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় শ্যালিকাকে গলা কেটে হত্যা
কু-প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় শ্যালিকাকে গলা কেটে হত্যা

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলি সেনাদের কবর রচনা করা হবে : আইআরজিসি প্রধান
সিরিয়ায় ইসরায়েলি সেনাদের কবর রচনা করা হবে : আইআরজিসি প্রধান

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন নেইমার
২০২৬ বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন নেইমার

১৪ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ কোরিয়ার গণতান্ত্রিক আন্দোলনে তারেক রহমানের সংহতি প্রকাশ
দক্ষিণ কোরিয়ার গণতান্ত্রিক আন্দোলনে তারেক রহমানের সংহতি প্রকাশ

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় ইসরায়েলি আগ্রাসন, মুখ খুললেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি
সিরিয়ায় ইসরায়েলি আগ্রাসন, মুখ খুললেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিজয় দিবসের কর্মসূচি ঘোষণা জামায়াতে ইসলামীর
বিজয় দিবসের কর্মসূচি ঘোষণা জামায়াতে ইসলামীর

৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‘পিলখানা হত্যাকাণ্ড নিয়ে আপাতত কমিশন গঠন সম্ভব হচ্ছে না’
‘পিলখানা হত্যাকাণ্ড নিয়ে আপাতত কমিশন গঠন সম্ভব হচ্ছে না’

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

হিজাব না পরে কনসার্টে গান, গ্রেফতার ইরানের গায়িকা
হিজাব না পরে কনসার্টে গান, গ্রেফতার ইরানের গায়িকা

১২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

গোপালগঞ্জ শহরে বিএনপির মোটর শোভাযাত্রা
গোপালগঞ্জ শহরে বিএনপির মোটর শোভাযাত্রা

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রলীগ নেত্রী নদী গ্রেফতার
ছাত্রলীগ নেত্রী নদী গ্রেফতার

১৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

নুসরাতের সাথে বিচ্ছেদ: এবার যে নায়িকার সঙ্গে প্রেম নিখিলের
নুসরাতের সাথে বিচ্ছেদ: এবার যে নায়িকার সঙ্গে প্রেম নিখিলের

১৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

আল্লু অর্জুন গ্রেপ্তারের পর লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে ‘পুষ্পা টু’র আয়
আল্লু অর্জুন গ্রেপ্তারের পর লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে ‘পুষ্পা টু’র আয়

১১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

আগামী বাজেটে ব্যবসায়ীদের জন্য প্রণোদনা কমবে : অর্থ উপদেষ্টা
আগামী বাজেটে ব্যবসায়ীদের জন্য প্রণোদনা কমবে : অর্থ উপদেষ্টা

১০ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

বঞ্চিত ৭৬৪ সাবেক কর্মকর্তা পদ-পদবিসহ যে সুবিধা পাবেন, জানালেন জ্যেষ্ঠ সচিব
বঞ্চিত ৭৬৪ সাবেক কর্মকর্তা পদ-পদবিসহ যে সুবিধা পাবেন, জানালেন জ্যেষ্ঠ সচিব

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

কুকুরকে ধর্ষণ, হাতেনাতে ধরা যুবক
কুকুরকে ধর্ষণ, হাতেনাতে ধরা যুবক

১৩ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শেখ পরিবারের দুর্নীতি অনুসন্ধানে হাইকোর্টের রুল
শেখ পরিবারের দুর্নীতি অনুসন্ধানে হাইকোর্টের রুল

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মূল্যস্ফীতির ফাঁদে মধ্যবিত্ত
মূল্যস্ফীতির ফাঁদে মধ্যবিত্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানুষ গুমের ভয়ংকর পদ্ধতি
মানুষ গুমের ভয়ংকর পদ্ধতি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্র সংস্কারে নতুন অধ্যায়
রাষ্ট্র সংস্কারে নতুন অধ্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

মেজর জিয়ার নেতৃত্বে আমরা বিদ্রোহ করি
মেজর জিয়ার নেতৃত্বে আমরা বিদ্রোহ করি

মহান স্বাধীনতা দিবসের বিশেষ আয়োজন

পরিকল্পিতভাবে আব্বাকে হত্যা করা হয়েছে
পরিকল্পিতভাবে আব্বাকে হত্যা করা হয়েছে

নগর জীবন

ইজতেমা নিয়ে ষড়যন্ত্র হচ্ছে
ইজতেমা নিয়ে ষড়যন্ত্র হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

সবকিছু এখনো বেহাল
সবকিছু এখনো বেহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি ভোট চুরিতে জড়িত কর্মকর্তাদের বিচার চায়
বিএনপি ভোট চুরিতে জড়িত কর্মকর্তাদের বিচার চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান বিজয় দিবস আজ
মহান বিজয় দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদের কিনারে রাজনীতি! কোথায় যাচ্ছে দেশ!
খাদের কিনারে রাজনীতি! কোথায় যাচ্ছে দেশ!

সম্পাদকীয়

সমাবেশে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া
সমাবেশে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

বৈশ্বিক দুর্যোগ ও সভ্যতার সংকট
বৈশ্বিক দুর্যোগ ও সভ্যতার সংকট

সম্পাদকীয়

আজীবন সম্মাননা পাচ্ছেন শফিক রেহমান
আজীবন সম্মাননা পাচ্ছেন শফিক রেহমান

নগর জীবন

বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা
বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা

প্রথম পৃষ্ঠা

মুফতি তাহেরীর মামলা প্রত্যাহার দাবিতে মানববন্ধন
মুফতি তাহেরীর মামলা প্রত্যাহার দাবিতে মানববন্ধন

নগর জীবন

অভিযোগ তদন্তে নিষ্ক্রিয়তা প্রশ্নে রুল
অভিযোগ তদন্তে নিষ্ক্রিয়তা প্রশ্নে রুল

প্রথম পৃষ্ঠা

তামাবিল স্থলবন্দর অচল রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার
তামাবিল স্থলবন্দর অচল রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

কথিত বুদ্ধিজীবীরা যুগ যুগ ধরে ষড়যন্ত্র করছে
কথিত বুদ্ধিজীবীরা যুগ যুগ ধরে ষড়যন্ত্র করছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নভোচারীর মুখে মহাকাশের গল্প
নভোচারীর মুখে মহাকাশের গল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ দিনের বিশেষ সুযোগ পাচ্ছেন নতুন ভোটাররা
১৫ দিনের বিশেষ সুযোগ পাচ্ছেন নতুন ভোটাররা

নগর জীবন

সমালোচনা মানে বিরোধিতা নয়
সমালোচনা মানে বিরোধিতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নলকূপের নিয়ন্ত্রণ নিতে মরিয়া প্রভাবশালী চক্র
নলকূপের নিয়ন্ত্রণ নিতে মরিয়া প্রভাবশালী চক্র

নগর জীবন

মুক্তিযুদ্ধ ও জন-উত্থান
মুক্তিযুদ্ধ ও জন-উত্থান

সম্পাদকীয়

আওয়ামী লীগ চেতনা ব্যবসায়ী
আওয়ামী লীগ চেতনা ব্যবসায়ী

নগর জীবন

স্বাধীন বাংলা ক্রিকেট দলও প্রস্তুত ছিল
স্বাধীন বাংলা ক্রিকেট দলও প্রস্তুত ছিল

মাঠে ময়দানে

সাত জেলায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১১
সাত জেলায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১১

দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ ও শ্রমিক লীগের দুই নেতা গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগ ও শ্রমিক লীগের দুই নেতা গ্রেপ্তার

নগর জীবন

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটেও নিষিদ্ধ হচ্ছেন সাকিব!
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটেও নিষিদ্ধ হচ্ছেন সাকিব!

প্রথম পৃষ্ঠা

দালালের মাধ্যমে ঢুকছে রোহিঙ্গা
দালালের মাধ্যমে ঢুকছে রোহিঙ্গা

পেছনের পৃষ্ঠা