শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ০২:০২, সোমবার, ১৬ ডিসেম্বর, ২০২৪

রাষ্ট্র সংস্কারের নতুন অধ্যায়

শিমুল মাহমুদ
প্রিন্ট ভার্সন
রাষ্ট্র সংস্কারের নতুন অধ্যায়

লাখো শহীদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত মহান বিজয়ের ৫৩ বছরপূর্তি আজ। ১৯৭১ সালের এই দিনে দীর্ঘ ৯ মাসের সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে দখলদার পাকিস্তান বাহিনীমুক্ত হয় প্রিয় মাতৃভূমি। পৃথিবীর মানচিত্রে অভ্যুদয় ঘটে স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশের। তৎকালীন পশ্চিম পাকিস্তানের শাসকগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে সীমাহীন বৈষম্য ও বঞ্চনার অভিযোগ তুলে নিজেদের মুক্তির সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়ে মুক্তি আকাক্সক্ষী বাঙালি। পাকিস্তান বাহিনী নিরস্ত্র মানুষের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়লে বাংলাদেশ তথা পূর্ব পাকিস্তানের সর্বস্তরের মানুষ দল-মত ভুলে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আহ্বানে মরণপণ স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশ নেয় ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতে, ২৬ মার্চের প্রথম প্রহরে। ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর বাঙালির শৌর্যবীর্যের   স্বীকৃতি হিসেবে বিশ্ব মানচিত্রে ঠাঁই করে নেয় নতুন মানচিত্র, নতুন পতাকা, নতুন রাষ্ট্র বাংলাদেশ।

স্বাধীনতার পর গত ৫২ বছরে বাংলাদেশ যে বঞ্চনা-বৈষম্যের বিরুদ্ধে লড়াই করেছিল তা থেকে সাধারণ মানুষের আজও মুক্তি মেলেনি। এই সময়ে আমাদের জাতিগত সমৃদ্ধি, নিজস্ব সক্ষমতা বেড়েছে। বিশ্বজুড়ে রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশের অবস্থান সংহত হয়েছে। কিন্তু ধনী-গরিবের বৈষম্য দূর হয়নি। মানুষের মধ্যে বিভেদ, বৈরিতা, বঞ্চনা কমেনি। সমাজের সর্বস্তরে একটি সুবিধাভোগী শ্রেণির উদ্ভব হয়েছে।

অভিযোগ ওঠে, মহান স্বাধীনতার নেতৃত্বদানকারী রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগের হাতেই সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এ দেশের মানবাধিকার। সর্বশেষ শেখ হাসিনার নেতৃত্বে  আওয়ামী লীগ সরকারের ১৫ বছরের শাসনামলে গণতন্ত্র ধ্বংস, ভোটাধিকার উপেক্ষা ও মানবাধিকার ভূলুণ্ঠিত হয়েছে সবচেয়ে বেশি। মানুষের মৌলিক মানবাধিকার বলতে কিছুই ছিল না, দুর্নীতির শিখরে ওঠে বাংলাদেশ। গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাসহ রাষ্ট্রের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান পরিকল্পিতভাবে ধ্বংস করা হয়েছিল। মানুষকে ভোট কেন্দ্রে যেতে দেওয়া হয়নি, ভোট ছাড়াই নেতা নির্বাচিত হয়ে গেছেন ক্ষমতাসীনরা। এমনকি নির্বাচনের আগে প্রতিপক্ষ প্রার্থীকে আটকে রেখে প্রার্থীবিহীন-প্রতিদ্বন্দ্বিতাহীন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে দেশে। বিরুদ্ধ মত উপেক্ষিত ও ক্ষেত্রবিশেষে নিপীড়িত হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীগুলোকে রাষ্ট্রীয় দমন-পীড়নের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে। 

একটি রক্তক্ষয়ী সফল মুক্তিযুদ্ধের মধ্যদিয়ে স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয় ঘটলেও বিগত ৫২ বছরে এ দেশের মানুষ বারবার বঞ্চিত হয়েছে তাদের প্রতিনিধি নির্বাচনের সুযোগ থেকে। সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা অনুযায়ী যথারীতি সরকার বদল হয়েছে, কিন্তু শাসনব্যবস্থার কোনো পরিবর্তন হয়নি। এ কারণেই দেশ পরিচালনার দায়িত্বে থাকা আওয়ামী লীগ, বিএনপি ও জাতীয় পার্টির মধ্যে গুণগত কোনো পার্র্থক্য দেখেনি জনগণ। নির্বাচনে জনগণ যখনই সুযোগ পেয়েছে সরকার বদল করেছে। কিন্তু দুঃশাসন, চুরি, দুর্নীতি, লুটপাট, বিরুদ্ধ মত দমনের প্রক্রিয়া বন্ধ হয়নি। জনগণ বারবার হতাশ হয়েছে। এভাবেই চলছিল অনেক বছর। জনগণের হাতে পাঁচ বছর পরপর সরকার বদলানোর ভোটের ক্ষমতা ছাড়া আর কিছুই ছিল না। তার পরও এর ব্যত্যয় ঘটিয়ে বিএনপি প্রথমে ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি ও পরে ২০০৭ সালে এবং আওয়ামী লীগ ২০১৪, ২০১৯ ও ২০২৪ সালে গায়ের জোরে ক্ষমতায় থাকতে গিয়ে নির্বাচনের প্রহসন করে। মানুষের ভোটের ক্ষমতা ছিনতাই হয়ে যায়। মানুষ গোপনে ও প্রকাশ্যে ক্ষুব্ধ-বিক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে। তারই প্রতিফলন চব্বিশের ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান। গণ অভ্যুত্থানের মুখে ৫ আগস্ট স্বৈরাচার শেখ হাসিনার সরকারের পতন এবং দেশত্যাগ। 

বিশেষজ্ঞরা বলেন, সুশাসন ও ন্যায়বিচার গণতন্ত্রেরই অনুষঙ্গী। আমাদের রাজনৈতিক দলগুলো ক্ষমতায় গিয়ে সেই ক্ষমতা টিকিয়ে রাখতে গণতন্ত্র হরণ করেছে, সেই সঙ্গে সুশাসনও। দুঃশাসনে বিষিয়ে তুলেছে মানুষের মন। এশিয়ার ক্ষুদ্র জেলেপল্লি থেকে বিকশিত সিঙ্গাপুর তার জনগণের মন জয় করেছে সুশাসন দিয়ে। আমাদের কাছাকাছি সময়ে স্বাধীন হয় তারা। আমাদের চেয়ে মাত্র ছয় বছর আগে, ১৯৬৫ সালে। সেই সিঙ্গাপুর আমাদের চেয়ে শত গুণ এগিয়ে গেছে। কিন্তু দুঃশাসন, দুর্নীতি, দুর্বৃত্তায়নের কারণে আমরা পেছনেই পড়ে আছি। গণতন্ত্রকে কবরে পাঠিয়ে জাতির ভবিষ্যৎকে কবরের অন্ধকারে ঢেকে দিয়েছি। 

এমন অসংখ্য অসংগতির জের ধরে এ বছর জুলাই মাসে ছাত্র-জনতার বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন ও জুলাই বিপ্লবের মধ্য দিয়ে রাষ্ট্রের নতুন আবির্ভাবের পথরেখা উন্মোচিত হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারের নেতৃত্বে রাষ্ট্র সংস্কারের বিষয়টি নতুন করে সামনে চলে এসেছে। বলা হচ্ছে, পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে রাষ্ট্র কাঠামোর বিদ্যমান অব্যবস্থা-অসংগতি দূর করার সুযোগ এসেছে। এর আগে বিএনপি রাষ্ট্র সংস্কারের জন্য ২০২৩ সালের ১১ জুলাই ৩১ দফা কর্মসূচি ঘোষণা করে। এই কর্মসূচি নিয়ে দলটির নেতারা মাঠপর্যায়ে কাজ করতে শুরু করেছেন। স্বাধীনতার অর্ধশতাব্দী পরও রাষ্ট্রকাঠামোয় কার্যকর কোনো পরিবর্তন না আনায় সংস্কারের দাবিটি অনেক আগে থেকেই ছিল। জুলাই বিপ্লবের মধ্য দিয়ে সেটি এখন জোরালো হয়েছে।

অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার রাষ্ট্র সংস্কারের লক্ষ্যে ইতোমধ্যে ১১টি সংস্কার কমিশন গঠন করেছে। কমিশনগুলোর চলতি ডিসেম্বর মাস থেকে পর্যায়ক্রমে তাদের সুপারিশ পেশ করার কথা। 

স্বাধীনতার ৫২ বছর পরও রাজনৈতিক ও সামরিক সরকারগুলোর ধারাবাহিক ব্যর্থতা ও গণমানুষের প্রত্যাশার কারণে বিদ্যমান কাঠামো সংস্কারের প্রয়োজনীয়তা দেখা দিয়েছিল। রাজনৈতিক দলগুলোও সংস্কারের প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি করেছিল। কিন্তু কার্যকর সংস্কারের জন্য ইতিপূর্বে ক্ষমতাসীন কোনো রাজনৈতিক দলকে এগিয়ে আসতে দেখা যায়নি। সরকারি ও বিরোধী দলের মধ্যে পারস্পরিক সমঝোতা ও সংহতির অভাবে রাষ্ট্র হিসেবে আমাদের যেভাবে বিকশিত হওয়ার কথা সেই সম্ভাবনা আমরা কাজে লাগাতে পারিনি। রাষ্ট্রীয় দুর্বৃত্তায়নের কারণে মানুষের ভোট ও ভাতের অধিকার নিশ্চিত হয়নি। মৌলিক অধিকার, মানবাধিকার ভূলুণ্ঠিত থেকে গেছে অর্ধশতাব্দী ধরে।

জাতির কাঁধে জগদ্দল পাথরের মতো চেপে থাকা আওয়ামী দুঃশাসন উৎপাটিত হওয়ার পর দেশবাসীর সামনে নতুন আশার আলো দেখা দিয়েছে। রাজনৈতিক কমিটমেন্ট পূরণের মধ্য দিয়েই জাতির সেই প্রত্যাশা পূরণ করতে হবে। কিন্তু অন্তর্বর্তী সরকারের মধ্যে সেই কমিটমেন্টের দোদুল্যমানতা রয়েছে বলে মনে করছেন অনেকেই। তাদের সময়কাল সীমিত। তারা রাজনৈতিক কাজে নিয়োজিত হয়েছেন কোনো রাজনৈতিক অভিজ্ঞতা ছাড়াই। শত শত এজেন্ডা নিয়ে কাজ করতে চাইছেন তারা। যৌক্তিক সময়ের মধ্যে একটি গ্রহণযোগ্য নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠান তাদের সামনে বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে রইল। এ সরকারের কোনো রাজনৈতিক আকাক্সক্ষা নেই বলেই মনে করে দেশের মানুষ। মানুষ চায় রাষ্ট্রসংস্কারের বিষয়ে সরকার রাজনৈতিক দল ও প্রতিষ্ঠানের মতামত ও সহযোগিতা নেবে। অন্তর্বর্তী সরকার একটি কার্যকর গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় তার সব চেষ্টা নিবেদিত করবে। যার একমাত্র লক্ষ্য দেশ ও দেশবাসীর কল্যাণ। তাদের পক্ষেই নির্মোহভাবে রাষ্ট্র সংস্কারের কাজটি শুরু করে যাওয়া সম্ভব, যা দ্রুত এগিয়ে নিয়ে যাবে আগামীর নির্বাচিত রাজনৈতিক সরকার।

এই বিভাগের আরও খবর
ভোট কেন্দ্র ৪২ হাজার ৬১৮টি
ভোট কেন্দ্র ৪২ হাজার ৬১৮টি
ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি
ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি
হল সংসদে বাগছাসের প্রাধান্য
হল সংসদে বাগছাসের প্রাধান্য
কেউ স্বাগত কেউ বর্জন
কেউ স্বাগত কেউ বর্জন
প্রধানমন্ত্রী দলের প্রধান নয়, উচ্চকক্ষে পিআর
প্রধানমন্ত্রী দলের প্রধান নয়, উচ্চকক্ষে পিআর
আসছেন মার্কিন বাণিজ্য প্রতিনিধি
আসছেন মার্কিন বাণিজ্য প্রতিনিধি
ডাকসু বিজয়ীদের অভিনন্দন
ডাকসু বিজয়ীদের অভিনন্দন
জাতীয় নির্বাচনে প্রভাব ফেলবে না
জাতীয় নির্বাচনে প্রভাব ফেলবে না
সব প্রশিক্ষণ কেন্দ্র মূল্যায়নের নির্দেশ
সব প্রশিক্ষণ কেন্দ্র মূল্যায়নের নির্দেশ
সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল
সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল
জরুরি যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানালেন তারেক রহমান
জরুরি যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানালেন তারেক রহমান
মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’
মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’
সর্বশেষ খবর
জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শুরু
জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শুরু

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ

২০ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

ডাকসু নির্বাচন সফল করায় সবাইকে ধন্যবাদ দিলেন উপাচার্য
ডাকসু নির্বাচন সফল করায় সবাইকে ধন্যবাদ দিলেন উপাচার্য

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হত্যার পর যুবকের লাশ বালুতে চাপা
হত্যার পর যুবকের লাশ বালুতে চাপা

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে আজই যাচ্ছে জুলাই সনদের চূড়ান্ত ভাষ্য
রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে আজই যাচ্ছে জুলাই সনদের চূড়ান্ত ভাষ্য

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মহেশপুর সীমান্তে অস্ত্র-গুলি উদ্ধার
মহেশপুর সীমান্তে অস্ত্র-গুলি উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলতি মাসেই নির্বাচনে অংশীজনের সঙ্গে সংলাপে বসবে ইসি
চলতি মাসেই নির্বাচনে অংশীজনের সঙ্গে সংলাপে বসবে ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ন্যাপচ্যাটে শিশু-কিশোরদের সামনে মাদক কারবার: গবেষণায় চাঞ্চল্যকর তথ্য
স্ন্যাপচ্যাটে শিশু-কিশোরদের সামনে মাদক কারবার: গবেষণায় চাঞ্চল্যকর তথ্য

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গাইবান্ধায় সাবেক ইউপি সদস্যের মরদেহ উদ্ধার
গাইবান্ধায় সাবেক ইউপি সদস্যের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে মাদক কারবারি গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জে মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প ঘনিষ্ঠ চার্লি কার্ক কেন খুন হলেন, কী ঘটেছিল, কে ছিলেন তিনি?
ট্রাম্প ঘনিষ্ঠ চার্লি কার্ক কেন খুন হলেন, কী ঘটেছিল, কে ছিলেন তিনি?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুরে গাঁজার গাছসহ আটক ১
দিনাজপুরে গাঁজার গাছসহ আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে ট্রাকের ধাক্কায় নিহত ২
নোয়াখালীতে ট্রাকের ধাক্কায় নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্রের প্রশ্নে আপসহীন খালেদা জিয়া : এরশাদ উল্লাহ
গণতন্ত্রের প্রশ্নে আপসহীন খালেদা জিয়া : এরশাদ উল্লাহ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জবি ক্যাম্পাস সংলগ্ন অবৈধ দোকানপাট ও বাসস্ট্যান্ড অপসারণের দাবিতে সমাবেশ
জবি ক্যাম্পাস সংলগ্ন অবৈধ দোকানপাট ও বাসস্ট্যান্ড অপসারণের দাবিতে সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুলিশের স্বাধীন তদন্ত সার্ভিস গঠনের সিদ্ধান্ত
পুলিশের স্বাধীন তদন্ত সার্ভিস গঠনের সিদ্ধান্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
বগুড়ায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নজরুলের স্মরণে নর্দান ইউনিভার্সিটিতে সেমিনার
নজরুলের স্মরণে নর্দান ইউনিভার্সিটিতে সেমিনার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরিশালে দুই ট্রলারের সংঘর্ষে নিহত ১
বরিশালে দুই ট্রলারের সংঘর্ষে নিহত ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্থানীয় জনগোষ্ঠীকে সম্পৃক্ত করে বনজ সম্পদের চাপ কমানো সম্ভব: পরিবেশ উপদেষ্টা
স্থানীয় জনগোষ্ঠীকে সম্পৃক্ত করে বনজ সম্পদের চাপ কমানো সম্ভব: পরিবেশ উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপ মিশনে হংকংকে ব্যাটিংয়ে পাঠালো বাংলাদেশ
এশিয়া কাপ মিশনে হংকংকে ব্যাটিংয়ে পাঠালো বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পানিতে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
পানিতে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

হত্যা মামলায় সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের রিমান্ড
হত্যা মামলায় সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের রিমান্ড

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি
ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাফলংয়ে নিখোঁজ পর্যটকের সন্ধান এখনো মেলেনি
জাফলংয়ে নিখোঁজ পর্যটকের সন্ধান এখনো মেলেনি

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৪৮তম বিসিএসের (বিশেষ) চূড়ান্ত ফল প্রকাশ
৪৮তম বিসিএসের (বিশেষ) চূড়ান্ত ফল প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ধান মিলছে না নিখোঁজ ব্যাংকারের
সন্ধান মিলছে না নিখোঁজ ব্যাংকারের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সম্মাননা পেলেন কুমিল্লার ১০ মাঠকর্মী
সম্মাননা পেলেন কুমিল্লার ১০ মাঠকর্মী

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাবাকে হত্যার ঘটনায় ছেলে আটক
বাবাকে হত্যার ঘটনায় ছেলে আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হেলিকপ্টারের দড়িতে ঝুলে প্রাণে বাঁচলেন নেপালের মন্ত্রীরা (ভিডিও)
হেলিকপ্টারের দড়িতে ঝুলে প্রাণে বাঁচলেন নেপালের মন্ত্রীরা (ভিডিও)

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর
অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রেট পাওয়ার হতে গিয়ে ভারতের সর্বনাশ!
গ্রেট পাওয়ার হতে গিয়ে ভারতের সর্বনাশ!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি
ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারচুপিসহ নানা অভিযোগে জাকসু নির্বাচন বর্জন ছাত্রদলের
কারচুপিসহ নানা অভিযোগে জাকসু নির্বাচন বর্জন ছাত্রদলের

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান হিসেবে আলোচনায় আসা কে এই সুশীলা কার্কি
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান হিসেবে আলোচনায় আসা কে এই সুশীলা কার্কি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বাস্থ্য খাতের সেই আলোচিত ঠিকাদার মিঠু গ্রেফতার
স্বাস্থ্য খাতের সেই আলোচিত ঠিকাদার মিঠু গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ালেন তিন শিক্ষক
জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ালেন তিন শিক্ষক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীন সাময়িক বরখাস্ত
কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীন সাময়িক বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে
জাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা
ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু
ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪০ কোটির অভিজাত বিমান পেয়েও কাতারের সাথে ট্রাম্পের ‘বিশ্বাসঘাতকতা’
৪০ কোটির অভিজাত বিমান পেয়েও কাতারের সাথে ট্রাম্পের ‘বিশ্বাসঘাতকতা’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি
ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুচলেকা দিয়ে ছাড়া পেলেন ডাকসুর সেই ভিপি প্রার্থী
মুচলেকা দিয়ে ছাড়া পেলেন ডাকসুর সেই ভিপি প্রার্থী

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র : শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র : শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুকে 'নার্সিসিস্ট' বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে 'নার্সিসিস্ট' বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে বোমা হামলায় ট্রাম্প-নেতানিয়াহু সম্পর্কে টানাপোড়েন
কাতারে বোমা হামলায় ট্রাম্প-নেতানিয়াহু সম্পর্কে টানাপোড়েন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, তীব্র যানজট
কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, তীব্র যানজট

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এশিয়া কাপের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
এশিয়া কাপের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেপালে ফিরছে রাজতন্ত্র, সেনাপ্রধান কি বার্তা দিলেন?
নেপালে ফিরছে রাজতন্ত্র, সেনাপ্রধান কি বার্তা দিলেন?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নায়ককে সজোরে থাপ্পড়, হোটেলে ফিরে কেঁদে ফেলেন কাজল
নায়ককে সজোরে থাপ্পড়, হোটেলে ফিরে কেঁদে ফেলেন কাজল

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ সেপ্টেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের বিরুদ্ধে মামলা
অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের বিরুদ্ধে মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় তৃতীয় দিনের অবরোধে স্থবির সড়ক ও রেলপথ
ভাঙ্গায় তৃতীয় দিনের অবরোধে স্থবির সড়ক ও রেলপথ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ক হত্যাকাণ্ড নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প
ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ক হত্যাকাণ্ড নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন বড় চ্যালেঞ্জ : সালাহউদ্দিন
সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন বড় চ্যালেঞ্জ : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের তোড়জোড়, সড়কে সেনা টহল
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের তোড়জোড়, সড়কে সেনা টহল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেকর্ড জয়ে এশিয়া কাপ শুরু ভারতের
রেকর্ড জয়ে এশিয়া কাপ শুরু ভারতের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
নভেম্বরের মধ্যেই একীভূত পাঁচ ব্যাংক
নভেম্বরের মধ্যেই একীভূত পাঁচ ব্যাংক

পেছনের পৃষ্ঠা

দৃষ্টি আজ জাহাঙ্গীরনগরে
দৃষ্টি আজ জাহাঙ্গীরনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ
বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে
শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে

সম্পাদকীয়

কেন এই জয়পরাজয়
কেন এই জয়পরাজয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল
সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন টিটির  সেই ‘বিস্ময় বালক’ মুন্না
মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন টিটির সেই ‘বিস্ময় বালক’ মুন্না

মাঠে ময়দানে

মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’
মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’

প্রথম পৃষ্ঠা

বোরকা পরে পালানোর রাজনীতি করতে চাই না
বোরকা পরে পালানোর রাজনীতি করতে চাই না

নগর জীবন

লিটনদের মিশন শুরু আজ
লিটনদের মিশন শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ছয়জন, মাঠে জামায়াত প্রার্থী
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ছয়জন, মাঠে জামায়াত প্রার্থী

নগর জীবন

ফরিদপুর ও বাগেরহাটে তুলকালাম
ফরিদপুর ও বাগেরহাটে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

হাজারো বস্তায় আদা চাষ
হাজারো বস্তায় আদা চাষ

নগর জীবন

প্রধানমন্ত্রী দলের প্রধান নয়, উচ্চকক্ষে পিআর
প্রধানমন্ত্রী দলের প্রধান নয়, উচ্চকক্ষে পিআর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়ন প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির তিন মনোনয়ন প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

শামুকখোল পাখির অভয়ারণ্য
শামুকখোল পাখির অভয়ারণ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় নির্বাচনে প্রভাব ফেলবে না
জাতীয় নির্বাচনে প্রভাব ফেলবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শিবির নেতার পায়ে গুলি, দুই পুলিশ কারাগারে
শিবির নেতার পায়ে গুলি, দুই পুলিশ কারাগারে

নগর জীবন

চার বছর পড়ে আছে শতকোটির স্টেশন
চার বছর পড়ে আছে শতকোটির স্টেশন

দেশগ্রাম

আটকে পড়াদের উদ্ধারে বিশেষ ফ্লাইটের অনুমতি চেয়েছে বাংলাদেশ
আটকে পড়াদের উদ্ধারে বিশেষ ফ্লাইটের অনুমতি চেয়েছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি
ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসুতে ছাত্রদলকে শুভকামনা জানানো সেই ওসি প্রত্যাহার
ডাকসুতে ছাত্রদলকে শুভকামনা জানানো সেই ওসি প্রত্যাহার

দেশগ্রাম

১৭ মামলার আসামিকে গলা কেটে হত্যা
১৭ মামলার আসামিকে গলা কেটে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিকল্পনায় চলে গেছে আট বছর
পরিকল্পনায় চলে গেছে আট বছর

রকমারি নগর পরিক্রমা

গণপিটুনিতে দুই যুবক নিহত
গণপিটুনিতে দুই যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

যানজটে রাজধানীবাসী
যানজটে রাজধানীবাসী

নগর জীবন

গ্লোবাল ফিউচার কাউন্সিলের আমন্ত্রণ পেলেন ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ
গ্লোবাল ফিউচার কাউন্সিলের আমন্ত্রণ পেলেন ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ

নগর জীবন

চাঁদপুরে চালকদের অস্বীকৃতিতে ভেস্তে গেল ট্রাফিক নিয়ম
চাঁদপুরে চালকদের অস্বীকৃতিতে ভেস্তে গেল ট্রাফিক নিয়ম

দেশগ্রাম

অপহরণ ও ধর্ষণে দণ্ড ভগিনীপতিসহ তিনজনের
অপহরণ ও ধর্ষণে দণ্ড ভগিনীপতিসহ তিনজনের

দেশগ্রাম