শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ০২:০২, সোমবার, ১৬ ডিসেম্বর, ২০২৪

রাষ্ট্র সংস্কারের নতুন অধ্যায়

শিমুল মাহমুদ
প্রিন্ট ভার্সন
রাষ্ট্র সংস্কারের নতুন অধ্যায়

লাখো শহীদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত মহান বিজয়ের ৫৩ বছরপূর্তি আজ। ১৯৭১ সালের এই দিনে দীর্ঘ ৯ মাসের সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে দখলদার পাকিস্তান বাহিনীমুক্ত হয় প্রিয় মাতৃভূমি। পৃথিবীর মানচিত্রে অভ্যুদয় ঘটে স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশের। তৎকালীন পশ্চিম পাকিস্তানের শাসকগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে সীমাহীন বৈষম্য ও বঞ্চনার অভিযোগ তুলে নিজেদের মুক্তির সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়ে মুক্তি আকাক্সক্ষী বাঙালি। পাকিস্তান বাহিনী নিরস্ত্র মানুষের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়লে বাংলাদেশ তথা পূর্ব পাকিস্তানের সর্বস্তরের মানুষ দল-মত ভুলে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আহ্বানে মরণপণ স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশ নেয় ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতে, ২৬ মার্চের প্রথম প্রহরে। ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর বাঙালির শৌর্যবীর্যের   স্বীকৃতি হিসেবে বিশ্ব মানচিত্রে ঠাঁই করে নেয় নতুন মানচিত্র, নতুন পতাকা, নতুন রাষ্ট্র বাংলাদেশ।

স্বাধীনতার পর গত ৫২ বছরে বাংলাদেশ যে বঞ্চনা-বৈষম্যের বিরুদ্ধে লড়াই করেছিল তা থেকে সাধারণ মানুষের আজও মুক্তি মেলেনি। এই সময়ে আমাদের জাতিগত সমৃদ্ধি, নিজস্ব সক্ষমতা বেড়েছে। বিশ্বজুড়ে রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশের অবস্থান সংহত হয়েছে। কিন্তু ধনী-গরিবের বৈষম্য দূর হয়নি। মানুষের মধ্যে বিভেদ, বৈরিতা, বঞ্চনা কমেনি। সমাজের সর্বস্তরে একটি সুবিধাভোগী শ্রেণির উদ্ভব হয়েছে।

অভিযোগ ওঠে, মহান স্বাধীনতার নেতৃত্বদানকারী রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগের হাতেই সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এ দেশের মানবাধিকার। সর্বশেষ শেখ হাসিনার নেতৃত্বে  আওয়ামী লীগ সরকারের ১৫ বছরের শাসনামলে গণতন্ত্র ধ্বংস, ভোটাধিকার উপেক্ষা ও মানবাধিকার ভূলুণ্ঠিত হয়েছে সবচেয়ে বেশি। মানুষের মৌলিক মানবাধিকার বলতে কিছুই ছিল না, দুর্নীতির শিখরে ওঠে বাংলাদেশ। গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাসহ রাষ্ট্রের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান পরিকল্পিতভাবে ধ্বংস করা হয়েছিল। মানুষকে ভোট কেন্দ্রে যেতে দেওয়া হয়নি, ভোট ছাড়াই নেতা নির্বাচিত হয়ে গেছেন ক্ষমতাসীনরা। এমনকি নির্বাচনের আগে প্রতিপক্ষ প্রার্থীকে আটকে রেখে প্রার্থীবিহীন-প্রতিদ্বন্দ্বিতাহীন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে দেশে। বিরুদ্ধ মত উপেক্ষিত ও ক্ষেত্রবিশেষে নিপীড়িত হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীগুলোকে রাষ্ট্রীয় দমন-পীড়নের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে। 

একটি রক্তক্ষয়ী সফল মুক্তিযুদ্ধের মধ্যদিয়ে স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয় ঘটলেও বিগত ৫২ বছরে এ দেশের মানুষ বারবার বঞ্চিত হয়েছে তাদের প্রতিনিধি নির্বাচনের সুযোগ থেকে। সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা অনুযায়ী যথারীতি সরকার বদল হয়েছে, কিন্তু শাসনব্যবস্থার কোনো পরিবর্তন হয়নি। এ কারণেই দেশ পরিচালনার দায়িত্বে থাকা আওয়ামী লীগ, বিএনপি ও জাতীয় পার্টির মধ্যে গুণগত কোনো পার্র্থক্য দেখেনি জনগণ। নির্বাচনে জনগণ যখনই সুযোগ পেয়েছে সরকার বদল করেছে। কিন্তু দুঃশাসন, চুরি, দুর্নীতি, লুটপাট, বিরুদ্ধ মত দমনের প্রক্রিয়া বন্ধ হয়নি। জনগণ বারবার হতাশ হয়েছে। এভাবেই চলছিল অনেক বছর। জনগণের হাতে পাঁচ বছর পরপর সরকার বদলানোর ভোটের ক্ষমতা ছাড়া আর কিছুই ছিল না। তার পরও এর ব্যত্যয় ঘটিয়ে বিএনপি প্রথমে ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি ও পরে ২০০৭ সালে এবং আওয়ামী লীগ ২০১৪, ২০১৯ ও ২০২৪ সালে গায়ের জোরে ক্ষমতায় থাকতে গিয়ে নির্বাচনের প্রহসন করে। মানুষের ভোটের ক্ষমতা ছিনতাই হয়ে যায়। মানুষ গোপনে ও প্রকাশ্যে ক্ষুব্ধ-বিক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে। তারই প্রতিফলন চব্বিশের ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান। গণ অভ্যুত্থানের মুখে ৫ আগস্ট স্বৈরাচার শেখ হাসিনার সরকারের পতন এবং দেশত্যাগ। 

বিশেষজ্ঞরা বলেন, সুশাসন ও ন্যায়বিচার গণতন্ত্রেরই অনুষঙ্গী। আমাদের রাজনৈতিক দলগুলো ক্ষমতায় গিয়ে সেই ক্ষমতা টিকিয়ে রাখতে গণতন্ত্র হরণ করেছে, সেই সঙ্গে সুশাসনও। দুঃশাসনে বিষিয়ে তুলেছে মানুষের মন। এশিয়ার ক্ষুদ্র জেলেপল্লি থেকে বিকশিত সিঙ্গাপুর তার জনগণের মন জয় করেছে সুশাসন দিয়ে। আমাদের কাছাকাছি সময়ে স্বাধীন হয় তারা। আমাদের চেয়ে মাত্র ছয় বছর আগে, ১৯৬৫ সালে। সেই সিঙ্গাপুর আমাদের চেয়ে শত গুণ এগিয়ে গেছে। কিন্তু দুঃশাসন, দুর্নীতি, দুর্বৃত্তায়নের কারণে আমরা পেছনেই পড়ে আছি। গণতন্ত্রকে কবরে পাঠিয়ে জাতির ভবিষ্যৎকে কবরের অন্ধকারে ঢেকে দিয়েছি। 

এমন অসংখ্য অসংগতির জের ধরে এ বছর জুলাই মাসে ছাত্র-জনতার বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন ও জুলাই বিপ্লবের মধ্য দিয়ে রাষ্ট্রের নতুন আবির্ভাবের পথরেখা উন্মোচিত হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারের নেতৃত্বে রাষ্ট্র সংস্কারের বিষয়টি নতুন করে সামনে চলে এসেছে। বলা হচ্ছে, পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে রাষ্ট্র কাঠামোর বিদ্যমান অব্যবস্থা-অসংগতি দূর করার সুযোগ এসেছে। এর আগে বিএনপি রাষ্ট্র সংস্কারের জন্য ২০২৩ সালের ১১ জুলাই ৩১ দফা কর্মসূচি ঘোষণা করে। এই কর্মসূচি নিয়ে দলটির নেতারা মাঠপর্যায়ে কাজ করতে শুরু করেছেন। স্বাধীনতার অর্ধশতাব্দী পরও রাষ্ট্রকাঠামোয় কার্যকর কোনো পরিবর্তন না আনায় সংস্কারের দাবিটি অনেক আগে থেকেই ছিল। জুলাই বিপ্লবের মধ্য দিয়ে সেটি এখন জোরালো হয়েছে।

অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার রাষ্ট্র সংস্কারের লক্ষ্যে ইতোমধ্যে ১১টি সংস্কার কমিশন গঠন করেছে। কমিশনগুলোর চলতি ডিসেম্বর মাস থেকে পর্যায়ক্রমে তাদের সুপারিশ পেশ করার কথা। 

স্বাধীনতার ৫২ বছর পরও রাজনৈতিক ও সামরিক সরকারগুলোর ধারাবাহিক ব্যর্থতা ও গণমানুষের প্রত্যাশার কারণে বিদ্যমান কাঠামো সংস্কারের প্রয়োজনীয়তা দেখা দিয়েছিল। রাজনৈতিক দলগুলোও সংস্কারের প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি করেছিল। কিন্তু কার্যকর সংস্কারের জন্য ইতিপূর্বে ক্ষমতাসীন কোনো রাজনৈতিক দলকে এগিয়ে আসতে দেখা যায়নি। সরকারি ও বিরোধী দলের মধ্যে পারস্পরিক সমঝোতা ও সংহতির অভাবে রাষ্ট্র হিসেবে আমাদের যেভাবে বিকশিত হওয়ার কথা সেই সম্ভাবনা আমরা কাজে লাগাতে পারিনি। রাষ্ট্রীয় দুর্বৃত্তায়নের কারণে মানুষের ভোট ও ভাতের অধিকার নিশ্চিত হয়নি। মৌলিক অধিকার, মানবাধিকার ভূলুণ্ঠিত থেকে গেছে অর্ধশতাব্দী ধরে।

জাতির কাঁধে জগদ্দল পাথরের মতো চেপে থাকা আওয়ামী দুঃশাসন উৎপাটিত হওয়ার পর দেশবাসীর সামনে নতুন আশার আলো দেখা দিয়েছে। রাজনৈতিক কমিটমেন্ট পূরণের মধ্য দিয়েই জাতির সেই প্রত্যাশা পূরণ করতে হবে। কিন্তু অন্তর্বর্তী সরকারের মধ্যে সেই কমিটমেন্টের দোদুল্যমানতা রয়েছে বলে মনে করছেন অনেকেই। তাদের সময়কাল সীমিত। তারা রাজনৈতিক কাজে নিয়োজিত হয়েছেন কোনো রাজনৈতিক অভিজ্ঞতা ছাড়াই। শত শত এজেন্ডা নিয়ে কাজ করতে চাইছেন তারা। যৌক্তিক সময়ের মধ্যে একটি গ্রহণযোগ্য নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠান তাদের সামনে বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে রইল। এ সরকারের কোনো রাজনৈতিক আকাক্সক্ষা নেই বলেই মনে করে দেশের মানুষ। মানুষ চায় রাষ্ট্রসংস্কারের বিষয়ে সরকার রাজনৈতিক দল ও প্রতিষ্ঠানের মতামত ও সহযোগিতা নেবে। অন্তর্বর্তী সরকার একটি কার্যকর গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় তার সব চেষ্টা নিবেদিত করবে। যার একমাত্র লক্ষ্য দেশ ও দেশবাসীর কল্যাণ। তাদের পক্ষেই নির্মোহভাবে রাষ্ট্র সংস্কারের কাজটি শুরু করে যাওয়া সম্ভব, যা দ্রুত এগিয়ে নিয়ে যাবে আগামীর নির্বাচিত রাজনৈতিক সরকার।

এই বিভাগের আরও খবর
রোমহর্ষক বর্ণনা প্রত্যক্ষদর্শীদের
রোমহর্ষক বর্ণনা প্রত্যক্ষদর্শীদের
নেতা-কর্মীদের দ্রুত সহায়তার নির্দেশ বিএনপি ও জামায়াতের
নেতা-কর্মীদের দ্রুত সহায়তার নির্দেশ বিএনপি ও জামায়াতের
বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যানের শোক
বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যানের শোক
জনবিরল এলাকায় নিতে সর্বাত্মক চেষ্টা
জনবিরল এলাকায় নিতে সর্বাত্মক চেষ্টা
আহতদের প্রয়োজনে বিদেশ পাঠানো হবে
আহতদের প্রয়োজনে বিদেশ পাঠানো হবে
নিখোঁজ শিক্ষার্থীদের খোঁজে ছোটাছুটি
নিখোঁজ শিক্ষার্থীদের খোঁজে ছোটাছুটি
রড ভেঙে মেয়েকে বের করে আনেন বাবা
রড ভেঙে মেয়েকে বের করে আনেন বাবা
শিশুদের আর্তনাদ স্বজনের কান্নায় ভারী হাসপাতাল
শিশুদের আর্তনাদ স্বজনের কান্নায় ভারী হাসপাতাল
পোড়া দেহ নিয়ে বের হতে থাকে শিশুরা
পোড়া দেহ নিয়ে বের হতে থাকে শিশুরা
সুষ্ঠু তদন্ত চাইলেন ফখরুল
সুষ্ঠু তদন্ত চাইলেন ফখরুল
শোক জানালেন নরেন্দ্র মোদি
শোক জানালেন নরেন্দ্র মোদি
প্রধান উপদেষ্টার শোক
প্রধান উপদেষ্টার শোক
সর্বশেষ খবর
গাজীপুরে শ্রমিক দলের প্রতিবাদ সমাবেশ
গাজীপুরে শ্রমিক দলের প্রতিবাদ সমাবেশ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্কুল ভবন থেকে লাফ দিয়ে গুরুতর আহত ছাত্রী
স্কুল ভবন থেকে লাফ দিয়ে গুরুতর আহত ছাত্রী

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্রের সম্ভাবনা বাস্তবায়নে নির্বাচন প্রয়োজন
গণতন্ত্রের সম্ভাবনা বাস্তবায়নে নির্বাচন প্রয়োজন

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পরমাণু কর্মসূচি ছাড়ছে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচি ছাড়ছে না ইরান

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ বছর পর মোংলায় বিএনপির কাউন্সিল, মনোনয়নে উৎসব
২০ বছর পর মোংলায় বিএনপির কাউন্সিল, মনোনয়নে উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীর চারপাশে ঘুরছে চাঁদের মতো আরও ছয় উপগ্রহ
পৃথিবীর চারপাশে ঘুরছে চাঁদের মতো আরও ছয় উপগ্রহ

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দগ্ধ শরীরে শিশুদের বাঁচানোর চেষ্টা, সেই শিক্ষিকা না ফেরার দেশে
দগ্ধ শরীরে শিশুদের বাঁচানোর চেষ্টা, সেই শিক্ষিকা না ফেরার দেশে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবারের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা স্থগিত
মঙ্গলবারের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা স্থগিত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনায় কিশোর গ্যাংয়ের ছুরিকাঘাতে ব্যবসায়ী নিহত
খুলনায় কিশোর গ্যাংয়ের ছুরিকাঘাতে ব্যবসায়ী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজারে পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
কক্সবাজারে পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে বন্যার পদধ্বনি, তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই
কুড়িগ্রামে বন্যার পদধ্বনি, তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উখিয়ায় অপহরণের চার দিন পর যুবকের লাশ উদ্ধার
উখিয়ায় অপহরণের চার দিন পর যুবকের লাশ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওল্ড ট্র্যাফোর্ড টেস্টে ফিরবেন বুমরাহ
ওল্ড ট্র্যাফোর্ড টেস্টে ফিরবেন বুমরাহ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সামরিক বিমানের মুখোমুখি যাত্রীবাহী ফ্লাইট, পাইলটের কৌশলে রক্ষা
সামরিক বিমানের মুখোমুখি যাত্রীবাহী ফ্লাইট, পাইলটের কৌশলে রক্ষা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেস্ট ক্রিকেটকে দুই স্তরে ভাগ করতে আইসিসির কমিটি গঠন
টেস্ট ক্রিকেটকে দুই স্তরে ভাগ করতে আইসিসির কমিটি গঠন

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উদ্ধার অভিযান সমাপ্ত ঘোষণা
উদ্ধার অভিযান সমাপ্ত ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক
দেশের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিগন্তে লাল, মাথার উপর সাদা: চাঁদের এমন রঙের রহস্য কী?
দিগন্তে লাল, মাথার উপর সাদা: চাঁদের এমন রঙের রহস্য কী?

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘ফ্যাসিবাদ বিরোধী ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন তারেক রহমান’
‘ফ্যাসিবাদ বিরোধী ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন তারেক রহমান’

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিমান বিধ্বস্তে হতাহতের মা-বাবাদের কী জবাব দেব: প্রধান উপদেষ্টা
বিমান বিধ্বস্তে হতাহতের মা-বাবাদের কী জবাব দেব: প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইলস্টোনে নিহতদের মধ্যে ১৭ জন শিশু, ২৫ জনের অবস্থা গুরুতর
মাইলস্টোনে নিহতদের মধ্যে ১৭ জন শিশু, ২৫ জনের অবস্থা গুরুতর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিএনএ টেস্ট ছাড়া ৭ শিশুর মরদেহ শনাক্ত করা যাবে না
ডিএনএ টেস্ট ছাড়া ৭ শিশুর মরদেহ শনাক্ত করা যাবে না

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের পাঁচ সামরিক স্থাপনায় হুথির হামলা
ইসরায়েলের পাঁচ সামরিক স্থাপনায় হুথির হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনে অবৈধভাবে কাঁকড়া আহরণকালে ৪ জেলে আটক
সুন্দরবনে অবৈধভাবে কাঁকড়া আহরণকালে ৪ জেলে আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আমার একটা বেস্ট ফ্রেন্ড চোখের সামনেই মারা গেছে’
‘আমার একটা বেস্ট ফ্রেন্ড চোখের সামনেই মারা গেছে’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৃতীয় শ্রেণিতেই থেমে থাকল ফাতেমা!
তৃতীয় শ্রেণিতেই থেমে থাকল ফাতেমা!

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে ৪০ কেজি পলিথিন শপিং ব্যাগ জব্দ
সিদ্ধিরগঞ্জে ৪০ কেজি পলিথিন শপিং ব্যাগ জব্দ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়া পৌরসভার বাজেট ঘোষণা
কলাপাড়া পৌরসভার বাজেট ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সন্তানদের ছবি হাতে হাসপাতালে ঘুরছেন বহু স্বজন
সন্তানদের ছবি হাতে হাসপাতালে ঘুরছেন বহু স্বজন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উজ্জ্বল ত্বকের রহস্য
উজ্জ্বল ত্বকের রহস্য

৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীর উত্তরায় বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত
রাজধানীর উত্তরায় বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত: নিহত বেড়ে ২০, আহত ১৭১
প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত: নিহত বেড়ে ২০, আহত ১৭১

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত : একজনের লাশ উদ্ধার
বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত : একজনের লাশ উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঠোঁট ফুলে বেহাল উরফি, ইনস্টায় শেয়ার করলেন কষ্টের ভিডিও
ঠোঁট ফুলে বেহাল উরফি, ইনস্টায় শেয়ার করলেন কষ্টের ভিডিও

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাইলট বিমানটিকে ঘনবসতি থেকে জনবিরল এলাকায় নেওয়ার সর্বাত্মক চেষ্টা করেন: আইএসপিআর
পাইলট বিমানটিকে ঘনবসতি থেকে জনবিরল এলাকায় নেওয়ার সর্বাত্মক চেষ্টা করেন: আইএসপিআর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পাকিস্তানের ব্যাটাররা জানেই না মুস্তাফিজকে কীভাবে মোকাবিলা করতে হয়’
‘পাকিস্তানের ব্যাটাররা জানেই না মুস্তাফিজকে কীভাবে মোকাবিলা করতে হয়’

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে পরিবারের অমতে বিয়ে করায় দম্পতিকে গুলি করে হত্যা, ভিডিও ভাইরাল
পাকিস্তানে পরিবারের অমতে বিয়ে করায় দম্পতিকে গুলি করে হত্যা, ভিডিও ভাইরাল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের কাছে হারের পর যা বললেন পাকিস্তান অধিনায়ক
বাংলাদেশের কাছে হারের পর যা বললেন পাকিস্তান অধিনায়ক

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি চাকরিতে জুলাইযোদ্ধারা কোটা পাবেন না: মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক উপদেষ্টা
সরকারি চাকরিতে জুলাইযোদ্ধারা কোটা পাবেন না: মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরায় স্কুলে বিমান বিধ্বস্ত: পাইলট নিহত
উত্তরায় স্কুলে বিমান বিধ্বস্ত: পাইলট নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটে নেওয়া হয়েছে ৭০ জনকে
জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটে নেওয়া হয়েছে ৭০ জনকে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রাশ প্রোগ্রাম বাতিল, এনআইডি আবেদনে ফের সুযোগ
ক্রাশ প্রোগ্রাম বাতিল, এনআইডি আবেদনে ফের সুযোগ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৃতীয় শ্রেণিতেই থেমে থাকল ফাতেমা!
তৃতীয় শ্রেণিতেই থেমে থাকল ফাতেমা!

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈভবকে নিয়ে বিস্ময়কর তথ্য দিলেন সাঙ্গাকারা
বৈভবকে নিয়ে বিস্ময়কর তথ্য দিলেন সাঙ্গাকারা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় নিহতদের অধিকাংশই শিক্ষার্থী: প্রেস উইং
বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় নিহতদের অধিকাংশই শিক্ষার্থী: প্রেস উইং

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের কারণে আমি যুক্তরাজ্যে চলে এসেছি : এলেন ডিজেনারেস
ট্রাম্পের কারণে আমি যুক্তরাজ্যে চলে এসেছি : এলেন ডিজেনারেস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে নিহত ৩ জনের মরদেহ উত্তোলন
গোপালগঞ্জে নিহত ৩ জনের মরদেহ উত্তোলন

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৯তম বিশেষ বিসিএসের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ, পদ ৬৮৩
৪৯তম বিশেষ বিসিএসের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ, পদ ৬৮৩

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান নতুন পারমাণবিক স্থাপনা গড়লে ফের হামলা, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ইরান নতুন পারমাণবিক স্থাপনা গড়লে ফের হামলা, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনা বিদ্যুৎ প্রকল্প থেকে কোনো পানি প্রত্যাহার হবে না : চীনা রাষ্ট্রদূত
চীনা বিদ্যুৎ প্রকল্প থেকে কোনো পানি প্রত্যাহার হবে না : চীনা রাষ্ট্রদূত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বছর জেল খাটার পর ১২ মুসলিমকে বেকসুর খালাস দিলো ভারতীয় আদালত
১৮ বছর জেল খাটার পর ১২ মুসলিমকে বেকসুর খালাস দিলো ভারতীয় আদালত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালকে উড়িয়ে অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নেপালকে উড়িয়ে অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিমান বিধ্বস্তে আহতদের বহনে মেট্রোরেলে রিজার্ভ বগি
বিমান বিধ্বস্তে আহতদের বহনে মেট্রোরেলে রিজার্ভ বগি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইসিসিতে যুক্ত হলো নতুন ২টি দেশ
আইসিসিতে যুক্ত হলো নতুন ২টি দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাইলস্টোন কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত: উদ্ধার অভিযানে সশস্ত্র বাহিনীও
মাইলস্টোন কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত: উদ্ধার অভিযানে সশস্ত্র বাহিনীও

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হারের পর মিরপুরের উইকেটকে ধুয়ে দিলেন পাকিস্তানের কোচ
হারের পর মিরপুরের উইকেটকে ধুয়ে দিলেন পাকিস্তানের কোচ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরবরাহ কম ও চাঁদাবাজির কারণে ইলিশের দাম বেশি : উপদেষ্টা
সরবরাহ কম ও চাঁদাবাজির কারণে ইলিশের দাম বেশি : উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশে উচ্চশিক্ষা ও পিআরের নামে প্রতারণার জাল
বিদেশে উচ্চশিক্ষা ও পিআরের নামে প্রতারণার জাল

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্টার কিডদের হার মানিয়ে বলিউডে দাপট দেখালেন আহান
স্টার কিডদের হার মানিয়ে বলিউডে দাপট দেখালেন আহান

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিমান বিধ্বস্তে হতাহতের মা-বাবাদের কী জবাব দেব: প্রধান উপদেষ্টা
বিমান বিধ্বস্তে হতাহতের মা-বাবাদের কী জবাব দেব: প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কী ঘটেছিল বিমানটিতে
কী ঘটেছিল বিমানটিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজনরা জানতেন না বেঁচে নেই পাইলট সাগর
স্বজনরা জানতেন না বেঁচে নেই পাইলট সাগর

প্রথম পৃষ্ঠা

’৯১ সাল থেকে ৩২টি বড় দুর্ঘটনা
’৯১ সাল থেকে ৩২টি বড় দুর্ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ আলু রপ্তানি
তিন বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ আলু রপ্তানি

শিল্প বাণিজ্য

স্কুলে বিমান বিধ্বস্তে লাশের সারি
স্কুলে বিমান বিধ্বস্তে লাশের সারি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দুয়ার খুলছে বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথের
দুয়ার খুলছে বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথের

নগর জীবন

রড ভেঙে মেয়েকে বের করে আনেন বাবা
রড ভেঙে মেয়েকে বের করে আনেন বাবা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালির প্রধানমন্ত্রী আসছেন ৩০ আগস্ট
ইতালির প্রধানমন্ত্রী আসছেন ৩০ আগস্ট

পেছনের পৃষ্ঠা

কলমানি মার্কেটে লেনদেন কমেছে
কলমানি মার্কেটে লেনদেন কমেছে

শিল্প বাণিজ্য

পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিয়ে হাসিনার দম্ভোক্তি
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিয়ে হাসিনার দম্ভোক্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোমহর্ষক বর্ণনা প্রত্যক্ষদর্শীদের
রোমহর্ষক বর্ণনা প্রত্যক্ষদর্শীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকে ঢুকে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নেতার তাণ্ডব
ব্যাংকে ঢুকে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নেতার তাণ্ডব

দেশগ্রাম

দেশে সোনার রিজার্ভ মূল্য বেড়ে দ্বিগুণ
দেশে সোনার রিজার্ভ মূল্য বেড়ে দ্বিগুণ

শিল্প বাণিজ্য

বিধিনিষেধে আপত্তি বিএনপির
বিধিনিষেধে আপত্তি বিএনপির

পেছনের পৃষ্ঠা

জনবিরল এলাকায় নিতে সর্বাত্মক চেষ্টা
জনবিরল এলাকায় নিতে সর্বাত্মক চেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাজ্যে সাইফুজ্জামানের রত্নভান্ডার
যুক্তরাজ্যে সাইফুজ্জামানের রত্নভান্ডার

পেছনের পৃষ্ঠা

আহতদের প্রয়োজনে বিদেশ পাঠানো হবে
আহতদের প্রয়োজনে বিদেশ পাঠানো হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনা বিদ্যুৎ প্রকল্পে ব্রহ্মপুত্রের পানি ব্যবহার হবে না
চীনা বিদ্যুৎ প্রকল্পে ব্রহ্মপুত্রের পানি ব্যবহার হবে না

নগর জীবন

পোড়া দেহ নিয়ে বের হতে থাকে শিশুরা
পোড়া দেহ নিয়ে বের হতে থাকে শিশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

শোক জানালেন নরেন্দ্র মোদি
শোক জানালেন নরেন্দ্র মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যানের শোক
বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যানের শোক

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুটবলপ্রেমীদের গর্জনের অপেক্ষায় ডালাস স্টেডিয়াম
ফুটবলপ্রেমীদের গর্জনের অপেক্ষায় ডালাস স্টেডিয়াম

মাঠে ময়দানে

নেতা-কর্মীদের দ্রুত সহায়তার নির্দেশ বিএনপি ও জামায়াতের
নেতা-কর্মীদের দ্রুত সহায়তার নির্দেশ বিএনপি ও জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

চরিত্র হননকারীদের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ নেই
চরিত্র হননকারীদের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ নেই

নগর জীবন

তদন্তের জালে ভোট গ্রহণ কর্মকর্তারা
তদন্তের জালে ভোট গ্রহণ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু তদন্ত চাইলেন ফখরুল
সুষ্ঠু তদন্ত চাইলেন ফখরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

হতাহত পরিবারের পাশে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমান
হতাহত পরিবারের পাশে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশুদের আর্তনাদ স্বজনের কান্নায় ভারী হাসপাতাল
শিশুদের আর্তনাদ স্বজনের কান্নায় ভারী হাসপাতাল

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ কেন অমানুষ
মানুষ কেন অমানুষ

সম্পাদকীয়