শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ০২:০২, সোমবার, ১৬ ডিসেম্বর, ২০২৪

রাষ্ট্র সংস্কারের নতুন অধ্যায়

শিমুল মাহমুদ
প্রিন্ট ভার্সন
রাষ্ট্র সংস্কারের নতুন অধ্যায়

লাখো শহীদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত মহান বিজয়ের ৫৩ বছরপূর্তি আজ। ১৯৭১ সালের এই দিনে দীর্ঘ ৯ মাসের সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে দখলদার পাকিস্তান বাহিনীমুক্ত হয় প্রিয় মাতৃভূমি। পৃথিবীর মানচিত্রে অভ্যুদয় ঘটে স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশের। তৎকালীন পশ্চিম পাকিস্তানের শাসকগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে সীমাহীন বৈষম্য ও বঞ্চনার অভিযোগ তুলে নিজেদের মুক্তির সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়ে মুক্তি আকাক্সক্ষী বাঙালি। পাকিস্তান বাহিনী নিরস্ত্র মানুষের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়লে বাংলাদেশ তথা পূর্ব পাকিস্তানের সর্বস্তরের মানুষ দল-মত ভুলে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আহ্বানে মরণপণ স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশ নেয় ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতে, ২৬ মার্চের প্রথম প্রহরে। ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর বাঙালির শৌর্যবীর্যের   স্বীকৃতি হিসেবে বিশ্ব মানচিত্রে ঠাঁই করে নেয় নতুন মানচিত্র, নতুন পতাকা, নতুন রাষ্ট্র বাংলাদেশ।

স্বাধীনতার পর গত ৫২ বছরে বাংলাদেশ যে বঞ্চনা-বৈষম্যের বিরুদ্ধে লড়াই করেছিল তা থেকে সাধারণ মানুষের আজও মুক্তি মেলেনি। এই সময়ে আমাদের জাতিগত সমৃদ্ধি, নিজস্ব সক্ষমতা বেড়েছে। বিশ্বজুড়ে রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশের অবস্থান সংহত হয়েছে। কিন্তু ধনী-গরিবের বৈষম্য দূর হয়নি। মানুষের মধ্যে বিভেদ, বৈরিতা, বঞ্চনা কমেনি। সমাজের সর্বস্তরে একটি সুবিধাভোগী শ্রেণির উদ্ভব হয়েছে।

অভিযোগ ওঠে, মহান স্বাধীনতার নেতৃত্বদানকারী রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগের হাতেই সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এ দেশের মানবাধিকার। সর্বশেষ শেখ হাসিনার নেতৃত্বে  আওয়ামী লীগ সরকারের ১৫ বছরের শাসনামলে গণতন্ত্র ধ্বংস, ভোটাধিকার উপেক্ষা ও মানবাধিকার ভূলুণ্ঠিত হয়েছে সবচেয়ে বেশি। মানুষের মৌলিক মানবাধিকার বলতে কিছুই ছিল না, দুর্নীতির শিখরে ওঠে বাংলাদেশ। গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাসহ রাষ্ট্রের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান পরিকল্পিতভাবে ধ্বংস করা হয়েছিল। মানুষকে ভোট কেন্দ্রে যেতে দেওয়া হয়নি, ভোট ছাড়াই নেতা নির্বাচিত হয়ে গেছেন ক্ষমতাসীনরা। এমনকি নির্বাচনের আগে প্রতিপক্ষ প্রার্থীকে আটকে রেখে প্রার্থীবিহীন-প্রতিদ্বন্দ্বিতাহীন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে দেশে। বিরুদ্ধ মত উপেক্ষিত ও ক্ষেত্রবিশেষে নিপীড়িত হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীগুলোকে রাষ্ট্রীয় দমন-পীড়নের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে। 

একটি রক্তক্ষয়ী সফল মুক্তিযুদ্ধের মধ্যদিয়ে স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয় ঘটলেও বিগত ৫২ বছরে এ দেশের মানুষ বারবার বঞ্চিত হয়েছে তাদের প্রতিনিধি নির্বাচনের সুযোগ থেকে। সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা অনুযায়ী যথারীতি সরকার বদল হয়েছে, কিন্তু শাসনব্যবস্থার কোনো পরিবর্তন হয়নি। এ কারণেই দেশ পরিচালনার দায়িত্বে থাকা আওয়ামী লীগ, বিএনপি ও জাতীয় পার্টির মধ্যে গুণগত কোনো পার্র্থক্য দেখেনি জনগণ। নির্বাচনে জনগণ যখনই সুযোগ পেয়েছে সরকার বদল করেছে। কিন্তু দুঃশাসন, চুরি, দুর্নীতি, লুটপাট, বিরুদ্ধ মত দমনের প্রক্রিয়া বন্ধ হয়নি। জনগণ বারবার হতাশ হয়েছে। এভাবেই চলছিল অনেক বছর। জনগণের হাতে পাঁচ বছর পরপর সরকার বদলানোর ভোটের ক্ষমতা ছাড়া আর কিছুই ছিল না। তার পরও এর ব্যত্যয় ঘটিয়ে বিএনপি প্রথমে ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি ও পরে ২০০৭ সালে এবং আওয়ামী লীগ ২০১৪, ২০১৯ ও ২০২৪ সালে গায়ের জোরে ক্ষমতায় থাকতে গিয়ে নির্বাচনের প্রহসন করে। মানুষের ভোটের ক্ষমতা ছিনতাই হয়ে যায়। মানুষ গোপনে ও প্রকাশ্যে ক্ষুব্ধ-বিক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে। তারই প্রতিফলন চব্বিশের ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান। গণ অভ্যুত্থানের মুখে ৫ আগস্ট স্বৈরাচার শেখ হাসিনার সরকারের পতন এবং দেশত্যাগ। 

বিশেষজ্ঞরা বলেন, সুশাসন ও ন্যায়বিচার গণতন্ত্রেরই অনুষঙ্গী। আমাদের রাজনৈতিক দলগুলো ক্ষমতায় গিয়ে সেই ক্ষমতা টিকিয়ে রাখতে গণতন্ত্র হরণ করেছে, সেই সঙ্গে সুশাসনও। দুঃশাসনে বিষিয়ে তুলেছে মানুষের মন। এশিয়ার ক্ষুদ্র জেলেপল্লি থেকে বিকশিত সিঙ্গাপুর তার জনগণের মন জয় করেছে সুশাসন দিয়ে। আমাদের কাছাকাছি সময়ে স্বাধীন হয় তারা। আমাদের চেয়ে মাত্র ছয় বছর আগে, ১৯৬৫ সালে। সেই সিঙ্গাপুর আমাদের চেয়ে শত গুণ এগিয়ে গেছে। কিন্তু দুঃশাসন, দুর্নীতি, দুর্বৃত্তায়নের কারণে আমরা পেছনেই পড়ে আছি। গণতন্ত্রকে কবরে পাঠিয়ে জাতির ভবিষ্যৎকে কবরের অন্ধকারে ঢেকে দিয়েছি। 

এমন অসংখ্য অসংগতির জের ধরে এ বছর জুলাই মাসে ছাত্র-জনতার বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন ও জুলাই বিপ্লবের মধ্য দিয়ে রাষ্ট্রের নতুন আবির্ভাবের পথরেখা উন্মোচিত হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারের নেতৃত্বে রাষ্ট্র সংস্কারের বিষয়টি নতুন করে সামনে চলে এসেছে। বলা হচ্ছে, পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে রাষ্ট্র কাঠামোর বিদ্যমান অব্যবস্থা-অসংগতি দূর করার সুযোগ এসেছে। এর আগে বিএনপি রাষ্ট্র সংস্কারের জন্য ২০২৩ সালের ১১ জুলাই ৩১ দফা কর্মসূচি ঘোষণা করে। এই কর্মসূচি নিয়ে দলটির নেতারা মাঠপর্যায়ে কাজ করতে শুরু করেছেন। স্বাধীনতার অর্ধশতাব্দী পরও রাষ্ট্রকাঠামোয় কার্যকর কোনো পরিবর্তন না আনায় সংস্কারের দাবিটি অনেক আগে থেকেই ছিল। জুলাই বিপ্লবের মধ্য দিয়ে সেটি এখন জোরালো হয়েছে।

অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার রাষ্ট্র সংস্কারের লক্ষ্যে ইতোমধ্যে ১১টি সংস্কার কমিশন গঠন করেছে। কমিশনগুলোর চলতি ডিসেম্বর মাস থেকে পর্যায়ক্রমে তাদের সুপারিশ পেশ করার কথা। 

স্বাধীনতার ৫২ বছর পরও রাজনৈতিক ও সামরিক সরকারগুলোর ধারাবাহিক ব্যর্থতা ও গণমানুষের প্রত্যাশার কারণে বিদ্যমান কাঠামো সংস্কারের প্রয়োজনীয়তা দেখা দিয়েছিল। রাজনৈতিক দলগুলোও সংস্কারের প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি করেছিল। কিন্তু কার্যকর সংস্কারের জন্য ইতিপূর্বে ক্ষমতাসীন কোনো রাজনৈতিক দলকে এগিয়ে আসতে দেখা যায়নি। সরকারি ও বিরোধী দলের মধ্যে পারস্পরিক সমঝোতা ও সংহতির অভাবে রাষ্ট্র হিসেবে আমাদের যেভাবে বিকশিত হওয়ার কথা সেই সম্ভাবনা আমরা কাজে লাগাতে পারিনি। রাষ্ট্রীয় দুর্বৃত্তায়নের কারণে মানুষের ভোট ও ভাতের অধিকার নিশ্চিত হয়নি। মৌলিক অধিকার, মানবাধিকার ভূলুণ্ঠিত থেকে গেছে অর্ধশতাব্দী ধরে।

জাতির কাঁধে জগদ্দল পাথরের মতো চেপে থাকা আওয়ামী দুঃশাসন উৎপাটিত হওয়ার পর দেশবাসীর সামনে নতুন আশার আলো দেখা দিয়েছে। রাজনৈতিক কমিটমেন্ট পূরণের মধ্য দিয়েই জাতির সেই প্রত্যাশা পূরণ করতে হবে। কিন্তু অন্তর্বর্তী সরকারের মধ্যে সেই কমিটমেন্টের দোদুল্যমানতা রয়েছে বলে মনে করছেন অনেকেই। তাদের সময়কাল সীমিত। তারা রাজনৈতিক কাজে নিয়োজিত হয়েছেন কোনো রাজনৈতিক অভিজ্ঞতা ছাড়াই। শত শত এজেন্ডা নিয়ে কাজ করতে চাইছেন তারা। যৌক্তিক সময়ের মধ্যে একটি গ্রহণযোগ্য নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠান তাদের সামনে বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে রইল। এ সরকারের কোনো রাজনৈতিক আকাক্সক্ষা নেই বলেই মনে করে দেশের মানুষ। মানুষ চায় রাষ্ট্রসংস্কারের বিষয়ে সরকার রাজনৈতিক দল ও প্রতিষ্ঠানের মতামত ও সহযোগিতা নেবে। অন্তর্বর্তী সরকার একটি কার্যকর গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় তার সব চেষ্টা নিবেদিত করবে। যার একমাত্র লক্ষ্য দেশ ও দেশবাসীর কল্যাণ। তাদের পক্ষেই নির্মোহভাবে রাষ্ট্র সংস্কারের কাজটি শুরু করে যাওয়া সম্ভব, যা দ্রুত এগিয়ে নিয়ে যাবে আগামীর নির্বাচিত রাজনৈতিক সরকার।

এই বিভাগের আরও খবর
জামায়াতের নিবন্ধন আপিলের রায় ১ জুন
জামায়াতের নিবন্ধন আপিলের রায় ১ জুন
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
ইউনূসকে ডি-লিট চবির
ইউনূসকে ডি-লিট চবির
এনবিআরে কর্মবিরতি ভোগান্তিতে গ্রাহক
এনবিআরে কর্মবিরতি ভোগান্তিতে গ্রাহক
সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা
সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা
সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ
সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ
ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা
ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা
প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই
প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই
জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান
জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান
ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি
ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি
আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল
আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল
ডলার বিনিময় হার বাজারভিত্তিক করার ঘোষণা
ডলার বিনিময় হার বাজারভিত্তিক করার ঘোষণা
সর্বশেষ খবর
সাম্য হত্যার বিচার দাবিতে রাবি ছাত্রদলের অবস্থান কর্মসূচি
সাম্য হত্যার বিচার দাবিতে রাবি ছাত্রদলের অবস্থান কর্মসূচি

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুরে কৃষি প্রযুক্তি ও পুষ্টি মেলার উদ্বোধন
গাজীপুরে কৃষি প্রযুক্তি ও পুষ্টি মেলার উদ্বোধন

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

তিন দফা দাবি: জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভে উত্তাল কাকরাইল এলাকা
তিন দফা দাবি: জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভে উত্তাল কাকরাইল এলাকা

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চিলমারীতে বোরো ধান ও চাল সংগ্রহের উদ্বোধন
চিলমারীতে বোরো ধান ও চাল সংগ্রহের উদ্বোধন

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গত ৯ মাসে কোনো সাংবাদিককে চাকরিচ্যুত করেনি সরকার: প্রেসসচিব
গত ৯ মাসে কোনো সাংবাদিককে চাকরিচ্যুত করেনি সরকার: প্রেসসচিব

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

চিকেন নেক এলাকায় ড্রোন উড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের
চিকেন নেক এলাকায় ড্রোন উড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালুকায় ভারতীয় মদসহ দুই যুবক গ্রেপ্তার
ভালুকায় ভারতীয় মদসহ দুই যুবক গ্রেপ্তার

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় ৫ দশমিক ৯ মাত্রার ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় ৫ দশমিক ৯ মাত্রার ভূমিকম্প

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাটডাউন ঘোষণা
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাটডাউন ঘোষণা

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সদরপুরে পলাতক দুই আসামি গ্রেপ্তার
সদরপুরে পলাতক দুই আসামি গ্রেপ্তার

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পালানোর সময় বিমানবন্দরে বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার
পালানোর সময় বিমানবন্দরে বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

টুঙ্গিপাড়ায় খালে পড়ে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মৃত্যু
টুঙ্গিপাড়ায় খালে পড়ে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মৃত্যু

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে সতীন হত্যার দায়ে নারীর যাবজ্জীবন
নারায়ণগঞ্জে সতীন হত্যার দায়ে নারীর যাবজ্জীবন

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার জাতিসংঘের নজরদারিতে থাকা উচিত: রাজনাথ সিং
পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার জাতিসংঘের নজরদারিতে থাকা উচিত: রাজনাথ সিং

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিশু রোজার মৃত্যুর সুষ্ঠু তদন্ত ও ন্যায়বিচার দাবি ড্যাবের
শিশু রোজার মৃত্যুর সুষ্ঠু তদন্ত ও ন্যায়বিচার দাবি ড্যাবের

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

'রাজধানীতে সবুজায়নে জুন থেকে গাছ লাগানো শুরু হবে'
'রাজধানীতে সবুজায়নে জুন থেকে গাছ লাগানো শুরু হবে'

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

কোণঠাসা মোদি যেকোনো অকস্মাৎ সিদ্ধান্ত নিতে পারেন: পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী
কোণঠাসা মোদি যেকোনো অকস্মাৎ সিদ্ধান্ত নিতে পারেন: পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ার মানবসম্পদমন্ত্রীর সঙ্গে ড. আসিফ নজরুলের বৈঠক
মালয়েশিয়ার মানবসম্পদমন্ত্রীর সঙ্গে ড. আসিফ নজরুলের বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ২০ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ২০ ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২১ মে থেকে পুনরায় ফ্লাইট চালু নভোএয়ারের
২১ মে থেকে পুনরায় ফ্লাইট চালু নভোএয়ারের

১ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

গুরুতর অসুস্থ পরিচালক প্রভাত রায়
গুরুতর অসুস্থ পরিচালক প্রভাত রায়

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফুলবাড়ীতে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
ফুলবাড়ীতে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুস্বাস্থ্যের জন্য চাই সঠিক ব্যায়াম
সুস্বাস্থ্যের জন্য চাই সঠিক ব্যায়াম

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০
মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল: বিরতি শেষে ফিরছেন না যেসব তারকা
আইপিএল: বিরতি শেষে ফিরছেন না যেসব তারকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পালিয়ে যাওয়া সেই নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেপ্তার
পালিয়ে যাওয়া সেই নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যেতে লাগবে ৬০ মিনিট!
লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যেতে লাগবে ৬০ মিনিট!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লা লিগায় ইতিহাস গড়লেন এমবাপ্পে
লা লিগায় ইতিহাস গড়লেন এমবাপ্পে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে ‘নেক্সট জেন বাংলাদেশ’ উৎসব
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে ‘নেক্সট জেন বাংলাদেশ’ উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?
কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যার মাথার দাম ছিল এক কোটি ডলার, তার সঙ্গেই হাত মেলালেন ট্রাম্প
যার মাথার দাম ছিল এক কোটি ডলার, তার সঙ্গেই হাত মেলালেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে আপনি ঘুমান কীভাবে, সৌদি যুবরাজকে ট্রাম্প
রাতে আপনি ঘুমান কীভাবে, সৌদি যুবরাজকে ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আলোচিত কর্নেল সোফিয়াকে ‘সন্ত্রাসীদের বোন’ বললেন বিজেপি মন্ত্রী
ভারতের আলোচিত কর্নেল সোফিয়াকে ‘সন্ত্রাসীদের বোন’ বললেন বিজেপি মন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ
মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ আইপিএলে ডাক পেলেন মুস্তাফিজ
হঠাৎ আইপিএলে ডাক পেলেন মুস্তাফিজ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যাদের জন্য ব্লু ভিসা চালু করল আমিরাত
যাদের জন্য ব্লু ভিসা চালু করল আমিরাত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দ্বিতীয় দিনে, কাকরাইল সড়কে ব্যারিকেড
জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দ্বিতীয় দিনে, কাকরাইল সড়কে ব্যারিকেড

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমালোচনার মুখে বদলে গেল ‌‘আ-আম জনতা’ পার্টির নাম
সমালোচনার মুখে বদলে গেল ‌‘আ-আম জনতা’ পার্টির নাম

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ
ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়
‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে
তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন
অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ
চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদি ফের হামলা চালাতে পারেন, প্রস্তুত থাকতে হবে : ইমরান খান
মোদি ফের হামলা চালাতে পারেন, প্রস্তুত থাকতে হবে : ইমরান খান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো বাফুফের মাহফুজাকে
বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো বাফুফের মাহফুজাকে

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাকরাইলে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে যোগ দিতে বাসে করে আসছেন ছাত্র-শিক্ষকরা
কাকরাইলে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে যোগ দিতে বাসে করে আসছেন ছাত্র-শিক্ষকরা

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান
শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বজনীন পেনশন স্কিমে বড় পরিবর্তন
সর্বজনীন পেনশন স্কিমে বড় পরিবর্তন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোকানের কর্মচারীদের ব্যস্ত রেখে ১০০ ভরি স্বর্ণ নিয়ে চম্পট পাঁচ নারী
দোকানের কর্মচারীদের ব্যস্ত রেখে ১০০ ভরি স্বর্ণ নিয়ে চম্পট পাঁচ নারী

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: গ্রেপ্তার তামিমের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ
ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: গ্রেপ্তার তামিমের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?
ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন
ভারতের অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রক্তে কোলেস্টেরল : কতদিন ওষুধ খাবেন?
রক্তে কোলেস্টেরল : কতদিন ওষুধ খাবেন?

২১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে এখনও কাঁদেন প্রীতি জিনতা
ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে এখনও কাঁদেন প্রীতি জিনতা

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজের আইপিএল অংশগ্রহণ নিয়ে অনিশ্চয়তা!
মুস্তাফিজের আইপিএল অংশগ্রহণ নিয়ে অনিশ্চয়তা!

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের বিমানবন্দরে হুথির তিন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের বিমানবন্দরে হুথির তিন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্দী বিনিময় : পূর্ণমকে ছাড়ল পাকিস্তান, মোহাম্মদউল্লাকে ভারত
বন্দী বিনিময় : পূর্ণমকে ছাড়ল পাকিস্তান, মোহাম্মদউল্লাকে ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর
গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রণক্ষেত্রে পরিণত কাকরাইল
রণক্ষেত্রে পরিণত কাকরাইল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাম্য হত্যায় কারা
সাম্য হত্যায় কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে ১০০ নারী আসন চাইলেন নাসরিন আউয়াল
সংসদে ১০০ নারী আসন চাইলেন নাসরিন আউয়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ
শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ

সম্পাদকীয়

জুলাইয়ের ঘটনায় অনুশোচনা করতে চান শাজাহান খান
জুলাইয়ের ঘটনায় অনুশোচনা করতে চান শাজাহান খান

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান এখনো উত্তেজনা
ভারত-পাকিস্তান এখনো উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

চিকিৎসা ওষুধে লাগামহীন খরচ
চিকিৎসা ওষুধে লাগামহীন খরচ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ছাত্রদল নেতা হত্যায় উত্তাল ঢাবি
ছাত্রদল নেতা হত্যায় উত্তাল ঢাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউ-ডাকে বদলেছে জীবন
বাউ-ডাকে বদলেছে জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই
প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

প্রথম পৃষ্ঠা

সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ
সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের ফাঁদে সরকারি কোম্পানির শেয়ার
আমলাতন্ত্রের ফাঁদে সরকারি কোম্পানির শেয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় ঐকমত্য কতদূর
জাতীয় ঐকমত্য কতদূর

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা
সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল
আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দরে বিশ্বসেরা প্রতিষ্ঠান সম্পৃক্ত করা হবে : প্রধান উপদেষ্টা
চট্টগ্রাম বন্দরে বিশ্বসেরা প্রতিষ্ঠান সম্পৃক্ত করা হবে : প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধুত্ব নিয়ে সুনেরাহ
বন্ধুত্ব নিয়ে সুনেরাহ

শোবিজ

সমন্বয়হীনতায় আটকা উন্নয়ন ও সৌন্দর্যবর্ধন
সমন্বয়হীনতায় আটকা উন্নয়ন ও সৌন্দর্যবর্ধন

নগর জীবন

আমার প্রেমটা দর্শকদের নিয়ে
আমার প্রেমটা দর্শকদের নিয়ে

শোবিজ

আকবরের সেঞ্চুরির পরও হার
আকবরের সেঞ্চুরির পরও হার

মাঠে ময়দানে

আবর্জনায় বদ্ধ জেল খাল
আবর্জনায় বদ্ধ জেল খাল

রকমারি নগর পরিক্রমা

আইসিসির এপ্রিল  সেরা মিরাজ
আইসিসির এপ্রিল সেরা মিরাজ

মাঠে ময়দানে

সাপ খেলা দেখতে হাজারো মানুষ
সাপ খেলা দেখতে হাজারো মানুষ

দেশগ্রাম

জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান
জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনূসকে ডি-লিট চবির
ইউনূসকে ডি-লিট চবির

প্রথম পৃষ্ঠা

কর্নেল সোফিয়াকে কটাক্ষ করে বিপাকে বিজেপি মন্ত্রী
কর্নেল সোফিয়াকে কটাক্ষ করে বিপাকে বিজেপি মন্ত্রী

পূর্ব-পশ্চিম

ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা
ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি
ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা