শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৬ আগস্ট, ২০২৪ আপডেট:

বিভেদ-বিভাজন বৈষম্যের বেড়াজাল

ড. মোহাম্মদ আবদুল মজিদ
Not defined
বিভেদ-বিভাজন বৈষম্যের বেড়াজাল

সেই স্বর্গবাসের কাল থেকে বিভেদ-বিভাজন চলে আসছে। আদি চাচারা, হাবিল কাবিল বিভাজন মতানৈক্যের ফেরে পড়ে প্রথম খুনোখুনির শিকার হয়েছিলেন। আমাদের এ প্রিয় বাংলাদেশে মহান মুক্তিযুদ্ধসহ বিভিন্ন আন্দোলনে যারা নিহত হয়েছেন তাদের প্রতি গভীর কৃতজ্ঞতা ও শ্রদ্ধা জানাই। হিসাব কষে বের করা যাবে এ শতসহস্র আত্মত্যাগের অন্যতম প্রেরণা ছিল নিজেরাই নিজেদের শত্রুতায় সৃষ্ট বিভেদ-বিভাজন বৈষম্য থেকে মুক্তি।

তুলনার জন্য বেশি দূরে যাওয়ার দরকার নেই, মাত্র ২৬৭ বছর আগে এই ভারতবর্ষে সিপাহসালাদের বিশ্বাসঘাতকতার পরিণতিতে ইংজেদের এ দেশে আগমন এবং এদেশীয়দের মধ্যে বিভেদ-বিভাজন সৃষ্টি করে বৈষম্য বঞ্চনার বেড়াজালে আটকে ১৯০ বছর এবং পাকিস্তানি সংসার মাত্র ২৪ বছর টিকেছিল। বিভেদ-বিভাজক বৈষম্য সৃষ্টিকারী এখন নিজেদের ঘরে এবং তার প্রেরণা ও প্রযোজনা পাশের বাড়ি থেকে।

১৯৪৫ সালে লন্ডনে বসেই চার্চিল সাহেব ভারতবর্ষের স্বাধীনতা দেওয়ার নামে যেভাবে ভারত ভাগের চাল চেলেছিলেন তা ছিল ঐক্যবদ্ধ ভারতকে দ্বিখণ্ডিত করা; তার অন্যতম কূটকৌশল ছিল ভারতের প্রধান দুই সমৃদ্ধ অঞ্চল বাংলা ও পাঞ্জাবকে দ্বিখণ্ডিত করে দুই পরম শত্রুর সংসারে গুছিয়ে দেওয়া। ফলশ্রুতিতে ভয়াবহতম মানবিক বিপর্যয়ের শিকার হয়েছিল বাংলা ও পাঞ্জাবের মানুষ। আজও আঞ্চলিক অর্থনীতি ও সমৃদ্ধি সাধনের পথে অন্তরায় হিসেবে আছে এ বিভেদ-বিভাজন মাসসিকতা। মি. জিন্নাহর টু নেশন থিওরিকে সমালোচনা তারাই করেন যারা ওয়ান ইন্ডিয়া হওয়ার বিরোধিতায় ছিলেন, সেটা ছিল এক ধরনের ভণ্ডামি। টু নেশন থিওরির সমালোচকরাই সাম্প্রদায়িকতার ইন্ধনদাতা হয়েও তারাই ‘অসাম্প্রদায়িকতা’র বুলি আউড়ান, অভিনয় করেন। ভারত তথা বাংলা ভাগের সময় নিছক রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক ভেদবুদ্ধিতে কলকাতাকে পশ্চিমবঙ্গে তথা ভারতের ভাগে রাখতে যারা বদ্ধপরিকর ছিলেন তারাই পূর্ববঙ্গকে ‘পঙ্গু, ব্যর্থ ও অকার্যকর’ করতে পূর্ববঙ্গের চট্টগ্রামও দাবি করে বসে। ১৩ আগস্ট (১৯৪৭) সর্দার প্যাটেল মাউন্টব্যাটেনের কাছে ‘চট্টগ্রাম ভারতের চাই পাকিস্তানকে এটা দেওয়া হবে চরম অন্যায়’ বলে যখন আলটিমেটাম দেন তখন মাউন্টব্যাটেন র‌্যাডক্লিফের বাঁটোয়ারা ম্যাপ (রোয়েদাদ) জারি পেছানোর পথ ধরেন। ১৪ ও ১৫ আগস্ট যথাক্রমে পাকিস্তান ও ভারতের স্বাধীনতা ঘোষণার পর ১৭ আগস্ট র‌্যাডক্লিফের বাঁটোয়ারা ম্যাপ জারির দিন সাব্যস্ত হয়। মাউন্টব্যাটেন তার ডায়েরিতে লিখেছেন- ‘আগে আমি করাচি ও দিল্লির ক্ষমতা হস্তান্তর কাজ নির্বিঘ্নে শেষ করি, তারপর ১৭ তারিখ এটি জারি করলে দাঙ্গা ও হাঙ্গামা থেকে আগাম রেহাই মিলবে।’ হলোও তাই। এ প্রেক্ষাপটে এখনো চট্টগ্রাম বন্দর ব্যবহারের সুযোগ নিতে, বাংলাদেশের ওপর দিয়ে ট্রানজিট যারা কায়েম করতে চাইছে তারা এখনো তাদের ভারতের ওপর দিয়ে ভুটান ও নেপালের সঙ্গে ট্রানজিট দিতে গড়িমসি অব্যাহত রয়েছে। আন্তর্জাতিক নদী গঙ্গা ও তিস্তার পানিতে ভাটির দেশ বাংলাদেশের ন্যায্য হিস্সা দিতে নানা কূটকৌশলের ক্যারিশমায় উজানে পানি সরিয়ে নিয়ে গঙ্গা ও তিস্তায় পানি প্রবাহ কমে যায়। ফলে ভাটির দেশে নদী ও নিসর্গ, অন্যতম অবলম্বন কৃষি অর্থনীতির অব্যাহত ক্ষতিসাধনসহ প্রাকৃতিক সুরক্ষা সুন্দরবনকে ধ্বংসের স্লো পয়জনিং চলছে। তিস্তার উৎসমুখ ও মধ্য পর্যায়ে পানি সরিয়ে তিস্তাকে পানিশূন্য করে এখন শোনানো হচ্ছে ‘পানি নেই তো দেব কোত্থেকে? এ ক্ষেত্রে ভূরাজনীতির ভায়রা ভাইদের মধ্যে ঠান্ডা যুদ্ধের শিকার হচ্ছে ভাটির দেশ বাংলাদেশ। এমনকি একই দেশের কেন্দ্র এবং রাজ্য সরকারের মধ্যে তর্কাতর্কি ও অভিনয়ে বাংলাদেশকে বোঝাতে চাওয়া হচ্ছে, পশ্চিমবঙ্গ, আসাম ও বাংলাদেশ (সব মিলে সেই বৃহৎ বাংলা) এর মধ্যকার বিভেদ-বিভাজন বজায় রাখতে পারলে স্বস্তি মিলবে কেন্দ্রের এবং সুদূরপ্রসারী সেই পরিকল্পনা তারা যেন বন্ধুত্বে এক না হতে পারে তার পথ পরিষ্কার করা।

রাষ্ট্র নাগরিকের মানবিক মৌলিক অধিকার ও সেবার উপযুক্ত পরিবেশ নিশ্চিত করতে বিভিন্ন ক্ষেত্রেই সৃষ্ট জটিলতা, অসম্পূর্ণতা, জবাবদিহি হীনতার পুরো পরিবেশ ঢেলে সাজাতে প্রথমেই নির্বাচন ব্যবস্থাকে সৎ স্বচ্ছ ও সাবলীল হওয়ার প্রসঙ্গ চলে আসবে। রাষ্ট্র পরিচালনার জন্য গঠিত সরকার নির্বাচিত হবে জনগণের দ্বারা এবং তারা পরিচালিত হবে জনগণের জন্য

প্রতিবেশী রাজ্যের সঙ্গে বাংলাদেশের কানেকটিভিটির মন্ত্র পড়িয়ে বাংলাদেশের ওপর দিয়ে সাত রাজ্যে যাওয়ার পথ ট্রানজিট নিয়ে বাংলাদেশের সঙ্গে সাত রাজ্যের কানেকটিভিটির সম্ভাবনা ও সুযোগকে গলা টিপে হত্যা করা এবং এমনকি সেখানকার স্বাধীনতার স্বপ্নকে দমন করা। আস্তে আস্তে এটাও স্পষ্ট হয়ে উঠছে যে মাতারবাড়ী ও সোনাদিয়ায় জাপানি সহায়তায় গড়ে তোলা জাপানের বিগ বি বিশাল অবকাঠামোর সুযোগ সম্প্রসারিত করা হবে সেই সাত রাজ্যে। এখানেও এক ঢিলে দুই পাখি শিকারের সাফল্যের স্বপ্ন দেখা হচ্ছে। আন্তর্জাতিক নদীর পানির হিস্সা দিতে গড়িমসি করলেও বাংলাদেশ স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে নিজস্ব ফেনী নদীর পানি দেওয়ায় সমতার ভিত্তিতে সহঅবস্থানের অধিকার নিয়ে নেগোসিয়েশনে নীতি কৌশলের দুর্বলতা প্রকাশ পেয়েছে। এসবই সেই সনাতন বিভেদ-বিভাজন মানসিকতার ফলশ্রুতিতে।

ভূরাজনীতির বিভাজন ক্রীড়াকৌশল এখন দেশ অভ্যন্তরেও দুরারোগ্য ব্যাধির মতো গেড়ে বসেছে। দগদগে ঘা যেমন তেমনি ৫৩ বছর বয়সি বাংলাদেশকে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের ও বিপক্ষের শক্তির শিরোনামে বিভক্ত করা হয়েছে। সেই ভিত্তিতে রাষ্ট্র ও সরকারের মধ্যকার দেয়াল উধাও, দ্বিধাবিভক্ত প্রশাসন জনসেবা বিচার বিভাগ সবই। বাংলাদেশের প্রশাসন দলীয়করণ গ্রেশাম সিনড্রোমের কবলে পড়েছে বলে প্রয়াত আকবর আলি খান একটা আলাদা বই-ই লিখেছেন। পিএসসিতে সর্বোচ্চ পদে নিয়োগের সুপারিশ পেয়েও উল্লেখযোগ্য সংখ্যক প্রার্থী নিয়োগই পায় না অদৃশ্য কারণে। কোটা আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের দুদুবার নামতে হয়েছে, অসংখ্য তরুণের তাজা রক্তে রঞ্জিত হয়েছে। মেধার অবমূল্যায়নের দ্বারা প্রকারান্তরে দেশ ও জাতিকে মেধাশূন্য করার, মানবাধিকার লঙ্ঘনের এমন উদগ্র বাসনা কেন ও কার স্বার্থে? কার স্বার্থে চাকরিতে ওএসডি কালচারের নামে প্রশাসনের মেধাবী ও করিৎকর্মাদের সরিয়ে, হাজার হাজার কর্মকর্তাকে বসিয়ে বসিয়ে বেতন দিয়ে পাবলিক মানির ক্ষতিসাধনসহ প্রশিক্ষিত মানবসম্পদকে অকর্মন্য করে অপচয় এবং তদস্থলে দলীয় অদক্ষ প্রার্থীদের রাষ্ট্রীয় বড় বড় পদে নিয়োগের পাঁয়তারাটি সাম্প্রতিককালে কোটা আন্দোলন বৈষম্যবিরোধী অন্দোলনে রূপ নেওয়ায় এ বিষয়টি সামনে চলে আসে। ৫ আগস্টের আগ পর্যন্ত অন্যের ভেদবুদ্ধি, প্ররোচনা ও প্রযোজনায় নিজের নাক কেটে (নিজের ভবিষ্যৎ মানবসম্পদ ও রাষ্ট্রীয় সম্পত্তি ধ্বংস করে) হলেও নিজ দেশে বিভেদ-বিভাজন ও বৈষম্যের শিকার জনগণের কণ্ঠরোধ, মানবাধিকার লঙ্ঘন ও কোণঠাসা এমনকি গুম (আয়নাঘরে আটকিয়ে) হত্যার তৎপরতাই ছিল ‘স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি’র একদলীয় শাসন প্রতিষ্ঠার প্রয়াস। বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার মাঠ-ঘাট পয়মাল করতেই এ বিভেদ-বিভাজন বৈষম্য ও নির্যাতনের শিকার হয় ‘বাংলাদেশের জনগণ’, মহান মুক্তিযুদ্ধে যাদের ত্যাগ স্বীকারের স্বীকৃতি রয়েছে সংবিধানের প্রস্তাবনার প্রারম্ভে। এ বিভেদ ও বিভাজনের, বৈষম্যের বেড়াজালে আটকানোর চেষ্টা চলে, রাজনীতি-দুর্বৃত্তায়ন-দলীয়করণের দ্বারা বিভেদ সৃষ্টি হয় রাষ্ট্রের তিন স্তম্ভ- বিচার বিভাগ, সংসদ বা আইন বিভাগ এবং নির্বাহী বিভাগের মধ্যে, এমনকি চতুর্থ স্তম্ভ মিডিয়ার মধ্যেও। রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানকে দলীয়করণের দ্বারা তারা সহজে সরকারের বশংবদ বাহকে পরিণত হয়-নিজেদের অস্তিত্বের প্রশ্নে ও প্রয়োজনে। এটির প্রেরণা চাণক্যের অর্থশাস্ত্র, জওহরলাল নেহরুর ডকট্রিনেরও।

একটি অপার সম্ভাবনাময় দেশ ও জাতির অগ্রগতি থামিয়ে দেওয়ার দীর্ঘমেয়াদে প্রকৃষ্ট কৌশল হচ্ছে শিক্ষা ও স্বাস্থ্য ব্যবস্থাকে বিপথে (ডিরেইলড) করে দেওয়া। পাবলিক মানি খরচ করে শিশু-কিশোরদের বিনামূল্যে পাঠ্যবই সরবরাহের উদ্দেশ্যই হচ্ছে তাদের মুক্তবৃদ্ধি চর্চার, ইতিহাস সচেতনতা এবং মস্তিষ্ক প্রক্ষালনের প্রথমেই সুযোগ নেওয়া, দলকানা ও চেতনার ধ্বজাধারী লেখকদের রাজনৈতিক উৎকোচ দেওয়া আর মুদ্রণ ও সরবরাহ কাজে দুর্নীতি দুষ্কর্ম তো আছেই। দেশে দক্ষ জনবল না গড়ে বিদেশিদের এখানে নিয়োগের ক্ষেত্র তৈরি করা, দেশের বেসরকারি বিনিয়োগের পরিবেশ পয়মাল করে বিদেশি বিনিয়োগ আহ্বানের অভিনয় করা এবং বেসরকারি শিল্প খাতকে অচল করে, শিক্ষিত তরুণদের চাকরির সুযোগ সৃষ্টি না করে, তাদের বেকার রেখে দেশ থেকে টাকা পাচার করে বিদেশে বিনিয়োগ করার গভীর ষড়যন্ত্রের কবলে বাংলাদেশের আর্থিক খাত, শিক্ষা এবং স্বাস্থ্যব্যবস্থা। দেশ থেকে উদ্যোক্তারাও পাচার হচ্ছেন এবং বিদেশে শিক্ষিতরা দেশে ফিরতে উৎসাহ হারাচ্ছেন। শিক্ষাব্যবস্থা থেকে ন্যায়নীতি বোধ তিরোহিত হচ্ছে। সাম্প্রতিক বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে যে নবজাগরণ প্রত্যক্ষ করা গেছে, তাতে অর্থ খাত, শিক্ষা ও স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনায় স্বনির্ভর হওয়ার প্রেরণা হিসেবে কাজ করবে।

সমাজে অর্থনৈতিক বৈষম্য সৃষ্টি বিভেদ-বিভাজনের বেড়াজাল, যা সমতাভিত্তিক সমাজ ও সহজাত সমৃদ্ধির ক্ষেত্রে বড় প্রতিবন্ধকতা। ধনী-দরিদ্রের মধ্যে বৈষম্য, ব্যবধান বেড়েছে। অর্থনৈতিক বৈষম্য সর্বত্র, সিন্ডিকেট এত শক্তিশালী যে তারা রাষ্ট্র ও সরকার সামলানোর ভূমিকায় অবতীর্ণ। রাষ্ট্রাচারে বিধিবিধান অনুসরণ যেহেতু দায়িত্ব ও কর্তব্যের পর্যায়ে পড়ে সেহেতু এ ব্যাপারে রাষ্ট্র্র ও নাগরিক উভয় পক্ষেরই পারস্পরিক সহযোগিতার ব্যাপারটি গুরুত্বপূর্ণ।

রাষ্ট্র নাগরিকের মানবিক মৌলিক অধিকার ও সেবার উপযুক্ত পরিবেশ নিশ্চিত করতে বিভিন্ন ক্ষেত্রেই সৃষ্ট জটিলতা, অসম্পূর্ণতা, জবাবদিহি হীনতার পুরো পরিবেশটাকে ঢেলে সাজাতে প্রথমেই নির্বাচনব্যবস্থাকে সৎ স্বচ্ছ ও সাবলীল হওয়ার প্রসঙ্গ চলে আসবে। রাষ্ট্র পরিচালনার জন্য গঠিত সরকার নির্বাচিত হবে জনগণের দ্বারা এবং তারা পরিচালিত হবে জনগণের জন্য। রাষ্ট্রকে কর রাজস্ব প্রদান এড়িয়ে চলার বা ফাঁকিজুকি দিয়ে পার পাওয়ার প্রতিরোধাত্মক ব্যবস্থা গ্রহণ, করের টাকায় কেনা অস্ত্রের গুলিতে করদাতা কিংবা তার সন্তান হত্যা বন্ধ করা এবং করের টাকা দুর্নীতি দুর্বৃত্তপরায়ণের দ্বারা লোপাট না হতে দেওয়া, জবাবদিহিতার পরিবেশে নাগরিকের সব মৌলিক অধিকার ও দাবি পূরণে রাষ্ট্রের স্বচ্ছতাসুলভ আচরণ ও সেবা প্রাপ্তি সুনিশ্চিত হলেই বিভেদ-বিভাজন বৈষম্যের বেড়াজাল থেকে মুক্তি মিলবে।

লেখক : সাবেক সচিব ও এনবিআরের চেয়ারম্যান

এই বিভাগের আরও খবর
স্বাস্থ্যসেবা
স্বাস্থ্যসেবা
নির্বাচন বিতর্ক
নির্বাচন বিতর্ক
বাণী
বাণী
দীনের দায়ীদের জন্য নসিহত
দীনের দায়ীদের জন্য নসিহত
দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত
দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত
বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা
বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা
বায়ুদূষণ
বায়ুদূষণ
বেকারত্ব
বেকারত্ব
শীতে রস, পিঠা-পায়েস
শীতে রস, পিঠা-পায়েস
স্বাধীনতার গুরুত্ব ও ইসলাম
স্বাধীনতার গুরুত্ব ও ইসলাম
চীনে কৃষিযন্ত্রের ব্যাপক প্রসার
চীনে কৃষিযন্ত্রের ব্যাপক প্রসার
ছেলেবেলার ভুবনখানি
ছেলেবেলার ভুবনখানি
সর্বশেষ খবর
সারা দেশে বিআরটিএর অভিযানে পৌনে দুই লাখ টাকা জরিমানা
সারা দেশে বিআরটিএর অভিযানে পৌনে দুই লাখ টাকা জরিমানা

এই মাত্র | জাতীয়

দিনাজপুরে ভ্রাম্যমাণ আদালতের 
অভিযান
দিনাজপুরে ভ্রাম্যমাণ আদালতের  অভিযান

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ ও শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ ও শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাগেরহাটে ইয়াবাসহ কারবারি গ্রেফতার
বাগেরহাটে ইয়াবাসহ কারবারি গ্রেফতার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হঠাৎ টি-টোয়েন্টি দলে ডাক পেলেন নাহিদ রানা
হঠাৎ টি-টোয়েন্টি দলে ডাক পেলেন নাহিদ রানা

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রের ৭,৯০০ মিটার গভীরতায় আবিষ্কার হলো শিকারি অ্যামফিপড
সমুদ্রের ৭,৯০০ মিটার গভীরতায় আবিষ্কার হলো শিকারি অ্যামফিপড

১৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বাগেরহাটে সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
বাগেরহাটে সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিস্তা নদীর ভাঙন রোধে এলাকাবাসীর মানববন্ধন ও বিশেষ দোয়া
তিস্তা নদীর ভাঙন রোধে এলাকাবাসীর মানববন্ধন ও বিশেষ দোয়া

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হেড-স্মিথের সেঞ্চুরি, বুমরার ৫ উইকেট
হেড-স্মিথের সেঞ্চুরি, বুমরার ৫ উইকেট

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষের নিয়োগ বাতিল দাবি শিক্ষকদের
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষের নিয়োগ বাতিল দাবি শিক্ষকদের

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শেখ পরিবারের দুর্নীতি অনুসন্ধানে হাইকোর্টের রুল
শেখ পরিবারের দুর্নীতি অনুসন্ধানে হাইকোর্টের রুল

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

নওগাঁ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি-ক্লাস কার্যক্রম শুরুর দাবিতে মানববন্ধন
নওগাঁ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি-ক্লাস কার্যক্রম শুরুর দাবিতে মানববন্ধন

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিজয় দিবসের কর্মসূচি ঘোষণা জামায়াতে ইসলামীর
বিজয় দিবসের কর্মসূচি ঘোষণা জামায়াতে ইসলামীর

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

৭ চার, ৬ ছক্কায় তামিমের ব্যাটে এবার ৯১
৭ চার, ৬ ছক্কায় তামিমের ব্যাটে এবার ৯১

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই গ্রুপের দ্বন্দ্ব প্রকাশ্যে, উত্তেজনা
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই গ্রুপের দ্বন্দ্ব প্রকাশ্যে, উত্তেজনা

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের দল নয়, চেতনা ব্যবসায়ী : আব্দুস সালাম
আওয়ামী লীগ মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের দল নয়, চেতনা ব্যবসায়ী : আব্দুস সালাম

৩৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট অধিবেশন অনুষ্ঠিত
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট অধিবেশন অনুষ্ঠিত

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘আ. লীগ মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের দল নয়, চেতনা ব্যবসায়ী’
‘আ. লীগ মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের দল নয়, চেতনা ব্যবসায়ী’

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘পিলখানা হত্যাকাণ্ড দিয়ে আওয়ামী লীগের ফ্যাসিস্ট হয়ে ওঠার যাত্রা শুরু’
‘পিলখানা হত্যাকাণ্ড দিয়ে আওয়ামী লীগের ফ্যাসিস্ট হয়ে ওঠার যাত্রা শুরু’

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মেরিটাইম সেক্টরে বিদেশিদের বিনিয়োগের আগ্রহ বাড়ছে: নৌ উপদেষ্টা
মেরিটাইম সেক্টরে বিদেশিদের বিনিয়োগের আগ্রহ বাড়ছে: নৌ উপদেষ্টা

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

'তরুণ প্রজন্ম এবং যুবকেরা বাংলাদেশে
নতুন অধ্যায় সৃষ্টি করেছে'
'তরুণ প্রজন্ম এবং যুবকেরা বাংলাদেশে নতুন অধ্যায় সৃষ্টি করেছে'

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় ইসরায়েলি সেনাদের কবর রচনা করা হবে : আইআরজিসি প্রধান
সিরিয়ায় ইসরায়েলি সেনাদের কবর রচনা করা হবে : আইআরজিসি প্রধান

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোরেলগঞ্জে জলবায়ু পরিবর্তনে ক্ষতিগ্রস্তদের মানববন্ধন
মোরেলগঞ্জে জলবায়ু পরিবর্তনে ক্ষতিগ্রস্তদের মানববন্ধন

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টহল বাড়িয়ে ছিনতাই কমিয়ে আনতে হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
টহল বাড়িয়ে ছিনতাই কমিয়ে আনতে হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘ভারত কখনো বন্ধুত্বের প্রমাণ রাখতে পারেনি’
‘ভারত কখনো বন্ধুত্বের প্রমাণ রাখতে পারেনি’

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

বিনা ধান-২৬ এর ভাতে মিলবে প্রোটিন
বিনা ধান-২৬ এর ভাতে মিলবে প্রোটিন

১ ঘন্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

আসাদের পতনের পর সিরিয়ায় রাশিয়ার নতুন কৌশল
আসাদের পতনের পর সিরিয়ায় রাশিয়ার নতুন কৌশল

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল আনছে আবহাওয়ার নতুন পূর্বাভাস মডেল
গুগল আনছে আবহাওয়ার নতুন পূর্বাভাস মডেল

১ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাংলাদেশিদের পূর্ব তিমুরে বিনিয়োগের আহ্বান প্রেসিডেন্ট রামোসের
বাংলাদেশিদের পূর্ব তিমুরে বিনিয়োগের আহ্বান প্রেসিডেন্ট রামোসের

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

কলপাড়ায় স্বাবলম্বী কৃষকদের মাঠ দিবস
কলপাড়ায় স্বাবলম্বী কৃষকদের মাঠ দিবস

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সব সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী মহার্ঘ্য ভাতা পাবেন: জনপ্রশাসন সচিব
সব সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী মহার্ঘ্য ভাতা পাবেন: জনপ্রশাসন সচিব

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে ‘অসহযোগী’ দেশ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে ‘অসহযোগী’ দেশ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাহেরিকে গ্রেফতার করতে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ
তাহেরিকে গ্রেফতার করতে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

৭ বছর পর সমাবেশ মঞ্চে আসছেন খালেদা জিয়া
৭ বছর পর সমাবেশ মঞ্চে আসছেন খালেদা জিয়া

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩
পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩

১৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে সিরিয়ার সর্বোচ্চ পর্বত তড়িঘড়ি দখল করে নিল ইসরায়েল
যে কারণে সিরিয়ার সর্বোচ্চ পর্বত তড়িঘড়ি দখল করে নিল ইসরায়েল

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনা রেলস্টেশনের স্ক্রিনে ভেসে উঠলো 'ছাত্রলীগ ভয়ংকর রূপে ফিরবে'
খুলনা রেলস্টেশনের স্ক্রিনে ভেসে উঠলো 'ছাত্রলীগ ভয়ংকর রূপে ফিরবে'

১৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট
আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট

৮ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততা পেয়েছে গুম সংক্রান্ত কমিশন, র‍্যাব বিলুপ্তির সুপারিশ
শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততা পেয়েছে গুম সংক্রান্ত কমিশন, র‍্যাব বিলুপ্তির সুপারিশ

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় পৌঁছেছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট রামোস হোর্তা
ঢাকায় পৌঁছেছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট রামোস হোর্তা

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পৃথিবীতে সম্ভবত ড. ইউনূসই একমাত্র নেতা, যার এত যোগ্যতা রয়েছে
পৃথিবীতে সম্ভবত ড. ইউনূসই একমাত্র নেতা, যার এত যোগ্যতা রয়েছে

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে তেল-গ্যাসের নতুন বিশাল খনির সন্ধান
পাকিস্তানে তেল-গ্যাসের নতুন বিশাল খনির সন্ধান

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা
রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা

১২ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

সিরিয়া পুনর্গঠনে ‘স্পষ্ট লক্ষ্য ও পরিকল্পনার’র কথা জানালেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি
সিরিয়া পুনর্গঠনে ‘স্পষ্ট লক্ষ্য ও পরিকল্পনার’র কথা জানালেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিরোধীদের ‘সন্ত্রাসবাদী’ হিসেবে প্রচার করত আওয়ামী লীগ: যুক্তরাষ্ট্র
বিরোধীদের ‘সন্ত্রাসবাদী’ হিসেবে প্রচার করত আওয়ামী লীগ: যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে প্রথম রাশিয়ার সাথে যুদ্ধে অংশ নিলেন উত্তর কোরিয়ার সেনারা
ইউক্রেনে প্রথম রাশিয়ার সাথে যুদ্ধে অংশ নিলেন উত্তর কোরিয়ার সেনারা

৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কু-প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় শ্যালিকাকে গলা কেটে হত্যা
কু-প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় শ্যালিকাকে গলা কেটে হত্যা

৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলি আগ্রাসন, মুখ খুললেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি
সিরিয়ায় ইসরায়েলি আগ্রাসন, মুখ খুললেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি

৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ কোরিয়ার গণতান্ত্রিক আন্দোলনে তারেক রহমানের সংহতি প্রকাশ
দক্ষিণ কোরিয়ার গণতান্ত্রিক আন্দোলনে তারেক রহমানের সংহতি প্রকাশ

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রলীগ নেত্রী নদী গ্রেফতার
ছাত্রলীগ নেত্রী নদী গ্রেফতার

৬ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

হিজাব না পরে কনসার্টে গান, গ্রেফতার ইরানের গায়িকা
হিজাব না পরে কনসার্টে গান, গ্রেফতার ইরানের গায়িকা

৫ ঘন্টা আগে | শোবিজ

২০২৬ বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন নেইমার
২০২৬ বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন নেইমার

৭ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘যে গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ে তুলব, সেটি হবে সবার জন্য বাসযোগ্য’
‘যে গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ে তুলব, সেটি হবে সবার জন্য বাসযোগ্য’

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মূল্যস্ফীতি ৫ শতাংশের নিচে নেমে আসবে : গভর্নর
মূল্যস্ফীতি ৫ শতাংশের নিচে নেমে আসবে : গভর্নর

২০ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

নুসরাতের সাথে বিচ্ছেদ: এবার যে নায়িকার সঙ্গে প্রেম নিখিলের
নুসরাতের সাথে বিচ্ছেদ: এবার যে নায়িকার সঙ্গে প্রেম নিখিলের

৬ ঘন্টা আগে | শোবিজ

‘পিলখানা হত্যাকাণ্ড নিয়ে আপাতত কমিশন গঠন সম্ভব হচ্ছে না’
‘পিলখানা হত্যাকাণ্ড নিয়ে আপাতত কমিশন গঠন সম্ভব হচ্ছে না’

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আগামী বাজেটে ব্যবসায়ীদের জন্য প্রণোদনা কমবে : অর্থ উপদেষ্টা
আগামী বাজেটে ব্যবসায়ীদের জন্য প্রণোদনা কমবে : অর্থ উপদেষ্টা

৩ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে ‘বঞ্চিত’ কর্মকর্তাদের অবস্থান
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে ‘বঞ্চিত’ কর্মকর্তাদের অবস্থান

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই : আইজিপি
দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই : আইজিপি

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেইমানি করলে ড. ইউনূসকেও ছাড় দেওয়া হবে না
বেইমানি করলে ড. ইউনূসকেও ছাড় দেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে প্রথমে যুগ্মসচিব পরে উপসচিব পদোন্নতি
প্রশাসনে প্রথমে যুগ্মসচিব পরে উপসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আবার রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা
আবার রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

জোড়াতালির বিআরটি
জোড়াতালির বিআরটি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চায়
ভারত বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ধর্ষণের গল্প ফেদেছিলেন যে নারী
ধর্ষণের গল্প ফেদেছিলেন যে নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই
দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দরে কর্মচাঞ্চল্য
চট্টগ্রাম বন্দরে কর্মচাঞ্চল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

পান্থকুঞ্জ পার্কে নির্মাণকাজ বন্ধের দাবি
পান্থকুঞ্জ পার্কে নির্মাণকাজ বন্ধের দাবি

নগর জীবন

আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ফেরা অসম্ভব
আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ফেরা অসম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে আলোচনা
আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা
বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা

সম্পাদকীয়

বাধা কাটিয়ে উড়তে শিখছে ওরা
বাধা কাটিয়ে উড়তে শিখছে ওরা

বিশেষ আয়োজন

অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন
অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন

প্রথম পৃষ্ঠা

হিমালিয়ান গৃধিনী শকুন উদ্ধার
হিমালিয়ান গৃধিনী শকুন উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতকে অসহযোগী দেশের তালিকাভুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে অসহযোগী দেশের তালিকাভুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের

প্রথম পৃষ্ঠা

সমন্বয়হীন সবজি বাজার
সমন্বয়হীন সবজি বাজার

নগর জীবন

বিপিসি দেশের সবচেয়ে অস্বচ্ছ প্রতিষ্ঠান
বিপিসি দেশের সবচেয়ে অস্বচ্ছ প্রতিষ্ঠান

প্রথম পৃষ্ঠা

আশা করি খুব দ্রুত নির্বাচন হবে
আশা করি খুব দ্রুত নির্বাচন হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

যাত্রা চারজন নিয়ে, এখন শিক্ষার্থী ৪০০-এর বেশি
যাত্রা চারজন নিয়ে, এখন শিক্ষার্থী ৪০০-এর বেশি

বিশেষ আয়োজন

২০৫০ সালের মধ্যে নিউইয়র্কের আশপাশ তলিয়ে যাওয়ার শঙ্কা!
২০৫০ সালের মধ্যে নিউইয়র্কের আশপাশ তলিয়ে যাওয়ার শঙ্কা!

পেছনের পৃষ্ঠা

দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত
দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত

সম্পাদকীয়

গুমের নির্দেশদাতা হাসিনা
গুমের নির্দেশদাতা হাসিনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা
রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বুদ্ধিজীবী হত্যায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে হবে
বুদ্ধিজীবী হত্যায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট
আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট

প্রথম পৃষ্ঠা

কিংস অ্যারিনায় জয়ে ফিরল বসুন্ধরা
কিংস অ্যারিনায় জয়ে ফিরল বসুন্ধরা

মাঠে ময়দানে

শব্দদূষণে ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকি
শব্দদূষণে ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকি

নগর জীবন

১৬ বছরে সব নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়
১৬ বছরে সব নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা