শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২১ অক্টোবর, ২০২৪ আপডেট:

রাজনীতির লাগামহীন পাগলা ঘোড়ার কান্ড!

গোলাম মাওলা রনি
রাজনীতির লাগামহীন পাগলা ঘোড়ার কান্ড!

রাজনীতির সঙ্গে কখন এবং কীভাবে জড়ালাম তা নিয়ে কোনো দিন ভাবিনি। অথবা আমার রাজনীতি করার কোনো যোগ্যতা আছে কি না তাও হাতে-কলমে কোনো দিন পরীক্ষা করিনি। অথবা আমি আসলে রাজনীতি করছি নাকি অন্য ধান্দা করছি এসব নিয়ে দার্শনিক চিন্তা আমার মাথায় আসে না। কারণ দর্শনশাস্ত্রের মতো জটিল বিষয় আমি বুঝি না। সক্রেটিস-প্লেটো-এরিস্টটলের নামগুলো শুনতে ভালো লাগে এবং তাঁদের ছোট ছোট বাণী অমৃতের মতো মনে হয়। কিন্তু রাজনীতি নিয়ে তাঁদের যেসব নাতিদীর্ঘ মতবাদ রয়েছে তা কোনোকালে আমার মাথায় ঢোকেনি। প্রাচীন গ্রিক ভারতীয় এবং আরব দার্শনিকবৃন্দ ছাড়াও সপ্তদশ শতকের দুনিয়া কাঁপানো ইউরোপীয় দার্শনিক ফ্রেডারিক নিটসে, লোপেন হাওয়ার, বার্টান্ড রাসেলসহ সিগমন্ড ফ্রয়েড ও মিশেল ফুকোকে নিয়ে অনেক সময় ব্যয় করেছি, কিন্তু কিছুই বুঝতে পারিনি। কেন বুঝতে পারিনি তার একটি আদি কাহিনি আজ আপনাদের শোনাব।

ঢাকা কলেজে একাদশ শ্রেণিতে অধ্যয়নকালে আমি তমদ্দুন মজলিস নামক অতি প্রাচীন একটি ইসলামী সাংস্কৃতিক সংগঠনের সঙ্গে জড়িয়ে পড়ি। প্রতিদিন সন্ধ্যার পর তমদ্দুন মজলিসের আড্ডায় যেতাম। দেশবরেণ্য রাজনীতিবিদ, সাহিত্যিক, সাংবাদিক, কবি সবাই আসতেন। সংগঠনের সভাপতি ছিলেন অধ্যক্ষ দেওয়ান মোহাম্মদ আজরফ। প্রথম দর্শনে তাঁর প্রেমে পড়ে গেলাম এবং তাঁর গরম বক্তব্য শুনে মুগ্ধ হয়ে গেলাম। আমি তাঁর পরিচয় জানতে চাইলাম। পুরনোরা বললেন, উনি একজন দার্শনিক! হাছন রাজার নাতি ইত্যাদি। আমি সবকিছু বুঝলাম কিন্তু দার্শনিকতা কী এবং দার্শনিক হিসেবে তিনি কী করেন তা বুঝলাম না এবং কাউকে লজ্জায় জিজ্ঞাসাও করতে পারলাম না। আমি বহু বছর অধ্যক্ষ দেওয়ান মোহাম্মদ আজরফ সাহেব ছাড়াও অধ্যাপক আহমদ শরীফের মতো অনেক নামকরা দার্শনিকের সান্নিধ্যে গিয়েছি, কিন্তু দর্শনশাস্ত্র বলতে কেবল নয়ন ভরে তাঁদের দর্শন করা ছাড়া আর কিছুই অর্জন করতে পারিনি।

আমার উল্লিখিত ব্যর্থতা সত্ত্বেও আমি বহুবার পড়েছি দার্শনিকরাই পৃথিবীর শ্রেষ্ঠতম মানুষ। বিজ্ঞান-ধর্ম, বিশ্বাস-অবিশ্বাস, যুক্তি-সাহিত্য-সংস্কৃতি সভ্যতা রাজনীতি-অর্থনীতি ইত্যাদি সবকিছুর উন্নয়ন ও বিকাশের মূলে রয়েছে দার্শনিকতা। দার্শনিকরা না থাকলে পৃথিবীর উন্নয়ন থমকে যেত এবং আমরা সেই আদিমকালের প্রস্তর যুগেই বসবাস করতাম। সুতরাং মানব জাতির ইতিহাসে সব দেশে সবকালে দার্শনিকরাই শ্রেষ্ঠ মানুষ হিসেবে স্বীকৃত। প্রাচীন ভারতে যে আর্য সভ্যতা জাতিভেদ তৈরি হয়েছিল সেখানে ব্রাহ্মণ তথা দার্শনিকরা ছিলেন সর্বোচ্চ কুলীন। দ্বিতীয় স্তরে ছিলেন ক্ষত্রিয় বা যোদ্ধা এবং সেই যোদ্ধাদের মধ্য থেকে সবচেয়ে শ্রেষ্ঠতর ব্যক্তিই হতেন রাজা। কিন্তু কোনো রাজাই স্বাধীন ছিলেন না। তাঁদের সবাইকে ব্রাহ্মণ তথা দার্শনিকদের মতামত মেনে চলতে হতো। প্রাচীন ভারতের আর্য যুগের সেই প্রথা মুঘল যুগ পর্যন্ত অব্যাহত ছিল। এমনকি শেষ মুঘল সম্রাট দ্বিতীয় বাহাদুর শাহের দরবারে মির্জা গালিবের মতো দার্শনিকের যে প্রভাব ছিল তা পরবর্তীতে ইংরেজ আমলেও অব্যাহত ছিল। ইংরেজরা যুদ্ধ কূটনীতি দুর্বৃত্তপনা ইত্যাদির দ্বারা যখন পরিস্থিতি সামাল দিতে পারতেন না তখন প্রাচ্য ও পাশ্চাত্যের দার্শনিকবৃন্দের সহযোগিতা নিয়ে গদি রক্ষা করেছেন।

ভারতীয় মুসলিমরা কেন ইংরেজদের ঘৃণা করে এবং বারবার বিদ্রোহ করে তা শতচেষ্টা করেও কোনো গভর্নর জেনারেল অথবা ভাইসরয় বুঝতে পারেননি। ফলে গ্রেট ব্রিটেনের মহারানির নির্দেশে তৎকালীন বড় লাট লর্ড মেয়ো স্যার উইলিয়াম উইলসন হান্টার নামক একজন ইংরেজ দার্শনিককে নিয়োগ করেন, যিনি ১৮৬৯ থেকে ১৮৭২ অবধি টানা চার বছর গবেষণা করে একটি প্রতিবেদন তৈরি করেন। যার শিরোনাম ‘দ্য ইন্ডিয়ান মুসলমানস’।

রাজনৈতিক দর্শনশাস্ত্রে এবং দার্শনিকতা যে কী তার একটি অনবদ্য মাস্টার পিস দ্য ইন্ডিয়ান মুসলমানস। একইভাবে বর্তমান সৌদি রাজবংশের প্রতিষ্ঠাতা বাদশাহ আবদুল আজিজ ইবনে সৌদ কীভাবে রাষ্ট্র পরিচালনায় দার্শনিকদের সাহায্য নিতেন তার একটি প্রামাণ্য দলিলের নাম আবুল আসাদ রচিত ‘দ্য রোড টু মক্কা’। রাষ্ট্র পরিচালনায় দার্শনিকদের প্রভাবের সবচেয়ে গৌরব উজ্জ্বল ইতিহাস তৈরি করে গেছেন মহাজ্ঞানী সোলন। ইতিহাসের জনক হেরোডোটাস তাঁর অমর গ্রন্থ দ্য হিস্টি রিয়ায় সোলন সম্পর্কে যে চমকপ্রদ কাহিনি বর্ণনা করে গেছেন তা হাল আমলের আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল মহোদয়কে স্মরণ করিয়ে দেওয়ার জন্য নিম্নে পেশ করছি।

মহাজ্ঞানী সোলনের সময়কাল ছিল ৬৩০ খ্রিস্ট পূর্বাব্দ থেকে ৫৬০ খ্রিস্ট পূর্বাব্দ অবধি। অর্থাৎ তিনি ৭০ বছর বেঁচে ছিলেন। তাঁর সময়ে গ্রিস ছিল জ্ঞান-বিজ্ঞান-সভ্যতা ও শ্রেষ্ঠত্বে পৃথিবীর এক নম্বর নগররাষ্ট্র এবং সেই রাষ্ট্রে তাঁকে মনে করা হতো সবচেয়ে জ্ঞানী-গুণী-চরিত্রবান, সৎ-সাহসী, বিজ্ঞ-প্রাজ্ঞ এবং সর্বজনশ্রদ্ধেয় বিশ্বস্ত ও সম্মানিত মহাজ্ঞানী। বিশ্ব গণতন্ত্রের যে সূচনা এথেন্স নগরীতে শুরু হয়েছিল সেই গণতন্ত্রের প্রতিষ্ঠাতা বা পিতা হিসেবে বিশ্ব ইতিহাসে কেবল সোলনের নামটি লিখিত রয়েছে। কারণ মানবজাতির জন্য প্রথম যে সংবিধান রচিত হয়েছিল তার রচয়িতা ছিলেন সোলন। সেই সংবিধান রচনার কাহিনি-প্রেক্ষাপট এবং পরবর্তী ঘটনাবলির জন্যই সোলনকে বলা হয় বিশ্ব সংবিধানের আদিপিতা। মহামতি সোলনের কাহিনি হিরো ভোটাস যেভাবে বর্ণনা করেছেন তা থেকে কিঞ্চিৎ উদাহরণ দিলেই বিষয়টি আপনাদের কাছে পরিষ্কার হয়ে যাবে। সোলনের জমানায় গ্রিস শাসিত হতো একটি অভিজাত কাউন্সিল দ্বারা, যাদের সংখ্যা ছিল ৯ জন। সোলন ৫৯৪ খ্রিস্ট পূর্বাব্দে গ্রিসের চিফ ম্যাজিস্ট্রেট নির্বাচিত হন যার তৎকালীন উপাধি বা সরকারি নাম ছিল আর্চন। তখনকার বিচারব্যবস্থা, রাষ্ট্রব্যবস্থা ইত্যাদি সবকিছুই ছিল অলিখিত। সোলনের জমানায় রাষ্ট্র পরিচালকরা এ বিষয়ে সোলনের পরামর্শ চাইলে তিনি তাদের একটি বিধিবদ্ধ ও লিখিত সংবিধানের ধারণা দেন। সবাই তখন সংবিধান রচনা করার ভার সোলনের ওপর অর্পণ করলেন। সোলন শর্ত দিলেন- আমার রচিত সংবিধান আগামী ১০ বছরের মধ্যে কোনো পরিবর্তন করা যাবে না। সোলনের শর্তে শাসকবৃন্দ রাজি হওয়ার পর তিনি সংবিধান রচনায় হাত দেন এবং তা রচিত হওয়ার পর যথাযথ নিয়মে কাউন্সিলের মাধ্যমে গৃহীত হয়। সোলনের সংবিধান মতে, পৃথিবীর প্রথম সুপ্রিম কোর্ট গঠিত হয়। তারপর সেই বিচারালয়ের বিচারকদের কাছে সংবিধান রক্ষার ভার অর্পণ করে সোলন ১০ বছরের জন্য গ্রিস ত্যাগ করেন যাতে করে সংবিধান পরিবর্তনের জন্য কেউ তাঁকে অনুরোধ জানাতে না পারে।

আজকের শিরোনাম প্রসঙ্গে লিখতে গিয়ে মহাজ্ঞানী সোলনের কাহিনি বর্ণনা করলাম এ কারণে যে, রাজনীতির নিয়ন্ত্রণ যদি জ্ঞানী-গুণী, পন্ডিতদের পরিবর্তে অস্ত্রধারী যোদ্ধা অথবা বুদ্ধিহীন অভিজ্ঞতাহীন শাসকশ্রেণি একক কর্তৃত্বে পরিচালনা করার চেষ্টা করেন তখন রাজনীতি হয়ে ওঠে লাগামহীন পাগলা ঘোড়ার মতো এবং সেই পাগলা ঘোড়ার নিয়ন্ত্রণ-গন্তব্য এবং গতি নিয়ন্ত্রণহীন হয়ে পড়ে। ফলে যুদ্ধবিগ্রহ, অসন্তোষ-অরাজকতা-প্রাণহানি এমনকি রাষ্ট্রের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব হারানো অনিবার্য হয়ে পড়ে। এজন্য পৃথিবীর সব যুগের সব প্রকৃতির রাজনীতি তা হোক রাজতন্ত্র কিংবা গণতন্ত্র অথবা স্বৈরতন্ত্র যা কি না মানুষকে সুন্দরতম রাষ্ট্রব্যবস্থা, ন্যায়বিচার ও সুশাসন উপহার দিয়েছে। সেখানে শাসকবৃন্দ সর্বদা জ্ঞানী-গুণী, দার্শনিকদের দ্বারা পরিচালিত হয়েছেন।

এখন প্রশ্ন হলো- দার্শনিক কারা, জ্ঞানবুদ্ধি থাকলেই কি দার্শনিক হওয়া যায় অথবা প্রচুর অধ্যয়ন এবং অভিজ্ঞতা থাকলে কাউকে দার্শনিক বলে আখ্যায়িত করা যায় কি না। দ্বিতীয়ত, সব দার্শনিক কি রাজনীতির জন্য প্রয়োজন নাকি কেবল রাজনৈতিক দার্শনিকবৃন্দই রাষ্ট্র পরিচালনায় অপরিহার্য। এ বিষয়ে ভারতীয় উপমহাদেশের মুঘল রাজদরবার, হর্ষবর্ধনের রাজদরবার, সুলতান ইলতুৎমিশ, গিয়াসউদ্দিন বলবন, আলাউদ্দিন খিলজির রাজদরবার ছাড়াও চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য, অশোক, চন্দ্রগুপ্ত বিক্রমাদিত্য, কুষাণ রাজ কনিস্কের রাজদরবারের দার্শনিকদের তালিকা, যোগ্যতা, চরিত্র দেখলেই আপনি নিম্নরূপ ধারণা পেয়ে যাবেন।

রাজনৈতিক দার্শনিকবৃন্দ মদ্যপ, নারী লোভী এবং দুর্নীতিপরায়ণ ছিলেন না। তাঁরা ছিলেন সাহসী সেনাপতি হওয়ার যোগ্যতাসম্পন্ন যোদ্ধা এবং যুদ্ধ ও অর্থবিদ্যার পন্ডিত। ইতিহাস-সাহিত্য এবং মানব মন ও মানবের অভ্যাস সম্পর্কে সম্যক অবগত। রাজার প্রয়োজন রাষ্ট্রের জন্য অপরিহার্যতা এবং জনগণের সামর্থ্য এ তিনটি বিষয়ের ওপর তাদের জ্ঞান-গরিমা কতটা গভীর তাৎপর্যপূর্ণ এবং চিরন্তন ছিল তা সোলনের সংবিধান, আবুল ফজলের আকবরনামা কিংবা চাণক্যের অর্থশাস্ত্র অধ্যয়ন করলেই অনুধাবন করা সম্ভব।

বুদ্ধিবৃত্তিক কাঠামোর ওপর প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল বিধায় আব্বাসীয়রা ৪০০ বছর, অটোমানরা ৮০০ বছর, রোমানরা ১০০০ বছর, মিসরীয় ফেরাউনরা ৩০০০ বছর, উমাইয়া ফাতেমীয়রা শত শত বছর ধরে পৃথিবী শাসন করেছিলেন। চীন-ভারত-আফ্রিকা, মধ্য এশিয়ার বহু সাম্রাজ্য শত শত বছর টিকে ছিল এবং অঞ্চলভেদে সভ্যতার অনন্য সব উদাহরণ সৃষ্টি করে বিশ্ব রাজনীতিতে অসংখ্য মাইলফলক তৈরি করে রেখেছে। ফলে আজও আমরা সামরিক বিষয়াদি শিক্ষার জন্য মাস্টার সানঝু আর্ট অব ওয়ারের সাহায্য নিই। রাষ্ট্র-সমাজ এবং পরিবার সম্পর্কে ধারণা পেতে কনফুসিয়াস, প্লেটো-সক্রেটিস, ইবনে খালদুন, ইবনে আরাবি অথবা মহাভারত-রামায়ণ নামক সাহিত্যের মধ্যে কীভাবে নিজেকে খুঁজে বেড়াই তার একটি ছোট্ট উদাহরণ মহাভারত থেকে বর্ণনা করে আজকের নিবন্ধের ইতি টানব।

পাণ্ডব বীর অর্জুনের চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন কৌরব সেনাপতি কর্ণ। তিনি জানতেন  প্রচলিত যুদ্ধকৌশল ও যুদ্ধাস্ত্র দ্বারা তিনি অর্জুনকে হারাতে পারবেন না। সুতরাং ব্রহ্মাস্ত্র নাম অব্যর্থ এক অস্ত্রবিদ্যা হাসিলের জন্য তিনি অস্ত্রগুরু পরশুরামের কাছে গেলেন। পরশুরাম অর্জুনের অভিপ্রায় শুনে প্রথমেই বললেন- ব্রহ্মাস্ত্র কেবল ব্রাহ্মণরাই শিখতে পারে এবং এই অস্ত্র প্রয়োগের ক্ষমতা কেবল ব্রাহ্মণদেরই রয়েছে। কোনো ক্ষত্রীয় ব্রহ্মাস্ত্র ধারণ-সংরক্ষণ ও প্রয়োগের যোগ্য নয়। কারণ ক্ষত্রীয়ের ক্ষমতা ও ক্রোধের সঙ্গে যদি ব্রহ্মাস্ত্রের শক্তি যুক্ত হয় তবে বিশ্বে প্রলয় হয়ে যাবে। পরশুরামের বক্তব্য শোনার পর কর্ণ নিজেকে ব্রাহ্মণ বলে পরিচয় দিলেন এবং পরশুরামের সেবায় নিযুক্ত হয়ে ব্রহ্মাস্ত্রের কৌশল রপ্ত করতে লাগলেন। কিন্তু একটি দৈব দুর্ঘটনা সবকিছু তছনছ করে দিল।

ঘটনার দিন কর্ণ তাঁর অস্ত্রগুরুকে নিয়ে গভীর জঙ্গলে গেলেন সর্বশেষ প্রশিক্ষণ লাভের জন্য। ফেরার পথে পরশুরামে ক্লান্ত হয়ে কর্ণের কোলে মাথা রেখে ঘুমিয়ে পড়লেন। ইতোমধ্যে একটি বিষধর সাপ কর্ণকে দংশন করল। গুরুর নিদ্রাভঙ্গ হবে এই ভয়ে কর্ণ নড়াচড়া করলেন না। কিন্তু সাপের বিষক্রিয়ায় তাঁর চোখ বেয়ে অশ্রু ঝরতে লাগল এবং পরশুরামের মুখের ওপর অশ্রুপাত হওয়ায় তাঁর ঘুম ভেঙে গেল। পরশুরাম পুরো ঘটনা শুনে তেলেবেগুনে জ্বলে উঠলেন এবং কর্ণকে অভিশাপ দিলেন। তিনি কর্ণের কাছে তাঁর কান্নার কারণ শুনে প্রথমেই বললেন, সাপের দংশনে আঘাতপ্রাপ্ত হয়ে চিৎকার না করে ধৈর্য অবলম্বন কেবল ক্ষত্রীয় রক্তধারীর পক্ষেই সম্ভব। কোনো ব্রাহ্মণ এই কাজ করতে পারে না। সুতরাং তুমি মিথ্যা কথা বলে ব্রহ্মাস্ত্রের জ্ঞান হাসিল করেছ। কাজেই যুদ্ধক্ষেত্রে যখন তুমি বিপদে পড়বে তখন তুমি তোমার অর্জিত জ্ঞান ভুলে যাবে। আমার সঙ্গে প্রতারণা এবং নিজেকে ব্রাহ্মণ বলে পরিচয় দেওয়ার জন্য আমি এই অভিশাপ দিলাম। পরশুরামের সেই অভিশাপ কর্ণের জীবনে কী পরিণতি ঘটিয়েছিল তা জানতে হলে আপনাদের অবশ্যই মহাভারত পড়তে হবে।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
স্বাস্থ্যসেবা
স্বাস্থ্যসেবা
নির্বাচন বিতর্ক
নির্বাচন বিতর্ক
বাণী
বাণী
দীনের দায়ীদের জন্য নসিহত
দীনের দায়ীদের জন্য নসিহত
দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত
দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত
বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা
বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা
বায়ুদূষণ
বায়ুদূষণ
বেকারত্ব
বেকারত্ব
শীতে রস, পিঠা-পায়েস
শীতে রস, পিঠা-পায়েস
স্বাধীনতার গুরুত্ব ও ইসলাম
স্বাধীনতার গুরুত্ব ও ইসলাম
চীনে কৃষিযন্ত্রের ব্যাপক প্রসার
চীনে কৃষিযন্ত্রের ব্যাপক প্রসার
ছেলেবেলার ভুবনখানি
ছেলেবেলার ভুবনখানি
সর্বশেষ খবর
মানহানি মামলা: ট্রাম্পকে দেড় কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ দেবে এবিসি নিউজ
মানহানি মামলা: ট্রাম্পকে দেড় কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ দেবে এবিসি নিউজ

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর যেসব এলাকায় ১২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না সোমবার
রাজধানীর যেসব এলাকায় ১২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না সোমবার

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর কোনো দুর্নীতি হয়নি : উপদেষ্টা ফাওজুল কবির
অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর কোনো দুর্নীতি হয়নি : উপদেষ্টা ফাওজুল কবির

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার অবসরের ঘোষণা দিলেন মোহাম্মদ ইরফান
এবার অবসরের ঘোষণা দিলেন মোহাম্মদ ইরফান

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন সরকারকে সহযোগিতার অভিযোগে সাংবাদিককে ১০ বছরের কারাদণ্ড দিলো ইরান
মার্কিন সরকারকে সহযোগিতার অভিযোগে সাংবাদিককে ১০ বছরের কারাদণ্ড দিলো ইরান

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জর্জিয়ার প্রেসিডেন্ট হলেন সাবেক ফুটবলার মিখাইল
জর্জিয়ার প্রেসিডেন্ট হলেন সাবেক ফুটবলার মিখাইল

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে পররাষ্ট্র উপদেষ্টার বৈঠক
পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে পররাষ্ট্র উপদেষ্টার বৈঠক

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

পয়েন্ট খুইয়ে শীর্ষে ওঠার সুযোগ হারাল রিয়াল মাদ্রিদ
পয়েন্ট খুইয়ে শীর্ষে ওঠার সুযোগ হারাল রিয়াল মাদ্রিদ

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে
সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

২৩ মিনিট আগে | বাণিজ্য

জিম্মি করে মুক্তিপণ আদায়, টেকনাফে নারী-শিশুসহ ৩০ রোহিঙ্গা উদ্ধার
জিম্মি করে মুক্তিপণ আদায়, টেকনাফে নারী-শিশুসহ ৩০ রোহিঙ্গা উদ্ধার

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশু নিহত
চাঁপাইনবাবগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশু নিহত

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিহারে বন্দুক ঠেকিয়ে সরকারি চাকরিজীবীকে অপহরণ করে বিয়ে করল তরুণী
বিহারে বন্দুক ঠেকিয়ে সরকারি চাকরিজীবীকে অপহরণ করে বিয়ে করল তরুণী

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিআরটি প্রকল্পে বাস সার্ভিস চালু
বিআরটি প্রকল্পে বাস সার্ভিস চালু

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সংকটে দ্বি-রাষ্ট্রভিত্তিক সমাধানে সমর্থন ইতালির
ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সংকটে দ্বি-রাষ্ট্রভিত্তিক সমাধানে সমর্থন ইতালির

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাকের অ্যালার্জির কারণ
নাকের অ্যালার্জির কারণ

৪৪ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

কুকুরকে ধর্ষণ, হাতেনাতে ধরা যুবক
কুকুরকে ধর্ষণ, হাতেনাতে ধরা যুবক

৪৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

নুসরাতের সাথে বিচ্ছেদ: এবার যে নায়িকার সঙ্গে প্রেম নিখিলের
নুসরাতের সাথে বিচ্ছেদ: এবার যে নায়িকার সঙ্গে প্রেম নিখিলের

৪৭ মিনিট আগে | শোবিজ

কোন ওয়েবসাইট ভিজিট করা অনিরাপদ জানবেন যেভাবে
কোন ওয়েবসাইট ভিজিট করা অনিরাপদ জানবেন যেভাবে

৫২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ঠোঁটের বর্ণিল সাজ
ঠোঁটের বর্ণিল সাজ

৫২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ছাত্রলীগ নেত্রী নদী গ্রেফতার
ছাত্রলীগ নেত্রী নদী গ্রেফতার

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন লুইস
বাংলাদেশের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন লুইস

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

স্বামীর সঙ্গে কেন কাজ করতে নারাজ বিদ্যা বালান?
স্বামীর সঙ্গে কেন কাজ করতে নারাজ বিদ্যা বালান?

৫৯ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাকার বাতাস আজও ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজও ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

বিরোধীদের ‘সন্ত্রাসবাদী’ হিসেবে প্রচার করত আওয়ামী লীগ: যুক্তরাষ্ট্র
বিরোধীদের ‘সন্ত্রাসবাদী’ হিসেবে প্রচার করত আওয়ামী লীগ: যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-জয়দেবপুর রুটে দুই জোড়া কমিউটার ট্রেন চালু
ঢাকা-জয়দেবপুর রুটে দুই জোড়া কমিউটার ট্রেন চালু

১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

গ্রিস উপকূলে অভিবাসীবাহী নৌকাডুবে ৫ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ আরও ৪০
গ্রিস উপকূলে অভিবাসীবাহী নৌকাডুবে ৫ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ আরও ৪০

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চতুর্থবারের মতো ফ্রান্সের বর্ষসেরা এমবাপ্পে
চতুর্থবারের মতো ফ্রান্সের বর্ষসেরা এমবাপ্পে

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ক্রিসমাস ট্রি’ ছায়াপথ : উন্মোচিত করলো মহাবিশ্ব গঠনের রহস্য
‘ক্রিসমাস ট্রি’ ছায়াপথ : উন্মোচিত করলো মহাবিশ্ব গঠনের রহস্য

১ ঘন্টা আগে | বিজ্ঞান

২০২৬ বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন নেইমার
২০২৬ বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন নেইমার

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে তেল-গ্যাসের নতুন বিশাল খনির সন্ধান
পাকিস্তানে তেল-গ্যাসের নতুন বিশাল খনির সন্ধান

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতকে ‘অসহযোগী’ দেশ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে ‘অসহযোগী’ দেশ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নামতে পারে মাইনাস ৩ ডিগ্রিতে, সতর্কবার্তা
সৌদি আরবে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নামতে পারে মাইনাস ৩ ডিগ্রিতে, সতর্কবার্তা

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে দেওয়া বিশেষ সুবিধা বাতিল করল সুইজারল্যান্ড
ভারতকে দেওয়া বিশেষ সুবিধা বাতিল করল সুইজারল্যান্ড

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩
পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩

১৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

আসাদ পরিবারের গন্তব্য কোথায়?
আসাদ পরিবারের গন্তব্য কোথায়?

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে সিরিয়ার সর্বোচ্চ পর্বত তড়িঘড়ি দখল করে নিল ইসরায়েল
যে কারণে সিরিয়ার সর্বোচ্চ পর্বত তড়িঘড়ি দখল করে নিল ইসরায়েল

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততা পেয়েছে গুম সংক্রান্ত কমিশন, র‍্যাব বিলুপ্তির সুপারিশ
শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততা পেয়েছে গুম সংক্রান্ত কমিশন, র‍্যাব বিলুপ্তির সুপারিশ

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

খুলনা রেলস্টেশনের স্ক্রিনে ভেসে উঠলো 'ছাত্রলীগ ভয়ংকর রূপে ফিরবে'
খুলনা রেলস্টেশনের স্ক্রিনে ভেসে উঠলো 'ছাত্রলীগ ভয়ংকর রূপে ফিরবে'

১১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় পৌঁছেছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট রামোস হোর্তা
ঢাকায় পৌঁছেছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট রামোস হোর্তা

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘ভারত সম্পর্ক ভালো রাখতে চাইলে শেখ হাসিনাকে ফেরত দিতে হবে’
‘ভারত সম্পর্ক ভালো রাখতে চাইলে শেখ হাসিনাকে ফেরত দিতে হবে’

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়া পুনর্গঠনে ‘স্পষ্ট লক্ষ্য ও পরিকল্পনার’র কথা জানালেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি
সিরিয়া পুনর্গঠনে ‘স্পষ্ট লক্ষ্য ও পরিকল্পনার’র কথা জানালেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি

১৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনীতিবিদদের হাতে ক্ষমতা দিয়ে সরে যাবো’
‘নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনীতিবিদদের হাতে ক্ষমতা দিয়ে সরে যাবো’

২১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে ওপেন এআইয়ের তথ্য ফাঁসকারী ভারতীয় যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু
যুক্তরাষ্ট্রে ওপেন এআইয়ের তথ্য ফাঁসকারী ভারতীয় যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে তেল-গ্যাসের নতুন বিশাল খনির সন্ধান
পাকিস্তানে তেল-গ্যাসের নতুন বিশাল খনির সন্ধান

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগ এখনো সংখ্যালঘুদের রাজনৈতিক ঢাল হিসেবে ব্যবহার করছে’
‘আওয়ামী লীগ এখনো সংখ্যালঘুদের রাজনৈতিক ঢাল হিসেবে ব্যবহার করছে’

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা
রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা

৬ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট
আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট

২ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

বিশ্বের প্রথম কার্বন-নিরপেক্ষ শিশু নোভা
বিশ্বের প্রথম কার্বন-নিরপেক্ষ শিশু নোভা

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের মা হলেন কোয়েল মল্লিক
ফের মা হলেন কোয়েল মল্লিক

১৯ ঘন্টা আগে | শোবিজ

‘আওয়ামী লীগই সংখ্যালঘুদের ওপর সবচেয়ে বেশি অত্যাচার চালিয়েছে’
‘আওয়ামী লীগই সংখ্যালঘুদের ওপর সবচেয়ে বেশি অত্যাচার চালিয়েছে’

১৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ভারত থেকে এলো ৪৬৮ মেট্রিক টন আলু
ভারত থেকে এলো ৪৬৮ মেট্রিক টন আলু

২১ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

পুলিশের কাছ থেকে হাতকড়া পরা আওয়ামী লীগ নেতাকে ছিনতাই
পুলিশের কাছ থেকে হাতকড়া পরা আওয়ামী লীগ নেতাকে ছিনতাই

১৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইগারদের এমন হারের পর যা বললেন বিসিবি সভাপতি
টাইগারদের এমন হারের পর যা বললেন বিসিবি সভাপতি

২২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মূল্যস্ফীতি ৫ শতাংশের নিচে নেমে আসবে : গভর্নর
মূল্যস্ফীতি ৫ শতাংশের নিচে নেমে আসবে : গভর্নর

১৪ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ব্যাটেও ধার নেই: আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিষিদ্ধ হচ্ছে সাকিবের বোলিং?
ব্যাটেও ধার নেই: আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিষিদ্ধ হচ্ছে সাকিবের বোলিং?

২১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘যে গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ে তুলব, সেটি হবে সবার জন্য বাসযোগ্য’
‘যে গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ে তুলব, সেটি হবে সবার জন্য বাসযোগ্য’

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিজয় দিবসের কর্মসূচি ঘোষণা করলো বিএনপি
বিজয় দিবসের কর্মসূচি ঘোষণা করলো বিএনপি

১৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই : আইজিপি
দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই : আইজিপি

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

নানা নাটকীয়তার পর অভিশংসিত দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট
নানা নাটকীয়তার পর অভিশংসিত দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেইমানি করলে ড. ইউনূসকেও ছাড় দেওয়া হবে না
বেইমানি করলে ড. ইউনূসকেও ছাড় দেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে প্রথমে যুগ্মসচিব পরে উপসচিব পদোন্নতি
প্রশাসনে প্রথমে যুগ্মসচিব পরে উপসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আবার রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা
আবার রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

জোড়াতালির বিআরটি
জোড়াতালির বিআরটি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চায়
ভারত বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দরে কর্মচাঞ্চল্য
চট্টগ্রাম বন্দরে কর্মচাঞ্চল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই
দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

পান্থকুঞ্জ পার্কে নির্মাণকাজ বন্ধের দাবি
পান্থকুঞ্জ পার্কে নির্মাণকাজ বন্ধের দাবি

নগর জীবন

ধর্ষণের গল্প ফেদেছিলেন যে নারী
ধর্ষণের গল্প ফেদেছিলেন যে নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ফেরা অসম্ভব
আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ফেরা অসম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে আলোচনা
আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

সমন্বয়হীন সবজি বাজার
সমন্বয়হীন সবজি বাজার

নগর জীবন

অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন
অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা
বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা

সম্পাদকীয়

হিমালিয়ান গৃধিনী শকুন উদ্ধার
হিমালিয়ান গৃধিনী শকুন উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাধা কাটিয়ে উড়তে শিখছে ওরা
বাধা কাটিয়ে উড়তে শিখছে ওরা

বিশেষ আয়োজন

ভারতকে অসহযোগী দেশের তালিকাভুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে অসহযোগী দেশের তালিকাভুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের

প্রথম পৃষ্ঠা

আশা করি খুব দ্রুত নির্বাচন হবে
আশা করি খুব দ্রুত নির্বাচন হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপিসি দেশের সবচেয়ে অস্বচ্ছ প্রতিষ্ঠান
বিপিসি দেশের সবচেয়ে অস্বচ্ছ প্রতিষ্ঠান

প্রথম পৃষ্ঠা

২০৫০ সালের মধ্যে নিউইয়র্কের আশপাশ তলিয়ে যাওয়ার শঙ্কা!
২০৫০ সালের মধ্যে নিউইয়র্কের আশপাশ তলিয়ে যাওয়ার শঙ্কা!

পেছনের পৃষ্ঠা

বুদ্ধিজীবী হত্যায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে হবে
বুদ্ধিজীবী হত্যায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা
রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

যাত্রা চারজন নিয়ে, এখন শিক্ষার্থী ৪০০-এর বেশি
যাত্রা চারজন নিয়ে, এখন শিক্ষার্থী ৪০০-এর বেশি

বিশেষ আয়োজন

আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট
আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট

প্রথম পৃষ্ঠা

শব্দদূষণে ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকি
শব্দদূষণে ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকি

নগর জীবন

দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত
দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত

সম্পাদকীয়

সাংবাদিকদের স্বাধীনতায় এক ইঞ্চিও আটকাবে না সরকার
সাংবাদিকদের স্বাধীনতায় এক ইঞ্চিও আটকাবে না সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬ বছরে সব নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়
১৬ বছরে সব নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

কিংস অ্যারিনায় জয়ে ফিরল বসুন্ধরা
কিংস অ্যারিনায় জয়ে ফিরল বসুন্ধরা

মাঠে ময়দানে