শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৯ জানুয়ারি, ২০১৫

প্রাণ নেই চলচ্চিত্রের গানে

অনলাইন ভার্সন
প্রাণ নেই চলচ্চিত্রের গানে

মান হারিয়েছে চলচ্চিত্রের গান। ষাট, সত্তর কিংবা আশির দশকের মতো এখনকার গানের কথা ও সুর দর্শকহৃদয়ে সাড়া জাগাতে পারছে না। তখনকার গানগুলো এখনো গুনগুন করে শ্রোতারা। গীতিকার কে জি মোস্তফার লেখা এবং তালাত মাহমুদের কণ্ঠে ষাটের দশকে এহতেশাম নির্মিত 'রাজধানীর বুকে' চলচ্চিত্রের গান 'তোমারে লেগেছে এত যে ভালো চাঁদ বুঝি তা জানে' কিংবা একই গীতিকারের সত্তরের দশকে অশোক ঘোষ নির্মিত 'নাচের পুতুল' চলচ্চিত্রের গান 'আয়নাতে ওই মুখ দেখবে যখন কপোলের কালো তিল পড়বে চোখে' আজও জনপ্রিয়। কে জি মোস্তফা ছাড়াও মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান, আবু হেনা মোস্তফা কামাল, খান আতাউর রহমান, সৈয়দ শামসুল হক, গাজী মাজহারুল আনোয়ার, আমজাদ হোসেন, আহমেদ জামান চৌধুরী, রফিকুজ্জামানসহ আরও অনেকের লেখা গান চলচ্চিত্রের ইতিহাসে কালজয়ী। কিন্তু আশির দশকের পর থেকে কৌলিন্য হারিয়েছে দেশীয় চলচ্চিত্রের গান। কিন্তু কেন? এর কারণ বর্ণনা করেছেন কয়েকজন গীতিকার। তাদের কথা তুলে ধরেছেন -আলাউদ্দীন মাজিদ

কে জি মোস্তফা

গানের প্রধান বৈশিষ্ট্য হচ্ছে কাব্যময়তা ও মেলোডি। এখন তা কোথায়? আগে তো গান লিখতে রীতিমতো পড়ালেখা করতে হতো। যারা সাহিত্যচর্চা করত তারাই গান, গল্প লিখত। এখন ইচ্ছা করলেই যে কেউ গীতিকার-গল্পকার হয়ে যেতে পারছে। বিষয়টি যেন একেবারেই সহজ হয়ে গেছে। আরেকটি বিষয় হচ্ছে এ ক্ষেত্রে এখন সাহিত্যনির্ভরতাকে বাদ দিয়ে বাণিজ্যকে প্রাধান্য দেওয়া হচ্ছে। ফলে যা হওয়া স্বাভাবিক, তাই হচ্ছে। আগে চলচ্চিত্রের গান-গল্পে জীবনের ছায়া খুঁজে পাওয়া যেত। এখন তো গান মানে ফান। শুধুই মজা করার জন্য গান তৈরি হয়। উচ্চলয়ে যন্ত্র বাজতে থাকে। কিন্তু গানের কথা আর বোধগম্য হয় না। সুরে সুরে কথা বলে তরুণ-তরুণীদের উসকে দেওয়াই হচ্ছে এখনকার গানের আসল চেহারা। তাই শুরুতেই শেষ হয়ে যায় এসব গান। এখন গানের ক্ষেত্রে যন্ত্রই প্রধান যন্ত্রণা হয়ে দাঁড়িয়েছে। চিৎকার করতে হবে, লাফালাফি করতে হবে, না হলে গান হবে না। এই যদি হয় এখনকার গানের আসল রূপ তাহলে তা আর কালজয়ী হবে কীভাবে। আগে গানের কথা থেকে শিক্ষা নেওয়া হতো। এখনকার গানে মেলোডি, কাব্যময়তা, জীবনবোধ, শিক্ষা এবং গভীরতা বলতে কিছু নেই। গান লেখা এবং করা বর্তমানে এতটাই সহজ হয়ে গেছে যে, সহজে তা হারিয়েও যাচ্ছে।

 

আমজাদ হোসেন

বর্তমানে গানের মৌলিকত্ব দুঃখজনকভাবে হ্রাস পেয়েছে। তাই এখনকার গান আর শ্রোতাদের মনে স্থায়ী আসন গড়ে নিতে পারছে না। এর অনেক কারণ রয়েছে। এর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে- যোগ্য গীতিকার ও সুরকারের অভাব। গানের কথা ও সুরে এখন মেলোডি এবং জীবনবোধের অভাব, গভীরতা নেই। এ অবস্থায় শ্রোতারা এসব গান গ্রহণ করবে কেন? এখন তো সানাই, সেতার, বাঁশি, তবলা, হারমোনিয়ামসহ কোনো অ্যাকোয়িস্টিক ব্যবহার করা হয় না। এখন সবই কি-বোর্ডনির্ভর হয়ে পড়েছে। এখন যে কেউ ইচ্ছা করলেই গান লিখে ফেলতে পারছে। ভেবে দেখে না তাতে ব্যাকরণের যথাযথ প্রয়োগ হচ্ছে কিনা। মানে গান লেখা, সুর করা এবং কণ্ঠ দেওয়া অনেক সহজ হয়ে গেছে। চাইলেই যে কেউ করতে পারছে। মনে রাখতে হবে, কোনো কিছু সহজলভ্য হয়ে গেলে তার মান আর থাকে না। এখন চলচ্চিত্রের গানের ক্ষেত্রে তাই হয়েছে।

 

শহীদুল্লাহ ফরায়েজী

সংগীত হচ্ছে আত্দার খোরাক। তাই মানুষের ভেতর যতদিন আত্দা ও হৃদয় থাকবে ততদিন সংগীত থাকবে। সত্যের কাছে অবস্থান করলে গানের মাঝে প্রাণের ছোঁয়া আসবে। যে গানে জীবনের নৈতিক সৌন্দর্য ছড়িয়ে পড়ে না, পরম সুন্দরের দিকে ধাবিত হওয়ার শক্তি দেয় না। আত্দিক শক্তিতে বলীয়ান হয় না- সেই গান অবশ্যই ক্ষণস্থায়ী। অমরত্বের জন্য গানকে হৃদয় ও আত্দার সঙ্গে সংযুক্ত করে রচনা করতে হবে। কারণ সংগীতেই সংগীতের প্রাণ আর ঐতিহ্য নিহিত। চলচ্চিত্রের গান একসময় ছিল জীবনমুখী ও নৈতিকতাপূর্ণ। গল্পের সঙ্গে অঙ্গাঙ্গীভাবে যুক্ত, মাখামাখি পূর্ণ। তাই চলচ্চিত্রের সেই গান মানুষের হৃদয়কে দোলা দিতো, তাড়িত করত। সেই অবস্থা পুনরুদ্ধার করতে হলে চলচ্চিত্রের গানকে আবারও জীবন ও আত্দার কাছে নিয়ে যেতে হবে।

 

গাজী মাজহারুল আনোয়ার

চলচ্চিত্রের গল্প টেনে নিতে গানের প্রয়োজন। কারণ দীর্ঘ সময় ধরে গল্প দেখতে দেখতে দর্শক যখন ঝিমিয়ে পড়ে তখন গানের প্রয়োজন। দর্শক রিল্যাক্স ফিল করে। তবে গল্প ও সিকোয়েন্সের প্রয়োজনেই চলচ্চিত্রে গানের আয়োজন হয়। ষাট থেকে আশির দশক পর্যন্ত গান নিয়ে নির্মাতারা রীতিমতো গবেষণা করত। গানের কারণে সিকোয়েন্স হতো। এখন বলা হয় সিচিউশনের জন্য গান দরকার। এটি আসলেই অবক্ষয়। এখন লেখা, সুর দেওয়া আর গাওয়া যার যার মতো করে চলছে। তাই গানের স্থায়িত্ব বা মান বলে কিছুই থাকছে না। তা ছাড়া এখন সব কিছুই আধুনিক হয়ে পড়ছে। এই আধুনিকতার কারণে সব কিছুতেই পরিবর্তন আসছে। এই পরিবর্তনকে মন্দ বলব না। কিন্তু এই পরিবর্তনে যেন মন্দ প্রভাব না পড়ে। কারণ আমাদের সমৃদ্ধ সংগীত শিল্প এখন তথাকথিত আধুনিকতার ছোঁয়ায় ক্রমেই বিবর্ণ হচ্ছে। পশ্চিমা সংস্কৃতির অনুসরণ আর অনুকরণের আগ্রাসনে মৌলিকত্ব হারাচ্ছে।

 

খুরশীদ আলম

গান হচ্ছে গুরুমুখী বিদ্যা। সাধনার বিষয়। এখন গুরুর কাছেও কেউ দীক্ষা নেয় না। সাধনাও করে না। তাই শুধু চলচ্চিত্রের কেন, সব গানই প্রাণহীন হয়ে পড়েছে। আগে একটি গান তুলতে কয়েকমাসও সময় লেগে যেত। কথা, সুর, গায়কী নিয়ে রীতিমতো গবেষণা হতো। আর এখন মুহূর্তে লেখা থেকে শুরু করে এক বসাতেই গেয়ে ফেলা হচ্ছে। তাই এসব গান আর প্রাণ ছুঁতে পারছে না। মানে অাঁতুর ঘরেই মৃত্যু হচ্ছে। এখন একেবারেই যে ভালো গান হচ্ছে না, তা নয়। কিন্তু এর পরিমাণ নিতান্তই স্বল্প। এই স্বল্পতা দিয়ে এ দেশের ঐতিহ্য হিসেবে সংগীতকে ধরে রাখা যাবে না। এক সময় চলচ্চিত্রে গল্পের প্রয়োজনে গান হতো। আর এখন গানের প্রয়োজনে চলচ্চিত্র হয়। এই অবস্থার জন্যই চলচ্চিত্রের গানের অবস্থা নাকাল হয়ে পড়েছে। এ অবস্থার উত্তরণে ওই যে বললাম গুরুর দীক্ষা আর সাধনা জরুরি।

 

এই বিভাগের আরও খবর
পাঞ্জাবের বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে দাঁড়ালেন অক্ষয় কুমার
পাঞ্জাবের বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে দাঁড়ালেন অক্ষয় কুমার
আরিয়ানের সেটে একসঙ্গে তিন খান! ভাইরাল ছবি ঘিরে জল্পনা
আরিয়ানের সেটে একসঙ্গে তিন খান! ভাইরাল ছবি ঘিরে জল্পনা
পর্দায় প্রেমিকাকে দেখে আবেগপ্রবণ হৃতিক
পর্দায় প্রেমিকাকে দেখে আবেগপ্রবণ হৃতিক
যে কারণে অনুতপ্ত শাহরুখ খান
যে কারণে অনুতপ্ত শাহরুখ খান
এখনো শঙ্কামুক্ত নন লালন সংগীতশিল্পী ফরিদা পারভীন
এখনো শঙ্কামুক্ত নন লালন সংগীতশিল্পী ফরিদা পারভীন
নিজের রাজনৈতিক অবস্থান স্পষ্ট করলেন শবনম ফারিয়া
নিজের রাজনৈতিক অবস্থান স্পষ্ট করলেন শবনম ফারিয়া
ফরিদা পারভীন আইসিইউতে
ফরিদা পারভীন আইসিইউতে
শাহরুখের ‘কিং’ ছবির লুক ফাঁস
শাহরুখের ‘কিং’ ছবির লুক ফাঁস
টাইগার শ্রফের ‘বাগি-৪’-এ সেন্সরের কাঁচি
টাইগার শ্রফের ‘বাগি-৪’-এ সেন্সরের কাঁচি
নারী নির্মাতাদের চলচ্চিত্রে দুইদিনের উৎসব
নারী নির্মাতাদের চলচ্চিত্রে দুইদিনের উৎসব
‘সুপারম্যান’-এর সিক্যুয়েল: মুক্তি ২০২৭ সালে
‘সুপারম্যান’-এর সিক্যুয়েল: মুক্তি ২০২৭ সালে
মারা গেছেন ইতালির খ্যাতনামা ফ্যাশন ডিজাইনার জর্জিও আরমানি
মারা গেছেন ইতালির খ্যাতনামা ফ্যাশন ডিজাইনার জর্জিও আরমানি
সর্বশেষ খবর
বেলজিয়ামের ভিসা আবেদন নেবে না ঢাকার সুইডিশ দূতাবাস
বেলজিয়ামের ভিসা আবেদন নেবে না ঢাকার সুইডিশ দূতাবাস

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচন নিয়ে ১০ দফা দাবি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্কের
ডাকসু নির্বাচন নিয়ে ১০ দফা দাবি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্কের

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভুয়া জ্বালানির খরচ দেখিয়ে কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ, নগর ভবনে দুদকের অভিযান
ভুয়া জ্বালানির খরচ দেখিয়ে কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ, নগর ভবনে দুদকের অভিযান

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ধেয়ে আসছে শক্তিশালী ঝড় 'কিকো', আঘাত হানবে যেদিকে
ধেয়ে আসছে শক্তিশালী ঝড় 'কিকো', আঘাত হানবে যেদিকে

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমান বাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের জন্য সাপোর্ট সেল ও পোর্টাল উদ্বোধন
বিমান বাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের জন্য সাপোর্ট সেল ও পোর্টাল উদ্বোধন

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বিসিসিআই নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা
বিসিসিআই নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘জমিদারের বংশ’ দাবি করে বক্তব্য দেওয়া চবির সেই কর্মকর্তাকে শোকজ
‘জমিদারের বংশ’ দাবি করে বক্তব্য দেওয়া চবির সেই কর্মকর্তাকে শোকজ

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফটিকছড়িতে সেনাবাহিনীর অভিযান, অস্ত্র ও গোলাবারুদসহ আটক ১
ফটিকছড়িতে সেনাবাহিনীর অভিযান, অস্ত্র ও গোলাবারুদসহ আটক ১

১১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রথম পাকিস্তানি নারী হিসেবে অনন্য কীর্তি শেহেরবানোর
প্রথম পাকিস্তানি নারী হিসেবে অনন্য কীর্তি শেহেরবানোর

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে অযাচিতভাবে ভোট চেয়ে বহিষ্কার ছাত্রদল নেতা
ডাকসু নির্বাচনে অযাচিতভাবে ভোট চেয়ে বহিষ্কার ছাত্রদল নেতা

২৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রী ভোটারই হতে পারে গেমচেঞ্জার: উমামা
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রী ভোটারই হতে পারে গেমচেঞ্জার: উমামা

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা ভাসানী সেতুর ক্যাবল চুরির ঘটনায় গ্রেফতার ২
মওলানা ভাসানী সেতুর ক্যাবল চুরির ঘটনায় গ্রেফতার ২

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোটারদের কাছে এজিএস প্রার্থী মায়েদের অনুরোধ
ভোটারদের কাছে এজিএস প্রার্থী মায়েদের অনুরোধ

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইটনায় অটোরিকশা ছিনতাই করতে চালককে হত্যা, আটক তিন
ইটনায় অটোরিকশা ছিনতাই করতে চালককে হত্যা, আটক তিন

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বজ্রপাত থেকে প্রাণহানি রোধে মনোহরদীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের তালবীজ রোপণ কর্মসূচি
বজ্রপাত থেকে প্রাণহানি রোধে মনোহরদীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের তালবীজ রোপণ কর্মসূচি

৩৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

এখনো নিরক্ষর দেশের ২২ শতাংশ জনগোষ্ঠী
এখনো নিরক্ষর দেশের ২২ শতাংশ জনগোষ্ঠী

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচন কমিশন অপেশাদার আচরণ করছে, অভিযোগ সাদিক কায়েমের
নির্বাচন কমিশন অপেশাদার আচরণ করছে, অভিযোগ সাদিক কায়েমের

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শিবপুরে আখ চাষে দ্বিগুণ লাভ, কৃষকদের মুখে ফুটেছে হাসি
শিবপুরে আখ চাষে দ্বিগুণ লাভ, কৃষকদের মুখে ফুটেছে হাসি

৩৮ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

আগস্টে মূল্যস্ফীতি কমে ৮.২৯ %
আগস্টে মূল্যস্ফীতি কমে ৮.২৯ %

৪৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বেনাপোল বন্দর থেকে পিস্তলসহ ভারতীয় ড্রাইভার-হেলপার আটক
বেনাপোল বন্দর থেকে পিস্তলসহ ভারতীয় ড্রাইভার-হেলপার আটক

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসপাতাল থেকে রিলিজ নিয়েই মধুর ক্যান্টিনে মেঘমল্লার বসু
হাসপাতাল থেকে রিলিজ নিয়েই মধুর ক্যান্টিনে মেঘমল্লার বসু

৫৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বদরুদ্দীন উমর ছিলেন প্রগতির সংগ্রামের এক উজ্জ্বল বাতিঘর: প্রধান উপদেষ্টা
বদরুদ্দীন উমর ছিলেন প্রগতির সংগ্রামের এক উজ্জ্বল বাতিঘর: প্রধান উপদেষ্টা

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

টেসলা ইলন মাস্ককে দিচ্ছে ১ ট্রিলিয়ন ডলারের ক্ষতিপূরণ
টেসলা ইলন মাস্ককে দিচ্ছে ১ ট্রিলিয়ন ডলারের ক্ষতিপূরণ

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শিশু-কিশোরদের মেধা অন্বেষণের বড় প্ল্যাটফর্ম ‌‘নতুন কুঁড়ি’ : তথ্য সচিব
শিশু-কিশোরদের মেধা অন্বেষণের বড় প্ল্যাটফর্ম ‌‘নতুন কুঁড়ি’ : তথ্য সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বাড়ি ভেঙে যদি দেশে শান্তি স্থাপিত হয়, আমি রাজি: কাদের সিদ্দিকী
আমার বাড়ি ভেঙে যদি দেশে শান্তি স্থাপিত হয়, আমি রাজি: কাদের সিদ্দিকী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পদত্যাগ করছেন জাপানের প্রধানমন্ত্রী
পদত্যাগ করছেন জাপানের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেহেরপুরে জাল নোটসহ আটক ১
মেহেরপুরে জাল নোটসহ আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বদরুদ্দীন উমরের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
বদরুদ্দীন উমরের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাগড়াছড়িতে চেঙ্গি নদীর পানি বৃদ্ধি, পাহাড়ি ঢলে ৬০০ পরিবার পানিবন্দি
খাগড়াছড়িতে চেঙ্গি নদীর পানি বৃদ্ধি, পাহাড়ি ঢলে ৬০০ পরিবার পানিবন্দি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে মেট্রো রেলের দাবিতে মানববন্ধন
নারায়ণগঞ্জে মেট্রো রেলের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
নিজের রাজনৈতিক অবস্থান স্পষ্ট করলেন শবনম ফারিয়া
নিজের রাজনৈতিক অবস্থান স্পষ্ট করলেন শবনম ফারিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০২৬ বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল যে ১৭ দেশ
২০২৬ বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল যে ১৭ দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান : ডা. জাহিদ
কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান : ডা. জাহিদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মার্কিন নেভি সিল উত্তর কোরিয়ায় গোপন অভিযান চালিয়েছিল: রিপোর্ট
মার্কিন নেভি সিল উত্তর কোরিয়ায় গোপন অভিযান চালিয়েছিল: রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মতিউরকাণ্ডে এক এসআইসহ ১১ পুলিশ সদস্য বরখাস্ত
মতিউরকাণ্ডে এক এসআইসহ ১১ পুলিশ সদস্য বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনির্দিষ্টকালের গণছুটিতে যাওয়ার ঘোষণা পল্লী বিদ্যুৎ কর্মীদের
অনির্দিষ্টকালের গণছুটিতে যাওয়ার ঘোষণা পল্লী বিদ্যুৎ কর্মীদের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংকের মূলধন ১০ শতাংশের নিচে হলে কোনো কর্মকর্তা বোনাস পাবেন না: গভর্নর
ব্যাংকের মূলধন ১০ শতাংশের নিচে হলে কোনো কর্মকর্তা বোনাস পাবেন না: গভর্নর

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছুটি কাটানোর কথা বলে ২৫ লাখ টাকায় স্বেচ্ছায় মৃত্যুবরণ করলেন নারী
ছুটি কাটানোর কথা বলে ২৫ লাখ টাকায় স্বেচ্ছায় মৃত্যুবরণ করলেন নারী

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ আজ, দেখা যাবে কখন
পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ আজ, দেখা যাবে কখন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ছুটি কমানোর পরিকল্পনা সরকারের
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ছুটি কমানোর পরিকল্পনা সরকারের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবিবার পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ
রবিবার পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাইওয়ান উপকূলে হঠাৎ অস্ট্রেলিয়া-কানাডার যুদ্ধজাহাজ
তাইওয়ান উপকূলে হঠাৎ অস্ট্রেলিয়া-কানাডার যুদ্ধজাহাজ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন বাণিজ্যে শুল্ক ছাড় পাচ্ছে মিত্র দেশগুলো, ট্রাম্পের নতুন আদেশ
মার্কিন বাণিজ্যে শুল্ক ছাড় পাচ্ছে মিত্র দেশগুলো, ট্রাম্পের নতুন আদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে হুন্দাইয়ের কারখানা থেকে কয়েকশ কর্মী আটক
যুক্তরাষ্ট্রে হুন্দাইয়ের কারখানা থেকে কয়েকশ কর্মী আটক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের হুমকির পর সংলাপের আহ্বান জানালেন ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের হুমকির পর সংলাপের আহ্বান জানালেন ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলায় নুরের শর্ট টাইম মেমোরি লস হয়েছে : রাশেদ
হামলায় নুরের শর্ট টাইম মেমোরি লস হয়েছে : রাশেদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মামা-চাচা ছাড়া যারা নিয়োগ পেয়েছেন, তারা দেশের সম্পদ : উপদেষ্টা আসিফ
মামা-চাচা ছাড়া যারা নিয়োগ পেয়েছেন, তারা দেশের সম্পদ : উপদেষ্টা আসিফ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষমা চাইবে
ভারত দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষমা চাইবে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসুতে ভিপি প্রার্থী ছাত্র ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি অমর্ত্য রায়ের প্রার্থিতা বাতিল
জাকসুতে ভিপি প্রার্থী ছাত্র ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি অমর্ত্য রায়ের প্রার্থিতা বাতিল

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিজ রিসোর্ট থেকে গ্রেফতার সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি শামসুদ্দোহা
নিজ রিসোর্ট থেকে গ্রেফতার সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি শামসুদ্দোহা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোলায় ইসলামি বক্তাকে কুপিয়ে হত্যা
ভোলায় ইসলামি বক্তাকে কুপিয়ে হত্যা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের আমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যান করে যা বললেন জেলেনস্কি
পুতিনের আমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যান করে যা বললেন জেলেনস্কি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একাদশে ভর্তি শুরু: কোন কলেজে কত খরচ?
একাদশে ভর্তি শুরু: কোন কলেজে কত খরচ?

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকাকে বাঁচাতে জলাধার পুনরুদ্ধারের বিকল্প নেই : সৈয়দা রিজওয়ানা
ঢাকাকে বাঁচাতে জলাধার পুনরুদ্ধারের বিকল্প নেই : সৈয়দা রিজওয়ানা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্দায় প্রেমিকাকে দেখে আবেগপ্রবণ হৃতিক
পর্দায় প্রেমিকাকে দেখে আবেগপ্রবণ হৃতিক

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চার পা-ওয়ালা কানি বক দেখতে ভিড় জমাচ্ছে জনতা
চার পা-ওয়ালা কানি বক দেখতে ভিড় জমাচ্ছে জনতা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বদরুদ্দীন উমর আর নেই
বদরুদ্দীন উমর আর নেই

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে স্ত্রীর গলাকাটা লাশ স্বামীর ঝুলন্ত মরদেহ, জীবিত উদ্ধার দুই শিশু
ঘরে স্ত্রীর গলাকাটা লাশ স্বামীর ঝুলন্ত মরদেহ, জীবিত উদ্ধার দুই শিশু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ কোরিয়া সফরে যাচ্ছেন ট্রাম্প, শি জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকের সম্ভাবনা
দক্ষিণ কোরিয়া সফরে যাচ্ছেন ট্রাম্প, শি জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকের সম্ভাবনা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ত্রাসীদের স্থান এদেশে হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
সন্ত্রাসীদের স্থান এদেশে হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক