শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:৫৩, বুধবার, ২১ আগস্ট, ২০১৯

অপূর্ণই রয়ে গেলো নায়ক রাজের ইচ্ছে...

আলাউদ্দীন মাজিদ
অনলাইন ভার্সন
অপূর্ণই রয়ে গেলো নায়ক রাজের ইচ্ছে...

ঢাকাই চলচ্চিত্রের মহীরুহ নায়করাজ রাজ্জাকের শেষ ইচ্ছা অধরাই রয়ে গেল। নায়করাজ চেয়েছিলেন ২০১৭ সালেই নতুন ছবির নির্মাণ কাজ শুরু করবেন। তা আর হলো না। তিনি চলে গেছেন দূর আকাশে। রুপালি পর্দার এই মহান তারকা প্রস্থানের পরও দূর আকাশে তারকা হয়ে আছেন। দূরাকাশ থেকে আলো ছড়িয়ে যাচ্ছেন। 

এমন কালজয়ী মানুষের মৃত্যু নেই, প্রস্থান হতে পারে না। তার শরীর চলে গেছে, আত্মা আর কর্ম জড়িয়ে আছে ১৬ কোটি মানুষের নিঃশ্বাস আর বিশ্বাসে। তার আদর্শ আর কর্মময় জীবন হয়ে থাকবে চলচ্চিত্র জগতের পাথেয়। 

২০১০ সালে বাংলাদেশ প্রতিদিন পত্রিকার জন্মলগ্ন থেকেই এ পত্রিকার সঙ্গে ছিল তার আত্মিক সম্পর্ক। পত্রিকার যে কোনো অনুষ্ঠানে সশরীরে উপস্থিত থাকতে না পারলেও ফোনে শুভকামনা জানাতে ভুলতেন না। নানা সময় তার অসুস্থতার মধ্যেও পত্রিকাটির খোঁজখবর নিতেন তিনি। 

২০১৭ সালের ২৩ জানুয়ারি জীবনের ৭৬তম বসন্তে পা দিয়েছিলেন ঢালিউডের এই শ্রেষ্ঠ রাজা। নতুন বসন্তে দাঁড়িয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে উচ্ছ্বাসিত রাজা বলেছিলেন, ‘এই জীবনে আমার আর চাওয়া-পাওয়ার কিছু নেই। এক জীবনে অনেক পেয়েছি। সাড়ে সাত কোটি থেকে আজ ষোলো কোটি মানুষের হৃদয় উজাড় করা ভালোবাসা আর দোয়া পেয়েছি। আবাল-বৃদ্ধ-বনিতা সবাই এখনো আমাকে পরম মমতায় মনের গভীরে ঠাঁই দিয়ে রেখেছে। রাষ্ট্র আমাকে একাধিকবার জাতীয় সম্মান দিয়েছে। স্বাধীনতা পদক দিয়েছে। এর চেয়ে বেশি কিছু আর চাওয়ার নেই আমার।’

অবারিত প্রাপ্তির কথা বলতে গিয়ে উচ্ছ্বাস আবেগে জড়িয়ে আসছিল রাজার কণ্ঠ। তৃপ্তির হাসি হেসে তিনি বলে ওঠেন, ‘আমি তো একজন সফল শিল্পী, বাবা আর মানুষ। সৃষ্টিকর্তা আমাকে মর্যাদার শীর্ষ আসনে বসিয়েছেন। তার কাছে কৃতজ্ঞ। যখন ভাবি আমি বাঙালি আর বাংলাদেশের শিল্পী, তখন খুব গর্ব হয়। পরিবার, দেশ আর মানুষের ভালোবাসায় আজ আমি গর্বিত রাজ্জাক। আমার জীবন ধন্য, পরিপূর্ণ। 

ছিয়াত্তরে দাঁড়িয়ে নায়করাজ বলেছিলেন, ইচ্ছা আছে নিয়মিত ক্যামেরার সামনে দাঁড়ানোর। কিন্তু ভালো গল্প, চরিত্র আর ছবি কোথায়। আমাদের গর্বের চলচ্চিত্র শিল্প নিয়ে বুকের ভেতর এখন শুধু আহাজারির শব্দ। হতাশার দীর্ঘশ্বাস ফেলে বলেছিলেন, সব শেষ হয়ে গেল। আর সহ্য হয় না। এই শিল্পের আর ঘুরে দাঁড়ানোর কোনো সম্ভাবনা দেখছি না। তার কথায় ভালো ছবি পেলে দর্শক সিনেমা হলে অবশ্যই ছুটে যায়। এর প্রমাণ ‘মনপুরা’, ‘আয়নাবাজি’সহ অনেক ছবি। 

নতুন প্রজন্মের যারা নির্মাণে আসছে তারা ভালো করছে। দুঃখ একটাই। তারা বিদেশি পুরস্কার আর উৎসবের জন্যই ছবি বানায়। তাদের বলব, তোমরা মেইনস্ট্রিমে আসো। চলচ্চিত্রকে বাঁচাও। ভিন্নধারা আর মূলধারা বলে কিছু নেই। তোমরা যদি এগিয়ে আস তাহলে কিছু বাজে লোক যারা চলচ্চিত্রকে ধ্বংসে মত্ত তারা পালাতে বাধ্য হবে। 

হতাশার সুরে নায়করাজ বললেন, ‘যৌথ প্রযোজনার নামে এখন স্মাগলিং শুরু হয়ে গেছে। প্রোপার যৌথ নির্মাণে আমার কোনো আপত্তি নেই। কিন্তু নিয়মনীতি না মেনে এ দেশের মেয়েদের অশ্লীলভাবে পর্দায় উপস্থাপন করাটা তো বাঙালি সংস্কৃতির মধ্যে পড়ে না। তাই তো দর্শক আজ দেশীয় ছবি থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে।’ 

নতুন জীবনের ঊষালগ্নে দাঁড়িয়ে নায়করাজ তার নতুন ইচ্ছার কথা জানিয়েছিলেন। বলেছিলেন, ‘এ বছরই নতুন ছবি নির্মাণের কাজ শুরু করব। সামাজিক বক্তব্য আর পারিবারিক গল্পের ছবি বানাব। আমাদের দেশে সামাজিক সমস্যার অন্ত নেই। এগুলো আমাকে ভীষণ পীড়া দেয়। আজ আর একান্নবর্তী পরিবার দেখি না। নারী নির্যাতন চলছেই। এমন বিষয় নিয়ে এ বছরই জনসচেতনতামূলক ছবির নির্মাণ কাজ শুরু করব।’ 

তার কথায়, ‘এখন তো আর শক্তি নেই, বুদ্ধি দিয়ে যদি চলচ্চিত্র, সমাজ আর দেশের মানুষকে বাঁচাতে পারি, তাহলেই আমার জীবন পূর্ণতা পাবে।’ সবার দোয়া চাই, যেন আমার আগামী দিনগুলো সুস্থতা আর সমৃদ্ধিতে ভরে থাকে। 

নায়করাজের শেষ ইচ্ছার পূর্ণতায় বাদ সাধলো নিয়তি। তার স্বপ্ন অধরা রেখেই তাকে কেড়ে নিল পৃথিবী থেকে মৃত্যুদূত। নায়করাজ সব সময়ই চাইতেন চলচ্চিত্রের কাজ করতে করতেই যেন ক্যামেরার সামনে তার মৃত্যু ঘটে। তার সেই ইচ্ছা পূর্ণতা না পেলেও তিনি যেন এখনো গেয়ে ওঠেন-‘আমার মতো এত সুখী নয়তো কারও জীবন, কী আদর, স্নেহ, ভালোবাসায় জড়ানো মায়ার বাঁধন’...। আজ নায়ক রাজের দ্বিতীয় মৃত্যুবার্ষিকীতে তার স্মৃতির প্রতি রইলো গভীর শ্রদ্ধা...নায়ক রাজ আপনি যেখানেই আছেন জানি রাজার আসনেই সমাসীন আছেন...চিরদিন ভালো থাকুন, এই দোয়াই করি।


বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
বক্স অফিসে বাজিমাত করলো ‘সিতারে জামিন পার’
বক্স অফিসে বাজিমাত করলো ‘সিতারে জামিন পার’
অটিজমে আক্রান্ত শিশুদের পাশে বিটিএস সদস্য সুগা
অটিজমে আক্রান্ত শিশুদের পাশে বিটিএস সদস্য সুগা
ব্যান্ড ‘মিঙালের’ নতুন গান 'কতিয়ো দুরেই'
ব্যান্ড ‘মিঙালের’ নতুন গান 'কতিয়ো দুরেই'
‘প্রকৃত বিলাসিতা হচ্ছে প্রিয়জনের সঙ্গে কাটানো সময়’
‘প্রকৃত বিলাসিতা হচ্ছে প্রিয়জনের সঙ্গে কাটানো সময়’
বাদীকে বিয়ের পর গায়ক নোবেলের জামিন, মুক্তিতে বাধা নেই
বাদীকে বিয়ের পর গায়ক নোবেলের জামিন, মুক্তিতে বাধা নেই
ধর্ষণ মামলায় টিকটকার প্রিন্স মামুনের বিচার শুরু
ধর্ষণ মামলায় টিকটকার প্রিন্স মামুনের বিচার শুরু
মুক্তি পেল ‘পঞ্চায়েত’-এর চতুর্থ সিজন
মুক্তি পেল ‘পঞ্চায়েত’-এর চতুর্থ সিজন
বাবা হারালেন পিয়া জান্নাতুল
বাবা হারালেন পিয়া জান্নাতুল
বৈশাখী টিভির ধারাবাহিক ‘হাবুর স্কলারশিপ’
বৈশাখী টিভির ধারাবাহিক ‘হাবুর স্কলারশিপ’
প্রেম-বিয়ে নিয়ে খোলামেলা মাহি, জানালেন নিজের ভাবনা
প্রেম-বিয়ে নিয়ে খোলামেলা মাহি, জানালেন নিজের ভাবনা
ভারতে নিষিদ্ধ দিলজিত-হানিয়ার সিনেমা
ভারতে নিষিদ্ধ দিলজিত-হানিয়ার সিনেমা
ইরানি নির্মাতা জাফর পানাহির দেশে ফেরার আকুতি
ইরানি নির্মাতা জাফর পানাহির দেশে ফেরার আকুতি
সর্বশেষ খবর
৬০৬৯ কোটি টাকার বাজেট অনুমোদন ডিএনসিসির
৬০৬৯ কোটি টাকার বাজেট অনুমোদন ডিএনসিসির

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ২৬
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ২৬

৭ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

কুমারখালীতে চার প্রতিষ্ঠানে জরিমানা
কুমারখালীতে চার প্রতিষ্ঠানে জরিমানা

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পর্তুগাল প্রবাসী মাহবুবুল হত্যার বিচার দাবিতে লিসবনে মানববন্ধন
পর্তুগাল প্রবাসী মাহবুবুল হত্যার বিচার দাবিতে লিসবনে মানববন্ধন

১৩ মিনিট আগে | পরবাস

ইরানে আবারও হামলার হুমকি দিলেন ট্রাম্প
ইরানে আবারও হামলার হুমকি দিলেন ট্রাম্প

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুরা ও উল্টোরথ যাত্রার সময় সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হবে : ডিএমপি কমিশনার
আশুরা ও উল্টোরথ যাত্রার সময় সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হবে : ডিএমপি কমিশনার

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ট্রেনের টয়লেটে ধর্ষণের অভিযোগ, রেলওয়ের কর্মচারী আটক
ট্রেনের টয়লেটে ধর্ষণের অভিযোগ, রেলওয়ের কর্মচারী আটক

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গলে রেকর্ড গড়া জোড়া সেঞ্চুরিতে ২১ ধাপ উন্নতি শান্তর
গলে রেকর্ড গড়া জোড়া সেঞ্চুরিতে ২১ ধাপ উন্নতি শান্তর

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়ায় বিশ্ব পরিবেশ দিবস পালিত
কুলাউড়ায় বিশ্ব পরিবেশ দিবস পালিত

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি ঘোষণা
বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি ঘোষণা

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিদ্ধিরগঞ্জে ৪ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জে ৪ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্পকে নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য মনোনয়ন
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্পকে নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য মনোনয়ন

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড় সীমান্তে ১৮ জনকে পুশইন
পঞ্চগড় সীমান্তে ১৮ জনকে পুশইন

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৪০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সাগরে লঘুচাপ, চার বন্দরে সতর্ক সংকেত
সাগরে লঘুচাপ, চার বন্দরে সতর্ক সংকেত

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

পাহাড়ের পাদদেশে ঝুঁকিপূর্ণ বসবাসকারীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের জনসংযোগ ও লিফলেট বিতরণ
পাহাড়ের পাদদেশে ঝুঁকিপূর্ণ বসবাসকারীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের জনসংযোগ ও লিফলেট বিতরণ

৪৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

আলোচনার প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান, নতুন কর্মসূচি দিল এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদ
আলোচনার প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান, নতুন কর্মসূচি দিল এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদ

৪৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে ৪ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে ৪ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই আন্দোলনের পটভূমি রচনার প্রধান নায়ক তারেক রহমান: রিজভী
জুলাই আন্দোলনের পটভূমি রচনার প্রধান নায়ক তারেক রহমান: রিজভী

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘‌পরিবেশ রক্ষায় সবাইকে সচেতন হতে হবে’
‘‌পরিবেশ রক্ষায় সবাইকে সচেতন হতে হবে’

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে দুইজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩২৬
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে দুইজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩২৬

৫২ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

প্রশিক্ষণ ও সঠিক পরিচর্যার মাধ্যমে ভবিষ্যতের ক্রীড়াবিদ গড়ে তোলা হবে: ক্রীড়া উপদেষ্টা
প্রশিক্ষণ ও সঠিক পরিচর্যার মাধ্যমে ভবিষ্যতের ক্রীড়াবিদ গড়ে তোলা হবে: ক্রীড়া উপদেষ্টা

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ফেভিকল চ্যাম্পিয়ন্স ক্লাবের উদ্যোগে দেশজুড়ে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
ফেভিকল চ্যাম্পিয়ন্স ক্লাবের উদ্যোগে দেশজুড়ে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বেহাল সড়ক সংস্কার করলেন প্রবাসী
বেহাল সড়ক সংস্কার করলেন প্রবাসী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে সকল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে একযোগে বৃক্ষরোপণ
টাঙ্গাইলে সকল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে একযোগে বৃক্ষরোপণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই মৌসুম পর কাম্প ন্যু’তে ফিরছে বার্সেলোনা
দুই মৌসুম পর কাম্প ন্যু’তে ফিরছে বার্সেলোনা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের ইরান আগ্রাসনকে সমর্থন করেন না বেশির ভাগ মার্কিনি: জরিপ
ট্রাম্পের ইরান আগ্রাসনকে সমর্থন করেন না বেশির ভাগ মার্কিনি: জরিপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাকের ধাক্কায় নিহত ১
ট্রাকের ধাক্কায় নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধবিরতিতে এখনো স্বীকৃতি দেননি ইরানের সর্বোচ্চ নেতা
যুদ্ধবিরতিতে এখনো স্বীকৃতি দেননি ইরানের সর্বোচ্চ নেতা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরব আমিরাত থেকে ৫০ হাজার টন গম কিনবে সরকার
আরব আমিরাত থেকে ৫০ হাজার টন গম কিনবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ফোনালাপে ইরানের প্রেসিডেন্টকে যা বললেন সৌদি যুবরাজ
ফোনালাপে ইরানের প্রেসিডেন্টকে যা বললেন সৌদি যুবরাজ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল
যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে
হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানিদের মাঝে হতাশা
ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানিদের মাঝে হতাশা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে গাজাকেও অন্তর্ভুক্ত করার দাবি
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে গাজাকেও অন্তর্ভুক্ত করার দাবি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলায় ধ্বংসযজ্ঞ, ক্ষতিপূরণের ৩৯ হাজার আবেদন ইসরায়েলে
ইরানের হামলায় ধ্বংসযজ্ঞ, ক্ষতিপূরণের ৩৯ হাজার আবেদন ইসরায়েলে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্পষ্ট অবস্থান নিয়েই ইরানকে সমর্থন করেছি : রাশিয়া
স্পষ্ট অবস্থান নিয়েই ইরানকে সমর্থন করেছি : রাশিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির জন্য ট্রাম্পের সিদ্ধান্তের নেপথ্যে যা ঘটেছিল
যুদ্ধবিরতির জন্য ট্রাম্পের সিদ্ধান্তের নেপথ্যে যা ঘটেছিল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘ইরানের হাত ট্রিগারেই আছে’
‌‘ইরানের হাত ট্রিগারেই আছে’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য
ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি
‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি

৮ ঘণ্টা আগে | টক শো

সুষ্ঠু ভোট হলে তারা একটা দুইটা আসনও হয়তো পাবে না : রুমিন ফারহানা
সুষ্ঠু ভোট হলে তারা একটা দুইটা আসনও হয়তো পাবে না : রুমিন ফারহানা

৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

সাহায্য করতে চেয়ে ট্রাম্পকে ফোন করেছিলেন পুতিন
সাহায্য করতে চেয়ে ট্রাম্পকে ফোন করেছিলেন পুতিন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পরমাণু ক্ষেত্র অক্ষত, মার্কিন গোয়েন্দা রিপোর্ট
ইরানের পরমাণু ক্ষেত্র অক্ষত, মার্কিন গোয়েন্দা রিপোর্ট

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর ‘অত্যন্ত বিরক্ত’ ট্রাম্প
নেতানিয়াহুর ওপর ‘অত্যন্ত বিরক্ত’ ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান ১২ দিনের যুদ্ধ কি সত্যিই শেষ? কে কী পেল এই সংঘাতে?
ইসরায়েল-ইরান ১২ দিনের যুদ্ধ কি সত্যিই শেষ? কে কী পেল এই সংঘাতে?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ক্রমবর্ধমান আগ্রাসনই আঞ্চলিক সংকটের জন্য দায়ী: কাতার
ইসরায়েলের ক্রমবর্ধমান আগ্রাসনই আঞ্চলিক সংকটের জন্য দায়ী: কাতার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার প্রকাশ্যে এলেন সাবেক সংসদ সদস্য আবু সাঈদ ও হাবিবে মিল্লাত
এবার প্রকাশ্যে এলেন সাবেক সংসদ সদস্য আবু সাঈদ ও হাবিবে মিল্লাত

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিউইয়র্ক সিটির ৪’শ বছরের ইতিহাসে প্রথম মুসলিম মেয়র হচ্ছেন জোহরান
নিউইয়র্ক সিটির ৪’শ বছরের ইতিহাসে প্রথম মুসলিম মেয়র হচ্ছেন জোহরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ফোনের পর নতুন হামলা থেকে বিরত নেতানিয়াহু: ইসরায়েল
ট্রাম্পের ফোনের পর নতুন হামলা থেকে বিরত নেতানিয়াহু: ইসরায়েল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইএইএর সঙ্গে সহযোগিতা বন্ধের বিল পাস করল ইরানের পার্লামেন্ট
আইএইএর সঙ্গে সহযোগিতা বন্ধের বিল পাস করল ইরানের পার্লামেন্ট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় অতর্কিত হামলায় ৭ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় অতর্কিত হামলায় ৭ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে ৭০০ জনকে গ্রেফতার করেছে ইরান
ইসরায়েল সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে ৭০০ জনকে গ্রেফতার করেছে ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে ইউরোপীয় নাগরিক আটক
ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে ইউরোপীয় নাগরিক আটক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবার মাথায় হাত, মালেকের বাজিমাত
সবার মাথায় হাত, মালেকের বাজিমাত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রয়োজনে আমাকে ধরে নিয়ে বুকে গুলি চালায় দেন: ইশরাক
প্রয়োজনে আমাকে ধরে নিয়ে বুকে গুলি চালায় দেন: ইশরাক

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সচিবালয়ে কর্মচারীদের মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ৫
সচিবালয়ে কর্মচারীদের মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ৫

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ধ্বংস হয়নি ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্র
ধ্বংস হয়নি ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী স্বামীর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন স্ত্রী
প্রবাসী স্বামীর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন স্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর

সম্পাদকীয়

তিনি ঘুষ খান না কমিশন নেন
তিনি ঘুষ খান না কমিশন নেন

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়ন পেতে বিএনপিতে দৌড়ঝাঁপ
মনোনয়ন পেতে বিএনপিতে দৌড়ঝাঁপ

প্রথম পৃষ্ঠা

তারকাদের আলোচিত-সমালোচিত বিয়ে
তারকাদের আলোচিত-সমালোচিত বিয়ে

শোবিজ

হাসিনাকে উৎখাতের সেই ঐক্য কোথায়
হাসিনাকে উৎখাতের সেই ঐক্য কোথায়

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিরতির মাঝেও হামলা
যুদ্ধবিরতির মাঝেও হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ইতিহাসের পাতায় আমার নাম লেখা থাকবে’
‘ইতিহাসের পাতায় আমার নাম লেখা থাকবে’

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি
৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

আকাশপথে শিডিউল বিপর্যয়
আকাশপথে শিডিউল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নগর ভবনে সংঘর্ষ ইশরাকপন্থিদের
নগর ভবনে সংঘর্ষ ইশরাকপন্থিদের

প্রথম পৃষ্ঠা

এমপি প্রার্থীর তালিকা করছেন বাম নেতারা
এমপি প্রার্থীর তালিকা করছেন বাম নেতারা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘর গুছিয়ে আনছে জামায়াত
ঘর গুছিয়ে আনছে জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

অধরাই থাকল কাউনিয়া পার্বতীপুর ডুয়েলগেজ
অধরাই থাকল কাউনিয়া পার্বতীপুর ডুয়েলগেজ

নগর জীবন

ইসরায়েল মাত্রা ছাড়িয়ে যাচ্ছে
ইসরায়েল মাত্রা ছাড়িয়ে যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফকির মজনু শাহর সেই প্রেমের আগুনে...
ফকির মজনু শাহর সেই প্রেমের আগুনে...

শোবিজ

কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ
কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ

সম্পাদকীয়

কচুর লতি চাষে তরুণ উদ্যোক্তাদের বাজিমাত
কচুর লতি চাষে তরুণ উদ্যোক্তাদের বাজিমাত

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজয় উৎসব ইরানজুড়ে
বিজয় উৎসব ইরানজুড়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমান্ত দিয়ে ৪৬ জনকে পুশইন করল বিএসএফ
সীমান্ত দিয়ে ৪৬ জনকে পুশইন করল বিএসএফ

পেছনের পৃষ্ঠা

নকআউটে মেসির সামনে গুরু এনরিকে
নকআউটে মেসির সামনে গুরু এনরিকে

মাঠে ময়দানে

৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে
৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে

সম্পাদকীয়

ফিলিস্তিনের পাশে স্বরা ভাস্কর
ফিলিস্তিনের পাশে স্বরা ভাস্কর

শোবিজ

রাষ্ট্রভাবনা
রাষ্ট্রভাবনা

সম্পাদকীয়

মব ঠেকাতে ব্যর্থ হলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
মব ঠেকাতে ব্যর্থ হলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাহাত ফতেহ আলির তুমি আমার প্রেম পিয়াসা
রাহাত ফতেহ আলির তুমি আমার প্রেম পিয়াসা

শোবিজ

কলম্বোয় আত্মবিশ্বাসী নাজমুল বাহিনী
কলম্বোয় আত্মবিশ্বাসী নাজমুল বাহিনী

মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কান অধিনায়কের পরিকল্পনায় মিরাজ
শ্রীলঙ্কান অধিনায়কের পরিকল্পনায় মিরাজ

মাঠে ময়দানে

সাবিনা ছাড়া এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
সাবিনা ছাড়া এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নতুন তারকা তৈরির স্বপ্ন রিচার্ড পাইবাসের
নতুন তারকা তৈরির স্বপ্ন রিচার্ড পাইবাসের

মাঠে ময়দানে