শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৫ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০০:২৯, বুধবার, ২৫ জুন, ২০২৫

ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর

এক. বাংলাদেশে কোনো ইহুদি নাগরিক নেই। পাকিস্তান আমলে মাত্র একঘর ইহুদি ছিল রাজশাহীতে। স্বাধীনতার আগেই তারা চলে যায় কলকাতায়। আদমশুমারিতে নিজেকে কেউ ইহুদি বলে দাবি না করলেও এ দেশে ইহুদি রাষ্ট্র ইসরায়েলের প্রতি সহানুভূতিশীল কেউ নেই, তা হলফ করে বলা যাবে না। মোল্লাতন্ত্রের পতন হবে-এই আশায় তথাকথিত প্রগতিশীলদের কেউ কেউ ইরানে ইসরায়েল ও আমেরিকার হামলাকে ইতিবাচক দৃষ্টিতে দেখছেন। তারা নিজেদের খুশির কথাও জানাচ্ছেন ফেসবুকে। ইরান যখন অস্তিত্বসংকটে, সে নাজুক মুহূর্তে ‘শিয়ারা এমন এমন আকিদা পোষণ করেন যার ফলে তাদের আমরা মুসলিমদের অন্তর্ভুক্ত মনে করতে পারি না’-তত্ত্ব হাজির করেছেন এ দেশেরই একজন সুপরিচিত আলেম। আরেকজনের তত্ত্ব-‘পারমাণবিক শক্তিধর ইরান মুসলিম বিশ্বের জন্য ইসরায়েলের মতোই বিপজ্জনক।’ ইরানে ইসরায়েলি হামলায় খুশি হওয়ার বিষয়েও তিনি জানান দিয়েছেন। ইরানের মানুষ শিয়া না সুন্নি, ধার্মিক না অধার্মিক তাদের নিজস্ব বিষয়। সেখানে রাজতন্ত্র, মোল্লাতন্ত্র না গণতন্ত্র থাকবে-তা নির্ধারণের মালিক সে দেশের জনগণ। কিন্তু গায়ের জোরে ইরানের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব কেউ কেড়ে নেবে, তা মেনে নেওয়া যায় না।

দুনিয়ার যে কোনো দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হওয়া প্রকারান্তরে নিজেদের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বকে শ্রদ্ধার শামিল। ইরানের শাসক গোষ্ঠীর সঙ্গে যে কেউ দ্বিমত পোষণ করতে পারেন। কিন্তু কেউ নিজেদের ইচ্ছা চাপিয়ে দেওয়ার অভিলাসে কোনো দেশের ওপর চড়াও হবে, তা মেনে নেওয়া যায় না।

এক. বাংলাদেশে কোনো ইহুদি নাগরিক নেই। পাকিস্তান আমলে মাত্র একঘর ইহুদি ছিল রাজশাহীতে।দুই. ইরানের প্রাচীন নাম পারস্য। পৃথিবীর প্রাচীনতম সভ্যতার দাবিদার তারা। অন্যদিকে ইহুদিরাও ইতিহাসের এক মহান জাতি। আল্লাহ এক এবং তাঁর কোনো শরিক নেই-মানব জাতিকে এ ধারণায় প্রথম উদ্বুদ্ধ করেছে তারা। ইতিহাস বলে পৃথিবীর প্রথম লিখিত আইন বাইবেলের ওল্ড টেস্টামেন্ট বা তাওরাত কিতাব। যা মোশি বা মুসা (আ.)-এর ওপর মহান সৃষ্টিকর্তার পক্ষ থেকে অবতীর্ণ হয়। জাতি হিসেবে ইহুদিরা উজ্জ্বল ঐতিহ্যের অধিকারী হলেও রাষ্ট্র হিসেবে ইসরায়েলের বৈধতা প্রশ্নবিদ্ধ। দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের পর মধ্যপ্রাচ্যে ইহুদিদের জাতিরাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয় ইসরায়েল। ফিলিস্তিনিদের নিজ ভূখণ্ড থেকে উৎখাত করে সেখানে ইউরোপ থেকে আসা ইহুদিদের নিয়ে যেভাবে রাষ্ট্র গড়া হয়েছে, তা যে কোনো বিচারে অবৈধ। ইহুদি যেমন একটি ধর্মের নাম, তেমন এটি একটি জাতিরও নাম। যে কারোর পক্ষে মুসলমান, খ্রিস্টান বা বৌদ্ধ ধর্মে দীক্ষা নিয়ে সে ধর্মের অংশীজন হওয়া সম্ভব। কিন্তু ইহুদি ধর্মে তেমন কোনো সুযোগ নেই। দুনিয়ার যে কোনো দেশ থেকে ইহুদিরা ইসরায়েলে এসে নাগরিকত্ব পাওয়ার অধিকার রাখে। রাষ্ট্র তাদের নাগরিকত্ব দিতে আইনগতভাবেও বাধ্য। ইসরায়েলের নাগরিকত্ববিষয়ক বিধিবিধানের একটি হলো, ১৯৫০ সালের ‘প্রত্যাবর্তন আইন’। অন্যটি ১৯৫২ সালের ‘নাগরিকত্ব আইন’। প্রত্যাবর্তন আইনে দুনিয়ার যে কোনো ইহুদি ইসরায়েলে অভিবাসনের অধিকার রাখে। সে দেশে পা দিয়েই চাইলে নাগরিক হওয়ার সুযোগ পাবে তারা। রাষ্ট্র হিসেবে ইসরায়েল প্রতিষ্ঠার আগে ফিলিস্তিন ভূখণ্ডে ইহুদিরা ছিল সংখ্যালঘিষ্ঠ। জাতিসংঘকে শিখণ্ডি হিসেবে ব্যবহার করে পশ্চিমা দেশগুলো ফিলিস্তিনকে দুই ভাগে বিভক্ত করার সিদ্ধান্ত নেয়। এর একাংশে ইসরায়েল অন্য অংশে ফিলিস্তিনি আরব রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব পাস করে জাতিসংঘ। জনসংখ্যায় কম হলেও ইহুদিদের জন্য ৫৫ শতাংশ ভূখণ্ড বরাদ্দ করা হয়। সংগত কারণেই সে বৈষম্যমূলক প্রস্তাবের বিরোধিতা করে আরব দেশগুলো। জাতিসংঘের উদ্যোগে দুই রাষ্ট্রের প্রস্তাব বাস্তবায়নের কথা থাকলেও তড়িঘড়ি ইহুদিরা ইসরায়েলের স্বাধীনতা ঘোষণা করে। যা আরব দেশগুলোর সঙ্গে তাদের সংঘাত অনিবার্য করে তোলে। সে সংঘাতে অবশ্য জয়ী হয় ইসরায়েল এবং বিভিন্ন আরব দেশ থেকে ইহুদিরা চলে আসে সে দেশে।

তিন. মধ্যপ্রাচ্য ও উপসাগরীয় দেশগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ইহুদির বাস ইরানে। দীর্ঘ ২ হাজার ৭০০ বছর ধরে তারা এই দেশটিতে বসবাস করে আসছে। ১৯৭৯ সালে ইসলামি বিপ্লবের পরও ইরানে শান্তিপূর্ণভাবে নিজেদের অস্তিত্ব বজায় রেখেছে ইহুদিরা। অবিশ্বাস্য হলেও সত্যি, ইরানে ইসরায়েলের নির্বিচার বিমান হামলার পরও সে দেশের ইহুদিরা প্রতিহিংসার শিকার হয়নি। ইরানে বর্তমানে প্রায় ২৫ হাজার ইহুদি নাগরিক রয়েছে। তাদের বেশির ভাগের বসবাস তেহরান, ইসপাহান, সিরাজ, হামেদান ও তাবরিজের মতো বড় শহরে। ইরানের পার্লামেন্টে এই সম্প্রদায়ের জন্য একটি আসন সংরক্ষিত আছে। ইসরায়েলে জনসংখ্যার বিপরীতে ইহুদিদের যত সিনাগগ বা উপাসনালয় রয়েছে তার চেয়ে তুলনামূলক হিসাবে ইরানে অনেক বেশি। শুধু রাজধানী তেহরানেই রয়েছে অন্তত ৫০টি সিনাগগ। ইসপাহান নগরীতে একটি সিনাগগের অবস্থান আল-আকসা নামের একটি মসজিদের পাশে। ইসলামি বিপ্লবের পর ইরানে ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের প্রতি উদারনীতি গ্রহণ করা হয়েছে কৌশলগত কারণে। জাতি-ধর্মনির্বিশেষে ইরানিদের সহাবস্থান বহির্বিশ্বের কাছে তুলে ধরার জন্য। ইরানে খ্রিস্টান ও ইহুদিদের পরিচালিত হাসপাতালও রয়েছে। ধর্ম-বর্ণনির্বিশেষে যে কোনো ইরানি সেখানে চিকিৎসাসেবা পেয়ে থাকে।

ইরান আজ ইসরায়েলের ইহুদিবাদী শাসকদের জিঘাংসার শিকার। অথচ ইতিহাসের বিভিন্ন সন্ধিক্ষণে ইরানে ইহুদিরা নিরাপদ আশ্রয় পেয়েছে। সেই প্রাচীন যুগে পারস্য বা ইরানের মহান সম্রাট সাইরাস দ্য গ্রেট ইহুদিদের মুক্তিদাতা হিসেবে আবির্ভূত হন। আধুনিক যুগেও ধর্মীয় নিপীড়নের সময় বহু ইহুদি আশ্রয় পেয়েছে ইরানে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ইউরোপে নাৎসিদের তাণ্ডবের মুখে বহু পোলিশ ইহুদি তেহরানে আশ্রয় পেয়েছে। তবে এ কথা ঠিক ১৬ থেকে ১৮শ শতক পর্যন্ত সাফাভি ও ১৯ শতকের কাজার শাসনামলে অন্যান্য সংখ্যালঘুর মতো ইহুদিরাও ধর্মান্তরিত হওয়ার চাপের মুখে ছিল। ১৯৭৯ সালের ইসলামি বিপ্লবের পর ইরানে ইহুদিদের অবস্থান অনিশ্চিত হয়ে পড়ে সাময়িকভাবে। নিরাপত্তা ও ধর্মীয় অধিকার-সম্পর্কিত উদ্বেগে ইরানি ইহুদিদের একাংশ যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলের মতো দেশে স্থানান্তরিত হয়।

চার. ইরানে পতিতাবৃত্তি কঠোরভাবে নিষিদ্ধ। তবে মিসর, ইরাক এবং আরও কিছু আরব দেশের মতো ইরানে টাকা দিলেই নারী সঙ্গ পাওয়া যায়, মুতাহ বা সাময়িক বিয়ের বদৌলতে। মুতাহ বিয়েতে কোনো সাক্ষী লাগে না। ‘মিয়া বিবি রাজি তো কিয়া করেগা কাজি’ ধরনের বিয়ে এটি। এ বিয়ের মেয়াদ হতে পারে আধা বা এক ঘণ্টা থেকে কয়েক দিন পর্যন্ত।

একে অপরকে তালাক দিতে পারে যে কোনো মুহূর্তে। আমাদের দেশে পতিতাবৃত্তিকে দেখা হয় ঘৃণার চোখে। ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ থেকে পাপের কাজ বলে ভাবা হয়। অসামাজিক কাজ হিসেবে পতিতাবৃত্তি নিন্দিত হয় সমাজে। মুতাহ বিয়ের সঙ্গে পতিতাবৃত্তির কোনো পার্থক্য না থাকলেও ইরানে এটিকে ঘৃণার চোখে দেখা হয় না। এ আজব বিয়ের আড়ালে ইরানে ইসরায়েলি গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদের নারী এজেন্টরা মেলামেশার সুযোগ পেয়েছে প্রশাসন ও সামরিক বাহিনীর শীর্ষ কর্তাদের সঙ্গে। মনের অজান্তেই নিজেদের পাশাপাশি তারা ইরানের জন্য ডেকে এনেছে সর্বনাশ।

ইরান-ইসরায়েল নিঃসন্দেহে এক অসম যুদ্ধ। এ যুদ্ধে তেহরানকে ইসরায়েল শুধু নয়, বিশ্বের এক নম্বর পরাশক্তি আমেরিকাকেও মোকাবিলা করতে হয়েছে। মোকাবিলা করতে হয়েছে ইসরায়েল ও আমেরিকার গোপন মিত্র আরব দেশগুলোর বিশ্বাসঘাতকতাপূর্ণ ভূমিকার সঙ্গে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে সামরিক শক্তিতে ইরান সমীহ অর্জনের মতো কৃতিত্ব দেখিয়েছে। ইউক্রেনে রাশিয়ার বিরুদ্ধে পশ্চিমা দেশগুলোর প্রক্সি যুদ্ধে মস্কোকে ড্রোনসহ অস্ত্রশস্ত্রের জন্য হাত পাততে হয়েছে ইরানের কাছে। আমেরিকার ভ্রুকুটি উপেক্ষা করে তেহরান মস্কোর পাশে দাঁড়িয়েছে বিশ্বস্ত বন্ধু হিসেবে। যে দেশ রাশিয়াকে সামরিক সহায়তা দেওয়ার যোগ্যতা রাখে, তাদের সামর্থ্য নিয়ে সন্দেহের অবকাশ নেই। ১৩ জুন ইরানের ওপর নিখুঁতভাবে হামলা চালিয়ে ইসরায়েল যে ক্ষয়ক্ষতি ঘটিয়েছে, তা আধুনিক দুনিয়ার ইতিহাসে বিরল। তারপরও পাল্টা হামলায় ৭৭ বছরের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো ইসরায়েল বড় ধরনের আঘাত পেয়েছে প্রতিপক্ষ কোনো দেশের কাছ থেকে। ইরানের সেনাবাহিনী প্রধানসহ শীর্ষ জেনারেলদের নিখুঁতভাবে হত্যার কৃতিত্ব দেখিয়েছে ইসরায়েল তার বিশ্বসেরা গোয়েন্দা সংস্থাকে ব্যবহার করে। এক ডজনের বেশি সেরা পারমাণবিক বিজ্ঞানীকে হত্যা করা হয়েছে একই কৌশলে। ইরানের শীর্ষ নেতাসহ কারোর পক্ষে নিজেকে নিরাপদ বলে মনে করা কঠিন হয়ে দাঁড়ায়। দেশটির ভাগ্য ভালো শীর্ষ নেতা ও জেনারেলরা কেউ নিজেদের নিয়ে ভাবেননি। তাঁরা ভেবেছেন শত্রুকে কীভাবে ঘায়েল করা যায়। কীভাবে ইসরায়েল ও তার মুরুব্বি আমেরিকাকে দেওয়া যায় উচিত শিক্ষা। ইসরায়েলের ভয়াবহ হামলার পর ইরান তেল আবিবসহ একের পর এক শত্রু স্থাপনায় যেভাবে পাল্টা হামলার সাহস দেখিয়েছে, তা একমাত্র ইরানিদেরই মানায়।

১৩ জুন ২০২৫ ইরানের ইতিহাসে চিহ্নিত হয়ে থাকবে কালো দিন হিসেবে। শুক্রবার মুসলমানদের জুমার দিন। সাপ্তাহিক ঈদের দিন। এই দিনটিকে ইরানের জন্য কালো দিন বানানোর কৃতিত্ব ইসরায়েলের গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদের। বলা হচ্ছে, ইরানকে ঘায়েল করার যুদ্ধে মোসাদ পেয়েছে সে দেশের চাবাহার বন্দর পরিচালনার দায়িত্ব পালনকারী ভারতীয় কোম্পানির সহায়তা। বলা হচ্ছে, পাকিস্তানের সেনাবাহিনী প্রধান ফিল্ড মার্শাল আসিম মনিরকেও ঘুঁটি হিসেবে ব্যবহারের কৃতিত্ব দেখিয়েছে সিআইএর এজেন্টরা। ইরানের সেনাপ্রধানকে যুদ্ধের কয়েক দিন আগে একটি ঘড়ি উপহার দিয়েছিলেন পাকিস্তানি সেনাপ্রধান আসিম মনির। যে ঘড়িতে ছিল এমন ডিভাইস, যা ইরানি সেনাপ্রধানের ওপর নজরদারিতে ব্যবহৃত হয়। নিখুঁতভাবে সেনাপ্রধানের বাসভবনে ঠিক যে বিছানায় তিনি ঘুমিয়ে ছিলেন, সেখানে হামলা চালানো সম্ভব হয়।

ইসরায়েলিরা টাকা দিয়ে ইরানি রাজনীতিক, সেনা কর্মকর্তা ও পরমাণুবিজ্ঞানীদের কিনতে না পারলেও নানা কৌশলে তাঁদের হত্যা করার ক্ষেত্রে সাফল্য দেখিয়েছে। এ ক্ষেত্রে ক্যাথরিন পেরেজ শকদাম নামের এক মোসাদ নারী এজেন্টের কৃতিত্ব আকাশছোঁয়া। তিনি ইমাম খামেনির আস্তানাতেও হাত বাড়াতে সক্ষম হন। ২০১৩ সালে শকদাম ঘোষণা করেন, পবিত্র ধর্ম ইসলামে তিনি আত্মিক মুক্তি ও মানবতার মহৎ দর্শন খুঁজে পেয়েছেন। তিনি শিয়া ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন এবং আত্মিক শান্তি লাভের নামে ইরানে চলে যান। ইরানের মোল্লারা শকদামের ইসলাম গ্রহণ এবং ইসলামের পক্ষে বাতচিতকে বাহবা দিতে শুরু করেন।

অচিরেই তিনি ইরানের শাসক শিবিরের অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ হয়ে ওঠেন। ইসলামি বিপ্লবের অন্যতম বড় প্রচারক হয়ে ওঠেন রাতারাতি। ইরানজুড়ে তখন শকদামের জয়জয়কার। একজন ইহুদি নারীর সধর্ম ত্যাগ করে শিয়া মুসলিম হয়ে যাওয়া এবং জোরালোভাবে ইরানের ইসলামি বিপ্লবের পক্ষে প্রচার করতে দেখে ইরানের সর্বমহলের লোকজন তাকে লুফে নেয়। এমনকি সে হাত বাড়াতে সক্ষম হয় ইরানের আধ্যাত্মিক নেতা আয়াতুল্লাহ খামেনির দিকে। প্রচারমাধ্যমের জন্য খামেনির সাক্ষাৎকার নেওয়ারও সুযোগ পান শকদাম। একজন ইরানির জন্যও যা ছিল পরম সৌভাগ্যের বিষয়। খামেনির  ওয়েবসাইটেও এই মোসাদ এজেন্টের লেখা প্রকাশিত হয়।

শকদাম এরপর শুরু করেন ইরানের সব প্রথম শ্রেণির ধর্মীয় নেতা আর সেনাবাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে মেলামেশা। রেভল্যুশনারি গার্ডের কর্মকর্তাদের সঙ্গে তার দেখাসাক্ষাৎ নিয়মিত ঘটনা হয়ে দাঁড়ায়। শকদামের সঙ্গে সম্পর্ক রাখাকে ইরানের ক্ষমতাধররা গর্বের বিষয় বলে ভাবতেন। ইরানের জেনারেল এবং ধর্মীয় নেতাদের ঘায়েল করতে এরপর শকদাম ইরানের ট্র্যাডিশনাল মুতাহ বিয়ের  সুযোগ নেন। অসংখ্য গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তির বিছানায় যাওয়ার সুযোগ পান তিনি। ইসলামের নিশানবরদার ভাব দেখিয়ে তাদের কাছ থেকে ইরান-সম্পর্কিত গোপন তথ্য আদায় করেন। তার নিজের ভাষায়, ‘I had to become one of them... I put on the veil, I used their customs, I played their game.’!

ইরানে মোসাদ এজেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে তার প্রাপ্ত সব তথ্য চলে যেত মোসাদের হাতে। সে তথ্যের ওপর ভিত্তি করে ইসরায়েল ইরানে নিখুঁতভাবে একের পর এক টার্গেট কিলিংয়ের সুযোগ পেয়েছে। শকদাম একপর্যায়ে ইরানিদের সন্দেহের মধ্যে পড়েন। তার পরিচয় ফাঁস হয়ে যাচ্ছে বুঝতে পেরে ইরান ছেড়ে তিনি পালিয়ে যান ফ্রান্সে।

লেখক : সিনিয়র সহকারী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
মব সন্ত্রাস থামান
মব সন্ত্রাস থামান
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
নিশায় আঁকা ছবি প্রভাতে চুরমার
নিশায় আঁকা ছবি প্রভাতে চুরমার
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
সর্বশেষ খবর
সাগরে লঘুচাপ, তিন নম্বর স্থানীয় সতর্কসংকেত
সাগরে লঘুচাপ, তিন নম্বর স্থানীয় সতর্কসংকেত

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

মীরসরাইয়ে লরির ধাক্কায় শিশুর মৃত্যু
মীরসরাইয়ে লরির ধাক্কায় শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খাগড়াছড়ি পার্বত্য পরিষদের চেয়ারম্যানকে সকল কাজ থেকে বিরত থাকার নির্দেশ
খাগড়াছড়ি পার্বত্য পরিষদের চেয়ারম্যানকে সকল কাজ থেকে বিরত থাকার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছেলের জিপিএ–৫ জালিয়াতি: সাবেক সচিব নারায়ণ সাময়িক বরখাস্ত
ছেলের জিপিএ–৫ জালিয়াতি: সাবেক সচিব নারায়ণ সাময়িক বরখাস্ত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সিদ্ধান্তহীনতায় স্থবির ব্যবসা-বাণিজ্য-বিনিয়োগ
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সিদ্ধান্তহীনতায় স্থবির ব্যবসা-বাণিজ্য-বিনিয়োগ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শাবিতে নতুন সাত সহকারী প্রক্টর নিয়োগ
শাবিতে নতুন সাত সহকারী প্রক্টর নিয়োগ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশকে পিছিয়ে দিতে বিলম্ব নির্বাচনের কথা বলা হচ্ছে
দেশকে পিছিয়ে দিতে বিলম্ব নির্বাচনের কথা বলা হচ্ছে

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চার মামলায় কারাগারে বরিশালের সাবেক কাউন্সিলর বাহার
চার মামলায় কারাগারে বরিশালের সাবেক কাউন্সিলর বাহার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম-গডানস্ক শিপিং রুট স্থাপনে আলোচনায় অগ্রগতি
চট্টগ্রাম-গডানস্ক শিপিং রুট স্থাপনে আলোচনায় অগ্রগতি

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা
চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হবিগঞ্জে ১৪৪ ধারা ভেঙে সংঘর্ষ, নিহত ১
হবিগঞ্জে ১৪৪ ধারা ভেঙে সংঘর্ষ, নিহত ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে ডেঙ্গু প্রতিরোধে মশারি টানে অভিনব কর্মসূচি
সোনারগাঁয়ে ডেঙ্গু প্রতিরোধে মশারি টানে অভিনব কর্মসূচি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারী বর্ষণে সেন্টমার্টিনসহ টেকনাফের ৩ হাজার পরিবার পানিবন্দি
ভারী বর্ষণে সেন্টমার্টিনসহ টেকনাফের ৩ হাজার পরিবার পানিবন্দি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর যুবদলের নতুন সভাপতি হুমায়ুন, সম্পাদক লিংকন
লক্ষ্মীপুর যুবদলের নতুন সভাপতি হুমায়ুন, সম্পাদক লিংকন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামেও তরতর করে বাড়ছে ডেঙ্গু
চট্টগ্রামেও তরতর করে বাড়ছে ডেঙ্গু

৭ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপান-কোরিয়ার পণ্যে ২৫ শতাংশ শুল্ক ঘোষণা  ট্রাম্পের
জাপান-কোরিয়ার পণ্যে ২৫ শতাংশ শুল্ক ঘোষণা  ট্রাম্পের

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শৈলকুপায় তিন খুন: লিপটন-রাজু গ্রেফতার
শৈলকুপায় তিন খুন: লিপটন-রাজু গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অতিরিক্ত কারা মহাপরিদর্শক হলেন জাহাঙ্গীর কবির
অতিরিক্ত কারা মহাপরিদর্শক হলেন জাহাঙ্গীর কবির

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবেগঘন পোস্ট দিয়ে সমন্বয়কের পদত্যাগ
আবেগঘন পোস্ট দিয়ে সমন্বয়কের পদত্যাগ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে বিষ প্রয়োগে হত্যার অভিযোগ, থানায় মামলা
রংপুরে বিষ প্রয়োগে হত্যার অভিযোগ, থানায় মামলা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গুলিতে নিহত জিয়াউরের মরদেহ উত্তোলন করতে দেননি স্ত্রী
গুলিতে নিহত জিয়াউরের মরদেহ উত্তোলন করতে দেননি স্ত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুর জেলা কারাগারে বন্দীদের মাঝে আম বিতরণ
গাজীপুর জেলা কারাগারে বন্দীদের মাঝে আম বিতরণ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিডনিতে আইইবি অস্ট্রেলিয়া চ্যাপ্টারের বার্ষিক সাধারণ সভা
সিডনিতে আইইবি অস্ট্রেলিয়া চ্যাপ্টারের বার্ষিক সাধারণ সভা

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে কৃষকদলের সদস্য সচিব বহিষ্কার
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে কৃষকদলের সদস্য সচিব বহিষ্কার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের নামে নামকৃত চত্বর ও সড়ক উদ্বোধন
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের নামে নামকৃত চত্বর ও সড়ক উদ্বোধন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪
রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা
ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৈকতকে প্রশংসায় ভাসালেন হার্শা ভোগলে
সৈকতকে প্রশংসায় ভাসালেন হার্শা ভোগলে

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেক্সাসে বন্যায় মৃত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১
টেক্সাসে বন্যায় মৃত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা
১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের মধ্যদিয়ে দেশে গণতন্ত্র ফিরবে : মির্জা ফখরুল
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের মধ্যদিয়ে দেশে গণতন্ত্র ফিরবে : মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের দুঃসংবাদ দিল ইউটিউব, আসছে নতুন নীতিমালা
কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের দুঃসংবাদ দিল ইউটিউব, আসছে নতুন নীতিমালা

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘আগ্রাসন যুদ্ধের’ পর ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের জবাবদিহিতার দাবি ইরানের
‘আগ্রাসন যুদ্ধের’ পর ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের জবাবদিহিতার দাবি ইরানের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে বারবার ত্রুটি, এবার জয়পুরে জরুরি অবতরণ
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে বারবার ত্রুটি, এবার জয়পুরে জরুরি অবতরণ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি
খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি

নগর জীবন

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

সাংবাদিক শামীম আহমদ আর নেই
সাংবাদিক শামীম আহমদ আর নেই

নগর জীবন

কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম

পুলিশ কর্মকর্তা হত্যা চারজনের মৃত্যুদন্ড যাবজ্জীবন ৪
পুলিশ কর্মকর্তা হত্যা চারজনের মৃত্যুদন্ড যাবজ্জীবন ৪

দেশগ্রাম

ভারী বর্ষণ, ৩ হাজার পরিবার পানিবন্দি
ভারী বর্ষণ, ৩ হাজার পরিবার পানিবন্দি

দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে মৃত্যু পাঁচ শিশুর
পানিতে ডুবে মৃত্যু পাঁচ শিশুর

দেশগ্রাম

বাস-অটোরিকশা সংঘর্ষে মা ছেলেসহ নিহত ৩
বাস-অটোরিকশা সংঘর্ষে মা ছেলেসহ নিহত ৩

দেশগ্রাম