শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৫ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৯, বুধবার, ২৫ জুন, ২০২৫

মনোনয়ন পেতে বিএনপিতে দৌড়ঝাঁপ

শফিকুল ইসলাম সোহাগ
প্রিন্ট ভার্সন
মনোনয়ন পেতে বিএনপিতে দৌড়ঝাঁপ

২০১৮ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতি আসনে গড়ে বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ছিলেন আটজন। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতি আসনে ১০-১২ জন করে দলীয় মনোনয়নপ্রত্যাশী মাঠে নেমেছেন। এরই মধ্যে নিজ নিজ নির্বাচনি এলাকায় তারা গণসংযোগ শুরু করে দিয়েছেন। পাশাপাশি দলীয় মনোনয়ন লাভে তাঁরা কেন্দ্রেও দৌড়ঝাঁপ করছেন।

এ অবস্থায় দলীয় প্রার্থী চূড়ান্ত করতে স্থানীয় নেতা-কর্মীদের মতামত ও জনমত জরিপকে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। এ ক্ষেত্রে জনপ্রিয়তা, দলীয় নেতাদের মতামত, দলের জন্য ত্যাগ-তিতিক্ষা, বিগত দিনের ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলন-সংগ্রামে ভূমিকা, দুঃসময়ে নেতা-কর্মীদের পাশে থাকা, সততা, শিক্ষাগত যোগ্যতাকে প্রাধান্য দেওয়া হচ্ছে। এসব মানদণ্ড যাচাই করেই বিএনপি প্রার্থী বাছাইপ্রক্রিয়া সম্পন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে দলীয় সূত্র নিশ্চিত করেছে।

এ প্রসঙ্গে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, প্রার্থীর জনপ্রিয়তাসহ যাঁকে মনোনয়ন দিলে আসনটি নিশ্চিত হবে, তাঁকেই দলীয় মনোনয়ন দেওয়া হবে। কারণ সংসদীয় সরকারব্যবস্থায় একটা আসন জয়লাভের ওপর সরকার গঠন নির্ভর করে।

বিএনপির ঢাকা বিভাগীয় সহসাংগঠনিক সম্পাদক নজরুল ইসলাম আজাদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ফ্যাসিস্টমুক্ত পরিবেশে ভোটের মাধ্যমে জনপ্রতিনিধি নির্বাচন করতে মানুষ উদগ্রীব হয়ে আছে। বিএনপি আন্দোলন-সংগ্রাম ও সংগঠন পরিচালনা করে নির্বাচন করার জন্য। ফলে নির্বাচনের জন্য আলাদা করে প্রস্তুতি নেওয়ার কিছু নেই।

‘সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করা গেলে আগামী বছরের রমজান মাসের আগে অর্থাৎ ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন হতে পারে’-লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে দলীয় ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বৈঠক শেষে যৌথ বিবৃতিতে এমন ঘোষণার পর পূর্ণ উদ্যমে ভোটের প্রস্তুতি শুরু করেছে বিএনপি।

সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে সংসদীয় আসনগুলোতে প্রার্থী বাছাইয়ের প্রস্তুতি হিসেবে ইতোমধ্যে একাধিক জরিপ সম্পন্ন করেছে বিএনপি। গত দেড় দশকে অনুষ্ঠিত তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের একটিতে অংশ নিলেও দুটি নির্বাচন বর্জন করে বিএনপি। এই দীর্ঘ সময়ে দলটির নেতা-কর্মীদের আন্দোলনের অভিজ্ঞতা থাকলেও নির্বাচনি চ্যালেঞ্জে ঘাটতি রয়েছে। প্রার্থী নির্বাচনে এবার সেদিকটিও বিবেচনায় রাখা হচ্ছে। মাঠপর্যায়ের ঘাটতি পোষাতে তাই প্রার্থী বাছাইয়ে একাধিক বিষয়ের ওপর গুরুত্ব দিচ্ছে দলটি।

বিএনপিসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, বিএনপি এমন কাউকে প্রার্থী করবে না, যিনি মনোনয়ন নিয়ে এলাকায় গেলে স্থানীয় নেতা-কর্মীদের রোষের শিকার হবেন। নির্বাচনি আসনে যিনি বেশি জনপ্রিয়, যাঁকে জনগণ চাইবে, যাঁকে দিয়ে আসন উদ্ধার হবে, দলটি এবার তাঁকেই মনোনয়ন দিতে চাইছে। এবারের নির্বাচনে ত্যাগী, অভিজ্ঞ ও নবীন-প্রবীণদের সমন্বয়ে প্রার্থী চূড়ান্ত করার ওপর গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, মনোনয়নপ্রত্যাশীরা নির্বাচনি এলাকার ভোটারদের মাঝে নিজেদের জনপ্রিয়তা প্রমাণে সব ধরনের তৎপরতা শুরু করেছেন। প্রার্থীরা মনোনয়ন পেতে মরিয়া হয়ে উঠেছেন। ভোটারদের সঙ্গে যোগাযোগ, উঠান বৈঠকসহ নির্বাচনি গণসংযোগ চালিয়ে যাচ্ছেন।

বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য আবু নাসের মুহাম্মদ রহমাতুল্লাহ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানান, তিনি বরিশাল-৫ (সদর) আসনে নিয়মিত কাজ করে যাচ্ছেন। কেন্দ্রের সব কর্মসূচিতে নিয়মিত অংশ নিয়েছেন। এলাকায় সিংহভাগ সময় দিচ্ছেন। তাঁর মতে, অতীত কর্মকাণ্ড এবং এলাকার জনপ্রিয়তা বিবেচনা করা হলে তিনিই মনোনয়ন পাবেন বলে আশাবাদী।

সিরাজগঞ্জ-৩ আসনে (তাড়াশ-রায়গঞ্জ) বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী জেলা বিএনপির উপদেষ্টা খন্দকার সেলিম জাহাঙ্গীর বলেন, ‘নিয়মিত এলাকায় কাজ করছি। যেসব যোগ্যতায় মনোনয়ন দেওয়া হবে, সে হিসেবে প্রার্থীদের মধ্যে আমিই যোগ্য। আওয়ামী লীগ আমলে দীর্ঘদিন কারাবরণ করে প্যারোলে মুক্তি নিয়ে মাকে দাফন করেছি। স্ত্রীকে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে। গত ৪ জুলাই তাড়াশে কঠোর আন্দোলন গড়ে ওঠে আমার পরিবারের সদস্যদের নেতৃত্বেই। আশা করি, এবার দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া এবং আগামীর রাষ্ট্রনায়ক তারেক রহমান তাড়াশ থেকে আমাকেই দলের প্রার্থী করবেন।’

জেদ্দা মহানগর বিএনপির সাবেক সভাপতি এম এ আজাদ চয়ন জানান, ঢাকা-১ (দোহার) আসন থেকে তিনি মনোনয়নপ্রত্যাশী। এলাকায় নিয়মিত গণসংযোগ, মতবিনিময় করে যাচ্ছেন। অপরাজেয় বাংলাদেশ নামক সংগঠনের সহসভাপতি হিসেবে জাতীয় রাজনীতিতে ভূমিকা পালন করে চলেছেন। বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ দলের শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রক্ষা করে চলেছেন। তাঁর দাবি, সঠিক মূল্যায়ন করলে তিনি মনোনয়ন পাবেন।

বিএনপির প্রার্থী বাছাইয়ে এবার সাড়ে ১৫ বছরের স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে ত্যাগী নেতারা মূল্যায়িত হতে পারেন। পাশাপাশি দলের পোর্টফোলিওধারী ও অভিজ্ঞদের প্রাধান্য দেওয়া হবে। ১৯৯১, ২০০৮ ও ২০১৮ সালের নির্বাচনে অংশ নেওয়া প্রার্থীদেরও বিবেচনায় রাখা হবে বলে জানা গেছে।

জানা গেছে, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান সৎ, যোগ্য ও সর্বোপরি জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্য প্রার্থী পেতে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টা পর্যবেক্ষণে থাকবেন দলের মনোনয়নপ্রত্যাশীরা। নেতাদের নামে অভিযোগ, গণমাধ্যমের খবর, দলের অভ্যন্তরীণ প্রতিক্রিয়া, মাঠের গ্রহণযোগ্যতা, দলের প্রতি আনুগত্য ও জনগণের সঙ্গে কার কতটুকু সম্পর্ক, তা বিবেচনায় নিয়ে প্রার্থী চূড়ান্ত করা হবে।

সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, ৩০০ আসনের সম্ভাব্য প্রার্থীদের হিসাবনিকাশ এখন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের কাছে। সংসদীয় আসনগুলোর মধ্যে কতগুলো নিজের দলের জন্য রাখবেন এবং কত আসন শরিকদের ছাড় দেবেন, সে হিসাবও কষছেন তিনি। বেশ কয়েকজন নেতাকে তিনি নির্বাচনি এলাকায় কাজ করার ইঙ্গিত দিয়েছেন। শরিকদের কিছু সম্ভাব্য প্রার্থীর ক্ষেত্রেও তিনি একই বার্তা দিয়েছেন। শরিক দলগুলোও সর্বোচ্চসংখ্যক আসনে ছাড় পেতে তারেক রহমানের ঘনিষ্ঠজনসহ বিএনপির প্রভাবশালী নেতাদের সঙ্গে দরকষাকষি শুরু করেছে। ২০১৮ সালের নির্বাচনে ৫৯টি আসন শরিকদের জন্য ছেড়ে দেয় বিএনপি। যুগপৎ আন্দোলনে থাকা দলগুলোর মধ্য থেকে এবার যাঁদের নির্বাচনে জয়ী হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে, শুধু তাঁদেরকেই আসন ছেড়ে দেওয়া হবে। তবে ঠিক কতটি আসনে ছাড় দেওয়া হবে, তা এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার সাড়ে ১৫ বছরের ‘দুঃশাসনকালে’ যেসব দল ও জোট তাদের সঙ্গে আন্দোলন-সংগ্রামে ছিল-এমন রাজপথের সঙ্গীদের নির্বাচনি সঙ্গী হিসেবে রাখতে চাচ্ছে বিএনপি। এজন্য কোন আসনে কোন দলকে ছাড় দেওয়া যেতে পারে, মাঠপর্যায় থেকে সে তথ্যও সংগ্রহ করা হচ্ছে।

বিএনপির দীর্ঘদিনের রাজপথের মিত্রদল জাতীয়তাবাদী সমমনা জোটের আহ্বায়ক ও ন্যাশনাল পিপলস পার্টির (এনপিপি) চেয়ারম্যান ড. ফরিদুজ্জামান ফরহাদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, তাঁর নির্বাচনি এলাকা নড়াইল-২ আসনে নিয়মিত হাটবাজার থেকে শুরু করে পাড়া-মহল্লায় উঠান বৈঠক করছেন। তিনি জানান, আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে বিএনপি জোটগতভাবে যত কর্মসূচি দিয়েছে সব কর্মসূচি পালন করেছেন। তিনি আশাবাদী মিত্রদলগুলোকে মূল্যায়ন করলে তাঁর আসনে ছাড় দেওয়া হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিএনপি নেতা সাধনকে হত্যা
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিএনপি নেতা সাধনকে হত্যা
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
কারফিউ জারি ইন্টারনেট ব্ল্যাক আউটের দিন
কারফিউ জারি ইন্টারনেট ব্ল্যাক আউটের দিন
ক্ষমতাপ্রেমীরা দেশে আগুন জ্বালিয়ে রাখছে
ক্ষমতাপ্রেমীরা দেশে আগুন জ্বালিয়ে রাখছে
আরেকটি গণ অভ্যুত্থানের জন্য প্রস্তুতি নিন
আরেকটি গণ অভ্যুত্থানের জন্য প্রস্তুতি নিন
শহরজুড়ে বিএনপির মৌনমিছিল
শহরজুড়ে বিএনপির মৌনমিছিল
ভারতের সুরক্ষায় পশ্চিমবঙ্গ খুবই ক্ষতিকারক
ভারতের সুরক্ষায় পশ্চিমবঙ্গ খুবই ক্ষতিকারক
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জুলাই সনদ না হলে দায় সরকারের
জুলাই সনদ না হলে দায় সরকারের
বাংলাদেশের প্রশংসা স্পেসএক্সের ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশের প্রশংসা স্পেসএক্সের ভাইস প্রেসিডেন্টের
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
সর্বশেষ খবর
শেরপুরে বেহাল সড়ক, দুর্ভোগে মানুষ
শেরপুরে বেহাল সড়ক, দুর্ভোগে মানুষ

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ধাতব চেইন পরে এমআরআই কক্ষে, অতঃপর ভয়াবহ দুর্ঘটনা
ধাতব চেইন পরে এমআরআই কক্ষে, অতঃপর ভয়াবহ দুর্ঘটনা

৬ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

গাজীপুরে গাড়িচাপায় নিহত ১
গাজীপুরে গাড়িচাপায় নিহত ১

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে দোকানি গ্রেফতার
ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে দোকানি গ্রেফতার

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাজারে যথাযথ তদারকি ব্যবস্থা এখনো অনুপস্থিত
বাজারে যথাযথ তদারকি ব্যবস্থা এখনো অনুপস্থিত

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

শহীদদের স্মরণে গাছ রোপণ ও দোয়া মাহফিল
শহীদদের স্মরণে গাছ রোপণ ও দোয়া মাহফিল

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই শহীদদের স্মরণে বৃক্ষরোপণ ও স্মৃতিফলক
জুলাই শহীদদের স্মরণে বৃক্ষরোপণ ও স্মৃতিফলক

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের সর্বোচ্চ ৪০ শতাংশ বৃত্তি পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবে
পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের সর্বোচ্চ ৪০ শতাংশ বৃত্তি পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবে

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

আফতাবনগর-বনশ্রী সংযোগে নির্মাণ হবে দুই সেতু : ডিএনসিসি প্রশাসক
আফতাবনগর-বনশ্রী সংযোগে নির্মাণ হবে দুই সেতু : ডিএনসিসি প্রশাসক

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

শ্রমিকদের কালো তালিকাভুক্ত করার অধিকার মালিকদের নেই : শ্রম উপদেষ্টা
শ্রমিকদের কালো তালিকাভুক্ত করার অধিকার মালিকদের নেই : শ্রম উপদেষ্টা

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নিজের ভার্চুয়াল ছবি তৈরি করুন মেটার ‘ইমাজিন মি’ দিয়ে
নিজের ভার্চুয়াল ছবি তৈরি করুন মেটার ‘ইমাজিন মি’ দিয়ে

৩৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বক্তব্য দিতে গিয়ে হঠাৎ অসুস্থ জামায়াত আমির
বক্তব্য দিতে গিয়ে হঠাৎ অসুস্থ জামায়াত আমির

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৩৫৬ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৩৫৬ মামলা

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিরিয়ায় সহিংসতায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৭১৮
সিরিয়ায় সহিংসতায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৭১৮

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে তিন ধর্ষকের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
ইরানে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে তিন ধর্ষকের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে একজনের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে একজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পার্বত্য চুক্তি বাস্তবায়নের সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করা হবে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
পার্বত্য চুক্তি বাস্তবায়নের সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করা হবে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুটিংয়ে আহত শাহরুখ, নেওয়া হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে
শুটিংয়ে আহত শাহরুখ, নেওয়া হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৩৯৪
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৩৯৪

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভারতের সঙ্গে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশে সভা বয়কট করতে পারে আফগানিস্তান-শ্রীলঙ্কা!
ভারতের সঙ্গে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশে সভা বয়কট করতে পারে আফগানিস্তান-শ্রীলঙ্কা!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে ৫ পাচারকারী আটক
চট্টগ্রামে ৫ পাচারকারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হবিগঞ্জে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
হবিগঞ্জে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ মুসলিম সমাজের হৃৎস্পন্দন: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ মুসলিম সমাজের হৃৎস্পন্দন: ধর্ম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও মঞ্চে ফিরতে যাচ্ছে 'অড সিগনেচার'
আবারও মঞ্চে ফিরতে যাচ্ছে 'অড সিগনেচার'

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমআইএসটিতে আইসিএমইএএস বিষয়ক তৃতীয় আন্তর্জাতিক সম্মেলন সমাপ্ত
এমআইএসটিতে আইসিএমইএএস বিষয়ক তৃতীয় আন্তর্জাতিক সম্মেলন সমাপ্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন ছাড়া দ্বিতীয় কোনো পথ নেই : আমীর খসরু
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন ছাড়া দ্বিতীয় কোনো পথ নেই : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০১৬ সালের নির্বাচনে ষড়যন্ত্রের অভিযোগে ওবামার বিচার দাবি তুলসির
২০১৬ সালের নির্বাচনে ষড়যন্ত্রের অভিযোগে ওবামার বিচার দাবি তুলসির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরে এলপিজি ফিলিং স্টেশনে বিস্ফোরণে নিহত ১, আহত ২০
রংপুরে এলপিজি ফিলিং স্টেশনে বিস্ফোরণে নিহত ১, আহত ২০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমার কিছু হলে সেনাপ্রধান আসিম মুনির দায়ী থাকবেন: ইমরান খান
আমার কিছু হলে সেনাপ্রধান আসিম মুনির দায়ী থাকবেন: ইমরান খান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে প্রায় ১০ লাখ টাকা মূল্যের চোরাই মালামাল উদ্ধার
চট্টগ্রামে প্রায় ১০ লাখ টাকা মূল্যের চোরাই মালামাল উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
এনসিপির নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপির নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন নীলা ইসরাফিল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কিছু বিকৃত মস্তিষ্কের লোক ছাত্রদের দল গঠনের বুদ্ধি দিয়েছে : কর্নেল অলি
কিছু বিকৃত মস্তিষ্কের লোক ছাত্রদের দল গঠনের বুদ্ধি দিয়েছে : কর্নেল অলি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুল করে গির্জায় হামলা, ট্রাম্পকে জানালেন নেতানিয়াহু
ভুল করে গির্জায় হামলা, ট্রাম্পকে জানালেন নেতানিয়াহু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জের মরদেহগুলো প্রয়োজনে কবর থেকে তুলে ময়নাতদন্ত : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
গোপালগঞ্জের মরদেহগুলো প্রয়োজনে কবর থেকে তুলে ময়নাতদন্ত : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতের জাতীয় সমাবেশের প্রথম পর্ব শুরু
জামায়াতের জাতীয় সমাবেশের প্রথম পর্ব শুরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত-পাকিস্তান সংঘাতে ৫টি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত হয়েছিল : ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তান সংঘাতে ৫টি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত হয়েছিল : ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপিকে ক্ষেপিয়ে কীভাবে মাঠে টিকে থাকবেন : ইলিয়াস
বিএনপিকে ক্ষেপিয়ে কীভাবে মাঠে টিকে থাকবেন : ইলিয়াস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভে উত্তাল ইবি ক্যাম্পাস
বিক্ষোভে উত্তাল ইবি ক্যাম্পাস

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ওপেনিংয়ে নেমে সাকিব ঝড়,  বল হাতেও পেলেন উইকেট
ওপেনিংয়ে নেমে সাকিব ঝড়, বল হাতেও পেলেন উইকেট

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াত নেতাকর্মীদের ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াত নেতাকর্মীদের ঢল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াতের সমাবেশ চলছে
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াতের সমাবেশ চলছে

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কনসার্টে পরকীয়ার ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর সেই মার্কিন সিইও বরখাস্ত
কনসার্টে পরকীয়ার ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর সেই মার্কিন সিইও বরখাস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বক্তব্য দিতে গিয়ে হঠাৎ অসুস্থ জামায়াত আমির
বক্তব্য দিতে গিয়ে হঠাৎ অসুস্থ জামায়াত আমির

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

হদিস নেই ৭০০ কারাবন্দির
হদিস নেই ৭০০ কারাবন্দির

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নৈতিক শিক্ষা ও ভালো মানুষ হলেই দেশ উপকৃত হবে: সেনাপ্রধান
নৈতিক শিক্ষা ও ভালো মানুষ হলেই দেশ উপকৃত হবে: সেনাপ্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ইসরায়েলি সেনাদের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা বেড়েছে?
কেন ইসরায়েলি সেনাদের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা বেড়েছে?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্র ছাড়বে না হিজবুল্লাহ, যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান
অস্ত্র ছাড়বে না হিজবুল্লাহ, যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ডেথ সেলে’ অমানবিক জীবন কাটাচ্ছেন ইমরান খান, দাবি পিটিআইয়ের
‘ডেথ সেলে’ অমানবিক জীবন কাটাচ্ছেন ইমরান খান, দাবি পিটিআইয়ের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিটের মূল্য প্রকাশ, কিনবেন যেভাবে
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিটের মূল্য প্রকাশ, কিনবেন যেভাবে

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনিদের ভেড়াগুলোকেও হত্যা করছে ইসরায়েলিরা
ফিলিস্তিনিদের ভেড়াগুলোকেও হত্যা করছে ইসরায়েলিরা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাল্টে যেতে পারে পেনাল্টির নিয়ম
পাল্টে যেতে পারে পেনাল্টির নিয়ম

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬০ লাখ টাকার সিগারেট ও মোবাইল সেট উদ্ধার
৬০ লাখ টাকার সিগারেট ও মোবাইল সেট উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিলম্ব না করে দ্রুত নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন, অন্তর্বর্তী সরকারকে ফখরুল
বিলম্ব না করে দ্রুত নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন, অন্তর্বর্তী সরকারকে ফখরুল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষি হাসপাতাল ও পাঠাগার ঘিরে আশার আলো
কৃষি হাসপাতাল ও পাঠাগার ঘিরে আশার আলো

শনিবারের সকাল

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

২৪ ঘণ্টায় ৭০ হাজার জার্সি বিক্রি
২৪ ঘণ্টায় ৭০ হাজার জার্সি বিক্রি

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিএনপি নেতা সাধনকে হত্যা
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিএনপি নেতা সাধনকে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা