শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৫ জুন, ২০২৫

৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে

আবু তাহের খান
প্রিন্ট ভার্সন
৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে

‘বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট আপডেট’ শীর্ষক বিশ্বব্যাংকের বহুল আলোচিত সাম্প্রতিক প্রতিবেদনে এই মর্মে আশঙ্কা ব্যক্ত করা হয়েছে যে এ বছর বাংলাদেশে অতিদরিদ্র মানুষের সংখ্যা গত বছরের ৭ দশমিক ৭ শতাংশ থেকে বেড়ে ৯ দশমিক ৩ শতাংশে দাঁড়াতে পারে। অর্থাৎ এ সময়ে আরও প্রায় ৩০ লাখ মানুষ নতুন করে অতিদরিদ্র শ্রেণির অন্তর্ভুক্ত হতে যাচ্ছে। অন্যদিকে এ সময়ে দারিদ্র্যসীমার নিচে অবস্থানকারী মানুষের সংখ্যা গত বছরের ২০ শতাংশ থেকে বেড়ে ২২ দশমিক ৯ শতাংশ হবে বলে ওই প্রতিবেদনে হিসাব তুলে ধরা হয়েছে। অর্থাৎ এ বছর বাংলাদেশে দরিদ্র মানুষের তালিকায় আরও প্রায় ৫৩ লাখ নতুনভাবে যুক্ত হচ্ছে। এদিকে দেশে মূল্যস্ফীতির হার সামান্য ওঠানামার মধ্যে থাকলেও কিছুতেই তা সাধারণ সহনসীমার মধ্যে আসছে না। সর্বশেষ এপ্রিল মাসে দেশে সার্বিক মূল্যস্ফীতির হার ছিল ৯ দশমিক ১৭ শতাংশ, যার মধ্যে খাদ্য মূল্যস্ফীতির হার ছিল ৮ দশমিক ৬৩ শতাংশ। মূল্যস্ফীতির এ উচ্চধারা অব্যাহত থাকলে, যা থাকার আশঙ্কাই সর্বাধিক, মানুষের প্রকৃত ক্রয়ক্ষমতা সহসাই এমন এক স্তরে গিয়ে পৌঁছে যেতে পারে, যা দেশে দরিদ্র ও অতিদরিদ্র মানুষের সংখ্যাই শুধু বাড়াবে না-মধ্যম আয়গোষ্ঠীর মানুষের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও জীবনযাপনের অন্য সূচকগুলোকেও প্রচণ্ড ঝুঁকির মধ্যে ফেলে দেবে। এর মধ্যে ব্যয় কাটছাঁট করার কারণে সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে পড়বে ন্যূনতম পুষ্টিস্তর রক্ষার বিষয়টি। এমনি পরিস্থিতিতে দারিদ্র্য পরিস্থিতির মোকাবিলায় অর্থাৎ এর অবনতি ঠেকানোর লক্ষ্যে রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে যদি জরুরি ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা না হয়, তাহলে দেশের সার্বিক উন্নয়ন ও অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির হার দুই-ই স্থবিরতার মুখে পড়তে পারে। বিশ্বব্যাংক ইতোমধ্যে এ মর্মে প্রাক্কলন হাজির করেছে যে এ বছর বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির হার হতে পারে মাত্র ৩ দশমিক ৩ শতাংশ এবং তা হলে সেটি হবে গত ২০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন। উল্লেখ্য গত ২০ বছরের মধ্যে দেশে সর্বনিম্ন প্রবৃদ্ধির হার ছিল ৩ দশমিক ৪৫ শতাংশ, ২০১৯-২০ অর্থবছরে করোনাকালে। আর এরকম একটি অবস্থায় দেশের সামগ্রিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতির চাপ মোকাবিলায় সামষ্টিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনার আওতায় কী ধরনের উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে, সেটি অনেক বড় আলোচনা। অতএব সে বিস্তৃত আলোচনায় না গিয়ে এখানে শুধু দরিদ্র ও অতিদরিদ্র মানুষের সংখ্যা বেড়ে যাওয়া প্রসঙ্গে বিশ্বব্যাংকের সাম্প্রতিক প্রতিবেদনে যা উল্লেখ করা হয়েছে, সেটি যাতে পরবর্তী বছরগুলোত আর বৃদ্ধি না পায়, তার জন্য বিভিন্ন করণীয়ের অংশ হিসেবে ক্ষুদ্র, কুটির ও গ্রামীণ শিল্পের উন্নয়নে কী কী করা যায়, তা নিয়ে সংক্ষিপ্ত আলোচনা করা হলো।

দারিদ্র্য প্রশমনে ক্ষুদ্র, কুটির ও গ্রামীণ শিল্পের উন্নয়নকে কৌশল হিসেবে ব্যবহারের ক্ষেত্রে গোড়াতেই যে কয়েকটি বিষয় খেয়াল রাখা দরকার, সেগুলো হচ্ছে : এক. শিল্পনীতিতে দেওয়া সংজ্ঞা অনুযায়ী ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের সর্বোচ্চ বিনিয়োগসীমা হচ্ছে যথাক্রমে ১৫ কোটি ও ১০ লাখ টাকা। ফলে ক্ষুদ্র শিল্পকে সাধারণভাবে যত ক্ষুদ্র ভাবা হয়, আনুষ্ঠানিক সংজ্ঞায় সেটি আসলে তত ক্ষুদ্র নয়-এর চেয়ে অনেক বড়। দুই. কুটির শিল্পের একটি বড় অংশ গ্রামাঞ্চলে অবস্থিত হলেও ক্ষুদ্র শিল্পের প্রায় সবই এখন পর্যন্ত শহর বা আধা-শহরাঞ্চলে অবস্থিত। তবে সাম্প্রতিক সময়ে অবকাঠামোগত সুবিধা বৃদ্ধি পাওয়ার ফলে ক্ষুদ্র শিল্প এখন একইভাবে গ্রামাঞ্চলেও স্থাপন করা সম্ভব। তিন. কুটির শিল্প পৃথিবীজুড়েই মূলত ব্যক্তিগত নৈপুণ্যভিত্তিক শিল্প। ফলে এ শিল্পে কর্মসংস্থানের হার তুলনামূলকভাবে অনেক বেশি এবং ক্ষুদ্র শিল্পেও এ হার যথেষ্ট উচ্চবর্তী। চার. শিল্পনীতির সংজ্ঞায় ‘গ্রামীণ শিল্প’ বলতে আলাদা কোনো শিল্প নেই বিধায় বিনিয়োগসীমা নির্বিশেষে গ্রামাঞ্চলে অবস্থিত যে কোনো শিল্পই হচ্ছে গ্রামীণ শিল্প। এবং পাঁচ. কুটির শিল্পের উদ্যোক্তাগণ অধিকাংশ ক্ষেত্রে নিজেই নিজ প্রতিষ্ঠানের কর্মী ও কারিগর। ফলে এ শিল্পের বিকাশ ও উন্নয়নে খুব স্বাভাবিকভাবেই একধরনের বাড়তি মমতা ও অঙ্গীকারাবদ্ধতা যুক্ত হওয়ার সুযোগ রয়েছে, যেটি এ জাতীয় প্রতিষ্ঠানের একটি বড় শক্তি। তো, এ রকম একটি পটভূমিতে দারিদ্র্য বিমোচন ও নয়া কর্মসংস্থান সৃষ্টির ক্ষেত্রে ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের পক্ষে অবদান রাখার বিপুল সুযোগ রয়েছে বলাটাই শুধু যথেষ্ট নয়। বরং বলা প্রয়োজন যে এ কাজের জন্য এরচেয়ে বেশি সুযোগ এই মুহূর্তে আর কোনো খাতেই নেই। ফলে এ খাতের বিকাশকে কীভাবে আরও ত্বরান্বিত করা যাবে এবং সেটিকে কীভাবে আরও অধিক গুণগত মানসম্পন্ন ও প্রতিযোগিতা-সক্ষম হিসেবে গড়ে তোলা যায়, সে বিষয়ে একই সঙ্গে নীতিনির্ধারণী ও বাস্তবায়ন উভয় পর্যায় মিলে সমন্বিত ব্যবস্থা গ্রহণ করাটা অত্যন্ত জরুরি বলে মনে করি। আর সে লক্ষ্যে এ ক্ষেত্রে আশু ব্যবস্থা গ্রহণার্থে কতিপয় প্রস্তাব কর্তৃপক্ষীয় বিবেচনার জন্য নিচে তুলে ধরা হলো।

এক. বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশন (বিসিক), মহিলাবিষয়ক অধিদপ্তর, যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর, বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন বোর্ড (বিআরডিবি) প্রভৃতি যেসব প্রতিষ্ঠানের মাঠপর্যায়ে বিস্তৃততর প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামো রয়েছে, তাদের উচিত হবে গ্রামের শিক্ষিত তরুণদের সঙ্গে যোগাযোগ করে তাদের উদ্যোক্তাবৃত্তিতে উৎসাহিত করা এবং এর ধারাবাহিকতায় তাদের জন্য উদ্যোক্তা উন্নয়নসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন প্রশিক্ষণ কোর্সের আয়োজন করা।

দুই. ব্যাংকের কার্যক্রম পরিচালনার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক তাদের শর্ত দেওয়া আছে যে তাদের বিনিয়োগযোগ্য ঋণ তহবিলের একটি ন্যূনতম অংশ কুটির, মাইক্রো, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প (সিএমএসএমই) খাতে বিতরণ করতে হবে এবং গ্রামাঞ্চলে শাখা বাড়াতে হবে। কিন্তু বাস্তবে এ শর্ত বা নির্দেশনা প্রতিপালনের ক্ষেত্রে ব্যাংকগুলো অনেকটাই পিছিয়ে আছে। এমতাবস্থায় দেশে বিরাজমান নাজুক দারিদ্র্য পরিস্থিতির কথা বিবেচনা করে কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্য সামনে রেখে বাংলাদেশ ব্যাংক যদি এ বিষয়ে সরকারি ও বেসরকারি ব্যাংকগুলোর প্রতি জরুরি ভিত্তিতে একটি তাগিদপত্র জারি করে, তাহলে সিএমএসএমই খাতে ঋণপ্রবাহ কিছুটা হলেও বৃদ্ধি পাবে। আর এ ব্যাপারে বিসিকের উচিত হবে বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে যোগাযোগের মাধ্যমে উল্লিখিত কাজটি দ্রুত করিয়ে নেওয়া এবং সংশ্লিষ্ট ব্যাংকগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ করে চলা ও প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে তাদের সহযোগিতা প্রদান করা। তিন. বিসিক, মহিলাবিষয়ক অধিদপ্তর, যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর, বিআরডিবি প্রভৃতি প্রতিষ্ঠানের আওতায় বর্তমানে নারী উন্নয়নের জন্য যেসব কার্যক্রম ও কর্মসূচি চালু আছে, সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর উচিত হবে সেগুলোকে যতটা সম্ভব গ্রামমুখী করে তোলা এবং গ্রামের নারী কারুশিল্পী, কারিগর ও কর্মীদের প্রশিক্ষণ, পরামর্শ ও প্রণোদনা দিয়ে উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে তুলতে চেষ্টা করা।

চার. সৃজনশীল নতুন উদ্যোক্তা তৈরির লক্ষ্যে বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক সম্প্রতি  ৯০০ কোটি টাকার যে উদ্যোক্তা তহবিল (স্টার্টআপ ফান্ড) গঠনের ঘোষণা দেওয়া হয়েছে, সেটির উপকার যাতে শহুরে উদ্যোক্তাদের পাশাপাশি গ্রামীণ উদ্যোক্তারাও পান, সেটি নিশ্চিত করতে হবে।

পাঁচ. ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প খাতে নতুন উদ্যোক্তা অনুসন্ধান ও বাছাইয়ের ক্ষেত্রে সেবা খাতের পরিবর্তে উৎপাদনমূলক শিল্প প্রকল্পকে অগ্রাধিকার দিতে হবে। কারণ সেখানে উৎপাদন ও কর্মসংস্থানের হার দুই-ই বেশি। আর এ দুটি বিষয়ে এগিয়ে থাকতে পারলে স্বাভাবিকভাবেই তা দারিদ্র্য বিমোচনের ক্ষেত্রেও বিশেষভাবে সহায়ক হবে। মোটকথা উৎপাদন বৃদ্ধির মাধ্যমে উচ্চতর প্রবৃদ্ধি অর্জন ও কর্মসংস্থান সৃষ্টির মাধ্যমে দারিদ্র্য বিমোচনে প্রত্যক্ষ অবদান রাখা-এ উভয় বিবেচনা থেকেই সেবা খাতের বিপরীতে উৎপাদন খাতকে এগিয়ে রাখতে হবে।

ছয়. উপরোল্লিখিত পাঁচ ধরনের বিশেষায়িত উদ্যোগের বাইরে ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের উন্নয়নের সঙ্গে জড়িত রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর অন্যান্য নিয়মিত কার্যক্রমগুলোকেও এখন থেকে আরও জোরদার করতে হবে এবং সে ক্ষেত্রে সিএমএসএমই খাতে নিকট ভবিষ্যতে গড়ে উঠতে যাওয়া শিল্প-কারখানাগুলো যাতে উৎপাদনশীলতার সঙ্গে আপস না করেও দারিদ্র্য বিমোচনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে, সেদিকটির প্রতি বিশেষ নজর দিতে হবে। বাংলাদেশের যে ২০ শতাংশ বা নতুন হিসাব অনুযায়ী ২২ দশমিক ৯ শতাংশ মানুষ বর্তমানে দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাস করছে, তাদের প্রত্যেকের জীবনে দারিদ্র্যের বয়সকাল তাদের স্ব-স্ব বয়সের সমান। অর্থাৎ তারা সবাই জন্মের প্রথম দিন থেকেই এ দারিদ্র্যের সঙ্গে বসবাস করে আসছে। সেই সুবাদে দারিদ্র্য তাদের কাছে একটি অতিপরিচিত বিষয়। ফলে বিষয়টি কষ্টের হলেও এ ক্ষেত্রে তাদের মধ্যে এক ধরনের অভ্যস্ততা গড়ে উঠেছে। কিন্তু এ বছর নতুন করে যে ৫৩ লাখ মানুষ দারিদ্র্যসীমার নিচে চলে যাবে, তারা কেউই -ইতোপূর্বেকার কষ্টকর জীবনের সঙ্গে অভ্যস্ত ছিল না। ফলে বিষয়টি তাদের মধ্যে অস্বস্তি তৈরি করার পাশাপাশি তা বড় ধরনের নতুন সামাজিক অসন্তুষ্টিরও কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে। এমতাবস্থায় দারিদ্র্যবিমোচনের বৃহত্তর স্বার্থে এবং শেষোক্ত সামাজিক অসন্তুষ্টির ঝুঁকি এড়ানোর লক্ষ্যে দেশে এই মুহূর্তে উৎপাদন বৃদ্ধি ও নয়া কর্মসংস্থান সৃষ্টির বিষয়টিকে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে গ্রহণের কোনোই বিকল্প নেই এবং সে ক্ষেত্রে ক্ষুদ্র,  কুটির ও গ্রামীণ শিল্পই হচ্ছে উত্তমতম বিকল্প।

লেখক : সাবেক পরিচালক, বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশন (বিসিক) শিল্প মন্ত্রণালয়

এই বিভাগের আরও খবর
সৌরবিদ্যুৎ
সৌরবিদ্যুৎ
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
আহা, আমাদের ভৈরব!
আহা, আমাদের ভৈরব!
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
প্লাবনের শঙ্কা
প্লাবনের শঙ্কা
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
কর্মজীবী নারী
কর্মজীবী নারী
ঐকমত্যে অনৈক্য
ঐকমত্যে অনৈক্য
সর্বশেষ খবর
বক্তব্য দিতে গিয়ে হঠাৎ অসুস্থ জামায়াত আমির
বক্তব্য দিতে গিয়ে হঠাৎ অসুস্থ জামায়াত আমির

এই মাত্র | রাজনীতি

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৩৫৬ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৩৫৬ মামলা

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিরিয়ায় সহিংসতায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৭১৮
সিরিয়ায় সহিংসতায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৭১৮

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে তিন ধর্ষকের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
ইরানে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে তিন ধর্ষকের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে একজনের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে একজনের মৃত্যু

৩২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পার্বত্য চুক্তি বাস্তবায়নের সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করা হবে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
পার্বত্য চুক্তি বাস্তবায়নের সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করা হবে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

শুটিংয়ে আহত শাহরুখ, নেওয়া হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে
শুটিংয়ে আহত শাহরুখ, নেওয়া হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে

৩৯ মিনিট আগে | শোবিজ

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৩৯৪
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৩৯৪

৩৯ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভারতের সঙ্গে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশে সভা বয়কট করতে পারে আফগানিস্তান-শ্রীলঙ্কা!
ভারতের সঙ্গে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশে সভা বয়কট করতে পারে আফগানিস্তান-শ্রীলঙ্কা!

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে ৫ পাচারকারী আটক
চট্টগ্রামে ৫ পাচারকারী আটক

৪২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হবিগঞ্জে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
হবিগঞ্জে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ মুসলিম সমাজের হৃৎস্পন্দন: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ মুসলিম সমাজের হৃৎস্পন্দন: ধর্ম উপদেষ্টা

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

আবারও মঞ্চে ফিরতে যাচ্ছে 'অড সিগনেচার'
আবারও মঞ্চে ফিরতে যাচ্ছে 'অড সিগনেচার'

৫০ মিনিট আগে | শোবিজ

এমআইএসটিতে মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড অ্যাপ্লাইড সায়েন্স বিষয়ক ৩য় আন্তর্জাতিক সম্মেলন সমাপ্ত
এমআইএসটিতে মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড অ্যাপ্লাইড সায়েন্স বিষয়ক ৩য় আন্তর্জাতিক সম্মেলন সমাপ্ত

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন ছাড়া দ্বিতীয় কোনো পথ নেই : আমীর খসরু
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন ছাড়া দ্বিতীয় কোনো পথ নেই : আমীর খসরু

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

২০১৬ সালের নির্বাচনে ষড়যন্ত্রের অভিযোগে ওবামার বিচার দাবি তুলসির
২০১৬ সালের নির্বাচনে ষড়যন্ত্রের অভিযোগে ওবামার বিচার দাবি তুলসির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরে এলপিজি ফিলিং স্টেশনে বিস্ফোরণে নিহত ১, আহত ২০
রংপুরে এলপিজি ফিলিং স্টেশনে বিস্ফোরণে নিহত ১, আহত ২০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমার কিছু হলে সেনাপ্রধান আসিম মুনির দায়ী থাকবেন: ইমরান খান
আমার কিছু হলে সেনাপ্রধান আসিম মুনির দায়ী থাকবেন: ইমরান খান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে প্রায় ১০ লাখ টাকা মূল্যের চোরাই মালামাল উদ্ধার
চট্টগ্রামে প্রায় ১০ লাখ টাকা মূল্যের চোরাই মালামাল উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দিল্লি নয়, পিন্ডি নয়, এই দেশ আমার বাংলাদেশ: দুলু
দিল্লি নয়, পিন্ডি নয়, এই দেশ আমার বাংলাদেশ: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রবিবার থেকে হাতিরঝিলে চক্রাকার বাসে চালু হচ্ছে ‘র‌্যাপিড পাস’
রবিবার থেকে হাতিরঝিলে চক্রাকার বাসে চালু হচ্ছে ‘র‌্যাপিড পাস’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রবিবার জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মরণে দেশব্যাপী চলচ্চিত্র প্রদর্শনী
রবিবার জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মরণে দেশব্যাপী চলচ্চিত্র প্রদর্শনী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন নিয়ে কোনো অনিশ্চয়তা নেই : প্রেস সচিব
নির্বাচন নিয়ে কোনো অনিশ্চয়তা নেই : প্রেস সচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের দপ্তর চালু সংস্কার ও জবাবদিহির প্রতি সরকারের প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন
জাতিসংঘের দপ্তর চালু সংস্কার ও জবাবদিহির প্রতি সরকারের প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাজ্যে জেনেটিক রোগ থেকে মুক্তি দিতে তিনজনের ডিএনএ ব্যবহার
যুক্তরাজ্যে জেনেটিক রোগ থেকে মুক্তি দিতে তিনজনের ডিএনএ ব্যবহার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিলম্ব না করে দ্রুত নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন, অন্তর্বর্তী সরকারকে ফখরুল
বিলম্ব না করে দ্রুত নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন, অন্তর্বর্তী সরকারকে ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টানা দ্বিতীয় শিরোপার স্বপ্ন ভাঙল রংপুরের, চ্যাম্পিয়ন গায়ানা
টানা দ্বিতীয় শিরোপার স্বপ্ন ভাঙল রংপুরের, চ্যাম্পিয়ন গায়ানা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুপার্ট মারডক ও ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের বিরুদ্ধে ট্রাম্পের মামলা
রুপার্ট মারডক ও ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের বিরুদ্ধে ট্রাম্পের মামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াতের সমাবেশ চলছে
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াতের সমাবেশ চলছে

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নৈতিক শিক্ষা ও ভালো মানুষ হলেই দেশ উপকৃত হবে: সেনাপ্রধান
নৈতিক শিক্ষা ও ভালো মানুষ হলেই দেশ উপকৃত হবে: সেনাপ্রধান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
এনসিপির নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপির নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন নীলা ইসরাফিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কিছু বিকৃত মস্তিষ্কের লোক ছাত্রদের দল গঠনের বুদ্ধি দিয়েছে : কর্নেল অলি
কিছু বিকৃত মস্তিষ্কের লোক ছাত্রদের দল গঠনের বুদ্ধি দিয়েছে : কর্নেল অলি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুল করে গির্জায় হামলা, ট্রাম্পকে জানালেন নেতানিয়াহু
ভুল করে গির্জায় হামলা, ট্রাম্পকে জানালেন নেতানিয়াহু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জের মরদেহগুলো প্রয়োজনে কবর থেকে তুলে ময়নাতদন্ত : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
গোপালগঞ্জের মরদেহগুলো প্রয়োজনে কবর থেকে তুলে ময়নাতদন্ত : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতের জাতীয় সমাবেশের প্রথম পর্ব শুরু
জামায়াতের জাতীয় সমাবেশের প্রথম পর্ব শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত-পাকিস্তান সংঘাতে ৫টি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত হয়েছিল : ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তান সংঘাতে ৫টি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত হয়েছিল : ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিকে ক্ষেপিয়ে কীভাবে মাঠে টিকে থাকবেন : ইলিয়াস
বিএনপিকে ক্ষেপিয়ে কীভাবে মাঠে টিকে থাকবেন : ইলিয়াস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভে উত্তাল ইবি ক্যাম্পাস
বিক্ষোভে উত্তাল ইবি ক্যাম্পাস

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ওপেনিংয়ে নেমে সাকিব ঝড়,  বল হাতেও পেলেন উইকেট
ওপেনিংয়ে নেমে সাকিব ঝড়, বল হাতেও পেলেন উইকেট

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াত নেতাকর্মীদের ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াত নেতাকর্মীদের ঢল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কনসার্টে পরকীয়ার ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর সেই মার্কিন সিইও বরখাস্ত
কনসার্টে পরকীয়ার ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর সেই মার্কিন সিইও বরখাস্ত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াতের সমাবেশ চলছে
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াতের সমাবেশ চলছে

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হদিস নেই ৭০০ কারাবন্দির
হদিস নেই ৭০০ কারাবন্দির

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ইসরায়েলি সেনাদের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা বেড়েছে?
কেন ইসরায়েলি সেনাদের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা বেড়েছে?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৈতিক শিক্ষা ও ভালো মানুষ হলেই দেশ উপকৃত হবে: সেনাপ্রধান
নৈতিক শিক্ষা ও ভালো মানুষ হলেই দেশ উপকৃত হবে: সেনাপ্রধান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ডেথ সেলে’ অমানবিক জীবন কাটাচ্ছেন ইমরান খান, দাবি পিটিআইয়ের
‘ডেথ সেলে’ অমানবিক জীবন কাটাচ্ছেন ইমরান খান, দাবি পিটিআইয়ের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্র ছাড়বে না হিজবুল্লাহ, যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান
অস্ত্র ছাড়বে না হিজবুল্লাহ, যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিটের মূল্য প্রকাশ, কিনবেন যেভাবে
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিটের মূল্য প্রকাশ, কিনবেন যেভাবে

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনিদের ভেড়াগুলোকেও হত্যা করছে ইসরায়েলিরা
ফিলিস্তিনিদের ভেড়াগুলোকেও হত্যা করছে ইসরায়েলিরা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাল্টে যেতে পারে পেনাল্টির নিয়ম
পাল্টে যেতে পারে পেনাল্টির নিয়ম

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬০ লাখ টাকার সিগারেট ও মোবাইল সেট উদ্ধার
৬০ লাখ টাকার সিগারেট ও মোবাইল সেট উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষি হাসপাতাল ও পাঠাগার ঘিরে আশার আলো
কৃষি হাসপাতাল ও পাঠাগার ঘিরে আশার আলো

শনিবারের সকাল

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

২৪ ঘণ্টায় ৭০ হাজার জার্সি বিক্রি
২৪ ঘণ্টায় ৭০ হাজার জার্সি বিক্রি

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে