শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ৩০ আগস্ট, ২০২৫

পুরুষতান্ত্রিকতায় দুর্বিষহ নারীজীবন

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
পুরুষতান্ত্রিকতায় দুর্বিষহ নারীজীবন

আমাদের পারিবারিক, সামাজিক, রাষ্ট্রীয়, প্রাকৃতিক, যত রকমের বিপদ-আপদ ঝড়ঝঞ্ঝাই দেখা দিক না কেন, প্রথম ধাক্কাটাই ঠিক ঠিক পড়ে গিয়ে মেয়েদের ওপরে।  সেই যে হাওড়ে বিপন্ন হয় প্রায় দুই কোটি মানুষ, অবর্ণনীয় কষ্ট সবারই হয়, কিন্তু সবচেয়ে বেশি দুর্ভোগ যে পোহাতে হয় মেয়েদেরই, এতে কোনো সন্দেহ নেই। এনজিও ঋণ মহাজনী ঋণের চেয়ে কম দুর্বিষহ নয়। সেটা তো জানাই আছে আমাদের। কিন্তু ঘরের মানুষটি যে তার চেয়েও নির্মম হতে পারে সে-ও সত্য। জেনেছিল তা বগুড়ার সেই গৃহবধূটিও, স্বামী যাকে ঘরের ভিতরে জ্যান্ত পুঁতে ফেলার আয়োজন করেছিল। উদ্ধার করে এনজিওর লোক।

তারা ত্রাণকার্যে আসেনি, এসেছিল ঋণের কিস্তি উশুলের জন্য। মেয়েটি ঋণ করেছে এনজিও থেকে, সেই টাকা বিনিয়োগ করে আয়-উপার্জনের কিছু করত নিশ্চয়ই। কিন্তু স্বামী সন্তুষ্ট ছিল না, স্বামী চাপ দিত বাপের বাড়ি থেকে টাকা আনার। এনেছেও। বার কয়েক এনেছে। শেষে আর পারবে না বলায় স্বামী তাকে প্রহার করেছে, অজ্ঞান করে ফেলেছে এবং নিশ্চিহ্ন করে ফেলে দেবার জন্য ঘরের ভিতরে মাটিতে জ্যান্ত কবর দেওয়ার ব্যবস্থা সুসম্পন্ন করেছিল। সুদের টাকা আদায়ওয়ালারা সময়মতো উদিত না হলে ঘরের ভিতরই কবর হতো। অন্ধকারে। মৃতেরা কবর দাবি করে, কিন্তু জীবিতদেরও অনেকেই কবরেই থাকে, বিশেষ করে মেয়েরা।

অর্থের দাপট দেখেছেন, সেই দাপটের সঙ্গে পুরুষতান্ত্রিকতা যুক্ত হয়ে মেয়েদের জীবন কীভাবে দুর্বিষহ করে তুলেছে সেটা লক্ষ করেছেন? ক্ষমতাবানদের হাতে তারা কেমনভাবে সামগ্রী হিসেবে ব্যবহৃত, তা দেখে তার হৃদয়-পীড়ার কোনো সীমা ছিল না। সময় বদলেছে। আমাদের সমাজে মেয়েরা অনেক দূর এগিয়েছে। কিন্তু এখনো তারা পুরুষের সমান অধিকার ও সুযোগ পায়নি। মূল ক্ষমতা পুরুষের হাতেই। সম্পত্তি অর্থবিত্ত সবই পুরুষের পক্ষে, সামাজিক সংস্কারও পুরুষকেই সমর্থন করে। মেয়েরা বিদ্যালয়ে প্রথম হলেও হতে পারে, এখন হচ্ছে, কিন্তু তার বাইরে সর্বত্রই তারা দ্বিতীয়।

আমাদের পারিবারিক, সামাজিক, রাষ্ট্রীয়, প্রাকৃতিক, যত রকমের বিপদ-আপদতবে আগের দিনের তুলনায় মেয়েরা এখন নিজেদের অধিকার সম্পর্কে অধিক সচেতন। এখন তারা করুণাপ্রার্থী নয়, ক্ষমতাপ্রার্থী। সমাজে কিছু কিছু পরিবর্তন ঘটেছে এটা নিশ্চয়ই বলা যাবে, কিন্তু সেসব অগ্রগতির পেছনেও মূল শক্তিটা পুরুষের। সেখানে করুণা ছিল না, ছিল অর্থনৈতিক বিন্যাসে পরিবর্তন। ওই পরিবর্তনই নারীকে পেশা, শিক্ষা ও উপার্জনের কোনো কোনো ক্ষেত্রে প্রবেশের সুযোগ করে দিয়েছে। ওইটুকুই, তার বেশি কিছু নয়।

ক্ষমতা পুরুষের হাতেই। পুরুষ তার ব্যক্তিগত সম্পত্তির সুযোগ নেয়, সেই সুযোগে নারীর ওপর কর্তৃত্ব করে। সন্তান ধারণের যে ক্ষমতা নারীর জন্য অসুবিধার কারণ হয় কিংবা হওয়ার আশঙ্কা থাকে, সেই অসুবিধার সুযোগও পুরুষ গ্রহণ করে এবং গ্রহণ করে নারীকে ভোগ্যসামগ্রীতে পরিণত করার ব্যাপারে উৎসাহী হয়ে ওঠে। মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানি হানাদাররা মেয়েদের ওপর যে লাঞ্ছনা ঘটিয়েছিল, সেটি ছিল ওই গণহত্যার নিকৃষ্টতম অধ্যায়। আজ স্বাধীন বাংলাদেশেও নারী নির্যাতনের কোনো অবধি নেই। ধর্ষণ এখন নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপারে পরিণত হয়েছে। আর ধর্ষণ যে কেবল বেআইনিভাবে হচ্ছে তা নয়, আইনিভাবেও হয়ে থাকে। ঘটে থাকে তা স্বামী-স্ত্রীর বৈবাহিক সম্পর্কের ভিতরে থেকেও। প্রতি বছর অসংখ্য নারী-শিশু বিদেশে পাচার হচ্ছে। পাচার করছে পুরুষরাই। টাকার লোভে।

মেয়েদের কাজের যথার্থ মূল্যায়ন যে প্রায় অসম্ভব, সেটাও ওই পুরুষতান্ত্রিকতার কারণেই। এমনকি মেয়েরাও মেনে নেয় পুরুষের মূল্যায়ন। একাত্তরের যুদ্ধে আমাদের বিজয়ের পেছনে মেয়েদের যে অবদান, সেটা যথাযথভাবে মূল্যায়িত হয়নি। হয়তো হবেও না। মাঝখানে আবার বীরাঙ্গনা নাম দিয়ে কাউকে কাউকে বিড়ম্বিত করা হয়েছে। মেয়েরা প্রাণ হারিয়েছে তো বটেই, সম্ভ্রমও হারিয়েছে, আত্মহত্যাও করেছে। পুরুষদের তবু সুযোগ ছিল সরে যাবার, আত্মগোপন করার, সীমান্ত অতিক্রম করে গিয়ে প্রাণ বাঁচাবার। মেয়েরা আটকে পড়ে গেছে। স্বামী, ভাই, পিতাকে না পেয়ে হানাদাররা শোধ তুলেছে মেয়েদের ওপর। ইতিহাস লেখার সময় এই অংশটাকে আমরা যেন না ভুলি।

একাত্তরের যুদ্ধের সূচনাপর্বে শেখ মুজিবুর রহমান সাতই মার্চের বক্তৃতায় বাঙালি জাতির একক প্রতিনিধিতে পরিণত হয়েছিলেন। রেসকোর্সের মাঠে সেদিন মেয়েরাও ছিল, দেশজুড়ে ছেলেদের সঙ্গে মেয়েরাও ওই বক্তৃতা শুনেছে। বক্তৃতাতে তিনি ভাইদেরই সম্বোধন করেছিলেন, ‘ভায়েরা আমার’ই বলেছিলেন। সেদিন ওই ভাই সম্বোধনে কোনো অপূর্ণতা ছিল বলে মনে হয়নি। কেননা নারী-পুরুষনির্বিশেষে সেদিন সবাই সবার ভাই। বিচ্ছিন্নতা ছিল না। কিন্তু পরে তো বিচ্ছিন্নতা ঠিকই দেখা দিয়েছে। হানাদারদের আক্রমণের মুখে মেয়েদের বিপদটা ছিল নিশ্চুপ ও অবগুণ্ঠিত। মেয়েরা নিজেরাও চায়নি তাদের ওপর দিয়ে কী ধরনের বিপদ ও দুর্ভোগ গেছে সেটা উন্মোচিত হোক। আত্মীয়স্বজনও চেয়েছে, ব্যাপারটা অজানাই থাকুক। ঐক্য ও সংকটের ওই বিশেষ মুহূর্তে ‘আমরা’ বলতে জনগণ আওয়ামী লীগ, বোঝেনি। সমগ্র জাতিকেই বুঝেছে। যে জাতির মধ্যে নারী-পুরুষ, হিন্দু-মুসলমান, গরিব-ধনী সবাই ছিল। বিচ্ছিন্নতা তখন ছিল না ঠিকই, কিন্তু পরে তা চলে এসেছে এটা তো সত্য। বিশেষ করে যুদ্ধ শেষে। তখন সব বাঙালি আর এক থাকেনি, নানাভাবে বিভক্ত হয়ে গেছে। এবং মূল বিভাজনটা ঘটেছে ক্ষমতার কারণেই। পদপদবি সবাই পায়নি, পেয়েছে অল্প কিছু মানুষ, বাদবাকিরা নিক্ষিপ্ত হয়েছে বঞ্চনার প্রাচীন অন্ধকারে। সাধারণভাবে বলতে গেলে নারী, সংখ্যালঘু সম্প্রদায় এবং সর্বোপরি গরিব মানুষ ক্ষমতা থেকে বঞ্চিত হয়েছে। এরা সমাজের দুর্বলতর অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

ক্ষমতায়নের প্রশ্নটা তাই সমস্যাই রয়ে গেল। তার মীমাংসা হয়নি। জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আজও মেয়েদের সঠিক প্রতিনিধিত্ব হয় না। এতে বিশেষভাবে তাদের রাজনৈতিক ক্ষমতার অভাবটা প্রতিফলিত হয়। সাধারণ আসনে তারা সাধারণত মনোনয়ন পায় না। কদাচিৎ মনোনয়ন পেলেও জয়ী হওয়া কষ্টকর হয়। মেয়েদের জন্য যে ৫০টি আসন সংরক্ষিত আছে, তাতে নির্বাচন নেই, মনোনয়ন রয়েছে। প্রধানত সরকারি দলের সদস্যরাই মনোনীত হয়ে ওই আসনের প্রায় সবটা পেয়ে যায়। সংসদে পাওয়া আসনের অনুপাতে নামমাত্র বণ্টন হয় অন্যদের মধ্যে। স্বভাবতই দাবি ওঠে আসনসংখ্যা বৃদ্ধির এবং সরাসরি নির্বাচনের। মেয়েরা যেহেতু সমানভাবে আসতে পারছে না, তাই প্রাথমিকভাবে প্রতি তিনটি সাধারণ আসনের বিপরীতে একটি অর্থাৎ সব মিলিয়ে ১০০ আসন তাদের জন্য সংরক্ষিত রাখা অযৌক্তিক মনে হয় না। এবং সে নির্বাচন অবশ্যই সরাসরি হতে হবে।

কিন্তু তাতে কি ক্ষমতায়নের সমস্যার সমাধান হবে? মোটেই না। ক্ষমতায়নের মূল বিষয়টা হলো সর্বক্ষেত্রে অধিকার ও সুযোগের সাম্য প্রতিষ্ঠা। সেটা গণতন্ত্রেরও মূল কথা বৈকি। মেয়েদের সমান অধিকারের কথা সংবিধানে সুন্দর করে লেখা আছে, কিন্তু বাস্তবে সেসব অধিকার মোটেই নেই। তাদের জন্য সুযোগও সামান্য। সুযোগ পেলে তারা যে পুরুষদের তুলনায় মোটেই পিছিয়ে থাকবে না তার প্রমাণ  বিভিন্ন ক্ষেত্রে তাদের ইতোমধ্যে অর্জিত সাফল্য। কিন্তু ওইটুকুই। তার বাইরে তারা কেবল বঞ্চিত নয়, রীতিমতো বিপন্ন। ক্ষমতাবান পুরুষ। বিদ্যাসাগরের ভাষায় পুরুষ জাতি তাদের নানাভাবে বঞ্চিত ও বিপন্ন করেছে।

নারীর ক্ষমতায়নের জন্য আর্থসামাজিক ব্যবস্থায় পরিবর্তন আনতে হবে। সেটাই হওয়া দরকার আমাদের চূড়ান্ত লক্ষ্য। সেই লক্ষ্য অর্জনে সংসদীয় গণতন্ত্র কী ধরনের ভূমিকা রাখবে, সে নিয়েও প্রশ্ন রয়েছে। ক্ষমতা বড়ই নৃশংস প্রাণী, সবকিছুকে সে তার ভোগের সামগ্রী করতে চায়। ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণ ও দুর্বলের ক্ষমতায়ন যে সহজ ব্যাপার নয়, এবং তা যে সংগ্রাম ভিন্ন অর্জিত হয় না সেই নির্মম সত্যটি আমরা যেন কখনোই উপেক্ষা না করি। এ ব্যাপারে আপস বা অল্পে সন্তুষ্টির কোনো জায়গা নেই।

                লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
নতুন ট্যারিফ
নতুন ট্যারিফ
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
রাজধানীর যানজট
রাজধানীর যানজট
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
নিজামুদ্দিন আউলিয়া (রহ.)
নিজামুদ্দিন আউলিয়া (রহ.)
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
সর্বশেষ খবর
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া
চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ইউক্রেনের জন্য আরও বেশি মার্কিন অস্ত্র কেনার আহ্বান
ইউক্রেনের জন্য আরও বেশি মার্কিন অস্ত্র কেনার আহ্বান

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও উঠান বৈঠক
সিদ্ধিরগঞ্জে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও উঠান বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের অধিকার নিশ্চিত করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের অধিকার নিশ্চিত করা হবে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান ও আফগানিস্তান ৪৮ ঘণ্টার যুদ্ধবিরতিতে সম্মত: ইসলামাবাদ
পাকিস্তান ও আফগানিস্তান ৪৮ ঘণ্টার যুদ্ধবিরতিতে সম্মত: ইসলামাবাদ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকসুতে চলছে ভোট গণনা, নিরাপত্তায় দুই প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
চাকসুতে চলছে ভোট গণনা, নিরাপত্তায় দুই প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে শুরু হলো এনআইডির কার্যক্রম
যুক্তরাষ্ট্রে শুরু হলো এনআইডির কার্যক্রম

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে নেপাল ও ওমান
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে নেপাল ও ওমান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান
দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস পালিত
কুড়িগ্রামে বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস পালিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও ৪৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত দিল ইসরায়েল
আরও ৪৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত দিল ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়ে টেস্টে রশিদকে ছাড়াই খেলবে আফগানিস্তান
জিম্বাবুয়ে টেস্টে রশিদকে ছাড়াই খেলবে আফগানিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে কিং কোবরা সাপ উদ্ধার
চট্টগ্রামে কিং কোবরা সাপ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাকৃবিতে শিক্ষার গুণগত মান নিশ্চিতকরণে প্রশিক্ষণ কর্মশালা
গাকৃবিতে শিক্ষার গুণগত মান নিশ্চিতকরণে প্রশিক্ষণ কর্মশালা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দৃষ্টি সীমার বাইরে গিয়েও আঘাত হানবে চীনা ট্যাঙ্ক
দৃষ্টি সীমার বাইরে গিয়েও আঘাত হানবে চীনা ট্যাঙ্ক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চসিকের পরীক্ষামূলক বর্জ্য থেকে জ্বালানি উৎপাদন শুরু
চসিকের পরীক্ষামূলক বর্জ্য থেকে জ্বালানি উৎপাদন শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কুবিতে ফুটবল টুর্নামেন্ট
কুবিতে ফুটবল টুর্নামেন্ট

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিএবিআই প্রতিনিধি দলের বিএআরআই পরিদর্শন
সিএবিআই প্রতিনিধি দলের বিএআরআই পরিদর্শন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট ও আর্মার্ড কোরের রিক্রুট ব্যাচের কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট ও আর্মার্ড কোরের রিক্রুট ব্যাচের কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষকদের কর্মবিরতি
চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষকদের কর্মবিরতি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এখন বিয়ে নয়, ক্যারিয়ারেই ব্যস্ত ইধিকা
এখন বিয়ে নয়, ক্যারিয়ারেই ব্যস্ত ইধিকা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাপানে বিদেশিদের ‌‌‘বেবি বুম', জনসংখ্যা সংকট তীব্র সূর্যোদয়ের দেশে
জাপানে বিদেশিদের ‌‌‘বেবি বুম', জনসংখ্যা সংকট তীব্র সূর্যোদয়ের দেশে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সশস্ত্র ডাকাতির দায়ে ইরানে তিনজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
সশস্ত্র ডাকাতির দায়ে ইরানে তিনজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দাবিতে দেশের বিভিন্ন জেলায় জাগপার মানববন্ধন
৭ দাবিতে দেশের বিভিন্ন জেলায় জাগপার মানববন্ধন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উৎসবমুখর পরিবেশে নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে: প্রধান উপদেষ্টা
উৎসবমুখর পরিবেশে নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে: প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়ে যা বললেন রোনালদো
রেকর্ড গড়ে যা বললেন রোনালদো

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলতি মাসেই মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালার গেজেট : ধর্ম উপদেষ্টা
চলতি মাসেই মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালার গেজেট : ধর্ম উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন
এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৪ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন জব্দ করলো যুক্তরাষ্ট্র
১৪ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন জব্দ করলো যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা
পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাতকড়া পরানোয় ওসিকে ধমক শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের
হাতকড়া পরানোয় ওসিকে ধমক শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে
কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ জেলায় নতুন ডিসি
৪ জেলায় নতুন ডিসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ২০ যাত্রীর
ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ২০ যাত্রীর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে এখনো নিখোঁজ ১৩ জন
মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে এখনো নিখোঁজ ১৩ জন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় বংশোদ্ভূত প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞ গ্রেপ্তার
যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় বংশোদ্ভূত প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞ গ্রেপ্তার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে

প্রথম পৃষ্ঠা

কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি
কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি

নগর জীবন

অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে
অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে

রকমারি নগর পরিক্রমা

টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে
টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম
প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম

নগর জীবন

যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা
যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল

সম্পাদকীয়

দেশ এক ক্রান্তিকালে দাঁড়িয়ে
দেশ এক ক্রান্তিকালে দাঁড়িয়ে

নগর জীবন

বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়
বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ
জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ

নগর জীবন

মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত
মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত

নগর জীবন

কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে
কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি
বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি

নগর জীবন

আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি
আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা
সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা

নগর জীবন

গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া
গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন
সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ
আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতি শুধু ধনীদের স্বার্থে হলে ইনসাফ প্রতিষ্ঠা হবে না
অর্থনীতি শুধু ধনীদের স্বার্থে হলে ইনসাফ প্রতিষ্ঠা হবে না

নগর জীবন

মিরপুরের আগুন কাঠামোগত ও গাফিলতিজনিত
মিরপুরের আগুন কাঠামোগত ও গাফিলতিজনিত

নগর জীবন

নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও
নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার
বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

চট্টগ্রামে অর্ধশত অগ্নিঝুঁকিপূর্ণ মার্কেট
চট্টগ্রামে অর্ধশত অগ্নিঝুঁকিপূর্ণ মার্কেট

নগর জীবন

বিএনপি নারী ও শিশুবান্ধব দল
বিএনপি নারী ও শিশুবান্ধব দল

নগর জীবন

অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা
জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি
বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও পাঁচজনের সাক্ষ্য
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও পাঁচজনের সাক্ষ্য

পেছনের পৃষ্ঠা