শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:১৫, বুধবার, ২৫ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০৯:০৯, বুধবার, ২৫ জুন, ২০২৫

সবার মাথায় হাত, মালেকের বাজিমাত

• স্বাস্থ্যের কেনাকাটায় ১৫% কমিশন মন্ত্রিপুত্র রাহাত মালেকের পেটে • দুদকের হিসাবে জাহিদ মালেকের সম্পদ ১২২৪ কোটি টাকা • বিদেশে পাচার অন্তত এক হাজার কোটি টাকা
নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
সবার মাথায় হাত, মালেকের বাজিমাত

জাহিদ মালেক। ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী সরকারের স্বাস্থ্যমন্ত্রী। শেখ হাসিনার আশীর্বাদে স্বাস্থ্যমন্ত্রী হয়ে যাঁর কপাল খুলে যায়! করোনার সময় যেখানে মানুষ আয়হীন-কর্মহীন, চরম আর্থিক দুর্দশায়; সেবা ও শিল্প খাত যখন মারাত্মক ক্ষতির মুখে তখন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক ‘টাকার কুমির’ হয়ে ওঠেন। করোনার টিকা বাণিজ্য, টেস্ট কিট, নকল মাস্কের ভুয়া আমদানি, হাসপাতালের কেনাকাটা, ওষুধ ও চিকিৎসা যন্ত্রপাতি সরবরাহ ও অবকাঠামো উন্নয়নকাজে বেপরোয়া অনিয়ম-দুর্নীতির মাধ্যমে জাহিদ মালেক গড়ে তোলেন অবৈধ সম্পদের পাহাড়।

এর বাইরে জমি দখল, বালুমহাল, পরিবহন খাত ও নিয়োগ বাণিজ্যেও সমান পারদর্শী জাহিদ মালেক মন্ত্রিত্বকে ব্যবহার করেন টাকা বানানোর হাতিয়ার হিসেবে। অবৈধ টাকার বেশির ভাগই তিনি বিদেশে পাচার করেছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। বৈধভাবে ৬৮ কোটি টাকা থেকে রাতারাতি তিনি বনে যান এক হাজার ২২৪ কোটি টাকার মালিক। তিনি অন্তত এক হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছেন বলে অভিযোগ রয়েছে।

দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) এখন জাহিদ মালেকের এই বিপুল সম্পদের উৎসর খোঁজে অনুসন্ধান করছে।
দুদক ও স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায়, জাহিদ মালেকের বিদেশে এক হাজার কোটি টাকা পাচার ও দেশে ২০০ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ রয়েছে। অসাধু উপায়ে অর্জিত এসব সম্পদের বেশির ভাগেই তিনি নিজ নামে ও আত্মীয়-স্বজনের নামে-বেনামে বিদেশে পাচার করেছেন।

দুদকের মহাপরিচালক (প্রতিরোধ) আক্তার হোসেন বলেন, অনুসন্ধান দল এ বিষয়ে দালিলিক প্রমাণাদি সংগ্রহ করছেন। প্রমাণাদি সংগ্রহ শেষে কমিশনের কাছে প্রতিবেদন দাখিল করবে। এরপরই কমিশন তাঁর বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেবে।

জানা যায়, দুদক গত ১২ ডিসেম্বর জাহিদ মালেক ও তাঁর ছেলে রাহাত মালেকের বিরুদ্ধে মামলা করে। এতে বলা হয়েছে, অসাধু উপায়ে জাহিদ মালেক জ্ঞাত আয়ের উৎসবর্হিভূত ৬১ কোটি ৪২ লাখ ৫৬ হাজার টাকার সম্পদের মালিকানা অর্জনপূর্বক ভোগদখলে রেখে ৩৪টি ব্যাংক হিসাবে সন্দেহজনক ১৪৩ কোটি ১০ লাখ টাকা লেনদেন করেন, যা মানি লন্ডারিং অপরাধ হিসেবে বিবেচিত।

জাহিদ মালেকের ছেলে রাহাত মালেকের বিষয়ে দুদক জানায়, আয়ের উৎসবহির্ভূত ১১ কোটি ৮৪ লাখ টাকা সম্পদের মালিকানার পাশাপাশি তিনি ৫১টি ব্যাংক হিসাবে সন্দেহজনক ৬৬৩ কোটি ২৬ লাখ টাকার লেনদেন করেছেন। পিতার সরকারি ক্ষমতার অপব্যবহার, ঘুষ ও দুর্নীতির মাধ্যমে অর্জিত এই বিপুল অর্থ-সম্পদ অর্জন করেন তিনি।
 
ছয় হাজার ৫৩ শতাংশ জমি ক্রয়

জাহিদ মালেক ও তাঁর পরিবারের নামে থাকা ছয় হাজার ৫৩ শতাংশ জমির তথ্য পেয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। সম্প্রতি জেলার সাব-রেজিস্ট্রার কার্যালয়ে জাহিদ মালেক ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের নামে থাকা সম্পদের তথ্য চেয়ে চিঠি দিয়েছিল সংস্থাটি। সেই চিঠির জবাবে তাঁদের নামে ছয় হাজার ৫৩ শতাংশ জমির পরিমাণ উল্লেখ করা হয়।

দুদক সূত্র জানায়, মানিকগঞ্জ জেলার বিভিন্ন মৌজায় কেনা এসব জমির মধ্যে জাহিদ মালেকের নামেই রয়েছে ২১৯৩.০৫৩ শতাংশ। তাঁর ছেলে রাহাত মালেকের নামে ১৭৪২.০১৬ শতাংশ এবং ১১১৮.৭৮ শতাংশ জমি কেনা হয়েছে মেয়ে সিনথিয়া মালেকের নামে। বিপুল পরিমাণ এই জমির বাজারমূল্যও টাকার অঙ্কে হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে যাবে বলে ধারণা করছেন দুদকের অনুসন্ধান সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা। এসব বিষয়ে জানতে সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক ও তাঁর ছেলে রাহাত মালেকের মোবাইল নম্বরে একাধিকবার ফোন করেও মোবাইল বন্ধ পাওয়া গেছে।
 
রাজনৈতিক সুবিধা বিতরণ করার অভিযোগ
গত ৭ মে প্রকাশিত স্বাস্থ্য খাত সংস্কার কমিশন প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কভিড-১৯ মহামারি চলাকালে কিছু হাসপাতালে প্রতিরক্ষামূলক সরঞ্জামের দাম ৩০০ শতাংশ পর্যন্ত বেড়েছিল। এ ছাড়া গত কয়েক বছরে অপ্রয়োজনীয় ও নিম্নমানের স্থাপনা তৈরি করে লুটপাট করা হয়েছে। নতুন ভবন নির্মাণেও ব্যয় করা হয়েছে অনেক বেশি। মন্ত্রণালয় নিজেই উচ্চমূল্যের যন্ত্রপাতির চাহিদা তৈরি করে অর্থ অপচয় করছে। এ ছাড়া বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিক লাইসেন্স অননুমোদিত অর্থের লেনদেন করা হয়েছে।

ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি) ও ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের (এডিবি) ২০২৪ সালের এক গবেষণায় তথ্য দিয়ে এ প্রতিবেদন তৈরি করছে সংস্কার কমিশন। প্রতিবেদনে আরো বলা হয়েছে, গত ২৫ বছরে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের উন্নয়ন বাজেট বেড়ে যাওয়ায় প্রভাবশালী মহল নির্মাণ প্রকল্প নিয়ে লবিং শুরু করে। মন্ত্রণালয়ের শীর্ষ পর্যায়ে এমনকি মন্ত্রী পর্যায়ে এসব সিদ্ধান্তে রাজনৈতিক সুবিধা বিতরণ করার অভিযোগ রয়েছে। এর ফলে নির্মাণের স্থান ও প্রকৃতি নির্ধারণে রাজনৈতিক প্রভাবশালীরা ও ঠিকাদাররা প্রভাব বিস্তার করে। যার ফলে নিম্নমানের ও অপ্রয়োজনীয় স্থাপনা তৈরি হয়। এভাবে নতুন স্থাপনার সংখ্যা বাড়লেও বিদ্যমানগুলোর রক্ষণাবেক্ষণে বরাদ্দ না থাকায় বহু প্রতিষ্ঠান অচল হয়ে পড়ে।

আন্তর্জাতিক উদরাময় গবেষণা কেন্দ্র, আইসিডিডিআরবির বিজ্ঞানী ও সংস্কার কমিশনের সদস্য আহমদ এহসানুর রহমান বলেন, ‘বৈশ্বিক বিবেচনায় দেশের স্বাস্থ্য খাতের বরাদ্দ সর্বনিম্নে। এই কম বরাদ্দের মধ্যে দক্ষতার ঘাটতি ও দুর্নীতির সমস্যা থাকলে সবচেয়ে বেশি কষ্টে থাকে প্রান্তিক জনগণ। যে প্রান্তিক জনগণ অর্থ ও অন্যান্য নানা সমস্যার মধ্য দিয়ে যায়। অর্থাৎ তারা বিনামূল্যে যে সেবাটুকু পেতে পারত, সেটা নিজের পকেট থেকে খরচ করতে হচ্ছে।’

 ২৫ শতাংশ পর্যন্ত কমিশন
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, কভিড-১৯ করোনাকালে ৫১ ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান সরকারি আইন ও বিধি না মেনে চিকিৎসা সরঞ্জাম এবং সুরক্ষাসামগ্রী সরবরাহ করে। ক্ষমতা ছাড়ার আগের তিন বছর চিকিৎসা যন্ত্রপাতি ও সুরক্ষাসামগ্রী সরবরাহের কাজ পেতে প্রতিটি কম্পানিকে ১০ থেকে ২৫ শতাংশ পর্যন্ত কমিশন দিতে হয়েছে। কমিশনের অর্থের ১২ থেকে ১৫ শতাংশ নিয়েছেন সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেকের ছেলে রাহাত মালেক শুভ্র।

অধিদপ্তরের কেনাকাটার নথি বিশ্লেষণে দেখা যায়, ২০২১ সাল থেকে পরবর্তী তিন বছর মোট ৭২টি দরপত্রে ৩১৮ কোটি ৮৭ লাখ টাকার বেশি চিকিৎসা যন্ত্র কেনা হয়। ঘুরেফিরে ২৪টি প্রতিষ্ঠান এসব কাজ পেয়েছে। এর মধ্যে ২০২১-২২ অর্থবছরে ১৪২ কোটি ৮০ লাখ ৪৩ হাজার, ২০২২-২৩ অর্থবছরে ১১৯ কোটি ১০ লাখ ৮৮ হাজার এবং ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ৫৬ কোটি ৯৬ লাখ ২৭ হাজার টাকার যন্ত্র কেনা হয়।

অনুসন্ধানে জানা যায়, স্বাস্থ্য খাতের প্রভাবশালী ঠিকাদার মোতাজ্জেরুল ইসলাম মিঠুর টেকনোক্র্যাট লিমিটেড কেনাকাটায় দুর্নীতির অভিযোগে কালো তালিকাভুক্ত হলে তিনি আত্মীয়স্বজনসহ নামে-বেনামে অন্তত ২০টি প্রতিষ্ঠান খুলে ব্যবসা করেন।

গত তিন বছরে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে তাঁর ভাগ্নের প্রতিষ্ঠান ট্রেড হাউস ১১টি প্যাকেজে ৫১ কোটি ৩৫ লাখ টাকার সরঞ্জাম সরবরাহ করেছে। মিঠুর আরেক আত্মীয়র প্রতিষ্ঠান ওয়ান ট্রেড তিন প্যাকেজে পাঁচ কোটি ৮৮ লাখ ৭৮ হাজার টাকার কাজ পেয়েছে। এ ছাড়া তাঁর অধীনে থাকা এমএস মাইক্রো ট্রেডার্স চার প্যাকেজে ১৭ কোটি ৬৪ লাখ, ছয় প্যাকেজে বাংলাদেশ সায়েন্স হাউস ১৭ কোটি সাত লাখ ও ৯ প্যাকেজে টেকনোওয়ার্থ অ্যাসোসিয়েটস লিমিটেড ১১ কোটি ৮১ লাখ ২০ হাজার টাকার কাজ বাগিয়ে নিয়েছে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের একজন কর্মকর্তা জানান, রাহাত মালেক শুভ্রর নেতৃত্বে স্বাস্থ্যের কেনাকাটায় দীর্ঘদিন সক্রিয় ছিল দুষ্টচক্র। তাঁর সহযোগী ছিলেন অধিদপ্তরের সাবেক লাইন ডিরেক্টর অধ্যাপক ডা. মাজহারুল হক তপন। সরকার কিংবা বিরোধীদলীয় যেই হোক না কেন, শুভ্র-তপন চক্রকে ১০ থেকে ২৫ শতাংশ কমিশন না দিয়ে কেউ কাজ পাননি। শুধু তা-ই নয়; তাঁরা দুর্নীতি, প্রতারণার অভিযোগে কালো তালিকাভুক্ত প্রতিষ্ঠানকেও কাজ দিয়েছেন। করোনাকালে বিতর্কিত কর্মকাণ্ডে চিহ্নিত প্রতিষ্ঠানের মালিকরা জালিয়াতির মাধ্যমে নাম বদলে এখনো ঠিকাদারিতে সক্রিয়। এসব প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে মামলা-গ্রেপ্তার হলেও দমেনি ব্যবসা।

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন নিয়ে নেই কোনো পরিষ্কার রোডম্যাপ: জিল্লুর রহমান
নির্বাচন নিয়ে নেই কোনো পরিষ্কার রোডম্যাপ: জিল্লুর রহমান
‘দীর্ঘমেয়াদি ষড়যন্ত্র, গোয়েন্দা ব্যর্থতা ও রাজনৈতিক সম্পৃক্ততায় বিডিআর হত্যাকাণ্ড’
‘দীর্ঘমেয়াদি ষড়যন্ত্র, গোয়েন্দা ব্যর্থতা ও রাজনৈতিক সম্পৃক্ততায় বিডিআর হত্যাকাণ্ড’
পরিবেশ সংরক্ষণে সবাইকে এগিয়ে আসার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
পরিবেশ সংরক্ষণে সবাইকে এগিয়ে আসার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
কাল থেকে শুরু এইচএসসি পরীক্ষা, অংশ নিচ্ছে ১২ লাক্ষাধিক শিক্ষার্থী
কাল থেকে শুরু এইচএসসি পরীক্ষা, অংশ নিচ্ছে ১২ লাক্ষাধিক শিক্ষার্থী
রাজনৈতিক অনিশ্চয়তাসহ চার কারণে চাপের মুখে বাংলাদেশের অর্থনীতি
রাজনৈতিক অনিশ্চয়তাসহ চার কারণে চাপের মুখে বাংলাদেশের অর্থনীতি
ইরান থেকে দেশে ফিরতে ২৫০ বাংলাদেশির নিবন্ধন
ইরান থেকে দেশে ফিরতে ২৫০ বাংলাদেশির নিবন্ধন
এইচএসসি ঘিরে যান চলাচল নিয়ন্ত্রণে ডিএমপির নির্দেশনা
এইচএসসি ঘিরে যান চলাচল নিয়ন্ত্রণে ডিএমপির নির্দেশনা
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ জুন)
নির্বাচিত সরকার না থাকাতেই মব জাস্টিস হচ্ছে
নির্বাচিত সরকার না থাকাতেই মব জাস্টিস হচ্ছে
ইসির নিবন্ধন চায় ১৪৭টি দল
ইসির নিবন্ধন চায় ১৪৭টি দল
বাংলাদেশ অলিম্পিক এসোসিয়েশনের কার্যনির্বাহী কমিটির সভা
বাংলাদেশ অলিম্পিক এসোসিয়েশনের কার্যনির্বাহী কমিটির সভা
গুমের ঘটনায় ব্যক্তির চেয়ে প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কৃতিতে ‘পদ্ধতিগত সমস্যা’ হিসেবে দেখছে কমিশন
গুমের ঘটনায় ব্যক্তির চেয়ে প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কৃতিতে ‘পদ্ধতিগত সমস্যা’ হিসেবে দেখছে কমিশন
সর্বশেষ খবর
আইএইএর সঙ্গে সহযোগিতা বন্ধের বিল পাস করল ইরানের পার্লামেন্ট
আইএইএর সঙ্গে সহযোগিতা বন্ধের বিল পাস করল ইরানের পার্লামেন্ট

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাচারের সময় স্বর্ণের বারসহ নারী আটক
ভারতে পাচারের সময় স্বর্ণের বারসহ নারী আটক

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রামেক হাসপাতালে ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর মৃত্যু
রামেক হাসপাতালে ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর মৃত্যু

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে চায়ের দোকানদারকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে চায়ের দোকানদারকে কুপিয়ে হত্যা

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভারতে পাচারের সময় ৭৬ লাখ টাকার স্বর্ণের বারসহ নারী আটক
ভারতে পাচারের সময় ৭৬ লাখ টাকার স্বর্ণের বারসহ নারী আটক

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে পরিবেশ দিবস উদযাপন, প্লাস্টিক দূষণ নিয়ে জনসচেতনতায় জোর
চাঁদপুরে পরিবেশ দিবস উদযাপন, প্লাস্টিক দূষণ নিয়ে জনসচেতনতায় জোর

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় পরিবেশ দিবসে আলোচনা সভা ও পুরস্কার বিতরণ
কুষ্টিয়ায় পরিবেশ দিবসে আলোচনা সভা ও পুরস্কার বিতরণ

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঠাকুরগাঁওয়ে খাদ্যসামগ্রী নিয়ে এতিম শিশুদের পাশে জেলা কারা কর্তৃপক্ষ
ঠাকুরগাঁওয়ে খাদ্যসামগ্রী নিয়ে এতিম শিশুদের পাশে জেলা কারা কর্তৃপক্ষ

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে বিশ্ব পরিবেশ দিবস পালিত
পঞ্চগড়ে বিশ্ব পরিবেশ দিবস পালিত

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় বিশ্ব পরিবেশ দিবস পালিত
মোংলায় বিশ্ব পরিবেশ দিবস পালিত

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রান্নার সময় রাইস কুকারে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মা-মেয়ের মৃত্যু
রান্নার সময় রাইস কুকারে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মা-মেয়ের মৃত্যু

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে নেই কোনো পরিষ্কার রোডম্যাপ: জিল্লুর রহমান
নির্বাচন নিয়ে নেই কোনো পরিষ্কার রোডম্যাপ: জিল্লুর রহমান

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

মাগুরায় রান্নার সময় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মা-মেয়ের মৃত্যু
মাগুরায় রান্নার সময় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মা-মেয়ের মৃত্যু

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পরমাণু কর্মসূচি ধসিয়ে দেয়ার দাবি নেতানিয়াহুর
ইরানের পরমাণু কর্মসূচি ধসিয়ে দেয়ার দাবি নেতানিয়াহুর

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বক্স অফিসে বাজিমাত করলো ‘সিতারে জামিন পার’
বক্স অফিসে বাজিমাত করলো ‘সিতারে জামিন পার’

৪৯ মিনিট আগে | শোবিজ

‘দীর্ঘমেয়াদি ষড়যন্ত্র, গোয়েন্দা ব্যর্থতা ও রাজনৈতিক সম্পৃক্ততায় বিডিআর হত্যাকাণ্ড’
‘দীর্ঘমেয়াদি ষড়যন্ত্র, গোয়েন্দা ব্যর্থতা ও রাজনৈতিক সম্পৃক্ততায় বিডিআর হত্যাকাণ্ড’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে মহিলা আওয়ামী লীগ নেত্রী সুলতানা গ্রেফতার
চাঁপাইনবাবগঞ্জে মহিলা আওয়ামী লীগ নেত্রী সুলতানা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েল সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে ৭০০ জনকে গ্রেফতার করেছে ইরান
ইসরায়েল সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে ৭০০ জনকে গ্রেফতার করেছে ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীলফামারীতে ট্রেনে কাটা পড়ে দুইজনের মৃত্যু
নীলফামারীতে ট্রেনে কাটা পড়ে দুইজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাসিরনগরে পিরানহা মাছ জব্দ, আড়তদারকে জরিমানা
নাসিরনগরে পিরানহা মাছ জব্দ, আড়তদারকে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় সেতু থেকে পড়ে এসএসসি পরীক্ষার্থীর মৃত্যু
ভাঙ্গায় সেতু থেকে পড়ে এসএসসি পরীক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে বিশ্ব পরিবেশ দিবস উদযাপন উপলক্ষে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
খাগড়াছড়িতে বিশ্ব পরিবেশ দিবস উদযাপন উপলক্ষে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিবেশ সংরক্ষণে সবাইকে এগিয়ে আসার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
পরিবেশ সংরক্ষণে সবাইকে এগিয়ে আসার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের জন্য ২ মিলিয়ন ডলারের স্টার্টআপ ফান্ড ঘোষণা ডব্লিইউএসটি’র চ্যান্সেলরের
শিক্ষার্থীদের জন্য ২ মিলিয়ন ডলারের স্টার্টআপ ফান্ড ঘোষণা ডব্লিইউএসটি’র চ্যান্সেলরের

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ফোনালাপে ইরানের প্রেসিডেন্টকে যা বললেন সৌদি যুবরাজ
ফোনালাপে ইরানের প্রেসিডেন্টকে যা বললেন সৌদি যুবরাজ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাঙামাটিতে শিক্ষার্থীদের নিয়ে বিজিবির মাদক বিরোধী কর্মশালা
রাঙামাটিতে শিক্ষার্থীদের নিয়ে বিজিবির মাদক বিরোধী কর্মশালা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিউইয়র্ক সিটির ৪’শ বছরের ইতিহাসে প্রথম মুসলিম মেয়র হচ্ছেন জোহরান
নিউইয়র্ক সিটির ৪’শ বছরের ইতিহাসে প্রথম মুসলিম মেয়র হচ্ছেন জোহরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে পাঁচ বছরের শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ যুবক গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জে পাঁচ বছরের শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ যুবক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় টর্চার সেলের সন্ধান, অস্ত্র-মাদকসহ আটক ৫
কুষ্টিয়ায় টর্চার সেলের সন্ধান, অস্ত্র-মাদকসহ আটক ৫

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুষ্ঠু ভোট হলে তারা একটা দুইটা আসনও হয়তো পাবে না : রুমিন ফারহানা
সুষ্ঠু ভোট হলে তারা একটা দুইটা আসনও হয়তো পাবে না : রুমিন ফারহানা

২ ঘণ্টা আগে | টক শো

সর্বাধিক পঠিত
কাতারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে ইরান
কাতারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেজ্জিল-২: যে ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের দুঃস্বপ্ন
সেজ্জিল-২: যে ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের দুঃস্বপ্ন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল
যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতি নিয়ে এবার মুখ খুলল চীন
ইরান-ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতি নিয়ে এবার মুখ খুলল চীন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ইসরায়েলকে কঠোর ভাষায় শাসালেন ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ইসরায়েলকে কঠোর ভাষায় শাসালেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে
হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানিদের মাঝে হতাশা
ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানিদের মাঝে হতাশা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে গাজাকেও অন্তর্ভুক্ত করার দাবি
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে গাজাকেও অন্তর্ভুক্ত করার দাবি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোনালাপে ইরানের প্রেসিডেন্টকে যা বললেন সৌদি যুবরাজ
ফোনালাপে ইরানের প্রেসিডেন্টকে যা বললেন সৌদি যুবরাজ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্পষ্ট অবস্থান নিয়েই ইরানকে সমর্থন করেছি : রাশিয়া
স্পষ্ট অবস্থান নিয়েই ইরানকে সমর্থন করেছি : রাশিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য
ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর ‘অত্যন্ত বিরক্ত’ ট্রাম্প
নেতানিয়াহুর ওপর ‘অত্যন্ত বিরক্ত’ ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির জন্য ট্রাম্পের সিদ্ধান্তের নেপথ্যে যা ঘটেছিল
যুদ্ধবিরতির জন্য ট্রাম্পের সিদ্ধান্তের নেপথ্যে যা ঘটেছিল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল: বিশ্লেষক
ইরানে লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল: বিশ্লেষক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি
‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি

৪ ঘণ্টা আগে | টক শো

‌‘ইরানের হাত ট্রিগারেই আছে’
‌‘ইরানের হাত ট্রিগারেই আছে’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করে যা বলল ইরানের সুপ্রিম কাউন্সিল
যুদ্ধ বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করে যা বলল ইরানের সুপ্রিম কাউন্সিল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান ১২ দিনের যুদ্ধ কি সত্যিই শেষ? কে কী পেল এই সংঘাতে?
ইসরায়েল-ইরান ১২ দিনের যুদ্ধ কি সত্যিই শেষ? কে কী পেল এই সংঘাতে?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পরমাণু ক্ষেত্র অক্ষত, মার্কিন গোয়েন্দা রিপোর্ট
ইরানের পরমাণু ক্ষেত্র অক্ষত, মার্কিন গোয়েন্দা রিপোর্ট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ক্রমবর্ধমান আগ্রাসনই আঞ্চলিক সংকটের জন্য দায়ী: কাতার
ইসরায়েলের ক্রমবর্ধমান আগ্রাসনই আঞ্চলিক সংকটের জন্য দায়ী: কাতার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে আবারও তীব্র হামলার নির্দেশ ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ইরানে আবারও তীব্র হামলার নির্দেশ ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সহপাঠীকে ধর্ষণের পর ভিডিও : শাবিপ্রবির সেই ২ ছাত্রকে আজীবন বহিষ্কার
সহপাঠীকে ধর্ষণের পর ভিডিও : শাবিপ্রবির সেই ২ ছাত্রকে আজীবন বহিষ্কার

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের ফোনের পর নতুন হামলা থেকে বিরত নেতানিয়াহু: ইসরায়েল
ট্রাম্পের ফোনের পর নতুন হামলা থেকে বিরত নেতানিয়াহু: ইসরায়েল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুষ্ঠু ভোট হলে তারা একটা দুইটা আসনও হয়তো পাবে না : রুমিন ফারহানা
সুষ্ঠু ভোট হলে তারা একটা দুইটা আসনও হয়তো পাবে না : রুমিন ফারহানা

২ ঘণ্টা আগে | টক শো

ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে ইউরোপীয় নাগরিক আটক
ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে ইউরোপীয় নাগরিক আটক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাঁটিতে হামলার নিন্দা জানিয়ে জাতিসংঘকে কাতারের চিঠি, ইরানের রাষ্ট্রদূত তলব
ঘাঁটিতে হামলার নিন্দা জানিয়ে জাতিসংঘকে কাতারের চিঠি, ইরানের রাষ্ট্রদূত তলব

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রয়োজনে আমাকে ধরে নিয়ে বুকে গুলি চালায় দেন: ইশরাক
প্রয়োজনে আমাকে ধরে নিয়ে বুকে গুলি চালায় দেন: ইশরাক

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাদীকে বিয়ের পর গায়ক নোবেলের জামিন, মুক্তিতে বাধা নেই
বাদীকে বিয়ের পর গায়ক নোবেলের জামিন, মুক্তিতে বাধা নেই

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ধ্বংস হয়নি ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্র
ধ্বংস হয়নি ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর

সম্পাদকীয়

মনোনয়ন পেতে বিএনপিতে দৌড়ঝাঁপ
মনোনয়ন পেতে বিএনপিতে দৌড়ঝাঁপ

প্রথম পৃষ্ঠা

তিনি ঘুষ খান না কমিশন নেন
তিনি ঘুষ খান না কমিশন নেন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারকাদের আলোচিত-সমালোচিত বিয়ে
তারকাদের আলোচিত-সমালোচিত বিয়ে

শোবিজ

যুদ্ধবিরতির মাঝেও হামলা
যুদ্ধবিরতির মাঝেও হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে উৎখাতের সেই ঐক্য কোথায়
হাসিনাকে উৎখাতের সেই ঐক্য কোথায়

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ইতিহাসের পাতায় আমার নাম লেখা থাকবে’
‘ইতিহাসের পাতায় আমার নাম লেখা থাকবে’

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আকাশপথে শিডিউল বিপর্যয়
আকাশপথে শিডিউল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি
৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নগর ভবনে সংঘর্ষ ইশরাকপন্থিদের
নগর ভবনে সংঘর্ষ ইশরাকপন্থিদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘর গুছিয়ে আনছে জামায়াত
ঘর গুছিয়ে আনছে জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

এমপি প্রার্থীর তালিকা করছেন বাম নেতারা
এমপি প্রার্থীর তালিকা করছেন বাম নেতারা

প্রথম পৃষ্ঠা

অধরাই থাকল কাউনিয়া পার্বতীপুর ডুয়েলগেজ
অধরাই থাকল কাউনিয়া পার্বতীপুর ডুয়েলগেজ

নগর জীবন

কচুর লতি চাষে তরুণ উদ্যোক্তাদের বাজিমাত
কচুর লতি চাষে তরুণ উদ্যোক্তাদের বাজিমাত

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসরায়েল মাত্রা ছাড়িয়ে যাচ্ছে
ইসরায়েল মাত্রা ছাড়িয়ে যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফকির মজনু শাহর সেই প্রেমের আগুনে...
ফকির মজনু শাহর সেই প্রেমের আগুনে...

শোবিজ

কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ
কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ

সম্পাদকীয়

সীমান্ত দিয়ে ৪৬ জনকে পুশইন করল বিএসএফ
সীমান্ত দিয়ে ৪৬ জনকে পুশইন করল বিএসএফ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজয় উৎসব ইরানজুড়ে
বিজয় উৎসব ইরানজুড়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

নকআউটে মেসির সামনে গুরু এনরিকে
নকআউটে মেসির সামনে গুরু এনরিকে

মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্রভাবনা
রাষ্ট্রভাবনা

সম্পাদকীয়

৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে
৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে

সম্পাদকীয়

ফিলিস্তিনের পাশে স্বরা ভাস্কর
ফিলিস্তিনের পাশে স্বরা ভাস্কর

শোবিজ

রাহাত ফতেহ আলির তুমি আমার প্রেম পিয়াসা
রাহাত ফতেহ আলির তুমি আমার প্রেম পিয়াসা

শোবিজ

কলম্বোয় আত্মবিশ্বাসী নাজমুল বাহিনী
কলম্বোয় আত্মবিশ্বাসী নাজমুল বাহিনী

মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কান অধিনায়কের পরিকল্পনায় মিরাজ
শ্রীলঙ্কান অধিনায়কের পরিকল্পনায় মিরাজ

মাঠে ময়দানে

সাবিনা ছাড়া এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
সাবিনা ছাড়া এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নতুন তারকা তৈরির স্বপ্ন রিচার্ড পাইবাসের
নতুন তারকা তৈরির স্বপ্ন রিচার্ড পাইবাসের

মাঠে ময়দানে

মব ঠেকাতে ব্যর্থ হলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
মব ঠেকাতে ব্যর্থ হলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা