শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৫ জুন, ২০২৫

কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ

মুফতি রফিকুল ইসলাম আল মাদানি
প্রিন্ট ভার্সন
কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ

কওমি মাদরাসা ভারত উপমহাদেশে ইসলামি শিক্ষা বিস্তারে এক অতুলনীয় প্রতিষ্ঠান। এ উপমহাদেশে ইসলাম ও মুসলমানদের রক্ষা করার দুর্গ হিসেবে কওমি মাদরাসার আত্মপ্রকাশ। দারুল উলুম দেওবন্দ মাদরাসার কারিকুলাম অনুসারে পরিচালিত এ মাদরাসাগুলো কোরআন, হাদিস, ফিকহ ও আরবি সাহিত্য শিক্ষায় বিশেষ গুরুত্ব দেয়। ইসলামি জ্ঞান, নৈতিকতা বিকাশ, শিষ্টাচার চর্চা ও ধর্মীয় মূল্যবোধ রক্ষায় কওমি মাদরাসার অবদান অসাধারণ। জাতীয় জীবনে ইমাম-খতিব, মুফতি, হাদিস ও তাফসিরবিশারদ এবং ইসলামিক স্কলার প্রস্তুত করার ক্ষেত্রে কওমি মাদরাসার ভূমিকা অপরিসীম। কওমি মাদরাসার অবদান পৃথিবীর মানুষ কোনো দিন ভুলতে পারবে না। এর প্রতিদান মানুষ কখনো দিতে পারবে না। এ মাদরাসাগুলো যদি না থাকত, ভারতবর্ষে দীন-ধর্মের চেতনা খুঁজে পাওয়া খুবই দুষ্কর ছিল। কওমি মাদরাসার ওলামায়ে কেরাম, ছাত্রবৃন্দ এবং কর্তৃপক্ষ নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানকে সঠিকভাবে পরিচালনা ও আর্থিক ব্যবস্থাপনা এবং পড়াশোনা উন্নয়নের জন্য যে শ্রম ও ত্যাগ স্বীকার করেন, গোটা পৃথিবীতে এর কোনো উদাহরণ নেই। সমস্ত ত্যাগ ও সাধনার একটাই লক্ষ্য আল্লাহতায়ালার সন্তুষ্টি অর্জন এবং রসুলুল্লাহ (সা.)-এর আদর্শ ও ধর্মীয় মূল্যবোধকে পৃথিবীর বুকে জাগ্রত রাখা। জাগতিক কোনো আশাভরসা জগৎবাসীর কাছে তাদের নেই। জনগণকে ধর্মের সঙ্গে সম্পৃক্ত করা এবং সর্বস্তরের জনগণের মধ্যে ইসলামি শিক্ষা ও ধর্মীয় চেতনা জাগ্রত করাই তাদের কাজ। অত্যন্ত দুঃখ ও উদ্বেগের বিষয়, বর্তমানে পৃথিবীর অবস্থা দিনদিন পরিবর্তন হচ্ছে। মানুষের মনমানসিকতা বদলে যাচ্ছে, ধার্মিকতা লোপ পাচ্ছে। যে কারণে মাদরাসার সঙ্গে সাধারণ মানুষের সম্পৃক্ততা কমে যাচ্ছে। আলেম-ওলামাদের প্রতি শ্রদ্ধা-ভক্তি ও সম্মান হ্রাস পাচ্ছে। বর্তমান ধর্মীয় পরিবেশ আর অতীতের অবস্থা ভিন্ন। তাই কওমি মাদরাসায় দান ও সহযোগিতার সরল মানসিকতা অনেকের মধ্যে নেই। ফলে ওলামায়ে কেরাম মানুষদের সম্পৃক্ত করার চেষ্টা করছে, তবে সীমিত জ্ঞানের লোকজন বিষয়টাকে খারাপ দৃষ্টিতে দেখে এবং আপত্তিকরভাবে প্রচার করে। এসব বিষয় অনুধাবন করে নতুন পদক্ষেপ গ্রহণ করা এ যুগের চ্যালেঞ্জ। এ পরিসরে কয়েকটি প্রস্তাব-

এক. মানুষের দুয়ারে, হাটেবাজারে ধরনা দিয়ে, রাস্তায় দাঁড়িয়ে বা গাড়ি থামিয়ে কালেকশন করার পদ্ধতি পরিবর্তন করা সময়ের বিবেচনাধীন বিষয়। এ বছর কোরবানির পশুর চামড়া ওঠানোর ক্ষেত্রে ভিক্ষুকদের সঙ্গে যে আচরণ করেছে, আলেমদের সঙ্গেও ওই ব্যবহারই করা হয়েছে। চামড়া নিয়ে দৌড়ঝাঁপ, লবণ দেওয়া ইত্যাদি ক্ষেত্রে দৃষ্টিকটু দৃশ্য পরিলক্ষিত হয়েছে। কিছু  স্থানে ছাত্রদের পশুর চামড়া ছিলে নিতে হয়েছে। অথচ চামড়ার মূল্য ছিল অতি নগণ্য। একটা গরুর গোশত কাটার মূল্য ৫ হাজার টাকা এবং ছাত্ররা পশু জবাই ও চামড়া ছিলার বিনিময়ে পেয়েছে মাত্র একটা চামড়া। যে চামড়া অনেক স্থানে মাটির নিচে পুঁতে ফেলা ছাড়া বিকল্প ছিল না। এ ছাড়া ঈদ সবার জন্য। সবার জন্য আনন্দের দিন। স্বাধীন ও মুক্ত দিবস। সব পেশার লোক এদিনে ছুটি কাটায়। মাদরাসার ছাত্রদের ছুটি বন্ধ করে পরাধীনতার শৃঙ্খলে আবদ্ধ করা নিয়ে চিন্তাভাবনার সময় এসেছে। মুফতি তাকি উসমানি সাহেব মাদরাসার ছাত্র, শিক্ষকদের শরিয়তসম্মত সাধীনতা খর্ব করা অবৈধ বলে উল্লেখ করেছেন। আমাদের আকাবির, বিশেষ করে দেওবন্দ মাদরাসায় অতীতকাল থেকে বর্তমান পর্যন্ত কালেকশনের জন্য নির্ধারিত ব্যক্তি নিয়োগ দেন। এ পদ্ধতিতে মাদরাসার ছাত্রদের পড়ালেখা ক্ষতি হয় না। ভাবমূর্তিও ক্ষুণ্ন্ন হয় না।

দুই. বর্তমানে বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ সচ্ছল। টাকা দিয়ে পড়ানোকে অনেকেই মর্যাদাপূর্ণ মনে করে। যেসব মাদরাসায় ছাত্রদের প্রয়োজনীয় খরচ নেয়, সেখানেই অভিভাবকদের প্রথম চয়েস। অতএব ফ্রি পড়াশোনা পদ্ধতি পরিবর্তন করা সময়ের দাবি।

তিন. দীন শিক্ষাকে জীবিকা নির্বাহের মাধ্যম করা অনুচিত। মুফতি তাকি উসমানি বলেছেন, সঙ্গে ব্যবসা বা কোনো পেশা রাখা দরকার। বরকতের দোহাই দিয়ে কারও ন্যায্য অধিকার বঞ্চিত করা বৈধ হবে না।

চার. বাংলাদেশে প্রায় ৮ লাখ ইমাম-মুয়াজ্জিন আছেন। বক্তা আছেন অগণিত। অধিকাংশই কওমি মাদরাসার ফসল। স্ব-স্ব অবস্থানে আমরা সাধারণ জনগণকে কওমি মাদরাসার প্রতি উৎসাহিত করতে পারি। মাদরাসায় দান-অনুদান, চামড়া ইত্যাদি যেন নিজ দায়িত্বে পৌঁছে দেন, ওলামায়ে কেরামের সম্মান যেন রক্ষা হয়, পড়ালেখা যেন তাদের ক্ষতি না হয়, এসব বিষয়ে আমরা মানুষকে উদ্বুদ্ধ করার চেষ্টা করতে পারি। অন্যথায় আমাদের পরিস্থিতি দিন দিন অবনতির দিকে যাবে। আল্লাহ আমাদের সহায় হোন। মুফতি শফি (রহ.) তাঁর ছেলেদের অসিয়ত করেছিলেন, ‘আমি মাদরাসা খুলেছি, কোনো দোকান খুলিনি। অতএব ন্যায়নীতি ও শরিয়তের আদর্শ বিসর্জন দিয়ে যে কোনো মূল্যে তা চালু রাখা, যে কোনো উপায়ে ছাত্র বৃদ্ধি করা অথবা অন্য মাদরাসার ক্ষতি করে আমার মাদরাসার উন্নতি করার দায়দায়িত্ব আমার নেই।’

লেখক : গবেষক, ইসলামিক রিসার্চ সেন্টার বসুন্ধরা, ঢাকা

এই বিভাগের আরও খবর
সৌরবিদ্যুৎ
সৌরবিদ্যুৎ
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
আহা, আমাদের ভৈরব!
আহা, আমাদের ভৈরব!
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
প্লাবনের শঙ্কা
প্লাবনের শঙ্কা
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
কর্মজীবী নারী
কর্মজীবী নারী
ঐকমত্যে অনৈক্য
ঐকমত্যে অনৈক্য
সর্বশেষ খবর
আফতাবনগর-বনশ্রী সংযোগে নির্মাণ হবে দুই সেতু : ডিএনসিসি প্রশাসক
আফতাবনগর-বনশ্রী সংযোগে নির্মাণ হবে দুই সেতু : ডিএনসিসি প্রশাসক

এই মাত্র | নগর জীবন

শ্রমিকদের কালো তালিকাভুক্ত করার অধিকার মালিকদের নেই : শ্রম উপদেষ্টা
শ্রমিকদের কালো তালিকাভুক্ত করার অধিকার মালিকদের নেই : শ্রম উপদেষ্টা

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

নিজের ভার্চুয়াল ছবি তৈরি করুন মেটার ‘ইমাজিন মি’ দিয়ে
নিজের ভার্চুয়াল ছবি তৈরি করুন মেটার ‘ইমাজিন মি’ দিয়ে

৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বক্তব্য দিতে গিয়ে হঠাৎ অসুস্থ জামায়াত আমির
বক্তব্য দিতে গিয়ে হঠাৎ অসুস্থ জামায়াত আমির

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৩৫৬ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৩৫৬ মামলা

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিরিয়ায় সহিংসতায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৭১৮
সিরিয়ায় সহিংসতায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৭১৮

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে তিন ধর্ষকের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
ইরানে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে তিন ধর্ষকের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে একজনের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে একজনের মৃত্যু

৪৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পার্বত্য চুক্তি বাস্তবায়নের সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করা হবে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
পার্বত্য চুক্তি বাস্তবায়নের সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করা হবে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

শুটিংয়ে আহত শাহরুখ, নেওয়া হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে
শুটিংয়ে আহত শাহরুখ, নেওয়া হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে

৫১ মিনিট আগে | শোবিজ

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৩৯৪
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৩৯৪

৫১ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভারতের সঙ্গে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশে সভা বয়কট করতে পারে আফগানিস্তান-শ্রীলঙ্কা!
ভারতের সঙ্গে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশে সভা বয়কট করতে পারে আফগানিস্তান-শ্রীলঙ্কা!

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে ৫ পাচারকারী আটক
চট্টগ্রামে ৫ পাচারকারী আটক

৫৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হবিগঞ্জে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
হবিগঞ্জে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ মুসলিম সমাজের হৃৎস্পন্দন: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ মুসলিম সমাজের হৃৎস্পন্দন: ধর্ম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও মঞ্চে ফিরতে যাচ্ছে 'অড সিগনেচার'
আবারও মঞ্চে ফিরতে যাচ্ছে 'অড সিগনেচার'

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমআইএসটিতে মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড অ্যাপ্লাইড সায়েন্স বিষয়ক ৩য় আন্তর্জাতিক সম্মেলন সমাপ্ত
এমআইএসটিতে মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড অ্যাপ্লাইড সায়েন্স বিষয়ক ৩য় আন্তর্জাতিক সম্মেলন সমাপ্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন ছাড়া দ্বিতীয় কোনো পথ নেই : আমীর খসরু
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন ছাড়া দ্বিতীয় কোনো পথ নেই : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০১৬ সালের নির্বাচনে ষড়যন্ত্রের অভিযোগে ওবামার বিচার দাবি তুলসির
২০১৬ সালের নির্বাচনে ষড়যন্ত্রের অভিযোগে ওবামার বিচার দাবি তুলসির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরে এলপিজি ফিলিং স্টেশনে বিস্ফোরণে নিহত ১, আহত ২০
রংপুরে এলপিজি ফিলিং স্টেশনে বিস্ফোরণে নিহত ১, আহত ২০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমার কিছু হলে সেনাপ্রধান আসিম মুনির দায়ী থাকবেন: ইমরান খান
আমার কিছু হলে সেনাপ্রধান আসিম মুনির দায়ী থাকবেন: ইমরান খান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে প্রায় ১০ লাখ টাকা মূল্যের চোরাই মালামাল উদ্ধার
চট্টগ্রামে প্রায় ১০ লাখ টাকা মূল্যের চোরাই মালামাল উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দিল্লি নয়, পিন্ডি নয়, এই দেশ আমার বাংলাদেশ: দুলু
দিল্লি নয়, পিন্ডি নয়, এই দেশ আমার বাংলাদেশ: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রবিবার থেকে হাতিরঝিলে চক্রাকার বাসে চালু হচ্ছে ‘র‌্যাপিড পাস’
রবিবার থেকে হাতিরঝিলে চক্রাকার বাসে চালু হচ্ছে ‘র‌্যাপিড পাস’

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রবিবার জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মরণে দেশব্যাপী চলচ্চিত্র প্রদর্শনী
রবিবার জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মরণে দেশব্যাপী চলচ্চিত্র প্রদর্শনী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন নিয়ে কোনো অনিশ্চয়তা নেই : প্রেস সচিব
নির্বাচন নিয়ে কোনো অনিশ্চয়তা নেই : প্রেস সচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের দপ্তর চালু সংস্কার ও জবাবদিহির প্রতি সরকারের প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন
জাতিসংঘের দপ্তর চালু সংস্কার ও জবাবদিহির প্রতি সরকারের প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাজ্যে জেনেটিক রোগ থেকে মুক্তি দিতে তিনজনের ডিএনএ ব্যবহার
যুক্তরাজ্যে জেনেটিক রোগ থেকে মুক্তি দিতে তিনজনের ডিএনএ ব্যবহার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিলম্ব না করে দ্রুত নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন, অন্তর্বর্তী সরকারকে ফখরুল
বিলম্ব না করে দ্রুত নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন, অন্তর্বর্তী সরকারকে ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টানা দ্বিতীয় শিরোপার স্বপ্ন ভাঙল রংপুরের, চ্যাম্পিয়ন গায়ানা
টানা দ্বিতীয় শিরোপার স্বপ্ন ভাঙল রংপুরের, চ্যাম্পিয়ন গায়ানা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
এনসিপির নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপির নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন নীলা ইসরাফিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কিছু বিকৃত মস্তিষ্কের লোক ছাত্রদের দল গঠনের বুদ্ধি দিয়েছে : কর্নেল অলি
কিছু বিকৃত মস্তিষ্কের লোক ছাত্রদের দল গঠনের বুদ্ধি দিয়েছে : কর্নেল অলি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুল করে গির্জায় হামলা, ট্রাম্পকে জানালেন নেতানিয়াহু
ভুল করে গির্জায় হামলা, ট্রাম্পকে জানালেন নেতানিয়াহু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জের মরদেহগুলো প্রয়োজনে কবর থেকে তুলে ময়নাতদন্ত : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
গোপালগঞ্জের মরদেহগুলো প্রয়োজনে কবর থেকে তুলে ময়নাতদন্ত : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতের জাতীয় সমাবেশের প্রথম পর্ব শুরু
জামায়াতের জাতীয় সমাবেশের প্রথম পর্ব শুরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত-পাকিস্তান সংঘাতে ৫টি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত হয়েছিল : ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তান সংঘাতে ৫টি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত হয়েছিল : ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিকে ক্ষেপিয়ে কীভাবে মাঠে টিকে থাকবেন : ইলিয়াস
বিএনপিকে ক্ষেপিয়ে কীভাবে মাঠে টিকে থাকবেন : ইলিয়াস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভে উত্তাল ইবি ক্যাম্পাস
বিক্ষোভে উত্তাল ইবি ক্যাম্পাস

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ওপেনিংয়ে নেমে সাকিব ঝড়,  বল হাতেও পেলেন উইকেট
ওপেনিংয়ে নেমে সাকিব ঝড়, বল হাতেও পেলেন উইকেট

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াত নেতাকর্মীদের ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াত নেতাকর্মীদের ঢল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কনসার্টে পরকীয়ার ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর সেই মার্কিন সিইও বরখাস্ত
কনসার্টে পরকীয়ার ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর সেই মার্কিন সিইও বরখাস্ত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াতের সমাবেশ চলছে
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াতের সমাবেশ চলছে

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হদিস নেই ৭০০ কারাবন্দির
হদিস নেই ৭০০ কারাবন্দির

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ইসরায়েলি সেনাদের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা বেড়েছে?
কেন ইসরায়েলি সেনাদের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা বেড়েছে?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৈতিক শিক্ষা ও ভালো মানুষ হলেই দেশ উপকৃত হবে: সেনাপ্রধান
নৈতিক শিক্ষা ও ভালো মানুষ হলেই দেশ উপকৃত হবে: সেনাপ্রধান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ডেথ সেলে’ অমানবিক জীবন কাটাচ্ছেন ইমরান খান, দাবি পিটিআইয়ের
‘ডেথ সেলে’ অমানবিক জীবন কাটাচ্ছেন ইমরান খান, দাবি পিটিআইয়ের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্র ছাড়বে না হিজবুল্লাহ, যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান
অস্ত্র ছাড়বে না হিজবুল্লাহ, যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিটের মূল্য প্রকাশ, কিনবেন যেভাবে
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিটের মূল্য প্রকাশ, কিনবেন যেভাবে

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনিদের ভেড়াগুলোকেও হত্যা করছে ইসরায়েলিরা
ফিলিস্তিনিদের ভেড়াগুলোকেও হত্যা করছে ইসরায়েলিরা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাল্টে যেতে পারে পেনাল্টির নিয়ম
পাল্টে যেতে পারে পেনাল্টির নিয়ম

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬০ লাখ টাকার সিগারেট ও মোবাইল সেট উদ্ধার
৬০ লাখ টাকার সিগারেট ও মোবাইল সেট উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষি হাসপাতাল ও পাঠাগার ঘিরে আশার আলো
কৃষি হাসপাতাল ও পাঠাগার ঘিরে আশার আলো

শনিবারের সকাল

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

২৪ ঘণ্টায় ৭০ হাজার জার্সি বিক্রি
২৪ ঘণ্টায় ৭০ হাজার জার্সি বিক্রি

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে