শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:০৯, মঙ্গলবার, ১৯ আগস্ট, ২০২৫

হিংসায় উন্মত্ত বিশ্ব : সংকটে মানবতা

এ কে এম আতিকুর রহমান
অনলাইন ভার্সন
হিংসায় উন্মত্ত বিশ্ব : সংকটে মানবতা

বর্তমান বিশ্বপরিস্থিতি খুবই নাজুক। বিশেষ করে গাজায় মানবিক বিরতি ঘোষণার পরও চলছে ইসরায়েলের হামলা। সেখানে এমন দিন যায় না, যেদিন ইসরায়েলিরা ফিলিস্তিনিদের হত্যা করছে না। এ ক্ষেত্রে নারী বা শিশু কেউ নিস্তার পাচ্ছে না।

বিশ্বের দু-চারটি দেশ ছাড়া এই হত্যাযজ্ঞকে কোনো দেশই সমর্থন করছে না। কিন্তু তাতে কি থামছে মানবতার এই লঙ্ঘন? মানবতা হত্যাকারীদের কে থামাবে? জাতিসংঘের কি সেই ক্ষমতা আছে? দরিদ্র আর পিছিয়ে পড়া দেশগুলো ছাড়া কে শোনে জাতিসংঘের কথা? সেই শক্তি আছে যার, সে তো নিজেই ওই সব কর্মকাণ্ডে জড়িত। কমবেশি একই অবস্থা অন্যান্য দেশে। যারা উচ্চৈঃস্বরে মানবতার কথা বলে, তারাই বিশ্বব্যাপী হত্যাসহ নানা অমানবিক কাজকর্ম করে যাচ্ছে, আর বিশ্ববাসী নীরব দর্শক হয়ে তা দেখছে।

তা সত্ত্বেও বছর ঘুরে আবারও এসেছে বিশ্ব মানবতা দিবস। জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদ ২০০৯ সালে ১৯ আগস্টকে বিশ্ব মানবতা দিবস হিসেবে আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা দেওয়ার পর থেকেই প্রতিবছর এই দিনে বিশ্বজুড়ে দিবসটি পালিত হয়ে আসছে। উল্লেখ্য, ২০০৩ সালের ১৯ আগস্ট ইরাকের রাজধানী বাগদাদের ক্যানাল হোটেলে অবস্থিত জাতিসংঘ দপ্তরে এক বোমা হামলায় ইরাকে কর্মরত জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনার এবং জাতিসংঘ মহাসচিবের বিশেষ প্রতিনিধি সার্জিও ভিয়েরা ডি মেলোসহ ২২ জন মানবতাকর্মীর প্রাণহানি ঘটে। মূলত তাঁদের স্মরণে এই দিবসটি পালনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হলেও বিশ্বের সব মানবিক সেবায় নিয়োজিতদের, বিশেষ করে মানবিক সেবাদানকালে যাঁরা নিহত বা আহত হয়েছেন, সবাইকেই সম্মান জানানো হয়ে থাকে।

যুদ্ধ, সংঘাতপূর্ণ অঞ্চল বা প্রাকৃতিক দুর্যোগের শিকার বিপন্ন মানুষকে জীবন রক্ষাকারী সহায়তা এবং সুরক্ষা প্রদান করার জন্য জীবনের ঝুঁকি নিয়ে যাঁরা বিপন্ন মানুষের পাশে দাঁড়ান, তাঁদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর জন্য বিভিন্ন আয়োজন করা হয় এই দিবসটিতে। তা ছাড়া দিবসটিতে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে মানবিক কাজকর্মের গুরুত্ব, কার্যকারিতা এবং ইতিবাচক প্রভাব নিয়েও আলোচনা করা হয়। যাঁরা এই মহতী প্রচেষ্টায় নিজেদের সম্পৃক্ত করে থাকেন, তাঁদের প্রতি সমর্থন এবং তাঁদের সুরক্ষার জন্যও আহবান জানানো হয় দিবসটিতে। 
প্রতিবছরই দিবসটি পালনের উদ্দেশ্যে একটি নির্দিষ্ট প্রতিপাদ্য গ্রহণ করা হয়, যাতে সংকটে থাকা মানুষের সুরক্ষা, মর্যাদা এবং কল্যাণের পাশাপাশি সাহায্যকর্মীদের নিরাপত্তার জন্য মানবিক অংশীদারদের একত্র করা যায়। এ বছর দিবসটি পালনের প্রতিপাদ্য বিষয় হচ্ছে ‘বিশ্বব্যাপী সংহতি জোরদার করা এবং স্থানীয় জনগোষ্ঠীর ক্ষমতায়ন’।

প্রতিপাদ্যটি কেবল সুবিধাভোগী হিসেবে নয়, বরং সক্রিয় অংশগ্রহণকারী এবং নেতৃত্ব প্রদানকারী হিসেবে তাদের নিজস্ব ভবিষ্যৎ গঠনে সম্প্রদায়ের সঙ্গে হাতে হাত মিলিয়ে কাজ করার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকার ওপর জোর দেয়। বিশ্বে মানবতা আজ যে চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে, সেই অবস্থা থেকে উত্তরণের উপায় সম্পর্কে স্থানীয় জনগোষ্ঠীকে সচেতন করা এবং প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার মানসিকতা সৃষ্টির মাধ্যমে তাদের শক্তিশালী করে গড়ে তোলাই এবারের প্রতিপাদ্যের মূল উদ্দেশ্য। এ ছাড়া একটি মানবিক বিশ্ব গড়ে তোলার লক্ষ্যে বিশ্বের সব জনগোষ্ঠীকে মানবিক কর্মকাণ্ডে সম্পৃক্ত করে তাদের মধ্যে সংহতি জোরদার করার কথাও বলা হয়েছে প্রতিপাদ্যটিতে।
মানবিক কর্মীরা বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে চলমান দুর্যোগ ও সংঘাতপূর্ণ অঞ্চলে কাজ করে ভুক্তভোগী মানুষের পাশে দাঁড়ান, এমনকি খাদ্যের মতো মৌলিক প্রয়োজনীয়তাও সরবরাহ করে থাকেন। এসব করতে গিয়ে তাঁদের অনেকেই প্রাণ হারান। আজকে গাজা, ইউক্রেন, সুদান, মায়ানমার, ইয়েমেন ইত্যাদি অঞ্চলে সংঘটিত সংঘাতের কারণে মানবতা চরম বিপর্যয়ের মধ্যে পড়েছে। সেখানে কাজ করতে গিয়ে অনেক মানবিক কর্মীর প্রাণহানি ঘটেছে। জাতিসংঘের তথ্য অনুযায়ী, শুধু গাজার যুদ্ধে ২২৪ জনেরও বেশি মানবিক কর্মীর প্রাণহানি ঘটেছে, যার মধ্যে ১৯০ জনেরও বেশি ফিলিস্তিনি শরণার্থীদের সহায়তাকারী জাতিসংঘের সংস্থা এবং অন্যান্য সংস্থার কর্মী। জাতিসংঘের প্রতিবেদন মতে, ২০২৩ সালে ১৯৬ জন সাহায্যকর্মী আহত হয়েছেন, ৭৮ জন অপহৃত হয়েছেন এবং ২৬১ জন নিহত হয়েছেন, যা আগের বছরের তুলনায় দ্বিগুণেরও বেশি।

২০২৪ সালের মে মাস থেকে বাংলাদেশ কয়েকটি নজিরবিহীন এবং ধ্বংসাত্মক জলবায়ু সম্পর্কিত দুর্যোগের দ্বারা মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে ঘূর্ণিঝড় রিমাল, হাওর অঞ্চলে আকস্মিক বন্যা, যমুনা অববাহিকায় নদীর তীরবর্তী ও পূর্বাঞ্চলে বন্যা। এসব ক্ষেত্রে জরুরি ত্রাণ ও সহায়তা প্রদান করা ছাড়াও রোহিঙ্গা সংকটের ক্ষেত্রে জাতিসংঘ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে। তবে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে তাদের নিজ বাসভূমিতে সুষ্ঠু ও নিরাপদ প্রত্যাবাসনের মাধ্যমে স্থায়ী সমাধানে তেমন কোনো ভূমিকা রাখতে পারছে না। রোহিঙ্গাদের ঘরে ফেরার আর্তনাদ শুধু মায়ানমারের সামরিক জান্তারই নয়, তার পেছনে থাকা শক্তিধর কারো কর্ণকুহরে প্রবেশ করছে না। আর সেটি না হওয়া পর্যন্ত মানবতার যত কথাই বিশ্ববাসী উচ্চারণ করুক না কেন, তাতে কাজ হবে না।

বর্তমান বাংলাদেশে মানবতাচর্চার বিষয়টি কতটুকু গুরুত্ব পাচ্ছে, সে প্রশ্নটি স্বাভাবিকভাবেই এসে যায়। সেই চর্চা হোক সরকারি বা বেসরকারিভাবে, বলতে গেলে নেই বললেই চলে। এর পেছনে যেমন রাজনৈতিক কারণ রয়েছে, তেমনি রয়েছে আইনের যথাযথ প্রয়োগের অভাব। রাজনৈতিক কোন্দল, রেষারেষি বা দলীয় প্রভাবে প্রায়ই অমানবিক কর্মকাণ্ড ঘটে। ইদানীং ‘মব’ নামের ঘোরপ্যাঁচে মানুষ হত্যাসহ অনেক অমানবিক কর্মকাণ্ডই অহরহ ঘটে যাচ্ছে। আমরা এমনও দেখেছি যে ওই সব কর্মকাণ্ড থামাতে পুলিশও ব্যর্থ হচ্ছে। মানবতা এভাবে আর কতকাল গুমরে গুমরে কাঁদবে? আমাদের কি কিছুই করার নেই?

আসলে বাংলাদেশে মানবতা রক্ষণ এবং বিকাশ নিয়ে আমার মতো অনেকেরই সন্দেহ রয়েছে। আমাদের দেশে শিক্ষিত মানুষের হার অনেক বেড়েছে, কিন্তু ওই শিক্ষিতদের মধ্যে কতজনকে আমরা মানবিক করে তুলতে পেরেছি? একটি শিশুকে ছোটবেলা থেকেই লেখাপড়ার পাশাপাশি মানবিক গুণাবলি অর্জনের শিক্ষা দিতে হবে। শিশুটি বড় হয়ে শুধু একজন শিক্ষিত মানুষই নয়, একজন মানবিক মানুষ হবে। এ জন্য পরিবার ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সমাজ, দেশ তথা বিশ্বকে মানবিক করতে হলে মানুষকে মানবিক করে গড়ে তোলার বিকল্প নেই। সমাজের প্রতিটি সদস্য যাতে তার সামর্থ্য অনুযায়ী অন্যের বিপদে এগিয়ে আসে, মানবিক কর্মীদের পাশে দাঁড়ায় এবং তাদের সুরক্ষায় অংশ নেয়, সে ব্যাপারে সবাইকে অনুপ্রাণিত করার উদ্যোগ নিতে হবে। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীকে আরো মানবিক-তৎপর হতে হবে এবং এ ক্ষেত্রে জনগণকেও তাদের পাশে দাঁড়িয়ে সমর্থন দিতে হবে। ‘সবার উপরে মানুষ সত্য’ কথাটি স্মরণ করে আমরা কি মানুষের প্রতি আরো মানবিক হতে পারি না? হয়তো আমাদের একটু সাহায্যই একজনের জীবন বাঁচাতে পারে, একজন নিরীহ মানুষকে তথাকথিত ‘মব’ নৃশংসতা থেকে রক্ষা করতে পারে। আমরা কি আজকের দিনে একটি মানবিক বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয় নিতে পারি না?   

শেষ কথা, যেসব কারণ মানবতার জন্য হুমকি, সেসবের সমাধান অধিক গুরুত্বপূর্ণ। প্রাকৃতিক দুর্যোগের ওপর হয়তো বেশির ভাগ ক্ষেত্রে মানুষের হাত থাকে না, কিন্তু মানবসৃষ্ট হুমকি বন্ধ করতে হবে। আমরা যুদ্ধ চাই না, শান্তি চাই, মানবিক বিশ্ব চাই।

লেখক : সাবেক রাষ্ট্রদূত ও সচিব

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারীতে সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু
বোয়ালমারীতে সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোলিংয়ে রাবেয়া-ফাহিমার উন্নতি, ব্যাটিংয়ে মোস্তারির
বোলিংয়ে রাবেয়া-ফাহিমার উন্নতি, ব্যাটিংয়ে মোস্তারির

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কক্সবাজারে দেশীয় অস্ত্রসহ সিএনজি চালক গ্রেফতার
কক্সবাজারে দেশীয় অস্ত্রসহ সিএনজি চালক গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসের ধাক্কায় শিক্ষার্থী নিহত
ফরিদপুরে বাসের ধাক্কায় শিক্ষার্থী নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১১ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন
বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন

২৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবিতে মধ্যরাতে র‍্যাগিং, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৬ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার
জাবিতে মধ্যরাতে র‍্যাগিং, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৬ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষিদ্ধ সময়ে ইলিশ শিকার, আটক ৪৫
নিষিদ্ধ সময়ে ইলিশ শিকার, আটক ৪৫

দেশগ্রাম

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ে বাড়িতে পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর
বিয়ে বাড়িতে পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর

দেশগ্রাম

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ

সম্পাদকীয়

জমি নিয়ে বিরোধে কুপিয়ে হত্যা
জমি নিয়ে বিরোধে কুপিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা