শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৫ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৬, বুধবার, ২৫ জুন, ২০২৫

কাদেরের কালো অধ্যায়- ১

তিনি ঘুষ খান না কমিশন নেন

বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
তিনি ঘুষ খান না কমিশন নেন

আওয়ামী লীগের সাড়ে ১৫ বছরের শাসনামলে তিনি ছিলেন প্রচণ্ড ক্ষমতাবান। সাড়ে ১২ বছর ছিলেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রীর দায়িত্বে। ১১ বছর তিনি ছিলেন ফ্যাসিস্ট সরকারের ‘সেকেন্ড ইন কমান্ড’। রাজনীতিতে কর্কশ এবং কুরুচিপূর্ণ কথাবার্তার জন্য সবাই তাকে উপহাস করে ডাকতেন ‘কাউয়া কাদের’। দায়িত্বজ্ঞানহীন কথাবার্তার জন্য তিনি ছিলেন ব্যাপক সমালোচিত। তার পরও আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে হ্যাটট্রিক করেন কাদের। মুখে যা বলতেন, বাস্তবে করতেন তার উল্টো। বলেছিলেন, ‘পালাব না’। কিন্তু তিনি পালিয়ে গেছেন। কাকের মতো কণ্ঠস্বরে সুরে সুরে তিনি কথা বলতেন। এজন্য দেশের জনগণ তাকে ডাকত কাউয়া কাদের। কাদের সব সময় কথা বলতেন দুর্নীতির বিরুদ্ধে। কিন্তু তিনিই ছিলেন মহাদুর্নীতিবাজ। সাড়ে ১২ বছর সড়ক পরিবহন ও সেতু বিভাগে তিনি ‘ঘুষ’ উঠিয়ে দিয়েছিলেন বলে দাবি করতেন। কিন্তু অনুসন্ধানে দেখা যায়, ঘুষের বদলে তিনি চালু করেছিলেন ‘কমিশন’ পদ্ধতি। সড়ক পরিবহন ও সেতু বিভাগে যে কোনো কাজের জন্য ২০ শতাংশ কমিশন ছিল কাদেরের জন্য। এ কমিশন ডিপিপি করার সময় প্রকল্পের খরচের মধ্যেই অন্তর্ভুক্ত থাকত। এ কমিশনের টাকা পেলেই ঠিকাদারদের মিলত কার্যাদেশ। ছোট হোক, বড় হোক কাজ করলেই কাদেরকে কমিশন দিতে হবে। কমিশনের টাকায় ওবায়দুল কাদের গড়েছেন কালো সম্পদের পাহাড়। ১২ বছরে সড়ক পরিবহন ও সেতু বিভাগ থেকে লুটেছেন ১ লাখ কোটির বেশি টাকা।

তাঁর মন্ত্রিত্বকালে সওজে বরাদ্দ ছিল ১ লাখ ৬৯ হাজার ৪৪৯ কোটি টাকা। এর মধ্যে ১ লাখ ২৭ হাজার ৮৭ কোটি ব্যয় হয়েছে নির্মাণকাজে। ১৫টি ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান মোট ব্যয়ের ৭২ শতাংশ কাজ পেয়েছে। এ ১৫ প্রতিষ্ঠানই কাদেরকে নিয়মিত কমিশন দিত।

বিশ্বব্যাংকের মতে সড়ক নির্মাণ অন্যতম দুর্নীতিগ্রস্ত শিল্প। বাংলাদেশে চার লেনের মহাসড়ক নির্মাণ ব্যয় ২১ থেকে ১০০ কোটি টাকা, যা প্রতিবেশী ভারতের ৯ গুণ এবং ইউরোপের দ্বিগুণ। প্রকল্প প্রণয়নের সময় উদ্দেশ্যমূলক ব্যয় ২৫ থেকে ৩০ শতাংশ বেশি ধরা হয়। এর মধ্যে ২০ শতাংশই কাদেরের জন্য নির্ধারিত ছিল। বাকি ১০ শতাংশ অন্যদের মধ্যে ভাগবাঁটোয়ারা হতো।

সরকারি ক্রয় আইন (পিপিএ) ২০০৬ এবং সরকারি বিধিমালা (পিপিআর) ২০০৮ অনুযায়ী, দরপত্রের মাধ্যমে ঠিকাদারদের কার্যাদেশ দেওয়া হয়। জালিয়াতির কারণে ৪৪টি প্রতিষ্ঠানকে গত জুলাই পর্যন্ত কালো তালিকাভুক্ত করে সওজ। কালো তালিকাভুক্তির প্রধান কারণ কমিশনের টাকা পরিশোধে গাফিলতি। কাদেরের কাছে কমিশনের টাকা ঠিকমতো না পৌঁছলেই কালো তালিকাভুক্ত হতো ওই প্রতিষ্ঠান।

কাদেরের মন্ত্রণালয়ে শীর্ষ ১০ ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান আওয়ামী লীগ আমলে ৬ হাজার ৫০৯টি কার্যাদেশ পেয়েছে, যার আর্থিক মূল্য ১৭ হাজার ৪৫০ কোটি টাকা। অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের অংশীদারিতে ৪০ হাজার ২৩২টি কার্যাদেশ পেয়েছে, যার আর্থিক মূল্য ৮৩ হাজার ১৭৮ কোটি টাকা। অভিযোগ রয়েছে, ওবায়দুল কাদের, তাঁর স্ত্রী, ভাই ও আত্মীয়রা সম্পৃক্ত ছিলেন প্রতিষ্ঠানগুলোর কার্যাদেশ পাওয়ায়। আওয়ামী লীগের প্রভাবশালীরাও ছিলেন কিছু ঠিকাদারের পেছনে।

ইজিপি প্রক্রিয়ায় ঠিকাদার প্রাক্কলিত দরের চেয়ে সর্বোচ্চ ১০ এবং সর্বনিম্ন ১০ শতাংশ দর দিতে পারেন। সওজ সূত্র জানিয়েছেন, কর্মকর্তা ঘুষের বিনিময়ে প্রাক্কলিত ব্যয় জানিয়ে দেওয়ায় দরপত্র জমা দেওয়া ঠিকাদারের মধ্যে সর্বনিম্ন দর প্রায় ক্ষেত্রেই সমান হয়। এ ক্ষেত্রে কার্যাদেশ দেওয়া হয় ‘পাস্ট পারফরম্যান্স ম্যাট্রিক্স’ পদ্ধতিতে। ৩০০ নম্বরের এ মূল্যায়ন পদ্ধতিতে ১৪০ নম্বর আগের পাঁচ বছরে সম্পাদিত কাজের সংখ্যার জন্য। ১০০ নম্বর পাঁচ বছরে সম্পাদিত কাজের আর্থিক মূল্যের জন্য। ঠিকাদারদের চলমান কাজের আর্থিক মূল্যের জন্য ৬০ নম্বর রয়েছে। এভাবেই মন্ত্রণালয়ে একটি কমিশন সিন্ডিকেট তৈরি করেন ওবায়দুল কাদের। যেখানে তাঁর সঙ্গে সমঝোতা ছাড়া কারও কোনো কাজ প্রাপ্তির সুযোগ ছিল না।

দুর্নীতির জন্য ঠিকাদারদের চাপে কাদের হাওরসহ জলাভূমি, কৃষিজমি অধিগ্রহণে সুনির্দিষ্ট নিয়ম লঙ্ঘন করে হাওরে সড়ক নির্মাণ করেছেন। ওইসব সড়কে ২৬ হাজার গাড়ি চলার পূর্বাভাস দেওয়া হলেও কিছু অটোরিকশা এবং মোটরসাইকেল ছাড়া কোনো যানবাহন চলতে দেখা যায়নি আজ পর্যন্ত।

প্রকল্পকে আর্থিকভাবে লাভজনক দেখিয়ে অনুমোদনের জন্য অতিরঞ্জিত তথ্যে ভরা সমীক্ষার অভিযোগ উঠেছে। প্রকল্প প্রস্তাব প্রণয়ন (ডিপিপি) ও মূল্যায়ন পর্যায়ে অনিয়ম-দুর্নীতি হয়। ‘ফরমায়েশি’ সম্ভাব্যতা যাচাই প্রতিবেদন প্রণয়ন করে তা ডিপিপির সঙ্গে জমা দেওয়া হয়। মাত্র ২৪ ঘণ্টায় ডিপিপি প্রণয়নের নজির রয়েছে। প্রকল্পের নিয়ন্ত্রণ নিজের হাতে রাখতে সওজের বিভিন্ন পর্যায়ের কার্যালয়প্রধান নিজে ডিপিপি করেন। কখনো কখনো পরিকল্পনা কমিশনে খুব দ্রুততার সঙ্গে ডিপিপি মূল্যায়নের চাপ আসে। কিছু ক্ষেত্রে পরিকল্পনা কমিশনের প্রকল্প অনুমোদন সভায় ডিপিপির ওপর মন্তব্য ও পর্যবেক্ষণ জানার জন্য সওজ অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা কর্মচারীদের ২ থেকে ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত ঘুষ দেন। প্রকল্প অনুমোদন করাতে পরিবেশগত প্রভাব মূল্যায়ন (ইএআই) প্রতিবেদন যেভাবে প্রয়োজন, টাকার বিনিময়ে সেভাবেই করা হতো। কারণ কাদের ছিলেন সরকারের দ্বিতীয় ক্ষমতাধর ব্যক্তি। তাঁর মন্ত্রণালয়ের কাজ আটকে রাখবে সাধ্য কার?

ডিপিপি প্রণয়নের সময়ই অনিয়ম-দুর্নীতির জন্য ২৫-৩০ শতাংশ বাড়তি ব্যয় প্রাক্কলন করা হতো। সওজের স্থানীয় দপ্তর ডিপিপি তৈরির সময় ওবায়দুল কাদের ও অন্যদের ‘লাভের’ অংশ নিশ্চিত করে রাখেন। অনিয়ম-দুর্নীতি শুরুই হয় ডিপিপি থেকে।

ঠিকাদারি কাজ কে পাবে, তা ডিপিপি তৈরির সময়ই নির্ধারিত হয়ে যেত।

ডিপিপিতে কোনো কোনো কাজ অতিরিক্ত হিসেবে ধরে রাখা হয়, যা করতে হবে না; কোন খাতে কত টাকা বাঁচানো যাবে; প্রকৌশলী ও ঠিকাদার আগেই জানেন। আবার প্রকল্পে স্যালভেজ থাকলে তার প্রকৃত পরিমাণ ও অর্থমূল্য এ দুজনই জানেন। প্রকল্পের অঙ্গভিত্তিক ব্যয় কত ধরতে হবে, তা প্রকৌশলী ও ঠিকাদাররা বসে ঠিক করতেন।

প্রকল্প পরিচালক নিয়োগেও অনিয়ম-দুর্নীতি হতো। কাদেরের পছন্দের বাইরে কাউকে প্রকল্প পরিচালক করা হতো না। সওজ অধিদপ্তরের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাকে সর্বোচ্চ ১২টি পর্যন্ত প্রকল্পের পরিচালক হিসেবে পদায়নের দৃষ্টান্ত ছিল। কারণ কাদেরের কমিশন ঠিকঠাক বুঝে নিতে সিদ্ধহস্ত। এভাবেই সড়ক ও সেতু বিভাগকে কাদের বানিয়েছিলেন ‘কমিশন মন্ত্রণালয়’।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম্বোয় সিরিজ মীমাংসার টেস্ট আজ শুরু
কলম্বোয় সিরিজ মীমাংসার টেস্ট আজ শুরু
হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি ১ জুলাই
হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি ১ জুলাই
দাবি আদায়ে আন্দোলনে অনড় চারটি পক্ষ
দাবি আদায়ে আন্দোলনে অনড় চারটি পক্ষ
দাঁড়িপাল্লাসহ নিবন্ধন ফিরে পেল জামায়াত
দাঁড়িপাল্লাসহ নিবন্ধন ফিরে পেল জামায়াত
বিজয় উৎসব ইরানজুড়ে
বিজয় উৎসব ইরানজুড়ে
নিয়ন্ত্রণহীন আইনশৃঙ্খলা
নিয়ন্ত্রণহীন আইনশৃঙ্খলা
মব ঠেকাতে ব্যর্থ হলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
মব ঠেকাতে ব্যর্থ হলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
সুনির্দিষ্ট তথ্যে দুর্নীতির মামলা
সুনির্দিষ্ট তথ্যে দুর্নীতির মামলা
বাংলাদেশে অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচন চায় চীন
বাংলাদেশে অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচন চায় চীন
ভ্রাতৃত্ববোধ-সম্প্রীতি শৃঙ্খলার চর্চায় ‘অলিম্পিক ডে’ রান
ভ্রাতৃত্ববোধ-সম্প্রীতি শৃঙ্খলার চর্চায় ‘অলিম্পিক ডে’ রান
স্বৈরাচারের ভিত নাড়িয়ে দেন আবু সাঈদ
স্বৈরাচারের ভিত নাড়িয়ে দেন আবু সাঈদ
হাসিনাকে উৎখাতের সেই ঐক্য কোথায়
হাসিনাকে উৎখাতের সেই ঐক্য কোথায়
সর্বশেষ খবর
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’

১ সেকেন্ড আগে | মুক্তমঞ্চ

তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়

৪৮ সেকেন্ড আগে | মুক্তমঞ্চ

সবার মাথায় হাত, মালেকের বাজিমাত
সবার মাথায় হাত, মালেকের বাজিমাত

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির পর স্থিতিশীল তেলবাজার, বড় ধাক্কার শঙ্কা আপাতত কম
যুদ্ধবিরতির পর স্থিতিশীল তেলবাজার, বড় ধাক্কার শঙ্কা আপাতত কম

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবার মাথায় হাত, মালেকের বাজিমাত
সবার মাথায় হাত, মালেকের বাজিমাত

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

শান্তিতে নোবেল পুরস্কারের জন্য ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব
শান্তিতে নোবেল পুরস্কারের জন্য ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব

২৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

ইসরায়েল-ইরান ১২ দিনের যুদ্ধ কি সত্যিই শেষ? কে কী পেল এই সংঘাতে?
ইসরায়েল-ইরান ১২ দিনের যুদ্ধ কি সত্যিই শেষ? কে কী পেল এই সংঘাতে?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধ্বংস হয়নি ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্র
ধ্বংস হয়নি ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে দেশে ফিরতে ২৫০ বাংলাদেশির নিবন্ধন
ইরান থেকে দেশে ফিরতে ২৫০ বাংলাদেশির নিবন্ধন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচএসসি ঘিরে যান চলাচল নিয়ন্ত্রণে ডিএমপির নির্দেশনা
এইচএসসি ঘিরে যান চলাচল নিয়ন্ত্রণে ডিএমপির নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য
ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবিতে ফের ককটেল বিস্ফোরণ
ঢাবিতে ফের ককটেল বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গ্রাম আদালত বিষয়ে জনসচেতনতা বৃদ্ধিতে গাজীপুরে কর্মশালা অনুষ্ঠিত
গ্রাম আদালত বিষয়ে জনসচেতনতা বৃদ্ধিতে গাজীপুরে কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ জুন)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে ৬৫০টি করোনা পরীক্ষার কিট সরবরাহ
টাঙ্গাইলে ৬৫০টি করোনা পরীক্ষার কিট সরবরাহ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচিত সরকার না থাকাতেই মব জাস্টিস হচ্ছে
নির্বাচিত সরকার না থাকাতেই মব জাস্টিস হচ্ছে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সচেতনতা কার্যক্রম শেষ হতেই ফের সড়কের পাশে পার্কিং
সচেতনতা কার্যক্রম শেষ হতেই ফের সড়কের পাশে পার্কিং

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
টাঙ্গাইলে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসির নিবন্ধন চায় ১৪৭টি দল
ইসির নিবন্ধন চায় ১৪৭টি দল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড়ছে মন্দ ঋণ ও প্রভিশন ঘাটতি
বাড়ছে মন্দ ঋণ ও প্রভিশন ঘাটতি

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চাঁদপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে ৫ মাদক কারবারি গ্রেফতার
চাঁদপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে ৫ মাদক কারবারি গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইন প্রতারণায় বিদেশি হাত, গাজীপুরে চীনা নাগরিকসহ পাঁচজন ধরা
অনলাইন প্রতারণায় বিদেশি হাত, গাজীপুরে চীনা নাগরিকসহ পাঁচজন ধরা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুলাউড়ায় ৩০০ উপকারভোগী পেলেন গৃহস্থালি ও স্বাস্থ্যসামগ্রী
কুলাউড়ায় ৩০০ উপকারভোগী পেলেন গৃহস্থালি ও স্বাস্থ্যসামগ্রী

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আধুনিক দাপ্তরিক ব্যবস্থাপনায় দক্ষতা অর্জনের ওপর ডুয়েট উপাচার্যের গুরুত্বারোপ
আধুনিক দাপ্তরিক ব্যবস্থাপনায় দক্ষতা অর্জনের ওপর ডুয়েট উপাচার্যের গুরুত্বারোপ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নোয়াখালীতে ১১ মাদকসেবীকে কারাদণ্ড ও জরিমানা
নোয়াখালীতে ১১ মাদকসেবীকে কারাদণ্ড ও জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী স্বামীর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন স্ত্রী
প্রবাসী স্বামীর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন স্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন পরিবর্তন নিয়ে মিয়ানমার যাচ্ছে বাংলাদেশ
তিন পরিবর্তন নিয়ে মিয়ানমার যাচ্ছে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুয়াডাঙ্গায় ট্রেনের যাত্রাবিরতির দাবিতে রেলপথ অবরোধ
চুয়াডাঙ্গায় ট্রেনের যাত্রাবিরতির দাবিতে রেলপথ অবরোধ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে হত্যা মামলায় আটজনের যাবজ্জীবন
সিলেটে হত্যা মামলায় আটজনের যাবজ্জীবন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার পর রুদ্ধশ্বাস মধ্যরাতে যা যা ঘটলো
মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার পর রুদ্ধশ্বাস মধ্যরাতে যা যা ঘটলো

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেজ্জিল-২: যে ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের দুঃস্বপ্ন
সেজ্জিল-২: যে ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের দুঃস্বপ্ন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে ইরান
কাতারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার আগে সতর্ক করায় ইরানের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ ট্রাম্পের!
মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার আগে সতর্ক করায় ইরানের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ ট্রাম্পের!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির আগে ইসরায়েলে এক ঘণ্টায় ৬ দফা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের
যুদ্ধবিরতির আগে ইসরায়েলে এক ঘণ্টায় ৬ দফা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতি নিয়ে এবার মুখ খুলল চীন
ইরান-ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতি নিয়ে এবার মুখ খুলল চীন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ইসরায়েলকে কঠোর ভাষায় শাসালেন ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ইসরায়েলকে কঠোর ভাষায় শাসালেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা 'সম্পূর্ণ মিথ্যা', দাবি ইরানি সংবাদ সংস্থার
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা 'সম্পূর্ণ মিথ্যা', দাবি ইরানি সংবাদ সংস্থার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যে কাতারসহ যেসব দেশে মার্কিন সামরিক ঘাঁটি রয়েছে
মধ্যপ্রাচ্যে কাতারসহ যেসব দেশে মার্কিন সামরিক ঘাঁটি রয়েছে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে গাজাকেও অন্তর্ভুক্ত করার দাবি
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে গাজাকেও অন্তর্ভুক্ত করার দাবি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্পষ্ট অবস্থান নিয়েই ইরানকে সমর্থন করেছি : রাশিয়া
স্পষ্ট অবস্থান নিয়েই ইরানকে সমর্থন করেছি : রাশিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর ‘অত্যন্ত বিরক্ত’ ট্রাম্প
নেতানিয়াহুর ওপর ‘অত্যন্ত বিরক্ত’ ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ইরানের হামলার পর কমেছে তেলের দাম
মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ইরানের হামলার পর কমেছে তেলের দাম

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল: বিশ্লেষক
ইরানে লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল: বিশ্লেষক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করে যা বলল ইরানের সুপ্রিম কাউন্সিল
যুদ্ধ বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করে যা বলল ইরানের সুপ্রিম কাউন্সিল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জুলাই যোদ্ধারা আগামী মাস থেকে ভাতা পাবেন’
‘জুলাই যোদ্ধারা আগামী মাস থেকে ভাতা পাবেন’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ক্রমবর্ধমান আগ্রাসনই আঞ্চলিক সংকটের জন্য দায়ী: কাতার
ইসরায়েলের ক্রমবর্ধমান আগ্রাসনই আঞ্চলিক সংকটের জন্য দায়ী: কাতার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলে নিহত ৩, বহু আহত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলে নিহত ৩, বহু আহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের ৫৭ কলেজের নাম পরিবর্তন
দেশের ৫৭ কলেজের নাম পরিবর্তন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে আবারও তীব্র হামলার নির্দেশ ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ইরানে আবারও তীব্র হামলার নির্দেশ ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সহপাঠীকে ধর্ষণের পর ভিডিও : শাবিপ্রবির সেই ২ ছাত্রকে আজীবন বহিষ্কার
সহপাঠীকে ধর্ষণের পর ভিডিও : শাবিপ্রবির সেই ২ ছাত্রকে আজীবন বহিষ্কার

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঘাঁটিতে হামলার নিন্দা জানিয়ে জাতিসংঘকে কাতারের চিঠি, ইরানের রাষ্ট্রদূত তলব
ঘাঁটিতে হামলার নিন্দা জানিয়ে জাতিসংঘকে কাতারের চিঠি, ইরানের রাষ্ট্রদূত তলব

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণ মামলায় টিকটকার প্রিন্স মামুনের বিচার শুরু
ধর্ষণ মামলায় টিকটকার প্রিন্স মামুনের বিচার শুরু

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য
ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ফোনের পর নতুন হামলা থেকে বিরত নেতানিয়াহু: ইসরায়েল
ট্রাম্পের ফোনের পর নতুন হামলা থেকে বিরত নেতানিয়াহু: ইসরায়েল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু কার্যক্রম ফের স্বাভাবিক করার প্রক্রিয়ায় ইরান
পরমাণু কার্যক্রম ফের স্বাভাবিক করার প্রক্রিয়ায় ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার হাতে মুজিবের দ্বিতীয় মৃত্যু হয়েছে
হাসিনার হাতে মুজিবের দ্বিতীয় মৃত্যু হয়েছে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণার মধ্যে ইসরায়েলের হামলা তেহরানে
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণার মধ্যে ইসরায়েলের হামলা তেহরানে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈঠক চেয়ে ইরানকে জাতিসংঘ পরমাণু সংস্থার চিঠি
বৈঠক চেয়ে ইরানকে জাতিসংঘ পরমাণু সংস্থার চিঠি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে ছয় শতাধিক নিহত
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে ছয় শতাধিক নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর

সম্পাদকীয়

মনোনয়ন পেতে বিএনপিতে দৌড়ঝাঁপ
মনোনয়ন পেতে বিএনপিতে দৌড়ঝাঁপ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিরতির মাঝেও হামলা
যুদ্ধবিরতির মাঝেও হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

তিনি ঘুষ খান না কমিশন নেন
তিনি ঘুষ খান না কমিশন নেন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারকাদের আলোচিত-সমালোচিত বিয়ে
তারকাদের আলোচিত-সমালোচিত বিয়ে

শোবিজ

‘ইতিহাসের পাতায় আমার নাম লেখা থাকবে’
‘ইতিহাসের পাতায় আমার নাম লেখা থাকবে’

মাঠে ময়দানে

হাসিনাকে উৎখাতের সেই ঐক্য কোথায়
হাসিনাকে উৎখাতের সেই ঐক্য কোথায়

প্রথম পৃষ্ঠা

নগর ভবনে সংঘর্ষ ইশরাকপন্থিদের
নগর ভবনে সংঘর্ষ ইশরাকপন্থিদের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আকাশপথে শিডিউল বিপর্যয়
আকাশপথে শিডিউল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি
৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘর গুছিয়ে আনছে জামায়াত
ঘর গুছিয়ে আনছে জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

অধরাই থাকল কাউনিয়া পার্বতীপুর ডুয়েলগেজ
অধরাই থাকল কাউনিয়া পার্বতীপুর ডুয়েলগেজ

নগর জীবন

এমপি প্রার্থীর তালিকা করছেন বাম নেতারা
এমপি প্রার্থীর তালিকা করছেন বাম নেতারা

প্রথম পৃষ্ঠা

কচুর লতি চাষে তরুণ উদ্যোক্তাদের বাজিমাত
কচুর লতি চাষে তরুণ উদ্যোক্তাদের বাজিমাত

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমান্ত দিয়ে ৪৬ জনকে পুশইন করল বিএসএফ
সীমান্ত দিয়ে ৪৬ জনকে পুশইন করল বিএসএফ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজয় উৎসব ইরানজুড়ে
বিজয় উৎসব ইরানজুড়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েল মাত্রা ছাড়িয়ে যাচ্ছে
ইসরায়েল মাত্রা ছাড়িয়ে যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে
৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে

সম্পাদকীয়

ফকির মজনু শাহর সেই প্রেমের আগুনে...
ফকির মজনু শাহর সেই প্রেমের আগুনে...

শোবিজ

কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ
কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ

সম্পাদকীয়

রাষ্ট্রভাবনা
রাষ্ট্রভাবনা

সম্পাদকীয়

নকআউটে মেসির সামনে গুরু এনরিকে
নকআউটে মেসির সামনে গুরু এনরিকে

মাঠে ময়দানে

খানাখন্দে চলাচলের অনুপযোগী সড়ক
খানাখন্দে চলাচলের অনুপযোগী সড়ক

দেশগ্রাম

কলম্বোয় আত্মবিশ্বাসী নাজমুল বাহিনী
কলম্বোয় আত্মবিশ্বাসী নাজমুল বাহিনী

মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কান অধিনায়কের পরিকল্পনায় মিরাজ
শ্রীলঙ্কান অধিনায়কের পরিকল্পনায় মিরাজ

মাঠে ময়দানে

সাবিনা ছাড়া এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
সাবিনা ছাড়া এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

রাহাত ফতেহ আলির তুমি আমার প্রেম পিয়াসা
রাহাত ফতেহ আলির তুমি আমার প্রেম পিয়াসা

শোবিজ

নতুন তারকা তৈরির স্বপ্ন রিচার্ড পাইবাসের
নতুন তারকা তৈরির স্বপ্ন রিচার্ড পাইবাসের

মাঠে ময়দানে