শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৫ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৬, বুধবার, ২৫ জুন, ২০২৫

কাদেরের কালো অধ্যায়- ১

তিনি ঘুষ খান না কমিশন নেন

বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
তিনি ঘুষ খান না কমিশন নেন

আওয়ামী লীগের সাড়ে ১৫ বছরের শাসনামলে তিনি ছিলেন প্রচণ্ড ক্ষমতাবান। সাড়ে ১২ বছর ছিলেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রীর দায়িত্বে। ১১ বছর তিনি ছিলেন ফ্যাসিস্ট সরকারের ‘সেকেন্ড ইন কমান্ড’। রাজনীতিতে কর্কশ এবং কুরুচিপূর্ণ কথাবার্তার জন্য সবাই তাকে উপহাস করে ডাকতেন ‘কাউয়া কাদের’। দায়িত্বজ্ঞানহীন কথাবার্তার জন্য তিনি ছিলেন ব্যাপক সমালোচিত। তার পরও আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে হ্যাটট্রিক করেন কাদের। মুখে যা বলতেন, বাস্তবে করতেন তার উল্টো। বলেছিলেন, ‘পালাব না’। কিন্তু তিনি পালিয়ে গেছেন। কাকের মতো কণ্ঠস্বরে সুরে সুরে তিনি কথা বলতেন। এজন্য দেশের জনগণ তাকে ডাকত কাউয়া কাদের। কাদের সব সময় কথা বলতেন দুর্নীতির বিরুদ্ধে। কিন্তু তিনিই ছিলেন মহাদুর্নীতিবাজ। সাড়ে ১২ বছর সড়ক পরিবহন ও সেতু বিভাগে তিনি ‘ঘুষ’ উঠিয়ে দিয়েছিলেন বলে দাবি করতেন। কিন্তু অনুসন্ধানে দেখা যায়, ঘুষের বদলে তিনি চালু করেছিলেন ‘কমিশন’ পদ্ধতি। সড়ক পরিবহন ও সেতু বিভাগে যে কোনো কাজের জন্য ২০ শতাংশ কমিশন ছিল কাদেরের জন্য। এ কমিশন ডিপিপি করার সময় প্রকল্পের খরচের মধ্যেই অন্তর্ভুক্ত থাকত। এ কমিশনের টাকা পেলেই ঠিকাদারদের মিলত কার্যাদেশ। ছোট হোক, বড় হোক কাজ করলেই কাদেরকে কমিশন দিতে হবে। কমিশনের টাকায় ওবায়দুল কাদের গড়েছেন কালো সম্পদের পাহাড়। ১২ বছরে সড়ক পরিবহন ও সেতু বিভাগ থেকে লুটেছেন ১ লাখ কোটির বেশি টাকা।

তাঁর মন্ত্রিত্বকালে সওজে বরাদ্দ ছিল ১ লাখ ৬৯ হাজার ৪৪৯ কোটি টাকা। এর মধ্যে ১ লাখ ২৭ হাজার ৮৭ কোটি ব্যয় হয়েছে নির্মাণকাজে। ১৫টি ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান মোট ব্যয়ের ৭২ শতাংশ কাজ পেয়েছে। এ ১৫ প্রতিষ্ঠানই কাদেরকে নিয়মিত কমিশন দিত।

বিশ্বব্যাংকের মতে সড়ক নির্মাণ অন্যতম দুর্নীতিগ্রস্ত শিল্প। বাংলাদেশে চার লেনের মহাসড়ক নির্মাণ ব্যয় ২১ থেকে ১০০ কোটি টাকা, যা প্রতিবেশী ভারতের ৯ গুণ এবং ইউরোপের দ্বিগুণ। প্রকল্প প্রণয়নের সময় উদ্দেশ্যমূলক ব্যয় ২৫ থেকে ৩০ শতাংশ বেশি ধরা হয়। এর মধ্যে ২০ শতাংশই কাদেরের জন্য নির্ধারিত ছিল। বাকি ১০ শতাংশ অন্যদের মধ্যে ভাগবাঁটোয়ারা হতো।

সরকারি ক্রয় আইন (পিপিএ) ২০০৬ এবং সরকারি বিধিমালা (পিপিআর) ২০০৮ অনুযায়ী, দরপত্রের মাধ্যমে ঠিকাদারদের কার্যাদেশ দেওয়া হয়। জালিয়াতির কারণে ৪৪টি প্রতিষ্ঠানকে গত জুলাই পর্যন্ত কালো তালিকাভুক্ত করে সওজ। কালো তালিকাভুক্তির প্রধান কারণ কমিশনের টাকা পরিশোধে গাফিলতি। কাদেরের কাছে কমিশনের টাকা ঠিকমতো না পৌঁছলেই কালো তালিকাভুক্ত হতো ওই প্রতিষ্ঠান।

কাদেরের মন্ত্রণালয়ে শীর্ষ ১০ ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান আওয়ামী লীগ আমলে ৬ হাজার ৫০৯টি কার্যাদেশ পেয়েছে, যার আর্থিক মূল্য ১৭ হাজার ৪৫০ কোটি টাকা। অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের অংশীদারিতে ৪০ হাজার ২৩২টি কার্যাদেশ পেয়েছে, যার আর্থিক মূল্য ৮৩ হাজার ১৭৮ কোটি টাকা। অভিযোগ রয়েছে, ওবায়দুল কাদের, তাঁর স্ত্রী, ভাই ও আত্মীয়রা সম্পৃক্ত ছিলেন প্রতিষ্ঠানগুলোর কার্যাদেশ পাওয়ায়। আওয়ামী লীগের প্রভাবশালীরাও ছিলেন কিছু ঠিকাদারের পেছনে।

ইজিপি প্রক্রিয়ায় ঠিকাদার প্রাক্কলিত দরের চেয়ে সর্বোচ্চ ১০ এবং সর্বনিম্ন ১০ শতাংশ দর দিতে পারেন। সওজ সূত্র জানিয়েছেন, কর্মকর্তা ঘুষের বিনিময়ে প্রাক্কলিত ব্যয় জানিয়ে দেওয়ায় দরপত্র জমা দেওয়া ঠিকাদারের মধ্যে সর্বনিম্ন দর প্রায় ক্ষেত্রেই সমান হয়। এ ক্ষেত্রে কার্যাদেশ দেওয়া হয় ‘পাস্ট পারফরম্যান্স ম্যাট্রিক্স’ পদ্ধতিতে। ৩০০ নম্বরের এ মূল্যায়ন পদ্ধতিতে ১৪০ নম্বর আগের পাঁচ বছরে সম্পাদিত কাজের সংখ্যার জন্য। ১০০ নম্বর পাঁচ বছরে সম্পাদিত কাজের আর্থিক মূল্যের জন্য। ঠিকাদারদের চলমান কাজের আর্থিক মূল্যের জন্য ৬০ নম্বর রয়েছে। এভাবেই মন্ত্রণালয়ে একটি কমিশন সিন্ডিকেট তৈরি করেন ওবায়দুল কাদের। যেখানে তাঁর সঙ্গে সমঝোতা ছাড়া কারও কোনো কাজ প্রাপ্তির সুযোগ ছিল না।

দুর্নীতির জন্য ঠিকাদারদের চাপে কাদের হাওরসহ জলাভূমি, কৃষিজমি অধিগ্রহণে সুনির্দিষ্ট নিয়ম লঙ্ঘন করে হাওরে সড়ক নির্মাণ করেছেন। ওইসব সড়কে ২৬ হাজার গাড়ি চলার পূর্বাভাস দেওয়া হলেও কিছু অটোরিকশা এবং মোটরসাইকেল ছাড়া কোনো যানবাহন চলতে দেখা যায়নি আজ পর্যন্ত।

প্রকল্পকে আর্থিকভাবে লাভজনক দেখিয়ে অনুমোদনের জন্য অতিরঞ্জিত তথ্যে ভরা সমীক্ষার অভিযোগ উঠেছে। প্রকল্প প্রস্তাব প্রণয়ন (ডিপিপি) ও মূল্যায়ন পর্যায়ে অনিয়ম-দুর্নীতি হয়। ‘ফরমায়েশি’ সম্ভাব্যতা যাচাই প্রতিবেদন প্রণয়ন করে তা ডিপিপির সঙ্গে জমা দেওয়া হয়। মাত্র ২৪ ঘণ্টায় ডিপিপি প্রণয়নের নজির রয়েছে। প্রকল্পের নিয়ন্ত্রণ নিজের হাতে রাখতে সওজের বিভিন্ন পর্যায়ের কার্যালয়প্রধান নিজে ডিপিপি করেন। কখনো কখনো পরিকল্পনা কমিশনে খুব দ্রুততার সঙ্গে ডিপিপি মূল্যায়নের চাপ আসে। কিছু ক্ষেত্রে পরিকল্পনা কমিশনের প্রকল্প অনুমোদন সভায় ডিপিপির ওপর মন্তব্য ও পর্যবেক্ষণ জানার জন্য সওজ অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা কর্মচারীদের ২ থেকে ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত ঘুষ দেন। প্রকল্প অনুমোদন করাতে পরিবেশগত প্রভাব মূল্যায়ন (ইএআই) প্রতিবেদন যেভাবে প্রয়োজন, টাকার বিনিময়ে সেভাবেই করা হতো। কারণ কাদের ছিলেন সরকারের দ্বিতীয় ক্ষমতাধর ব্যক্তি। তাঁর মন্ত্রণালয়ের কাজ আটকে রাখবে সাধ্য কার?

ডিপিপি প্রণয়নের সময়ই অনিয়ম-দুর্নীতির জন্য ২৫-৩০ শতাংশ বাড়তি ব্যয় প্রাক্কলন করা হতো। সওজের স্থানীয় দপ্তর ডিপিপি তৈরির সময় ওবায়দুল কাদের ও অন্যদের ‘লাভের’ অংশ নিশ্চিত করে রাখেন। অনিয়ম-দুর্নীতি শুরুই হয় ডিপিপি থেকে।

ঠিকাদারি কাজ কে পাবে, তা ডিপিপি তৈরির সময়ই নির্ধারিত হয়ে যেত।

ডিপিপিতে কোনো কোনো কাজ অতিরিক্ত হিসেবে ধরে রাখা হয়, যা করতে হবে না; কোন খাতে কত টাকা বাঁচানো যাবে; প্রকৌশলী ও ঠিকাদার আগেই জানেন। আবার প্রকল্পে স্যালভেজ থাকলে তার প্রকৃত পরিমাণ ও অর্থমূল্য এ দুজনই জানেন। প্রকল্পের অঙ্গভিত্তিক ব্যয় কত ধরতে হবে, তা প্রকৌশলী ও ঠিকাদাররা বসে ঠিক করতেন।

প্রকল্প পরিচালক নিয়োগেও অনিয়ম-দুর্নীতি হতো। কাদেরের পছন্দের বাইরে কাউকে প্রকল্প পরিচালক করা হতো না। সওজ অধিদপ্তরের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাকে সর্বোচ্চ ১২টি পর্যন্ত প্রকল্পের পরিচালক হিসেবে পদায়নের দৃষ্টান্ত ছিল। কারণ কাদেরের কমিশন ঠিকঠাক বুঝে নিতে সিদ্ধহস্ত। এভাবেই সড়ক ও সেতু বিভাগকে কাদের বানিয়েছিলেন ‘কমিশন মন্ত্রণালয়’।

এই বিভাগের আরও খবর
তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম
তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম
আমার দুই পায়ে ছয় রাউন্ড গুলি করে পুলিশ
আমার দুই পায়ে ছয় রাউন্ড গুলি করে পুলিশ
পলাতকরা প্রার্থী নন থাকছে ‘না’ ভোট
পলাতকরা প্রার্থী নন থাকছে ‘না’ ভোট
নির্বাচন কমিশনে ৩৬ দফা প্রস্তাব বিএনপির
নির্বাচন কমিশনে ৩৬ দফা প্রস্তাব বিএনপির
নীতিরও আমূল পরিবর্তন দরকার
নীতিরও আমূল পরিবর্তন দরকার
বাংলাদেশে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন প্রয়োজন
বাংলাদেশে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন প্রয়োজন
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি
এনসিপি থেকে পদত্যাগ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
এনসিপি থেকে পদত্যাগ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
নির্বাচন পেছানোর চেষ্টা করছে কোনো কোনো দল
নির্বাচন পেছানোর চেষ্টা করছে কোনো কোনো দল
ডিসেম্বরে ঢাকায় আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ডিসেম্বরে ঢাকায় আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
সর্বশেষ খবর
বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না
বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না

১০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শপথ নিলেন চাকসুর বিজয়ীরা
শপথ নিলেন চাকসুর বিজয়ীরা

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফের বেড়েছে বিশ্ববাজারে সোনার দাম
ফের বেড়েছে বিশ্ববাজারে সোনার দাম

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ী সংস্কারে মিলল শতবর্ষের লোহার কড়াই, স্থানীয়দের কৌতূহল
রাজবাড়ী সংস্কারে মিলল শতবর্ষের লোহার কড়াই, স্থানীয়দের কৌতূহল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলামোটরে ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার চাকরিপ্রত্যাশীদের সড়ক অবরোধ
বাংলামোটরে ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার চাকরিপ্রত্যাশীদের সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাবির নিয়োগে অনিয়ম, সুষ্ঠু তদন্তের দাবিতে অনশন
রাবির নিয়োগে অনিয়ম, সুষ্ঠু তদন্তের দাবিতে অনশন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরির প্রলোভনে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিতেন এই শিক্ষক
চাকরির প্রলোভনে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিতেন এই শিক্ষক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অগ্নিনিরাপত্তা পরিদর্শন সপ্তাহ পালনের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
অগ্নিনিরাপত্তা পরিদর্শন সপ্তাহ পালনের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিখোঁজ অটোচালকের মরদেহ উদ্ধার, চাওয়া হয়েছিল মুক্তিপণ
নিখোঁজ অটোচালকের মরদেহ উদ্ধার, চাওয়া হয়েছিল মুক্তিপণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল
এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ১৩
মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ১৩

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত
৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘১৭ বছর মারধর ও ১৫ মামলা খেয়েছি, তবুও দল ছাড়িনি’
‘১৭ বছর মারধর ও ১৫ মামলা খেয়েছি, তবুও দল ছাড়িনি’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উষ্ণায়নে বিপাকে ক্রিল, হুমকিতে সমুদ্রের খাদ্যচক্র
উষ্ণায়নে বিপাকে ক্রিল, হুমকিতে সমুদ্রের খাদ্যচক্র

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দেশের দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দেশের দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসার বাংলাদেশ পর্ব বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দিলেন বেসিস প্রশাসক
নাসার বাংলাদেশ পর্ব বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দিলেন বেসিস প্রশাসক

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আখাউড়ায় ছুরিকাঘাতে যুবকের মৃত্যু
আখাউড়ায় ছুরিকাঘাতে যুবকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪ শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪ শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সরাইলে গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার, স্বামী ও শ্বশুর পলাতক
সরাইলে গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার, স্বামী ও শ্বশুর পলাতক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে কার্বাইড বন্দুকের বিস্ফোরণে দৃষ্টিশক্তি হারাল ১৪ শিশু
ভারতে কার্বাইড বন্দুকের বিস্ফোরণে দৃষ্টিশক্তি হারাল ১৪ শিশু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী
সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ মাস পর সিরিজ জিতে দলের প্রশংসায় মিরাজ
১৯ মাস পর সিরিজ জিতে দলের প্রশংসায় মিরাজ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটিতে নতুন শিক্ষার্থীদের নিয়ে নবীনবরণ
সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটিতে নতুন শিক্ষার্থীদের নিয়ে নবীনবরণ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’
‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বালিয়াকান্দিতে বিএনপির কর্মী সম্মেলন
বালিয়াকান্দিতে বিএনপির কর্মী সম্মেলন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে ‘সুষ্ঠু নির্বাচনই সবচেয়ে বড় সংস্কার’ বিষয়ে তারুণ্যের ভাবনা বিতর্ক প্রতিযোগিতা
নোয়াখালীতে ‘সুষ্ঠু নির্বাচনই সবচেয়ে বড় সংস্কার’ বিষয়ে তারুণ্যের ভাবনা বিতর্ক প্রতিযোগিতা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে বিশ্বের বৃহত্তম গণতান্ত্রিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে : জার্মান রাষ্ট্রদূত
বাংলাদেশে বিশ্বের বৃহত্তম গণতান্ত্রিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে : জার্মান রাষ্ট্রদূত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৬ কর্মকর্তাকে রদবদল
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৬ কর্মকর্তাকে রদবদল

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘৩১ দফা জনগণের অধিকার ও সুশাসন প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকার’
‘৩১ দফা জনগণের অধিকার ও সুশাসন প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকার’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১ দফা দাবিতে আলেকান্দা সরকারি কলেজ শিক্ষার্থীদের আন্দোলন
১১ দফা দাবিতে আলেকান্দা সরকারি কলেজ শিক্ষার্থীদের আন্দোলন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি
রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?
ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ
চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু
গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস
করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?
ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?
দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি
কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার
মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী
আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ
ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু
যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের
বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর
হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু
জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী করদাতাদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর
প্রবাসী করদাতাদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসকে ‘বিরোধী দলের উস্কানি’ বলল নেতানিয়াহুর দল
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসকে ‘বিরোধী দলের উস্কানি’ বলল নেতানিয়াহুর দল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক
ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’
‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্রন্টলাইনে যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্পের প্রস্তাব ‘ভালো সমঝোতা’ : জেলেনস্কি
ফ্রন্টলাইনে যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্পের প্রস্তাব ‘ভালো সমঝোতা’ : জেলেনস্কি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সংসদে পশ্চিম তীর দখলের বিল পাস
ইসরায়েলের সংসদে পশ্চিম তীর দখলের বিল পাস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী
নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সিইসির সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
সিইসির সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
এনসিপি থেকে পদত্যাগ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
এনসিপি থেকে পদত্যাগ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা
বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা
হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচার শেষ আসছে রায়
বিচার শেষ আসছে রায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল
বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল

নগর জীবন

শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই
শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল
মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল

মাঠে ময়দানে

স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর
স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

অগ্নি ভালো
অগ্নি ভালো

সাহিত্য

একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ও রাজনীতির গতিপ্রকৃতি
নির্বাচন ও রাজনীতির গতিপ্রকৃতি

সম্পাদকীয়

লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন
লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

মানবিক বাংলাদেশ গড়তে ধানের শীষে ভোট দিন
মানবিক বাংলাদেশ গড়তে ধানের শীষে ভোট দিন

নগর জীবন

বাস্তবে তেমন কিছু না
বাস্তবে তেমন কিছু না

নগর জীবন

পোশাক খাতে অস্থিরতা
পোশাক খাতে অস্থিরতা

সম্পাদকীয়

রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়
রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

বিএনপি মহাসচিবের নাম ভাঙিয়ে প্রভাব বিস্তার দলীয় কার্যালয়ে অভিযোগ
বিএনপি মহাসচিবের নাম ভাঙিয়ে প্রভাব বিস্তার দলীয় কার্যালয়ে অভিযোগ

নগর জীবন

কালো দাগ রেখেই নতুন বাংলাদেশের পথ চলা
কালো দাগ রেখেই নতুন বাংলাদেশের পথ চলা

সম্পাদকীয়

ফেবারিটদের জয়ের রাত
ফেবারিটদের জয়ের রাত

মাঠে ময়দানে

অবিলম্বে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন করতে হবে
অবিলম্বে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন করতে হবে

নগর জীবন

২০ রেকর্ডে শেষ হলো জাতীয় সাঁতার
২০ রেকর্ডে শেষ হলো জাতীয় সাঁতার

মাঠে ময়দানে

কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস
কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস

মাঠে ময়দানে

শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন

সম্পাদকীয়

চাপে নতি স্বীকার নয়
চাপে নতি স্বীকার নয়

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি
বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

রাশিয়ার তেলে ট্রাম্পের নিষেধাজ্ঞা
রাশিয়ার তেলে ট্রাম্পের নিষেধাজ্ঞা

পূর্ব-পশ্চিম

একসঙ্গে প্রার্থনায় পোপ লিও ও রাজা চার্লস
একসঙ্গে প্রার্থনায় পোপ লিও ও রাজা চার্লস

পূর্ব-পশ্চিম

নিউজিল্যান্ডে লাখো মানুষ বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন
নিউজিল্যান্ডে লাখো মানুষ বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন

পূর্ব-পশ্চিম