শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৫ জুন, ২০২৫

রাষ্ট্রভাবনা

আর্য সারথী
প্রিন্ট ভার্সন
রাষ্ট্রভাবনা

রাষ্ট্র কেবল একটি বাহ্যিক প্রতিষ্ঠান নয়। যা আইন, বিচার ও বিভিন্ন বাহিনীর ওপর নির্ভর করে চলে। রাষ্ট্রের প্রকৃত রূপ নির্ধারিত হয় মানুষের চেতনা, নৈতিকতা ও পারস্পরিক সম্পর্কের ভিত্তিতে। রাষ্ট্র আমাদের সম্মিলিত মনোভাবের প্রতিবিম্ব। ব্যক্তি যদি অন্তরে পরিশুদ্ধ হয়, রাষ্ট্র এমনিতেই সুন্দর হয়ে যাবে। রাষ্ট্র কেবল নাগরিকদের নিয়ন্ত্রণ করার কাঠামো নয়। এতে রাষ্ট্রের সম্ভাবনা ও গুরুত্ব খর্ব হয়। বরং প্রজ্ঞাসম্পন্ন চিন্তাভাবনার সামষ্টিক রূপ হয়ে উঠতে পারে রাষ্ট্র। রাষ্ট্র কেবল সামাজিক চুক্তি নয়, এটি সত্তার জাগরণ। সামাজিকতার সর্বোচ্চ বিকাশ রাষ্ট্রেই সম্ভব। যেখানে সম্পর্ক প্রাণবন্ত থাকে সেখানে রাষ্ট্র টিকে থাকে। যেখানে সম্পর্ক মরে যায় সেখানে রাষ্ট্রও ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়। রাষ্ট্র কেবল কিছু কল বা প্রযুক্তি বা সমীকরণ দিয়ে চলে না। এটি চলে করুণা ও প্রজ্ঞার মাধ্যমে।

রাষ্ট্র যদি কেবল নিয়ম, আদেশ বা বাহ্যিক আইন হয়; তবে তা জীবন্ত নয়; এক ধরনের জড়ো মূর্তি মাত্র। রাষ্ট্রকে হতে হয় চৈতন্যের বহিঃপ্রকাশ। রাষ্ট্র গড়ে ওঠে ভিতরের আলো ও অন্ধকারের সংঘাতে। রাষ্ট্র এক জীবন্ত দেহ, যার হৃদয় হলো প্রজ্ঞা। আলোচনা, সহযোগিতা ও সমাজ গঠনই রাষ্ট্রের আসল কাজ। রাষ্ট্র ও ব্যক্তির সম্পর্ক অবিচ্ছেদ্য। রাষ্ট্র ও ব্যক্তিকে একে অপরের আয়না বলাটাও দূষণীয় নয়। এখানে ব্যক্তি নিজেকে বুঝে ওঠার সুযোগ পায় এবং সেই বোধ থেকে সমাজে দায়িত্বশীল হয়ে ওঠে। ব্যক্তি যদি আত্মিকভাবে দুর্বল ও পশ্চাৎপদ হয়, রাষ্ট্র হয়ে উঠবে উ™£ান্ত ও দমনমূলক। আমরা জনগোষ্ঠীর জায়গা থেকেও জিনিসটা বলতে পারি। রাষ্ট্র এমন এক আয়না যেখানে একটি জনগোষ্ঠীর অন্তর্জগৎ প্রতিফলিত হয়। যদি জনগোষ্ঠীর চিন্তাভাবনা কলুষিত হয় তবে রাষ্ট্র কলুষিত হবে। যদি জনগোষ্ঠীর অন্তর মুক্ত হয় তবে রাষ্ট্র উদার হবে। তাই রাষ্ট্র এক প্রতিচ্ছবি। জনগোষ্ঠী ব্যক্তি থেকে ভিন্ন নয়। তাই ব্যক্তির বিকাশ বাদ দিয়ে বিমূর্তভাবে জনগোষ্ঠীর বিকাশ অসম্ভব। বিকাশের পরিকল্পনা করতে হবে জনগোষ্ঠীর কথা মাথায় রেখে কিন্তু বাস্তবায়ন করতে হবে ব্যক্তির কথা মাথায় রেখে। যাই হোক রাষ্ট্রকে পরিবর্তনের জন্য প্রয়োজন ব্যক্তির আত্মজ্ঞান। রাষ্ট্রকে ধরা যেতে পারে, ‘ব্যক্তির সম্প্রসারিত অবয়ব’ হিসেবে। অর্থাৎ প্রত্যেক নাগরিকের চিন্তাচেতনা মিলিত হয়ে গঠন করে এক রাষ্ট্রসত্তা। রাষ্ট্র যেন এক দিগন্ত যেখানে সরলভাবে ব্যক্তি, সমাজ, সংসার, প্রজ্ঞা ও করুণা মিশে যেতে পারে। রাষ্ট্র যদি ধর্মহীন হয়, তবে তা আত্মাশূন্য। পক্ষান্তরে রাষ্ট্র যদি নির্দিষ্ট ধর্মমতে (রিলিজিয়ন) চলে, তবে তা আত্মঘাতী। ধর্ম বলতে বোঝা উচিত সত্য ও সনাতন (চিরন্তন) মার্গ, যা সব মত ও পথের ঊর্ধ্বে। এ মার্গ সত্তার বোধ ও করুণা ভাবকে জাগ্রত করে। রাষ্ট্রকে এই প্রকৃত ধর্মকে ধারণ করতে হবে, যা সব মত ও পথের ঊর্ধ্বে। না কোনো সম্প্রদায়ের ধর্মমত, না কোনো রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের মাধ্যমে ধর্মহীন হওয়া-এটাই রাষ্ট্রের অগ্রগতির পথ। রাষ্ট্রের প্রয়োজন অন্তর্জাগরণ ও ন্যায্যতা।

রাষ্ট্র কেবল নির্দিষ্ট ভূখণ্ড বা প্রশাসনিক অঞ্চল নয়-তা হলো মৃন্ময়ী মূর্তির অন্তরালে চিন্ময়ীর প্রকাশ। রাষ্ট্রে থাকতে হবে আত্মজিজ্ঞাসা, দায়িত্ব-কর্তব্য পালনের স্পৃহা ও নৈতিকতার পূর্ণাঙ্গ অনুশীলন। মানুষের অন্তরাত্মাকে জাগানো, সমাজে ন্যায়, সহানুভূতি ও মৈত্রীর বিস্তার এবং প্রজ্ঞা ও সাধনার পরিবেশ সৃষ্টি করা-এগুলো ছাড়া রাষ্ট্রের আলাদা কোনো কাজ নেই।

রাষ্ট্র যদি প্রজ্ঞাহীন হয় তবে তা দানব হয়ে ওঠে। এই সংকট সমাধান করতে হলে রাষ্ট্রকে শিক্ষানির্ভর চৈতন্যসমাজ। শিক্ষা মানে শুধু পঠন-পাঠন বা কাগজ সংগ্রহ করা নয় বরং নৈতিক বিকাশ, জগৎকে উপলব্ধির চর্চা এবং অন্তর্জাগরণ। শিক্ষায় থাকবে আত্মজ্ঞানের পথনির্দেশ, সমাজচেতনার বীজ, ভিন্নমতের প্রতি সহিষ্ণুতা এবং প্রকৃতির সঙ্গে সখ্য। রাষ্ট্র তখনই প্রকৃত শিক্ষা দিতে পারে যখন তা নিজেই এক শিক্ষাপ্রাপ্ত সত্তা হয়ে ওঠে।

রাষ্ট্রের কাঠামোকে কোনো কেন্দ্রীভূত শক্তিবলয় হিসেবে গড়ে তোলা যাবে না। রাষ্ট্রকে নির্দিষ্ট স্থানে রেখে দিলে চলবে না; ছড়িয়ে দিতে হবে সর্বত্র। প্রতিটি নাগরিক, প্রতিটি অঞ্চল ও প্রতিটি সম্প্রদায় বা গোষ্ঠী যেন রাষ্ট্রের অধিষ্ঠিত হয়। সর্বত্র রাষ্ট্রের শক্তি আবর্তিত হতে হবে। রাষ্ট্রের হৃৎস্পন্দন হবে আলোকিত ভাবনা বা মননশীলতা। রাষ্ট্রকাঠামোকে এমনভাবে সাজাতে হবে যেন কেন্দ্রে ও প্রান্তে থাকে সহযোগিতার মনোভাব ও সমন্বয়।

রাষ্ট্রের কাজ কেবল মানুষকে নিয়ে নয়। প্রাণিকুল, গাছপালা, নদী, পর্বত, সমুদ্র-এসব কিছুর প্রতি দায়িত্বশীলতা বজায় রাখাও রাষ্ট্রের কাজ। রাষ্ট্র প্রকৃতি থেকে আলাদা নয়। কিন্তু রাষ্ট্রের ভিত যদি প্রকৃতির সঙ্গে সম্পর্কহীন হয়, তবে রাষ্ট্র নিজেই নিজের ধ্বংসের পথ তৈরি করে রাখবে। তাই পরিবেশ রক্ষা, জীববৈচিত্র্যের সুরক্ষা এবং প্রকৃতির সঙ্গে সজীব সম্পর্ক-এসব কিছুই রাষ্ট্রচালনার অবিচ্ছেদ্য অংশ।

আগামী দিনে রাষ্ট্রের মাধ্যমে শুধু একটি নতুন শাসনব্যবস্থা তৈরি হবে এমন নয়; ঘটবে উন্নত, শান্তিপূর্ণ ও মানবিক যুগের সূচনা। রাষ্ট্র মানেই শাসনব্যবস্থা- এমন ধারণা আমাদের মনে গেঁথে গেছে। রাষ্ট্রকে কেবল একটি প্রশাসনিক কাঠামো, একটি সাংবিধানিক যন্ত্র অথবা ক্ষমতাবান প্রভু হিসেবে দেখা হয়েছে। কিন্তু এই ধারণা বদলাতে হবে। রাষ্ট্রের মধ্যে এক নতুন সভ্যতার সম্ভাবনা বা বীজ নিহিত। রাষ্ট্রচিন্তা কেবল বিভিন্ন রাজনৈতিক দল বা গোষ্ঠীর দর্শন নয়; বরং এক জ্যোতির্ময় ভবিষ্যতের দিশা। রাষ্ট্র হবে সভ্যতার এক সাধনক্ষেত্র। সেখানে প্রযুক্তি, বিজ্ঞান, অর্থনীতি- সব থাকবে; কিন্তু নিয়ন্ত্রিত হবে নৈতিকতা ও বোধের মাধ্যমে।

                লেখক : প্রাবন্ধিক ও গবেষক

এই বিভাগের আরও খবর
মব সন্ত্রাস
মব সন্ত্রাস
অবশেষে যুদ্ধবিরতি
অবশেষে যুদ্ধবিরতি
কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ
কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ
৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে
৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর
গায়েবি মামলা
গায়েবি মামলা
ইরানে হামলা
ইরানে হামলা
অন্যায়ের প্রতিবাদ না করার শাস্তি
অন্যায়ের প্রতিবাদ না করার শাস্তি
ফলমেলার সামাজিক প্রভাব
ফলমেলার সামাজিক প্রভাব
ইরানে হামলা : ভণ্ডামির প্রতিচ্ছবি
ইরানে হামলা : ভণ্ডামির প্রতিচ্ছবি
কুহরিছে নন্দনের পাখি
কুহরিছে নন্দনের পাখি
জীবনজুড়ে স্রষ্টার করুণার ছায়া
জীবনজুড়ে স্রষ্টার করুণার ছায়া
সর্বশেষ খবর
সবার মাথায় হাত, মালেকের বাজিমাত
সবার মাথায় হাত, মালেকের বাজিমাত

২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

শান্তিতে নোবেল পুরস্কারের জন্য ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব
শান্তিতে নোবেল পুরস্কারের জন্য ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব

১০ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

ইসরায়েল-ইরান ১২ দিনের যুদ্ধ কি সত্যিই শেষ? কে কী পেল এই সংঘাতে?
ইসরায়েল-ইরান ১২ দিনের যুদ্ধ কি সত্যিই শেষ? কে কী পেল এই সংঘাতে?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধ্বংস হয়নি ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্র
ধ্বংস হয়নি ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে দেশে ফিরতে ২৫০ বাংলাদেশির নিবন্ধন
ইরান থেকে দেশে ফিরতে ২৫০ বাংলাদেশির নিবন্ধন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচএসসি ঘিরে যান চলাচল নিয়ন্ত্রণে ডিএমপির নির্দেশনা
এইচএসসি ঘিরে যান চলাচল নিয়ন্ত্রণে ডিএমপির নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য
ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবিতে ফের ককটেল বিস্ফোরণ
ঢাবিতে ফের ককটেল বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গ্রাম আদালত বিষয়ে জনসচেতনতা বৃদ্ধিতে গাজীপুরে কর্মশালা অনুষ্ঠিত
গ্রাম আদালত বিষয়ে জনসচেতনতা বৃদ্ধিতে গাজীপুরে কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ জুন)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে ৬৫০টি করোনা পরীক্ষার কিট সরবরাহ
টাঙ্গাইলে ৬৫০টি করোনা পরীক্ষার কিট সরবরাহ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচিত সরকার না থাকাতেই মব জাস্টিস হচ্ছে
নির্বাচিত সরকার না থাকাতেই মব জাস্টিস হচ্ছে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সচেতনতা কার্যক্রম শেষ হতেই ফের সড়কের পাশে পার্কিং
সচেতনতা কার্যক্রম শেষ হতেই ফের সড়কের পাশে পার্কিং

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
টাঙ্গাইলে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসির নিবন্ধন চায় ১৪৭টি দল
ইসির নিবন্ধন চায় ১৪৭টি দল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড়ছে মন্দ ঋণ ও প্রভিশন ঘাটতি
বাড়ছে মন্দ ঋণ ও প্রভিশন ঘাটতি

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চাঁদপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে ৫ মাদক কারবারি গ্রেফতার
চাঁদপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে ৫ মাদক কারবারি গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইন প্রতারণায় বিদেশি হাত, গাজীপুরে চীনা নাগরিকসহ পাঁচজন ধরা
অনলাইন প্রতারণায় বিদেশি হাত, গাজীপুরে চীনা নাগরিকসহ পাঁচজন ধরা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুলাউড়ায় ৩০০ উপকারভোগী পেলেন গৃহস্থালি ও স্বাস্থ্যসামগ্রী
কুলাউড়ায় ৩০০ উপকারভোগী পেলেন গৃহস্থালি ও স্বাস্থ্যসামগ্রী

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আধুনিক দাপ্তরিক ব্যবস্থাপনায় দক্ষতা অর্জনের ওপর ডুয়েট উপাচার্যের গুরুত্বারোপ
আধুনিক দাপ্তরিক ব্যবস্থাপনায় দক্ষতা অর্জনের ওপর ডুয়েট উপাচার্যের গুরুত্বারোপ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নোয়াখালীতে ১১ মাদকসেবীকে কারাদণ্ড ও জরিমানা
নোয়াখালীতে ১১ মাদকসেবীকে কারাদণ্ড ও জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী স্বামীর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন স্ত্রী
প্রবাসী স্বামীর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন স্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন পরিবর্তন নিয়ে মিয়ানমার যাচ্ছে বাংলাদেশ
তিন পরিবর্তন নিয়ে মিয়ানমার যাচ্ছে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুয়াডাঙ্গায় ট্রেনের যাত্রাবিরতির দাবিতে রেলপথ অবরোধ
চুয়াডাঙ্গায় ট্রেনের যাত্রাবিরতির দাবিতে রেলপথ অবরোধ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে হত্যা মামলায় আটজনের যাবজ্জীবন
সিলেটে হত্যা মামলায় আটজনের যাবজ্জীবন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইংল্যান্ডের দীর্ঘদিনের অপেক্ষার অবসান ঘটালেন ডাকেট
ইংল্যান্ডের দীর্ঘদিনের অপেক্ষার অবসান ঘটালেন ডাকেট

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিরাজকে হুমকি মনে করছেন না ধনাঞ্জয়া
মিরাজকে হুমকি মনে করছেন না ধনাঞ্জয়া

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকে বালুর নিচ থেকে প্রায় ৩ কোটি টাকার ভারতীয় কসমেটিকস উদ্ধার
ট্রাকে বালুর নিচ থেকে প্রায় ৩ কোটি টাকার ভারতীয় কসমেটিকস উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাংলাদেশ অলিম্পিক এসোসিয়েশনের কার্যনির্বাহী কমিটির সভা
বাংলাদেশ অলিম্পিক এসোসিয়েশনের কার্যনির্বাহী কমিটির সভা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার পর রুদ্ধশ্বাস মধ্যরাতে যা যা ঘটলো
মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার পর রুদ্ধশ্বাস মধ্যরাতে যা যা ঘটলো

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেজ্জিল-২: যে ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের দুঃস্বপ্ন
সেজ্জিল-২: যে ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের দুঃস্বপ্ন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে ইরান
কাতারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার আগে সতর্ক করায় ইরানের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ ট্রাম্পের!
মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার আগে সতর্ক করায় ইরানের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ ট্রাম্পের!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির আগে ইসরায়েলে এক ঘণ্টায় ৬ দফা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের
যুদ্ধবিরতির আগে ইসরায়েলে এক ঘণ্টায় ৬ দফা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতি নিয়ে এবার মুখ খুলল চীন
ইরান-ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতি নিয়ে এবার মুখ খুলল চীন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ইসরায়েলকে কঠোর ভাষায় শাসালেন ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ইসরায়েলকে কঠোর ভাষায় শাসালেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা 'সম্পূর্ণ মিথ্যা', দাবি ইরানি সংবাদ সংস্থার
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা 'সম্পূর্ণ মিথ্যা', দাবি ইরানি সংবাদ সংস্থার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যে কাতারসহ যেসব দেশে মার্কিন সামরিক ঘাঁটি রয়েছে
মধ্যপ্রাচ্যে কাতারসহ যেসব দেশে মার্কিন সামরিক ঘাঁটি রয়েছে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে গাজাকেও অন্তর্ভুক্ত করার দাবি
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে গাজাকেও অন্তর্ভুক্ত করার দাবি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্পষ্ট অবস্থান নিয়েই ইরানকে সমর্থন করেছি : রাশিয়া
স্পষ্ট অবস্থান নিয়েই ইরানকে সমর্থন করেছি : রাশিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর ‘অত্যন্ত বিরক্ত’ ট্রাম্প
নেতানিয়াহুর ওপর ‘অত্যন্ত বিরক্ত’ ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ইরানের হামলার পর কমেছে তেলের দাম
মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ইরানের হামলার পর কমেছে তেলের দাম

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল: বিশ্লেষক
ইরানে লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল: বিশ্লেষক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করে যা বলল ইরানের সুপ্রিম কাউন্সিল
যুদ্ধ বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করে যা বলল ইরানের সুপ্রিম কাউন্সিল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জুলাই যোদ্ধারা আগামী মাস থেকে ভাতা পাবেন’
‘জুলাই যোদ্ধারা আগামী মাস থেকে ভাতা পাবেন’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ক্রমবর্ধমান আগ্রাসনই আঞ্চলিক সংকটের জন্য দায়ী: কাতার
ইসরায়েলের ক্রমবর্ধমান আগ্রাসনই আঞ্চলিক সংকটের জন্য দায়ী: কাতার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলে নিহত ৩, বহু আহত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলে নিহত ৩, বহু আহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের ৫৭ কলেজের নাম পরিবর্তন
দেশের ৫৭ কলেজের নাম পরিবর্তন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে আবারও তীব্র হামলার নির্দেশ ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ইরানে আবারও তীব্র হামলার নির্দেশ ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সহপাঠীকে ধর্ষণের পর ভিডিও : শাবিপ্রবির সেই ২ ছাত্রকে আজীবন বহিষ্কার
সহপাঠীকে ধর্ষণের পর ভিডিও : শাবিপ্রবির সেই ২ ছাত্রকে আজীবন বহিষ্কার

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঘাঁটিতে হামলার নিন্দা জানিয়ে জাতিসংঘকে কাতারের চিঠি, ইরানের রাষ্ট্রদূত তলব
ঘাঁটিতে হামলার নিন্দা জানিয়ে জাতিসংঘকে কাতারের চিঠি, ইরানের রাষ্ট্রদূত তলব

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণ মামলায় টিকটকার প্রিন্স মামুনের বিচার শুরু
ধর্ষণ মামলায় টিকটকার প্রিন্স মামুনের বিচার শুরু

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতিতে সম্মত : ডোনাল্ড ট্রাম্প
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতিতে সম্মত : ডোনাল্ড ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু কার্যক্রম ফের স্বাভাবিক করার প্রক্রিয়ায় ইরান
পরমাণু কার্যক্রম ফের স্বাভাবিক করার প্রক্রিয়ায় ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ফোনের পর নতুন হামলা থেকে বিরত নেতানিয়াহু: ইসরায়েল
ট্রাম্পের ফোনের পর নতুন হামলা থেকে বিরত নেতানিয়াহু: ইসরায়েল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার হাতে মুজিবের দ্বিতীয় মৃত্যু হয়েছে
হাসিনার হাতে মুজিবের দ্বিতীয় মৃত্যু হয়েছে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য
ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণার মধ্যে ইসরায়েলের হামলা তেহরানে
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণার মধ্যে ইসরায়েলের হামলা তেহরানে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈঠক চেয়ে ইরানকে জাতিসংঘ পরমাণু সংস্থার চিঠি
বৈঠক চেয়ে ইরানকে জাতিসংঘ পরমাণু সংস্থার চিঠি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর

সম্পাদকীয়

মনোনয়ন পেতে বিএনপিতে দৌড়ঝাঁপ
মনোনয়ন পেতে বিএনপিতে দৌড়ঝাঁপ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিরতির মাঝেও হামলা
যুদ্ধবিরতির মাঝেও হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

তিনি ঘুষ খান না কমিশন নেন
তিনি ঘুষ খান না কমিশন নেন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারকাদের আলোচিত-সমালোচিত বিয়ে
তারকাদের আলোচিত-সমালোচিত বিয়ে

শোবিজ

‘ইতিহাসের পাতায় আমার নাম লেখা থাকবে’
‘ইতিহাসের পাতায় আমার নাম লেখা থাকবে’

মাঠে ময়দানে

হাসিনাকে উৎখাতের সেই ঐক্য কোথায়
হাসিনাকে উৎখাতের সেই ঐক্য কোথায়

প্রথম পৃষ্ঠা

নগর ভবনে সংঘর্ষ ইশরাকপন্থিদের
নগর ভবনে সংঘর্ষ ইশরাকপন্থিদের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আকাশপথে শিডিউল বিপর্যয়
আকাশপথে শিডিউল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি
৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘর গুছিয়ে আনছে জামায়াত
ঘর গুছিয়ে আনছে জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

অধরাই থাকল কাউনিয়া পার্বতীপুর ডুয়েলগেজ
অধরাই থাকল কাউনিয়া পার্বতীপুর ডুয়েলগেজ

নগর জীবন

এমপি প্রার্থীর তালিকা করছেন বাম নেতারা
এমপি প্রার্থীর তালিকা করছেন বাম নেতারা

প্রথম পৃষ্ঠা

কচুর লতি চাষে তরুণ উদ্যোক্তাদের বাজিমাত
কচুর লতি চাষে তরুণ উদ্যোক্তাদের বাজিমাত

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমান্ত দিয়ে ৪৬ জনকে পুশইন করল বিএসএফ
সীমান্ত দিয়ে ৪৬ জনকে পুশইন করল বিএসএফ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজয় উৎসব ইরানজুড়ে
বিজয় উৎসব ইরানজুড়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে
৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে

সম্পাদকীয়

ইসরায়েল মাত্রা ছাড়িয়ে যাচ্ছে
ইসরায়েল মাত্রা ছাড়িয়ে যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফকির মজনু শাহর সেই প্রেমের আগুনে...
ফকির মজনু শাহর সেই প্রেমের আগুনে...

শোবিজ

রাষ্ট্রভাবনা
রাষ্ট্রভাবনা

সম্পাদকীয়

নকআউটে মেসির সামনে গুরু এনরিকে
নকআউটে মেসির সামনে গুরু এনরিকে

মাঠে ময়দানে

খানাখন্দে চলাচলের অনুপযোগী সড়ক
খানাখন্দে চলাচলের অনুপযোগী সড়ক

দেশগ্রাম

কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ
কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ

সম্পাদকীয়

কলম্বোয় আত্মবিশ্বাসী নাজমুল বাহিনী
কলম্বোয় আত্মবিশ্বাসী নাজমুল বাহিনী

মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কান অধিনায়কের পরিকল্পনায় মিরাজ
শ্রীলঙ্কান অধিনায়কের পরিকল্পনায় মিরাজ

মাঠে ময়দানে

সাবিনা ছাড়া এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
সাবিনা ছাড়া এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

রাহাত ফতেহ আলির তুমি আমার প্রেম পিয়াসা
রাহাত ফতেহ আলির তুমি আমার প্রেম পিয়াসা

শোবিজ

নতুন তারকা তৈরির স্বপ্ন রিচার্ড পাইবাসের
নতুন তারকা তৈরির স্বপ্ন রিচার্ড পাইবাসের

মাঠে ময়দানে