শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ৩১ আগস্ট, ২০২৫

নড়বড়ে সেতু ঘুমন্ত প্রশাসন

মীর আবদুল আলীম
প্রিন্ট ভার্সন
নড়বড়ে সেতু ঘুমন্ত প্রশাসন

সম্প্রতি একটি দৈনিক পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে : ‘ডেমরা-রূপগঞ্জ চনপাড়া নিষিদ্ধ সেতুতে ঝুঁকি নিলে যাত্রা নিরাপদ’ বাস্তবতা জানলে নিশ্চিত হেসে ফেলবেন- সেতুতে গাড়ি উঠলেই হেলেদুলে ওঠে, যেন আপনিই ভারসাম্য হারাবেন। যেখানে প্রতিটি পিলার প্রায় আলগা, রেলিং ভাঙা, রড বেরিয়ে গেছে। অথচ প্রশাসন নির্বিকার, চোখ বন্ধ করে বসে আছে। প্রতিদিন মানুষ পারাপার হচ্ছে ঝুঁকির মধ্যে সৃষ্টিকর্তার নাম জপে। এটি প্রশাসনের উদাসীনতা, দুর্নীতি ও অবহেলার এক জীবন্ত প্রতীক। যেখানে সংবাদপত্রের ‘দ্রুত সংস্কারের দাবি’ কেবল কাগজের পাতায় সীমাবদ্ধ। বাস্তবে মানুষ ঝুঁকির মধ্যে প্রতিদিন পারাপার হচ্ছে।

যদি একদিন এই সেতুটি হঠাৎ ভেঙে পড়ে, তবে কী হতে পারে তা অনুমান করা খুবই সহজ। অসংখ্য মানুষ প্রাণ হারাবে, গাড়ি ভর্তি যাত্রী ও পণ্য একসঙ্গে ধ্বংস হবে, কয়েক সেকেন্ডেই পরিণত হবে মর্মান্তিক দুর্ঘটনায়। এরপর শুরু হবে আমাদের পরিচিত দৃশ্য- একটি শক্তপোক্ত তদন্ত কমিটি গঠন হবে, সংবাদপত্রে ছবি ছাপা হবে, কয়েক দিন আলোচনা চলবে, তারপর ধীরে ধীরে বিষয়টি ভুলে যাবে মানুষ। কিন্তু যারা তাদের প্রিয়জন হারাবে, তাদের কাছে এই দুর্ঘটনা শুধু একটি খবর নয়, বরং জীবনের স্থায়ী ক্ষত। সেদিন শুধু কংক্রিট বা লোহার বিম ভাঙবে না, ভেঙে যাবে শতাধিক পরিবারের স্বপ্ন, ছোট ছোট শিশুর ভবিষ্যৎ, মানুষের আস্থা। প্রশাসনের উদাসীনতা ও দীর্ঘদিনের দুর্নীতির মাশুল শেষ পর্যন্ত দিতে হবে সাধারণ মানুষকে তাদের প্রাণ দিয়ে। মৃত্যুর আগে কোনো সতর্কতা নেই, কিন্তু মৃত্যুর পরে তদন্ত হয়, ফাইল তৈরি হয়, দায় এড়িয়ে যাওয়া হয়। আমাদের ‘উন্নয়ন’-এর মিথ্যাচার আসলে এখানেই- কাগজকলমে রিপোর্টে অগ্রগতি আছে, বাস্তবে মানুষ কেবল অনিশ্চিত মৃত্যুর ঝুঁকিতে বসবাস করছে।

চনপাড়া সেতু রূপগঞ্জ ও ডেমরার মানুষের দৈনন্দিন জীবনের মূল প্রাণরেখা। প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ এটি ব্যবহার করে। শিক্ষার্থী স্কুলে যাচ্ছে, শ্রমিক কাজে যাচ্ছেন, ব্যবসায়ী পণ্য নিয়ে ঢাকায় যাচ্ছেন। বিকল্প পথ দীর্ঘ, ব্যয়বহুল এবং সময়সাপেক্ষ। সেতু ছাড়া প্রতিদিনের যাতায়াত অনেকবার বিপর্যয়ে পড়তে পারে। সেতুটি বন্ধ হলে শুধু যাতায়াত নয়, স্থানীয় শিল্প, কৃষি, পণ্য পরিবহন সবই স্তব্ধ হয়ে যাবে। যানবাহন চলাচল সবই সেতুর ওপর নির্ভরশীল। ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে আস্তে চলতে গিয়ে সেতুর ওপরে যানজট লেগেই থাকে। সেতু ভাঙলে শুধু কয়েক মিনিটের দুর্ঘটনায় অসংখ্য জান যে ক্ষতি হবে তা নয়, পুরো অঞ্চলের অর্থনৈতিক চাকা থমকে যাবে। এখানেই বোঝা যায়, এই সেতু কেবল যোগাযোগ নয়, এটি জীবনের সঙ্গে যুক্ত অর্থনৈতিক ও সামাজিক রক্তপ্রবাহ। ব্যবসায়ীরা বলছেন, প্রতিদিন কয়েক ঘণ্টা সেতু বন্ধ থাকলেও মাসিক উৎপাদন ক্ষতি কোটি কোটি টাকা। স্থানীয় মানুষ জানে, ভাঙা সেতুতে পারাপার করা মানে অর্থ ও জীবন- দুটিরই ঝুঁকি। তবু এই সেতুতে মানুষ ঝুঁকি নিয়ে চলছে।

সম্প্রতি একটি দৈনিক পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশিত হয়েছেসেতুর পিলারের ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থা যেন মৃত্যু অপেক্ষা করছে শতবর্ষী বৃদ্ধের দাঁতের মতো। বালু নদের ওপর দাঁড়ানো চনপাড়া সেতুর চারটি গুরুত্বপূর্ণ পিলারের দুটি নৌযানের ধাক্কায় মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত। আরও দুটি বহু বছর ধরে আলগা অবস্থায় রয়েছে, পিলারের নিচের মাটি সরে গেছে। বর্ষার মৌসুমে নদের স্রোত আরও ভয়াবহ হয়ে ওঠে। স্থানীয়রা বলছে, ‘প্রতিদিন পারাপারের সময় মনে হয়, কোনো মুহূর্তেই সেতু ভেঙে যেতে পারে।’ এটি কেবল অবকাঠামোর সমস্যা নয়। এটি মানুষের জীবনের প্রতি প্রশাসনের উদাসীনতার নিখুঁত উদাহরণ।

প্রকাশিত সংবাদে জানা যায়, সেতুটি নব্বই দশকে নির্মিত। নির্মাণকালে নিম্নমানের রড ও কংক্রিট ব্যবহার করা হয়েছিল। পর্যাপ্ত তদারকি ছিল না। মাত্র ২৫-৩০ বছরে সেতু ভাঙনের মুখে। নির্মাণকাল থেকেই দুর্নীতি। আজ সাধারণ মানুষ সেই দুর্নীতির মাশুল দিচ্ছে। প্রতিদিন ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হচ্ছে। নির্মাণত্রুটি ও দুর্নীতি একসঙ্গে মিলে একটি ‘মৃত্যুর ফাঁদ’ তৈরি করেছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, সেতুর প্রকৌশলগত ত্রুটি প্রতিদিন ৫০-৬০ ভাগ ঝুঁকি বাড়াচ্ছে। প্রশাসন রিপোর্ট জমা দিয়ে সময় নষ্ট করছে। শ্রমিক, শিক্ষার্থী, ব্যবসায়ী, সবাই জানে ঝুঁকির কথা। একটি ভুল মুহূর্তে বিপর্যয়। মানুষ জেনে পারাপার করছে, মানসিক চাপ নিয়ে। আতঙ্ক দীর্ঘ মেয়াদে স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। এটি দৈনন্দিন জীবনের এক ধরনের জুয়া। স্থানীয়রা বলেন, ‘একদিন দুর্ঘটনা ঘটবেই, সেটিই আমাদের দৈনন্দিন চিন্তা।’ তবু প্রশাসন নিঃশব্দ কেন এই প্রশ্ন সবার।

স্থানীয়দের অভিজ্ঞতা, ভিডিও ফুটেজ ও রিপোর্ট সবই প্রমাণ দেয় যে ঝুঁকি দিনদিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। কিন্তু প্রশাসন এখনো বসে আছে। এই উদাসীনতা শুধু অবকাঠামোর নয়, মানুষের জীবনের ওপর চরম প্রভাব ফেলছে। উদাসীনতা মানুষের জীবনকে অমূল্য বলে বিবেচনা করে না। প্রতিদিন মানুষ ঝুঁকির মধ্যে চলাচল করছে, প্রশাসন অচল। নৌযান চলাচল, নদীর প্রবাহ, ট্রলার, গাড়ি সব মিলিয়ে পিলার ক্ষতিগ্রস্ত। প্রশাসন সমন্বয় করতে ব্যর্থ। ফলে সেতু যে কোনো মুহূর্তে ভেঙে যেতে পারে। প্রতিদিন নৌযান ও ট্রাকের সংঘাতের কারণে সেতুর অচল অংশ আরও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। স্থানীয় শিক্ষক মোতালেব মিয়া বলেন, ‘প্রশাসন শুধু একদিন বড় দুর্ঘটনা ঘটার জন্য অপেক্ষা করছে। আমরা লাশ হব কবে সেই অপেক্ষা’ মানুষ জানে, এক ভুলে সেতু ভেঙে যেতে পারে। পরিবার, সন্তান, জীবিকার ভরসা সব ঝুঁকিতে। স্থানীয়রা বলছে, ‘প্রতিদিন মনে হয় আমরা মৃত্যুর সঙ্গে খেলছি।’

যে কোনো শিল্পাঞ্চলের জন্য একটি সেতু কেবল যাতায়াতের মাধ্যম নয়, এটি আসলে অর্থনীতির মূল শিরা। প্রতিদিন হাজার হাজার ছোটবড় পরিবহন এই সেতুর ওপর নির্ভর করে পণ্য সরবরাহ করে থাকে। যদি এই সেতু ভেঙে যায় বা অচল হয়ে পড়ে, তবে শিল্পাঞ্চলের উৎপাদন ও বিতরণব্যবস্থায় ভয়াবহ ব্যাঘাত ঘটবে। সময়মতো কাঁচামাল কারখানায় পৌঁছাবে না, আবার প্রস্তুত পণ্য বাজারে যেতে না পারলে মজুত জমে উঠবে। এর ফলে একদিকে উৎপাদন ক্ষতিগ্রস্ত হবে, অন্যদিকে পরিবহন খরচ দ্বিগুণেরও বেশি বেড়ে যাবে, কারণ বিকল্প দীর্ঘ পথে গাড়ি চালাতে হবে। প্রতিদিনের এ ক্ষতি জমতে জমতে কয়েক কোটি টাকায় দাঁড়াবে, যা সরাসরি জাতীয় অর্থনীতিকে ধাক্কা দেবে।

বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে প্রতিশ্রুতির ভণ্ডামি নতুন কিছু নয়। প্রায় প্রতিটি নির্বাচনের আগে জনগণকে স্বপ্ন দেখানো হয়- ‘সেতু হবে, রাস্তা হবে, উন্নয়ন হবে।’ কিন্তু নির্বাচন শেষ হলেই সেই প্রতিশ্রুতি যেন বাতাসে মিলিয়ে যায়। সেতু সংস্কার বা নির্মাণের প্রতিশ্রুতিও তার ব্যতিক্রম নয়। ভোট চাওয়ার সময় প্রার্থীরা এই সেতুর ছবি নিয়ে প্রচারণা চালান, জনসভায় দাঁড়িয়ে আশ্বাস দেন ‘কিছুদিনের মধ্যেই কাজ শুরু হবে।’ কিন্তু বাস্তবে দেখা যায়, বছর ঘুরে যায়, অথচ কাজ শুরু হয় না। জনগণের চোখে এটা স্পষ্ট হয়ে উঠেছে যে রাজনীতি শুধু প্রচারণার ছবি আর পোস্টারে আটকে থাকে, মানুষের জীবন আর প্রয়োজনীয়তা পড়ে থাকে দ্বিতীয় সারিতে। এই উদাসীনতা শুধু হতাশাই বাড়াচ্ছে না, নাগরিকদের মধ্যে একধরনের ক্ষোভও জমাচ্ছে। মানুষ ভাবছে, প্রতিবার ভোটের আগে ব্যবহার করা হয়, কিন্তু ভোট হয়ে গেলে আর মনে রাখা হয় না। প্রশাসনের দায়িত্বশীল মহলও বিষয়টিকে গুরুত্ব দিয়ে দেখছে না। ফলে প্রতিদিন হাজারো মানুষ ঝুঁকি নিয়ে ওই সেতু পার হচ্ছে, অথচ কোনো স্থায়ী সমাধান নেই। সরকারের অমনোযোগী ভূমিকা আসলে প্রতিটি নাগরিকের ওপর চাপিয়ে দিচ্ছে এক অদৃশ্য শাস্তি ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করা, অতিরিক্ত খরচ বহন করা এবং অনিশ্চয়তার সঙ্গে জীবনযাপন করা। রাজনৈতিক প্রতিশ্রুতির এই ভণ্ডামি দীর্ঘদিন চলতে থাকলে মানুষের আস্থা পুরোপুরি ভেঙে পড়বে, আর তার পরিণতি হবে ভয়াবহ।

উন্নত দেশগুলোতে যখনই কোনো সেতুতে ফাটল বা ত্রুটি দেখা দেয়, তখন প্রশাসন সঙ্গে সঙ্গে জরুরি পদক্ষেপ গ্রহণ করে। বিশেষজ্ঞ দল এসে পরিস্থিতি পরীক্ষা করে, প্রয়োজনে সেতু পুরোপুরি বন্ধ করে দেয়, যাতে একটি প্রাণও ঝুঁকির মধ্যে না পড়ে। সেতুর নিচ দিয়ে যানবাহন চলাচল বন্ধ করে বিকল্প রুট খুলে দেওয়া হয়, আর কয়েক দিনের মধ্যেই সংস্কারকাজ শুরু হয়। কারণ তাদের কাছে মানুষের জীবন অমূল্য, আর যে কোনো অবকাঠামো কেবল মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্যই বিদ্যমান। কিন্তু আমাদের দেশের চিত্র সম্পূর্ণ ভিন্ন। এখানে প্রথমে ‘ফাটল ধরা পড়েছে’ বলে একটি রিপোর্ট জমা হয়, তারপর হয় একের পর এক মিটিং, অথচ কার্যকর কোনো ব্যবস্থা দেখা যায় না। প্রশাসনের এই দীর্ঘসূত্রতা আসলে জীবনকে তুচ্ছ করে দেখার দৃষ্টিভঙ্গি প্রকাশ করে।

পরিশেষে বলতে হয়, চনপাড়া সেতুটি শুধু একটি অবকাঠামো নয়, বরং আমাদের দেশের প্রশাসনিক বাস্তবতার প্রতিচ্ছবি। এখানে মানুষের জীবন নয়, বরং কাগজ ও ফাইলের অগ্রাধিকার বেশি। সেতুটি প্রতিদিন হাজারো মানুষকে ঝুঁঁকি নিতে বাধ্য করছে, অথচ কোনো স্থায়ী সমাধান নেই। মৃত্যুর আগে কোনো সতর্কতা নেই, মৃত্যুর পরে হয় তদন্ত এটাই আমাদের দুর্ভাগ্য। আমরা প্রায়ই উন্নয়নের গল্প শুনি- বড় বড় বাজেট, বিশাল প্রকল্প, বিদেশি ঋণের চমক। কিন্তু বাস্তবে এসব উন্নয়ন মানুষের জীবনকে নিরাপদ করছে না। চনপাড়া সেতু আমাদের চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিচ্ছে যে ‘উন্নয়ন’ শুধু কাগজকলমে সীমাবদ্ধ, মাঠপর্যায়ে মানুষ রয়ে যাচ্ছে ভয়াবহ ঝুঁকির মধ্যে। এটি কেবল একটি সেতুর সংকট নয়, বরং গোটা প্রশাসনিক ব্যবস্থার দুর্বলতার নগ্ন প্রমাণ।

লেখক : কলামিস্ট

www.mirabdulalim.com

এই বিভাগের আরও খবর
আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার আমল
আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার আমল
চট্টগ্রাম বন্দরে অচলাবস্থা
চট্টগ্রাম বন্দরে অচলাবস্থা
একের পর এক আগুন
একের পর এক আগুন
আগুন : দুর্ঘটনা না অন্তর্ঘাত
আগুন : দুর্ঘটনা না অন্তর্ঘাত
প্রয়োজন অর্থনীতিবান্ধব রাজনীতি
প্রয়োজন অর্থনীতিবান্ধব রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
জলবায়ু দারিদ্র্য
জলবায়ু দারিদ্র্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
মানবতন্ত্রী সালাহ্উদ্দীন আহমদ
মানবতন্ত্রী সালাহ্উদ্দীন আহমদ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
নাদির শাহর প্রমোদবালা ও আমাদের দেশপ্রেম
নাদির শাহর প্রমোদবালা ও আমাদের দেশপ্রেম
সর্বশেষ খবর
নাটোরে আগুনে বসতবাড়ি পুড়ে ছাই
নাটোরে আগুনে বসতবাড়ি পুড়ে ছাই

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে পরিসংখ্যান দিবস পালিত
খাগড়াছড়িতে পরিসংখ্যান দিবস পালিত

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার
প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার

২ মিনিট আগে | জাতীয়

ফের ‍খুলে দেওয়া হচ্ছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান সীমান্ত
ফের ‍খুলে দেওয়া হচ্ছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান সীমান্ত

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোংলা সরকারি কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি সাব্বির, সম্পাদক শামীম
মোংলা সরকারি কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি সাব্বির, সম্পাদক শামীম

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরের উইকেটকে অজুহাত হিসেবে দাঁড় করাতে চান পিয়েরে
মিরপুরের উইকেটকে অজুহাত হিসেবে দাঁড় করাতে চান পিয়েরে

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার
জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

শেবাচিমে আধুনিক সিসিইউ উদ্বোধন
শেবাচিমে আধুনিক সিসিইউ উদ্বোধন

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিয়ের পর প্রথম প্রকাশ্যে সেলেনা-বেনি ব্ল্যাঙ্কো
বিয়ের পর প্রথম প্রকাশ্যে সেলেনা-বেনি ব্ল্যাঙ্কো

১৯ মিনিট আগে | শোবিজ

স্বাধীন দেশে আমরা ছিলাম পরাধীন: ফয়জুল করীম
স্বাধীন দেশে আমরা ছিলাম পরাধীন: ফয়জুল করীম

২১ মিনিট আগে | রাজনীতি

রবির এলিট সদস্যরা এপক্সের পণ্যে ছাড় পাবে
রবির এলিট সদস্যরা এপক্সের পণ্যে ছাড় পাবে

২৬ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

এ কে আজাদকে গ্রেফতারের দাবিতে ফরিদপুরে বিক্ষোভ মিছিল
এ কে আজাদকে গ্রেফতারের দাবিতে ফরিদপুরে বিক্ষোভ মিছিল

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুম-ডুয়োলিঙ্গো-স্ন্যাপচ্যাটসহ এক হাজারের বেশি অ্যাপের সেবা বিঘ্নিত
জুম-ডুয়োলিঙ্গো-স্ন্যাপচ্যাটসহ এক হাজারের বেশি অ্যাপের সেবা বিঘ্নিত

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যারিবীয়দের হোয়াইটওয়াশ করবে বাংলাদেশ, বিশ্বাস মুশতাকের
ক্যারিবীয়দের হোয়াইটওয়াশ করবে বাংলাদেশ, বিশ্বাস মুশতাকের

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তৃতীয় এশিয়ান ইয়ুথ গেমসে যাচ্ছেন সামির
তৃতীয় এশিয়ান ইয়ুথ গেমসে যাচ্ছেন সামির

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তান কেন ডুরান্ড লাইন মানে  না?
আফগানিস্তান কেন ডুরান্ড লাইন মানে না?

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

সীমান্ত অতিক্রম, উত্তর কোরীয় সৈন্যকে আটক সিউলের
সীমান্ত অতিক্রম, উত্তর কোরীয় সৈন্যকে আটক সিউলের

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

জুবায়েদ হত্যার প্রতিবাদে দিনাজপুর সরকারি কলেজ ছাত্রদলের বিক্ষোভ
জুবায়েদ হত্যার প্রতিবাদে দিনাজপুর সরকারি কলেজ ছাত্রদলের বিক্ষোভ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেতানিয়াহু কানাডায় পা রাখলে গ্রেপ্তার করা হবে: মার্ক কার্নি
নেতানিয়াহু কানাডায় পা রাখলে গ্রেপ্তার করা হবে: মার্ক কার্নি

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি ছাত্র অধিকার পরিষদের সভাপতি সাদমান, সম্পাদক মাহতাপ
ঢাবি ছাত্র অধিকার পরিষদের সভাপতি সাদমান, সম্পাদক মাহতাপ

৫৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অস্ট্রেলিয়ার বিমানকে ধাওয়া দিল চীনা যুদ্ধবিমান
অস্ট্রেলিয়ার বিমানকে ধাওয়া দিল চীনা যুদ্ধবিমান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীর হাত-পায়ের রগ কাটা মরদেহ উদ্ধার
চট্টগ্রামে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীর হাত-পায়ের রগ কাটা মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অগ্নিকাণ্ড-বিশৃঙ্খলা ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে কোনো বাধা হবে না : রিজভী
অগ্নিকাণ্ড-বিশৃঙ্খলা ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে কোনো বাধা হবে না : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে ইয়েমেনের কড়া হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলকে ইয়েমেনের কড়া হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যানজট নিরসনে ৩ দফা নির্দেশনা এসএমপির
যানজট নিরসনে ৩ দফা নির্দেশনা এসএমপির

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বৃষ্টি-লঘুচাপ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি-লঘুচাপ নিয়ে নতুন বার্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোংলায় মুক্তিযুদ্ধের বিদেশি বন্ধু ফাদার রিগনের ৮ম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
মোংলায় মুক্তিযুদ্ধের বিদেশি বন্ধু ফাদার রিগনের ৮ম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদাপেস্টে ট্রাম্প-পুতিন সম্ভাব্য বৈঠক: আমন্ত্রণ পেলে যাবেন জেলেনস্কি
বুদাপেস্টে ট্রাম্প-পুতিন সম্ভাব্য বৈঠক: আমন্ত্রণ পেলে যাবেন জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল

২২ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো
আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ
বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার
পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি
রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত
যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান
যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড
রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?
নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল
সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান
মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...
কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!
পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির
স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?
হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা
জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী
ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস
বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা
ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ
সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ
সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হংকংয়ে সমুদ্রে ছিটকে পড়ল কার্গো প্লেন, নিহত ২
হংকংয়ে সমুদ্রে ছিটকে পড়ল কার্গো প্লেন, নিহত ২

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেবরের ছেলের সাথে ‘ব্রেকআপ’, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা
দেবরের ছেলের সাথে ‘ব্রেকআপ’, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে

প্রথম পৃষ্ঠা

কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি

সম্পাদকীয়

স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন
স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন

শোবিজ

ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত
ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান
প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান

প্রাণের ক্যাম্পাস

ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা
ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা

শোবিজ

কে এই বীরা বেদী
কে এই বীরা বেদী

শোবিজ

অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা
অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম
পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম

নগর জীবন

বিএনপিতে ছয়, অন্য দলের একক প্রার্থীর প্রচার
বিএনপিতে ছয়, অন্য দলের একক প্রার্থীর প্রচার

নগর জীবন

তলানিতে পাসপোর্টের মান
তলানিতে পাসপোর্টের মান

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া
কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ শুভ দীপাবলি
আজ শুভ দীপাবলি

পেছনের পৃষ্ঠা

সমনেই আটকে আছে বিচার
সমনেই আটকে আছে বিচার

পেছনের পৃষ্ঠা

খাবারের সন্ধানে এসে প্রাণ হারাচ্ছে অতিথি পাখি
খাবারের সন্ধানে এসে প্রাণ হারাচ্ছে অতিথি পাখি

পেছনের পৃষ্ঠা

নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি
নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি

মাঠে ময়দানে

গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা
নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

সাবিলার নবযাত্রা
সাবিলার নবযাত্রা

শোবিজ

গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি
গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি

মাঠে ময়দানে

দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার
দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার

প্রাণের ক্যাম্পাস

পিআর আন্দোলন জামায়াতের প্রতারণা মন্তব্য নাহিদের
পিআর আন্দোলন জামায়াতের প্রতারণা মন্তব্য নাহিদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’
বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’

প্রাণের ক্যাম্পাস

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী মাঠে
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী মাঠে

নগর জীবন

আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ
আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ

শোবিজ

সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব
সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব

প্রাণের ক্যাম্পাস

মিরপুরের কালো উইকেট
মিরপুরের কালো উইকেট

মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা
দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা

প্রাণের ক্যাম্পাস