শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:২১, বৃহস্পতিবার, ১৯ নভেম্বর, ২০২০

ছবির খবর নেই, নেতৃত্ব নিয়েই ব্যস্ত

আমরাও সমিতিতে ছিলাম। ছবির কাজে এতটাই ব্যস্ত থাকতাম যে, সমিতি ছিল গৌণ। এখন সমিতি নিয়ে যতটা মনোযোগ দেখি, সিনেমা নিয়ে ততটা চোখে পড়ে না - ইলিয়াস কাঞ্চন
আলাউদ্দীন মাজিদ
অনলাইন ভার্সন
ছবির খবর নেই, নেতৃত্ব নিয়েই ব্যস্ত

‘চলচ্চিত্র জগতের দীর্ঘদিনের মন্দাবস্থার কথা বাদই দিলাম। করোনার কারণে গত মার্চ থেকে প্রায় সাত মাস সিনেমা হল বন্ধ ছিল। গত ১৬ অক্টোবর নতুন করে সিনেমা হল খোলার পর সিনেমা হল মালিকরা পড়েছেন চরম বিপাকে। ছবি আছে কিন্তু মুক্তি দিচ্ছেন না প্রযোজক। প্রযোজক সমিতির সর্বশেষ নির্বাচিত সভাপতি খোরশেদ আলম খসরু বলছেন, প্রযোজকরা ছবি মুক্তি দেবেন ঠিকই কিন্তু তার আগে প্রদর্শকদের ছবির অর্থ ফেরতের গ্যারান্টি দিতে হবে। প্রদর্শক সমিতির প্রধান উপদেষ্টা সুদীপ কুমার দাস এর জবাবে বলছেন, প্রযোজকদের কাছে বর্তমানে মুক্তি দেওয়ার মতো যেসব ছবি রয়েছে তার সবই যে মানসম্মত এবং ব্যবসা করবে সেই গ্যারান্টি কি তারা দিতে পারবেন? চলচ্চিত্রবোদ্ধারা সমিতিগুলোর এমন কাদা ছোড়াছুড়িতে চরম নাখোশ। তারা বলছেন, বঙ্গবন্ধুর হাতে গড়া এই শিল্পের অস্তিত্ব নিয়ে চলচ্চিত্রের মানুষের কোনো মাথাব্যথা নেই। তারা সবাই ব্যস্ত সমিতি আর নেতৃত্ব নিয়ে। এক সমিতি আরেক সমিতিকে কীভাবে ঘায়েল করবে সেটিই এখন কালচারে পরিণত হয়েছে। চলচ্চিত্রবোদ্ধাদের কথায় ছবি নির্মাণ বা মুক্তি চলচ্চিত্রকারদের কাছে এখন মুখ্য বিষয় নয়, তাদের প্রধান চিন্তা হলো কীভাবে সমিতির নেতা হওয়া যায়, নেতৃত্বে গিয়ে কতটা ফায়দা হাসিল করা যায়। একটি সমিতির এক কর্মকর্তা সমিতির সাইনবোর্ড ব্যবহার করে নানা আয়োজনের নামে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে বড় অঙ্কের চাঁদা তুলে বিদেশে পাড়ি দিয়েছেন বলেও প্রচার আছে। চলচ্চিত্রবোদ্ধারা বলছেন, চলচ্চিত্র নির্মাণ আর প্রদর্শনের জন্য সমিতির প্রয়োজন কতটা তা নিয়ে প্রশ্ন থেকেই যায়। কারণ পৃথিবীর কোনো দেশে, এমন কি পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতের মতো এত বড় একটি রাষ্ট্রেও সমিতির কোনো অস্তিত্ব নেই। ভারতজুড়ে চলচ্চিত্রের স্বার্থরক্ষায় রয়েছে একটি মাত্র সংগঠন। যার নাম ‘ইন্ডিয়ান মোশান পিকচার অ্যাসোসিয়েশন’ (ইমপা)। আর আমাদের মতো ছোট একটি দেশে রয়েছে চলচ্চিত্রের কম করে হলেও ২০টি সমিতি। এফডিসিতে প্রদর্শক সমিতি ছাড়া অন্য সব সমিতির অফিস রয়েছে। এগুলোর ভারে সংস্থাটি এখন জর্জরিত। সেখানে চলচ্চিত্রকাররা   গালগল্প, এক সমিতি অন্য সমিতির বিরুদ্ধে কাদা ছোড়াছুড়ি, একে অন্যকে বয়কট, পিকনিক, ইফতার পার্টিসহ নানা আয়োজনের নামে চাঁদা উত্তোলনের মতো স্বার্থ হাসিলের কাজে ব্যস্ত। এফডিসিতে এখন কোনো চলচ্চিত্র- সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে ‘কী কাজ করছেন’ এমন প্রশ্ন করা হলে জবাব পাওয়া যায়, ‘নারে ভাই, হাতে কোনো কাজ নেই, এখানে এসেছিলাম অমুক সমিতিতে যাওয়ার জন্য, সেখানে বসে একটু গল্প করব, সময় কাটাব, এই আর কি?’ এ কারণে এফডিসিকে এখন চলচ্চিত্রপাড়ার পরিবর্তে সমিতিপাড়া নামেই আখ্যায়িত করছেন অনেকে। অনেকের প্রশ্নÑ এফডিসি হলো কেপিআইভুক্ত এলাকা। কেপিআইভুক্ত এলাকায় কী করে সমিতি থাকতে পারে? সরকার এ ক্ষেত্রে নীরব কেন? সিনিয়র চলচ্চিত্রকাররা বলছেন, এফডিসিতে আসলে চলচ্চিত্র নিয়ে পড়াশোনা, গবেষণা আর চলচ্চিত্রের আলাপ- আলোচনার জন্য ‘স্টাডি রুম’ করা যায়, সমিতি নয়। আশির দশকে স্টাডি রুম করতেই পরিচালক, শিল্পী, প্রযোজকসহ অনেককে অনুমতি দেওয়া হয়। কিন্তু সেখানে স্টাডির কোনো নাম-গন্ধ নেই। দিব্যি ‘সমিতি’ নাম ব্যবহার করে নির্বাচনসহ অন্য সব কাজ করলেও সরকারের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় তা দেখেও না দেখার ভান করে আসছে। এফডিসিতে অফিস বানিয়ে বছরের পর বছর ঘর ভাড়াও বকেয়া রেখেছে বলে এফডিসি কর্তৃপক্ষের অভিযোগ রয়েছে। এফডিসি যে এখন চলচ্চিত্রের মানুষের কাছে শুধুই ‘সমিতিনির্ভর’ হয়ে পড়েছে তার প্রমাণ ফের মিলল সম্প্রতি। শিল্পী সমিতির সাধারণ সম্পাদক এবং প্রযোজক সমিতির সদস্য জায়েদ খানের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে সরকার প্রযোজক সমিতির বর্তমান কমিটির অবৈধভাবে ক্ষমতায় আসার প্রমাণ পেয়ে ১৬ নভেম্বর কমিটি বাতিল করে তাতে প্রশাসক নিয়োগ করে। এর আগে মামলা আর বৈধ-অবৈধের প্রশ্নে প্রায় সাড়ে সাত বছর ধরে চলচ্চিত্র প্রযোজক-পরিবেশক সমিতির নির্বাচিত কমিটির পরিবর্তে দায়িত্ব পালন করে প্রশাসক। গত জুলাই মাসে শিল্পী সমিতির সভাপতি মিশা সওদাগর ও সাধারণ সম্পাদক জায়েদ খানের বিরুদ্ধে সমিতির নিয়মনীতি লঙ্ঘনের অভিযোগ আনে প্রযোজক সমিতি। আর অক্টোবর মাসে এই দুজনকে বয়কট করে প্রযোজক সমিতিসহ চলচ্চিত্র- সংশ্লিষ্ট অন্য সমিতিগুলো। এর আগে প্রদর্শক সমিতির অক্টোবর মাসে অনুষ্ঠিত নির্বাচন নিয়ে বৈধতার প্রশ্ন তুলে সমিতির কয়েকজন সদস্য আইনের আশ্রয় নেয়। ফলে জানুয়ারিতে বাতিল হয়ে যায় প্রদর্শক সমিতির নির্বাচিত কমিটি। সরকার সেখানে নিয়োগ দেয় প্রশাসক। বাতিলকৃত কমিটির কর্মকর্তারা পরে আপিল করে আবার ফিরে আসেন ক্ষমতায়। এ অবস্থায় প্রদর্শকদের মধ্যেও তৈরি হয়েছে বিভাজন। সাবেক সভাপতি ইফতেখার নওশাদের সঙ্গে বর্তমান সভাপতি কাজী শোয়েব রশিদ, প্রধান উপষ্টো সুদীপ কুমার দাস, ভাইস প্রেসিডেন্ট মিয়া আলাউদ্দীনের মুখ দেখাদেখিও বন্ধ হয়ে গেছে। সমিতি নিয়ে অবৈধ নির্বাচন, মামলা, আপিল, প্রশাসক নিয়োগ, দ্বন্দ্ব, বয়কট গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে চলছে। এভাবেই ছবি নির্মাণ বা প্রদর্শনে নজর না দিয়ে নেতৃত্ব ও সমিতিসর্বস্ব হয়ে পড়ায় চলচ্চিত্রের অস্তিত্ব এখন বিপন্নের পথে। করোনাকালাীন বন্ধের পর ১৬ অক্টোবর ফের সিনেমা হল খুললেও প্রায় ৬ সপ্তাহ ধরে প্রযোজকরা নতুন ছবি মুক্তি দিচ্ছেন না। এতে আবারও বন্ধের হুমকিতে পড়েছে সিনেমা হল। সমিতি নিয়ে এর কর্মকর্তাদের বক্তব্য হলোÑ সমিতির কাজ চলচ্চিত্র নির্মাণ নয়, সদস্যদের স্বার্থ রক্ষা করা। এমন কথায় উদ্বেগ প্রকাশ করে সাধারণ সদস্যরা বলছেন, চলচ্চিত্র নির্মাণ আর প্রদর্শনই যদি না থাকে তাহলে সদস্যদের স্বার্থ কীভাবে সংরক্ষণ সম্ভব। ভিক্ষাবৃত্তি করে আর কত চলা যায়, এতে তো চলচ্চিত্রকারদের মান-সম্মান বজায় থাকে না।

এদিকে তিন বছরের চলচ্চিত্র মুক্তির হার যদি দেখা হয় তাতে নিম্নগামী চিত্রই পরিষ্কার হয়ে ওঠে। ২০১৭ সালে মুক্তি পায় ৫৬টি দেশীয় ছবি। ২০১৮ সালে এসে সেই সংখ্যা দাঁড়ায় ৩৫টিতে। ২০১৯ সালে মুক্তি পায় ৪৭টি দেশীয় ছবি। এর মধ্যে ব্যবসাসফল হয় একমাত্র শাকিব খান অভিনীত ও প্রযোজিত ছবি ‘পাসওয়ার্ড’। চলতি বছরের ১১ মাস অতিক্রম হতে চললেও এখন পর্যন্ত ১২টি ছবিও মুক্তি পায়নি। অথচ সত্তরের দশক থেকে মাসে সিনেমা নির্মাণের গড় সংখ্যা ছিল ৬০টিরও বেশি। চলচ্চিত্রশিল্পী সমিতির সাধারণ সম্পাদক জায়েদ খান বলেন, ‘সমিতির কাজ ছবি নির্মাণ করা নয়। সংগঠনের সদস্যদের স্বার্থরক্ষা ও সেবা দেওয়া। এর পরও শিল্পী সমিতি চলচ্চিত্রকে ঘুরে দাঁড়াতে কাজ করে যাচ্ছে। সব সংগঠনকে সঙ্গে নিয়ে শিল্পী সমিতি বাংলা ছবিকে বাঁচাতে কাজ করছে।’ চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতির সভাপতি মুশফিকুর রহমান গুলজারের কথায়, ‘দিন শেষে ছবি নির্মাণ করতে হবে, এটাই একমাত্র সত্যি। তবে এটা মানতে হবে, সমিতিগুলো নিজেদের স্বার্থরক্ষার জন্য তৈরি হয়েছে। চলচ্চিত্রের সংকট দূর করতে সমিতিগুলোর নিজ নিজ জায়গা থেকে চেষ্টা করতে হবে। সমিতির সদস্যরাই তো চলচ্চিত্রের অংশ।’ চলচ্চিত্র এডিটরস গিল্ডের সভাপতি আবু মুসা দেবু বলেন, ‘এই শিল্পের উন্নয়ন ঘটাতে সমিতিগুলো বরাবরই ভূমিকা রেখে যাচ্ছে। সমিতি না থাকলে শিল্পটি অনেক আগেই অস্তিত্বশূন্য হয়ে পড়ত।’  চলচ্চিত্রের খোঁজখবর রাখেন এমন অনেকে বলছেন, শিল্পীদের মূল কাজ অভিনয়টা কেন হচ্ছে না, তা নিয়ে ভাবনাচিন্তা করা। অভিনয়ের পরিসর কীভাবে আরও বাড়ানো যায়, তা নিয়ে শিল্পীদের মধ্যে আলোচনা হওয়া উচিত। বরেণ্য চলচ্চিত্র অভিনেত্রী ববিতার মতে, চলচ্চিত্র উন্নয়নের জন্য যে এফডিসি, সেখানে নেই চলচ্চিত্রের ব্যস্ততা। এফডিসিতে এত সমিতি, তাতে লাভ কী? চলচ্চিত্রই যদি না থাকে, এত সমিতি দিয়ে কী হবে? প্রখ্যাত অভিনেতা ও নির্মাতা ইলিয়াস কাঞ্চন বলেন, ‘ছবির কাজ নেই। তাই বেশির ভাগ শিল্পী সমিতি নিয়ে মেতে আছেন। দেশে এখন যে নগণ্য পরিমাণ সিনেমা তৈরি হচ্ছে, তাতে সব শিল্পী তো কাজ করতে পারছেন না। আমরাও সমিতিতে ছিলাম। ছবির কাজে এতটাই ব্যস্ত থাকতাম যে, সমিতি ছিল গৌণ। এখন নির্বাচনে যতটা মনোযোগ দেখি, সিনেমা নিয়ে ততটা ব্যস্ততা চোখে পড়ে না।’ ইলিয়াস কাঞ্চন আরও বলেন, ‘এমনও শুনেছি, নেতা হওয়ার জন্য লাখ লাখ টাকাও খরচ হয়। এই টাকা যদি সবাই মিলে একটি সিনেমার পেছনে বিনিয়োগ করতেন, তাতে সিনেমা- সংশ্লিষ্ট সবারই লাভ হতো।’ চলচ্চিত্রশিল্পী সমিতির সাবেক সভাপতি শাকিব খান বলেন, ‘সমিতি দিয়ে চলচ্চিত্রশিল্প টিকে থাকবে না। শিল্পীকে বাঁচতে হলে কিংবা চলচ্চিত্র ইন্ডাস্ট্রিকে টিকিয়ে রাখতে হলে ছবির কাজ নিয়ে ভাবতে হবে। মানসম্মত কাজ দিয়ে দর্শকের মন জয় করতে হবে।’ চিত্রনায়িকা চম্পা বলেন, ‘সবাইকে সিনেমার কাজে মনোযোগী হতে অনুরোধ করব। শিল্পী বাঁচে তাঁর শিল্পকর্ম দিয়ে। ছবিই যদি না হয়, এসব সমিতি দিয়ে কী হবে?’ শিল্পী সমিতির নির্বাহী কমিটির সাবেক সদস্য চিত্রনায়ক রিয়াজ মনে করছেন, সিনেমার কাজের চেয়ে সমিতি নিয়ে অনেক শিল্পী বেশি মেতে আছেন। তিনি বলেন, ‘শিল্পীদের প্রধান কাজ হচ্ছে সিনেমার কাজ করা। সমিতির ব্যাপারটা সেকেন্ডারি। সিনেমা কমে গেছে, অনেক শিল্পীর কাজও কমে গেছে, তাই শিল্পীদের অনেকে সমিতি নিয়ে অনেক বেশি সময় দিতে পারছেন। এটাকে ভালো বলব না খারাপ বলব, তা নিয়ে আমিও সন্দিহান।’ বেশির ভাগ সিনিয়র চলচ্চিত্রকার বলছেন, ‘এফডিসিতে কাজের চেয়ে সবাই সমিতি আর একে অপরের ওপর রেষারেষি নিয়েই ব্যস্ত। বলতে গেলে বলা যায়, কর্মশূন্য এফডিসিতে সবাই এখন ব্যস্ত সমিতি আর নেতৃত্ব নিয়ে। স্বাধীনতা লাভের পর এখানে কাজের পরিধি যত বেশি ছিল সমিতি তত কম ছিল। এখন হয়েছে উল্টো, ছবি কম সমিতি বেশি।’ প্রকৃত চিত্র আসলেই তাই, চলচ্চিত্র নির্মাণ না হলেও এফডিসিতে বাড়ছে সমিতির সংখ্যা। আগে ছিল ১৮ সংগঠন এবং তার নাম ছিল ‘চলচ্চিত্র পরিবার’। তা এখন বেড়ে দাঁড়িয়েছে প্রায় ২০টিতে।

এর নাম দেওয়া হয়েছে ‘চলচ্চিত্রশিল্পী অধিকার রক্ষা ফোরাম’।  চলচ্চিত্রবোদ্ধাদের বরাবরই প্রশ্ন ‘আসলেই কি এতে চলচ্চিত্র এবং শিল্পীদের অধিকার রক্ষা হচ্ছে?

এই বিভাগের আরও খবর
ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণাকারী থালাপতি বিজয়ের বিরুদ্ধে মামলা
ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণাকারী থালাপতি বিজয়ের বিরুদ্ধে মামলা
শাহিদের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন কারিনা
শাহিদের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন কারিনা
মেসির ৪০ মিনিটে কোটি, সুইফটের পারলেন না এক ঘণ্টায়ও
মেসির ৪০ মিনিটে কোটি, সুইফটের পারলেন না এক ঘণ্টায়ও
প্রতারণার অভিযোগে শাহরুখ-দীপিকার বিরুদ্ধে মামলা
প্রতারণার অভিযোগে শাহরুখ-দীপিকার বিরুদ্ধে মামলা
‘মান্নাত’কে টপকে যাবে রণবীর-আলিয়ার নতুন বাড়ি!
‘মান্নাত’কে টপকে যাবে রণবীর-আলিয়ার নতুন বাড়ি!
অপু বিশ্বাস জানালেন, ‘আমি বিবাহিত’ – তবে প্রকাশ্যে আনতে নারাজ
অপু বিশ্বাস জানালেন, ‘আমি বিবাহিত’ – তবে প্রকাশ্যে আনতে নারাজ
চতুর্থবার হাবিবের সঙ্গে কণ্ঠ দিলেন আতিয়া
চতুর্থবার হাবিবের সঙ্গে কণ্ঠ দিলেন আতিয়া
মাত্র ২০ মিনিটে ১৮ লাখ লাইক পেল সুইফট–কেলসের বাগ্‌দান পোস্ট
মাত্র ২০ মিনিটে ১৮ লাখ লাইক পেল সুইফট–কেলসের বাগ্‌দান পোস্ট
শ্রীদেবীর সম্পত্তির ভাগ চেয়ে চাপ প্রয়োগ, আদালতের দ্বারস্থ বনি কাপুর
শ্রীদেবীর সম্পত্তির ভাগ চেয়ে চাপ প্রয়োগ, আদালতের দ্বারস্থ বনি কাপুর
‘বলী’: এস্টার এওয়ার্ডে ইকবালের দুই মনোনয়ন
‘বলী’: এস্টার এওয়ার্ডে ইকবালের দুই মনোনয়ন
গানেও মন জয় করলেন 'সাইয়ারা' অভিনেত্রী অনীত
গানেও মন জয় করলেন 'সাইয়ারা' অভিনেত্রী অনীত
বিয়ের দিনেই বিয়ে ভেঙে যায় হেমা মালিনীর
বিয়ের দিনেই বিয়ে ভেঙে যায় হেমা মালিনীর
সর্বশেষ খবর
অবৈধভাবে প্রাণী সংগ্রহের অভিযোগ, তদন্তের মুখে আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানা ‘বনতারা’
অবৈধভাবে প্রাণী সংগ্রহের অভিযোগ, তদন্তের মুখে আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানা ‘বনতারা’

২১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় বহু-পক্ষীয় মাল্টি-স্টেকহোল্ডার মৎস্যজীবী কমিটি গঠন
কলাপাড়ায় বহু-পক্ষীয় মাল্টি-স্টেকহোল্ডার মৎস্যজীবী কমিটি গঠন

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে অভিভাবক সমাবেশ ও অর্ধবার্ষিক ফলাফল প্রকাশ
শ্রীপুরে অভিভাবক সমাবেশ ও অর্ধবার্ষিক ফলাফল প্রকাশ

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

শি জিনপিংয়ের আমন্ত্রণে চীন যাচ্ছেন কিম-পুতিনসহ ২৬ বিশ্বনেতা
শি জিনপিংয়ের আমন্ত্রণে চীন যাচ্ছেন কিম-পুতিনসহ ২৬ বিশ্বনেতা

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়িতে বিএনপি ও মহিলা দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ঘিরে প্রস্তুতি সভা
খাগড়াছড়িতে বিএনপি ও মহিলা দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ঘিরে প্রস্তুতি সভা

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

কীর্তনখোলা থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
কীর্তনখোলা থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীর প্রবীণ সংবাদপত্র এজেন্ট হেকমত উল্লাহ মারা গেছেন
রাজশাহীর প্রবীণ সংবাদপত্র এজেন্ট হেকমত উল্লাহ মারা গেছেন

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৪৩২
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৪৩২

১৪ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুষ্টিয়ায় প্রভাবশালীদের দেওয়াল ভাঙলো প্রশাসন, স্বস্তিতে ২৫ পরিবার
কুষ্টিয়ায় প্রভাবশালীদের দেওয়াল ভাঙলো প্রশাসন, স্বস্তিতে ২৫ পরিবার

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশকে হারানোর শতভাগ সুযোগ দেখছে নেদারল্যান্ডস: এডওয়ার্ডস
বাংলাদেশকে হারানোর শতভাগ সুযোগ দেখছে নেদারল্যান্ডস: এডওয়ার্ডস

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অপারেশন থিয়েটারে নার্সের টিকটক ভিডিও, ওটি সিলগালা
অপারেশন থিয়েটারে নার্সের টিকটক ভিডিও, ওটি সিলগালা

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় বিএনপির প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী ঘিরে ছয়দিনব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা
নওগাঁয় বিএনপির প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী ঘিরে ছয়দিনব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

চীন সফর শেষে দেশে ফিরলেন সেনাবাহিনী প্রধান
চীন সফর শেষে দেশে ফিরলেন সেনাবাহিনী প্রধান

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

তিন দফা দাবিতে শাবি শিক্ষার্থীদের ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন
তিন দফা দাবিতে শাবি শিক্ষার্থীদের ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় ৭ লাখ টাকা মূল্যের জালনোটসহ গ্রেপ্তার ১
বগুড়ায় ৭ লাখ টাকা মূল্যের জালনোটসহ গ্রেপ্তার ১

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৯৬ ভারী ট্রাক দিয়ে বিশ্বের সর্বোচ্চ সেতুর সক্ষমতা পরীক্ষা করল চীন
৯৬ ভারী ট্রাক দিয়ে বিশ্বের সর্বোচ্চ সেতুর সক্ষমতা পরীক্ষা করল চীন

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে প্রথম কার্যকরী এইডস টিকা তৈরি করছে রাশিয়া, দাবি রিপোর্টে
বিশ্বে প্রথম কার্যকরী এইডস টিকা তৈরি করছে রাশিয়া, দাবি রিপোর্টে

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্যালকের লাঠির আঘাতে ভগ্নিপতি নিহত
শ্যালকের লাঠির আঘাতে ভগ্নিপতি নিহত

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় খাল থেকে লাশ উদ্ধার
ভাঙ্গায় খাল থেকে লাশ উদ্ধার

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে ধর্ষণের পর শিশুকে হত্যার অভিযোগে আটক ১
ফেনীতে ধর্ষণের পর শিশুকে হত্যার অভিযোগে আটক ১

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনায় গোবিপ্রবি উপাচার্যের নিন্দা
প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনায় গোবিপ্রবি উপাচার্যের নিন্দা

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হামজা চৌধুরীর নতুন মাইলফলক
হামজা চৌধুরীর নতুন মাইলফলক

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপে যা আছে
জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপে যা আছে

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা, মনোনয়ন পেলেন যারা
জাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা, মনোনয়ন পেলেন যারা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার ধ্বংসাবশেষ সরাচ্ছে ইরান, দাবি রিপোর্টে
পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার ধ্বংসাবশেষ সরাচ্ছে ইরান, দাবি রিপোর্টে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্রিকেটকে বিকেন্দ্রীকরণের দিকেই নজর দিচ্ছে বিসিবি : বুলবুল
ক্রিকেটকে বিকেন্দ্রীকরণের দিকেই নজর দিচ্ছে বিসিবি : বুলবুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিউ সাউথ ওয়েলস বিএনপির ৩১ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা
নিউ সাউথ ওয়েলস বিএনপির ৩১ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

রোডম্যাপ প্রকাশ: রোজার আগে ভোট, ডিসেম্বরেই তফসিল
রোডম্যাপ প্রকাশ: রোজার আগে ভোট, ডিসেম্বরেই তফসিল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে প্রবৃদ্ধি কমেছে ৩.৯৭ শতাংশ
দেশে প্রবৃদ্ধি কমেছে ৩.৯৭ শতাংশ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

খাগড়াছড়িতে চাঞ্চল্যকর মা ও মেয়ে হত্যাকাণ্ডের রহস্য উন্মোচন; গ্রেফতার ১
খাগড়াছড়িতে চাঞ্চল্যকর মা ও মেয়ে হত্যাকাণ্ডের রহস্য উন্মোচন; গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের ছাড়া পানিতে বন্যা, বিস্ফোরণে বাঁধ উড়িয়ে দিলো পাকিস্তান (ভিডিও)
ভারতের ছাড়া পানিতে বন্যা, বিস্ফোরণে বাঁধ উড়িয়ে দিলো পাকিস্তান (ভিডিও)

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা হতে ২০০ কোটির চেক, সেই চিকিৎসকের কার্যালয়ে দুদকের অভিযান
উপদেষ্টা হতে ২০০ কোটির চেক, সেই চিকিৎসকের কার্যালয়ে দুদকের অভিযান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহিদের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন কারিনা
শাহিদের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন কারিনা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণাকারী থালাপতি বিজয়ের বিরুদ্ধে মামলা
ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণাকারী থালাপতি বিজয়ের বিরুদ্ধে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশের সব প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে বৃহস্পতিবার ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ঘোষণা
দেশের সব প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে বৃহস্পতিবার ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ঘোষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‌‘ইসরায়েলের বহুস্তরীয় ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ভেদ করেছে ইরান’
‌‘ইসরায়েলের বহুস্তরীয় ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ভেদ করেছে ইরান’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘মঞ্চ ৭১’র অনুষ্ঠানে উত্তেজনা, সাবেক মন্ত্রী লতিফ সিদ্দিকী আটক
‌‘মঞ্চ ৭১’র অনুষ্ঠানে উত্তেজনা, সাবেক মন্ত্রী লতিফ সিদ্দিকী আটক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসুর ভিপি প্রার্থী জালাল কারাগারে
ডাকসুর ভিপি প্রার্থী জালাল কারাগারে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোডম্যাপ প্রকাশ: রোজার আগে ভোট, ডিসেম্বরেই তফসিল
রোডম্যাপ প্রকাশ: রোজার আগে ভোট, ডিসেম্বরেই তফসিল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলুর সর্বনিম্ন দাম বেঁধে দিল সরকার
আলুর সর্বনিম্ন দাম বেঁধে দিল সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের শুল্ক এড়াতে আমিরাতে ব্যবসা সরাচ্ছেন ভারতীয়রা
ট্রাম্পের শুল্ক এড়াতে আমিরাতে ব্যবসা সরাচ্ছেন ভারতীয়রা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার মিত্রদের ওপর নিষেধাজ্ঞা চান অধিকাংশ মার্কিন নাগরিক
রাশিয়ার মিত্রদের ওপর নিষেধাজ্ঞা চান অধিকাংশ মার্কিন নাগরিক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ডিবিপ্রধান হলেন শফিকুল ইসলাম
নতুন ডিবিপ্রধান হলেন শফিকুল ইসলাম

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও ইসরায়েলের সাথে যুদ্ধ করতে প্রস্তুত ইরান, হুঁশিয়ারি তেহরানের
আবারও ইসরায়েলের সাথে যুদ্ধ করতে প্রস্তুত ইরান, হুঁশিয়ারি তেহরানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নির্বাচনের রোডম্যাপ কালই ঘোষণা হতে পারে’
‘নির্বাচনের রোডম্যাপ কালই ঘোষণা হতে পারে’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালি পেটে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
খালি পেটে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

৫০ শতাংশ শুল্ক, সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে ভারতের যেসব খাত
৫০ শতাংশ শুল্ক, সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে ভারতের যেসব খাত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের অনুষ্ঠানে গুলি করে উদযাপন, বরের মৃত্যু
বিয়ের অনুষ্ঠানে গুলি করে উদযাপন, বরের মৃত্যু

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিএসসি-ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের দাবির যৌক্তিকতা নিরীক্ষায় কমিটি গঠন
বিএসসি-ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের দাবির যৌক্তিকতা নিরীক্ষায় কমিটি গঠন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নগরী খালি করতেই হবে, হুঁশিয়ারি ইসরায়েলের
গাজা নগরী খালি করতেই হবে, হুঁশিয়ারি ইসরায়েলের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করলেন ডিএমপি কমিশনার
প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করলেন ডিএমপি কমিশনার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনে সামরিক কুচকাওয়াজে যোগ দিচ্ছেন কিম জং উন, থাকবেন পুতিনও
চীনে সামরিক কুচকাওয়াজে যোগ দিচ্ছেন কিম জং উন, থাকবেন পুতিনও

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, সব সমুদ্রবন্দরে তিন নম্বর সংকেত
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, সব সমুদ্রবন্দরে তিন নম্বর সংকেত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৮ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৮ আগস্ট)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি কর্মচারীদের জটিল রোগে অনুদান বেড়ে তিন লাখ টাকা
সরকারি কর্মচারীদের জটিল রোগে অনুদান বেড়ে তিন লাখ টাকা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা অনাকাঙ্ক্ষিত : ফাওজুল কবির
শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা অনাকাঙ্ক্ষিত : ফাওজুল কবির

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইএসপিএলে বলিউড তারকাদের দল কেনার হিড়িক
আইএসপিএলে বলিউড তারকাদের দল কেনার হিড়িক

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের সঙ্গে বৈঠকে তিন উপদেষ্টা
প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের সঙ্গে বৈঠকে তিন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এফ-৩৫ দুর্ঘটনা: ৫০ মিনিট ইঞ্জিনিয়ারদের সঙ্গে কথা বলেও সমাধান পাননি পাইলট
এফ-৩৫ দুর্ঘটনা: ৫০ মিনিট ইঞ্জিনিয়ারদের সঙ্গে কথা বলেও সমাধান পাননি পাইলট

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে কার্যকর সমাধান চায় আপিল বিভাগ: প্রধান বিচারপতি
তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে কার্যকর সমাধান চায় আপিল বিভাগ: প্রধান বিচারপতি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সিআইডির জেরার মুখে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য আফ্রিদির
সিআইডির জেরার মুখে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য আফ্রিদির

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমান যদি কিছু মনে না করেন
তারেক রহমান যদি কিছু মনে না করেন

সম্পাদকীয়

সেপ্টেম্বরে সংলাপ ফেব্রুয়ারিতে ভোট
সেপ্টেম্বরে সংলাপ ফেব্রুয়ারিতে ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

আলুর সর্বনিম্ন দাম বেঁধে দিল সরকার
আলুর সর্বনিম্ন দাম বেঁধে দিল সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলায় ফিরছে ঢাকার বাস
শৃঙ্খলায় ফিরছে ঢাকার বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মোদি ভয়ংকর বললেন ট্রাম্প
মোদি ভয়ংকর বললেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

ধানের শীষ পেতে চান পাঁচজন, অন্যরা মাঠে
ধানের শীষ পেতে চান পাঁচজন, অন্যরা মাঠে

নগর জীবন

বাংলাদেশিদের অপেক্ষায় কলকাতার ব্যবসায়ীরা
বাংলাদেশিদের অপেক্ষায় কলকাতার ব্যবসায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থিতার জন্য মাঠ চষছেন বিএনপির ছয় নেতা
প্রার্থিতার জন্য মাঠ চষছেন বিএনপির ছয় নেতা

নগর জীবন

বিমার টাকা পাওয়া কষ্ট
বিমার টাকা পাওয়া কষ্ট

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্যামাসুন্দরী ঘিরে আশার আলো
শ্যামাসুন্দরী ঘিরে আশার আলো

পেছনের পৃষ্ঠা

লুটপাটে বিপর্যস্ত হাইটেক পার্ক
লুটপাটে বিপর্যস্ত হাইটেক পার্ক

নগর জীবন

হাওড়ে বন্যা নিয়ন্ত্রণে বড় প্রকল্প, ব্যয় ২২০০ কোটি
হাওড়ে বন্যা নিয়ন্ত্রণে বড় প্রকল্প, ব্যয় ২২০০ কোটি

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের সাউন্ড গ্রেনেড-লাঠিচার্জ
পুলিশের সাউন্ড গ্রেনেড-লাঠিচার্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিলতা না করে ঘোষিত সময়ে নির্বাচন দিন
জটিলতা না করে ঘোষিত সময়ে নির্বাচন দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের গার্মেন্ট ও হীরাশিল্প প্রায় স্তব্ধ
ভারতের গার্মেন্ট ও হীরাশিল্প প্রায় স্তব্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

৮৫ শতাংশ মানুষ নগদ লেনদেন করেন
৮৫ শতাংশ মানুষ নগদ লেনদেন করেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আঁকাবাঁকা বাসের জটলা
আঁকাবাঁকা বাসের জটলা

রকমারি নগর পরিক্রমা

অক্টোবরে বিসিবির নির্বাচন
অক্টোবরে বিসিবির নির্বাচন

মাঠে ময়দানে

বিভেদের বরফ গলছে না
বিভেদের বরফ গলছে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদকে বেসরকারি খাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত
নগদকে বেসরকারি খাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে অ্যাসাইলাম বাতিলের শীর্ষ তিনে বাংলাদেশ
ব্রিটেনে অ্যাসাইলাম বাতিলের শীর্ষ তিনে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আপনার প্রতি কেউ খুশি নয়
আপনার প্রতি কেউ খুশি নয়

পূর্ব-পশ্চিম

নজরুল জালিমের বিরুদ্ধে বিদ্রোহের প্রেরণা
নজরুল জালিমের বিরুদ্ধে বিদ্রোহের প্রেরণা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁধ খুলে দিল ভারত
বাঁধ খুলে দিল ভারত

পূর্ব-পশ্চিম

উৎসবের আমেজ, ঘটছে অপ্রীতিকর ঘটনাও
উৎসবের আমেজ, ঘটছে অপ্রীতিকর ঘটনাও

প্রথম পৃষ্ঠা

‘মানুষ তোমরা ভালো হও’
‘মানুষ তোমরা ভালো হও’

সম্পাদকীয়

তত্ত্বাবধায়ক নিয়ে আপিল শুনবেন সর্বোচ্চ আদালত
তত্ত্বাবধায়ক নিয়ে আপিল শুনবেন সর্বোচ্চ আদালত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিসা-গ্রিনকার্ড নীতিতে বড় পরিবর্তন আনছেন ট্রাম্প
ভিসা-গ্রিনকার্ড নীতিতে বড় পরিবর্তন আনছেন ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম