শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:২১, বৃহস্পতিবার, ১৯ নভেম্বর, ২০২০

ছবির খবর নেই, নেতৃত্ব নিয়েই ব্যস্ত

আমরাও সমিতিতে ছিলাম। ছবির কাজে এতটাই ব্যস্ত থাকতাম যে, সমিতি ছিল গৌণ। এখন সমিতি নিয়ে যতটা মনোযোগ দেখি, সিনেমা নিয়ে ততটা চোখে পড়ে না - ইলিয়াস কাঞ্চন
আলাউদ্দীন মাজিদ
অনলাইন ভার্সন
ছবির খবর নেই, নেতৃত্ব নিয়েই ব্যস্ত

‘চলচ্চিত্র জগতের দীর্ঘদিনের মন্দাবস্থার কথা বাদই দিলাম। করোনার কারণে গত মার্চ থেকে প্রায় সাত মাস সিনেমা হল বন্ধ ছিল। গত ১৬ অক্টোবর নতুন করে সিনেমা হল খোলার পর সিনেমা হল মালিকরা পড়েছেন চরম বিপাকে। ছবি আছে কিন্তু মুক্তি দিচ্ছেন না প্রযোজক। প্রযোজক সমিতির সর্বশেষ নির্বাচিত সভাপতি খোরশেদ আলম খসরু বলছেন, প্রযোজকরা ছবি মুক্তি দেবেন ঠিকই কিন্তু তার আগে প্রদর্শকদের ছবির অর্থ ফেরতের গ্যারান্টি দিতে হবে। প্রদর্শক সমিতির প্রধান উপদেষ্টা সুদীপ কুমার দাস এর জবাবে বলছেন, প্রযোজকদের কাছে বর্তমানে মুক্তি দেওয়ার মতো যেসব ছবি রয়েছে তার সবই যে মানসম্মত এবং ব্যবসা করবে সেই গ্যারান্টি কি তারা দিতে পারবেন? চলচ্চিত্রবোদ্ধারা সমিতিগুলোর এমন কাদা ছোড়াছুড়িতে চরম নাখোশ। তারা বলছেন, বঙ্গবন্ধুর হাতে গড়া এই শিল্পের অস্তিত্ব নিয়ে চলচ্চিত্রের মানুষের কোনো মাথাব্যথা নেই। তারা সবাই ব্যস্ত সমিতি আর নেতৃত্ব নিয়ে। এক সমিতি আরেক সমিতিকে কীভাবে ঘায়েল করবে সেটিই এখন কালচারে পরিণত হয়েছে। চলচ্চিত্রবোদ্ধাদের কথায় ছবি নির্মাণ বা মুক্তি চলচ্চিত্রকারদের কাছে এখন মুখ্য বিষয় নয়, তাদের প্রধান চিন্তা হলো কীভাবে সমিতির নেতা হওয়া যায়, নেতৃত্বে গিয়ে কতটা ফায়দা হাসিল করা যায়। একটি সমিতির এক কর্মকর্তা সমিতির সাইনবোর্ড ব্যবহার করে নানা আয়োজনের নামে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে বড় অঙ্কের চাঁদা তুলে বিদেশে পাড়ি দিয়েছেন বলেও প্রচার আছে। চলচ্চিত্রবোদ্ধারা বলছেন, চলচ্চিত্র নির্মাণ আর প্রদর্শনের জন্য সমিতির প্রয়োজন কতটা তা নিয়ে প্রশ্ন থেকেই যায়। কারণ পৃথিবীর কোনো দেশে, এমন কি পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতের মতো এত বড় একটি রাষ্ট্রেও সমিতির কোনো অস্তিত্ব নেই। ভারতজুড়ে চলচ্চিত্রের স্বার্থরক্ষায় রয়েছে একটি মাত্র সংগঠন। যার নাম ‘ইন্ডিয়ান মোশান পিকচার অ্যাসোসিয়েশন’ (ইমপা)। আর আমাদের মতো ছোট একটি দেশে রয়েছে চলচ্চিত্রের কম করে হলেও ২০টি সমিতি। এফডিসিতে প্রদর্শক সমিতি ছাড়া অন্য সব সমিতির অফিস রয়েছে। এগুলোর ভারে সংস্থাটি এখন জর্জরিত। সেখানে চলচ্চিত্রকাররা   গালগল্প, এক সমিতি অন্য সমিতির বিরুদ্ধে কাদা ছোড়াছুড়ি, একে অন্যকে বয়কট, পিকনিক, ইফতার পার্টিসহ নানা আয়োজনের নামে চাঁদা উত্তোলনের মতো স্বার্থ হাসিলের কাজে ব্যস্ত। এফডিসিতে এখন কোনো চলচ্চিত্র- সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে ‘কী কাজ করছেন’ এমন প্রশ্ন করা হলে জবাব পাওয়া যায়, ‘নারে ভাই, হাতে কোনো কাজ নেই, এখানে এসেছিলাম অমুক সমিতিতে যাওয়ার জন্য, সেখানে বসে একটু গল্প করব, সময় কাটাব, এই আর কি?’ এ কারণে এফডিসিকে এখন চলচ্চিত্রপাড়ার পরিবর্তে সমিতিপাড়া নামেই আখ্যায়িত করছেন অনেকে। অনেকের প্রশ্নÑ এফডিসি হলো কেপিআইভুক্ত এলাকা। কেপিআইভুক্ত এলাকায় কী করে সমিতি থাকতে পারে? সরকার এ ক্ষেত্রে নীরব কেন? সিনিয়র চলচ্চিত্রকাররা বলছেন, এফডিসিতে আসলে চলচ্চিত্র নিয়ে পড়াশোনা, গবেষণা আর চলচ্চিত্রের আলাপ- আলোচনার জন্য ‘স্টাডি রুম’ করা যায়, সমিতি নয়। আশির দশকে স্টাডি রুম করতেই পরিচালক, শিল্পী, প্রযোজকসহ অনেককে অনুমতি দেওয়া হয়। কিন্তু সেখানে স্টাডির কোনো নাম-গন্ধ নেই। দিব্যি ‘সমিতি’ নাম ব্যবহার করে নির্বাচনসহ অন্য সব কাজ করলেও সরকারের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় তা দেখেও না দেখার ভান করে আসছে। এফডিসিতে অফিস বানিয়ে বছরের পর বছর ঘর ভাড়াও বকেয়া রেখেছে বলে এফডিসি কর্তৃপক্ষের অভিযোগ রয়েছে। এফডিসি যে এখন চলচ্চিত্রের মানুষের কাছে শুধুই ‘সমিতিনির্ভর’ হয়ে পড়েছে তার প্রমাণ ফের মিলল সম্প্রতি। শিল্পী সমিতির সাধারণ সম্পাদক এবং প্রযোজক সমিতির সদস্য জায়েদ খানের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে সরকার প্রযোজক সমিতির বর্তমান কমিটির অবৈধভাবে ক্ষমতায় আসার প্রমাণ পেয়ে ১৬ নভেম্বর কমিটি বাতিল করে তাতে প্রশাসক নিয়োগ করে। এর আগে মামলা আর বৈধ-অবৈধের প্রশ্নে প্রায় সাড়ে সাত বছর ধরে চলচ্চিত্র প্রযোজক-পরিবেশক সমিতির নির্বাচিত কমিটির পরিবর্তে দায়িত্ব পালন করে প্রশাসক। গত জুলাই মাসে শিল্পী সমিতির সভাপতি মিশা সওদাগর ও সাধারণ সম্পাদক জায়েদ খানের বিরুদ্ধে সমিতির নিয়মনীতি লঙ্ঘনের অভিযোগ আনে প্রযোজক সমিতি। আর অক্টোবর মাসে এই দুজনকে বয়কট করে প্রযোজক সমিতিসহ চলচ্চিত্র- সংশ্লিষ্ট অন্য সমিতিগুলো। এর আগে প্রদর্শক সমিতির অক্টোবর মাসে অনুষ্ঠিত নির্বাচন নিয়ে বৈধতার প্রশ্ন তুলে সমিতির কয়েকজন সদস্য আইনের আশ্রয় নেয়। ফলে জানুয়ারিতে বাতিল হয়ে যায় প্রদর্শক সমিতির নির্বাচিত কমিটি। সরকার সেখানে নিয়োগ দেয় প্রশাসক। বাতিলকৃত কমিটির কর্মকর্তারা পরে আপিল করে আবার ফিরে আসেন ক্ষমতায়। এ অবস্থায় প্রদর্শকদের মধ্যেও তৈরি হয়েছে বিভাজন। সাবেক সভাপতি ইফতেখার নওশাদের সঙ্গে বর্তমান সভাপতি কাজী শোয়েব রশিদ, প্রধান উপষ্টো সুদীপ কুমার দাস, ভাইস প্রেসিডেন্ট মিয়া আলাউদ্দীনের মুখ দেখাদেখিও বন্ধ হয়ে গেছে। সমিতি নিয়ে অবৈধ নির্বাচন, মামলা, আপিল, প্রশাসক নিয়োগ, দ্বন্দ্ব, বয়কট গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে চলছে। এভাবেই ছবি নির্মাণ বা প্রদর্শনে নজর না দিয়ে নেতৃত্ব ও সমিতিসর্বস্ব হয়ে পড়ায় চলচ্চিত্রের অস্তিত্ব এখন বিপন্নের পথে। করোনাকালাীন বন্ধের পর ১৬ অক্টোবর ফের সিনেমা হল খুললেও প্রায় ৬ সপ্তাহ ধরে প্রযোজকরা নতুন ছবি মুক্তি দিচ্ছেন না। এতে আবারও বন্ধের হুমকিতে পড়েছে সিনেমা হল। সমিতি নিয়ে এর কর্মকর্তাদের বক্তব্য হলোÑ সমিতির কাজ চলচ্চিত্র নির্মাণ নয়, সদস্যদের স্বার্থ রক্ষা করা। এমন কথায় উদ্বেগ প্রকাশ করে সাধারণ সদস্যরা বলছেন, চলচ্চিত্র নির্মাণ আর প্রদর্শনই যদি না থাকে তাহলে সদস্যদের স্বার্থ কীভাবে সংরক্ষণ সম্ভব। ভিক্ষাবৃত্তি করে আর কত চলা যায়, এতে তো চলচ্চিত্রকারদের মান-সম্মান বজায় থাকে না।

এদিকে তিন বছরের চলচ্চিত্র মুক্তির হার যদি দেখা হয় তাতে নিম্নগামী চিত্রই পরিষ্কার হয়ে ওঠে। ২০১৭ সালে মুক্তি পায় ৫৬টি দেশীয় ছবি। ২০১৮ সালে এসে সেই সংখ্যা দাঁড়ায় ৩৫টিতে। ২০১৯ সালে মুক্তি পায় ৪৭টি দেশীয় ছবি। এর মধ্যে ব্যবসাসফল হয় একমাত্র শাকিব খান অভিনীত ও প্রযোজিত ছবি ‘পাসওয়ার্ড’। চলতি বছরের ১১ মাস অতিক্রম হতে চললেও এখন পর্যন্ত ১২টি ছবিও মুক্তি পায়নি। অথচ সত্তরের দশক থেকে মাসে সিনেমা নির্মাণের গড় সংখ্যা ছিল ৬০টিরও বেশি। চলচ্চিত্রশিল্পী সমিতির সাধারণ সম্পাদক জায়েদ খান বলেন, ‘সমিতির কাজ ছবি নির্মাণ করা নয়। সংগঠনের সদস্যদের স্বার্থরক্ষা ও সেবা দেওয়া। এর পরও শিল্পী সমিতি চলচ্চিত্রকে ঘুরে দাঁড়াতে কাজ করে যাচ্ছে। সব সংগঠনকে সঙ্গে নিয়ে শিল্পী সমিতি বাংলা ছবিকে বাঁচাতে কাজ করছে।’ চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতির সভাপতি মুশফিকুর রহমান গুলজারের কথায়, ‘দিন শেষে ছবি নির্মাণ করতে হবে, এটাই একমাত্র সত্যি। তবে এটা মানতে হবে, সমিতিগুলো নিজেদের স্বার্থরক্ষার জন্য তৈরি হয়েছে। চলচ্চিত্রের সংকট দূর করতে সমিতিগুলোর নিজ নিজ জায়গা থেকে চেষ্টা করতে হবে। সমিতির সদস্যরাই তো চলচ্চিত্রের অংশ।’ চলচ্চিত্র এডিটরস গিল্ডের সভাপতি আবু মুসা দেবু বলেন, ‘এই শিল্পের উন্নয়ন ঘটাতে সমিতিগুলো বরাবরই ভূমিকা রেখে যাচ্ছে। সমিতি না থাকলে শিল্পটি অনেক আগেই অস্তিত্বশূন্য হয়ে পড়ত।’  চলচ্চিত্রের খোঁজখবর রাখেন এমন অনেকে বলছেন, শিল্পীদের মূল কাজ অভিনয়টা কেন হচ্ছে না, তা নিয়ে ভাবনাচিন্তা করা। অভিনয়ের পরিসর কীভাবে আরও বাড়ানো যায়, তা নিয়ে শিল্পীদের মধ্যে আলোচনা হওয়া উচিত। বরেণ্য চলচ্চিত্র অভিনেত্রী ববিতার মতে, চলচ্চিত্র উন্নয়নের জন্য যে এফডিসি, সেখানে নেই চলচ্চিত্রের ব্যস্ততা। এফডিসিতে এত সমিতি, তাতে লাভ কী? চলচ্চিত্রই যদি না থাকে, এত সমিতি দিয়ে কী হবে? প্রখ্যাত অভিনেতা ও নির্মাতা ইলিয়াস কাঞ্চন বলেন, ‘ছবির কাজ নেই। তাই বেশির ভাগ শিল্পী সমিতি নিয়ে মেতে আছেন। দেশে এখন যে নগণ্য পরিমাণ সিনেমা তৈরি হচ্ছে, তাতে সব শিল্পী তো কাজ করতে পারছেন না। আমরাও সমিতিতে ছিলাম। ছবির কাজে এতটাই ব্যস্ত থাকতাম যে, সমিতি ছিল গৌণ। এখন নির্বাচনে যতটা মনোযোগ দেখি, সিনেমা নিয়ে ততটা ব্যস্ততা চোখে পড়ে না।’ ইলিয়াস কাঞ্চন আরও বলেন, ‘এমনও শুনেছি, নেতা হওয়ার জন্য লাখ লাখ টাকাও খরচ হয়। এই টাকা যদি সবাই মিলে একটি সিনেমার পেছনে বিনিয়োগ করতেন, তাতে সিনেমা- সংশ্লিষ্ট সবারই লাভ হতো।’ চলচ্চিত্রশিল্পী সমিতির সাবেক সভাপতি শাকিব খান বলেন, ‘সমিতি দিয়ে চলচ্চিত্রশিল্প টিকে থাকবে না। শিল্পীকে বাঁচতে হলে কিংবা চলচ্চিত্র ইন্ডাস্ট্রিকে টিকিয়ে রাখতে হলে ছবির কাজ নিয়ে ভাবতে হবে। মানসম্মত কাজ দিয়ে দর্শকের মন জয় করতে হবে।’ চিত্রনায়িকা চম্পা বলেন, ‘সবাইকে সিনেমার কাজে মনোযোগী হতে অনুরোধ করব। শিল্পী বাঁচে তাঁর শিল্পকর্ম দিয়ে। ছবিই যদি না হয়, এসব সমিতি দিয়ে কী হবে?’ শিল্পী সমিতির নির্বাহী কমিটির সাবেক সদস্য চিত্রনায়ক রিয়াজ মনে করছেন, সিনেমার কাজের চেয়ে সমিতি নিয়ে অনেক শিল্পী বেশি মেতে আছেন। তিনি বলেন, ‘শিল্পীদের প্রধান কাজ হচ্ছে সিনেমার কাজ করা। সমিতির ব্যাপারটা সেকেন্ডারি। সিনেমা কমে গেছে, অনেক শিল্পীর কাজও কমে গেছে, তাই শিল্পীদের অনেকে সমিতি নিয়ে অনেক বেশি সময় দিতে পারছেন। এটাকে ভালো বলব না খারাপ বলব, তা নিয়ে আমিও সন্দিহান।’ বেশির ভাগ সিনিয়র চলচ্চিত্রকার বলছেন, ‘এফডিসিতে কাজের চেয়ে সবাই সমিতি আর একে অপরের ওপর রেষারেষি নিয়েই ব্যস্ত। বলতে গেলে বলা যায়, কর্মশূন্য এফডিসিতে সবাই এখন ব্যস্ত সমিতি আর নেতৃত্ব নিয়ে। স্বাধীনতা লাভের পর এখানে কাজের পরিধি যত বেশি ছিল সমিতি তত কম ছিল। এখন হয়েছে উল্টো, ছবি কম সমিতি বেশি।’ প্রকৃত চিত্র আসলেই তাই, চলচ্চিত্র নির্মাণ না হলেও এফডিসিতে বাড়ছে সমিতির সংখ্যা। আগে ছিল ১৮ সংগঠন এবং তার নাম ছিল ‘চলচ্চিত্র পরিবার’। তা এখন বেড়ে দাঁড়িয়েছে প্রায় ২০টিতে।

এর নাম দেওয়া হয়েছে ‘চলচ্চিত্রশিল্পী অধিকার রক্ষা ফোরাম’।  চলচ্চিত্রবোদ্ধাদের বরাবরই প্রশ্ন ‘আসলেই কি এতে চলচ্চিত্র এবং শিল্পীদের অধিকার রক্ষা হচ্ছে?

এই বিভাগের আরও খবর
মৌ খানের ‘চাইল্ড অব দ্য স্টেশন’
মৌ খানের ‘চাইল্ড অব দ্য স্টেশন’
টাকার জন্য নয়, মূল্যবোধের জন্য ভারতে এসেছি: আদনান সামি
টাকার জন্য নয়, মূল্যবোধের জন্য ভারতে এসেছি: আদনান সামি
শেফালীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য, ময়নাতদন্তেও মেলেনি সঠিক কারণ
শেফালীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য, ময়নাতদন্তেও মেলেনি সঠিক কারণ
বাবার হয়ে গয়না ডেলিভারি দিতেন জিতেন্দ্র, এক বিদ্রুপে পাল্টায় ভাগ্য
বাবার হয়ে গয়না ডেলিভারি দিতেন জিতেন্দ্র, এক বিদ্রুপে পাল্টায় ভাগ্য
‘কাঁটা লাগা’ খ্যাত অভিনেত্রী শেফালী জারিওয়ালা আর নেই
‘কাঁটা লাগা’ খ্যাত অভিনেত্রী শেফালী জারিওয়ালা আর নেই
৫০ বছর পূর্তি, নতুন রূপে ফিরছে শোলে
৫০ বছর পূর্তি, নতুন রূপে ফিরছে শোলে
হিরো আলমের আত্মহত্যার চেষ্টা
হিরো আলমের আত্মহত্যার চেষ্টা
সৌরভের বাড়িতে নৈশভোজে সারা-আদিত্য
সৌরভের বাড়িতে নৈশভোজে সারা-আদিত্য
বঙ্কিমচন্দ্রের জন্মদিনে কাঁঠালপাড়ায় প্রসেনজিৎ-শ্রাবন্তী
বঙ্কিমচন্দ্রের জন্মদিনে কাঁঠালপাড়ায় প্রসেনজিৎ-শ্রাবন্তী
পাকিস্তানে মুক্তি পাচ্ছে দিলজিতের সিনেমা, ভারতে বয়কটের দাবি
পাকিস্তানে মুক্তি পাচ্ছে দিলজিতের সিনেমা, ভারতে বয়কটের দাবি
তিন সংসার, তিন বিচ্ছেদ, তবুও বিয়েতে বিশ্বাস শ্রাবন্তীর
তিন সংসার, তিন বিচ্ছেদ, তবুও বিয়েতে বিশ্বাস শ্রাবন্তীর
বিচ্ছেদের ঘোষণা কণার, স্বামী বললেন ‘বিচ্ছেদ হয়নি’
বিচ্ছেদের ঘোষণা কণার, স্বামী বললেন ‘বিচ্ছেদ হয়নি’
সর্বশেষ খবর
লালপুরে তারুণ্যের সমাবেশ অনুষ্ঠিত
লালপুরে তারুণ্যের সমাবেশ অনুষ্ঠিত

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ত্রাণের আটায় মাদক!
গাজায় ত্রাণের আটায় মাদক!

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নড়াইলে স্বাস্থ্যসেবার মানোন্ননে সুধীজনদের মতবিনিময়
নড়াইলে স্বাস্থ্যসেবার মানোন্ননে সুধীজনদের মতবিনিময়

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পোড়া গন্ধে মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট
পোড়া গন্ধে মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালীগঞ্জে ৬৫ লাখ টাকার কারেন্ট জাল জব্দ
কালীগঞ্জে ৬৫ লাখ টাকার কারেন্ট জাল জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রতিহতের ঘোষণা উপেক্ষা করে রুমিন ফারহানার জনসভা, মানুষের ঢ্ল
প্রতিহতের ঘোষণা উপেক্ষা করে রুমিন ফারহানার জনসভা, মানুষের ঢ্ল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বাড়ল ডেঙ্গু রোগী
সিলেটে বাড়ল ডেঙ্গু রোগী

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পানিতে ডুবে ২ শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে ২ শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবু সাঈদ হত্যা মামলা সুষ্ঠু তদন্তের দাবিতে বেরোবি শিক্ষার্থীদের অবস্থান
আবু সাঈদ হত্যা মামলা সুষ্ঠু তদন্তের দাবিতে বেরোবি শিক্ষার্থীদের অবস্থান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া ও করোনা মোকাবেলায় তিন মাসব্যাপী অভিযান চালাবে চসিক: মেয়র
ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া ও করোনা মোকাবেলায় তিন মাসব্যাপী অভিযান চালাবে চসিক: মেয়র

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বৌলতলী সেতু বদলে দিয়েছে ২০ গ্রামের ভাগ্য
বৌলতলী সেতু বদলে দিয়েছে ২০ গ্রামের ভাগ্য

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘যারা নির্যাতিত হয়েছে, তাদের মূল্যায়ন করতে হবে’
‘যারা নির্যাতিত হয়েছে, তাদের মূল্যায়ন করতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুষ্ঠু নির্বাচনই সরকারের প্রধান লক্ষ্য: পরিকল্পনা উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনই সরকারের প্রধান লক্ষ্য: পরিকল্পনা উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জানুয়ারিতে জাবির ৭ম সমার্তন হবে: উপাচার্য
জানুয়ারিতে জাবির ৭ম সমার্তন হবে: উপাচার্য

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুকুরে ডুবে যুবকের মৃত্যু
পুকুরে ডুবে যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় খাবারের অভাবে তিন মাসের শিশুর মৃত্যু
গাজায় খাবারের অভাবে তিন মাসের শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবিতে তোপের মুখে সিনেট সভা ত্যাগ আওয়ামীপন্থিদের
জাবিতে তোপের মুখে সিনেট সভা ত্যাগ আওয়ামীপন্থিদের

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন আমাদের দেশের জন্য প্রযোজ্য নয় : সালাহউদ্দিন
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন আমাদের দেশের জন্য প্রযোজ্য নয় : সালাহউদ্দিন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ও গণ অভ্যুত্থানের পূর্ণতা’ শীর্ষক মতবিনিময় সভা
‘বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ও গণ অভ্যুত্থানের পূর্ণতা’ শীর্ষক মতবিনিময় সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনার দুর্গাপুরে বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
নেত্রকোনার দুর্গাপুরে বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যবসায়ীর বাড়িতে ডাকাতি
সিলেটে ব্যবসায়ীর বাড়িতে ডাকাতি

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যুবতীর মরদেহ উদ্ধার
যুবতীর মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী নির্বাচন হবে নিরপেক্ষ ও উৎসবমুখর : প্রেস সচিব
আগামী নির্বাচন হবে নিরপেক্ষ ও উৎসবমুখর : প্রেস সচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাগলনাইয়ায় আন্তঃজেলা চোর চক্রের ৬ সদস্য গ্রেফতার
ছাগলনাইয়ায় আন্তঃজেলা চোর চক্রের ৬ সদস্য গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে গাঁজাসহ ২ যুবক আটক
ফেনীতে গাঁজাসহ ২ যুবক আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমানবন্দরে ভাল্লুকের তাণ্ডব: ফ্লাইট বাতিল, রানওয়ে বন্ধ
বিমানবন্দরে ভাল্লুকের তাণ্ডব: ফ্লাইট বাতিল, রানওয়ে বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসের জন্মদিনে তারেক রহমানের ফুলেল শুভেচ্ছা
ড. ইউনূসের জন্মদিনে তারেক রহমানের ফুলেল শুভেচ্ছা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলের যৌনপল্লীতে অগ্নিকাণ্ডে ২২ ঘর ভস্মীভূত
টাঙ্গাইলের যৌনপল্লীতে অগ্নিকাণ্ডে ২২ ঘর ভস্মীভূত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গৃহশ্রমিক সুরক্ষা নীতি’ বাস্তবায়নের দাবি
‘গৃহশ্রমিক সুরক্ষা নীতি’ বাস্তবায়নের দাবি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকে সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকে সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের আসছে নতুন শিক্ষা কারিকুলাম
ফের আসছে নতুন শিক্ষা কারিকুলাম

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ থেকে ৩ পণ্য আমদানি নিষিদ্ধ করল ভারত
বাংলাদেশ থেকে ৩ পণ্য আমদানি নিষিদ্ধ করল ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে আবারও বোমা হামলার হুমকি ট্রাম্পের
ইরানে আবারও বোমা হামলার হুমকি ট্রাম্পের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ হাজার করে টাকা পাচ্ছেন কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২৭৪ শিক্ষার্থী
১০ হাজার করে টাকা পাচ্ছেন কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২৭৪ শিক্ষার্থী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কাঁটা লাগা’ খ্যাত অভিনেত্রী শেফালী জারিওয়ালা আর নেই
‘কাঁটা লাগা’ খ্যাত অভিনেত্রী শেফালী জারিওয়ালা আর নেই

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একতরফাভাবে সিন্ধু পানি চুক্তি স্থগিত করতে পারবে না ভারত: আন্তর্জাতিক আদালত
একতরফাভাবে সিন্ধু পানি চুক্তি স্থগিত করতে পারবে না ভারত: আন্তর্জাতিক আদালত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের বিমানঘাঁটিতে হাইপারসনিক মিসাইল নিক্ষেপ রাশিয়ার
ইউক্রেনের বিমানঘাঁটিতে হাইপারসনিক মিসাইল নিক্ষেপ রাশিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামী আন্দোলনের ১৬ দফা ঘোষণা
ইসলামী আন্দোলনের ১৬ দফা ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিন সরকারকে ৩০ মিলিয়ন ডলার সহায়তা প্রদান সৌদি আরবের
ফিলিস্তিন সরকারকে ৩০ মিলিয়ন ডলার সহায়তা প্রদান সৌদি আরবের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার গাজা যুদ্ধবিরতি নিয়ে সুখবর দিলেন ট্রাম্প
এবার গাজা যুদ্ধবিরতি নিয়ে সুখবর দিলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেয়াদোত্তীর্ণ ভিসাধারীদের সুখবর দিল সৌদি আরব
মেয়াদোত্তীর্ণ ভিসাধারীদের সুখবর দিল সৌদি আরব

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্যটক টানতে সাগরতীরে রিসোর্ট খুললেন কিম জং উন
পর্যটক টানতে সাগরতীরে রিসোর্ট খুললেন কিম জং উন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানকে আলোচনায় আনতে লোভনীয় প্রস্তাবের সিরিজ টোপ যুক্তরাষ্ট্রের
ইরানকে আলোচনায় আনতে লোভনীয় প্রস্তাবের সিরিজ টোপ যুক্তরাষ্ট্রের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশের প্রথম অধিবেশন শুরু
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশের প্রথম অধিবেশন শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের সহিংসতার নিন্দা জানাল সৌদি আরব
ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের সহিংসতার নিন্দা জানাল সৌদি আরব

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিলে ট্রাম্পের উদ্যোগে বিচারবিভাগের বাধা নয় : মার্কিন সুপ্রিম কোর্ট
জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিলে ট্রাম্পের উদ্যোগে বিচারবিভাগের বাধা নয় : মার্কিন সুপ্রিম কোর্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগস্টেই রাজধানীতে নামছে ই-রিকশা
আগস্টেই রাজধানীতে নামছে ই-রিকশা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দিনে এক বেলা পাউরুটি-বিস্কুট খেয়ে থাকছেন দেশের ৮৮ শতাংশ নিম্নআয়ের মানুষ
দিনে এক বেলা পাউরুটি-বিস্কুট খেয়ে থাকছেন দেশের ৮৮ শতাংশ নিম্নআয়ের মানুষ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে হঠাৎ বিমানের ক্রুর মৃত্যু
মাঝ আকাশে হঠাৎ বিমানের ক্রুর মৃত্যু

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালও চলবে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ও ‘মার্চ টু এনবিআর’
কালও চলবে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ও ‘মার্চ টু এনবিআর’

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরানে শীর্ষ কমান্ডার ও বিজ্ঞানীদের রাষ্ট্রীয় জানাজায় মানুষের ঢল
ইরানে শীর্ষ কমান্ডার ও বিজ্ঞানীদের রাষ্ট্রীয় জানাজায় মানুষের ঢল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোটবদ্ধ ইসলামি দল হবে আগামী দিনের প্রধান রাজনৈতিক শক্তি: চরমোনাই পীর
জোটবদ্ধ ইসলামি দল হবে আগামী দিনের প্রধান রাজনৈতিক শক্তি: চরমোনাই পীর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেস্ট অধিনায়কত্ব ছাড়লেন শান্ত
টেস্ট অধিনায়কত্ব ছাড়লেন শান্ত

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের ক্ষমতা আরও বাড়িয়ে দিল যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট
ট্রাম্পের ক্ষমতা আরও বাড়িয়ে দিল যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই পাখির ছানাকে হত্যা
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই পাখির ছানাকে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সেই গোরখোদক মনু মিয়া মারা গেছেন
সেই গোরখোদক মনু মিয়া মারা গেছেন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় আসাদপন্থী আলাউইদের হত্যা-অপহরণ বন্ধের আহ্বান জাতিসংঘের
সিরিয়ায় আসাদপন্থী আলাউইদের হত্যা-অপহরণ বন্ধের আহ্বান জাতিসংঘের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশ আজ
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশ আজ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চীন সফর শেষে দেশে ফিরেছে বিএনপির প্রতিনিধি দল
চীন সফর শেষে দেশে ফিরেছে বিএনপির প্রতিনিধি দল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মনোনয়ন ও কমিটি বাণিজ্যে হাতিয়েছেন হাজার কোটি
মনোনয়ন ও কমিটি বাণিজ্যে হাতিয়েছেন হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

যমুনা সেতু থেকে তুলে ফেলা হচ্ছে রেললাইন
যমুনা সেতু থেকে তুলে ফেলা হচ্ছে রেললাইন

পেছনের পৃষ্ঠা

কমছে ইলিশ মাছের দাম
কমছে ইলিশ মাছের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন রোগের মরণকামড়
তিন রোগের মরণকামড়

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে তিন নির্বাচনের কুশলীরা
আতঙ্কে তিন নির্বাচনের কুশলীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডলার রেটে ঋণঝুঁকিতে বাংলাদেশ
ডলার রেটে ঋণঝুঁকিতে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যে কারণে অস্থির চালের বাজার
যে কারণে অস্থির চালের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

পর্তুগাল জাতীয় ক্রিকেট দলে বাংলাদেশি খেলোয়াড়ের চমক
পর্তুগাল জাতীয় ক্রিকেট দলে বাংলাদেশি খেলোয়াড়ের চমক

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জাপা থেকে বাদ পড়ছেন সাত প্রেসিডিয়াম সদস্য
জাপা থেকে বাদ পড়ছেন সাত প্রেসিডিয়াম সদস্য

প্রথম পৃষ্ঠা

কাজে ফেরেননি ১৮৭ পুলিশ
কাজে ফেরেননি ১৮৭ পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন রুটে দেশে আসছে হেরোইন
তিন রুটে দেশে আসছে হেরোইন

পেছনের পৃষ্ঠা

খামেনিকে শেষ করে দিতে চেয়েছিলাম
খামেনিকে শেষ করে দিতে চেয়েছিলাম

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিমানী মন্দিরা
অভিমানী মন্দিরা

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামাতে ‘চলো হারিয়ে যাই’
ক্যাপিটাল ড্রামাতে ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

যেভাবে টিকে গেল অজয়-কাজলের সংসার
যেভাবে টিকে গেল অজয়-কাজলের সংসার

শোবিজ

ফের আসছে নতুন শিক্ষা কারিকুলাম
ফের আসছে নতুন শিক্ষা কারিকুলাম

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবিয়ে বন্ধ বর-কনের বাবার কারাদণ্ড
বাল্যবিয়ে বন্ধ বর-কনের বাবার কারাদণ্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

কমিটিতে দলীয় পদধারী ও মামলার আসামি
কমিটিতে দলীয় পদধারী ও মামলার আসামি

নগর জীবন

অঞ্জনাকে কেউ মনে রাখেনি
অঞ্জনাকে কেউ মনে রাখেনি

শোবিজ

ক্রাইম-থ্রিলার সিনেমা টুডারাম
ক্রাইম-থ্রিলার সিনেমা টুডারাম

শোবিজ

অভিযুক্ত পূজা...
অভিযুক্ত পূজা...

শোবিজ

সিইসির সঙ্গে কী কথা হলো
সিইসির সঙ্গে কী কথা হলো

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু নিয়ে তৎপরতা সংগঠনগুলোর
ডাকসু নিয়ে তৎপরতা সংগঠনগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়ানডে খেলতে শ্রীলঙ্কা গেলেন ১০ ক্রিকেটার
ওয়ানডে খেলতে শ্রীলঙ্কা গেলেন ১০ ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিং ব্যর্থতার দিনে উজ্জ্বল তাইজুল
ব্যাটিং ব্যর্থতার দিনে উজ্জ্বল তাইজুল

মাঠে ময়দানে

বন্দুকের মুখে মুসলমানদের পাঠাচ্ছে ভারত
বন্দুকের মুখে মুসলমানদের পাঠাচ্ছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

রক্ষণভাগ দুর্ভেদ্য রাখতে চায় বাংলাদেশ
রক্ষণভাগ দুর্ভেদ্য রাখতে চায় বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

স্বাধীন দেশের প্রথম চলচ্চিত্র ‘মানুষের মন’
স্বাধীন দেশের প্রথম চলচ্চিত্র ‘মানুষের মন’

শোবিজ

‘অভিষেক টেস্টের আগের সারারাত ঘুমাইনি’
‘অভিষেক টেস্টের আগের সারারাত ঘুমাইনি’

মাঠে ময়দানে