শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:১১, বুধবার, ২৭ ডিসেম্বর, ২০১৭

বড় হয়ে দুনিয়াটা যেভাবে দেখেছি সেটাকেই জীবন ভেবেছি : হ্যাপি

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
বড় হয়ে দুনিয়াটা যেভাবে দেখেছি সেটাকেই জীবন ভেবেছি : হ্যাপি

একটা সময়ের ভালোবাসার নাম ছিল আইফোন! কয়েকদিন পরপর ফোন চেঞ্জ করতাম। সেই সময়গুলো দেশের বাইরে ঘুরতে যাওয়ার কি যে ইচ্ছা ছিল! ঘুরাঘুরির নেশা ছিল চরম আকারে! রাত দুপুরে মন হল কক্সবাজার যাব, সোজা চলে যেতাম বিমানের টিকিট কেটে! একা একা ঘুরে আবার চলে আসতাম! হঠাৎ মন চাইল, চলে গেলাম নেপালের সৌন্দর্য উপভোগ করতে! 

টাকা-পয়সা ধুলার মত উড়াতাম! টাকা-পয়সাকে স্রেফ কাগজ ভেবেই বোধহয় ট্রিট করতাম! কোন দিন টাকা জমাতে হবে এমন চিন্তায় মাথাতেই আসতো না। হাতে ২ লাখ টাকা থাকলে ৫ লাখ খরচ করার টার্গেট থাকতো। তাও কি! হাবিজাবি করে! কাজের কাজ কিছুই না। এই ঘোরাফেরা, খাওয়া-দাওয়া, শপিং etc.

জীবনের লক্ষ্য ছিল জাস্ট ভালো থাকা। তবুও কেনো যেন ভালো থাকতে পারতাম না। হাজারো উল্লাসের ভিতরেও কোথাও যেন শান্তি খুঁজে পেতাম না। মানে অপূর্ণতা!

জীবনের অনেকটা সময় পার করেছি দেশের বিখ্যাত পার্লারে রূপচর্চায়, যদিও নিজের কাছে ন্যাচারাল আমাকেই ভালো লাগতো! কত টাকা যে এই পার্লারে দিয়েছি হিসাব নেই।

কিছুদিন আগেও লাখ লাখ টাকার এক্সপেনসিভ সব ওয়েস্টার্ন ড্রেস বস্তা ভরে বের করা হয়েছে। ঘরে রেখে কি লাভ! এর আগেও দফায় দফায় বের করা হয়েছে! স্টোররুমে সব দামি দামি হাই হিল, বুট, পড়ে আছে, কতগুলো বেরও করা হয়েছে! শখের কেনা সব। জুতা আর ব্যাগ দেখলে মাথা নষ্ট হয়ে যেত। কিনতাম আর কিনতাম! আহা! যতক্ষণ না টাকা শেষ হতো!

আমার কাছে মিডিয়ায় কাজ করাটা ছিল শখের। দাপট নিয়ে থাকতাম। কাউকে ফালতু কথা বলার সুযোগ দিতাম না। কারণ আমি জানতাম মিডিয়াতে কাজ না করলেও আমার কিছু যায় আসে না। তবে কাজ করতে খুব ভালোবাসতাম, নিজেকে বিভিন্ন ক্যারেক্টারে, বিভিন্ন ভাবে রিপ্রেজেন্ট করতে ভালো লাগতো। সেটা এক মোহনীয় জগৎ। একবার কেউ সেখানে কাজ শুরু করলে আর ফিরতে তার ইচ্ছা করবে না। 

নিজের অভিনয় দক্ষতা নিয়ে গর্ববোধ হতো। মনে হতো আমি অবশ্যই অনেক বড় অভিনেত্রী হবো, যাকে সবাই অভিনয়ের জন্য চিনবে। মরে গেলেও বলবে আমার কথা। জীবনের শেষদিন পর্যন্ত অভিনয় করে যাব। এসব ছিল মনের ভেতর।

আমি যে কত আধারে ছিলাম কে বোঝাবে আমাকে! অনেকটা কথিত নারীবাদীও ছিলাম। নারীর অধিকার নিয়ে বেশ সচেতন ছিলাম। অতিরিক্ত সাহস ছিল আমার। ছেলেদের চেয়ে নিজেকে কোনো অংশে কম ভাবতাম না।চিন্তা চেতনা ছিল, একটা ছেলে যা পারে আমি তার বেশি করতে পারব। মেয়েরা কেন পিছিয়ে থাকবে। সমান নয় বরং আগে আগে চলবে! 

আসলে আমার পর্যন্ত তো দ্বীনের কথা কেউ কোনোদিন সেভাবে বলেনি। ইসলামের সৌন্দর্য তো কেউ তুলে ধরেনি। আসল পথ কেউ আঙ্গুল দিয়ে বলেনি, 'এই যে মেয়ে কোথায় চলছো তুমি, ফিরে আসো আল্লাহর দ্বীনের পথে' আমি জানবো কিভাবে তবে! 

বড় হয়ে দুনিয়াটা যেভাবে দেখেছি সে সবকেই জীবন ভেবেছি। তার বাইরে কিছু ভাবিনি। ভাবতে পারিনি। আমরা কেমন জানেন, কিছু দ্বীনদার লোক (যারা নিজেকে ভাবে আরকি!) তারা মানুষকে বলবে' এই এটা করো না জাহান্নামে যাবা, এটা হারাম, এটা ঠিক না। তুমি খারাপ এই টাইপ বোঝানো' এতে করে অনেকে ভাবে, ওরে বাবা! ইসলাম এত কঠিন! দূরে সরে যায়।

কিন্তু যদি এভাবে না হয়ে ভালোবাসা দিয়ে বোঝাতো এরকম, আল্লাহ তোমার জন্য নাজ নেয়ামতে ভরা জান্নাত রেখেছেন, অনেক আরাম পাবা, অনেক পুরস্কার পাবা, তার জন্য তোমাকে কিছু কাজ করতে হবে, যেমন তওবা করে নাও, গুনাহ ছেড়ে দাও, আল্লাহকে ভালোবাসো, তার সব হুকুম মেনে চলো, নিশ্চয় আল্লাহ বড়ই ক্ষমাশীল। 

আমি যখন অন্ধকারে ডুবে ছিলাম তখন তো কেউ আমাকে গিয়ে দ্বীনের দাওয়াত দেননি। যখন আল্লাহ নিজ রহমতে আমাকে তার ছায়াতলে আশ্রয় দিলেন। তখন আমার কোনটা করা ঠিক বেঠিক নিয়ে উঠে পড়ে লাগলেন। আসলে তখন ছিল প্রকাশ্যে শত্রু আর এখন গোপন শত্রু। অনেকের সহ্য হয়না আমার পরিবর্তন। সেটা জানি। এত হিংসা সুবহানআল্লাহ! 

কোনো এক কথিত ফেসবুকের দ্বীনিবোন আমাকে নিয়ে বেশকিছু দিন ৯০% অপবাদ এবং ১০% গীবত করে ফেসবুক ভাসিয়েছিলেন। ওখানে অনেকের কমেন্টেও এমন ছিল যে, 'সে যে পরিবর্তন হয়েছে তা নিয়ে আমার আগে থেকেই ডাউট ছিল।' 

এরা হচ্ছে- দ্বীনি লেবাসে, হাহাহা। তবে ভালো হচ্ছে, সে বা যারা আমাকে ফেসবুকে এরকম বলে হাজার হাজার সাক্ষী রেখেছে, কিয়ামতের দিন তারা সাক্ষ্য দিবে। কতবার যে মাফ করতে চাইলাম কেন যেন পারলাম না। অনেক দ্বীনিবোন সেদিন স্ক্রীনশট দিয়ে বলেছে, এসব কি বলেছে দেখো, আমি চুপ ছিলাম। সেদিনই দুই রাকাত নফল নামাজ পড়ে আল্লাহকে বলেছিলাম- 'এটা অবশ্যই তোমার উপর ছেড়ে দিলাম, আমাকে এভাবে অপমান করার জন্য তোমার বিচারের আশায় থাকবো।' জুলুমের স্বীকার হয়েছিলাম। মজলুম হয়েছিলাম।

যারা আমার পরিবর্তন নিয়ে কঠিন চিন্তায় আছেন তাদের জন্য আমার মত জালেমের (নিজের উপর জুলুমকারী) পক্ষ থেকে পরামর্শ, নিজেকে নিয়ে ফিকির করুন। আপনার ধারণানুযায়ী আমি না হলে কিন্তু আমার নামে গীবত আর অপবাদের জন্য মাফ করবো না। এটা আমার হক। জীবনে হয়তো অনেক ভালো আমল করছেন, করেছেন সে সব ধংস হওয়ারও ভয় রাখবেন। আমার না কোনো আমল আছে না কিছু! কিছুই নেই। আল্লাহ যদি মাফ করেন সেই আশায় আছি। ভিখারি আমি।

যারা আলেম হয় তারা ১০-১২ বছর পড়াশোনা করে ইসলাম জেনে সেইমত চলে। অনেকে অনেক আগে দ্বীন পেয়েছে। আমি আবেদ, আমি দ্বীনকে জানছি-ই মাত্র দুই বছরের একটু বেশি। শিশু আমি এলেমের লাইনে। আল্লাহ যেন আমাকে পরিপূর্ণ হেদায়েত দান করেন। এবং হেদায়েতের উপরে চলার তৌফিক দান করেন। ঈমানের সাথে যেন আমার মৃত্যু হয় সেই দোয়া চাই। আমার কোনো কথায় কষ্ট পেলে আপনাদের মহত্ব দিয়ে আমাকে মাফ করবেন। 

আমি ফেরেশতা না। আমি মানুষ, আমার ভুল হবে। আমার ঈমান বাড়বে, আমার ঈমান কমবে! পরিপূর্ণ কেউ হতে পারে না। তবে চেষ্টায় থাকতে হবে ইনশাআল্লাহ! আমার পেছনে লেগে থাকা মানুষগুলো হয়তো আমার জান্নাতে যাওয়ার ওছিলা হবে। তাদের জন্যই আমার জান্নাতে যাওয়া সহজ হবে ইনশাআল্লাহ! আমার গুনাহগুলো যে তাদের কাঁধে নিয়ে যাচ্ছে। আল্লাহ আকবার!

(নাজনীন আক্তার হ্যাপির ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি প্রতিদিন/২৭ ডিসেম্বর ২০১৭/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
সর্বশেষ খবর
ছাগলকাণ্ডের সেই মতিউর ও তার স্ত্রী রিমান্ডে
ছাগলকাণ্ডের সেই মতিউর ও তার স্ত্রী রিমান্ডে

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির অপূর্ব বাসগৃহ
হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির অপূর্ব বাসগৃহ

৫২ সেকেন্ড আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বেরোবিতে শিক্ষার্থী পরিবহনে যুক্ত হলো আরও ৭টি বাস
বেরোবিতে শিক্ষার্থী পরিবহনে যুক্ত হলো আরও ৭টি বাস

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘প্রাণি থেকে মানুষের দেহে রোগ ছড়ানো মারাত্মক হতে পারে’
‘প্রাণি থেকে মানুষের দেহে রোগ ছড়ানো মারাত্মক হতে পারে’

১ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠকে ঐকমত্য কমিশন
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠকে ঐকমত্য কমিশন

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

‘মব সন্ত্রাস কঠোরভাবে দমন করা হবে’
‘মব সন্ত্রাস কঠোরভাবে দমন করা হবে’

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় খাল ও রাস্তার দুইপাশের জঙ্গল পরিষ্কারের উদ্যোগ
টুঙ্গিপাড়ায় খাল ও রাস্তার দুইপাশের জঙ্গল পরিষ্কারের উদ্যোগ

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রেনে কাটা পড়ে কিশোরের মৃত্যু
রাজধানীতে ট্রেনে কাটা পড়ে কিশোরের মৃত্যু

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

নোয়াখালী শহীদ ভুলু স্টেডিয়াম লিজের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে মানববন্ধন
নোয়াখালী শহীদ ভুলু স্টেডিয়াম লিজের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে মানববন্ধন

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারী বৃষ্টিতে ডুবতে পারে ৯ জেলার নিম্নাঞ্চল
ভারী বৃষ্টিতে ডুবতে পারে ৯ জেলার নিম্নাঞ্চল

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সরকার চায় ‘মব’ থাকুক : রুমিন ফারহানা
সরকার চায় ‘মব’ থাকুক : রুমিন ফারহানা

৩৮ মিনিট আগে | টক শো

নিরাপত্তাহীনতায় শাবিপ্রবি শিক্ষার্থীরা, নেই পর্যাপ্ত সিসি ক্যামেরাও
নিরাপত্তাহীনতায় শাবিপ্রবি শিক্ষার্থীরা, নেই পর্যাপ্ত সিসি ক্যামেরাও

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শহীদ মিনারে ফরিদা পারভীনকে শেষ শ্রদ্ধা
শহীদ মিনারে ফরিদা পারভীনকে শেষ শ্রদ্ধা

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে উত্তর কোরিয়ার হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে উত্তর কোরিয়ার হুঁশিয়ারি

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নুরাল পাগলের মরদেহ পোড়ানোর মামলায় গ্রেফতার আরও ১
নুরাল পাগলের মরদেহ পোড়ানোর মামলায় গ্রেফতার আরও ১

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আশা করছি এমন হারের পর বাংলাদেশ অজুহাত দেবে না
আশা করছি এমন হারের পর বাংলাদেশ অজুহাত দেবে না

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আশা করি পরের ম্যাচে আমাদের ছেলেরা ভালো খেলবে: ক্রীড়া উপদেষ্টা
আশা করি পরের ম্যাচে আমাদের ছেলেরা ভালো খেলবে: ক্রীড়া উপদেষ্টা

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুষ্টিয়ার চরসাদিপুরকে পাবনার সঙ্গে সংযুক্ত না করার দাবিতে মানববন্ধন
কুষ্টিয়ার চরসাদিপুরকে পাবনার সঙ্গে সংযুক্ত না করার দাবিতে মানববন্ধন

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিবালয় উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি গ্রেফতার
শিবালয় উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার ওপর বড় ধরনের নিষেধাজ্ঞা আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
রাশিয়ার ওপর বড় ধরনের নিষেধাজ্ঞা আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ বিমান বাহিনী ও যুক্তরাষ্ট্রের প্যাসিফিক এয়ারফোর্সের যৌথ অনুশীলন মহড়া শুরু
বাংলাদেশ বিমান বাহিনী ও যুক্তরাষ্ট্রের প্যাসিফিক এয়ারফোর্সের যৌথ অনুশীলন মহড়া শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া নিয়ে দূতাবাসের নতুন নির্দেশনা
চীনের ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া নিয়ে দূতাবাসের নতুন নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে সরকার পতনের পর হঠাৎ কেন আলোচনায় বলিউডের এই অভিনেত্রী
নেপালে সরকার পতনের পর হঠাৎ কেন আলোচনায় বলিউডের এই অভিনেত্রী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এশিয়া কাপে মুখোমুখি ভারত–পাকিস্তান, মাঠে কোন একাদশ?
এশিয়া কাপে মুখোমুখি ভারত–পাকিস্তান, মাঠে কোন একাদশ?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাবনা-১ আসনের সীমানা পুনর্বহালের দাবিতে বেড়ায় হরতাল-অবরোধ
পাবনা-১ আসনের সীমানা পুনর্বহালের দাবিতে বেড়ায় হরতাল-অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের মেধাস্বত্ব পেল গ্লোব বায়োটেকের বঙ্গভ্যাক্স
যুক্তরাষ্ট্রের মেধাস্বত্ব পেল গ্লোব বায়োটেকের বঙ্গভ্যাক্স

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে হারাতে ভারতের ‘বি’ দলই যথেষ্ট: অতুল ওয়াসান
পাকিস্তানকে হারাতে ভারতের ‘বি’ দলই যথেষ্ট: অতুল ওয়াসান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভায় উপস্থিত থাকছেন প্রধান উপদেষ্টা
আজ জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভায় উপস্থিত থাকছেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির বিরুদ্ধে পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র চলছে: রিজভী
বিএনপির বিরুদ্ধে পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র চলছে: রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কর্মসংস্থান সংকট মহামারী আকার ধারণ করছে : হোসেন জিল্লুর
দেশে কর্মসংস্থান সংকট মহামারী আকার ধারণ করছে : হোসেন জিল্লুর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস
জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি
দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?
জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা
জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে
কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে
সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী
ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা
জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে
জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ
কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি
অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই
বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার
ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার
গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই
অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো
কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন
ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প
যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার ও উপদেষ্টারা মাহফুজদের যথেচ্ছ ব্যবহার করে এখন মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে : নাহিদ ইসলাম
সরকার ও উপদেষ্টারা মাহফুজদের যথেচ্ছ ব্যবহার করে এখন মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে : নাহিদ ইসলাম

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লন্ডনে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপর হামলার চেষ্টা, সরকারের তীব্র নিন্দা
লন্ডনে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপর হামলার চেষ্টা, সরকারের তীব্র নিন্দা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের আগে দেশের মানুষ ইলিশ খাবে: মৎস্য উপদেষ্টা
ভারতের আগে দেশের মানুষ ইলিশ খাবে: মৎস্য উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক
ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল
সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম
ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি
ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান
সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে আজকের মধ্যে রাস্তা না ছাড়লে আইন প্রয়োগ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফরিদপুরে আজকের মধ্যে রাস্তা না ছাড়লে আইন প্রয়োগ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে
ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে

প্রথম পৃষ্ঠা

জাকসুও শিবিরের দখলে
জাকসুও শিবিরের দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের
আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ
ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক
বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক

নগর জীবন

দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা
দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব
শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব

শোবিজ

ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির
ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী
প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ
বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে
পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা
লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে
বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে

মাঠে ময়দানে

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান
৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি
দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?
৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন
নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন

পেছনের পৃষ্ঠা

কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২
কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর
ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর

পেছনের পৃষ্ঠা

এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি
এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে
অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য ধরে রাখা জরুরি
ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য ধরে রাখা জরুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস
ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন
সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন

খবর

জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক
জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক

খবর

টেন্ডার ছাড়াই চলছে সাত ট্রেন
টেন্ডার ছাড়াই চলছে সাত ট্রেন

নগর জীবন

পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়
পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা