শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:৫৯, বৃহস্পতিবার, ১৭ জানুয়ারি, ২০১৯ আপডেট:

লুসাইবার মা হামিদা আলীর ফেসবুক স্ট্যাটাস

"ভুল চিকিৎসায় লুসাইবার মৃত্যুর জন্য দায়ীদের বিচার চাই"

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
"ভুল চিকিৎসায় লুসাইবার মৃত্যুর জন্য দায়ীদের বিচার চাই"

আমি লুসাইবার মা হামিদা আলী। আপনাদেরকে দুঃখের সঙ্গে জানাচ্ছি যে, আমাদের কলিজার টুকরো, অত্যন্ত আদরের মামনি ১৫ মাস বয়সী মালিহা জান্নাত লুসাইবা আর নেই। ঢাকা শিশু হাসপাতালের ভুল চিকিৎসা আর অবহেলায় গত সোমবার (১৩ জানুয়ারি) সে চলে গেছে না ফেরার দেশে। সে আর কোনদিন আসবে না, আর আমাকে আম্মু, আম্মু বলে ডাকবে না, আর কোন দিন তার হাত বুলিয়ে আদর করবে না। ঢাকা শিশু হাসপাতালের ওরা চিকিৎসক নয়, ওরা কসাই। নিরব নিথর করে দিয়েছে আমাদের মা লুসাইবাকে। ওরা আমার শিশুটিকে গিনিপিগ বানিয়ে দীর্ঘ প্রায় দুই মাস ধরে রীতিমতো এক্সপেরিমেন্ট চালালো। ওদের ভুল চিকিৎসা আর অবহেলার শিকার হয়ে চলে গেলো আমার মেয়েটা। কিন্তু কেন বলছি ভুল চিকিৎসা, কিরকম অবহেলা হয়েছিলো সেখানে দয়া করে সেটা শুনুন :

—আমরা গত ২০/১১/১৮ তারিখে লুসাইবাকে নিয়ে শ্যামলীর ঢাকা শিশু হাসপাতালে যাই। ওর সমস্যা ছিলো গায়ে জ্বর ও হাত পায়ে ব্যথা। আউটডোরের ডা. দেলোয়ার পর্যবেক্ষণ করে জানালো, ওর স্কার্ভি (scurvy) হয়েছে। এরপর একজনকে বললো, এই রোগীর একাডেমিক বিষয় আছে, শিশুটাকে ভর্তি নিয়ে নাও। এরপর অধ্যাপক ডা. সেলিমুজ্জামান ও সহযোগী অধ্যাপক ডা. বেলায়েত হোসেনের অধীন থ্যালাসেমিয়া ওয়ার্ডে ভর্তি করা হলো।

—লুসায়বাকে নিয়মিত পর্যবেক্ষণ করতো সহযোগী অধ্যাপক ডা. বেলায়েত, ডা. ওহাব, ডা. সাজেদা। কিছুদিন পর তারা জানালো, ওর একুইট মাইলয়েড লিউকেমিয়া (এএমএল) হয়েছে। ওরা তিন বার বোনম্যারো পরীক্ষাটা নাকি করেছিলো কিন্তু কোন রিপোর্টই আমাদেরকে দেয়নি/দেখায়নি। অথচ (তাদের পরামর্শেই) ১০ হাজার টাকা খরচ করে বঙ্গবন্ধু মেডিক্যাল থেকে বোনম্যারো পরীক্ষার রিপোর্ট আসে শূন্য। সেই রিপোর্ট আমরা জমা দেই, কিন্তু বাইরের রিপোর্ট বলে সেটাকে তারা গ্রহণ করেনি। এরপর একটা কাগজে আমার সই নিয়ে কেমোথেরাপি শুরু করে। প্রথম কেমো দেবার পরই লুসায়বার শরীরে মারাত্মক প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়। মাথার বিভিন্ন স্থান ফেটে রক্ত পড়া শুরু করে। খাওয়া দাওয়া বন্ধ হয়ে যায়, অনবরত কান্নাকাটি করতে থাকে মেয়েটি আমার।

—এই পরিস্থিতিতিতে আমরা সিদ্ধান্ত নিলাম, এখানে আর চিকিৎসা করাবো না। তাকে ভারতে নেবার সিদ্ধান্ত নেই। জরুরী ভিত্তিতে পাসপোর্টের টাকাও জমা দেই এক লোকের কাছে। কিন্তু পাসপোর্ট অফিসে গিয়ে ছবি তোলার জন্য এক ঘণ্টার ছুটি চাইলে শিশুটির অবস্থা ভালো না বলে ডা. বেলায়েত এবং সেখানকার নার্সরা কোনমতেই আমাদেরকে বাইরে যেতে দেয়নি। কয়েকদফা চেষ্টা করেও আমরা ব্যর্থ হই। আমাদেরকে সরাসরি বলা হয়েছে, বাইরে যেতে চাইলে রিলিজ নিয়ে যেতে হবে। কিন্তু কেমো চলাকালীন চলে গেলে আরো খারাপ হয়ে যেতে পারে ভেবে রিলিজও নিতে সাহস পেলাম না। আমরা ভারতে যাবো এটা জানার পর ওখানকার এক ডাক্তার মন্তব্য করলো, 'ইস ওরা বাংলাদেশের টাকা ভারতে পাঠাতে ভারত যাবে...!'

—এই অবস্থাতেই তারা আবারো দ্বিতীয় কেমোথেরাপি শুরু করে। ভয়ংকর এই থেরাপি দেবার পর লুসায়বার ঠোঁট ফেটে রক্ত পড়া, অববরত বমি হওয়া এবং হাত পা জ্বলার মতো মারাত্বক কিছু প্রতিক্রিয়া দেখা দিলো। জরুরী পরিস্থিতিতে বিশেষ করে দুপুরের পর থেকে সেখানে ডাক্তার ডাকলেও কাউকেও আমরা পেতাম না! মারা যাবার আগের রাত থেকে মেয়েটি অনবরত বমি করলো অথচ সঠিক চিকিৎসা পেলাম না। পরদিন ডাক্তার এসে ইনজেকশন দিলো, এরপর পেট ফুলতে শুরু করলো।

—তাদের রিপোর্টে জানলাম, একদিনের মাথায় লুসাইবার ডব্লিউবিসি কাউন্ট ১০০ এবং প্লাটিলেট ১০ হাজারে নেমে গেলো। এরপর গত বরিবার (১২ জানুয়ারি) তারা কি যেন এন্টিবায়োটিক প্রয়োগ করলো। এর কিছুক্ষণের মধ্যেই আরো ফুলতে শুরু করলো পেট। দুপুরের দিকে অবস্থার মারাত্মক অবনতি হলে তারা ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিটে (আইসিইউ) নিতে বললো। সেখানে বেড খালি না থাকায় তাদেরই পরামর্শেই কেবিনে স্থানান্তর করি।

—লুসাইবা যখন ওয়ার্ডে সংকটাপন্ন অবস্থায় ছিলো তখন মুখে সারাক্ষণ অক্সিজেন মাস্ক লাগানো ছিলো। কিন্তু ভিআইপি কেবিন ভাড়া বাবদ সাড়ে ৪ হাজার টাকা জমা দিয়ে কেবিনে গেলেও সেই রুমে পেলাম না কোন অক্সিজেন মাস্ক, মনিটর বা অন্যান্য যন্ত্রপাতি। সবচেয়ে মর্মান্তিক বিষয় হলো, ওয়ার্ডে যে চিকিৎসা হয়েছিলো সেই কাগজপত্র (রেকর্ড ফাইল) ও অক্সিজেন সিলিন্ডার সঙ্গে না দিয়েই ওয়ার্ড থেকে লুসায়বাকে কেবিনে স্থানান্তর করা হয়। লুসাইবার শ্বাষকষ্ট বেশি হচ্ছিলো। আমরা কান্নাকাটি করছিলাম এটা দেখে সেখারকার নার্সরা (মেট্রন পর্যন্ত) পর্যন্ত কান্নাকাটি শুরু করে। একপর্যায়ে পাশের রুম থেকে অক্সিজেন এনে দেয়া হলো। এর কিছুক্ষণ পর আমাদের আদরের মামণি লুসাইবা মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়লো।

—লুসাইবার লাশ নিয়ে আমরা যখন রওনা দেই আমাদেরকে শুধু ডেথ সার্টিফিকেট দেয়া হলো। কোন রিপোর্ট দেয়া হলো না। তারা রেখে দিলো।

আমাদের প্রশ্ন হলো :
—আসলেই কি ব্লাড ক্যান্সার (এএমএল) হয়েছিলো লুসায়বার? ব্ল্যাড ক্যান্সার হয়েছে এটা তাদের পরীক্ষায় প্রমাণ হলো অথচ পিজি হাসপাতালেরটা রিপোর্টটা কেনো তারা গ্রহণ করলো না?? আমার scurvy রোগের মেয়েটাকে cancer এর ভুল চিকিৎসা দিয়ে ওরা কেন মেরে ফেললো?
—আমরা ভারতে যেতে চাইলাম তারা কেন আমাদেরকে ভারতে যেতে দিলো না? ভারতে যাওয়া নিয়ে ওরা কেন টিটকারী করলো? 
—ব্লাড ক্যান্সারে কেমোথেরাপি দিয়ে যদি শিশু না-ই বাঁচে তবে কেনো দেয়া হলো এই থেরাপি? কোন দরকার ছিলো না কি এই চিকিৎসার? বরং চিকিৎসার আগেইতো সে ভালো ছিলো। অথচ এরপরও আমাদের সাড়ে তিন লাখ টাকার মতো খরচ হলো। হাসপাতাল থেকে বেড বাদে আর কিছুই দেয়া হতো না।
—আল্লাহর পরেই তো মানুষ ডাক্তারকেই বিশ্বাস করে। আমরাও তাদেকে বিশ্বাস করে কি ভুল করেছিলাম? আমার মেয়েটা কি শুধুই একাডেমিক বিষয় ছিলো তাদের কাছে? আমার মতো গরীব মানুষের ছোট্ট মেয়েটিকে দিয়ে ওদের এই জঘন্য একাডেমিক কাজ না চালালে কি হতো না? 
—লুসাইবার সংকট মুহূর্তে কোন ফাইল ছাড়া এবং অক্সিজেন ছাড়াই কেন কেবিনে স্থানান্তর করা হলো? 
—লুসাইবার লাশ নিয়ে আমরা যখন রওনা দেই আমাদেরকে শুধু ডেথ সার্টিফিকেট কেন দেয়া হলো। রিপোর্টগুলি কেন দেয়া হলো না?

—এতদিন শুধু সংবাদে দেখে এসেছি, চিকিৎসকের ভুল চিকিৎসায় রোগী মারা যায় কিন্তু আজ আমি নিজেই তার শিকার হলাম! বলিদান দিলাম আমাদের মেয়ে লুসাইবাকে। ওরা জানে আমি এর প্রতিবাদ করতে পারব না। লুসাইবাকে হারিয়ে আজ আমরা পাগলপ্রায়। কি সুন্দর করে সে তাকিয়ে থাকতো। আমাকে মা মা বলে ডাকতো, আমার, ওর বাবার কপালে চুমু খেতো। ফুটফুটে সেই মেয়েটি আজ কবরে! আপনারা ভাবুন, কারো পরিবারে এমনটি হলে কী অবস্থা হতো?
—ঢাকা শিশু হাসপাতালের থ্যালাসেমিয়া ওয়ার্ড একটা মৃত্যুপুরী যেখান থেকে খুব কম সংখ্যক শিশুই বেঁচে আসে। আরো দুই শিশুকে এভাবে মারা যেতে দেখলাম সেখানে থাকাকালীন। অথচ ওখান থেকে যারা ছুটি নিয়ে ভারতে চলে গেছে তারা এখনো ভালো আছে। রহস্যজনক ওদের পরীক্ষানিরিক্ষা, রহস্যজনক ছিলো ওদের চিকিৎসা! এর শেষ কোথায়? 
—সুস্থ সমাজে তাদের কি বিচার হবে না...? সরকার কি এই বিষয়ে অনুসন্ধান চালাবে না...?

ভুল চিকিৎসা আর অবহেলায় আমাদের কলিজার টুকরা, আদরের মামনি লুসায়বার মৃত্যুর জন্য দায়ীদের তদন্ত সাপেক্ষে বিচার চাই। আমরা গরীব মানুষ, সংশ্লিষ্টদের বিচারের আওতায় আনতে আপনারা সবাই আমাদের সহযোগিতা করুন। আমরা চাই, আর কোন বাবা মায়ের বুক খালি না হোক। শিশুদের গিনিপিগ বানিয়ে তাদের জঘন্য এসব পরীক্ষা-নিরীক্ষা বন্ধ হোক।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সর্বশেষ খবর
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত
চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ
কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর
বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি
চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি

১৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ
খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ

২২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

প্রিপেইড গ্যাস মিটার নিয়ে প্রতারণা এড়াতে তিতাসের সতর্কবার্তা
প্রিপেইড গ্যাস মিটার নিয়ে প্রতারণা এড়াতে তিতাসের সতর্কবার্তা

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

সাংবাদিকদের থেকে দূরে থাকতেন আমির, কারণ কী?
সাংবাদিকদের থেকে দূরে থাকতেন আমির, কারণ কী?

২৫ মিনিট আগে | শোবিজ

শিল্পীদের মেধাসম্পদ সংরক্ষণে কাজ করছে সরকার : শিল্প উপদেষ্টা
শিল্পীদের মেধাসম্পদ সংরক্ষণে কাজ করছে সরকার : শিল্প উপদেষ্টা

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী ইমরান আহমেদের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সাবেক প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী ইমরান আহমেদের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবিতে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালার সমাপ্তি
গোবিপ্রবিতে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালার সমাপ্তি

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীর উত্তরায় ঢাবির বাসে হামলা, গ্রেফতার ৫
রাজধানীর উত্তরায় ঢাবির বাসে হামলা, গ্রেফতার ৫

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে বাসার ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
রাজধানীতে বাসার ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

জমি নিয়ে বিরোধের জেরে একজনকে হত্যা
জমি নিয়ে বিরোধের জেরে একজনকে হত্যা

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার রাশিয়া সফর স্থগিত করলেন মোদি
এবার রাশিয়া সফর স্থগিত করলেন মোদি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ঠিকানায় মিলবে সব ‘নাগরিক সেবা’
এক ঠিকানায় মিলবে সব ‘নাগরিক সেবা’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাথরঘাটায় মৎস্যজীবীদের জীবনমান উন্নয়নে অবহিত সভা
পাথরঘাটায় মৎস্যজীবীদের জীবনমান উন্নয়নে অবহিত সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেস্টে মিরাজের বিরল রেকর্ড
টেস্টে মিরাজের বিরল রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ
এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে শ্রমিক সমাজ সবচেয়ে অবহেলিত : রিজভী
দেশে শ্রমিক সমাজ সবচেয়ে অবহেলিত : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘নিজের শর্তেই’ ট্রাম্পকে মোকাবিলা করবে কানাডা
‘নিজের শর্তেই’ ট্রাম্পকে মোকাবিলা করবে কানাডা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালকিনিতে হাতকড়াসহ পালানো আসামি গ্রেপ্তার
কালকিনিতে হাতকড়াসহ পালানো আসামি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে দুই বন্ধুর ‘ইয়্যামেজিং’
চট্টগ্রামে দুই বন্ধুর ‘ইয়্যামেজিং’

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে