শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:৫৯, বৃহস্পতিবার, ১৭ জানুয়ারি, ২০১৯ আপডেট:

লুসাইবার মা হামিদা আলীর ফেসবুক স্ট্যাটাস

"ভুল চিকিৎসায় লুসাইবার মৃত্যুর জন্য দায়ীদের বিচার চাই"

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
"ভুল চিকিৎসায় লুসাইবার মৃত্যুর জন্য দায়ীদের বিচার চাই"

আমি লুসাইবার মা হামিদা আলী। আপনাদেরকে দুঃখের সঙ্গে জানাচ্ছি যে, আমাদের কলিজার টুকরো, অত্যন্ত আদরের মামনি ১৫ মাস বয়সী মালিহা জান্নাত লুসাইবা আর নেই। ঢাকা শিশু হাসপাতালের ভুল চিকিৎসা আর অবহেলায় গত সোমবার (১৩ জানুয়ারি) সে চলে গেছে না ফেরার দেশে। সে আর কোনদিন আসবে না, আর আমাকে আম্মু, আম্মু বলে ডাকবে না, আর কোন দিন তার হাত বুলিয়ে আদর করবে না। ঢাকা শিশু হাসপাতালের ওরা চিকিৎসক নয়, ওরা কসাই। নিরব নিথর করে দিয়েছে আমাদের মা লুসাইবাকে। ওরা আমার শিশুটিকে গিনিপিগ বানিয়ে দীর্ঘ প্রায় দুই মাস ধরে রীতিমতো এক্সপেরিমেন্ট চালালো। ওদের ভুল চিকিৎসা আর অবহেলার শিকার হয়ে চলে গেলো আমার মেয়েটা। কিন্তু কেন বলছি ভুল চিকিৎসা, কিরকম অবহেলা হয়েছিলো সেখানে দয়া করে সেটা শুনুন :

—আমরা গত ২০/১১/১৮ তারিখে লুসাইবাকে নিয়ে শ্যামলীর ঢাকা শিশু হাসপাতালে যাই। ওর সমস্যা ছিলো গায়ে জ্বর ও হাত পায়ে ব্যথা। আউটডোরের ডা. দেলোয়ার পর্যবেক্ষণ করে জানালো, ওর স্কার্ভি (scurvy) হয়েছে। এরপর একজনকে বললো, এই রোগীর একাডেমিক বিষয় আছে, শিশুটাকে ভর্তি নিয়ে নাও। এরপর অধ্যাপক ডা. সেলিমুজ্জামান ও সহযোগী অধ্যাপক ডা. বেলায়েত হোসেনের অধীন থ্যালাসেমিয়া ওয়ার্ডে ভর্তি করা হলো।

—লুসায়বাকে নিয়মিত পর্যবেক্ষণ করতো সহযোগী অধ্যাপক ডা. বেলায়েত, ডা. ওহাব, ডা. সাজেদা। কিছুদিন পর তারা জানালো, ওর একুইট মাইলয়েড লিউকেমিয়া (এএমএল) হয়েছে। ওরা তিন বার বোনম্যারো পরীক্ষাটা নাকি করেছিলো কিন্তু কোন রিপোর্টই আমাদেরকে দেয়নি/দেখায়নি। অথচ (তাদের পরামর্শেই) ১০ হাজার টাকা খরচ করে বঙ্গবন্ধু মেডিক্যাল থেকে বোনম্যারো পরীক্ষার রিপোর্ট আসে শূন্য। সেই রিপোর্ট আমরা জমা দেই, কিন্তু বাইরের রিপোর্ট বলে সেটাকে তারা গ্রহণ করেনি। এরপর একটা কাগজে আমার সই নিয়ে কেমোথেরাপি শুরু করে। প্রথম কেমো দেবার পরই লুসায়বার শরীরে মারাত্মক প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়। মাথার বিভিন্ন স্থান ফেটে রক্ত পড়া শুরু করে। খাওয়া দাওয়া বন্ধ হয়ে যায়, অনবরত কান্নাকাটি করতে থাকে মেয়েটি আমার।

—এই পরিস্থিতিতিতে আমরা সিদ্ধান্ত নিলাম, এখানে আর চিকিৎসা করাবো না। তাকে ভারতে নেবার সিদ্ধান্ত নেই। জরুরী ভিত্তিতে পাসপোর্টের টাকাও জমা দেই এক লোকের কাছে। কিন্তু পাসপোর্ট অফিসে গিয়ে ছবি তোলার জন্য এক ঘণ্টার ছুটি চাইলে শিশুটির অবস্থা ভালো না বলে ডা. বেলায়েত এবং সেখানকার নার্সরা কোনমতেই আমাদেরকে বাইরে যেতে দেয়নি। কয়েকদফা চেষ্টা করেও আমরা ব্যর্থ হই। আমাদেরকে সরাসরি বলা হয়েছে, বাইরে যেতে চাইলে রিলিজ নিয়ে যেতে হবে। কিন্তু কেমো চলাকালীন চলে গেলে আরো খারাপ হয়ে যেতে পারে ভেবে রিলিজও নিতে সাহস পেলাম না। আমরা ভারতে যাবো এটা জানার পর ওখানকার এক ডাক্তার মন্তব্য করলো, 'ইস ওরা বাংলাদেশের টাকা ভারতে পাঠাতে ভারত যাবে...!'

—এই অবস্থাতেই তারা আবারো দ্বিতীয় কেমোথেরাপি শুরু করে। ভয়ংকর এই থেরাপি দেবার পর লুসায়বার ঠোঁট ফেটে রক্ত পড়া, অববরত বমি হওয়া এবং হাত পা জ্বলার মতো মারাত্বক কিছু প্রতিক্রিয়া দেখা দিলো। জরুরী পরিস্থিতিতে বিশেষ করে দুপুরের পর থেকে সেখানে ডাক্তার ডাকলেও কাউকেও আমরা পেতাম না! মারা যাবার আগের রাত থেকে মেয়েটি অনবরত বমি করলো অথচ সঠিক চিকিৎসা পেলাম না। পরদিন ডাক্তার এসে ইনজেকশন দিলো, এরপর পেট ফুলতে শুরু করলো।

—তাদের রিপোর্টে জানলাম, একদিনের মাথায় লুসাইবার ডব্লিউবিসি কাউন্ট ১০০ এবং প্লাটিলেট ১০ হাজারে নেমে গেলো। এরপর গত বরিবার (১২ জানুয়ারি) তারা কি যেন এন্টিবায়োটিক প্রয়োগ করলো। এর কিছুক্ষণের মধ্যেই আরো ফুলতে শুরু করলো পেট। দুপুরের দিকে অবস্থার মারাত্মক অবনতি হলে তারা ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিটে (আইসিইউ) নিতে বললো। সেখানে বেড খালি না থাকায় তাদেরই পরামর্শেই কেবিনে স্থানান্তর করি।

—লুসাইবা যখন ওয়ার্ডে সংকটাপন্ন অবস্থায় ছিলো তখন মুখে সারাক্ষণ অক্সিজেন মাস্ক লাগানো ছিলো। কিন্তু ভিআইপি কেবিন ভাড়া বাবদ সাড়ে ৪ হাজার টাকা জমা দিয়ে কেবিনে গেলেও সেই রুমে পেলাম না কোন অক্সিজেন মাস্ক, মনিটর বা অন্যান্য যন্ত্রপাতি। সবচেয়ে মর্মান্তিক বিষয় হলো, ওয়ার্ডে যে চিকিৎসা হয়েছিলো সেই কাগজপত্র (রেকর্ড ফাইল) ও অক্সিজেন সিলিন্ডার সঙ্গে না দিয়েই ওয়ার্ড থেকে লুসায়বাকে কেবিনে স্থানান্তর করা হয়। লুসাইবার শ্বাষকষ্ট বেশি হচ্ছিলো। আমরা কান্নাকাটি করছিলাম এটা দেখে সেখারকার নার্সরা (মেট্রন পর্যন্ত) পর্যন্ত কান্নাকাটি শুরু করে। একপর্যায়ে পাশের রুম থেকে অক্সিজেন এনে দেয়া হলো। এর কিছুক্ষণ পর আমাদের আদরের মামণি লুসাইবা মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়লো।

—লুসাইবার লাশ নিয়ে আমরা যখন রওনা দেই আমাদেরকে শুধু ডেথ সার্টিফিকেট দেয়া হলো। কোন রিপোর্ট দেয়া হলো না। তারা রেখে দিলো।

আমাদের প্রশ্ন হলো :
—আসলেই কি ব্লাড ক্যান্সার (এএমএল) হয়েছিলো লুসায়বার? ব্ল্যাড ক্যান্সার হয়েছে এটা তাদের পরীক্ষায় প্রমাণ হলো অথচ পিজি হাসপাতালেরটা রিপোর্টটা কেনো তারা গ্রহণ করলো না?? আমার scurvy রোগের মেয়েটাকে cancer এর ভুল চিকিৎসা দিয়ে ওরা কেন মেরে ফেললো?
—আমরা ভারতে যেতে চাইলাম তারা কেন আমাদেরকে ভারতে যেতে দিলো না? ভারতে যাওয়া নিয়ে ওরা কেন টিটকারী করলো? 
—ব্লাড ক্যান্সারে কেমোথেরাপি দিয়ে যদি শিশু না-ই বাঁচে তবে কেনো দেয়া হলো এই থেরাপি? কোন দরকার ছিলো না কি এই চিকিৎসার? বরং চিকিৎসার আগেইতো সে ভালো ছিলো। অথচ এরপরও আমাদের সাড়ে তিন লাখ টাকার মতো খরচ হলো। হাসপাতাল থেকে বেড বাদে আর কিছুই দেয়া হতো না।
—আল্লাহর পরেই তো মানুষ ডাক্তারকেই বিশ্বাস করে। আমরাও তাদেকে বিশ্বাস করে কি ভুল করেছিলাম? আমার মেয়েটা কি শুধুই একাডেমিক বিষয় ছিলো তাদের কাছে? আমার মতো গরীব মানুষের ছোট্ট মেয়েটিকে দিয়ে ওদের এই জঘন্য একাডেমিক কাজ না চালালে কি হতো না? 
—লুসাইবার সংকট মুহূর্তে কোন ফাইল ছাড়া এবং অক্সিজেন ছাড়াই কেন কেবিনে স্থানান্তর করা হলো? 
—লুসাইবার লাশ নিয়ে আমরা যখন রওনা দেই আমাদেরকে শুধু ডেথ সার্টিফিকেট কেন দেয়া হলো। রিপোর্টগুলি কেন দেয়া হলো না?

—এতদিন শুধু সংবাদে দেখে এসেছি, চিকিৎসকের ভুল চিকিৎসায় রোগী মারা যায় কিন্তু আজ আমি নিজেই তার শিকার হলাম! বলিদান দিলাম আমাদের মেয়ে লুসাইবাকে। ওরা জানে আমি এর প্রতিবাদ করতে পারব না। লুসাইবাকে হারিয়ে আজ আমরা পাগলপ্রায়। কি সুন্দর করে সে তাকিয়ে থাকতো। আমাকে মা মা বলে ডাকতো, আমার, ওর বাবার কপালে চুমু খেতো। ফুটফুটে সেই মেয়েটি আজ কবরে! আপনারা ভাবুন, কারো পরিবারে এমনটি হলে কী অবস্থা হতো?
—ঢাকা শিশু হাসপাতালের থ্যালাসেমিয়া ওয়ার্ড একটা মৃত্যুপুরী যেখান থেকে খুব কম সংখ্যক শিশুই বেঁচে আসে। আরো দুই শিশুকে এভাবে মারা যেতে দেখলাম সেখানে থাকাকালীন। অথচ ওখান থেকে যারা ছুটি নিয়ে ভারতে চলে গেছে তারা এখনো ভালো আছে। রহস্যজনক ওদের পরীক্ষানিরিক্ষা, রহস্যজনক ছিলো ওদের চিকিৎসা! এর শেষ কোথায়? 
—সুস্থ সমাজে তাদের কি বিচার হবে না...? সরকার কি এই বিষয়ে অনুসন্ধান চালাবে না...?

ভুল চিকিৎসা আর অবহেলায় আমাদের কলিজার টুকরা, আদরের মামনি লুসায়বার মৃত্যুর জন্য দায়ীদের তদন্ত সাপেক্ষে বিচার চাই। আমরা গরীব মানুষ, সংশ্লিষ্টদের বিচারের আওতায় আনতে আপনারা সবাই আমাদের সহযোগিতা করুন। আমরা চাই, আর কোন বাবা মায়ের বুক খালি না হোক। শিশুদের গিনিপিগ বানিয়ে তাদের জঘন্য এসব পরীক্ষা-নিরীক্ষা বন্ধ হোক।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
সর্বশেষ খবর
মাইলস্টোনের পাশে অবৈধ দোকানে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি, ডিএনসিসির অভিযান
মাইলস্টোনের পাশে অবৈধ দোকানে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি, ডিএনসিসির অভিযান

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

সারা দেশে ৭ দিনে যৌথবাহিনীর অভিযানে আটক ২৮৮
সারা দেশে ৭ দিনে যৌথবাহিনীর অভিযানে আটক ২৮৮

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়পুরহাট সরকারি কলেজ শিক্ষক পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত
জয়পুরহাট সরকারি কলেজ শিক্ষক পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সীতাকুণ্ডে লরির ধাক্কায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
সীতাকুণ্ডে লরির ধাক্কায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল
মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মতিঝিলে সমন্বয়ক পরিচয়ে ভবন দখলের চেষ্টা
মতিঝিলে সমন্বয়ক পরিচয়ে ভবন দখলের চেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজিবাজার গ্রিডে অগ্নিকাণ্ডে বিদ্যুৎহীন হবিগঞ্জ
শাহজিবাজার গ্রিডে অগ্নিকাণ্ডে বিদ্যুৎহীন হবিগঞ্জ

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মিথ্যা মামলা ও মব সন্ত্রাস অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে সবচেয়ে দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা : আইন উপদেষ্টা
মিথ্যা মামলা ও মব সন্ত্রাস অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে সবচেয়ে দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা : আইন উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রী জাবেদসহ ২৮ জনের বিরুদ্ধে দুদকের আরেক মামলা
সাবেক ভূমিমন্ত্রী জাবেদসহ ২৮ জনের বিরুদ্ধে দুদকের আরেক মামলা

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে পটুয়াখালীতে বিএনপির দুই নেতাকে অব্যাহতি
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে পটুয়াখালীতে বিএনপির দুই নেতাকে অব্যাহতি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সফলভাবে ক্যাপস্টোন কোর্স সমাপ্ত করলেন ইকবাল হোসেন চৌধুরী
সফলভাবে ক্যাপস্টোন কোর্স সমাপ্ত করলেন ইকবাল হোসেন চৌধুরী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্থিক কেলেঙ্কারির তদন্তের মধ্যেই লিথুয়ানিয়ার প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ
আর্থিক কেলেঙ্কারির তদন্তের মধ্যেই লিথুয়ানিয়ার প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই মাসের ৩০ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ৩২ শতাংশ বৃদ্ধি
জুলাই মাসের ৩০ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ৩২ শতাংশ বৃদ্ধি

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামে ভূমিকম্প অনুভূত
চট্টগ্রামে ভূমিকম্প অনুভূত

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের হুমকির পরই রাশিয়া থেকে তেল ক্রয় স্থগিত করেছে ভারত
ট্রাম্পের হুমকির পরই রাশিয়া থেকে তেল ক্রয় স্থগিত করেছে ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ ওয়াসিম নিজের রক্ত দিয়ে গণঅভ্যুত্থানের ইতিহাস লিখে গেছেন : ডা. শাহাদাত
শহীদ ওয়াসিম নিজের রক্ত দিয়ে গণঅভ্যুত্থানের ইতিহাস লিখে গেছেন : ডা. শাহাদাত

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাইবান্ধায় ভোক্তা অধিকারের অভিযানে ৩ হোটেলকে জরিমানা
গাইবান্ধায় ভোক্তা অধিকারের অভিযানে ৩ হোটেলকে জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলেরায় মৃত্যুর উচ্চ ঝুঁকিতে আফ্রিকার ৮০ হাজার শিশু: ইউনিসেফ
কলেরায় মৃত্যুর উচ্চ ঝুঁকিতে আফ্রিকার ৮০ হাজার শিশু: ইউনিসেফ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ এর জুলাই শহীদ স্মরণে স্ট্রিট স্ট্যাম্প উদ্বোধন ও দোয়া অনুষ্ঠিত
২৪ এর জুলাই শহীদ স্মরণে স্ট্রিট স্ট্যাম্প উদ্বোধন ও দোয়া অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ভোক্তা অধিকারের অভিযানে ৩ হোটেলকে জরিমানা
গাইবান্ধায় ভোক্তা অধিকারের অভিযানে ৩ হোটেলকে জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব কেবল ঘটনা প্রবাহ নয়, দায়িত্ববোধের জাগরণ : আইজিপি
জুলাই বিপ্লব কেবল ঘটনা প্রবাহ নয়, দায়িত্ববোধের জাগরণ : আইজিপি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ৪
নোয়াখালীতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ৪

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোরী ধর্ষণে যুবকের যাবজ্জীবন, সন্তানের ভরণপোষণের নির্দেশ
কিশোরী ধর্ষণে যুবকের যাবজ্জীবন, সন্তানের ভরণপোষণের নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও পাঁচদিন ভারী বৃষ্টি হতে পারে
আরও পাঁচদিন ভারী বৃষ্টি হতে পারে

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডোপ টেস্টে পজিটিভ হলেই প্রার্থিতা বাতিল
ডোপ টেস্টে পজিটিভ হলেই প্রার্থিতা বাতিল

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচন যত পেছাবে, ষড়যন্ত্রকারীরা জল তত ঘোলা করবে : টুকু
নির্বাচন যত পেছাবে, ষড়যন্ত্রকারীরা জল তত ঘোলা করবে : টুকু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় বক্সিংয়ে দেশসেরা জিনাত, আফরার লড়াই প্রশংসিত
জাতীয় বক্সিংয়ে দেশসেরা জিনাত, আফরার লড়াই প্রশংসিত

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই শহীদ পরিবারের পাশে থাকবে সরকার: শিল্পসচিব
জুলাই শহীদ পরিবারের পাশে থাকবে সরকার: শিল্পসচিব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে কোস্টগার্ডের অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার
সুন্দরবনে কোস্টগার্ডের অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জিএম কাদেরের উপর নিষেধাজ্ঞা, অব্যাহতপ্রাপ্ত নেতারা স্বপদে বহাল
জিএম কাদেরের উপর নিষেধাজ্ঞা, অব্যাহতপ্রাপ্ত নেতারা স্বপদে বহাল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা
ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জামিন পেলেন সেই ফারাবী
জামিন পেলেন সেই ফারাবী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারের ‘দুর্লভ খনিজে’ চোখ যুক্তরাষ্ট্রের
মিয়ানমারের ‘দুর্লভ খনিজে’ চোখ যুক্তরাষ্ট্রের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই রিয়াদের আরও একটি বাসার খোঁজ, মিললো নগদ টাকা
সেই রিয়াদের আরও একটি বাসার খোঁজ, মিললো নগদ টাকা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ইসরায়েলকে অনেকে ঘৃণা করা শুরু করেছে’— ট্রাম্পের মন্তব্যে আলোচনার ঝড়
‘ইসরায়েলকে অনেকে ঘৃণা করা শুরু করেছে’— ট্রাম্পের মন্তব্যে আলোচনার ঝড়

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানও একদিন ভারতের কাছে তেল বিক্রি করবে, ট্রাম্পের খোঁচা
পাকিস্তানও একদিন ভারতের কাছে তেল বিক্রি করবে, ট্রাম্পের খোঁচা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাইজবন্ডের ড্র, লাখ টাকা পুরস্কার পেল যেসব নম্বর
প্রাইজবন্ডের ড্র, লাখ টাকা পুরস্কার পেল যেসব নম্বর

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পের পর এবার রাশিয়ায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত
ভূমিকম্পের পর এবার রাশিয়ায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী, জবানবন্দিতে সাবেক আইজিপি
আমি লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী, জবানবন্দিতে সাবেক আইজিপি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত কমিশনের, আলোচনায় উত্তেজনা
পিআর পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত কমিশনের, আলোচনায় উত্তেজনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলকাতায় গ্রেফতার বাংলাদেশি মডেল শান্তা পাল
কলকাতায় গ্রেফতার বাংলাদেশি মডেল শান্তা পাল

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই সনদের দাবি নিয়ে শাহবাগ অবরোধ
জুলাই সনদের দাবি নিয়ে শাহবাগ অবরোধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত: কানাডাকে যে হুমকি দিলেন ট্রাম্প
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত: কানাডাকে যে হুমকি দিলেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাউথইস্ট ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ
সাউথইস্ট ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেমিফাইনালও বয়কট করল ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান
সেমিফাইনালও বয়কট করল ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিছুদিনের মধ্যেই নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা: আইন উপদেষ্টা
কিছুদিনের মধ্যেই নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা: আইন উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কীসের ভিত্তিতে পুরস্কার নিচ্ছেন’, প্রশ্ন ওমর সানীর
‘কীসের ভিত্তিতে পুরস্কার নিচ্ছেন’, প্রশ্ন ওমর সানীর

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চার জেলায় টিসিবির ডিলার নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
চার জেলায় টিসিবির ডিলার নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
যুক্তরাষ্ট্রে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির নির্বাচন দাবির যৌক্তিকতা এখন প্রমাণ হচ্ছে : মির্জা ফখরুল
বিএনপির নির্বাচন দাবির যৌক্তিকতা এখন প্রমাণ হচ্ছে : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েল কূটনৈতিকভাবে ‘বিচ্ছিন্ন’ হয়ে পড়ছে: জার্মানি
ইসরায়েল কূটনৈতিকভাবে ‘বিচ্ছিন্ন’ হয়ে পড়ছে: জার্মানি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে বিশেষ নির্দেশনা মার্কিন দূতাবাসের
শিক্ষার্থীদের স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে বিশেষ নির্দেশনা মার্কিন দূতাবাসের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের তিন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে হুথির ড্রোন হামলা
ইসরায়েলের তিন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে হুথির ড্রোন হামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামীতে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে গণ্ডগোল-মারামারি হবে: গোলাম মাওলা রনি
আগামীতে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে গণ্ডগোল-মারামারি হবে: গোলাম মাওলা রনি

১৪ ঘণ্টা আগে | টক শো

ফিলিস্তিনকে এবার স্বীকৃতি দেওয়ার পরিকল্পনা কানাডার
ফিলিস্তিনকে এবার স্বীকৃতি দেওয়ার পরিকল্পনা কানাডার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুদ্রাস্ফীতি ৭ শতাংশের নিচে নামলে সুদহার কমানোর ইঙ্গিত
মুদ্রাস্ফীতি ৭ শতাংশের নিচে নামলে সুদহার কমানোর ইঙ্গিত

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এনসিপির সমাবেশে যেতে বাধ্য করার অভিযোগ, বিক্ষোভ
এনসিপির সমাবেশে যেতে বাধ্য করার অভিযোগ, বিক্ষোভ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংবিধান সংশোধন জটিল করতেই কেউ কেউ পিআর পদ্ধতির প্রস্তাব দিচ্ছে : সালাহউদ্দিন
সংবিধান সংশোধন জটিল করতেই কেউ কেউ পিআর পদ্ধতির প্রস্তাব দিচ্ছে : সালাহউদ্দিন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজার পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন বসাচ্ছে আরব আমিরাত
গাজার পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন বসাচ্ছে আরব আমিরাত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঝালকাঠিতে দুই সমন্বয়ক জনতার হাতে আটক
ঝালকাঠিতে দুই সমন্বয়ক জনতার হাতে আটক

প্রথম পৃষ্ঠা

একীভূত হবে ২০ ব্যাংক
একীভূত হবে ২০ ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

শিবিরের ডিরেকশনে জুলাই অভ্যুত্থান হয়নি
শিবিরের ডিরেকশনে জুলাই অভ্যুত্থান হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশ যেন বিলাসী পণ্য
ইলিশ যেন বিলাসী পণ্য

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌন্দর্য হারাচ্ছে কক্সবাজার
সৌন্দর্য হারাচ্ছে কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

শাস্তি বাড়ছে শেয়ার কারসাজিতে
শাস্তি বাড়ছে শেয়ার কারসাজিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংক ধ্বংসের কারিগর এস আলমের লাঠিয়াল
ব্যাংক ধ্বংসের কারিগর এস আলমের লাঠিয়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

লিগ কাপে মেসিদের শুভযাত্রা
লিগ কাপে মেসিদের শুভযাত্রা

মাঠে ময়দানে

প্রিমিয়ার হকি লিগ তাহলে হচ্ছে না!
প্রিমিয়ার হকি লিগ তাহলে হচ্ছে না!

মাঠে ময়দানে

থানাই হোক ন্যায়বিচারের প্রথম ঠিকানা
থানাই হোক ন্যায়বিচারের প্রথম ঠিকানা

প্রথম পৃষ্ঠা

সালাউদ্দিনের চুক্তির মেয়াদ বাড়ল
সালাউদ্দিনের চুক্তির মেয়াদ বাড়ল

মাঠে ময়দানে

প্রোটিয়াদের কাছে যুবাদের হার
প্রোটিয়াদের কাছে যুবাদের হার

মাঠে ময়দানে

২০ শতাংশের আশপাশেই থাকছে ট্রাম্পের শুল্ক
২০ শতাংশের আশপাশেই থাকছে ট্রাম্পের শুল্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

জয়িতারূপে তানিয়া বৃষ্টি
জয়িতারূপে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

ডালাস চলচ্চিত্র উৎসবে মোশাররফ-জুঁইয়ের ‘আবর্ত’
ডালাস চলচ্চিত্র উৎসবে মোশাররফ-জুঁইয়ের ‘আবর্ত’

শোবিজ

কাজী শুভ-মিলন যখন ‘বন্ধু’
কাজী শুভ-মিলন যখন ‘বন্ধু’

শোবিজ

আশি বছরের তরুণ খুরশীদ আলম
আশি বছরের তরুণ খুরশীদ আলম

শোবিজ

জাতীয় বক্সিংয়ে জিনাত ঝলক
জাতীয় বক্সিংয়ে জিনাত ঝলক

মাঠে ময়দানে

‘কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও’
‘কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও’

সম্পাদকীয়

লাওসে এবার চূড়ান্ত পর্বের স্বপ্ন আফঈদাদের
লাওসে এবার চূড়ান্ত পর্বের স্বপ্ন আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

জি এম কাদেরের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা
জি এম কাদেরের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদীয় আসন পুনর্বিন্যাসের খবরে বিক্ষোভ, অবরোধ
সংসদীয় আসন পুনর্বিন্যাসের খবরে বিক্ষোভ, অবরোধ

নগর জীবন

আবারও প্রেসিডেন্ট পদে লড়বেন কমলা
আবারও প্রেসিডেন্ট পদে লড়বেন কমলা

প্রথম পৃষ্ঠা

শৈলকুপায় ইউপি অফিসে তালা ১৫ জন অবরুদ্ধ
শৈলকুপায় ইউপি অফিসে তালা ১৫ জন অবরুদ্ধ

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫তম মামলায় আসামি ৪৭৭ জন
১৫তম মামলায় আসামি ৪৭৭ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের তারিখ শিগগিরই
নির্বাচনের তারিখ শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার কণ্ঠ নকল করে চাঁদাবাজি
খালেদা জিয়ার কণ্ঠ নকল করে চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তেজনা আপত্তি পিআর নিয়ে
উত্তেজনা আপত্তি পিআর নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

লোকালয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে হাতি
লোকালয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে হাতি

পেছনের পৃষ্ঠা