শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৩৫, বুধবার, ০৭ অক্টোবর, ২০২০ আপডেট:

সফল হবার দৌড়ে সন্তানদের অমানুষ করে গড়ে তুলছেন; সে খবর কি রাখছেন?

ওহিদুর রহমান টিপু
অনলাইন ভার্সন
সফল হবার দৌড়ে সন্তানদের অমানুষ করে গড়ে তুলছেন; সে খবর কি রাখছেন?

দুটো বাচ্চা ছেলেকে (একটার বয়স ১৪/১৫ হবে, অন্যজনের বয়স হবে ৭/৮) ঘরে ঢুকতে দেয়া হচ্ছিলো না। এরা দুই ভাই। বাবা'র সাথে তাদের ধানমন্ডি'র বাসায় থাকতো। বাবা-মা'র বিবাহ বিচ্ছেদ হবার কারণে মা এই বাসায় থাকতো না।

দুই মাস আগে তাদের বাবার মৃত্যু হয়। যার কারণে এই দুই ভাই এক রকম এতিম হয়ে  যায়। বাবার মৃত্যুর পর একা হয়ে যাওয়ায় তারা কিছু দিনের জন্য তাদের মায়ের বাসায় গিয়েছিল।

গত পরশু মায়ের বাসা থেকে তাদের ধানমন্ডির বাসায় ফিরলে; তাদের চাচা, যিনি কিনা একজন ব্যারিস্টার; তাদেরকে বাসায় ঢুকতে দেয়নি। রাস্তা থেকে'ই বের করে দিয়েছে। বলেছে- পরের দিন আসতে।

এই দুই ভাই পরের দিন অর্থাৎ গতকাল আবার গেলে তখনও তাদের ঢুকতে দেয়া হয়নি। দারোয়ান তাদের বলেছে
-স্যারের অনুমতি নেই।
তো, কে এই স্যার?
এই দুই ছেলের চাচা।
এই দুই ছেলের বাবা এবং তার ভাই (মানে ছেলে দুটোর চাচা ); এরা দুই ভাই পৈত্রিক সম্পত্তি হিসেবে পাওয়া ধানমন্ডির এই বাড়িতে থাকতো।
এই দুই বাচ্চা ছেলের দাদা কে ছিল জানেন?
বাংলাদেশের সাবেক এটর্নি জেনারেল। যিনি নিজেও একজন ব্যারিস্টার ছিলেন। আমি যেবার হার্ভাডে চান্স পাই বাবাকে ব্যারিস্টারের উদাহরণ দিয়ে বলেছিলাম আজ আমি ব্যারিস্টারি পড়লেওতো তোমার টাকা খরচ হতো। তো আবারো বলছি এডভোকেট না, ব্যারিস্টার।

অর্থাৎ পুরোপুরি স্বচ্ছল, বিত্তবান পরিবার। এই এটর্নি জেনারেল আরও আগেই মারা গিয়েছেন। তার দুই পুত্র পরিবার নিয়ে ধানমন্ডির এই বাসায় থাকছিলো। বড় ভাই পরিবার নিয়ে এক তলায় থাকছেন। ছোট ভাই অর্থাৎ এই দুই বাচ্চা ছেলের বাবা, যার স্ত্রী ছিল না বিচ্ছেদ হয়ে যাওয়ার কারণে; তিনি এই দুই বাচ্চা ছেলেকে নিয়ে আরেক তলায়  থাকছিলেন।

দুই মাস আগে হঠাৎ তিনি মারা যাবার পর এই দুই বাচ্চা ছেলে এতিম হয়ে গেলে তারা তাদের মায়ের বাড়ি গিয়েছিল কয়েকদিনের জন্য। ফিরে এসে দেখে - তাদের চাচা সব কিছু দখলে নিয়ে ফেলেছে। বাড়ি'র দারোয়ান পর্যন্ত তাদের ঢুকতে দিচ্ছে না। কারণ স্যারের অনুমতি নেই!

বাচ্চা এই দুই ছেলের যাওয়ার আর কোন জায়গা নেই। রাস্তায় দাঁড়িয়ে ছেলে দুটো  কাঁদছিল। এদের ফুফু এরপর এসে চেষ্টা করেছে দুই ছেলেকে যদি বাড়িতে ঢুকিয়ে  দেয়া যায়।

কিন্তু তার ভাই; মানে এই দুই বাচ্চা ছেলের চাচা উল্টো ফুফুকে পর্যন্ত হুমকি দিয়েছে!
শেষমেশ বাধ্য হয়ে এরা ধানমন্ডি থানায় গিয়ে আবেদন করেছে- এই বাচ্চা দুটো ছেলেকে যেন পুলিশ সাহায্য করে।

পুলিশ বলেছে চেষ্টা করবে। এরপর কি হয়েছে জানেন?
পুলিশ ওই ব্যারিস্টার, মানে তাদের চাচার সাথে যোগাযোগ করে বাচ্চা দুটো এবং তাদের ফুফুকে জানিয়েছে। 

-উপরের নির্দেশ আছে। আমাদের পক্ষে কিছু করা সম্ভব না।
এই হচ্ছে মূল কাহিনী। চিন্তা করে দেখুন অবস্থা। আপন চাচা, নিজ ভাইয়ের ছেলে দুটোকে রাস্তা থেকে দারোয়ান দিয়ে তাড়িয়ে দিয়েছে। ভাইয়ের মৃত্যুর পর ছেলে দুটোকে চিনতে পারছে না।

তো, এরা কি গরীব?
আমরা কথা বলছি দেশের সর্বচ্চ আইন কর্মকর্তা, সাবেক এটর্নি জেনারেলের পুত্র এবং তার নাতিদের নিয়ে। যার কিনা ধানমন্ডির মতো অভিজাত এলাকায় বিশাল বাড়ি আছে,  গুলশানে প্লট আছে, আরও নানান কিছু আছে।

এই পরিবারের ছেলে, যিনি নিজেও একজন ব্যারিস্টার; তিনি তার আপন ভাইয়ের মৃত্যু'র পর তার সন্তানদের আর চিনতে পারছে না। পৈত্রিক সূত্রে ওই বাড়ি'র মালিক এই দুই বাচ্চা ছেলেও। অথচ এই চাচা কিনা সব কিছু দখলের জন্য প্রকাশ্য দিবালোকে এই ছেলে দুটোকে বাড়ি থেকে বের করে দিয়েছে! দারোয়ান দিয়ে তাড়িয়ে দিয়েছে।

যা হোক, এই ছেলেগুলোর সৌভাগ্য যে তাদের এই ঘটনাটি টেলিভিশনে প্রচার হয়েছে।

গতপরশু মধ্য রাতে টেলিভিশনের আলোচনা অনুষ্ঠানে এই দুই ভাই এবং তাদের ফুফু অনেক  অনুনয়-বিনয় করে সবার কাছে অনুরধ করছিল- যাতে তারা বাসায় থাকার জায়গা পায়।  নিজেদের পড়াশুনা টুকু চালিয়ে যেতে পারে। কারণ ওদের তো আর কিছু নেই।

আমি নিজে এই অনুষ্ঠান সরাসরি দেখছি। এইসব শুনছিলাম আর আমার বুক কেঁপে উঠছিল এটা ভেবে- এটাই বাস্তবতা, এটাও সম্ভব।

এতোটা অমানবিকও মানুষ হতে পারে। রাস্তা থেকে ছেলেগুলোকে তাড়িয়ে দিয়েছে।
তবে আমি বাস্তবতাও জানি। মানুষের অমানুষ হবার দৃশ্য আমিও নিজ চোখে দেখেছি।

এই পরিবারের কি কোথাও টাকার অভাব আছে? কোন কিছুর কমতি আছে?
নামকরা একটা পরিবার। অথচ দেখুন সম্পত্তি আর টাকার লোভে এদের চাচা কতোটা নিচে নেমে গিয়েছে।

কেন এমন আচরণ করছে?
আমি শত ভাগ নিশ্চয়তা দিয়ে বলতে পারি, এই ছেলে দুটোর দাদা মানে সাবেক এটর্নি জেনারেল, তার দুই ছেলেকে সঠিক শিক্ষা দিয়ে যেতে পারননি।
এই জন্য তার সন্তানরা হয়ত ব্যারিস্টার হয়েছে; সম্পদের মালিক হয়েছে; সাফল্যের  পেছনে ছুটেছে। পৈত্রিক সূত্রে অর্থবিত্তের মালিকও হয়ত হয়েছে। কিন্তু মানুষ হতে পারেনি। যেই মানুষ আপন ভাইয়ের মৃত্যু'র পর তার সন্তানদের বাড়ি থেকে রাস্তায় বের করে দেয়; সে তো কোন ভাবেই মানুষ হতে পারে না।
অথচ এই লোক কিনা হাই-কোর্টের ব্যারিস্টার!

আমি এই দুই ছেলের কথা শুনছিলাম আর হঠাৎ আমার নিজের অভিজ্ঞতার কথা মনে হচ্ছিলো। সেই অমানুষদের গল্প না হয় অন্য কোন সময় করা যাবে।
যা হোক, আমার মতো অনেকে'ই পরশুর ওই আলোচনা অনুষ্ঠান নিশ্চয় সরাসরি দেখছিল। হাইকোর্টের এক বিচারপতি এই অনুষ্ঠান দেখে কাল মধ্য রাতেই আদালত বসিয়ে রুল জারি করেছেন-যাতে পুলিশ এই বাচ্চা ছেলে দুটোকে তাদের বাসায় ঢুকানোর ব্যবস্থা করে।

আদালত নিজ থেকে রুল জারি করে আপাতত হয়ত পুলিশকে নির্দেশনা দিয়েছে। এটা অতি অবশ্য'ই চমৎকার বিষয়। কিন্তু এই দুই বাচ্চা ছেলেকে তো ওই চাচার সাথে এক বাসাতেই থাকতে হবে। যেই  চাচা তাদের বাসায় ঢুকতে দিচ্ছিল না; তাদের ফুফুকে, মানে নিজের বোনকে পর্যন্ত হুমকি দিচ্ছিল; এই চাচা পরবর্তীতে যে এদের কোন ক্ষতি করবে না; এর কোন নিশ্চয়তা আছে?

বাচ্চা দুটো এই বয়সে দেখছে- পৃথিবীর মানুষ কতোটা অমানবিক, অমানুষ হতে পারে। জানি  না, বেঁচে থাকলে বড় হয়ে এর প্রভাব এদের মনোজগতে কিভাবে পড়বে।

তবে এতটুকু জানি, আপনারা যারা নিজদের সন্তানদের, পরিবারের ছোটদের কিংবা অন্য যে কাউকে স্রেফ সফল হতে বলেন; গাড়ি-বাড়ি'র মালিক হতে শেখান; তারা একবার চিন্তা করে দেখুন এই পরিস্থিতি।

আপনার নিজের আপন ভাই, আপনার মৃত্যুর পর আপনার সন্তানদের বাসা থেকে বের করে দিচ্ছে। আপনার সন্তানরা রাস্তায় দাঁড়িয়ে কাঁদছে। কারন তাদের আর কোথাও যাওয়ার জায়গা নেই। আগে মানুষ হতে শেখান। মানবিক হতে শেখান।

গাড়ি-বাড়ি এবং সফল হবার দৌড়ে যে সন্তানদের অমানুষ করে গড়ে তুলছেন; সে খবর কি রাখছেন? 

সন্তান হয়ত একদিন গাড়ি-বাড়ির মালিক হবে। সফলও হবে। এরপর একটা সময় তার নিজের পিতা-মাতাকেই আর চিনবে না।

আমার খুব ওই দারোয়ানের ইন্টার্ভিউ নিতে ইচ্ছে করছে। যে কিনা বাচ্চা ছেলে দুটোকে বলেছে
-স্যারের অনুমতি নেই। ঢুকতে দেয়া যাবে না।
এ  তো নিশ্চয় সেই একই দারোয়ান, যে কিনা এই দুই বাচ্চা ছেলের বাবা যখন বেঁচে  ছিল; তার অধীনেও কাজ করেছে। এই দারোয়ান যখন এই বাচ্চা ছেলেদের ঢুকতে  দিচ্ছিল না বাসায় এবং বলছে - স্যারের অনুমতি নেই; তখন কি সে মনে মনে উপহাস  করছিল আর ভাবছিল
-তোমরা  শিক্ষিত, বড়োলোক আর নামকরা পরিবার। সমাজে তোমাদের অনেক নাম-ডাক। কিন্তু  তোমরা তো মানুষ'ই হতে পারোনি। এর চাইতে দারোয়ান হয়ে আমি'ই বরং ভালো আছি।  অন্তত আমার সন্তানদের রাস্তায় রাস্তায় ঘুরতে হচ্ছে না।
ছেলে-মেয়েদের  মনুষ্যত্ব শেখান। মানবিকতা শেখান। মানুষ হতে শেখান। 

পুনশ্চ: আমার বড় ভাইয়ের দুই ছেলে মেয়ে মানে আমার ভাতিজা ভাতিজি মাগুরা সরকারী স্কুলে লেখাপড়ার সুযোগ পাওয়ার পর তাকে পরিবারসহ বাসা ভাড়া করে থাকতে দেখে নিজের কষ্টার্জিত জমানো যে সামান্য অর্থ, তা দিয়ে একটি স্বল্প মূল্যে বাড়ি ক্রয় করে দিয়েছিলাম। দেশের সব চাচারা কেন ইতর হতে যাবে? কিছু চাচারা এখনো শান্তির বার্তা নিয়ে ভায়ের সন্তানকে নিজের সন্তান মনে করে বড় করতে ভীষণ ব্যস্ত। ঐ বাচ্চা দুটো ভালো থাকুক।

বি:দ্র: কিছু লেখা সংগৃহীত।

(লেখকের ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
সর্বশেষ খবর
বেড়েছে সবজি-মুরগির দাম
বেড়েছে সবজি-মুরগির দাম

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

নেত্রকোনায় ভাসমান লাশ উদ্ধার
নেত্রকোনায় ভাসমান লাশ উদ্ধার

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হোয়াইট হাউসে ২০০ মিলিয়ন ডলারে বলরুম নির্মাণের পরিকল্পনা ট্রাম্পের
হোয়াইট হাউসে ২০০ মিলিয়ন ডলারে বলরুম নির্মাণের পরিকল্পনা ট্রাম্পের

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে ৩০ হাজার পিস ইয়াবা জব্দ
টেকনাফে ৩০ হাজার পিস ইয়াবা জব্দ

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গুলিও ঠেকাতে পারে এমন কাঠ উদ্ভাবন
গুলিও ঠেকাতে পারে এমন কাঠ উদ্ভাবন

৩৬ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

চার দশক পর জানলেন স্ত্রীর গর্ভের ৫ সন্তানের বাবা নন তিনি, অতঃপর..!
চার দশক পর জানলেন স্ত্রীর গর্ভের ৫ সন্তানের বাবা নন তিনি, অতঃপর..!

৩৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

যে ব্যর্থতার অভিযোগে কানাডার ওপর কঠোর ট্রাম্প
যে ব্যর্থতার অভিযোগে কানাডার ওপর কঠোর ট্রাম্প

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমুদ্রবন্দর থেকে নামল সতর্কসংকেত
সমুদ্রবন্দর থেকে নামল সতর্কসংকেত

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজীপুরের শাপলা বিলে নৌকা ডুবে দুই বন্ধুর মৃত্যু
গাজীপুরের শাপলা বিলে নৌকা ডুবে দুই বন্ধুর মৃত্যু

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনার আওয়ামী লীগ নেতা চাঁপাইনবাবগঞ্জে আটক
নেত্রকোনার আওয়ামী লীগ নেতা চাঁপাইনবাবগঞ্জে আটক

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সমর্থকদের অসদাচরণে পিএসজিকে জরিমানা
সমর্থকদের অসদাচরণে পিএসজিকে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিতরণ হবে দেড় লক্ষাধিক বিনালেবু-১ চারা
শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিতরণ হবে দেড় লক্ষাধিক বিনালেবু-১ চারা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারের বৃত্তে ওয়েস্ট ইন্ডিজ
হারের বৃত্তে ওয়েস্ট ইন্ডিজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গলায় ফাঁস, মুখ বাঁধা—সিংড়ায় অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার
গলায় ফাঁস, মুখ বাঁধা—সিংড়ায় অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মান টিকটকার নোয়েল রবিনসন ভারতে আটক
জার্মান টিকটকার নোয়েল রবিনসন ভারতে আটক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নৌকাডুবিতে নিখোঁজ যুবকের মরদেহ উদ্ধার
নৌকাডুবিতে নিখোঁজ যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পারিবারিক বিরোধে যুবককে পিটিয়ে ও কুপিয়ে হত্যা
পারিবারিক বিরোধে যুবককে পিটিয়ে ও কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে ভয়াবহ বন্যায় বৃদ্ধাশ্রমে ৩০ জনের মৃত্যু
চীনে ভয়াবহ বন্যায় বৃদ্ধাশ্রমে ৩০ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্পট ফিক্সিংয়ের অভিযোগ থেকে মুক্তি পেলেন ব্রাজিলের পাকেতা
স্পট ফিক্সিংয়ের অভিযোগ থেকে মুক্তি পেলেন ব্রাজিলের পাকেতা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হিথ্রো বিমানবন্দর সম্প্রসারণে ৪৯ বিলিয়ন পাউন্ড বিনিয়োগ পরিকল্পনা
হিথ্রো বিমানবন্দর সম্প্রসারণে ৪৯ বিলিয়ন পাউন্ড বিনিয়োগ পরিকল্পনা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেড় লক্ষাধিক বিনালেবু-১ চারা পাবেন শিক্ষার্থীরা
দেড় লক্ষাধিক বিনালেবু-১ চারা পাবেন শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইনিংস হারের শঙ্কায় জিম্বাবুয়ে
ইনিংস হারের শঙ্কায় জিম্বাবুয়ে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন বদরুদ্দীন উমর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন বদরুদ্দীন উমর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয় : প্রধান উপদেষ্টা
এটি বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয় : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোন দেশে কত শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
কোন দেশে কত শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তা ও উন্নয়নে যৌথ উপলব্ধির প্রয়োজন : সেনাপ্রধান
জাতীয় নিরাপত্তা ও উন্নয়নে যৌথ উপলব্ধির প্রয়োজন : সেনাপ্রধান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানের ঘাড়ে ৫০ হাজার কোটির বোঝা
বিমানের ঘাড়ে ৫০ হাজার কোটির বোঝা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

উগ্রবাদ যাতে না বাড়ে সজাগ থাকতে হবে
উগ্রবাদ যাতে না বাড়ে সজাগ থাকতে হবে

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াত আমিরের বাইপাস সার্জারি শনিবার, দোয়া কামনা
জামায়াত আমিরের বাইপাস সার্জারি শনিবার, দোয়া কামনা

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
জিএম কাদেরের উপর নিষেধাজ্ঞা, অব্যাহতপ্রাপ্ত নেতারা স্বপদে বহাল
জিএম কাদেরের উপর নিষেধাজ্ঞা, অব্যাহতপ্রাপ্ত নেতারা স্বপদে বহাল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেই রিয়াদের আরও একটি বাসার খোঁজ, মিললো নগদ টাকা
সেই রিয়াদের আরও একটি বাসার খোঁজ, মিললো নগদ টাকা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ড্র, লাখ টাকা পুরস্কার পেল যেসব নম্বর
প্রাইজবন্ডের ড্র, লাখ টাকা পুরস্কার পেল যেসব নম্বর

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ইসরায়েলকে অনেকে ঘৃণা করা শুরু করেছে’— ট্রাম্পের মন্তব্যে আলোচনার ঝড়
‘ইসরায়েলকে অনেকে ঘৃণা করা শুরু করেছে’— ট্রাম্পের মন্তব্যে আলোচনার ঝড়

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ
বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাকিস্তানও একদিন ভারতের কাছে তেল বিক্রি করবে, ট্রাম্পের খোঁচা
পাকিস্তানও একদিন ভারতের কাছে তেল বিক্রি করবে, ট্রাম্পের খোঁচা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত কমিশনের, আলোচনায় উত্তেজনা
পিআর পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত কমিশনের, আলোচনায় উত্তেজনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলকাতায় গ্রেফতার বাংলাদেশি মডেল শান্তা পাল
কলকাতায় গ্রেফতার বাংলাদেশি মডেল শান্তা পাল

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত: কানাডাকে যে হুমকি দিলেন ট্রাম্প
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত: কানাডাকে যে হুমকি দিলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার জেলায় টিসিবির ডিলার নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
চার জেলায় টিসিবির ডিলার নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
যুক্তরাষ্ট্রে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইলস্টোনের পাশে অবৈধ দোকানে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি, ডিএনসিসির অভিযান
মাইলস্টোনের পাশে অবৈধ দোকানে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি, ডিএনসিসির অভিযান

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাউথইস্ট ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ
সাউথইস্ট ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মতিঝিলে সমন্বয়ক পরিচয়ে ভবন দখলের চেষ্টা
মতিঝিলে সমন্বয়ক পরিচয়ে ভবন দখলের চেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েল কূটনৈতিকভাবে ‘বিচ্ছিন্ন’ হয়ে পড়ছে: জার্মানি
ইসরায়েল কূটনৈতিকভাবে ‘বিচ্ছিন্ন’ হয়ে পড়ছে: জার্মানি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছুদিনের মধ্যেই নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা: আইন উপদেষ্টা
কিছুদিনের মধ্যেই নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা: আইন উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংবিধান সংশোধন জটিল করতেই কেউ কেউ পিআর পদ্ধতির প্রস্তাব দিচ্ছে : সালাহউদ্দিন
সংবিধান সংশোধন জটিল করতেই কেউ কেউ পিআর পদ্ধতির প্রস্তাব দিচ্ছে : সালাহউদ্দিন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির সমাবেশে যেতে বাধ্য করার অভিযোগ, বিক্ষোভ
এনসিপির সমাবেশে যেতে বাধ্য করার অভিযোগ, বিক্ষোভ

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে বিশেষ নির্দেশনা মার্কিন দূতাবাসের
শিক্ষার্থীদের স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে বিশেষ নির্দেশনা মার্কিন দূতাবাসের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির নির্বাচন দাবির যৌক্তিকতা এখন প্রমাণ হচ্ছে : মির্জা ফখরুল
বিএনপির নির্বাচন দাবির যৌক্তিকতা এখন প্রমাণ হচ্ছে : মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুদ্রাস্ফীতি ৭ শতাংশের নিচে নামলে সুদহার কমানোর ইঙ্গিত
মুদ্রাস্ফীতি ৭ শতাংশের নিচে নামলে সুদহার কমানোর ইঙ্গিত

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আগামীতে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে গণ্ডগোল-মারামারি হবে: গোলাম মাওলা রনি
আগামীতে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে গণ্ডগোল-মারামারি হবে: গোলাম মাওলা রনি

২১ ঘণ্টা আগে | টক শো

ফিলিস্তিনি ক্ষুধার্ত শিশুর প্রতি ইসরায়েলি নির্মমতা নিয়ে মুখ খুললেন মার্কিন সেনা কর্মকর্তা
ফিলিস্তিনি ক্ষুধার্ত শিশুর প্রতি ইসরায়েলি নির্মমতা নিয়ে মুখ খুললেন মার্কিন সেনা কর্মকর্তা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের হুমকির পরই রাশিয়া থেকে তেল ক্রয় স্থগিত করেছে ভারত
ট্রাম্পের হুমকির পরই রাশিয়া থেকে তেল ক্রয় স্থগিত করেছে ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঠ পর্যায়ে ভূমি কর্মকর্তাদের পদবী পরিবর্তনের উদ্যোগ
মাঠ পর্যায়ে ভূমি কর্মকর্তাদের পদবী পরিবর্তনের উদ্যোগ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিশ্চিত থাকেন নির্ধারিত সময়েই নির্বাচন, একদিনও দেরি হবে না : প্রেস সচিব
নিশ্চিত থাকেন নির্ধারিত সময়েই নির্বাচন, একদিনও দেরি হবে না : প্রেস সচিব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাল্টে যাচ্ছে কক্সবাজার-চট্টগ্রাম রুটের ট্রেনের সময়সূচি
পাল্টে যাচ্ছে কক্সবাজার-চট্টগ্রাম রুটের ট্রেনের সময়সূচি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল
মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরমাণু আলোচনা পুনরায় শুরুর আগে ক্ষতিপূরণ দাবি ইরানের
পরমাণু আলোচনা পুনরায় শুরুর আগে ক্ষতিপূরণ দাবি ইরানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিথ্যা মামলা ও মব সন্ত্রাস অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে সবচেয়ে দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা : আইন উপদেষ্টা
মিথ্যা মামলা ও মব সন্ত্রাস অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে সবচেয়ে দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা : আইন উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
একীভূত হবে ২০ ব্যাংক
একীভূত হবে ২০ ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝালকাঠিতে দুই সমন্বয়ক জনতার হাতে আটক
ঝালকাঠিতে দুই সমন্বয়ক জনতার হাতে আটক

প্রথম পৃষ্ঠা

শিবিরের ডিরেকশনে জুলাই অভ্যুত্থান হয়নি
শিবিরের ডিরেকশনে জুলাই অভ্যুত্থান হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশ যেন বিলাসী পণ্য
ইলিশ যেন বিলাসী পণ্য

নগর জীবন

সৌন্দর্য হারাচ্ছে কক্সবাজার
সৌন্দর্য হারাচ্ছে কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্যাংক ধ্বংসের কারিগর এস আলমের লাঠিয়াল
ব্যাংক ধ্বংসের কারিগর এস আলমের লাঠিয়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

থানাই হোক ন্যায়বিচারের প্রথম ঠিকানা
থানাই হোক ন্যায়বিচারের প্রথম ঠিকানা

প্রথম পৃষ্ঠা

শাস্তি বাড়ছে শেয়ার কারসাজিতে
শাস্তি বাড়ছে শেয়ার কারসাজিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল
মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল

মাঠে ময়দানে

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সরকার হবে ঐকমত্যের
আগামী সরকার হবে ঐকমত্যের

প্রথম পৃষ্ঠা

মাটি খুঁড়ে মিলল চুরি হওয়া ১১ লাখ টাকা
মাটি খুঁড়ে মিলল চুরি হওয়া ১১ লাখ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

আবারও প্রেসিডেন্ট পদে লড়বেন কমলা
আবারও প্রেসিডেন্ট পদে লড়বেন কমলা

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের দাবিতে শাহবাগ অবরোধ, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
জুলাই সনদের দাবিতে শাহবাগ অবরোধ, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রিমিয়ার হকি লিগ তাহলে হচ্ছে না!
প্রিমিয়ার হকি লিগ তাহলে হচ্ছে না!

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের তারিখ শিগগিরই
নির্বাচনের তারিখ শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রোটিয়াদের কাছে যুবাদের হার
প্রোটিয়াদের কাছে যুবাদের হার

মাঠে ময়দানে

‘কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও’
‘কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও’

সম্পাদকীয়

গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে গুলি, নিহত ৩০
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে গুলি, নিহত ৩০

পূর্ব-পশ্চিম

ইজিবাইক চালক ও শিক্ষার্থী হত্যা ফাঁসি সাত, যাবজ্জীবন দুজনের
ইজিবাইক চালক ও শিক্ষার্থী হত্যা ফাঁসি সাত, যাবজ্জীবন দুজনের

দেশগ্রাম

সালাউদ্দিনের চুক্তির মেয়াদ বাড়ল
সালাউদ্দিনের চুক্তির মেয়াদ বাড়ল

মাঠে ময়দানে

জয়িতারূপে তানিয়া বৃষ্টি
জয়িতারূপে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

লিগ কাপে মেসিদের শুভযাত্রা
লিগ কাপে মেসিদের শুভযাত্রা

মাঠে ময়দানে

ডালাস চলচ্চিত্র উৎসবে মোশাররফ-জুঁইয়ের ‘আবর্ত’
ডালাস চলচ্চিত্র উৎসবে মোশাররফ-জুঁইয়ের ‘আবর্ত’

শোবিজ

কাজী শুভ-মিলন যখন ‘বন্ধু’
কাজী শুভ-মিলন যখন ‘বন্ধু’

শোবিজ

জি এম কাদেরের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা
জি এম কাদেরের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

২০ শতাংশের আশপাশেই থাকছে ট্রাম্পের শুল্ক
২০ শতাংশের আশপাশেই থাকছে ট্রাম্পের শুল্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

লাওসে এবার চূড়ান্ত পর্বের স্বপ্ন আফঈদাদের
লাওসে এবার চূড়ান্ত পর্বের স্বপ্ন আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

জাতীয় বক্সিংয়ে জিনাত ঝলক
জাতীয় বক্সিংয়ে জিনাত ঝলক

মাঠে ময়দানে