শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৩৫, বুধবার, ০৭ অক্টোবর, ২০২০ আপডেট:

সফল হবার দৌড়ে সন্তানদের অমানুষ করে গড়ে তুলছেন; সে খবর কি রাখছেন?

ওহিদুর রহমান টিপু
অনলাইন ভার্সন
সফল হবার দৌড়ে সন্তানদের অমানুষ করে গড়ে তুলছেন; সে খবর কি রাখছেন?

দুটো বাচ্চা ছেলেকে (একটার বয়স ১৪/১৫ হবে, অন্যজনের বয়স হবে ৭/৮) ঘরে ঢুকতে দেয়া হচ্ছিলো না। এরা দুই ভাই। বাবা'র সাথে তাদের ধানমন্ডি'র বাসায় থাকতো। বাবা-মা'র বিবাহ বিচ্ছেদ হবার কারণে মা এই বাসায় থাকতো না।

দুই মাস আগে তাদের বাবার মৃত্যু হয়। যার কারণে এই দুই ভাই এক রকম এতিম হয়ে  যায়। বাবার মৃত্যুর পর একা হয়ে যাওয়ায় তারা কিছু দিনের জন্য তাদের মায়ের বাসায় গিয়েছিল।

গত পরশু মায়ের বাসা থেকে তাদের ধানমন্ডির বাসায় ফিরলে; তাদের চাচা, যিনি কিনা একজন ব্যারিস্টার; তাদেরকে বাসায় ঢুকতে দেয়নি। রাস্তা থেকে'ই বের করে দিয়েছে। বলেছে- পরের দিন আসতে।

এই দুই ভাই পরের দিন অর্থাৎ গতকাল আবার গেলে তখনও তাদের ঢুকতে দেয়া হয়নি। দারোয়ান তাদের বলেছে
-স্যারের অনুমতি নেই।
তো, কে এই স্যার?
এই দুই ছেলের চাচা।
এই দুই ছেলের বাবা এবং তার ভাই (মানে ছেলে দুটোর চাচা ); এরা দুই ভাই পৈত্রিক সম্পত্তি হিসেবে পাওয়া ধানমন্ডির এই বাড়িতে থাকতো।
এই দুই বাচ্চা ছেলের দাদা কে ছিল জানেন?
বাংলাদেশের সাবেক এটর্নি জেনারেল। যিনি নিজেও একজন ব্যারিস্টার ছিলেন। আমি যেবার হার্ভাডে চান্স পাই বাবাকে ব্যারিস্টারের উদাহরণ দিয়ে বলেছিলাম আজ আমি ব্যারিস্টারি পড়লেওতো তোমার টাকা খরচ হতো। তো আবারো বলছি এডভোকেট না, ব্যারিস্টার।

অর্থাৎ পুরোপুরি স্বচ্ছল, বিত্তবান পরিবার। এই এটর্নি জেনারেল আরও আগেই মারা গিয়েছেন। তার দুই পুত্র পরিবার নিয়ে ধানমন্ডির এই বাসায় থাকছিলো। বড় ভাই পরিবার নিয়ে এক তলায় থাকছেন। ছোট ভাই অর্থাৎ এই দুই বাচ্চা ছেলের বাবা, যার স্ত্রী ছিল না বিচ্ছেদ হয়ে যাওয়ার কারণে; তিনি এই দুই বাচ্চা ছেলেকে নিয়ে আরেক তলায়  থাকছিলেন।

দুই মাস আগে হঠাৎ তিনি মারা যাবার পর এই দুই বাচ্চা ছেলে এতিম হয়ে গেলে তারা তাদের মায়ের বাড়ি গিয়েছিল কয়েকদিনের জন্য। ফিরে এসে দেখে - তাদের চাচা সব কিছু দখলে নিয়ে ফেলেছে। বাড়ি'র দারোয়ান পর্যন্ত তাদের ঢুকতে দিচ্ছে না। কারণ স্যারের অনুমতি নেই!

বাচ্চা এই দুই ছেলের যাওয়ার আর কোন জায়গা নেই। রাস্তায় দাঁড়িয়ে ছেলে দুটো  কাঁদছিল। এদের ফুফু এরপর এসে চেষ্টা করেছে দুই ছেলেকে যদি বাড়িতে ঢুকিয়ে  দেয়া যায়।

কিন্তু তার ভাই; মানে এই দুই বাচ্চা ছেলের চাচা উল্টো ফুফুকে পর্যন্ত হুমকি দিয়েছে!
শেষমেশ বাধ্য হয়ে এরা ধানমন্ডি থানায় গিয়ে আবেদন করেছে- এই বাচ্চা দুটো ছেলেকে যেন পুলিশ সাহায্য করে।

পুলিশ বলেছে চেষ্টা করবে। এরপর কি হয়েছে জানেন?
পুলিশ ওই ব্যারিস্টার, মানে তাদের চাচার সাথে যোগাযোগ করে বাচ্চা দুটো এবং তাদের ফুফুকে জানিয়েছে। 

-উপরের নির্দেশ আছে। আমাদের পক্ষে কিছু করা সম্ভব না।
এই হচ্ছে মূল কাহিনী। চিন্তা করে দেখুন অবস্থা। আপন চাচা, নিজ ভাইয়ের ছেলে দুটোকে রাস্তা থেকে দারোয়ান দিয়ে তাড়িয়ে দিয়েছে। ভাইয়ের মৃত্যুর পর ছেলে দুটোকে চিনতে পারছে না।

তো, এরা কি গরীব?
আমরা কথা বলছি দেশের সর্বচ্চ আইন কর্মকর্তা, সাবেক এটর্নি জেনারেলের পুত্র এবং তার নাতিদের নিয়ে। যার কিনা ধানমন্ডির মতো অভিজাত এলাকায় বিশাল বাড়ি আছে,  গুলশানে প্লট আছে, আরও নানান কিছু আছে।

এই পরিবারের ছেলে, যিনি নিজেও একজন ব্যারিস্টার; তিনি তার আপন ভাইয়ের মৃত্যু'র পর তার সন্তানদের আর চিনতে পারছে না। পৈত্রিক সূত্রে ওই বাড়ি'র মালিক এই দুই বাচ্চা ছেলেও। অথচ এই চাচা কিনা সব কিছু দখলের জন্য প্রকাশ্য দিবালোকে এই ছেলে দুটোকে বাড়ি থেকে বের করে দিয়েছে! দারোয়ান দিয়ে তাড়িয়ে দিয়েছে।

যা হোক, এই ছেলেগুলোর সৌভাগ্য যে তাদের এই ঘটনাটি টেলিভিশনে প্রচার হয়েছে।

গতপরশু মধ্য রাতে টেলিভিশনের আলোচনা অনুষ্ঠানে এই দুই ভাই এবং তাদের ফুফু অনেক  অনুনয়-বিনয় করে সবার কাছে অনুরধ করছিল- যাতে তারা বাসায় থাকার জায়গা পায়।  নিজেদের পড়াশুনা টুকু চালিয়ে যেতে পারে। কারণ ওদের তো আর কিছু নেই।

আমি নিজে এই অনুষ্ঠান সরাসরি দেখছি। এইসব শুনছিলাম আর আমার বুক কেঁপে উঠছিল এটা ভেবে- এটাই বাস্তবতা, এটাও সম্ভব।

এতোটা অমানবিকও মানুষ হতে পারে। রাস্তা থেকে ছেলেগুলোকে তাড়িয়ে দিয়েছে।
তবে আমি বাস্তবতাও জানি। মানুষের অমানুষ হবার দৃশ্য আমিও নিজ চোখে দেখেছি।

এই পরিবারের কি কোথাও টাকার অভাব আছে? কোন কিছুর কমতি আছে?
নামকরা একটা পরিবার। অথচ দেখুন সম্পত্তি আর টাকার লোভে এদের চাচা কতোটা নিচে নেমে গিয়েছে।

কেন এমন আচরণ করছে?
আমি শত ভাগ নিশ্চয়তা দিয়ে বলতে পারি, এই ছেলে দুটোর দাদা মানে সাবেক এটর্নি জেনারেল, তার দুই ছেলেকে সঠিক শিক্ষা দিয়ে যেতে পারননি।
এই জন্য তার সন্তানরা হয়ত ব্যারিস্টার হয়েছে; সম্পদের মালিক হয়েছে; সাফল্যের  পেছনে ছুটেছে। পৈত্রিক সূত্রে অর্থবিত্তের মালিকও হয়ত হয়েছে। কিন্তু মানুষ হতে পারেনি। যেই মানুষ আপন ভাইয়ের মৃত্যু'র পর তার সন্তানদের বাড়ি থেকে রাস্তায় বের করে দেয়; সে তো কোন ভাবেই মানুষ হতে পারে না।
অথচ এই লোক কিনা হাই-কোর্টের ব্যারিস্টার!

আমি এই দুই ছেলের কথা শুনছিলাম আর হঠাৎ আমার নিজের অভিজ্ঞতার কথা মনে হচ্ছিলো। সেই অমানুষদের গল্প না হয় অন্য কোন সময় করা যাবে।
যা হোক, আমার মতো অনেকে'ই পরশুর ওই আলোচনা অনুষ্ঠান নিশ্চয় সরাসরি দেখছিল। হাইকোর্টের এক বিচারপতি এই অনুষ্ঠান দেখে কাল মধ্য রাতেই আদালত বসিয়ে রুল জারি করেছেন-যাতে পুলিশ এই বাচ্চা ছেলে দুটোকে তাদের বাসায় ঢুকানোর ব্যবস্থা করে।

আদালত নিজ থেকে রুল জারি করে আপাতত হয়ত পুলিশকে নির্দেশনা দিয়েছে। এটা অতি অবশ্য'ই চমৎকার বিষয়। কিন্তু এই দুই বাচ্চা ছেলেকে তো ওই চাচার সাথে এক বাসাতেই থাকতে হবে। যেই  চাচা তাদের বাসায় ঢুকতে দিচ্ছিল না; তাদের ফুফুকে, মানে নিজের বোনকে পর্যন্ত হুমকি দিচ্ছিল; এই চাচা পরবর্তীতে যে এদের কোন ক্ষতি করবে না; এর কোন নিশ্চয়তা আছে?

বাচ্চা দুটো এই বয়সে দেখছে- পৃথিবীর মানুষ কতোটা অমানবিক, অমানুষ হতে পারে। জানি  না, বেঁচে থাকলে বড় হয়ে এর প্রভাব এদের মনোজগতে কিভাবে পড়বে।

তবে এতটুকু জানি, আপনারা যারা নিজদের সন্তানদের, পরিবারের ছোটদের কিংবা অন্য যে কাউকে স্রেফ সফল হতে বলেন; গাড়ি-বাড়ি'র মালিক হতে শেখান; তারা একবার চিন্তা করে দেখুন এই পরিস্থিতি।

আপনার নিজের আপন ভাই, আপনার মৃত্যুর পর আপনার সন্তানদের বাসা থেকে বের করে দিচ্ছে। আপনার সন্তানরা রাস্তায় দাঁড়িয়ে কাঁদছে। কারন তাদের আর কোথাও যাওয়ার জায়গা নেই। আগে মানুষ হতে শেখান। মানবিক হতে শেখান।

গাড়ি-বাড়ি এবং সফল হবার দৌড়ে যে সন্তানদের অমানুষ করে গড়ে তুলছেন; সে খবর কি রাখছেন? 

সন্তান হয়ত একদিন গাড়ি-বাড়ির মালিক হবে। সফলও হবে। এরপর একটা সময় তার নিজের পিতা-মাতাকেই আর চিনবে না।

আমার খুব ওই দারোয়ানের ইন্টার্ভিউ নিতে ইচ্ছে করছে। যে কিনা বাচ্চা ছেলে দুটোকে বলেছে
-স্যারের অনুমতি নেই। ঢুকতে দেয়া যাবে না।
এ  তো নিশ্চয় সেই একই দারোয়ান, যে কিনা এই দুই বাচ্চা ছেলের বাবা যখন বেঁচে  ছিল; তার অধীনেও কাজ করেছে। এই দারোয়ান যখন এই বাচ্চা ছেলেদের ঢুকতে  দিচ্ছিল না বাসায় এবং বলছে - স্যারের অনুমতি নেই; তখন কি সে মনে মনে উপহাস  করছিল আর ভাবছিল
-তোমরা  শিক্ষিত, বড়োলোক আর নামকরা পরিবার। সমাজে তোমাদের অনেক নাম-ডাক। কিন্তু  তোমরা তো মানুষ'ই হতে পারোনি। এর চাইতে দারোয়ান হয়ে আমি'ই বরং ভালো আছি।  অন্তত আমার সন্তানদের রাস্তায় রাস্তায় ঘুরতে হচ্ছে না।
ছেলে-মেয়েদের  মনুষ্যত্ব শেখান। মানবিকতা শেখান। মানুষ হতে শেখান। 

পুনশ্চ: আমার বড় ভাইয়ের দুই ছেলে মেয়ে মানে আমার ভাতিজা ভাতিজি মাগুরা সরকারী স্কুলে লেখাপড়ার সুযোগ পাওয়ার পর তাকে পরিবারসহ বাসা ভাড়া করে থাকতে দেখে নিজের কষ্টার্জিত জমানো যে সামান্য অর্থ, তা দিয়ে একটি স্বল্প মূল্যে বাড়ি ক্রয় করে দিয়েছিলাম। দেশের সব চাচারা কেন ইতর হতে যাবে? কিছু চাচারা এখনো শান্তির বার্তা নিয়ে ভায়ের সন্তানকে নিজের সন্তান মনে করে বড় করতে ভীষণ ব্যস্ত। ঐ বাচ্চা দুটো ভালো থাকুক।

বি:দ্র: কিছু লেখা সংগৃহীত।

(লেখকের ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সর্বশেষ খবর
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট
নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের অর্থনৈতিক মন্দা কাটছে না
দেশের অর্থনৈতিক মন্দা কাটছে না

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জর্দানে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা
জর্দানে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রানবন্যার ম্যাচে আয়ারল্যান্ডকে হারিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সিরিজ জয়
রানবন্যার ম্যাচে আয়ারল্যান্ডকে হারিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সিরিজ জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরসিংদীতে বিএনপির শোডাউন ঘিরে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩
নরসিংদীতে বিএনপির শোডাউন ঘিরে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত ওজন কমাতে লেবু-মধুর পানি ভালো, নাকি শরীরচর্চা?
দ্রুত ওজন কমাতে লেবু-মধুর পানি ভালো, নাকি শরীরচর্চা?

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলাপি ঋণ বেড়ে ৪ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা
খেলাপি ঋণ বেড়ে ৪ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১০ গোলের জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে বায়ার্নের দুর্দান্ত সূচনা
১০ গোলের জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে বায়ার্নের দুর্দান্ত সূচনা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু এ বছরেই : রুশ রাষ্ট্রদূত
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু এ বছরেই : রুশ রাষ্ট্রদূত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য হটলাইন চালু
ইরান প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য হটলাইন চালু

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে তরুণীর মৃত্যু
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে তরুণীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধের কারণে ইরানে আটকা পড়েছেন ইন্টার মিলানের ফরোয়ার্ড
যুদ্ধের কারণে ইরানে আটকা পড়েছেন ইন্টার মিলানের ফরোয়ার্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডগেটের ইনজুরিতে অস্ট্রেলিয়া টেস্ট দলে অ্যাবট
ডগেটের ইনজুরিতে অস্ট্রেলিয়া টেস্ট দলে অ্যাবট

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলায় ইসরায়েলে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৪
ইরানের হামলায় ইসরায়েলে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৪

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুলছড়ি উপজেলা সমন্বয় কমিটি ঘোষণার পরপরই এনসিপি নেতার পদত্যাগ
ফুলছড়ি উপজেলা সমন্বয় কমিটি ঘোষণার পরপরই এনসিপি নেতার পদত্যাগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ দিনের ছুটি শেষে বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু
১০ দিনের ছুটি শেষে বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে দুই প্রতারককে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ
গোপালগঞ্জে দুই প্রতারককে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লন্ডনে বৈঠক নিয়ে গাত্রদাহ হওয়া উচিত না : এ্যানি
লন্ডনে বৈঠক নিয়ে গাত্রদাহ হওয়া উচিত না : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাতক্ষীরায় আওয়ামী লীগ নেতা কান্টু গ্রেফতার
সাতক্ষীরায় আওয়ামী লীগ নেতা কান্টু গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরতে গিয়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরতে গিয়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভোলায় প্রতিবন্ধী কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগ, মামলা
ভোলায় প্রতিবন্ধী কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগ, মামলা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার
জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক
ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা
নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক
ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি
যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’
ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি
‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে
ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান
দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল
রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান
হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’
‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার
ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন
ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?
অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের
ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা
পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের
ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান
ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক
গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশ যেতে না পেরে ছেলের প্রাণ কেড়ে নিলেন বাবা
বিদেশ যেতে না পেরে ছেলের প্রাণ কেড়ে নিলেন বাবা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহু বিশ্বকে আরও অস্থিতিশীল করে তুলেছেন: মার্কিন সিনেটর
নেতানিয়াহু বিশ্বকে আরও অস্থিতিশীল করে তুলেছেন: মার্কিন সিনেটর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন

শাবিপ্রবির সড়ক এখন মরণফাঁদ
শাবিপ্রবির সড়ক এখন মরণফাঁদ

নগর জীবন

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে খোঁড়াখুঁড়ি যানজটে বিড়ম্বনা
সড়কে খোঁড়াখুঁড়ি যানজটে বিড়ম্বনা

নগর জীবন

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

রুটি-রুজির নিশ্চয়তা পেয়েছেন মিলি
রুটি-রুজির নিশ্চয়তা পেয়েছেন মিলি

বসুন্ধরা শুভসংঘ

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ

সম্পাদকীয়