শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৫ জুন, ২০১৬ আপডেট:

পাঁচ চ্যালেঞ্জে বাজেট

রুকনুজ্জামান অঞ্জন
প্রিন্ট ভার্সন
পাঁচ চ্যালেঞ্জে বাজেট

প্রস্তাবিত বাজেট বাস্তবায়নে বর্ষীয়ান অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতকে পাঁচটি চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে। এমন নয় যে এ চ্যালেঞ্জগুলো হঠাৎ সৃষ্টি হয়েছে। আগেও ছিল। বরং মধ্যম আয়ের স্বপ্ন পূরণে সরকারের যে জাতীয় কৌশল রয়েছে, সেই কৌশলগত লক্ষ্য অর্জনে ২০১৬-১৭ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে যেসব প্রাক্কলন করতে অর্থমন্ত্রী বাধ্য হয়েছেন, সেটিই ওই চ্যালেঞ্জগুলোকে আবারও সামনে নিয়ে এসেছে। প্রশ্ন হলো, সেই চ্যালেঞ্জগুলো কী, যা মোকাবিলা করতে হবে অর্থমন্ত্রীকে? এগুলো হচ্ছে— ব্যক্তি খাতের বিনিয়োগ বাড়ানো, বাস্তবায়ন দক্ষতা বাড়িয়ে উন্নয়ন প্রকল্প সময়মতো শেষ করা এবং সরকারি বিনিয়োগের গুণগত মান নিশ্চিত করা, লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী রাজস্ব আয় বাড়ানো, শ্রম ও মূলধনের দক্ষতা বৃদ্ধি এবং প্রাতিষ্ঠানিক উন্নয়ন ও সুশাসন নিশ্চিত করা।

আশার কথা হচ্ছে, এই চ্যালেঞ্জগুলো সম্পর্কে অর্থমন্ত্রী নিজেও অবহিত। প্রস্তাবিত বাজেটের সঙ্গে সরকারের ‘মধ্যমেয়াদি সামষ্টিক অর্থনৈতিক নীতি বিবৃতি’ শিরোনামে যে পৃথক পুস্তিকা দেওয়া হয়েছে, তার পঞ্চম পৃষ্ঠায় এই চ্যালেঞ্জগুলো উল্লেখ রয়েছে। আর এগুলো মোকাবিলায় সেখানে কিছু কৌশলও তুলে ধরা হয়েছে। বলা হয়েছে, ‘দেশের মোট বিনিয়োগের ৭৪ শতাংশের বেশি আসে ব্যক্তি খাত থেকে। তবে সামষ্টিক অর্থনীতির নানা সাফল্যের মাঝেও বেসরকারি বিনিয়োগে কাঙ্ক্ষিত গতি আসেনি। তাই এ পরিস্থিতির উন্নয়নে বিনিয়োগবান্ধব অবকাঠামো নির্মাণ, বিদ্যুৎ-জ্বালানি ও অন্যান্য সেবা সহজলভ্য করা এবং আর্থিক খাতের সংস্কার ও প্রাতিষ্ঠানিক উন্নয়নের মাধ্যমে বেসরকারি বিনিয়োগ উদ্বুদ্ধকরণের প্রচেষ্টা চালানো হচ্ছে।’

এই পাঁচ চ্যালেঞ্জ যদি মোকাবিলা না করা যায়, কী হতে পারে? ব্যক্তি খাতের বিনিয়োগ না বাড়াতে পারলে লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী প্রবৃদ্ধি অর্জন হবে না। প্রস্তাবিত বাজেটে ৭ দশমিক ২ শতাংশ জিডিপি প্রবৃদ্ধি প্রাক্কলন করা হয়েছে। বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সিপিডি বলছে, এই পরিমাণ প্রবৃদ্ধি অর্জনের জন্য অতিরিক্ত ৮০ হাজার কোটি টাকা ব্যক্তি খাতের বিনিয়োগে আসতে হবে। বিশেষজ্ঞদের মতে, বেসরকারি বিনিয়োগের জন্য দরকার রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা, ব্যবসায়ীদের আস্থা, সহায়ক কর-কাঠামো এবং অবকাঠামো সুবিধা। এর মধ্যে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা বজায় থাকবে বলে মনে করছে সরকার। বাজেট ঘোষণায় সেটি বলাও হয়েছে। কিন্তু শুধু রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা দিয়ে যে বিনিয়োগ টানা সম্ভব নয় সেটি চলতি বছরই প্রমাণ হয়েছে। সরকার অবকাঠামো সুবিধা বাড়ানোর উদ্যোগ নিয়েছে। বিদ্যুেকন্দ্র ও এলএনজি গ্যাস টার্মিনাল স্থাপনে একাধিক অগ্রাধিকার প্রকল্পও রয়েছে। তবে এগুলোর সুফল মিলতে সময় লাগবে। এর পরের চ্যালেঞ্জ হচ্ছে বাস্তবায়ন দক্ষতা বাড়িয়ে উন্নয়ন প্রকল্প সময়মতো শেষ করা এবং সরকারি বিনিয়োগের গুণগত মান নিশ্চিত করা। এ বিষয়টি নিয়ে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় দীর্ঘদিন ধরে কাজ করছে, তবে সুফল মিলছে না খুব একটা। বিশেষত বিদেশি অর্থায়নে গৃহীত প্রকল্পের কাজ বাস্তবায়নে মন্ত্রণালয়গুলোর ঢিলেমি রয়েছে। এমন অনেক প্রকল্প রয়েছে, যা বছরের পর বছর ধরে তালিকায় থাকছে কোনো ধরনের বরাদ্দ ছাড়া বা নামমাত্র বরাদ্দ দিয়ে। বাজেট প্রতিক্রিয়ায় সিপিডি বলেছে, ১ হাজার ১৭২টি অননুমোদিত প্রকল্প কোনো ধরনের বরাদ্দ ছাড়াই বছর বছর টেনে নিয়ে যাচ্ছে সরকার। বড় বড় অনেক প্রকল্প সময়মতো শেষ করতে না পারায় ব্যয় বাড়ছে অস্বাভাবিক হারে। ঢাকা-চট্টগ্রাম ফোর লেন হাইওয়ের কাজ আরও তিন বছর আগে শেষ করার কথা থাকলেও সেটি হয়নি। এ প্রকল্পেও ব্যয় বেড়েছে একাধিকবার। দোহাজারী-রামু-কক্সবাজার-ঘুমধুম রেললাইন প্রকল্পটি ১ হাজার ৮৫২ কোটি টাকা থেকে বাড়িয়ে প্রায় ১৮ হাজার কোটি ব্যয় ধরে সরকারের অগ্রাধিকার প্রকল্প হিসেবে এপ্রিলে একনেকে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। আরেক অগ্রাধিকার প্রকল্প পদ্মা সেতুর ওপর দিয়ে রেললাইন নির্মাণব্যয় প্রায় ২৬ হাজার কোটি টাকা থেকে বাড়িয়ে ৩৪ হাজার কোটি টাকায় চূড়ান্ত করা হয়েছে। সরকারি অর্থায়নে অনুমোদিত ছোট ছোট প্রকল্পের গুণগত মান নিয়েও প্রশ্ন রয়েছে। অনেক ক্ষেত্রে রাজনৈতিক ছত্রচ্ছায়ায় এসব প্রকল্প বাস্তবায়ন হয় বলে এগুলো খুবই নিচু মানের হয়। রডের বদলে বাঁশ ব্যবহারের বিষয়টি সম্প্রতি গণমাধ্যমে উঠে এসেছে। চ্যালেঞ্জ রয়েছে লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী রাজস্ব অর্জনেও। অর্থমন্ত্রী নিজেই বাজেট-পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে স্বীকার করেছেন প্রাক্কলিত রাজস্ব উচ্চাভিলাষী। লক্ষ্য অর্জন করতে হলে রাজস্ব আয়ে প্রায় ৩৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন করতে হবে। চলতি অর্থবছর এ খাতে প্রবৃদ্ধি মেরে-কেটে ১৭ থেকে ১৮ শতাংশ হতে পারে বলে মনে করছে খোদ এনবিআর। এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে না পারলে সামগ্রিক বাজেট কাঠামো হুমকিতে পড়বে। লক্ষ্যমাত্রা কমাতে হবে ফলে ঘাটতি বেড়ে যাবে। দেখা যাবে সংশোধিত বাজেটের আকারও প্রস্তাবিত বাজেটের চেয়ে বরাবরের মতোই কমে যাচ্ছে। এরপর রয়েছে শ্রম ও মূলধনের দক্ষতা বৃদ্ধি এবং প্রাতিষ্ঠানিক উন্নয়ন ও সুশাসন নিশ্চিত করা। এই চ্যালেঞ্জগুলো টেকসই প্রবৃদ্ধি অর্জন এবং পুরো বাজেট বাস্তবায়নের সঙ্গেই জড়িত। আর্থিক খাতের সংস্কার না করতে পারলে রিজার্ভ চুরি আর রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোতে হলমার্ক-বিসমিল্লাহ গ্রুপের মতো হাজার হাজার কোটি টাকার লুটপাট চলতেই থাকবে। আর বছর বছর জনগণের করের টাকায় মূলধন ঘাটতি মেটাতে হবে রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠানের। ফলে মধ্যম আয়ের স্বপ্ন পূরণে যে দীর্ঘ পথ পারি দেওয়ার চেষ্টা করছেন অর্থমন্ত্রী, বছর শেষে দেখা যাবে ঘুরেফিরে ঠিক সেখানেই রয়ে গেছেন। বাংলাদেশের আলোচিত একটি চলচ্চিত্র ‘জীবন থেকে নেয়া’, যাতে অভিনয় করেছেন কিংবদন্তি অভিনেতা খান আতাউর রহমান। সেখানে তিনি একটি গান গেয়েছেন। গানটি হচ্ছে, ‘এ খাঁচা ভাঙব আমি কেমন করে...’। ২০১৬-১৭ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটের চাওয়া-পাওয়ার মধ্যে সমন্বয় করতে হলে আওয়ামী লীগ সরকারের বর্ষীয়ান অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতকে এখন সেই খাঁচাটি ভাঙতে হবে। দৃঢ়তার সঙ্গে এই চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলা করতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
সর্বশেষ খবর
সিংড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে সাহিত্য আসর
সিংড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে সাহিত্য আসর

এই মাত্র | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বড় জয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো জার্মানি
বড় জয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো জার্মানি

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাতিসংঘের গাজা প্রস্তাব ফিলিস্তিনিদের অধিকার পূরণে ব্যর্থ : হামাস
জাতিসংঘের গাজা প্রস্তাব ফিলিস্তিনিদের অধিকার পূরণে ব্যর্থ : হামাস

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ইয়াবার বিশাল চালান জব্দ
সিলেটে ইয়াবার বিশাল চালান জব্দ

৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

গেল ১০ মাসে রাজধানীতে ১৯৮ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে : ডিএমপি
গেল ১০ মাসে রাজধানীতে ১৯৮ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে : ডিএমপি

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

সুদানে গণহত্যা ও সহিংসতা অব্যাহত, জাতিসংঘের উদ্বেগ
সুদানে গণহত্যা ও সহিংসতা অব্যাহত, জাতিসংঘের উদ্বেগ

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

লি‌বিয়া থে‌কে দে‌শে ফি‌রলেন ১৭০ বাংলা‌দে‌শি
লি‌বিয়া থে‌কে দে‌শে ফি‌রলেন ১৭০ বাংলা‌দে‌শি

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীতে ৬ গুদাম ভস্মীভূত
টঙ্গীতে ৬ গুদাম ভস্মীভূত

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে ‌‘মুখোমুখি’ আলোচনায় প্রস্তুত ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট মাদুরো
ট্রাম্পের সঙ্গে ‌‘মুখোমুখি’ আলোচনায় প্রস্তুত ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট মাদুরো

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও জামায়াতের সঙ্গে ইসির সংলাপ বুধবার
বিএনপি ও জামায়াতের সঙ্গে ইসির সংলাপ বুধবার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়
ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

'রাশিয়ার ড্রোন হামলা মোকাবিলায় সক্ষম নয় ইউরোপ'
'রাশিয়ার ড্রোন হামলা মোকাবিলায় সক্ষম নয় ইউরোপ'

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের তাপমাত্রা আগামী সপ্তাহ থেকে ক্রমশ কমবে
দেশের তাপমাত্রা আগামী সপ্তাহ থেকে ক্রমশ কমবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিষ্টি আলুর পুষ্টিগুণ
মিষ্টি আলুর পুষ্টিগুণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার ড্রোন হামলা ঠেকানোর মতো সক্ষমতা ইউরোপের নেই : ইইউ
রাশিয়ার ড্রোন হামলা ঠেকানোর মতো সক্ষমতা ইউরোপের নেই : ইইউ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব উপকার পেতে খাবেন আনারস
যেসব উপকার পেতে খাবেন আনারস

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সাবেক মন্ত্রী রেজাউল করিমের ভাই গ্রেফতার
সাবেক মন্ত্রী রেজাউল করিমের ভাই গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে ফের লঘুচাপের আভাস
সাগরে ফের লঘুচাপের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে সামাজিক বাধা ভাঙছে ইরানের মেয়েরা
যেভাবে সামাজিক বাধা ভাঙছে ইরানের মেয়েরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন সফররত নাগরিকদের সতর্ক করল জাপান
চীন সফররত নাগরিকদের সতর্ক করল জাপান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণ মামলায় রনদীর গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলায় রনদীর গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত
গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ