শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৫ জুন, ২০১৬ আপডেট:

পাঁচ চ্যালেঞ্জে বাজেট

রুকনুজ্জামান অঞ্জন
প্রিন্ট ভার্সন
পাঁচ চ্যালেঞ্জে বাজেট

প্রস্তাবিত বাজেট বাস্তবায়নে বর্ষীয়ান অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতকে পাঁচটি চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে। এমন নয় যে এ চ্যালেঞ্জগুলো হঠাৎ সৃষ্টি হয়েছে। আগেও ছিল। বরং মধ্যম আয়ের স্বপ্ন পূরণে সরকারের যে জাতীয় কৌশল রয়েছে, সেই কৌশলগত লক্ষ্য অর্জনে ২০১৬-১৭ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে যেসব প্রাক্কলন করতে অর্থমন্ত্রী বাধ্য হয়েছেন, সেটিই ওই চ্যালেঞ্জগুলোকে আবারও সামনে নিয়ে এসেছে। প্রশ্ন হলো, সেই চ্যালেঞ্জগুলো কী, যা মোকাবিলা করতে হবে অর্থমন্ত্রীকে? এগুলো হচ্ছে— ব্যক্তি খাতের বিনিয়োগ বাড়ানো, বাস্তবায়ন দক্ষতা বাড়িয়ে উন্নয়ন প্রকল্প সময়মতো শেষ করা এবং সরকারি বিনিয়োগের গুণগত মান নিশ্চিত করা, লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী রাজস্ব আয় বাড়ানো, শ্রম ও মূলধনের দক্ষতা বৃদ্ধি এবং প্রাতিষ্ঠানিক উন্নয়ন ও সুশাসন নিশ্চিত করা।

আশার কথা হচ্ছে, এই চ্যালেঞ্জগুলো সম্পর্কে অর্থমন্ত্রী নিজেও অবহিত। প্রস্তাবিত বাজেটের সঙ্গে সরকারের ‘মধ্যমেয়াদি সামষ্টিক অর্থনৈতিক নীতি বিবৃতি’ শিরোনামে যে পৃথক পুস্তিকা দেওয়া হয়েছে, তার পঞ্চম পৃষ্ঠায় এই চ্যালেঞ্জগুলো উল্লেখ রয়েছে। আর এগুলো মোকাবিলায় সেখানে কিছু কৌশলও তুলে ধরা হয়েছে। বলা হয়েছে, ‘দেশের মোট বিনিয়োগের ৭৪ শতাংশের বেশি আসে ব্যক্তি খাত থেকে। তবে সামষ্টিক অর্থনীতির নানা সাফল্যের মাঝেও বেসরকারি বিনিয়োগে কাঙ্ক্ষিত গতি আসেনি। তাই এ পরিস্থিতির উন্নয়নে বিনিয়োগবান্ধব অবকাঠামো নির্মাণ, বিদ্যুৎ-জ্বালানি ও অন্যান্য সেবা সহজলভ্য করা এবং আর্থিক খাতের সংস্কার ও প্রাতিষ্ঠানিক উন্নয়নের মাধ্যমে বেসরকারি বিনিয়োগ উদ্বুদ্ধকরণের প্রচেষ্টা চালানো হচ্ছে।’

এই পাঁচ চ্যালেঞ্জ যদি মোকাবিলা না করা যায়, কী হতে পারে? ব্যক্তি খাতের বিনিয়োগ না বাড়াতে পারলে লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী প্রবৃদ্ধি অর্জন হবে না। প্রস্তাবিত বাজেটে ৭ দশমিক ২ শতাংশ জিডিপি প্রবৃদ্ধি প্রাক্কলন করা হয়েছে। বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সিপিডি বলছে, এই পরিমাণ প্রবৃদ্ধি অর্জনের জন্য অতিরিক্ত ৮০ হাজার কোটি টাকা ব্যক্তি খাতের বিনিয়োগে আসতে হবে। বিশেষজ্ঞদের মতে, বেসরকারি বিনিয়োগের জন্য দরকার রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা, ব্যবসায়ীদের আস্থা, সহায়ক কর-কাঠামো এবং অবকাঠামো সুবিধা। এর মধ্যে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা বজায় থাকবে বলে মনে করছে সরকার। বাজেট ঘোষণায় সেটি বলাও হয়েছে। কিন্তু শুধু রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা দিয়ে যে বিনিয়োগ টানা সম্ভব নয় সেটি চলতি বছরই প্রমাণ হয়েছে। সরকার অবকাঠামো সুবিধা বাড়ানোর উদ্যোগ নিয়েছে। বিদ্যুেকন্দ্র ও এলএনজি গ্যাস টার্মিনাল স্থাপনে একাধিক অগ্রাধিকার প্রকল্পও রয়েছে। তবে এগুলোর সুফল মিলতে সময় লাগবে। এর পরের চ্যালেঞ্জ হচ্ছে বাস্তবায়ন দক্ষতা বাড়িয়ে উন্নয়ন প্রকল্প সময়মতো শেষ করা এবং সরকারি বিনিয়োগের গুণগত মান নিশ্চিত করা। এ বিষয়টি নিয়ে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় দীর্ঘদিন ধরে কাজ করছে, তবে সুফল মিলছে না খুব একটা। বিশেষত বিদেশি অর্থায়নে গৃহীত প্রকল্পের কাজ বাস্তবায়নে মন্ত্রণালয়গুলোর ঢিলেমি রয়েছে। এমন অনেক প্রকল্প রয়েছে, যা বছরের পর বছর ধরে তালিকায় থাকছে কোনো ধরনের বরাদ্দ ছাড়া বা নামমাত্র বরাদ্দ দিয়ে। বাজেট প্রতিক্রিয়ায় সিপিডি বলেছে, ১ হাজার ১৭২টি অননুমোদিত প্রকল্প কোনো ধরনের বরাদ্দ ছাড়াই বছর বছর টেনে নিয়ে যাচ্ছে সরকার। বড় বড় অনেক প্রকল্প সময়মতো শেষ করতে না পারায় ব্যয় বাড়ছে অস্বাভাবিক হারে। ঢাকা-চট্টগ্রাম ফোর লেন হাইওয়ের কাজ আরও তিন বছর আগে শেষ করার কথা থাকলেও সেটি হয়নি। এ প্রকল্পেও ব্যয় বেড়েছে একাধিকবার। দোহাজারী-রামু-কক্সবাজার-ঘুমধুম রেললাইন প্রকল্পটি ১ হাজার ৮৫২ কোটি টাকা থেকে বাড়িয়ে প্রায় ১৮ হাজার কোটি ব্যয় ধরে সরকারের অগ্রাধিকার প্রকল্প হিসেবে এপ্রিলে একনেকে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। আরেক অগ্রাধিকার প্রকল্প পদ্মা সেতুর ওপর দিয়ে রেললাইন নির্মাণব্যয় প্রায় ২৬ হাজার কোটি টাকা থেকে বাড়িয়ে ৩৪ হাজার কোটি টাকায় চূড়ান্ত করা হয়েছে। সরকারি অর্থায়নে অনুমোদিত ছোট ছোট প্রকল্পের গুণগত মান নিয়েও প্রশ্ন রয়েছে। অনেক ক্ষেত্রে রাজনৈতিক ছত্রচ্ছায়ায় এসব প্রকল্প বাস্তবায়ন হয় বলে এগুলো খুবই নিচু মানের হয়। রডের বদলে বাঁশ ব্যবহারের বিষয়টি সম্প্রতি গণমাধ্যমে উঠে এসেছে। চ্যালেঞ্জ রয়েছে লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী রাজস্ব অর্জনেও। অর্থমন্ত্রী নিজেই বাজেট-পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে স্বীকার করেছেন প্রাক্কলিত রাজস্ব উচ্চাভিলাষী। লক্ষ্য অর্জন করতে হলে রাজস্ব আয়ে প্রায় ৩৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন করতে হবে। চলতি অর্থবছর এ খাতে প্রবৃদ্ধি মেরে-কেটে ১৭ থেকে ১৮ শতাংশ হতে পারে বলে মনে করছে খোদ এনবিআর। এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে না পারলে সামগ্রিক বাজেট কাঠামো হুমকিতে পড়বে। লক্ষ্যমাত্রা কমাতে হবে ফলে ঘাটতি বেড়ে যাবে। দেখা যাবে সংশোধিত বাজেটের আকারও প্রস্তাবিত বাজেটের চেয়ে বরাবরের মতোই কমে যাচ্ছে। এরপর রয়েছে শ্রম ও মূলধনের দক্ষতা বৃদ্ধি এবং প্রাতিষ্ঠানিক উন্নয়ন ও সুশাসন নিশ্চিত করা। এই চ্যালেঞ্জগুলো টেকসই প্রবৃদ্ধি অর্জন এবং পুরো বাজেট বাস্তবায়নের সঙ্গেই জড়িত। আর্থিক খাতের সংস্কার না করতে পারলে রিজার্ভ চুরি আর রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোতে হলমার্ক-বিসমিল্লাহ গ্রুপের মতো হাজার হাজার কোটি টাকার লুটপাট চলতেই থাকবে। আর বছর বছর জনগণের করের টাকায় মূলধন ঘাটতি মেটাতে হবে রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠানের। ফলে মধ্যম আয়ের স্বপ্ন পূরণে যে দীর্ঘ পথ পারি দেওয়ার চেষ্টা করছেন অর্থমন্ত্রী, বছর শেষে দেখা যাবে ঘুরেফিরে ঠিক সেখানেই রয়ে গেছেন। বাংলাদেশের আলোচিত একটি চলচ্চিত্র ‘জীবন থেকে নেয়া’, যাতে অভিনয় করেছেন কিংবদন্তি অভিনেতা খান আতাউর রহমান। সেখানে তিনি একটি গান গেয়েছেন। গানটি হচ্ছে, ‘এ খাঁচা ভাঙব আমি কেমন করে...’। ২০১৬-১৭ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটের চাওয়া-পাওয়ার মধ্যে সমন্বয় করতে হলে আওয়ামী লীগ সরকারের বর্ষীয়ান অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতকে এখন সেই খাঁচাটি ভাঙতে হবে। দৃঢ়তার সঙ্গে এই চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলা করতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
সর্বশেষ খবর
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

১৯ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক
হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল
সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ
আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন

সম্পাদকীয়

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স

পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত
আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ
মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং
ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য