শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৫ জুন, ২০১৬ আপডেট:

পাঁচ চ্যালেঞ্জে বাজেট

রুকনুজ্জামান অঞ্জন
প্রিন্ট ভার্সন
পাঁচ চ্যালেঞ্জে বাজেট

প্রস্তাবিত বাজেট বাস্তবায়নে বর্ষীয়ান অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতকে পাঁচটি চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে। এমন নয় যে এ চ্যালেঞ্জগুলো হঠাৎ সৃষ্টি হয়েছে। আগেও ছিল। বরং মধ্যম আয়ের স্বপ্ন পূরণে সরকারের যে জাতীয় কৌশল রয়েছে, সেই কৌশলগত লক্ষ্য অর্জনে ২০১৬-১৭ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে যেসব প্রাক্কলন করতে অর্থমন্ত্রী বাধ্য হয়েছেন, সেটিই ওই চ্যালেঞ্জগুলোকে আবারও সামনে নিয়ে এসেছে। প্রশ্ন হলো, সেই চ্যালেঞ্জগুলো কী, যা মোকাবিলা করতে হবে অর্থমন্ত্রীকে? এগুলো হচ্ছে— ব্যক্তি খাতের বিনিয়োগ বাড়ানো, বাস্তবায়ন দক্ষতা বাড়িয়ে উন্নয়ন প্রকল্প সময়মতো শেষ করা এবং সরকারি বিনিয়োগের গুণগত মান নিশ্চিত করা, লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী রাজস্ব আয় বাড়ানো, শ্রম ও মূলধনের দক্ষতা বৃদ্ধি এবং প্রাতিষ্ঠানিক উন্নয়ন ও সুশাসন নিশ্চিত করা।

আশার কথা হচ্ছে, এই চ্যালেঞ্জগুলো সম্পর্কে অর্থমন্ত্রী নিজেও অবহিত। প্রস্তাবিত বাজেটের সঙ্গে সরকারের ‘মধ্যমেয়াদি সামষ্টিক অর্থনৈতিক নীতি বিবৃতি’ শিরোনামে যে পৃথক পুস্তিকা দেওয়া হয়েছে, তার পঞ্চম পৃষ্ঠায় এই চ্যালেঞ্জগুলো উল্লেখ রয়েছে। আর এগুলো মোকাবিলায় সেখানে কিছু কৌশলও তুলে ধরা হয়েছে। বলা হয়েছে, ‘দেশের মোট বিনিয়োগের ৭৪ শতাংশের বেশি আসে ব্যক্তি খাত থেকে। তবে সামষ্টিক অর্থনীতির নানা সাফল্যের মাঝেও বেসরকারি বিনিয়োগে কাঙ্ক্ষিত গতি আসেনি। তাই এ পরিস্থিতির উন্নয়নে বিনিয়োগবান্ধব অবকাঠামো নির্মাণ, বিদ্যুৎ-জ্বালানি ও অন্যান্য সেবা সহজলভ্য করা এবং আর্থিক খাতের সংস্কার ও প্রাতিষ্ঠানিক উন্নয়নের মাধ্যমে বেসরকারি বিনিয়োগ উদ্বুদ্ধকরণের প্রচেষ্টা চালানো হচ্ছে।’

এই পাঁচ চ্যালেঞ্জ যদি মোকাবিলা না করা যায়, কী হতে পারে? ব্যক্তি খাতের বিনিয়োগ না বাড়াতে পারলে লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী প্রবৃদ্ধি অর্জন হবে না। প্রস্তাবিত বাজেটে ৭ দশমিক ২ শতাংশ জিডিপি প্রবৃদ্ধি প্রাক্কলন করা হয়েছে। বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সিপিডি বলছে, এই পরিমাণ প্রবৃদ্ধি অর্জনের জন্য অতিরিক্ত ৮০ হাজার কোটি টাকা ব্যক্তি খাতের বিনিয়োগে আসতে হবে। বিশেষজ্ঞদের মতে, বেসরকারি বিনিয়োগের জন্য দরকার রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা, ব্যবসায়ীদের আস্থা, সহায়ক কর-কাঠামো এবং অবকাঠামো সুবিধা। এর মধ্যে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা বজায় থাকবে বলে মনে করছে সরকার। বাজেট ঘোষণায় সেটি বলাও হয়েছে। কিন্তু শুধু রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা দিয়ে যে বিনিয়োগ টানা সম্ভব নয় সেটি চলতি বছরই প্রমাণ হয়েছে। সরকার অবকাঠামো সুবিধা বাড়ানোর উদ্যোগ নিয়েছে। বিদ্যুেকন্দ্র ও এলএনজি গ্যাস টার্মিনাল স্থাপনে একাধিক অগ্রাধিকার প্রকল্পও রয়েছে। তবে এগুলোর সুফল মিলতে সময় লাগবে। এর পরের চ্যালেঞ্জ হচ্ছে বাস্তবায়ন দক্ষতা বাড়িয়ে উন্নয়ন প্রকল্প সময়মতো শেষ করা এবং সরকারি বিনিয়োগের গুণগত মান নিশ্চিত করা। এ বিষয়টি নিয়ে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় দীর্ঘদিন ধরে কাজ করছে, তবে সুফল মিলছে না খুব একটা। বিশেষত বিদেশি অর্থায়নে গৃহীত প্রকল্পের কাজ বাস্তবায়নে মন্ত্রণালয়গুলোর ঢিলেমি রয়েছে। এমন অনেক প্রকল্প রয়েছে, যা বছরের পর বছর ধরে তালিকায় থাকছে কোনো ধরনের বরাদ্দ ছাড়া বা নামমাত্র বরাদ্দ দিয়ে। বাজেট প্রতিক্রিয়ায় সিপিডি বলেছে, ১ হাজার ১৭২টি অননুমোদিত প্রকল্প কোনো ধরনের বরাদ্দ ছাড়াই বছর বছর টেনে নিয়ে যাচ্ছে সরকার। বড় বড় অনেক প্রকল্প সময়মতো শেষ করতে না পারায় ব্যয় বাড়ছে অস্বাভাবিক হারে। ঢাকা-চট্টগ্রাম ফোর লেন হাইওয়ের কাজ আরও তিন বছর আগে শেষ করার কথা থাকলেও সেটি হয়নি। এ প্রকল্পেও ব্যয় বেড়েছে একাধিকবার। দোহাজারী-রামু-কক্সবাজার-ঘুমধুম রেললাইন প্রকল্পটি ১ হাজার ৮৫২ কোটি টাকা থেকে বাড়িয়ে প্রায় ১৮ হাজার কোটি ব্যয় ধরে সরকারের অগ্রাধিকার প্রকল্প হিসেবে এপ্রিলে একনেকে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। আরেক অগ্রাধিকার প্রকল্প পদ্মা সেতুর ওপর দিয়ে রেললাইন নির্মাণব্যয় প্রায় ২৬ হাজার কোটি টাকা থেকে বাড়িয়ে ৩৪ হাজার কোটি টাকায় চূড়ান্ত করা হয়েছে। সরকারি অর্থায়নে অনুমোদিত ছোট ছোট প্রকল্পের গুণগত মান নিয়েও প্রশ্ন রয়েছে। অনেক ক্ষেত্রে রাজনৈতিক ছত্রচ্ছায়ায় এসব প্রকল্প বাস্তবায়ন হয় বলে এগুলো খুবই নিচু মানের হয়। রডের বদলে বাঁশ ব্যবহারের বিষয়টি সম্প্রতি গণমাধ্যমে উঠে এসেছে। চ্যালেঞ্জ রয়েছে লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী রাজস্ব অর্জনেও। অর্থমন্ত্রী নিজেই বাজেট-পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে স্বীকার করেছেন প্রাক্কলিত রাজস্ব উচ্চাভিলাষী। লক্ষ্য অর্জন করতে হলে রাজস্ব আয়ে প্রায় ৩৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন করতে হবে। চলতি অর্থবছর এ খাতে প্রবৃদ্ধি মেরে-কেটে ১৭ থেকে ১৮ শতাংশ হতে পারে বলে মনে করছে খোদ এনবিআর। এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে না পারলে সামগ্রিক বাজেট কাঠামো হুমকিতে পড়বে। লক্ষ্যমাত্রা কমাতে হবে ফলে ঘাটতি বেড়ে যাবে। দেখা যাবে সংশোধিত বাজেটের আকারও প্রস্তাবিত বাজেটের চেয়ে বরাবরের মতোই কমে যাচ্ছে। এরপর রয়েছে শ্রম ও মূলধনের দক্ষতা বৃদ্ধি এবং প্রাতিষ্ঠানিক উন্নয়ন ও সুশাসন নিশ্চিত করা। এই চ্যালেঞ্জগুলো টেকসই প্রবৃদ্ধি অর্জন এবং পুরো বাজেট বাস্তবায়নের সঙ্গেই জড়িত। আর্থিক খাতের সংস্কার না করতে পারলে রিজার্ভ চুরি আর রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোতে হলমার্ক-বিসমিল্লাহ গ্রুপের মতো হাজার হাজার কোটি টাকার লুটপাট চলতেই থাকবে। আর বছর বছর জনগণের করের টাকায় মূলধন ঘাটতি মেটাতে হবে রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠানের। ফলে মধ্যম আয়ের স্বপ্ন পূরণে যে দীর্ঘ পথ পারি দেওয়ার চেষ্টা করছেন অর্থমন্ত্রী, বছর শেষে দেখা যাবে ঘুরেফিরে ঠিক সেখানেই রয়ে গেছেন। বাংলাদেশের আলোচিত একটি চলচ্চিত্র ‘জীবন থেকে নেয়া’, যাতে অভিনয় করেছেন কিংবদন্তি অভিনেতা খান আতাউর রহমান। সেখানে তিনি একটি গান গেয়েছেন। গানটি হচ্ছে, ‘এ খাঁচা ভাঙব আমি কেমন করে...’। ২০১৬-১৭ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটের চাওয়া-পাওয়ার মধ্যে সমন্বয় করতে হলে আওয়ামী লীগ সরকারের বর্ষীয়ান অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতকে এখন সেই খাঁচাটি ভাঙতে হবে। দৃঢ়তার সঙ্গে এই চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলা করতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ স্থায়ী কমিটির বৈঠকে
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ স্থায়ী কমিটির বৈঠকে
এক দিনে মূলধন কমল ৮ হাজার কোটি টাকা
এক দিনে মূলধন কমল ৮ হাজার কোটি টাকা
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
সুন্দর দেশ গড়তে দরকার ভালো সরকার
সুন্দর দেশ গড়তে দরকার ভালো সরকার
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ব্রিটিশ উন্নয়নমন্ত্রী
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ব্রিটিশ উন্নয়নমন্ত্রী
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আলী রীয়াজ
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আলী রীয়াজ
গণতান্ত্রিক ধারায়  ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন
গণতান্ত্রিক ধারায় ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন
পঞ্চদশ সংশোধনীর রায়ের বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতি
পঞ্চদশ সংশোধনীর রায়ের বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতি
ভোটের পরিবেশ নিয়ে ইসিতে শঙ্কা জানাল দলগুলো
ভোটের পরিবেশ নিয়ে ইসিতে শঙ্কা জানাল দলগুলো
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
সর্বশেষ খবর
মেঘনায় ট্রলার ডুবে দুই যুবক নিখোঁজ
মেঘনায় ট্রলার ডুবে দুই যুবক নিখোঁজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দর এলাকার দুই জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ
বিমানবন্দর এলাকার দুই জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইমাম প্রশিক্ষণে সৌদি সরকারের সহায়তার আশ্বাস
ইমাম প্রশিক্ষণে সৌদি সরকারের সহায়তার আশ্বাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাকসু নির্বাচন বানচালের অভিযোগে প্রশাসনিক ভবনে তালা
শাকসু নির্বাচন বানচালের অভিযোগে প্রশাসনিক ভবনে তালা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল আরও ৭ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল আরও ৭ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রশাসন নিশ্চুপ থাকলে বিপদ আরও বাড়বে : গয়েশ্বর
প্রশাসন নিশ্চুপ থাকলে বিপদ আরও বাড়বে : গয়েশ্বর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাচেলর পয়েন্টের নতুন চমক স্পর্শিয়া
ব্যাচেলর পয়েন্টের নতুন চমক স্পর্শিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনগণই আওয়ামী লীগকে লকডাউন করেছে : সেলিমুজ্জামান
জনগণই আওয়ামী লীগকে লকডাউন করেছে : সেলিমুজ্জামান

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নোংরা পরিবেশে ড্রিংক তৈরির অভিযোগে কারখানা সিলগালা
নোংরা পরিবেশে ড্রিংক তৈরির অভিযোগে কারখানা সিলগালা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজাপুরে শেখ হাসিনার ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল
রাজাপুরে শেখ হাসিনার ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কলাপাড়ায় স্কুলভিত্তিক আবহাওয়া ক্লাবের উদ্বোধন
কলাপাড়ায় স্কুলভিত্তিক আবহাওয়া ক্লাবের উদ্বোধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জকসু নির্বাচন ঘিরে উন্মুক্ত লাইব্রেরি বন্ধে বিক্ষোভ
জকসু নির্বাচন ঘিরে উন্মুক্ত লাইব্রেরি বন্ধে বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ কর্মকর্তা বরখাস্ত
গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ কর্মকর্তা বরখাস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামজার জোড়া গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ
হামজার জোড়া গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাজা শেষে ৭২ প্রবাসীকে দেশে পাঠাল মালয়েশিয়াস্থ হাইকমিশন
সাজা শেষে ৭২ প্রবাসীকে দেশে পাঠাল মালয়েশিয়াস্থ হাইকমিশন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের নামে অরাজকতা সৃষ্টি করছে একটি দল : তৃপ্তি
গণভোটের নামে অরাজকতা সৃষ্টি করছে একটি দল : তৃপ্তি

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাবিতে ছাত্রলীগ নেতা আটক
রাবিতে ছাত্রলীগ নেতা আটক

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটকে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু
সিলেটকে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার আবেদনের সময় বৃদ্ধি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার আবেদনের সময় বৃদ্ধি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান
বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা
চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি
যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম
ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা
পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?
রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস
বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস

নগর জীবন

ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা

নগর জীবন

সালাউদ্দিন টুকুর ছাতা উপহার
সালাউদ্দিন টুকুর ছাতা উপহার

দেশগ্রাম

ইকোনমিক জোন হবে আশাশুনি
ইকোনমিক জোন হবে আশাশুনি

দেশগ্রাম

নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক
নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক

নগর জীবন

নূরুল কবীর সম্পাদক পরিষদ সভাপতি
নূরুল কবীর সম্পাদক পরিষদ সভাপতি

নগর জীবন

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন

চলতি মাসেই সাংবাদিক সুরক্ষা আইন পাস হবে
চলতি মাসেই সাংবাদিক সুরক্ষা আইন পাস হবে

নগর জীবন

স্বাগত জানিয়েছে ১২ দলীয় জোট
স্বাগত জানিয়েছে ১২ দলীয় জোট

নগর জীবন