শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৫ জুলাই, ২০১৬ আপডেট:

গুলশান হামলার নির্দেশদাতা কে

মির্জা মেহেদী তমাল
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
গুলশান হামলার নির্দেশদাতা কে

গুলশান হামলায় অংশ নেওয়া জঙ্গিরা সাত মাস ধরে কোথায় ছিল? কারা তাদের আশ্রয় দিয়েছিল? কারা তাদের অস্ত্র জোগানদাতা? নির্দেশদাতা কে? কোথায় নিয়েছিল প্রশিক্ষণ— সেসব প্রশ্ন এখন উঠে আসছে। সন্তান নিখোঁজ হওয়ার পর বাবা-মা থানা-পুলিশ ও মিডিয়াকে জানিয়েছিলেন। সংশ্লিষ্টরা মনে করেন তখন সেই নিখোঁজ সূত্র ধরে তদন্ত করলে এই ভয়ঙ্কর ঘটনা ঘটত না।

সূত্রগুলোর মতে, জঙ্গি অর্থায়নকারীদের এখনো সঠিকভাবে শনাক্ত করা যায়নি। তারা এখনো ধরাছোঁয়ার বাইরেই রয়ে গেছে। এমনকি গুলশানের নারকীয় ঘটনার পর পুলিশ যেসব নাম পাঠিয়েছিল, বাস্তবে জঙ্গিদের নাম তা ছিল না। তাই অনেকে মনে করেন এখনো সঠিকভাবে তদন্ত না করলে আগামী দিনে গুলশান ঘটনার চেয়ে আরও ভয়াবহ ঘটনা ঘটতে পারে। আন্তর্জাতিক বার্তা সংস্থা রয়টার্স ঢাকায় আরও হামলার আশঙ্কা করে খবর দিয়েছে। নিহত জঙ্গিদের বিষয়ে তদন্ত করে দেখা গেছে, গত ২৯ ফেব্রুয়ারি বিকাল ৩টার দিকে মীর সামি মোবাশ্বির কোচিং সেন্টারে যাওয়ার জন্য গাড়িতে করে বাসা থেকে বের হয়। যানজট থাকায় কোচিং সেন্টারের আগেই গাড়ি থেকে নেমে যায়। পরে সন্ধ্যা ৬টার দিকে গাড়িচালক জুয়েল তাকে কোচিং থেকে আনতে গেলে তাকে আর পাওয়া যায়নি। পরে মোবাশ্বিরের বাবা মীর এ হায়াত কবীর ওই দিনই গুলশান থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (নম্বর ১৮৪৮) করেন। পুলিশ তার খোঁজ করতে গিয়ে গুলশান এলাকার সিসিটিভি ফুটেজে দেখতে পায়, মোবাশ্বির গাড়ি থেকে নামার পর একটি রিকশা নিয়ে বনানীর ১১ নম্বর সড়কের দিকে চলে যাচ্ছে। সামি স্কলাস্টিকা স্কুল থেকে ও লেভেল পাস করেছে। এ লেভেল পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছিল। বাবা মীর এ হায়াত কবীর একটি টেলিকম প্রতিষ্ঠানে উচ্চপদে চাকরি করেন। মা একটি সরকারি কলেজের সহযোগী অধ্যাপক। ছেলে নিখোঁজ হওয়ার পর থানা পুলিশ, র‌্যাবসহ আইন প্রয়োগকারী সংস্থার কাছে তারা গিয়েছিলেন। কিন্তু কোনো হদিস পাননি। আইন প্রয়োগকারী সংস্থাও কোনো সহযোগিতা করতে পারেনি। হামলাকারীদের আরেকজন নিবরাস ইসলাম। নর্থ-সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ছাত্র। সাবেক সহপাঠীরা শনাক্ত করে তার ছবি ও পরিচয় সামনে নিয়ে আসে। মোনাশ বিশ্ববিদ্যালয়ের মালয়েশিয়া ক্যাম্পাসের ছাত্র ছিলেন নিবরাস ইসলাম। ব্যবসায়ী নজরুল ইসলামের এক ছেলে ও এক মেয়ের মধ্যে নিবরাস বড়। বাসা ঢাকার উত্তরায়। তার নিকটাত্মীয়রা সরকারের বিভিন্ন উচ্চপদে চাকরি করেন। বলা হচ্ছে, নিবরাস যে মালয়েশিয়া থেকে ঢাকায় এসেছিলেন, তা-ই জানত না পরিবার। ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগ নেতা, বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশনের উপমহাসচিব ও সাইক্লিং ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক ইমতিয়াজ খান বাবুলের ছেলে রোহান ইমতিয়াজ। ফেসবুক দেখে বোঝা যায়, তিনি কিছুদিন ছেলেকে খুঁজে পাচ্ছিলেন না। তিনি ফেসবুকে ছেলের উদ্দেশে লিখেছেন, ‘প্লিজ কাম ব্যাক’। রোহানের মা শিক্ষিকা। দুই ভাইবোনের মধ্যে রোহান বড়। সে ঢাকার স্কলাসটিকা থেকে এ লেভেল শেষ করে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়। গত ৩০ ডিসেম্বর থেকে রোহান নিখোঁজ। রোহান নিখোঁজ হয়েছে জানিয়ে গত ৪ জানুয়ারি থানায় জিডি করা হয়েছিল। জিডিতে বলা হয়, ৩০ ডিসেম্বর বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরতে গিয়ে রোহান আর বাসায় ফেরেনি। পরে তদন্তে দেখা যায়, রোহান জঙ্গি কর্মকাণ্ডে যুক্ত। এরপর তাকে গ্রেফতারের চেষ্টা চলে, যাতে দেশের বাইরে যেতে না পারে, সে জন্য বিমানবন্দরেও জানানো হয়েছিল। ছয়-সাত মাস ধরে উত্তরবঙ্গের অন্তত তিনটি হত্যাকাণ্ডে খায়রুল ইসলামের নাম এসেছে। তাকে তখন থেকেই খোঁজা হচ্ছিল। সম্ভবত খায়রুল গুলশানে হামলার নেতৃত্ব দিয়েছিল। বগুড়ার শাজাহানপুর উপজেলার চুতিনগর ইউনিয়নের ব্রিকুষ্টিয়া গ্রামের দিনমজুর আবু হোসেনের দুই মেয়ে ও এক ছেলের মধ্যে খায়রুল বড়। ব্রিকুষ্টিয়া দারুল হাদিস সালাদিয়া কওমি মাদ্রাসায় কিছুদিন পড়েছিল খায়রুল। এরপর ডিহিগ্রাম ডিইউ সেন্ট্রাল ফাজিল মাদ্রাসা থেকে সে দাখিল পাস করে। গণমাধ্যমে ছবি দেখেই বাবা-মা ও প্রতিবেশীরা খায়রুলকে চিনতে পারেন। গ্রামে জানাজানি হয়। পুলিশ একটি ছবি নিয়ে বাড়িতে যায়। তার বাবা-মা প্রথমে ছবিটি চিনতে পারছেন না বলে পুলিশকে জানান। পরে পুলিশ কর্মকর্তারা খায়রুলের ছবি দেখতে চাইলে বিষয়টি বেরিয়ে আসে। পুলিশ খায়রুলের মা-বাবাকে আটক করেছে। নিরাপত্তা বিশ্লেষকরা মনে করেন, এই মুহূর্তে বেশি জরুরি— কারা এই জঙ্গিদের আশ্রয়দাতা, তাদের খুঁজে বের করা। গত ছয়-সাত মাসের একটা বড় সময় তারা ঢাকায় অবস্থান করছিল বলে মনে করা হচ্ছে। ঢাকার কোন এলাকায় কারা তাদের আশ্রয় দিয়েছিল, তাও বের করতে হবে। তদন্তের ক্ষেত্রে রাজনীতিমুক্ত না থাকলে নির্দেশদাতাদের বের করা অসম্ভব হয়ে পড়বে। জঙ্গিদের আন্তর্জাতিক সম্পর্কগুলো গোয়েন্দা নজরদারির আওতায় আনতে হবে। বিশেষ করে এত বড় ঘটনার বিষয়ে আগাম বার্তা দেওয়ার ক্ষেত্রে গোয়েন্দাদের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তৈরি হচ্ছে। গুলশান আক্রমণে নেপথ্য নায়কদের বের করতে হলে শুরু থেকে তদন্তের ধরন বদলাতে হবে। কারণ ঘটনার সঙ্গে জড়িতরা সবাই উচ্চবিত্ত পরিবারের সন্তান ও নামি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে লেখাপড়া করা। অতীতে যেভাবে মাদ্রাসা ও নির্দিষ্ট রাজনৈতিক দল এবং সংগঠনের বিরুদ্ধে তদন্ত হতো—সেই প্রক্রিয়া থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। নইলে মূল তদন্ত হোঁচট খাবে। বের হবে না, কারা এদের আশ্রয়দাতা, নির্দেশদাতা এবং অস্ত্র সরবরাহকারী। অজানা থেকে যাবে অর্থদাতাদের নামও। এ ছাড়া সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমকেও নজরদারিতে আনতে হবে। এক গোয়েন্দা কর্মকর্তা বলেন, ১ জুলাই রাতের জঙ্গিরা শক্তিশালী হ্যান্ড গ্রেনেড ও রাইফেল ব্যবহার করে। তাদের অস্ত্রগুলো প্রাথমিকভাবে পরীক্ষা করে ধারণা করা হচ্ছে, তারা উচ্চ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত। তাদের ওই অস্ত্র ও বিস্ফোরক সরবরাহ করেছে কোনো শক্তিশালী গ্রুপ। দেশি জঙ্গিদের এমন যোগাযোগ আছে কি না তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। পাশাপাশি ঘটনাস্থলের ছবি দিয়ে অনলাইনে প্রচার চালানোর বিষয়টিও আমলে নিয়েছে গোয়েন্দারা। ওই কর্মকর্তা বলেন, নিহত হামলাকারী, সন্দেহভাজন আটক ব্যক্তি এবং পরিকল্পনাকারীর পরিচয় শনাক্ত করে তাদের যোগাযোগের সূত্র খুঁজছে পুলিশ। দেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় এই জঙ্গি হামলার ঘটনার তদন্ত নিয়ে বিশেষ পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে পুলিশ সদর দফতর।

এই বিভাগের আরও খবর
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
সর্বশেষ খবর
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

২৩ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু
ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর
আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর

১৮ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

সকালে ডিম খাবেন কেন
সকালে ডিম খাবেন কেন

৩৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি
টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা
সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

৪৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া
ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা
নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা

৫৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ
শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার নিষিদ্ধ করল অস্ট্রেলিয়া
১৬ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার নিষিদ্ধ করল অস্ট্রেলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে
যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাল পাহাড়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ভোটের উৎসব
লাল পাহাড়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ভোটের উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর শত শত মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে
ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর শত শত মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় কুর্দি বাহিনীর গুলিতে দুই সেনা নিহত
সিরিয়ায় কুর্দি বাহিনীর গুলিতে দুই সেনা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লঙ্কানদের বিপক্ষে দাপুটে জয় পেল জিম্বাবুয়ে
লঙ্কানদের বিপক্ষে দাপুটে জয় পেল জিম্বাবুয়ে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ হামলার একদিন পরেও নিখোঁজ ২২ : জেলেনস্কি
রুশ হামলার একদিন পরেও নিখোঁজ ২২ : জেলেনস্কি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রস্তুতি মূল্যায়ন প্রতিবেদন প্রকাশ
বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রস্তুতি মূল্যায়ন প্রতিবেদন প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা