শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৬ ডিসেম্বর, ২০১৯

হতবাক প্রধান বিচারপতি বললেন, বাড়াবাড়ির সীমা থাকা দরকার

সর্বোচ্চ আদালতে বিএনপির নজিরবিহীন হট্টগোল

খালেদা জিয়ার জামিন শুনানি এগিয়ে আনার দাবিতে বিএনপির আইনজীবীদের টানা তিন ঘণ্টা এজলাসে অবস্থান স্লোগান । বিচারপতিরা হতবাক । অ্যাটর্নি জেনারেল বলেছেন- এ ঘটনা ন্যক্কারজনক । ফের শুনানি বৃহস্পতিবার
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
সর্বোচ্চ আদালতে বিএনপির নজিরবিহীন হট্টগোল

কারাবন্দী বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জামিন আবেদনের শুনানিতে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে অর্থাৎ দেশের সর্বোচ্চ আদালতের এজলাসে বিএনপির আইনজীবীরা নজিরবিহীন হট্টগোল করেছেন। ইতিহাসের এমন নির্লজ্জ ঘটনায় প্রধান বিচারপতিসহ বেঞ্চের অন্য বিচারপতিরা আদালতে হতবাক হয়ে বসে ছিলেন। বিএনপির আইনজীবীদের এমন কান্ডে একপর্যায়ে প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন বলেন, ‘যা ঘটছে তা নজিরবিহীন, বাড়াবাড়ির সীমা থাকা দরকার।’ অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম বিএনপিপন্থি আইনজীবীদের এমন আচরণকে ন্যক্কারজনক উল্লেখ করে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান। আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, আদালতে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। গতকাল জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় খালেদা জিয়ার জামিন আবেদনের শুনানি এগিয়ে আনার দাবিতে বিএনপিপন্থি আইনজীবীরা প্রায় তিন ঘণ্টা আপিল বিভাগের এজলাস কক্ষে অবস্থান নিয়ে চিৎকার-চেঁচামেচি করে স্লোগান দিয়েছেন। সকাল ১০টায় প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বে ছয় বিচারপতির আপিল বেঞ্চে কারাবন্দী বিএনপি চেয়ারপারসনের জামিন আবেদনের ওপর শুনানির পর থেকে এই বিশৃঙ্খলার মধ্যে আর কোনো মামলার কার্যক্রম চালানো যায়নি। এই পুরোটা সময় আদালতকক্ষ থেকে বের হতে বা নতুন করে কাউকে ঢুকতে বাধা দেন বিএনপি সমর্থক আইনজীবীরা। বারবার চেষ্টা করেও বিচার কার্যক্রম শুরু করতে না পেরে বেলা সোয়া ১টার দিকে (আপিল বিভাগের নির্ধারিত সময়) এজলাস থেকে নেমে যান প্রধান বিচারপতিসহ আপিল বিভাগের ছয় বিচারপতি। সর্বোচ্চ আদালতের এজলাসে বিএনপির আইনজীবীদের হট্টগোলের বিষয়ে জানতে চাইলে সাবেক আইনমন্ত্রী সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ব্যারিস্টার শফিক আহমেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, প্রধান বিচারপতির এজলাসে এমন হট্টগোল করা অত্যন্ত দুঃখজনক। আদালতের ওপর আস্থা না থাকলে আইনের শাসন থাকবে না। আর আইনের শাসন না থাকলে গণতন্ত্রও থাকবে না। তিনি বলেন, একটি মামলার শুনানি চলছে, আদেশও হয়নি, মুলতবি হয়েছে। বিএনপির আইনজীবীদের এমন কা-কে আদালত অবমাননা বলেও মন্তব্য করেন তিনি। এদিকে খালেদা জিয়ার জামিন আবেদনের শুনানিকে কেন্দ্র করে সুপ্রিম কোর্ট এলাকায় কঠোর নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছিল। সুপ্রিম কোর্ট এলাকার প্রবেশপথগুলোয় আগতদের পরিচয় নিশ্চিত হয়েই ভিতরে ঢুকতে দিয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। তল্লাশিও করা হয়েছে আইনজীবী, বিচারপ্রার্থীদের। এ ছাড়া আপিল বিভাগের এজলাসে প্রবেশেও একাধিকবার পরিচয়পত্র প্রদর্শন করতে হয়েছে আগতদের। গতকাল আইনজীবী ও গণমাধ্যমকর্মী ছাড়া কাউকে প্রধান বিচারপতির এজলাসে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি। খালেদা জিয়ার জামিন আবেদনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত দেওয়ার আগে ২৮ নভেম্বর তাঁর সর্বশেষ শারীরিক অবস্থা জানতে মেডিকেল বোর্ডের প্রতিবেদন চেয়েছিল সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালের ওই মেডিকেল বোর্ডের প্রতিবেদন গতকাল আদালতে আসার কথা ছিল। তবে অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম শুনানির শুরুতেই বলেন, খালেদা জিয়ার কিছু পরীক্ষা হয়েছে, কিছু পরীক্ষা বাকি আছে। সেজন্য সময় প্রয়োজন বলে বঙ্গবন্ধু মেডিকেল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে। প্রধান বিচারপতি এ সময় আগামী ১২ ডিসেম্বর শুনানির পরবর্তী তারিখ রেখে তার আগেই প্রতিবেদন জমা দেওয়ার নির্দেশ দেন। এর আগে কোনো প্রকাশ্য ব্যর্থতা ছাড়া ১১ ডিসেম্বরের মধ্যে প্রতিবেদন দাখিল করতে বিএসএমএমইউকে নির্দেশ দিয়েছে আপিল বিভাগ। বিএনপিপন্থি আইনজীবীরা তখন শুনানির তারিখ এগিয়ে আনার দাবিতে আদালতকক্ষের ভিতরে হইচই শুরু করেন। কয়েকবার চেষ্টার পরও বিএনপিপন্থি আইনজীবীরা শান্ত না হওয়ায় বিচারকরা সকাল সোয়া ১০টার দিকে এজলাস থেকে নেমে যান। ফলে আপিল বিভাগের নিয়মিত কার্যক্রম বেশ কিছুক্ষণ বন্ধ থাকে। কিছুক্ষণ পর সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির উত্তর হলে বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদের ব্রিফিংয়ে আসেন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম, সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি এ এম আমিন উদ্দিন, আবদুল মতিন খসরু, শেখ ফজলে নূর তাপস, ড. মোমতাজ উদ্দিন আহমেদ মেহেদীসহ সরকার সমর্থক আইনজীবীরা। বিএনপিপন্থিদের আচরণকে অতি ন্যক্কারজনক হিসেবে বর্ণনা করে মাহবুবে আলম বলেন, ‘এভাবে তারা যদি আদালতে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে, তবে আমি প্রধান বিচারপতির কাছে আবেদন জানাব, এদের বিরুদ্ধে উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য।’ সরকার সমর্থক আইনজীবীদের এই ব্রিফিংয়ের সময়ও আপিল বিভাগের এজলাসের ভিতরে বিএনপি সমর্থকদের হট্টগোল চলছিল। বেলা সাড়ে ১১টার দিকে বিএনপিপন্থি আইনজীবীদের মধ্যে ক্যান্ডি বিতরণ করেন সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশনের সম্পাদক বিএনপির যুগ্মমহাসচিব মাহবুব উদ্দিন খোকন। এরপর পৌনে ১২টার দিকে প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বে আপিল বিভাগের ছয় বিচারপতি এজলাসে ফিরে এলে আদালতের কর্মকর্তা কার্যতালিকার পরবর্তী মামলার নম্বরগুলো ডাকতে শুরু করেন। এ পর্যায়ে বিএনপিপন্থি আইনজীবীরা খালেদা জিয়ার জামিন শুনানি নিয়ে কথা বলার চেষ্টা করলে প্রধান বিচারপতি বলেন, ‘আমরা এখন আর অন্য কিছু শুনব না। সবকিছুর একটা সীমা থাকা দরকার, বাড়াবাড়ির একটা সীমা থাকা দরকার। যা হচ্ছে এটা নজিরবিহীন। আমি এর আগে আদালতের এই পরিস্থিতি দেখিনি।’ খালেদা জিয়ার আইনজীবী জয়নুল আবেদীন এ সময় ডায়াসের দিকে এগিয়ে গেলে তাকে থামিয়ে দিয়ে প্রধান বিচারপতি বলেন, ‘প্লিজ, টেইক ইয়োর সিট।’ জয়নুল আবেদীন তখন বলেন, ‘অনেক কথাই তো বলা যায়, সরকারপ্রধান বলেছেন, খালেদা জিয়া রাজার হালে আছেন।’ তাকে থামিয়ে দিয়ে প্রধান বিচারপতি বলেন, ‘কে কী বললেন তা দেখে আমরা বিচার করি না। মামলার কাগজপত্র দেখে আমরা বিচার করব।’ বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীনও যে বিভিন্ন মামলায় আদালত থেকে জামিন পেয়েছেন, সে কথা মনে করিয়ে দিয়ে প্রধান বিচারপতি বলেন, ‘আপনার বিরুদ্ধে কয়টা মামলা? কোর্ট থেকেই তো জামিনে আছেন। আবার কোর্টে এসেই শক্তি দেখাচ্ছেন। আমরা এটা নিয়ে আর কথা বলব না, অন্য আইটেম দেখব।’ খালেদা জিয়ার আইনজীবী খন্দকার মাহবুব হোসেন কথা বলতে চাইলে প্রধান বিচারপতি তাকে বলেন, ‘অর্ডার হ্যাজ বিন পাসড।’ এদিন আদালতে উপস্থিত ছিলেন ব্যারিস্টার মইনুল হোসেনও। তিনি উঠে দাঁড়িয়ে বলেন, ‘মাই লর্ড, এক মিনিট, অর্ডারটা রিভিউ করেন, দয়া করেন।’ ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন এ সময় বলেন, ‘খালেদা জিয়া মারা যাচ্ছেন, অর্ডারটা রিভিউ করেন।’ প্রধান বিচারপতি বলেন, ‘সবাই বলছেন, আগামী বৃহস্পতিবারের আগে শুনতে পারবেন না। আমরা আর কোনো কথা শুনব না।’ এরপর বেলা ১২টার দিকে বিএনপিপন্থি জ্যেষ্ঠ আইনজীবীরা এজলাসকক্ষ থেকে বের হতে চাইলেও জুনিয়রদের বাধার মুখে আবার আসনে ফিরে যান। এরপর অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম, আইনজীবী আজমালুল হোসেন কিউসি, আবদুল মতিন খসরু, ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন, অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল মুরাদ রেজা, ফজলে নূর তাপস এগিয়ে গিয়ে বিএনপিপন্থি আইনজীবীদের বেরিয়ে যেতে অনুরোধ করেন। কিন্তু তাতে সাড়া না দিয়ে স্লোগান, হইচই চালিয়ে যান খালেদা জিয়ার সমর্থকরা। আজমালুল হোসেন কিউসি একটি মামলার শুনানি শুরুর চেষ্টা করলেও হট্টগোলের কারণে তা আর সম্ভব হয়নি। পরে ওই মামলা মুলতবি করেন প্রধান বিচারপতি। বেলা সোয়া ১২টা থেকে সোয়া ১টা পর্যন্ত টানা বিক্ষোভ দেখান বিএনপিপন্থি আইনজীবীরা। এ সময় বেঞ্চ চাপড়ে ‘উই ওয়ান্ট জাস্টিস, বেল ফর খালেদা’ স্লোগান দিতে দেখা যায়। পরে হট্টগোল, চিৎকার-চেঁচামেচির মধ্যেই আপিল বিভাগের নির্ধারিত সময় (বেলা সোয়া ১টা) পর্যন্ত এজলাসে অপেক্ষা করেও বিশৃঙ্খলার কারণে বিচার কার্যক্রম চালাতে না পেরে এজলাস ছাড়েন বিচারপতিরা। এরপর বিএনপিপন্থি আইনজীবীরাও স্লোগান দিতে দিতে ধীরে ধীরে আদালতকক্ষ ছেড়ে বেরিয়ে যান।

এই বিভাগের আরও খবর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
সর্বশেষ খবর
রাজধানীতে প্রাইভেটকার ভস্মীভূত
রাজধানীতে প্রাইভেটকার ভস্মীভূত

এই মাত্র | নগর জীবন

বাউফলে জাল দলিল তৈরির দায়ে যুবকের কারাদণ্ড
বাউফলে জাল দলিল তৈরির দায়ে যুবকের কারাদণ্ড

১৫ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

৪৯ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া
৪৯ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

উড়ন্ত ট্যাক্সি নিয়ে দ্বন্দ্ব: আর্চারের বিরুদ্ধে জোবির মামলা
উড়ন্ত ট্যাক্সি নিয়ে দ্বন্দ্ব: আর্চারের বিরুদ্ধে জোবির মামলা

১০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অন্তর্বর্তী সরকার ভালো দৃষ্টান্ত রেখে যাবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার ভালো দৃষ্টান্ত রেখে যাবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ার সাতটি রাজ্যে ভয়াবহ বন্যা, ক্ষতিগ্রস্ত ১১ হাজারের বেশি মানুষ
মালয়েশিয়ার সাতটি রাজ্যে ভয়াবহ বন্যা, ক্ষতিগ্রস্ত ১১ হাজারের বেশি মানুষ

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষার আসন ৩৭০১
কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষার আসন ৩৭০১

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি চিকিৎসক-নার্স নিয়োগে জিটুজি ফ্রেমওয়ার্ক প্রস্তাব সৌদির
বাংলাদেশি চিকিৎসক-নার্স নিয়োগে জিটুজি ফ্রেমওয়ার্ক প্রস্তাব সৌদির

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচনে ভোট দিতে ২০ হাজার ৮৬২ প্রবাসীর নিবন্ধন
জাতীয় নির্বাচনে ভোট দিতে ২০ হাজার ৮৬২ প্রবাসীর নিবন্ধন

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র ১৬ বাসে ঠাঁই মিলল না জবির অধিকাংশ শিক্ষার্থীর
মাত্র ১৬ বাসে ঠাঁই মিলল না জবির অধিকাংশ শিক্ষার্থীর

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নিউজিল্যান্ড টেস্ট দলে ফিরলেন কেন উইলিয়ামসন
নিউজিল্যান্ড টেস্ট দলে ফিরলেন কেন উইলিয়ামসন

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মিসরের গোয়েন্দাপ্রধানের সঙ্গে হামাসের শীর্ষ প্রতিনিধিদলের বৈঠক
মিসরের গোয়েন্দাপ্রধানের সঙ্গে হামাসের শীর্ষ প্রতিনিধিদলের বৈঠক

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
সাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সিন্ধু আবার ভারতের অংশ হতে পারে: প্রতিরক্ষামন্ত্রী
পাকিস্তানের সিন্ধু আবার ভারতের অংশ হতে পারে: প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে ৩৯ কোটি টাকার নিষিদ্ধ কারেন্ট জাল জব্দ
মুন্সীগঞ্জে ৩৯ কোটি টাকার নিষিদ্ধ কারেন্ট জাল জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শীতে কাঁপছে তেঁতুলিয়া
শীতে কাঁপছে তেঁতুলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুইজন নিহত
টাঙ্গাইলে মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুইজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র ভিসা দেয়নি, হতাশায় ভারতীয় চিকিৎসকের আত্মহত্যা
যুক্তরাষ্ট্র ভিসা দেয়নি, হতাশায় ভারতীয় চিকিৎসকের আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে আধাসামরিক বাহিনীর সদর দপ্তরে বন্দুকধারীদের হামলা, নিহত ৬
পাকিস্তানে আধাসামরিক বাহিনীর সদর দপ্তরে বন্দুকধারীদের হামলা, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাক দিয়ে শহর পরিষ্কার? সুইডিশ প্রকল্পের ভবিষ্যৎ কী?
কাক দিয়ে শহর পরিষ্কার? সুইডিশ প্রকল্পের ভবিষ্যৎ কী?

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যুক্তরাষ্ট্র ও ট্রাম্পের প্রতি কিয়েভ কৃতজ্ঞ: জেলেনস্কি
যুক্তরাষ্ট্র ও ট্রাম্পের প্রতি কিয়েভ কৃতজ্ঞ: জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফকির-বাউলদের ওপর জুলুম বন্ধের আহ্বান তথ্য উপদেষ্টার
ফকির-বাউলদের ওপর জুলুম বন্ধের আহ্বান তথ্য উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইহকাল-পরকালের নিরাপত্তায় তাওবার গুরুত্ব
ইহকাল-পরকালের নিরাপত্তায় তাওবার গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শ্রবণ সমস্যা সমাধানে ইয়ারবাডের ব্যবহার বাড়ছে বিশ্বজুড়ে
শ্রবণ সমস্যা সমাধানে ইয়ারবাডের ব্যবহার বাড়ছে বিশ্বজুড়ে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

তিন দশকেও হয়নি অবস্থার পরিবর্তন, নেই রোগ নির্ণয়যন্ত্র
তিন দশকেও হয়নি অবস্থার পরিবর্তন, নেই রোগ নির্ণয়যন্ত্র

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা