শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২০ আগস্ট, ২০২২ আপডেট:

ভোটে অনীহা কেন বিএনপির

রাজধানীতে মহাসমাবেশ করে তৃণমূল নেতা-কর্মীদের চাঙা করা হবে, ২২ আগস্ট থেকে ধারাবাহিক সভা সমাবেশ মানববন্ধন
শফিকুল ইসলাম সোহাগ
প্রিন্ট ভার্সন
ভোটে অনীহা কেন বিএনপির

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে পুরোপুরি সিদ্ধান্তহীনতায় বিএনপি। দলের সিনিয়র নেতার অনেকেই সরকারের সঙ্গে সমঝোতায় ভোট করতে আগ্রহী। কিন্তু বিএনপির হাইকমান্ড তা নাকচ করে দিয়েছেন। গত নির্বাচনের অভিজ্ঞতা নিয়ে হাইকমান্ড থেকে বলা হচ্ছে, ক্ষমতাসীনদের অধীনে ভোটে গেলে কোনো সুফল আসবে না। সরকারবিরোধী অবস্থান থেকে আন্দোলন প্রক্রিয়ায় সংকটের সমাধান করতে হবে। দলের নবীন নেতা ও সহযোগী সংগঠনগুলো হাইকমান্ডের সঙ্গে একমত। নীতিনির্ধারক পর্যায়ের একজন নেতা জানান, দলীয় চেয়ারপারসনের বিষয়টি এখনো বিভিন্নভাবে সরকার ঝুলিয়ে রেখেছে। তাঁকে পুরোপুরি কারামুক্ত না করে ভোটে যাওয়া সম্ভব নয়। তা ছাড়া বিভিন্ন মামলায় সাজা হওয়ার কারণে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেশে আসার পরিবেশ নেই। এ অবস্থায় ভোটে গেলে গত নির্বাচনের মতোই ফল হবে; যা বিএনপির জন্য কোনো ইতিবাচক অধ্যায় তৈরি করবে না। এ কারণে বিএনপি রাজপথে থাকার সিদ্ধান্তে একমত রয়েছে। এ ব্যাপারে যোগাযোগ করলে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, ‘শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচন নয়। এ সিদ্ধান্তের প্রতি দেশের সব রাজনৈতিক দলকে অটল থেকে অতীতের মতো নির্বাচনের ফাঁদে পা না দিতে আহ্বান জানাই।’

বিএনপির যুগ্মমহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেন, সরকারের পতনের লক্ষ্যে বিএনপির আন্দোলন অব্যাহত আছে। জ্বালানি তেল, পরিবহন ভাড়া, দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি এবং ভোলায় পুলিশ গুলি করে দলের দুজন নেতা নুরে আলম ও আবদুর রহিম হত্যার প্রতিবাদে ২২ আগস্ট থেকে উপজেলা, থানা, ইউনিয়ন, ওয়ার্ড পর্যায়ে সভা-সমাবেশ ও মিছিলের কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছে। তিনি বলেন, ‘এ সভা-সমাবেশের মাধ্যমে দেশবাসীর কাছে মেসেজ পৌঁছাতে চাই, এ সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচন নয়। নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন হতে হবে। সরকারকে অবশ্যই পদত্যাগ করতে হবে। দেশনেত্রী খালেদা জিয়াকে মুক্তি দিতে হবে। তারেক রহমানসহ দলের লাখ লাখ নেতা-কর্মীর মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার করতে হবে। দাবি না মানলে আরও কঠোর কর্মসূচি দেওয়া হবে।’

বিএনপির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে- দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, তেলের দাম বাড়ানো, মানুষের দুঃখ-দুর্দশা সামনে রেখে সতর্ক আন্দোলন কর্মসূচিতে থাকবে বিএনপি। নির্বাচনের সময় যত ঘনিয়ে আসবে আন্দোলন ততই বেগবান হবে। এখন মামলায় পড়ে শক্তির ক্ষয় চায় না বিএনপি। এ কারণে হরতাল, জ্বালাও-পোড়াও কর্মসূচিতে আপাতত না গিয়ে শুধু সভা-সমাবেশের মধ্য দিয়ে দাবি     আদায়ের কথাই তুলে ধরবে দলটি। এরই অংশ হিসেবে রাজধানীতে করা হবে মহাসমাবেশ। ২২ আগস্ট থেকে থাকবে ধারাবাহিক সভা-সমাবেশ ও মানববন্ধন। শুধু ঢাকা নয়, এরপর জেলা- উপজেলায়ও এ কর্মসূচিগুলো পালনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি বিশেষ সভা করে চলেছেন মাঠের নেতাদের সঙ্গে।

দীর্ঘ ১৫ বছর ক্ষমতার বাইরে মাঠের প্রধান বিরোধী দল বিএনপি। এই সময়ে অনেক ইস্যু পেলেও রাজপথে কার্যত জোরালো আন্দোলন গড়তে ব্যর্থ হয় দলটি। সামনে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। তাই এবার জনসম্পৃক্ত ইস্যুতে আরও শক্ত অবস্থান গড়তে চায় ঝিমিয়ে পড়া বিএনপি। জনগণের ক্ষোভকে হাতিয়ার হিসেবে কাজে লাগিয়ে মাঠ দখলের পরিকল্পনা তাদের। বিশেষ করে রাজধানীর মহাসমাবেশের পর এবার একই ইস্যুতে তৃণমূল নেতা-কর্মীদের চাঙা করার উদ্যোগ নিয়েছে দলটি। তৃণমূল পর্যায়ে ২২ আগস্ট থেকে ধারাবাহিক সভা-সমাবেশ ও মানববন্ধন করা হবে। এসব কর্মসূচিতে নিজ নিজ জেলা বা সংসদীয় আসনের বিএনপি নেতাদের থাকার নির্দেশ দিয়েছেন হাইকমান্ড। ঢাকায় অবস্থানরত কেন্দ্রীয় নেতাদের একই নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। লক্ষ্য, সারা দেশে আন্দোলনে জোয়ার ছড়িয়ে দেওয়া। সরকারকে হটাতে এক দফা দাবিতে রাজপথে দলের কর্মী-সমর্থক বাড়ানোর চেষ্টা। সঙ্গে তৃণমূলের ঘাঁটি আরও মজবুত করা। সরকারবিরোধী বড় মত তৈরি করা। রাজপথে অলআউট কর্মসূচিতে নামার আগেই বড় আন্দোলনের ওয়ার্মআপ সেরে ফেলতে চায় দলটি।

বিএনপির নীতিনির্ধারকরা বলেন, জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধি ও নিত্যপণ্য মূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণে জনজীবনে যে দুর্ভোগের সৃষ্টি হয়েছে তার প্রতিবাদে শক্তভাবে মাঠে থাকতে চান তাঁরা। এর মধ্য দিয়ে সরকারবিরোধী আন্দোলনে সারা দেশে মাঠপর্যায়ের নেতা-কর্মীদের যুক্ততা বাড়ানোই তাঁদের লক্ষ্য। রাজধানীসহ সারা দেশে নেতা-কর্মীদের চাঙাভাব ধরে রাখতে ইস্যুভিত্তিক কর্মসূচির মাধ্যমে তাঁদের মাঠে রাখা হবে।

দলীয় সূত্রমতে, ২২ আগস্ট শুরু হওয়া দেশব্যাপী ধারাবাহিক কর্মসূচিতে সংশ্লিষ্ট জেলার সাবেক সংসদ সদস্য ও অতীতে দলের মনোনয়ন পাওয়া নেতাদের উপস্থিত থাকতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে কেন্দ্রীয় নেতারাও নিজ নিজ জেলার কর্মসূচিতে অংশ নেবেন। জেলা পর্যায়ের কর্মসূচি বাস্তবায়নে সমন্বয় এবং কর্মসূচি কতটা সফলভাবে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে তা পর্যবেক্ষণের জন্য সব বিভাগে কেন্দ্রীয় নেতাদের নেতৃত্বে আলাদা দলও গঠন করা হয়েছে। চিঠিতে বলা হয়েছে- আগামী সোমবার প্রতিদিন প্রতিটি জেলা ও মহানগরের কমপক্ষে একটি উপজেলা বা থানায় কর্মসূচি পালিত হবে। উপজেলা, থানা ও পৌরসভার কর্মসূচি ঠিক করবে জেলা কমিটি। ইউনিয়ন, ওয়ার্ড পর্যায়ের কর্মসূচি ঠিক করবে উপজেলা, থানা ও পৌর কমিটি। কর্মসূচিতে সহযোগিতা করবে অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠন।

বিএনপির একাধিক নেতা জানান, সরকারবিরোধী আন্দোলনের ক্ষেত্র প্রস্তুত হচ্ছে। বর্তমানে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে সাধারণ মানুষের নাভিশ্বাস। লোডশেডিংসহ গ্যাস সংকটে ব্যাহত হচ্ছে উৎপাদন। ডিজেল ও সারের দাম বাড়ায় কৃষক দিশাহারা। সাধারণ মানুষের এ ক্ষোভ কাজে লাগাতে হবে। তৈরি করতে হবে বিএনপির প্রতি তাদের আস্থা। মামলা-হামলার ভয় উপেক্ষা করে জনসম্পৃক্ত ইস্যুতে বিএনপি রাজপথে আছে এমন বিশ্বাস তৈরি করতে হবে। তবে এখনই চূড়ান্ত আন্দোলন নয়। আমাদের কর্মকাণ্ড দেখে একসময় মানুষের আস্থা আসবে এবং তারা রাজপথের আন্দোলনে শরিক হবে। অতীত ইতিহাস বলে, জনগণকে সঙ্গে নিয়ে আন্দোলনে নামলে সরকারের পক্ষে ক্ষমতায় টিকে থাকা কঠিন। এ মুহূর্তে আমরা সে কাজটিই করছি। গণদাবির পক্ষে কর্মসূচি নিয়ে কেন্দ্র থেকে গ্রাম পর্যন্ত নেতা-কর্মীরা ছড়িয়ে পড়ছেন।

বিএনপির মিডিয়া সেল সূত্র জানান, দেশব্যাপী কর্মসূচি বাস্তবায়ন ও সমন্বয়ের জন্য টিম লিডার হিসেবে ঢাকা বিভাগে দায়িত্বে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমান, চট্টগ্রামে ভাইস চেয়ারম্যান মো. শাহজাহান, খুলনায় ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু, রাজশাহীতে চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মিজানুর রহমান মিনু, সিলেটে যুগ্মমহাসচিব মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, বরিশালে যুগ্মমহাসচিব হাবিব-উন-নবী খান সোহেল, রংপুরে হারুন অর রশীদ এমপি, ফরিদপুরে চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মশিউর রহমান, ময়মনসিংহে যুগ্মমহাসচিব মজিবর রহমান সরোয়ার, কুমিল্লায় ভাইস চেয়ারম্যান বরকতউল্লা বুলু। খুলনা বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত শামসুজ্জামান দুদু জানান, কর্মসূচিগুলো যাতে সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে পালিত হয়, তার জন্য বিভাগীয় টিম করা হয়েছে। মূলত এ কর্মসূচির মাধ্যমে কর্মীদের অবস্থান সরেজমিন দেখা, তাঁদের মধ্যে সমন্বয়ের ঘাটতি থাকলে তা চিহ্নিত করা এবং বৃহত্তর আন্দোলনের জন্য কর্মীদের প্রস্তুত করাই হবে তাঁদের লক্ষ্য।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক দলের স্থায়ী কমিটির এক সদস্য বলেন, হাইকমান্ড বর্তমান সরকারের অধীনে নির্বাচনে না যাওয়ার বিষয়ে অনড় রয়েছে। শেষ পর্যন্ত দল নির্বাচনে না গেলে বেশ কিছু শীর্ষ নেতা ব্যক্তিগতভাবে নির্বাচনে অংশ নিতে পারেন। সরকারের সঙ্গে সম্পর্ক রক্ষা করে চলে বিএনপির নেতাদের এমন একটি তালিকা হাইকমান্ডের কাছে রয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে টালবাহানা নয়
জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে টালবাহানা নয়
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
উত্তাল ছিল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়
উত্তাল ছিল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
সর্বশেষ খবর
রাজধানীতে বাসায় ঝুলছিল যুবকের মরদেহ
রাজধানীতে বাসায় ঝুলছিল যুবকের মরদেহ

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

মহানবী (সা.)-এর প্রতি দরুদ পাঠের ১৫ ফজিলত
মহানবী (সা.)-এর প্রতি দরুদ পাঠের ১৫ ফজিলত

৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

গুইরাসির জোড়া গোলে শেষ আটে ডর্টমুন্ড
গুইরাসির জোড়া গোলে শেষ আটে ডর্টমুন্ড

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হজ পালন শেষে ফিরেছেন ৬৩ হাজার ১৮৮ হাজি
হজ পালন শেষে ফিরেছেন ৬৩ হাজার ১৮৮ হাজি

১৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

জুলাই আন্দোলনে ৬ বছরের শিশুর মৃত্যু, ২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই আন্দোলনে ৬ বছরের শিশুর মৃত্যু, ২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

টেসলায় সোনালি দিন, কিন্তু ইলন মাস্কের কারণে তিক্ত বিদায় কর্মীর!
টেসলায় সোনালি দিন, কিন্তু ইলন মাস্কের কারণে তিক্ত বিদায় কর্মীর!

৩৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘অ্যালকালাইন ওয়াটার’ সাধারণ পানির তুলনায় কতটা ভিন্ন?
‘অ্যালকালাইন ওয়াটার’ সাধারণ পানির তুলনায় কতটা ভিন্ন?

৩৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০৯
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০৯

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার
ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন
ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য
আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ
ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র
হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান
দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ
শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি
পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি

৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ
দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল
স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল
ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি
মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন

শোবিজ

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা

শোবিজ

মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল

শোবিজ

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা
মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’
‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’

মাঠে ময়দানে

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’
সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’

শোবিজ

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন