শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৪ অক্টোবর, ২০২২ আপডেট:

অপেক্ষা কমছে মেট্রোরেলের

* উত্তরা অঞ্চলের তিন স্টেশনের কাজ শেষ * ছয় স্টেশনের কাজও শেষ হচ্ছে নভেম্বরে * ডিসেম্বরের মধ্যে যাত্রীবহনের জন্য খুলবে * পালা করে ২৪ ঘণ্টাই চলছে কাজ
মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
অপেক্ষা কমছে মেট্রোরেলের

নিচে সমতল রাস্তা। শোঁ শোঁ গাড়ি চলছে। অবশ্য পিচঢালাই পুরোপুরি শেষ হয়নি। ওপরে মেট্রোরেলের লাইন। দিয়াবাড়ীর ডিপো থেকে উঠে এসেছে পৃথক পৃথক রেললাইন। যুক্ত হয়েছে মেট্রোরেলের প্রধান স্টেশনের সঙ্গে। স্টেশনের নিচের রাস্তা দিয়ে হাঁটলে চোখে পড়ে লিফট। এই লিফট দিয়ে উঠতে হবে স্টেশনে। কিংবা দুই পাশে থাকা সিঁড়ি দিয়ে দোতলায় উঠতেই চোখে পড়বে টিকিটিং সেন্টার। তার পাশেই কন্ট্রোল রুম। টিকিটিং সেন্টারের উল্টো দিকে সুইচগেট। গেট পেরিয়ে গেলেই ডানদিকে সিঁড়ি। অন্য পাশে দুই দিক দিয়ে উঠে গেছে এক্সেলেটর (চলমান লিফট)। সিঁড়ি কিংবা এক্সেলেটর বেয়ে ওপরে উঠলেই প্ল্যাটফরম। মাথার ওপরে বড় মনিটরে শোভা পাচ্ছে ওয়েলকাম টু ঢাকা মেট্রোরেল। অন্য একাধিক মনিটরে লেখা আছে গন্তব্য আগারগাঁও। স্টেশনের নাম উত্তরা। সন্ধ্যার পর মাথার ওপরে সুসজ্জিত লাইটগুলো ঝলঝল করে জ্বলে ওঠে। রেললাইন বরাবর ওপরের দিকে ভেন্টিলেটর। যা আলোক পরিবাহী স্বচ্ছ কঠিন পদার্থ দিয়ে তৈরি। যা ছেদ করে সূর্যালোক পড়েছে পুরো স্টেশন এলাকায়। এটিই মেট্রোরেল লাইন-৬ এর প্রধান (১ নম্বর) স্টেশন। এ স্টেশনের নির্মাণ কাজ প্রায় শতভাগ শেষ হয়ে গেছে। চলছে ঘষামাজার কাজ। ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিটিএমসিএল) তথ্যমতে, এ রকম তিনটি স্টেশনের কাজ প্রায় শেষ হয়েছে। উত্তরা অঞ্চলের ওই তিনটি স্টেশন ঘুরে দেখা গেছে শেষ মুহূর্তের ঘষামাজার কাজ চলছে।

দিয়াবাড়ী মেট্রোরেলের ডিপো এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, সারি সারি ১৭ জোড়া ট্রেন সাজানো রয়েছে। প্রতিদিনই দিয়াবাড়ী থেকে আগারগাঁও অংশে পরীক্ষামূলকভাবে চলাচলও করছে ট্রেন। বাকি আরও সাত জোড়া ট্রেন অল্প সময়ের মধ্যে জাপান থেকে ঢাকায় এসে পৌঁছবে বলে আশা করছে ডিটিএমসিএল। এদিকে মিরপুর অংশে স্টেশনগুলোর সিঁড়ির কাজ চলমান। যদিও কোথাও কোথাও এখনো জমি অধিগ্রহণ করা হচ্ছে সিঁড়ি নির্মাণের জন্য। এ অংশে এক প্রান্তে নিচের রাস্তা খানাখন্দে ভরা। এক পাশ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে কাজের নিরাপত্তার জন্য। ফলে যানজটও লেগেই থাকছে। অবশ্য ডিসেম্বরের পর এই ভোগান্তি আর থাকবে না বলে আশা করা হচ্ছে। ঢাকাবাসীকে যানজট থেকে মুক্তি দেবে স্বপ্নের মেট্রোরেল- এমন প্রত্যাশা সরকারের। লাইন-৬ উত্তরা থেকে মতিঝিল প্রকল্পের উত্তরা-আগারগাঁও-এর পূর্ত কাজ শেষ হয়েছে ৯৪ শতাংশ। এ অংশের সার্বিক কাজ শেষ হয়েছে প্রায় ৮৪ শতাংশ। পুরো প্রকল্পের সার্বিক অগ্রগতি ৮২ দশমিক ৪৬ শতাংশ। প্রকল্পের আগারগাঁও থেকে দিয়াবাড়ী পর্যন্ত সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, শ্রমিক, প্রযুক্তিবিদ, প্রকৌশলীসহ কর্মীরা শিফট মেনে ২৪ ঘণ্টাই কাজ করছেন। নির্ধারিত সময়ে প্রকল্পের কাজ শেষ করতে দিনরাত কাজ চলছে বলে জানিয়েছেন ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম এ এন  ছিদ্দিক। তিনি বলেন, পুরো প্রকল্পের কাজ নির্ধারিত সময়েই শেষ করতে পারব বলে আশা করছি। দিয়াবাড়ী ও আগারগাঁও পয়েন্ট থেকে যাত্রীদের পরবর্তী গন্তব্যে পৌঁছার জন্য আপাতত বিআরটিসির অতিরিক্ত বাস থাকবে। বিআরটিসি কর্তৃপক্ষের সঙ্গে চুক্তির প্রস্তুতিও নিয়েছে ডিটিএমসিএল। সংস্থাটির এমডি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বিআরটিসির বাসে সংকুলান না হলে বেসরকারি কোম্পানির বাসও নেওয়া হবে মেট্রোরেলের যাত্রীসেবার জন্য। তবে ঢাকাবাসী ও সম্ভাব্য যাত্রী এবং বিশ্লেষকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে- আগারগাঁও পর্যন্ত অংশ চালু হওয়ার পর যাত্রীদের চাপ ও ভোগান্তি বাড়বে আগারগাঁও এলাকায়। তিন মিনিট পর পর ট্রেন এসে থামার পর অসংখ্য যাত্রী নামবেন। পরবর্তী গন্তব্যে পৌঁছার জন্য আগারগাঁও থেকে বাস ধরতে অনেককেই ভোগান্তিতে পড়তে হতে পারে। এ জন্য কর্তৃপক্ষকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন যাত্রী কল্যাণ সমিতির সভাপতি মোজাম্মেল হক চৌধুরী। ডিটিএমসিএল সূত্র জানায়, এ প্রকল্পের উত্তরা-আগারগাঁও অংশ ডিসেম্বরেই যাত্রী চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হবে। বিজয় দিবসের উপহার হিসেবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঢাকাবাসীকে মেট্রোরেলের সুবিধা উন্মুক্ত করতে যাচ্ছেন। আসছে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে পদ্মা সেতুর মতো এটিও বর্তমান সরকারের অনন্য অর্জন ও উন্নয়ন।

ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের অগ্রগতি প্রতিবেদনের তথ্যমতে, (দিয়াবাড়ী) উত্তরা-আগারগাঁও অংশের কাজ ইতোমধ্যে প্রায় ৯৪ শতাংশ শেষ হয়েছে। পুরো প্রকল্পের কাজ এগিয়েছে ৮২ দশমিক ৪৬ শতাংশ। উত্তরা-আগারগাঁও অংশের ৯টি স্টেশনের কাজ প্রায় শেষের দিকে। বর্তমানে মেট্রোরেল পরীক্ষামূলকভাবে চলাচল করছে উত্তরা-আগারগাঁও পথে। এরই মধ্যে জাপান থেকে ১৭ সেট ট্রেন ঢাকায় এসেছে। আরও ৯ সেট ট্রেন আসার পথে। ট্রেন পরিচালনার জন্য নিয়ন্ত্রক ও চালকসহ অন্যান্য লোকবল নিয়োগ চলমান রয়েছে। এর মধ্যে একজন নারী চালক ও একজন নারীকে নিয়ন্ত্রক হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। উত্তরা, আগারগাঁও, ফার্মগেট, কমলাপুরে চারটি স্টেশনে নির্মাণ করা হচ্ছে স্টেশন প্লাজা। এসব স্টেশন প্লাজা হবে সুপরিসর। যাত্রীরা প্রাইভেট কার পার্র্র্কিংয়ের সুবিধা পাবেন এসব প্লাজায়। এ ছাড়া থাকবে অন্যান্য সুবিধাও। দৃষ্টিনন্দন আইকনিক স্টেশনগুলোর স্টিল ইস্পাতের ছাউনির কাজ চলমান রয়েছে।

ডিটিএমসিএল ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) এম এ এন ছিদ্দিক বলেন, আসছে ডিসেম্বরে উত্তরা থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত ট্রেন চালুর জন্য সব প্রস্তুতি চলছে। সব প্যাকেজের কাজের অগ্রগতি সন্তোষজনক। আশা করা যায় নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই কাজ শেষ করতে পারব। ডিএমটিসিএলের অগ্রগতি প্রতিবেদনের তথ্যমতে, মেট্রোরেল লাইন-৬ প্রকল্পের কাজ চলছে অবিরত। কর্মী, শ্রমিক, টেকনিশিয়ানরা পালা করে ২৪ ঘণ্টাই কাজ করছেন। ৩০ আগস্ট পর্যন্ত পুরো মেট্রোরেল প্রকল্পে গড় অগ্রগতি দাঁড়িয়েছে ৮২ দশমিক ৪৬ শতাংশ। উত্তরা থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত প্রথম অংশের বাস্তবায়ন ৯৪ দশমিক ১৪ শতাংশ।

দেশের প্রথম মেট্রোরেল হিসেবে এমআরটি লাইন-৬ বাস্তবায়ন কাজ শুরু হয় ২০১২ সালের জুলাইয়ে। করোনা মহামারির কারণে ২০২০ ও ২০২১ সালের কিছু সময় প্রকল্পের কাজে অনেকটা ধীরগতি নেমে আসে। ওই বাধা কাটিয়ে উঠে আবারও দ্রুতগতিতে চলতে থাকে প্রকল্পের কাজ। প্রথম দিকে মেট্রোরেল লাইন-৬ মতিঝিল পর্যন্ত যাওয়ার কথা থাকলেও পরে ডিপিপি সংশোধন করে তা কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন পর্যন্ত প্রসারিত করা হয়। নতুন অংশ (মতিঝিল-কমলাপুর) যোগ হওয়ায় প্রকল্প বাস্তবায়নের ব্যয়ও বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩৩ হাজার ৪৭১ কোটি টাকা। যা মতিঝিল পর্যন্ত ছিল ২১ হাজার ৯৮৫ কোটি টাকা। ২০২৪ সালের জুনের মধ্যে প্রকল্প শেষ হওয়ার কথা থাকলেও এর মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে ২০২৫ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত। প্রকল্পের প্রথম অংশ উত্তরা তৃতীয় পর্ব থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত। দ্বিতীয় অংশ আগারগাঁও থেকে মতিঝিল পর্যন্ত এবং তৃতীয় অংশ মতিঝিল থেকে কমলাপুর পর্যন্ত বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। ৯টি প্যাকেজের কাজ চলমান।  ১ সেপ্টেম্বর থেকে মেট্রোরেলের ইন্টিগ্রেশন টেস্ট শুরু হয়েছে। পুরো প্রকল্পের এই টেস্ট সম্পন্ন হতে অন্তত তিন মাস লাগতে পারে। ট্রেন অপারেটর, চালক, নিয়ন্ত্রকসহ নিয়োগ পাওয়া কর্মীদের প্রশিক্ষণ শুরু হবে অক্টোবর থেকে। মেট্রোরেলের ভাড়াও ইতোমধ্যে নির্ধারণ করা হয়েছে। উত্তরা থেকে মতিঝিল পর্যন্ত ২০ দশমিক ১০ কিলোমিটার মেট্রোরেলের নির্মাণ কাজ চলছে। এর মধ্যে সরকার মতিঝিল থেকে কমলাপুর পর্যন্ত ১ দশমিক ১৬ কিলোমিটার মেট্রোরেল সম্প্রসারণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এ বছর ১৬ ডিসেম্বর থেকে মেট্রোরেল চালুর কথা জানালেও শুরুতে শুধু উত্তরা থেকে আগারগাঁও অংশে মেট্রোরেল চলবে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।

প্ল্যাটফরমে যাত্রীদের বসার ব্যবস্থা রাখা হয়নি : সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, মেট্রোরেলের স্টেশনগুলোতে প্ল্যাটফরমে যাত্রীদের বসার মতো কোনো জায়গা রাখা হয়নি। ফলে ট্রেন ধরার জন্য দাঁড়িয়েই থাকতে হবে। অসুস্থ যাত্রী, গর্ভবতী হলেও প্ল্যাটফরমে বসার সুযোগ পাবেন না। অবশ্য স্টেশনের দোতলায় বসার জায়গা রয়েছে। বিশ্বের অন্যান্য দেশ বা শহর যেমন নিউইয়র্ক, প্যারিস, লন্ডন জার্মানির বন শহরের মেট্রো বা সাবওয়েতে প্ল্যাটফরমে যাত্রীদের বসার জায়গা রয়েছে। এ বিষয়ে ব্যাখ্যাও দিয়েছেন ডিটিএমসিএল ব্যবস্থাপনা পরিচালক। তিনি বলেছেন, একটি ট্রেন ছেড়ে যাওয়ার পর আরেকটি ট্রেন আসার সময়ের দূরত্ব খুবই কম। তাই প্ল্যাটফরমে বসার ব্যবস্থা রাখা হয়নি। আধুনিক মেট্রোরেলের প্ল্যাটফরমে বসার ব্যবস্থা থাকে না। অন্য যেসব দেশের প্ল্যাটফরমে বসার ব্যবস্থা রয়েছে সেগুলো বেশ পুরো দিনের। তবে স্টেশনের দোতলায় টিকিট নেওয়ার পর যাত্রীদের বসার জন্য সুব্যবস্থা রাখা হয়েছে।

মূল ফটকে লাগানো হয়েছে শাটার : সমতল ভূমি থেকে সিঁড়ি বেয়ে কিংবা লিফট দিয়ে ওপরে উঠে সামান্য হাঁটার পর স্টেশনের মূলক ফটক চোখে পড়বে। সেখানে চোখ আটকে যাবে শাটারে। যা অনেকটা দোকান ঘরের মতো ওপরে ধাক্কা দিয় খুলতে হবে। আবার টেনে নামিয়ে তালা আটকে দিতে হবে। স্টেশনগুলোর প্রতিটি সিঁড়িতে লাগানো হয়েছে লোহার গ্রিল। পৃথিবীর অন্য কোনো দেশের মেট্রো স্টেশনে এমন শাটার নেই। এখানে ইিউম্যান সেন্সর সংবলিত কাচের গেট লাগানো যেত। যা দেখতে সুন্দর। প্রবেশ ও বের হওয়া সহজ। মজবুতও। তবে এ বিষয়েও ব্যাখ্যা দিয়েছেন ডিটিএমসিএলের এমডি এম এ এন ছিদ্দিক। তিনি বলেন, রাত ১২টা বা সাড়ে ১২টার পর যখন মেট্রো বন্ধ হয়ে যাবে তখন ভিতরে মেইনটেইন্স ও ধোয়ামোছার কাজ চলবে। তখন শাটারগুলো নামিয়ে দেওয়া হবে। যাতে বাইরে থেকে কেউ ঢুকতে না পারে কিংবা বাইরে দেখা না যায় ভিতরে কী হচ্ছে। এসব শাটার বেশ উন্নত মানের বিদেশ থেকে আমদানি করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন ডিটিএমসিএলের অপর এক কর্মকর্তা।

এই বিভাগের আরও খবর
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
১৮ মাসে আরও দেড় লাখ রোহিঙ্গা আশ্রয় নিয়েছে
১৮ মাসে আরও দেড় লাখ রোহিঙ্গা আশ্রয় নিয়েছে
অমীমাংসিত নানা ইস্যু আলোচনায়
অমীমাংসিত নানা ইস্যু আলোচনায়
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
কাঙ্ক্ষিত ফলাফল অর্জন করতে হবে
কাঙ্ক্ষিত ফলাফল অর্জন করতে হবে
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি
বাধা দিলে বাধবে লড়াই
বাধা দিলে বাধবে লড়াই
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
দুর্নীতি মামলায় আবুল বারকাত কারাগারে
দুর্নীতি মামলায় আবুল বারকাত কারাগারে
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
সর্বশেষ খবর
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন
চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের
মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা
নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং
জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং

৩৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে
বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী
সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’
‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন
পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান
ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ
জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব
মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা
আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু
গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর
দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ
গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬
ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল
জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ
স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে দুই মাসে নিহত ৭৯৮ ফিলিস্তিনি
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে দুই মাসে নিহত ৭৯৮ ফিলিস্তিনি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবা-মায়ের পর মারা গেছে দগ্ধ শিশু রাফিয়াও
বাবা-মায়ের পর মারা গেছে দগ্ধ শিশু রাফিয়াও

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুষ্টিয়ায় ভুল প্রশ্নপত্র দেওয়ায় কেন্দ্রসচিবসহ ছয়জনকে অব্যাহতি
কুষ্টিয়ায় ভুল প্রশ্নপত্র দেওয়ায় কেন্দ্রসচিবসহ ছয়জনকে অব্যাহতি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট
বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু
নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত
সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন
কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প
টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন
প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজপথ যেন মরণফাঁদ
রাজপথ যেন মরণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধীরাই খানের টাকার খনি
অপরাধীরাই খানের টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল
পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল

নগর জীবন

ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে
ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে

শনিবারের সকাল

নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার
আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের
বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের

শোবিজ

আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা
আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা

শোবিজ

আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী
আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট
পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট

মাঠে ময়দানে

স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী

শোবিজ

জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের
জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে
ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস

শোবিজ

চিলড্রেন অব হ্যাভেন
চিলড্রেন অব হ্যাভেন

শোবিজ

বন্যার প্রভাব বাজারে কাঁচা মরিচ ৩০০ টাকা
বন্যার প্রভাব বাজারে কাঁচা মরিচ ৩০০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা