শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৪ অক্টোবর, ২০২২ আপডেট:

অপেক্ষা কমছে মেট্রোরেলের

* উত্তরা অঞ্চলের তিন স্টেশনের কাজ শেষ * ছয় স্টেশনের কাজও শেষ হচ্ছে নভেম্বরে * ডিসেম্বরের মধ্যে যাত্রীবহনের জন্য খুলবে * পালা করে ২৪ ঘণ্টাই চলছে কাজ
মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
অপেক্ষা কমছে মেট্রোরেলের

নিচে সমতল রাস্তা। শোঁ শোঁ গাড়ি চলছে। অবশ্য পিচঢালাই পুরোপুরি শেষ হয়নি। ওপরে মেট্রোরেলের লাইন। দিয়াবাড়ীর ডিপো থেকে উঠে এসেছে পৃথক পৃথক রেললাইন। যুক্ত হয়েছে মেট্রোরেলের প্রধান স্টেশনের সঙ্গে। স্টেশনের নিচের রাস্তা দিয়ে হাঁটলে চোখে পড়ে লিফট। এই লিফট দিয়ে উঠতে হবে স্টেশনে। কিংবা দুই পাশে থাকা সিঁড়ি দিয়ে দোতলায় উঠতেই চোখে পড়বে টিকিটিং সেন্টার। তার পাশেই কন্ট্রোল রুম। টিকিটিং সেন্টারের উল্টো দিকে সুইচগেট। গেট পেরিয়ে গেলেই ডানদিকে সিঁড়ি। অন্য পাশে দুই দিক দিয়ে উঠে গেছে এক্সেলেটর (চলমান লিফট)। সিঁড়ি কিংবা এক্সেলেটর বেয়ে ওপরে উঠলেই প্ল্যাটফরম। মাথার ওপরে বড় মনিটরে শোভা পাচ্ছে ওয়েলকাম টু ঢাকা মেট্রোরেল। অন্য একাধিক মনিটরে লেখা আছে গন্তব্য আগারগাঁও। স্টেশনের নাম উত্তরা। সন্ধ্যার পর মাথার ওপরে সুসজ্জিত লাইটগুলো ঝলঝল করে জ্বলে ওঠে। রেললাইন বরাবর ওপরের দিকে ভেন্টিলেটর। যা আলোক পরিবাহী স্বচ্ছ কঠিন পদার্থ দিয়ে তৈরি। যা ছেদ করে সূর্যালোক পড়েছে পুরো স্টেশন এলাকায়। এটিই মেট্রোরেল লাইন-৬ এর প্রধান (১ নম্বর) স্টেশন। এ স্টেশনের নির্মাণ কাজ প্রায় শতভাগ শেষ হয়ে গেছে। চলছে ঘষামাজার কাজ। ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিটিএমসিএল) তথ্যমতে, এ রকম তিনটি স্টেশনের কাজ প্রায় শেষ হয়েছে। উত্তরা অঞ্চলের ওই তিনটি স্টেশন ঘুরে দেখা গেছে শেষ মুহূর্তের ঘষামাজার কাজ চলছে।

দিয়াবাড়ী মেট্রোরেলের ডিপো এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, সারি সারি ১৭ জোড়া ট্রেন সাজানো রয়েছে। প্রতিদিনই দিয়াবাড়ী থেকে আগারগাঁও অংশে পরীক্ষামূলকভাবে চলাচলও করছে ট্রেন। বাকি আরও সাত জোড়া ট্রেন অল্প সময়ের মধ্যে জাপান থেকে ঢাকায় এসে পৌঁছবে বলে আশা করছে ডিটিএমসিএল। এদিকে মিরপুর অংশে স্টেশনগুলোর সিঁড়ির কাজ চলমান। যদিও কোথাও কোথাও এখনো জমি অধিগ্রহণ করা হচ্ছে সিঁড়ি নির্মাণের জন্য। এ অংশে এক প্রান্তে নিচের রাস্তা খানাখন্দে ভরা। এক পাশ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে কাজের নিরাপত্তার জন্য। ফলে যানজটও লেগেই থাকছে। অবশ্য ডিসেম্বরের পর এই ভোগান্তি আর থাকবে না বলে আশা করা হচ্ছে। ঢাকাবাসীকে যানজট থেকে মুক্তি দেবে স্বপ্নের মেট্রোরেল- এমন প্রত্যাশা সরকারের। লাইন-৬ উত্তরা থেকে মতিঝিল প্রকল্পের উত্তরা-আগারগাঁও-এর পূর্ত কাজ শেষ হয়েছে ৯৪ শতাংশ। এ অংশের সার্বিক কাজ শেষ হয়েছে প্রায় ৮৪ শতাংশ। পুরো প্রকল্পের সার্বিক অগ্রগতি ৮২ দশমিক ৪৬ শতাংশ। প্রকল্পের আগারগাঁও থেকে দিয়াবাড়ী পর্যন্ত সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, শ্রমিক, প্রযুক্তিবিদ, প্রকৌশলীসহ কর্মীরা শিফট মেনে ২৪ ঘণ্টাই কাজ করছেন। নির্ধারিত সময়ে প্রকল্পের কাজ শেষ করতে দিনরাত কাজ চলছে বলে জানিয়েছেন ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম এ এন  ছিদ্দিক। তিনি বলেন, পুরো প্রকল্পের কাজ নির্ধারিত সময়েই শেষ করতে পারব বলে আশা করছি। দিয়াবাড়ী ও আগারগাঁও পয়েন্ট থেকে যাত্রীদের পরবর্তী গন্তব্যে পৌঁছার জন্য আপাতত বিআরটিসির অতিরিক্ত বাস থাকবে। বিআরটিসি কর্তৃপক্ষের সঙ্গে চুক্তির প্রস্তুতিও নিয়েছে ডিটিএমসিএল। সংস্থাটির এমডি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বিআরটিসির বাসে সংকুলান না হলে বেসরকারি কোম্পানির বাসও নেওয়া হবে মেট্রোরেলের যাত্রীসেবার জন্য। তবে ঢাকাবাসী ও সম্ভাব্য যাত্রী এবং বিশ্লেষকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে- আগারগাঁও পর্যন্ত অংশ চালু হওয়ার পর যাত্রীদের চাপ ও ভোগান্তি বাড়বে আগারগাঁও এলাকায়। তিন মিনিট পর পর ট্রেন এসে থামার পর অসংখ্য যাত্রী নামবেন। পরবর্তী গন্তব্যে পৌঁছার জন্য আগারগাঁও থেকে বাস ধরতে অনেককেই ভোগান্তিতে পড়তে হতে পারে। এ জন্য কর্তৃপক্ষকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন যাত্রী কল্যাণ সমিতির সভাপতি মোজাম্মেল হক চৌধুরী। ডিটিএমসিএল সূত্র জানায়, এ প্রকল্পের উত্তরা-আগারগাঁও অংশ ডিসেম্বরেই যাত্রী চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হবে। বিজয় দিবসের উপহার হিসেবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঢাকাবাসীকে মেট্রোরেলের সুবিধা উন্মুক্ত করতে যাচ্ছেন। আসছে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে পদ্মা সেতুর মতো এটিও বর্তমান সরকারের অনন্য অর্জন ও উন্নয়ন।

ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের অগ্রগতি প্রতিবেদনের তথ্যমতে, (দিয়াবাড়ী) উত্তরা-আগারগাঁও অংশের কাজ ইতোমধ্যে প্রায় ৯৪ শতাংশ শেষ হয়েছে। পুরো প্রকল্পের কাজ এগিয়েছে ৮২ দশমিক ৪৬ শতাংশ। উত্তরা-আগারগাঁও অংশের ৯টি স্টেশনের কাজ প্রায় শেষের দিকে। বর্তমানে মেট্রোরেল পরীক্ষামূলকভাবে চলাচল করছে উত্তরা-আগারগাঁও পথে। এরই মধ্যে জাপান থেকে ১৭ সেট ট্রেন ঢাকায় এসেছে। আরও ৯ সেট ট্রেন আসার পথে। ট্রেন পরিচালনার জন্য নিয়ন্ত্রক ও চালকসহ অন্যান্য লোকবল নিয়োগ চলমান রয়েছে। এর মধ্যে একজন নারী চালক ও একজন নারীকে নিয়ন্ত্রক হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। উত্তরা, আগারগাঁও, ফার্মগেট, কমলাপুরে চারটি স্টেশনে নির্মাণ করা হচ্ছে স্টেশন প্লাজা। এসব স্টেশন প্লাজা হবে সুপরিসর। যাত্রীরা প্রাইভেট কার পার্র্র্কিংয়ের সুবিধা পাবেন এসব প্লাজায়। এ ছাড়া থাকবে অন্যান্য সুবিধাও। দৃষ্টিনন্দন আইকনিক স্টেশনগুলোর স্টিল ইস্পাতের ছাউনির কাজ চলমান রয়েছে।

ডিটিএমসিএল ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) এম এ এন ছিদ্দিক বলেন, আসছে ডিসেম্বরে উত্তরা থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত ট্রেন চালুর জন্য সব প্রস্তুতি চলছে। সব প্যাকেজের কাজের অগ্রগতি সন্তোষজনক। আশা করা যায় নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই কাজ শেষ করতে পারব। ডিএমটিসিএলের অগ্রগতি প্রতিবেদনের তথ্যমতে, মেট্রোরেল লাইন-৬ প্রকল্পের কাজ চলছে অবিরত। কর্মী, শ্রমিক, টেকনিশিয়ানরা পালা করে ২৪ ঘণ্টাই কাজ করছেন। ৩০ আগস্ট পর্যন্ত পুরো মেট্রোরেল প্রকল্পে গড় অগ্রগতি দাঁড়িয়েছে ৮২ দশমিক ৪৬ শতাংশ। উত্তরা থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত প্রথম অংশের বাস্তবায়ন ৯৪ দশমিক ১৪ শতাংশ।

দেশের প্রথম মেট্রোরেল হিসেবে এমআরটি লাইন-৬ বাস্তবায়ন কাজ শুরু হয় ২০১২ সালের জুলাইয়ে। করোনা মহামারির কারণে ২০২০ ও ২০২১ সালের কিছু সময় প্রকল্পের কাজে অনেকটা ধীরগতি নেমে আসে। ওই বাধা কাটিয়ে উঠে আবারও দ্রুতগতিতে চলতে থাকে প্রকল্পের কাজ। প্রথম দিকে মেট্রোরেল লাইন-৬ মতিঝিল পর্যন্ত যাওয়ার কথা থাকলেও পরে ডিপিপি সংশোধন করে তা কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন পর্যন্ত প্রসারিত করা হয়। নতুন অংশ (মতিঝিল-কমলাপুর) যোগ হওয়ায় প্রকল্প বাস্তবায়নের ব্যয়ও বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩৩ হাজার ৪৭১ কোটি টাকা। যা মতিঝিল পর্যন্ত ছিল ২১ হাজার ৯৮৫ কোটি টাকা। ২০২৪ সালের জুনের মধ্যে প্রকল্প শেষ হওয়ার কথা থাকলেও এর মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে ২০২৫ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত। প্রকল্পের প্রথম অংশ উত্তরা তৃতীয় পর্ব থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত। দ্বিতীয় অংশ আগারগাঁও থেকে মতিঝিল পর্যন্ত এবং তৃতীয় অংশ মতিঝিল থেকে কমলাপুর পর্যন্ত বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। ৯টি প্যাকেজের কাজ চলমান।  ১ সেপ্টেম্বর থেকে মেট্রোরেলের ইন্টিগ্রেশন টেস্ট শুরু হয়েছে। পুরো প্রকল্পের এই টেস্ট সম্পন্ন হতে অন্তত তিন মাস লাগতে পারে। ট্রেন অপারেটর, চালক, নিয়ন্ত্রকসহ নিয়োগ পাওয়া কর্মীদের প্রশিক্ষণ শুরু হবে অক্টোবর থেকে। মেট্রোরেলের ভাড়াও ইতোমধ্যে নির্ধারণ করা হয়েছে। উত্তরা থেকে মতিঝিল পর্যন্ত ২০ দশমিক ১০ কিলোমিটার মেট্রোরেলের নির্মাণ কাজ চলছে। এর মধ্যে সরকার মতিঝিল থেকে কমলাপুর পর্যন্ত ১ দশমিক ১৬ কিলোমিটার মেট্রোরেল সম্প্রসারণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এ বছর ১৬ ডিসেম্বর থেকে মেট্রোরেল চালুর কথা জানালেও শুরুতে শুধু উত্তরা থেকে আগারগাঁও অংশে মেট্রোরেল চলবে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।

প্ল্যাটফরমে যাত্রীদের বসার ব্যবস্থা রাখা হয়নি : সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, মেট্রোরেলের স্টেশনগুলোতে প্ল্যাটফরমে যাত্রীদের বসার মতো কোনো জায়গা রাখা হয়নি। ফলে ট্রেন ধরার জন্য দাঁড়িয়েই থাকতে হবে। অসুস্থ যাত্রী, গর্ভবতী হলেও প্ল্যাটফরমে বসার সুযোগ পাবেন না। অবশ্য স্টেশনের দোতলায় বসার জায়গা রয়েছে। বিশ্বের অন্যান্য দেশ বা শহর যেমন নিউইয়র্ক, প্যারিস, লন্ডন জার্মানির বন শহরের মেট্রো বা সাবওয়েতে প্ল্যাটফরমে যাত্রীদের বসার জায়গা রয়েছে। এ বিষয়ে ব্যাখ্যাও দিয়েছেন ডিটিএমসিএল ব্যবস্থাপনা পরিচালক। তিনি বলেছেন, একটি ট্রেন ছেড়ে যাওয়ার পর আরেকটি ট্রেন আসার সময়ের দূরত্ব খুবই কম। তাই প্ল্যাটফরমে বসার ব্যবস্থা রাখা হয়নি। আধুনিক মেট্রোরেলের প্ল্যাটফরমে বসার ব্যবস্থা থাকে না। অন্য যেসব দেশের প্ল্যাটফরমে বসার ব্যবস্থা রয়েছে সেগুলো বেশ পুরো দিনের। তবে স্টেশনের দোতলায় টিকিট নেওয়ার পর যাত্রীদের বসার জন্য সুব্যবস্থা রাখা হয়েছে।

মূল ফটকে লাগানো হয়েছে শাটার : সমতল ভূমি থেকে সিঁড়ি বেয়ে কিংবা লিফট দিয়ে ওপরে উঠে সামান্য হাঁটার পর স্টেশনের মূলক ফটক চোখে পড়বে। সেখানে চোখ আটকে যাবে শাটারে। যা অনেকটা দোকান ঘরের মতো ওপরে ধাক্কা দিয় খুলতে হবে। আবার টেনে নামিয়ে তালা আটকে দিতে হবে। স্টেশনগুলোর প্রতিটি সিঁড়িতে লাগানো হয়েছে লোহার গ্রিল। পৃথিবীর অন্য কোনো দেশের মেট্রো স্টেশনে এমন শাটার নেই। এখানে ইিউম্যান সেন্সর সংবলিত কাচের গেট লাগানো যেত। যা দেখতে সুন্দর। প্রবেশ ও বের হওয়া সহজ। মজবুতও। তবে এ বিষয়েও ব্যাখ্যা দিয়েছেন ডিটিএমসিএলের এমডি এম এ এন ছিদ্দিক। তিনি বলেন, রাত ১২টা বা সাড়ে ১২টার পর যখন মেট্রো বন্ধ হয়ে যাবে তখন ভিতরে মেইনটেইন্স ও ধোয়ামোছার কাজ চলবে। তখন শাটারগুলো নামিয়ে দেওয়া হবে। যাতে বাইরে থেকে কেউ ঢুকতে না পারে কিংবা বাইরে দেখা না যায় ভিতরে কী হচ্ছে। এসব শাটার বেশ উন্নত মানের বিদেশ থেকে আমদানি করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন ডিটিএমসিএলের অপর এক কর্মকর্তা।

এই বিভাগের আরও খবর
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
সর্বশেষ খবর
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

এজলাসে পৌঁছেছেন প্রসিকিউশন টিম ও আসামিপক্ষের আইনজীবী
এজলাসে পৌঁছেছেন প্রসিকিউশন টিম ও আসামিপক্ষের আইনজীবী

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

পরিস্থিতি মোকাবিলায় সরকার প্রস্তুত: পরিবেশ উপদেষ্টা
পরিস্থিতি মোকাবিলায় সরকার প্রস্তুত: পরিবেশ উপদেষ্টা

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কৃত্রিম পা লাগিয়ে আপাতত সুস্থ সেই গৌরী
কৃত্রিম পা লাগিয়ে আপাতত সুস্থ সেই গৌরী

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের গাজা শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে জাতিসংঘে ভোটাভুটি আজ
ট্রাম্পের গাজা শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে জাতিসংঘে ভোটাভুটি আজ

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মেহেরপুর–কুষ্টিয়া আঞ্চলিক মহাসড়কে আগুন জ্বালিয়ে অবরোধ
মেহেরপুর–কুষ্টিয়া আঞ্চলিক মহাসড়কে আগুন জ্বালিয়ে অবরোধ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাইজেরিয়াকে হারিয়ে বিশ্বকাপের স্বপ্ন বাঁচিয়ে রাখল কঙ্গো
নাইজেরিয়াকে হারিয়ে বিশ্বকাপের স্বপ্ন বাঁচিয়ে রাখল কঙ্গো

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

শাহবাগের ছবির হাটে ককটেল বিস্ফোরণ
শাহবাগের ছবির হাটে ককটেল বিস্ফোরণ

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

সুন্দর নির্বাচনের মাধ্যমে সুন্দর দেশ গড়তে চাই: সিইসি
সুন্দর নির্বাচনের মাধ্যমে সুন্দর দেশ গড়তে চাই: সিইসি

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

বংশালে জুতার কারখানায় আগুনে দগ্ধ ৪
বংশালে জুতার কারখানায় আগুনে দগ্ধ ৪

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাটডাউন ঠেকাতে কঠোর অবস্থানে প্রশাসন, নারায়ণগঞ্জে গ্রেপ্তার ১৫
শাটডাউন ঠেকাতে কঠোর অবস্থানে প্রশাসন, নারায়ণগঞ্জে গ্রেপ্তার ১৫

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি হামলায় হিজবুল্লাহর দুই কমান্ডার নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হিজবুল্লাহর দুই কমান্ডার নিহত

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সেঞ্চুরির পর ছিটকে যাওয়ার শঙ্কায় মিচেল
সেঞ্চুরির পর ছিটকে যাওয়ার শঙ্কায় মিচেল

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে সড়কে থামিয়ে রাখা বাসে আগুন
নারায়ণগঞ্জে সড়কে থামিয়ে রাখা বাসে আগুন

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলার সঙ্গে উত্তেজনা: ক্যারিবীয় অঞ্চলে বৃহত্তম মার্কিন বিমানবাহী রণতরী
ভেনেজুয়েলার সঙ্গে উত্তেজনা: ক্যারিবীয় অঞ্চলে বৃহত্তম মার্কিন বিমানবাহী রণতরী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবচরে মহাসড়কে বিএনপির অবস্থান কর্মসূচি
শিবচরে মহাসড়কে বিএনপির অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জে গ্রামীণ ব্যাংকে আগুন, সড়কে গাছ ফেলে অবরোধ
কিশোরগঞ্জে গ্রামীণ ব্যাংকে আগুন, সড়কে গাছ ফেলে অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যানার-পোস্টার নিয়ে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় শহীদদের স্বজনরা
ব্যানার-পোস্টার নিয়ে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় শহীদদের স্বজনরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় মহাসড়কে কঠোর নজরদারি, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর টহল জোরদার
ভাঙ্গায় মহাসড়কে কঠোর নজরদারি, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর টহল জোরদার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কোনো নিরাপত্তা ঝুঁকি নেই’
‘কোনো নিরাপত্তা ঝুঁকি নেই’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভিয়েতনামে ভূমিধসে চলন্ত বাসের ৬ যাত্রী নিহত, আহত ১৯
ভিয়েতনামে ভূমিধসে চলন্ত বাসের ৬ যাত্রী নিহত, আহত ১৯

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হালান্ডের জোড়া গোলে নরওয়ের দীর্ঘ ২৭ বছরের অপেক্ষার অবসান
হালান্ডের জোড়া গোলে নরওয়ের দীর্ঘ ২৭ বছরের অপেক্ষার অবসান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেঞ্চুরি করে দলকে জিতিয়ে ছিটকে যাওয়ার শঙ্কায় মিচেল
সেঞ্চুরি করে দলকে জিতিয়ে ছিটকে যাওয়ার শঙ্কায় মিচেল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তির বার্তা নিয়ে যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
শান্তির বার্তা নিয়ে যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানে খরা: কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং শুরু
ইরানে খরা: কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং শুরু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সচিবালয়ে সতর্ক অবস্থায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সচিবালয়ে সতর্ক অবস্থায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ
২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতকে লজ্জায় ফেলে পাকিস্তানের সহজ জয়
ভারতকে লজ্জায় ফেলে পাকিস্তানের সহজ জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!
শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর
যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের

প্রথম পৃষ্ঠা