শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৪ অক্টোবর, ২০২২ আপডেট:

অপেক্ষা কমছে মেট্রোরেলের

* উত্তরা অঞ্চলের তিন স্টেশনের কাজ শেষ * ছয় স্টেশনের কাজও শেষ হচ্ছে নভেম্বরে * ডিসেম্বরের মধ্যে যাত্রীবহনের জন্য খুলবে * পালা করে ২৪ ঘণ্টাই চলছে কাজ
মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
অপেক্ষা কমছে মেট্রোরেলের

নিচে সমতল রাস্তা। শোঁ শোঁ গাড়ি চলছে। অবশ্য পিচঢালাই পুরোপুরি শেষ হয়নি। ওপরে মেট্রোরেলের লাইন। দিয়াবাড়ীর ডিপো থেকে উঠে এসেছে পৃথক পৃথক রেললাইন। যুক্ত হয়েছে মেট্রোরেলের প্রধান স্টেশনের সঙ্গে। স্টেশনের নিচের রাস্তা দিয়ে হাঁটলে চোখে পড়ে লিফট। এই লিফট দিয়ে উঠতে হবে স্টেশনে। কিংবা দুই পাশে থাকা সিঁড়ি দিয়ে দোতলায় উঠতেই চোখে পড়বে টিকিটিং সেন্টার। তার পাশেই কন্ট্রোল রুম। টিকিটিং সেন্টারের উল্টো দিকে সুইচগেট। গেট পেরিয়ে গেলেই ডানদিকে সিঁড়ি। অন্য পাশে দুই দিক দিয়ে উঠে গেছে এক্সেলেটর (চলমান লিফট)। সিঁড়ি কিংবা এক্সেলেটর বেয়ে ওপরে উঠলেই প্ল্যাটফরম। মাথার ওপরে বড় মনিটরে শোভা পাচ্ছে ওয়েলকাম টু ঢাকা মেট্রোরেল। অন্য একাধিক মনিটরে লেখা আছে গন্তব্য আগারগাঁও। স্টেশনের নাম উত্তরা। সন্ধ্যার পর মাথার ওপরে সুসজ্জিত লাইটগুলো ঝলঝল করে জ্বলে ওঠে। রেললাইন বরাবর ওপরের দিকে ভেন্টিলেটর। যা আলোক পরিবাহী স্বচ্ছ কঠিন পদার্থ দিয়ে তৈরি। যা ছেদ করে সূর্যালোক পড়েছে পুরো স্টেশন এলাকায়। এটিই মেট্রোরেল লাইন-৬ এর প্রধান (১ নম্বর) স্টেশন। এ স্টেশনের নির্মাণ কাজ প্রায় শতভাগ শেষ হয়ে গেছে। চলছে ঘষামাজার কাজ। ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিটিএমসিএল) তথ্যমতে, এ রকম তিনটি স্টেশনের কাজ প্রায় শেষ হয়েছে। উত্তরা অঞ্চলের ওই তিনটি স্টেশন ঘুরে দেখা গেছে শেষ মুহূর্তের ঘষামাজার কাজ চলছে।

দিয়াবাড়ী মেট্রোরেলের ডিপো এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, সারি সারি ১৭ জোড়া ট্রেন সাজানো রয়েছে। প্রতিদিনই দিয়াবাড়ী থেকে আগারগাঁও অংশে পরীক্ষামূলকভাবে চলাচলও করছে ট্রেন। বাকি আরও সাত জোড়া ট্রেন অল্প সময়ের মধ্যে জাপান থেকে ঢাকায় এসে পৌঁছবে বলে আশা করছে ডিটিএমসিএল। এদিকে মিরপুর অংশে স্টেশনগুলোর সিঁড়ির কাজ চলমান। যদিও কোথাও কোথাও এখনো জমি অধিগ্রহণ করা হচ্ছে সিঁড়ি নির্মাণের জন্য। এ অংশে এক প্রান্তে নিচের রাস্তা খানাখন্দে ভরা। এক পাশ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে কাজের নিরাপত্তার জন্য। ফলে যানজটও লেগেই থাকছে। অবশ্য ডিসেম্বরের পর এই ভোগান্তি আর থাকবে না বলে আশা করা হচ্ছে। ঢাকাবাসীকে যানজট থেকে মুক্তি দেবে স্বপ্নের মেট্রোরেল- এমন প্রত্যাশা সরকারের। লাইন-৬ উত্তরা থেকে মতিঝিল প্রকল্পের উত্তরা-আগারগাঁও-এর পূর্ত কাজ শেষ হয়েছে ৯৪ শতাংশ। এ অংশের সার্বিক কাজ শেষ হয়েছে প্রায় ৮৪ শতাংশ। পুরো প্রকল্পের সার্বিক অগ্রগতি ৮২ দশমিক ৪৬ শতাংশ। প্রকল্পের আগারগাঁও থেকে দিয়াবাড়ী পর্যন্ত সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, শ্রমিক, প্রযুক্তিবিদ, প্রকৌশলীসহ কর্মীরা শিফট মেনে ২৪ ঘণ্টাই কাজ করছেন। নির্ধারিত সময়ে প্রকল্পের কাজ শেষ করতে দিনরাত কাজ চলছে বলে জানিয়েছেন ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম এ এন  ছিদ্দিক। তিনি বলেন, পুরো প্রকল্পের কাজ নির্ধারিত সময়েই শেষ করতে পারব বলে আশা করছি। দিয়াবাড়ী ও আগারগাঁও পয়েন্ট থেকে যাত্রীদের পরবর্তী গন্তব্যে পৌঁছার জন্য আপাতত বিআরটিসির অতিরিক্ত বাস থাকবে। বিআরটিসি কর্তৃপক্ষের সঙ্গে চুক্তির প্রস্তুতিও নিয়েছে ডিটিএমসিএল। সংস্থাটির এমডি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বিআরটিসির বাসে সংকুলান না হলে বেসরকারি কোম্পানির বাসও নেওয়া হবে মেট্রোরেলের যাত্রীসেবার জন্য। তবে ঢাকাবাসী ও সম্ভাব্য যাত্রী এবং বিশ্লেষকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে- আগারগাঁও পর্যন্ত অংশ চালু হওয়ার পর যাত্রীদের চাপ ও ভোগান্তি বাড়বে আগারগাঁও এলাকায়। তিন মিনিট পর পর ট্রেন এসে থামার পর অসংখ্য যাত্রী নামবেন। পরবর্তী গন্তব্যে পৌঁছার জন্য আগারগাঁও থেকে বাস ধরতে অনেককেই ভোগান্তিতে পড়তে হতে পারে। এ জন্য কর্তৃপক্ষকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন যাত্রী কল্যাণ সমিতির সভাপতি মোজাম্মেল হক চৌধুরী। ডিটিএমসিএল সূত্র জানায়, এ প্রকল্পের উত্তরা-আগারগাঁও অংশ ডিসেম্বরেই যাত্রী চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হবে। বিজয় দিবসের উপহার হিসেবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঢাকাবাসীকে মেট্রোরেলের সুবিধা উন্মুক্ত করতে যাচ্ছেন। আসছে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে পদ্মা সেতুর মতো এটিও বর্তমান সরকারের অনন্য অর্জন ও উন্নয়ন।

ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের অগ্রগতি প্রতিবেদনের তথ্যমতে, (দিয়াবাড়ী) উত্তরা-আগারগাঁও অংশের কাজ ইতোমধ্যে প্রায় ৯৪ শতাংশ শেষ হয়েছে। পুরো প্রকল্পের কাজ এগিয়েছে ৮২ দশমিক ৪৬ শতাংশ। উত্তরা-আগারগাঁও অংশের ৯টি স্টেশনের কাজ প্রায় শেষের দিকে। বর্তমানে মেট্রোরেল পরীক্ষামূলকভাবে চলাচল করছে উত্তরা-আগারগাঁও পথে। এরই মধ্যে জাপান থেকে ১৭ সেট ট্রেন ঢাকায় এসেছে। আরও ৯ সেট ট্রেন আসার পথে। ট্রেন পরিচালনার জন্য নিয়ন্ত্রক ও চালকসহ অন্যান্য লোকবল নিয়োগ চলমান রয়েছে। এর মধ্যে একজন নারী চালক ও একজন নারীকে নিয়ন্ত্রক হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। উত্তরা, আগারগাঁও, ফার্মগেট, কমলাপুরে চারটি স্টেশনে নির্মাণ করা হচ্ছে স্টেশন প্লাজা। এসব স্টেশন প্লাজা হবে সুপরিসর। যাত্রীরা প্রাইভেট কার পার্র্র্কিংয়ের সুবিধা পাবেন এসব প্লাজায়। এ ছাড়া থাকবে অন্যান্য সুবিধাও। দৃষ্টিনন্দন আইকনিক স্টেশনগুলোর স্টিল ইস্পাতের ছাউনির কাজ চলমান রয়েছে।

ডিটিএমসিএল ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) এম এ এন ছিদ্দিক বলেন, আসছে ডিসেম্বরে উত্তরা থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত ট্রেন চালুর জন্য সব প্রস্তুতি চলছে। সব প্যাকেজের কাজের অগ্রগতি সন্তোষজনক। আশা করা যায় নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই কাজ শেষ করতে পারব। ডিএমটিসিএলের অগ্রগতি প্রতিবেদনের তথ্যমতে, মেট্রোরেল লাইন-৬ প্রকল্পের কাজ চলছে অবিরত। কর্মী, শ্রমিক, টেকনিশিয়ানরা পালা করে ২৪ ঘণ্টাই কাজ করছেন। ৩০ আগস্ট পর্যন্ত পুরো মেট্রোরেল প্রকল্পে গড় অগ্রগতি দাঁড়িয়েছে ৮২ দশমিক ৪৬ শতাংশ। উত্তরা থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত প্রথম অংশের বাস্তবায়ন ৯৪ দশমিক ১৪ শতাংশ।

দেশের প্রথম মেট্রোরেল হিসেবে এমআরটি লাইন-৬ বাস্তবায়ন কাজ শুরু হয় ২০১২ সালের জুলাইয়ে। করোনা মহামারির কারণে ২০২০ ও ২০২১ সালের কিছু সময় প্রকল্পের কাজে অনেকটা ধীরগতি নেমে আসে। ওই বাধা কাটিয়ে উঠে আবারও দ্রুতগতিতে চলতে থাকে প্রকল্পের কাজ। প্রথম দিকে মেট্রোরেল লাইন-৬ মতিঝিল পর্যন্ত যাওয়ার কথা থাকলেও পরে ডিপিপি সংশোধন করে তা কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন পর্যন্ত প্রসারিত করা হয়। নতুন অংশ (মতিঝিল-কমলাপুর) যোগ হওয়ায় প্রকল্প বাস্তবায়নের ব্যয়ও বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩৩ হাজার ৪৭১ কোটি টাকা। যা মতিঝিল পর্যন্ত ছিল ২১ হাজার ৯৮৫ কোটি টাকা। ২০২৪ সালের জুনের মধ্যে প্রকল্প শেষ হওয়ার কথা থাকলেও এর মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে ২০২৫ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত। প্রকল্পের প্রথম অংশ উত্তরা তৃতীয় পর্ব থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত। দ্বিতীয় অংশ আগারগাঁও থেকে মতিঝিল পর্যন্ত এবং তৃতীয় অংশ মতিঝিল থেকে কমলাপুর পর্যন্ত বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। ৯টি প্যাকেজের কাজ চলমান।  ১ সেপ্টেম্বর থেকে মেট্রোরেলের ইন্টিগ্রেশন টেস্ট শুরু হয়েছে। পুরো প্রকল্পের এই টেস্ট সম্পন্ন হতে অন্তত তিন মাস লাগতে পারে। ট্রেন অপারেটর, চালক, নিয়ন্ত্রকসহ নিয়োগ পাওয়া কর্মীদের প্রশিক্ষণ শুরু হবে অক্টোবর থেকে। মেট্রোরেলের ভাড়াও ইতোমধ্যে নির্ধারণ করা হয়েছে। উত্তরা থেকে মতিঝিল পর্যন্ত ২০ দশমিক ১০ কিলোমিটার মেট্রোরেলের নির্মাণ কাজ চলছে। এর মধ্যে সরকার মতিঝিল থেকে কমলাপুর পর্যন্ত ১ দশমিক ১৬ কিলোমিটার মেট্রোরেল সম্প্রসারণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এ বছর ১৬ ডিসেম্বর থেকে মেট্রোরেল চালুর কথা জানালেও শুরুতে শুধু উত্তরা থেকে আগারগাঁও অংশে মেট্রোরেল চলবে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।

প্ল্যাটফরমে যাত্রীদের বসার ব্যবস্থা রাখা হয়নি : সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, মেট্রোরেলের স্টেশনগুলোতে প্ল্যাটফরমে যাত্রীদের বসার মতো কোনো জায়গা রাখা হয়নি। ফলে ট্রেন ধরার জন্য দাঁড়িয়েই থাকতে হবে। অসুস্থ যাত্রী, গর্ভবতী হলেও প্ল্যাটফরমে বসার সুযোগ পাবেন না। অবশ্য স্টেশনের দোতলায় বসার জায়গা রয়েছে। বিশ্বের অন্যান্য দেশ বা শহর যেমন নিউইয়র্ক, প্যারিস, লন্ডন জার্মানির বন শহরের মেট্রো বা সাবওয়েতে প্ল্যাটফরমে যাত্রীদের বসার জায়গা রয়েছে। এ বিষয়ে ব্যাখ্যাও দিয়েছেন ডিটিএমসিএল ব্যবস্থাপনা পরিচালক। তিনি বলেছেন, একটি ট্রেন ছেড়ে যাওয়ার পর আরেকটি ট্রেন আসার সময়ের দূরত্ব খুবই কম। তাই প্ল্যাটফরমে বসার ব্যবস্থা রাখা হয়নি। আধুনিক মেট্রোরেলের প্ল্যাটফরমে বসার ব্যবস্থা থাকে না। অন্য যেসব দেশের প্ল্যাটফরমে বসার ব্যবস্থা রয়েছে সেগুলো বেশ পুরো দিনের। তবে স্টেশনের দোতলায় টিকিট নেওয়ার পর যাত্রীদের বসার জন্য সুব্যবস্থা রাখা হয়েছে।

মূল ফটকে লাগানো হয়েছে শাটার : সমতল ভূমি থেকে সিঁড়ি বেয়ে কিংবা লিফট দিয়ে ওপরে উঠে সামান্য হাঁটার পর স্টেশনের মূলক ফটক চোখে পড়বে। সেখানে চোখ আটকে যাবে শাটারে। যা অনেকটা দোকান ঘরের মতো ওপরে ধাক্কা দিয় খুলতে হবে। আবার টেনে নামিয়ে তালা আটকে দিতে হবে। স্টেশনগুলোর প্রতিটি সিঁড়িতে লাগানো হয়েছে লোহার গ্রিল। পৃথিবীর অন্য কোনো দেশের মেট্রো স্টেশনে এমন শাটার নেই। এখানে ইিউম্যান সেন্সর সংবলিত কাচের গেট লাগানো যেত। যা দেখতে সুন্দর। প্রবেশ ও বের হওয়া সহজ। মজবুতও। তবে এ বিষয়েও ব্যাখ্যা দিয়েছেন ডিটিএমসিএলের এমডি এম এ এন ছিদ্দিক। তিনি বলেন, রাত ১২টা বা সাড়ে ১২টার পর যখন মেট্রো বন্ধ হয়ে যাবে তখন ভিতরে মেইনটেইন্স ও ধোয়ামোছার কাজ চলবে। তখন শাটারগুলো নামিয়ে দেওয়া হবে। যাতে বাইরে থেকে কেউ ঢুকতে না পারে কিংবা বাইরে দেখা না যায় ভিতরে কী হচ্ছে। এসব শাটার বেশ উন্নত মানের বিদেশ থেকে আমদানি করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন ডিটিএমসিএলের অপর এক কর্মকর্তা।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য মাছ রপ্তানি বন্ধ
আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য মাছ রপ্তানি বন্ধ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

‘শততম’ ম্যাচে শতক হাঁকালেন লিটনও
‘শততম’ ম্যাচে শতক হাঁকালেন লিটনও

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক

৩৫ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা
জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু
উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?
বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে
রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি
প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে
ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব
আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই
সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?
আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত
পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা
বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা
বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

২২ ঘণ্টা আগে | টক শো

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প
সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে