শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৬ ডিসেম্বর, ২০২২ আপডেট:

সাক্ষাৎকার

আমানত নিয়ে উৎকণ্ঠার কিছু নেই

মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা, এমডি, ইসলামী ব্যাংক
শাহেদ আলী ইরশাদ
প্রিন্ট ভার্সন
আমানত নিয়ে উৎকণ্ঠার কিছু নেই

ইসলামী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা বলেছেন, গ্রাহকদের আমানত নিয়ে উৎকণ্ঠার কিছু নেই। সব গ্রাহকের আমানতই নিরাপদ আছে। ইসলামী ব্যাংকে আমানতের কোনো সংকটও নাই। একজন গ্রাহকও টাকা তুলতে এসে ব্যাংক থেকে খালি হাতে ফেরত যায়নি। তিনি বলেন, নিয়ম মেনে বিতরণ করায় ইসলামী ব্যাংকের সব ঋণের অর্থই ফেরত আসবে। সম্প্রতি বিতরণ করা ঋণের টাকা ফেরত আসবে ছয়-সাত মাসের মধ্যে। ঋণগ্রহীতার জাতীয় পরিচয়পত্রসহ সব কাগজপত্র জমা নিয়েই ঋণ দেয় ইসলামী ব্যাংক। নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্যপণ্য ও কাঁচামাল আমদানির জন্য সব ব্যাংকের চেয়ে বেশি এলসি খুলেছে ইসলামী ব্যাংক।

ইসলামী ব্যাংক নিয়ে সাম্প্রতিক গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবরের বিষয়ে ব্যাংকটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, মহামারি করোনার পর দেশে খাদ্যপণ্যের চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় ইসলামী ব্যাংক দেশের বড় বড় আমদানিকারকদের এলসি খুলেছে। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে সৃষ্ট সংকটের সময় খাদ্যদ্রব্য আমদানির এলসি না খুললে জিনিসপত্রের দাম অনেক বেড়ে যেত। তেল, চিনি ও আটার দাম নিয়ন্ত্রণে দেশের ব্যাংকগুলো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে।

মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা বলেন, ইসলামী ব্যাংক কোনো ঋণ গ্রহীতাকে নগদ টাকা দেয় না। নিয়মকানুন মেনে বিনিয়োগ করে। খাদ্য আমদানির জন্য যেসব ঋণ দেওয়া হয়েছে, সেগুলো দেশে এসেছে। এসব খাদ্যপণ্য বিক্রি হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে টাকা ব্যাংকে চলে আসবে।

ইসলামী ব্যাংকের এমডি বলেন, গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবর দেখে প্রবাসীরা দেশে তাদের আত্মীয়স্বজনকে টাকা তুলে নিতে বলেছিলেন। প্রবাসীর আত্মীয়রা ব্যাংকে এসে প্রথম দিকে বিভ্রান্ত হয়ে কিছু টাকা তুলে নিলেও কয়েক দিন পরে আবার জমা রেখেছেন। আবার অনেক প্রবাসীর আত্মীয়রা বলেছেন, এই ব্যাংক থেকে টাকা তুলে কোথায় রাখব। ইসলামী ব্যাংকের সবকিছু ঠিক আছে।

মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা বলেন, জিনিসপত্রের দাম যে হারে বেড়েছে আমাদের বিনিয়োগ সে হারে বাড়েনি। ব্যবসার জন্য করোনার আগে ২০১৯ সালে ১০০ টাকা মূলধনের দরকার হলেও ২০২২ সালে দরকার হচ্ছে ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা।

তিনি বলেন, ইসলামী ব্যাংকের সব কর্মকাণ্ডের প্রতিবেদন নিয়মিত বাংলাদেশ ব্যাংকে জমা দেওয়া হয়। দেশের একটি শক্তিশালী ইসলামী ব্যাংক হওয়ার কারণে একটি মহল হিংসা করছে। একটি কুচক্রী মহল ষড়যন্ত্রমূলকভাবে অপপ্রচার চালাচ্ছে।

মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা বলেন, দেশের সব বড় বড় ব্যবসায়ী ও শিল্প গ্রুপের সঙ্গে ব্যবসা করছে ইসলামী ব্যাংক। ব্যাংকের মালিকানায় পরিবর্তন হতেই পারে। ইসলামী ব্যাংক প্রতিষ্ঠার সময় সৌদি আরবের ইসলামিক ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের শেয়ার ছিল ৭২ শতাংশ। বর্তমানে বিদেশিরা ৪৩ শতাংশ শেয়ারের মালিক। দেশের উদ্যোক্তাদের সক্ষমতা বৃদ্ধি পাওয়ায় তারা শেয়ার কিনেছেন। দেশের কৃষিপণ্য উৎপাদনের জন্য যে সার আমদানি করা হয়, তার ৮০ ভাগ এলসি নিষ্পত্তি করা হয় ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে। সম্প্রতি আমরা বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশনের জন্য জ্বালানি আমদানির এলসি খুলেছি।

এমডি বলেন, শরিয়াহ মোতাবেক ব্যাংকিং সেবা প্রদানে ইসলামী ব্যাংকের যাত্রা শুরু হয় ১৯৮৩ সালে। আগামী বছরের ৩০ মার্চ আমরা ৪০ বছর উদযাপন করব। এটি বর্তমানে ১ কোটি ৯০ লাখ গ্রাহকের ব্যাংক। প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে ৮ কোটি মানুষ ইসলামী ব্যাংকের সঙ্গে যুক্ত। একটি ভালো ব্যাংক পরিমাপের যতগুলো প্যারামিটার দরকার, সবগুলোতেই ইসলামী ব্যাংক ১ নম্বরে। আমাদের শক্তিশালী নেটওয়ার্কের কারণে গ্রাহকদের অটুট সমর্থন রয়েছে। ইসলামী ব্যাংকিং সেবা প্রদানে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেওয়ার কারণে জনপ্রিয় হয়েছে মানুষের কাছে। ফলে ইসলামী ব্যাংককে অনুসরণ করে গত কয়েক বছরে আরও ৯টি ইসলামী ব্যাংক প্রতিষ্ঠা হয়েছে। অধিকাংশ ব্যাংক ইসলামী ব্যাংকিং উইন্ডো চালু করেছে। আমরা সব সময় নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ ব্যাংকের নিয়মনীতি ও নির্দেশনা মেনে কার্যক্রম পরিচালনা করছি। এ ছাড়া ঐতিহ্যবাহী ইসলামী রীতিনীতিকেও সমান তালে মেনে চলে ইসলামী ব্যাংক। আমাদের পরিশোধিত মূলধন বেশি হওয়ার কারণে সব খাতে বিনিয়োগ করতে পেরেছি।

মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা বলেন, ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে ৯০ লাখ পরিবারের কর্মসংস্থান হয়েছে। আমরা বড় বড় শিল্প গ্রুপ ও ব্যবসায়ীদের ঋণ দিতে পারি বলেই এসব গ্রাহক আমাদের সঙ্গে আছে। দেশের সবচেয়ে বড় ইসলামী ব্যাংক হওয়ার পরেও আমরা ক্ষুদ্র ঋণ বিতরণ করছি। ইসলামী ব্যাংক সব সময় নারীর ক্ষমতায়নে কাজ করছে। প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে ৫ হাজার টাকা থেকে ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত সম্পূর্ণ জামানতবিহীন ঋণ বিতরণ করছে ইসলামী ব্যাংক। আমাদের ১৬ লাখ ক্ষুদ্র ঋণগ্রহীতা আছে। এসব গ্রহীতার মধ্যে আবার ৯২ শতাংশ নারী উদ্যোক্তা।

তিনি বলেন, সারা দেশে আমাদের ৩৯৪টি শাখা রয়েছে। ২ হাজার ৭০০টি এজেন্ট ব্যাংকিং পয়েন্ট রয়েছে। ২ হাজার ৪৩০টি উপশাখা রয়েছে। ২ হাজার ৫০০টি এটিএম ও ক্যাশ রিসাইকেলিং (সিআরএম) রয়েছে। মোট ৬ হাজার আউটলেট থেকে দেশের প্রত্যন্ত গ্রামের মানুষকে আমরা ব্যাংকিং সেবা পৌঁছে দিয়েছি।

এমডি বলেন, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ১ কোটি ৩৫ লাখ বাংলাদেশি অবস্থান করছেন। এসব প্রবাসীর প্রতি ১০ জনের আটজনেরই ইসলামী ব্যাংকে অ্যাকউন্ট আছে। তারা লেনদেন করেন। ১ লাখ ৫২ হাজার কোটি টাকা নিয়ে দেশের ব্যাংকিং খাতের মোট আমানতের ১০ ভাগ রয়েছে ইসলামী ব্যাংকের কাছে। বিনিয়োগ করেছে ১ লাখ ৩৫ হাজার কোটি টাকা যা মোট বিনিয়োগের ৩০ শতাংশ। দেশে যে রেমিট্যান্স আসে তার ৩০ ভাগই ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে।  আমরা সংযুক্ত আরব আমিরাত, সৌদি আরব ও যুক্তরাষ্ট্র থেকে মোট রেমিট্যান্সের ৫২ শতাংশ সংগ্রহ করছি। বছরে ১২০০ কোটি ডলার যোগ করছে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে।

মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মহামারি করোনার সময় দেশের ব্যবসায়ীদের জন্য প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করেছেন। করোনার প্রাদুর্ভাব কাটিয়ে ওঠার আগে শুরু হওয়া রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে দাম বেড়ে যাওয়া খাদ্যপণ্য আমদানির জন্য ইসলামী ব্যাংক সবচেয়ে বেশি এলসি খুলেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
প্রয়োজন অনুযায়ী সংবিধান সংশোধন হবে
প্রয়োজন অনুযায়ী সংবিধান সংশোধন হবে
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
পাঁচ ইসলামি ব্যাংকের শেয়ার লেনদেন স্থগিত
পাঁচ ইসলামি ব্যাংকের শেয়ার লেনদেন স্থগিত
মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু এনসিপির
মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু এনসিপির
হাসিনার মামলায় তদন্ত কর্মকর্তার জেরা শেষ
হাসিনার মামলায় তদন্ত কর্মকর্তার জেরা শেষ
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চায় ইসি
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চায় ইসি
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
চট্টগ্রামে চলছে গ্যাংওয়ার
চট্টগ্রামে চলছে গ্যাংওয়ার
গুমে যে কোনোভাবে জড়িত থাকলে মৃত্যুদণ্ড
গুমে যে কোনোভাবে জড়িত থাকলে মৃত্যুদণ্ড
বাস্তবায়নে দলগুলো ব্যর্থ হলে সিদ্ধান্ত সরকার নেবে
বাস্তবায়নে দলগুলো ব্যর্থ হলে সিদ্ধান্ত সরকার নেবে
সর্বশেষ খবর
বক্স অফিসে ঝড় তুলল ‘ডায়েস ইরায়ে’
বক্স অফিসে ঝড় তুলল ‘ডায়েস ইরায়ে’

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭৪৯ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭৪৯ মামলা

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগের ৩১ নেতাকর্মী গ্রেফতার
আওয়ামী লীগের ৩১ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

সারাদেশে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৮৩১
সারাদেশে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৮৩১

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

‘পোশাক বিতর্কে’ দেশ ছাড়লেন পাকিস্তানি টিকটকার
‘পোশাক বিতর্কে’ দেশ ছাড়লেন পাকিস্তানি টিকটকার

৪৮ মিনিট আগে | শোবিজ

সবচেয়ে বেশি বেতনভুক্ত সিইও এখন ইলন মাস্ক
সবচেয়ে বেশি বেতনভুক্ত সিইও এখন ইলন মাস্ক

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের ‘সর্বোচ্চ চাপ’ নীতি প্রত্যাহার চায় ইরান: ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্রের ‘সর্বোচ্চ চাপ’ নীতি প্রত্যাহার চায় ইরান: ট্রাম্প

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আ. লীগের ৬ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে আ. লীগের ৬ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোবাইল দিয়েই প্রফেশনাল ছবি তুলবেন যেভাবে
মোবাইল দিয়েই প্রফেশনাল ছবি তুলবেন যেভাবে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোংলায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মোংলায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দৌলতপুরে নিজ বাড়ি থেকে মা-শিশুর মরদেহ উদ্ধার
দৌলতপুরে নিজ বাড়ি থেকে মা-শিশুর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন
জয়পুরহাটে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মা হলেন ক্যাটরিনা কাইফ
মা হলেন ক্যাটরিনা কাইফ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জার্মানিতে যেসব বিষয়ে পড়লে পাবেন চাকরি
জার্মানিতে যেসব বিষয়ে পড়লে পাবেন চাকরি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যারিয়ার

রাজধানীর তিলপাপাড়ায় অসহায় পরিবারকে সহায়তা দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ
রাজধানীর তিলপাপাড়ায় অসহায় পরিবারকে সহায়তা দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

চালিতাতলী হত্যাকাণ্ডের মূল হোতাসহ ৬ জন গ্রেফতার
চালিতাতলী হত্যাকাণ্ডের মূল হোতাসহ ৬ জন গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিজিটালেই ভবিষ্যৎ: নতুন উচ্চতায় নিউইয়র্ক টাইমসের আয়
ডিজিটালেই ভবিষ্যৎ: নতুন উচ্চতায় নিউইয়র্ক টাইমসের আয়

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

উত্তর কোরিয়া ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুঁড়েছে : দক্ষিণ কোরিয়া
উত্তর কোরিয়া ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুঁড়েছে : দক্ষিণ কোরিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় সৎছেলের হাতে বাবা খুন
বগুড়ায় সৎছেলের হাতে বাবা খুন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আর্থিক অভাবে অসুস্থ শিশুকে হত্যা করে মায়ের আত্মহত্যা
আর্থিক অভাবে অসুস্থ শিশুকে হত্যা করে মায়ের আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জিয়াউর রহমানের ক্ষমতায় আসা দেশের জন্য ছিল টার্নিং পয়েন্ট : মির্জা ফখরুল
জিয়াউর রহমানের ক্ষমতায় আসা দেশের জন্য ছিল টার্নিং পয়েন্ট : মির্জা ফখরুল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
চট্টগ্রাম বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চিরস্থায়ী সুখের আবাস জান্নাত
চিরস্থায়ী সুখের আবাস জান্নাত

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সরকার না পারলেও বিএনপি নির্বাচনের আবহ তৈরি করতে পেরেছে : জিল্লুর রহমান
সরকার না পারলেও বিএনপি নির্বাচনের আবহ তৈরি করতে পেরেছে : জিল্লুর রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

সর্বাধিক পঠিত
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ
৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ
২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড
গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ
শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গিয়ে যে ভয়াবহ ধ্বংসযজ্ঞ দেখল বিবিসি
গাজায় গিয়ে যে ভয়াবহ ধ্বংসযজ্ঞ দেখল বিবিসি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে গণসংযোগে ভিপি সাইফুল ইসলাম
তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে গণসংযোগে ভিপি সাইফুল ইসলাম

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার
নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা