শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৬ ডিসেম্বর, ২০২২ আপডেট:

সাক্ষাৎকার

আমানত নিয়ে উৎকণ্ঠার কিছু নেই

মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা, এমডি, ইসলামী ব্যাংক
শাহেদ আলী ইরশাদ
প্রিন্ট ভার্সন
আমানত নিয়ে উৎকণ্ঠার কিছু নেই

ইসলামী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা বলেছেন, গ্রাহকদের আমানত নিয়ে উৎকণ্ঠার কিছু নেই। সব গ্রাহকের আমানতই নিরাপদ আছে। ইসলামী ব্যাংকে আমানতের কোনো সংকটও নাই। একজন গ্রাহকও টাকা তুলতে এসে ব্যাংক থেকে খালি হাতে ফেরত যায়নি। তিনি বলেন, নিয়ম মেনে বিতরণ করায় ইসলামী ব্যাংকের সব ঋণের অর্থই ফেরত আসবে। সম্প্রতি বিতরণ করা ঋণের টাকা ফেরত আসবে ছয়-সাত মাসের মধ্যে। ঋণগ্রহীতার জাতীয় পরিচয়পত্রসহ সব কাগজপত্র জমা নিয়েই ঋণ দেয় ইসলামী ব্যাংক। নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্যপণ্য ও কাঁচামাল আমদানির জন্য সব ব্যাংকের চেয়ে বেশি এলসি খুলেছে ইসলামী ব্যাংক।

ইসলামী ব্যাংক নিয়ে সাম্প্রতিক গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবরের বিষয়ে ব্যাংকটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, মহামারি করোনার পর দেশে খাদ্যপণ্যের চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় ইসলামী ব্যাংক দেশের বড় বড় আমদানিকারকদের এলসি খুলেছে। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে সৃষ্ট সংকটের সময় খাদ্যদ্রব্য আমদানির এলসি না খুললে জিনিসপত্রের দাম অনেক বেড়ে যেত। তেল, চিনি ও আটার দাম নিয়ন্ত্রণে দেশের ব্যাংকগুলো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে।

মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা বলেন, ইসলামী ব্যাংক কোনো ঋণ গ্রহীতাকে নগদ টাকা দেয় না। নিয়মকানুন মেনে বিনিয়োগ করে। খাদ্য আমদানির জন্য যেসব ঋণ দেওয়া হয়েছে, সেগুলো দেশে এসেছে। এসব খাদ্যপণ্য বিক্রি হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে টাকা ব্যাংকে চলে আসবে।

ইসলামী ব্যাংকের এমডি বলেন, গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবর দেখে প্রবাসীরা দেশে তাদের আত্মীয়স্বজনকে টাকা তুলে নিতে বলেছিলেন। প্রবাসীর আত্মীয়রা ব্যাংকে এসে প্রথম দিকে বিভ্রান্ত হয়ে কিছু টাকা তুলে নিলেও কয়েক দিন পরে আবার জমা রেখেছেন। আবার অনেক প্রবাসীর আত্মীয়রা বলেছেন, এই ব্যাংক থেকে টাকা তুলে কোথায় রাখব। ইসলামী ব্যাংকের সবকিছু ঠিক আছে।

মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা বলেন, জিনিসপত্রের দাম যে হারে বেড়েছে আমাদের বিনিয়োগ সে হারে বাড়েনি। ব্যবসার জন্য করোনার আগে ২০১৯ সালে ১০০ টাকা মূলধনের দরকার হলেও ২০২২ সালে দরকার হচ্ছে ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা।

তিনি বলেন, ইসলামী ব্যাংকের সব কর্মকাণ্ডের প্রতিবেদন নিয়মিত বাংলাদেশ ব্যাংকে জমা দেওয়া হয়। দেশের একটি শক্তিশালী ইসলামী ব্যাংক হওয়ার কারণে একটি মহল হিংসা করছে। একটি কুচক্রী মহল ষড়যন্ত্রমূলকভাবে অপপ্রচার চালাচ্ছে।

মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা বলেন, দেশের সব বড় বড় ব্যবসায়ী ও শিল্প গ্রুপের সঙ্গে ব্যবসা করছে ইসলামী ব্যাংক। ব্যাংকের মালিকানায় পরিবর্তন হতেই পারে। ইসলামী ব্যাংক প্রতিষ্ঠার সময় সৌদি আরবের ইসলামিক ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের শেয়ার ছিল ৭২ শতাংশ। বর্তমানে বিদেশিরা ৪৩ শতাংশ শেয়ারের মালিক। দেশের উদ্যোক্তাদের সক্ষমতা বৃদ্ধি পাওয়ায় তারা শেয়ার কিনেছেন। দেশের কৃষিপণ্য উৎপাদনের জন্য যে সার আমদানি করা হয়, তার ৮০ ভাগ এলসি নিষ্পত্তি করা হয় ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে। সম্প্রতি আমরা বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশনের জন্য জ্বালানি আমদানির এলসি খুলেছি।

এমডি বলেন, শরিয়াহ মোতাবেক ব্যাংকিং সেবা প্রদানে ইসলামী ব্যাংকের যাত্রা শুরু হয় ১৯৮৩ সালে। আগামী বছরের ৩০ মার্চ আমরা ৪০ বছর উদযাপন করব। এটি বর্তমানে ১ কোটি ৯০ লাখ গ্রাহকের ব্যাংক। প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে ৮ কোটি মানুষ ইসলামী ব্যাংকের সঙ্গে যুক্ত। একটি ভালো ব্যাংক পরিমাপের যতগুলো প্যারামিটার দরকার, সবগুলোতেই ইসলামী ব্যাংক ১ নম্বরে। আমাদের শক্তিশালী নেটওয়ার্কের কারণে গ্রাহকদের অটুট সমর্থন রয়েছে। ইসলামী ব্যাংকিং সেবা প্রদানে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেওয়ার কারণে জনপ্রিয় হয়েছে মানুষের কাছে। ফলে ইসলামী ব্যাংককে অনুসরণ করে গত কয়েক বছরে আরও ৯টি ইসলামী ব্যাংক প্রতিষ্ঠা হয়েছে। অধিকাংশ ব্যাংক ইসলামী ব্যাংকিং উইন্ডো চালু করেছে। আমরা সব সময় নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ ব্যাংকের নিয়মনীতি ও নির্দেশনা মেনে কার্যক্রম পরিচালনা করছি। এ ছাড়া ঐতিহ্যবাহী ইসলামী রীতিনীতিকেও সমান তালে মেনে চলে ইসলামী ব্যাংক। আমাদের পরিশোধিত মূলধন বেশি হওয়ার কারণে সব খাতে বিনিয়োগ করতে পেরেছি।

মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা বলেন, ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে ৯০ লাখ পরিবারের কর্মসংস্থান হয়েছে। আমরা বড় বড় শিল্প গ্রুপ ও ব্যবসায়ীদের ঋণ দিতে পারি বলেই এসব গ্রাহক আমাদের সঙ্গে আছে। দেশের সবচেয়ে বড় ইসলামী ব্যাংক হওয়ার পরেও আমরা ক্ষুদ্র ঋণ বিতরণ করছি। ইসলামী ব্যাংক সব সময় নারীর ক্ষমতায়নে কাজ করছে। প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে ৫ হাজার টাকা থেকে ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত সম্পূর্ণ জামানতবিহীন ঋণ বিতরণ করছে ইসলামী ব্যাংক। আমাদের ১৬ লাখ ক্ষুদ্র ঋণগ্রহীতা আছে। এসব গ্রহীতার মধ্যে আবার ৯২ শতাংশ নারী উদ্যোক্তা।

তিনি বলেন, সারা দেশে আমাদের ৩৯৪টি শাখা রয়েছে। ২ হাজার ৭০০টি এজেন্ট ব্যাংকিং পয়েন্ট রয়েছে। ২ হাজার ৪৩০টি উপশাখা রয়েছে। ২ হাজার ৫০০টি এটিএম ও ক্যাশ রিসাইকেলিং (সিআরএম) রয়েছে। মোট ৬ হাজার আউটলেট থেকে দেশের প্রত্যন্ত গ্রামের মানুষকে আমরা ব্যাংকিং সেবা পৌঁছে দিয়েছি।

এমডি বলেন, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ১ কোটি ৩৫ লাখ বাংলাদেশি অবস্থান করছেন। এসব প্রবাসীর প্রতি ১০ জনের আটজনেরই ইসলামী ব্যাংকে অ্যাকউন্ট আছে। তারা লেনদেন করেন। ১ লাখ ৫২ হাজার কোটি টাকা নিয়ে দেশের ব্যাংকিং খাতের মোট আমানতের ১০ ভাগ রয়েছে ইসলামী ব্যাংকের কাছে। বিনিয়োগ করেছে ১ লাখ ৩৫ হাজার কোটি টাকা যা মোট বিনিয়োগের ৩০ শতাংশ। দেশে যে রেমিট্যান্স আসে তার ৩০ ভাগই ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে।  আমরা সংযুক্ত আরব আমিরাত, সৌদি আরব ও যুক্তরাষ্ট্র থেকে মোট রেমিট্যান্সের ৫২ শতাংশ সংগ্রহ করছি। বছরে ১২০০ কোটি ডলার যোগ করছে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে।

মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মহামারি করোনার সময় দেশের ব্যবসায়ীদের জন্য প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করেছেন। করোনার প্রাদুর্ভাব কাটিয়ে ওঠার আগে শুরু হওয়া রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে দাম বেড়ে যাওয়া খাদ্যপণ্য আমদানির জন্য ইসলামী ব্যাংক সবচেয়ে বেশি এলসি খুলেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
সর্বশেষ খবর
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

২২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২২ মিনিট আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

২৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৪৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!
মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!

৫৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা
বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি
সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!
পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার
রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা
বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ
চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ
মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫০ কেজি ওজনের বিরল প্রজাতির সামুদ্রিক কচ্ছপ উদ্ধার
৫০ কেজি ওজনের বিরল প্রজাতির সামুদ্রিক কচ্ছপ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতের কাছে পাঠানোর চিঠি প্রস্তুত হচ্ছে
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতের কাছে পাঠানোর চিঠি প্রস্তুত হচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে