শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৬ ডিসেম্বর, ২০২২ আপডেট:

সাক্ষাৎকার

আমানত নিয়ে উৎকণ্ঠার কিছু নেই

মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা, এমডি, ইসলামী ব্যাংক
শাহেদ আলী ইরশাদ
প্রিন্ট ভার্সন
আমানত নিয়ে উৎকণ্ঠার কিছু নেই

ইসলামী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা বলেছেন, গ্রাহকদের আমানত নিয়ে উৎকণ্ঠার কিছু নেই। সব গ্রাহকের আমানতই নিরাপদ আছে। ইসলামী ব্যাংকে আমানতের কোনো সংকটও নাই। একজন গ্রাহকও টাকা তুলতে এসে ব্যাংক থেকে খালি হাতে ফেরত যায়নি। তিনি বলেন, নিয়ম মেনে বিতরণ করায় ইসলামী ব্যাংকের সব ঋণের অর্থই ফেরত আসবে। সম্প্রতি বিতরণ করা ঋণের টাকা ফেরত আসবে ছয়-সাত মাসের মধ্যে। ঋণগ্রহীতার জাতীয় পরিচয়পত্রসহ সব কাগজপত্র জমা নিয়েই ঋণ দেয় ইসলামী ব্যাংক। নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্যপণ্য ও কাঁচামাল আমদানির জন্য সব ব্যাংকের চেয়ে বেশি এলসি খুলেছে ইসলামী ব্যাংক।

ইসলামী ব্যাংক নিয়ে সাম্প্রতিক গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবরের বিষয়ে ব্যাংকটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, মহামারি করোনার পর দেশে খাদ্যপণ্যের চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় ইসলামী ব্যাংক দেশের বড় বড় আমদানিকারকদের এলসি খুলেছে। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে সৃষ্ট সংকটের সময় খাদ্যদ্রব্য আমদানির এলসি না খুললে জিনিসপত্রের দাম অনেক বেড়ে যেত। তেল, চিনি ও আটার দাম নিয়ন্ত্রণে দেশের ব্যাংকগুলো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে।

মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা বলেন, ইসলামী ব্যাংক কোনো ঋণ গ্রহীতাকে নগদ টাকা দেয় না। নিয়মকানুন মেনে বিনিয়োগ করে। খাদ্য আমদানির জন্য যেসব ঋণ দেওয়া হয়েছে, সেগুলো দেশে এসেছে। এসব খাদ্যপণ্য বিক্রি হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে টাকা ব্যাংকে চলে আসবে।

ইসলামী ব্যাংকের এমডি বলেন, গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবর দেখে প্রবাসীরা দেশে তাদের আত্মীয়স্বজনকে টাকা তুলে নিতে বলেছিলেন। প্রবাসীর আত্মীয়রা ব্যাংকে এসে প্রথম দিকে বিভ্রান্ত হয়ে কিছু টাকা তুলে নিলেও কয়েক দিন পরে আবার জমা রেখেছেন। আবার অনেক প্রবাসীর আত্মীয়রা বলেছেন, এই ব্যাংক থেকে টাকা তুলে কোথায় রাখব। ইসলামী ব্যাংকের সবকিছু ঠিক আছে।

মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা বলেন, জিনিসপত্রের দাম যে হারে বেড়েছে আমাদের বিনিয়োগ সে হারে বাড়েনি। ব্যবসার জন্য করোনার আগে ২০১৯ সালে ১০০ টাকা মূলধনের দরকার হলেও ২০২২ সালে দরকার হচ্ছে ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা।

তিনি বলেন, ইসলামী ব্যাংকের সব কর্মকাণ্ডের প্রতিবেদন নিয়মিত বাংলাদেশ ব্যাংকে জমা দেওয়া হয়। দেশের একটি শক্তিশালী ইসলামী ব্যাংক হওয়ার কারণে একটি মহল হিংসা করছে। একটি কুচক্রী মহল ষড়যন্ত্রমূলকভাবে অপপ্রচার চালাচ্ছে।

মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা বলেন, দেশের সব বড় বড় ব্যবসায়ী ও শিল্প গ্রুপের সঙ্গে ব্যবসা করছে ইসলামী ব্যাংক। ব্যাংকের মালিকানায় পরিবর্তন হতেই পারে। ইসলামী ব্যাংক প্রতিষ্ঠার সময় সৌদি আরবের ইসলামিক ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের শেয়ার ছিল ৭২ শতাংশ। বর্তমানে বিদেশিরা ৪৩ শতাংশ শেয়ারের মালিক। দেশের উদ্যোক্তাদের সক্ষমতা বৃদ্ধি পাওয়ায় তারা শেয়ার কিনেছেন। দেশের কৃষিপণ্য উৎপাদনের জন্য যে সার আমদানি করা হয়, তার ৮০ ভাগ এলসি নিষ্পত্তি করা হয় ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে। সম্প্রতি আমরা বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশনের জন্য জ্বালানি আমদানির এলসি খুলেছি।

এমডি বলেন, শরিয়াহ মোতাবেক ব্যাংকিং সেবা প্রদানে ইসলামী ব্যাংকের যাত্রা শুরু হয় ১৯৮৩ সালে। আগামী বছরের ৩০ মার্চ আমরা ৪০ বছর উদযাপন করব। এটি বর্তমানে ১ কোটি ৯০ লাখ গ্রাহকের ব্যাংক। প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে ৮ কোটি মানুষ ইসলামী ব্যাংকের সঙ্গে যুক্ত। একটি ভালো ব্যাংক পরিমাপের যতগুলো প্যারামিটার দরকার, সবগুলোতেই ইসলামী ব্যাংক ১ নম্বরে। আমাদের শক্তিশালী নেটওয়ার্কের কারণে গ্রাহকদের অটুট সমর্থন রয়েছে। ইসলামী ব্যাংকিং সেবা প্রদানে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেওয়ার কারণে জনপ্রিয় হয়েছে মানুষের কাছে। ফলে ইসলামী ব্যাংককে অনুসরণ করে গত কয়েক বছরে আরও ৯টি ইসলামী ব্যাংক প্রতিষ্ঠা হয়েছে। অধিকাংশ ব্যাংক ইসলামী ব্যাংকিং উইন্ডো চালু করেছে। আমরা সব সময় নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ ব্যাংকের নিয়মনীতি ও নির্দেশনা মেনে কার্যক্রম পরিচালনা করছি। এ ছাড়া ঐতিহ্যবাহী ইসলামী রীতিনীতিকেও সমান তালে মেনে চলে ইসলামী ব্যাংক। আমাদের পরিশোধিত মূলধন বেশি হওয়ার কারণে সব খাতে বিনিয়োগ করতে পেরেছি।

মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা বলেন, ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে ৯০ লাখ পরিবারের কর্মসংস্থান হয়েছে। আমরা বড় বড় শিল্প গ্রুপ ও ব্যবসায়ীদের ঋণ দিতে পারি বলেই এসব গ্রাহক আমাদের সঙ্গে আছে। দেশের সবচেয়ে বড় ইসলামী ব্যাংক হওয়ার পরেও আমরা ক্ষুদ্র ঋণ বিতরণ করছি। ইসলামী ব্যাংক সব সময় নারীর ক্ষমতায়নে কাজ করছে। প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে ৫ হাজার টাকা থেকে ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত সম্পূর্ণ জামানতবিহীন ঋণ বিতরণ করছে ইসলামী ব্যাংক। আমাদের ১৬ লাখ ক্ষুদ্র ঋণগ্রহীতা আছে। এসব গ্রহীতার মধ্যে আবার ৯২ শতাংশ নারী উদ্যোক্তা।

তিনি বলেন, সারা দেশে আমাদের ৩৯৪টি শাখা রয়েছে। ২ হাজার ৭০০টি এজেন্ট ব্যাংকিং পয়েন্ট রয়েছে। ২ হাজার ৪৩০টি উপশাখা রয়েছে। ২ হাজার ৫০০টি এটিএম ও ক্যাশ রিসাইকেলিং (সিআরএম) রয়েছে। মোট ৬ হাজার আউটলেট থেকে দেশের প্রত্যন্ত গ্রামের মানুষকে আমরা ব্যাংকিং সেবা পৌঁছে দিয়েছি।

এমডি বলেন, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ১ কোটি ৩৫ লাখ বাংলাদেশি অবস্থান করছেন। এসব প্রবাসীর প্রতি ১০ জনের আটজনেরই ইসলামী ব্যাংকে অ্যাকউন্ট আছে। তারা লেনদেন করেন। ১ লাখ ৫২ হাজার কোটি টাকা নিয়ে দেশের ব্যাংকিং খাতের মোট আমানতের ১০ ভাগ রয়েছে ইসলামী ব্যাংকের কাছে। বিনিয়োগ করেছে ১ লাখ ৩৫ হাজার কোটি টাকা যা মোট বিনিয়োগের ৩০ শতাংশ। দেশে যে রেমিট্যান্স আসে তার ৩০ ভাগই ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে।  আমরা সংযুক্ত আরব আমিরাত, সৌদি আরব ও যুক্তরাষ্ট্র থেকে মোট রেমিট্যান্সের ৫২ শতাংশ সংগ্রহ করছি। বছরে ১২০০ কোটি ডলার যোগ করছে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে।

মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মহামারি করোনার সময় দেশের ব্যবসায়ীদের জন্য প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করেছেন। করোনার প্রাদুর্ভাব কাটিয়ে ওঠার আগে শুরু হওয়া রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে দাম বেড়ে যাওয়া খাদ্যপণ্য আমদানির জন্য ইসলামী ব্যাংক সবচেয়ে বেশি এলসি খুলেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম
তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম
আমার দুই পায়ে ছয় রাউন্ড গুলি করে পুলিশ
আমার দুই পায়ে ছয় রাউন্ড গুলি করে পুলিশ
পলাতকরা প্রার্থী নন থাকছে ‘না’ ভোট
পলাতকরা প্রার্থী নন থাকছে ‘না’ ভোট
নির্বাচন কমিশনে ৩৬ দফা প্রস্তাব বিএনপির
নির্বাচন কমিশনে ৩৬ দফা প্রস্তাব বিএনপির
নীতিরও আমূল পরিবর্তন দরকার
নীতিরও আমূল পরিবর্তন দরকার
বাংলাদেশে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন প্রয়োজন
বাংলাদেশে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন প্রয়োজন
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি
এনসিপি থেকে পদত্যাগ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
এনসিপি থেকে পদত্যাগ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
নির্বাচন পেছানোর চেষ্টা করছে কোনো কোনো দল
নির্বাচন পেছানোর চেষ্টা করছে কোনো কোনো দল
ডিসেম্বরে ঢাকায় আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ডিসেম্বরে ঢাকায় আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
সর্বশেষ খবর
সিলেটে দুইদিন বিভিন্ন এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে দুইদিন বিভিন্ন এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না
বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না

৪০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শপথ নিলেন চাকসুর বিজয়ীরা
শপথ নিলেন চাকসুর বিজয়ীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফের বেড়েছে বিশ্ববাজারে সোনার দাম
ফের বেড়েছে বিশ্ববাজারে সোনার দাম

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ী সংস্কারে মিলল শতবর্ষের লোহার কড়াই, স্থানীয়দের কৌতূহল
রাজবাড়ী সংস্কারে মিলল শতবর্ষের লোহার কড়াই, স্থানীয়দের কৌতূহল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলামোটরে ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার চাকরিপ্রত্যাশীদের সড়ক অবরোধ
বাংলামোটরে ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার চাকরিপ্রত্যাশীদের সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাবির নিয়োগে অনিয়ম, সুষ্ঠু তদন্তের দাবিতে অনশন
রাবির নিয়োগে অনিয়ম, সুষ্ঠু তদন্তের দাবিতে অনশন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরির প্রলোভনে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিতেন এই শিক্ষক
চাকরির প্রলোভনে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিতেন এই শিক্ষক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অগ্নিনিরাপত্তা পরিদর্শন সপ্তাহ পালনের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
অগ্নিনিরাপত্তা পরিদর্শন সপ্তাহ পালনের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিখোঁজ অটোচালকের মরদেহ উদ্ধার, চাওয়া হয়েছিল মুক্তিপণ
নিখোঁজ অটোচালকের মরদেহ উদ্ধার, চাওয়া হয়েছিল মুক্তিপণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল
এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ১৩
মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ১৩

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত
৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘১৭ বছর মারধর ও ১৫ মামলা খেয়েছি, তবুও দল ছাড়িনি’
‘১৭ বছর মারধর ও ১৫ মামলা খেয়েছি, তবুও দল ছাড়িনি’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উষ্ণায়নে বিপাকে ক্রিল, হুমকিতে সমুদ্রের খাদ্যচক্র
উষ্ণায়নে বিপাকে ক্রিল, হুমকিতে সমুদ্রের খাদ্যচক্র

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দেশের দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দেশের দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসার বাংলাদেশ পর্ব বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দিলেন বেসিস প্রশাসক
নাসার বাংলাদেশ পর্ব বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দিলেন বেসিস প্রশাসক

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আখাউড়ায় ছুরিকাঘাতে যুবকের মৃত্যু
আখাউড়ায় ছুরিকাঘাতে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪ শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪ শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সরাইলে গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার, স্বামী ও শ্বশুর পলাতক
সরাইলে গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার, স্বামী ও শ্বশুর পলাতক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে কার্বাইড বন্দুকের বিস্ফোরণে দৃষ্টিশক্তি হারাল ১৪ শিশু
ভারতে কার্বাইড বন্দুকের বিস্ফোরণে দৃষ্টিশক্তি হারাল ১৪ শিশু

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী
সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ মাস পর সিরিজ জিতে দলের প্রশংসায় মিরাজ
১৯ মাস পর সিরিজ জিতে দলের প্রশংসায় মিরাজ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটিতে নতুন শিক্ষার্থীদের নিয়ে নবীনবরণ
সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটিতে নতুন শিক্ষার্থীদের নিয়ে নবীনবরণ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’
‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বালিয়াকান্দিতে বিএনপির কর্মী সম্মেলন
বালিয়াকান্দিতে বিএনপির কর্মী সম্মেলন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে ‘সুষ্ঠু নির্বাচনই সবচেয়ে বড় সংস্কার’ বিষয়ে তারুণ্যের ভাবনা বিতর্ক প্রতিযোগিতা
নোয়াখালীতে ‘সুষ্ঠু নির্বাচনই সবচেয়ে বড় সংস্কার’ বিষয়ে তারুণ্যের ভাবনা বিতর্ক প্রতিযোগিতা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে বিশ্বের বৃহত্তম গণতান্ত্রিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে : জার্মান রাষ্ট্রদূত
বাংলাদেশে বিশ্বের বৃহত্তম গণতান্ত্রিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে : জার্মান রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৬ কর্মকর্তাকে রদবদল
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৬ কর্মকর্তাকে রদবদল

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘৩১ দফা জনগণের অধিকার ও সুশাসন প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকার’
‘৩১ দফা জনগণের অধিকার ও সুশাসন প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকার’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি
রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?
ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ
চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু
গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস
করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?
ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?
দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি
কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার
মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী
আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ
ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু
যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের
বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর
হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু
জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী করদাতাদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর
প্রবাসী করদাতাদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসকে ‘বিরোধী দলের উস্কানি’ বলল নেতানিয়াহুর দল
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসকে ‘বিরোধী দলের উস্কানি’ বলল নেতানিয়াহুর দল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক
ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’
‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্রন্টলাইনে যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্পের প্রস্তাব ‘ভালো সমঝোতা’ : জেলেনস্কি
ফ্রন্টলাইনে যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্পের প্রস্তাব ‘ভালো সমঝোতা’ : জেলেনস্কি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের সংসদে পশ্চিম তীর দখলের বিল পাস
ইসরায়েলের সংসদে পশ্চিম তীর দখলের বিল পাস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিইসির সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
সিইসির সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী
নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র
পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এনসিপি থেকে পদত্যাগ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
এনসিপি থেকে পদত্যাগ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা
বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল
বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল

নগর জীবন

স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর
স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা
হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচার শেষ আসছে রায়
বিচার শেষ আসছে রায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই
শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল
মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল

মাঠে ময়দানে

ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক
ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক

শোবিজ

থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ
থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ

নগর জীবন

রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়
রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন

সম্পাদকীয়

ফেবারিটদের জয়ের রাত
ফেবারিটদের জয়ের রাত

মাঠে ময়দানে

লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন
লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

মানবিক বাংলাদেশ গড়তে ধানের শীষে ভোট দিন
মানবিক বাংলাদেশ গড়তে ধানের শীষে ভোট দিন

নগর জীবন

কালো দাগ রেখেই নতুন বাংলাদেশের পথ চলা
কালো দাগ রেখেই নতুন বাংলাদেশের পথ চলা

সম্পাদকীয়

নির্বাচন ও রাজনীতির গতিপ্রকৃতি
নির্বাচন ও রাজনীতির গতিপ্রকৃতি

সম্পাদকীয়

অবিলম্বে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন করতে হবে
অবিলম্বে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন করতে হবে

নগর জীবন

বিএনপি মহাসচিবের নাম ভাঙিয়ে প্রভাব বিস্তার দলীয় কার্যালয়ে অভিযোগ
বিএনপি মহাসচিবের নাম ভাঙিয়ে প্রভাব বিস্তার দলীয় কার্যালয়ে অভিযোগ

নগর জীবন

২০ রেকর্ডে শেষ হলো জাতীয় সাঁতার
২০ রেকর্ডে শেষ হলো জাতীয় সাঁতার

মাঠে ময়দানে

পোশাক খাতে অস্থিরতা
পোশাক খাতে অস্থিরতা

সম্পাদকীয়

বাস্তবে তেমন কিছু না
বাস্তবে তেমন কিছু না

নগর জীবন

অগ্নি ভালো
অগ্নি ভালো

সাহিত্য

কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস
কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি
বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

চাপে নতি স্বীকার নয়
চাপে নতি স্বীকার নয়

সম্পাদকীয়

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে