শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

পিলখানা হত্যাকাণ্ড

১৪ বছরেও গতি নেই মামলার

♦ বিস্ফোরক মামলা ঝুলছে নিম্ন আদালতেই ♦ হত্যা মামলা চূড়ান্ত নিষ্পত্তির অপেক্ষায়
আরাফাত মুন্না
প্রিন্ট ভার্সন
১৪ বছরেও গতি নেই মামলার

আজ ২৫ ফেব্রুয়ারি। পিলখানায় বিডিআর (বর্তমান বিজিবি) বিদ্রোহের ১৪ বছর পূর্ণ হচ্ছে। ২০০৯ সালের এদিনে হঠাৎ গুলি ও বোমার বিকট শব্দে প্রকম্পিত হয়ে ওঠে রাজধানী। সেদিন পিলখানায় বাংলাদেশ রাইফেলস (বিডিআর) সদর দফতর রক্তাক্ত করে ওই বাহিনীর কিছু বিপথগামী সদস্য। হত্যা করা হয় ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জনকে। টানা দুই দিন শ্বাসরুদ্ধকর পরিস্থিতি মোকাবিলা করে ২৬ ফেব্রুয়ারি বিদ্রোহ নিয়ন্ত্রণে আসে। পিলখানা বিদ্রোহের পর বিডিআরের নাম পরিবর্তন করে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) করা হয়। পরিবর্তন করা হয় বাহিনীর লোগো এবং পতাকা। এ বিদ্রোহের ঘটনায় দায়ের করা দুটি মামলার মধ্যে হত্যা মামলার বিচার দুটি ধাপ পার করেছে। আসামির সংখ্যা ও মৃত্যুদণ্ডের দিক দিয়ে দেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় এ মামলা বিচারিক আদালত ও হাই কোর্ট হয়ে এখন চূড়ান্ত নিষ্পত্তির অপেক্ষায় আপিল বিভাগে বিচারাধীন। তবে বিস্ফোরকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে করা অপর মামলার বিচারকাজ চলছে ঢিমেতালে। ঘটনার ১৪ বছর পার হলেও এখনো নিম্ন আদালতই পেরোতে পারেনি মামলাটি। ১২৬৪ সাক্ষীর মধ্যে এখন পর্যন্ত শেষ হয়েছে ২৫৭ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ। রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীরা বলছেন চলতি বছরই মামলাটির বিচারিক কার্যক্রম শেষে রায়ের পর্যায়ে আসবে। পিলখানা হত্যাযজ্ঞের ঘটনায় ২০০৯ সালের   ২৮ ফেব্রুয়ারি লালবাগ থানায় হত্যা ও বিস্ফোরক দ্রুব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে দুটি মামলা করেন তৎকালীন পুলিশ পরিদর্শক নবজ্যোতি খিসা। পরে মামলা দুটি নিউমার্কেট থানায় স্থানান্তর করা হয়। পুরান ঢাকার বকশীবাজার আলিয়া মাদরাসা মাঠে স্থাপিত বিশেষ জজ আদালত ২০১৩ সালের ৫ নভেম্বর হত্যা মামলার রায় দেন। ওই রায়ে বিডিআরের সাবেক ডিএডি তৌহিদসহ ১৫২ জনকে মৃত্যুদণ্ড এবং বিএনপির সাবেক এমপি নাসিরউদ্দিন আহমেদ পিন্টু (প্রয়াত), স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা তোরাব আলীসহ ১৬০ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও ২৫৬ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে সাজা দেওয়া হয়। এ ছাড়া অভিযোগ প্রমাণ না হওয়ায় রায়ে ২৭৭ জনকে খালাস দেন বিচারিক আদালত। মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ১৫২ আসামির মধ্যে ১৪ জন পলাতক। এ ছাড়া বন্দি অবস্থায় তোরাব আলীসহ দুই আসামি মারা গেছেন। হত্যা মামলায় ওই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করা হলে ২০১৭ সালের ২৭ নভেম্বর হাই কোর্টের বৃহত্তর বেঞ্চ ঘটনার অন্যতম পরিকল্পনাকারী ডিএডি তৌহিদসহ ১৩৯ আসামির মৃত্যুদণ্ডের আদেশ বহাল রাখেন। এ রায়ে ১৮৫ জনকে যাবজ্জীবন এবং ১৯৬ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে সাজা দেন হাই কোর্ট। খালাস পান ৪৯ আসামি। পরে ২০২১ সালের ৮ জানুয়ারি ১১ দফা পর্যবেক্ষণসহ হাই কোর্ট ২৯ হাজার ৫৯ পৃষ্ঠার পূর্ণাঙ্গ রায় (ডেথ রেফারেন্স ও আপিল নিষ্পত্তি করে) প্রকাশ করেন। বিচারপতি মো. শওকত হোসেন, বিচারপতি মো. আবু জাফর সিদ্দিকী ও বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদারের সমন্বয়ে গঠিত হাই কোর্টের বিশেষ বেঞ্চের বিচারপতিরা বাংলা ও ইংরেজিতে দেওয়া রায়ে ভিন্ন পর্যবেক্ষণ দেন। রায়ে মামলার প্রেক্ষাপট, ঘটনার পারিপার্শ্বিকতা ও নৃশংসতার চিত্রও তুলে ধরা হয়। হাই কোর্টের ওই রায়ের বিরুদ্ধে ২০৩ আসামির পক্ষে ৪৮টি আপিল আবেদন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের সংশ্লিষ্ট শাখায় দাখিল করা হয়।

এদিকে হত্যা মামলার বিচার প্রক্রিয়ায় দুটি ধাপ শেষ হলেও বিস্ফোরকদ্রব্য আইনের মামলাটি এখনো বিচারিক আদালতে সাক্ষ্য গ্রহণ পর্যায়ে রয়েছে। এ মামলায় ১ হাজার ২৬৪ সাক্ষীর মধ্যে এখন পর্যন্ত ২৫৭ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়েছে। আগামী ২৭ ও ২৮ ফেব্রুয়ারি এ মামলার পরবর্তী সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য দিন ধার্য রয়েছে। আলিয়া মাদরাসা মাঠে স্থাপিত ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের অস্থায়ী এজলাসে এ মামলার বিচার চলছে। হত্যা মামলার বিষয়ে জানতে চাইলে অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ১৩৯ জন আপিল করেছেন। এ ছাড়া যাবজ্জীবনসহ বিভিন্ন মেয়াদে সাজাপ্রাপ্তরাও আপিল করেছেন। কিছু আসামির মৃত্যুদণ্ড কমিয়ে যাবজ্জীবন করে দিয়েছেন হাই কোর্ট। এ বিষয়টি চ্যালেঞ্জ করে আমরাও আপিল করেছি। সবগুলো একসঙ্গেই শুনানি হবে। আশা করছি চলতি বছরেই এ আপিল শুনানি শুরু হবে। আসামিদের সাজা বহালে সর্বোচ্চ চেষ্টা করা হবে বলেও জানান অ্যাটর্নি জেনারেল। এ মামলায় বিশেষ বেঞ্চ গঠন করা হবে কি না- জানতে চাইলে অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, নিয়মিত যে আপিল বিভাগ বেঞ্চ আছে সেখানেই এর বিচার হবে। আমরা আদালতকে শুনানির আর্জি জানাতে পারব। চাঞ্চল্যকর মামলা হিসেবে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে এ শুনানি হতে পারে। হত্যা মামলার বিষয়ে জানতে চাইলে আসামিপক্ষের আইনজীবী আমিনুল ইসলাম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, হাই কোর্টের রায়ের পর মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের পক্ষে সরাসরি আপিল এবং অন্যান্য সাজাপ্রাপ্ত আসামির পক্ষে লিভ টু আপিল দাখিল করা হয়েছে। তিনি বলেন, এ মামলাটি আসামির সংখ্যা ও মৃত্যুদণ্ড বিবেচনায় দেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় মামলা। এ ধরনের মামলায় বিশেষ বেঞ্চ গঠন করে শুনানি হওয়া জরুরি। প্রধান বিচারপতি মামলাটি দ্রুত নিষ্পত্তিতে ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন বলেই আশা করি। বিস্ফোরক মামলার বিষয়ে জানতে চাইলে রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসুলি মোশাররফ হোসেন কাজল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ঘটনাস্থল, সাক্ষী ও আসামি একই হওয়ায় দুটি মামলায় একসঙ্গে অভিযোগ গঠন করা হয়েছিল। তবে আসামিপক্ষের আবেদনে মামলা দুটির বিচারকাজ পৃথকভাবে চলে। তিনি বলেন, মামলাটিতে এ পর্যন্ত ২৫৭ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ শেষ হয়েছে। চলতি বছরই মামলার বিচারকাজ শেষ হবে বলে আশা প্রকাশ করেন রাষ্ট্রপক্ষের এই আইনজীবী।

ফিরে দেখা : ২০০৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি পিলখানায় বিডিআর দরবার হলে ৯৭ সেনা কর্মকর্তাসহ আড়াই হাজারের বেশি সদস্য উপস্থিত ছিলেন। ওই দিন সকালে পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের পর বক্তব্য দেন তখনকার বিডিআর মহাপরিচালক মেজর জেনারেল শাকিল আহম্মেদ। তার বক্তব্যের শেষ পর্যায়ে হঠাৎ গুলি ও বোমার বিকট শব্দ হয়। এরপর সেখানে একে একে হত্যা করা হয় ডিজি শাকিল আহম্মেদসহ অনেক সেনা কর্মকর্তাকে। দুই দিন ধরে চলে বিপথগামী বিডিআর সদস্যদের তাণ্ডব। পরে সরকারের আহ্বানে তারা আত্মসমর্পণ করেন। কেউ কেউ গোপনে পালিয়ে যান। পালিয়ে যাওয়াদের মধ্যেও কেউ কেউ পরে আত্মসমর্পণ করেন। পিলখানা ট্র্যাজেডিতে ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন নিহত হন।

বিচার হয়েছে নিজস্ব আইনেও : বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনায় এ বাহিনীর নিজস্ব আইনেও বিচার হয়। বিডিআর জওয়ানদের ওই রক্তাক্ত বিদ্রোহের পর ৫৭টি বিদ্রোহের মামলার বিচার হয় বাহিনীর নিজস্ব আদালতে। এতে মোট ১১ হাজার ২৬৫ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়। তার মধ্যে ১০ হাজার ৯৭৩ জনের বিভিন্ন ধরনের সাজা হয়। সাজাপ্রাপ্তদের মধ্যে ৮ হাজার ৭৫৯ জনকে চাকরিচ্যুত করা হয়। বাকিরা প্রশাসনিক দণ্ড শেষে আবার চাকরিতে যোগদান করেন। দ্বিতীয় পর্যায়ে বিশেষ আদালত গঠন করে ৬ হাজার ৪৬ জওয়ানকে বিচারের মুখোমুখি করা হয়। এসব মামলায় ৫ হাজার ৯২৬ জনের বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড হয়। তাদের সবাইকে চাকরিচ্যুত করা হয়। আর বেকসুর খালাসপ্রাপ্ত ১১৫ জন পরে চাকরি ফিরে পান।

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটি ঘোষণা
ছুটি ঘোষণা
জনগণের মতামত ছাড়াই বাজেট ঘোষণা
জনগণের মতামত ছাড়াই বাজেট ঘোষণা
নিষ্ঠুরতার চিত্র জানাতে হবে বিশ্ববাসীকে
নিষ্ঠুরতার চিত্র জানাতে হবে বিশ্ববাসীকে
ক্ষমতায় গেলে ১৮০ দিনে যা করবে বিএনপি
ক্ষমতায় গেলে ১৮০ দিনে যা করবে বিএনপি
কুক্ষিগত হয়ে গেল জুলাই বিপ্লব?
কুক্ষিগত হয়ে গেল জুলাই বিপ্লব?
ভুল সংবাদে ব্যবস্থা নেবে সরকার
ভুল সংবাদে ব্যবস্থা নেবে সরকার
মুক্তিযুদ্ধের সংজ্ঞা পরিবর্তন জরুরি কাজ নয়
মুক্তিযুদ্ধের সংজ্ঞা পরিবর্তন জরুরি কাজ নয়
আওয়ামী লীগ ছাড়াও অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন সম্ভব
আওয়ামী লীগ ছাড়াও অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন সম্ভব
নিবন্ধন ও দাঁড়িপাল্লা পাচ্ছে জামায়াত
নিবন্ধন ও দাঁড়িপাল্লা পাচ্ছে জামায়াত
পবিত্র হজ আজ
পবিত্র হজ আজ
শনিবার পবিত্র ঈদুল আজহা
শনিবার পবিত্র ঈদুল আজহা
লন্ডনে ইউনূস-তারেক বৈঠক হবে কি?
লন্ডনে ইউনূস-তারেক বৈঠক হবে কি?
সর্বশেষ খবর
অন্তর্বর্তী সরকার দেশের মাঝারি ও ক্ষুদ্র শিল্পের বিকাশে আন্তরিক: প্রধান উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার দেশের মাঝারি ও ক্ষুদ্র শিল্পের বিকাশে আন্তরিক: প্রধান উপদেষ্টা

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর ম্যাচের নিরাপত্তায় থাকবে সোয়াট
বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর ম্যাচের নিরাপত্তায় থাকবে সোয়াট

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুর্গাপুরে পৃথক ঘটনায় তিনজনের মরদেহ উদ্ধার
দুর্গাপুরে পৃথক ঘটনায় তিনজনের মরদেহ উদ্ধার

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‌‘ক্ষমতায় গিয়ে বিএনপি চরাঞ্চলের মানুষের উন্নয়নে সবচেয়ে বেশি কাজ করবে’
‌‘ক্ষমতায় গিয়ে বিএনপি চরাঞ্চলের মানুষের উন্নয়নে সবচেয়ে বেশি কাজ করবে’

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও স্যাটেলাইটে বদলে যাচ্ছে তুরস্কের কৃষি খাত
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও স্যাটেলাইটে বদলে যাচ্ছে তুরস্কের কৃষি খাত

২৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

থাই-কম্বোডিয়া সীমান্তে কী হচ্ছে
থাই-কম্বোডিয়া সীমান্তে কী হচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে বাসচাপায় অটোরিকশা চালকসহ নিহত ২
চাঁদপুরে বাসচাপায় অটোরিকশা চালকসহ নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা টিস্যু পরিবেশিত ‘ক্যাপিটাল ড্রামা’র প্রথম নাটক মুক্তি পেল
বসুন্ধরা টিস্যু পরিবেশিত ‘ক্যাপিটাল ড্রামা’র প্রথম নাটক মুক্তি পেল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাঙ্গায় বাস ও মোটরসাইকেলের সংঘর্ষ, নিহত ১
ভাঙ্গায় বাস ও মোটরসাইকেলের সংঘর্ষ, নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদের দ্বিতীয় দিন কুয়াকাটায় নেই কাঙ্ক্ষিত পর্যটক
ঈদের দ্বিতীয় দিন কুয়াকাটায় নেই কাঙ্ক্ষিত পর্যটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধি; দেশের সব বন্দরে সতর্কতা জারি
ভারতে করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধি; দেশের সব বন্দরে সতর্কতা জারি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্বস্তিকর সামাজিক পরিস্থিতিতে কী করবেন, হার্ভার্ড-গ্রাজুয়েটের পরামর্শ
অস্বস্তিকর সামাজিক পরিস্থিতিতে কী করবেন, হার্ভার্ড-গ্রাজুয়েটের পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গোপালগঞ্জে নিজড়া হাই স্কুলের সুবর্ণ জয়ন্তী
গোপালগঞ্জে নিজড়া হাই স্কুলের সুবর্ণ জয়ন্তী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাতার জাতীয় ফুটবল দলে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত নাবিল
কাতার জাতীয় ফুটবল দলে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত নাবিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেশনস লিগের ফাইনালে আজ রাতে মুখোমুখি পর্তুগাল ও স্পেন
নেশনস লিগের ফাইনালে আজ রাতে মুখোমুখি পর্তুগাল ও স্পেন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভয়াল এক রাত থেকে জীবনের বড় বাঁক: নাথান ডানের গল্প
ভয়াল এক রাত থেকে জীবনের বড় বাঁক: নাথান ডানের গল্প

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

৪ নমুনা পরীক্ষায় ৩ জনের দেহেই মিললো করোনা
৪ নমুনা পরীক্ষায় ৩ জনের দেহেই মিললো করোনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থাইল্যান্ডে দুটি প্রস্তুতি ম্যাচ খেলার চেষ্টা করছে বাংলাদেশ
থাইল্যান্ডে দুটি প্রস্তুতি ম্যাচ খেলার চেষ্টা করছে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১২ দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা, সোমবার থেকেই কার্যকর
১২ দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা, সোমবার থেকেই কার্যকর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাইওয়ানের মহড়ায় নজর কাড়লো নতুন যুদ্ধজাহাজ ও হেলিকপ্টার
তাইওয়ানের মহড়ায় নজর কাড়লো নতুন যুদ্ধজাহাজ ও হেলিকপ্টার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুখানপুকুর খাদ্যগুদাম সড়ক সংস্কারের দাবিতে মানববন্ধন
সুখানপুকুর খাদ্যগুদাম সড়ক সংস্কারের দাবিতে মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডুবে যাচ্ছে চলনবিলের হাজারো একর জমির পাকা ধান
ডুবে যাচ্ছে চলনবিলের হাজারো একর জমির পাকা ধান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোরবানির ১৩ হাজার ১৭৪ টন বর্জ্য অপসারণ করেছে ডিএনসিসি
কোরবানির ১৩ হাজার ১৭৪ টন বর্জ্য অপসারণ করেছে ডিএনসিসি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভোলায় রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির উদ্যোগে কোরবানির মাংস বিতরণ
ভোলায় রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির উদ্যোগে কোরবানির মাংস বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে ১৪ দেশের জন্য ব্লক ওয়ার্ক ভিসা সাময়িকভাবে স্থগিত করেছে সৌদি
যে ১৪ দেশের জন্য ব্লক ওয়ার্ক ভিসা সাময়িকভাবে স্থগিত করেছে সৌদি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ইরানে কুকুর নিয়ে হাঁটায় ফের নিষেধাজ্ঞা
যে কারণে ইরানে কুকুর নিয়ে হাঁটায় ফের নিষেধাজ্ঞা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার সড়কে কোরবানির বর্জ্যের স্তূপ, যা বলল ডিএনসিসি
ঢাকার সড়কে কোরবানির বর্জ্যের স্তূপ, যা বলল ডিএনসিসি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিত্রনায়িকা তানিন সুবহা মারা গেছেন
চিত্রনায়িকা তানিন সুবহা মারা গেছেন

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ সেজে ৫০ জনের অস্ত্রপচার, তারপর....
হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ সেজে ৫০ জনের অস্ত্রপচার, তারপর....

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূরুঙ্গামারীতে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত
ভূরুঙ্গামারীতে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চিত্রনায়িকা তানিন সুবহা মারা গেছেন
চিত্রনায়িকা তানিন সুবহা মারা গেছেন

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করতে চেয়ে টিউলিপের চিঠি
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করতে চেয়ে টিউলিপের চিঠি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তাল লস অ্যাঞ্জেলেস: ‘অবৈধ অভিবাসীদের’ ধরপাকড় ঘিরে ব্যাপক সহিংসতা
উত্তাল লস অ্যাঞ্জেলেস: ‘অবৈধ অভিবাসীদের’ ধরপাকড় ঘিরে ব্যাপক সহিংসতা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৩৬ হজ এজেন্সি বন্ধ সৌদির, গ্রেফতার ৪৬২
৪৩৬ হজ এজেন্সি বন্ধ সৌদির, গ্রেফতার ৪৬২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলন মাস্কের সঙ্গে সম্পর্ক শেষ: ট্রাম্প
ইলন মাস্কের সঙ্গে সম্পর্ক শেষ: ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিএনপি নেতাদের ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময়
খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিএনপি নেতাদের ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময়

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফের উত্তপ্ত মণিপুর: কারফিউ  জারি, ইন্টারনেট বন্ধ, পরিস্থিতি থমথমে
ফের উত্তপ্ত মণিপুর: কারফিউ জারি, ইন্টারনেট বন্ধ, পরিস্থিতি থমথমে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ফিরতি যাত্রায় সবাইকে মাস্ক পরার অনুরোধ রেলপথ মন্ত্রণালয়ের
ঈদের ফিরতি যাত্রায় সবাইকে মাস্ক পরার অনুরোধ রেলপথ মন্ত্রণালয়ের

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেসিকে ভালো লাগে: রোনালদো
মেসিকে ভালো লাগে: রোনালদো

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ ঘোষণাপত্র ও লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে হবে: হাসনাত আবদুল্লাহ
জুলাই সনদ ঘোষণাপত্র ও লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে হবে: হাসনাত আবদুল্লাহ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মারা গেছেন কাদের সিদ্দিকীর স্ত্রী নাসরিন সিদ্দিকী
মারা গেছেন কাদের সিদ্দিকীর স্ত্রী নাসরিন সিদ্দিকী

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার ভয়ে বাঙ্কার নির্মাণে জোর দিচ্ছে জার্মানি!
রাশিয়ার ভয়ে বাঙ্কার নির্মাণে জোর দিচ্ছে জার্মানি!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদুল আজহা উপলক্ষে জিয়াউর রহমানের মাজার জিয়ারত করেছে জেডআরএফ
ঈদুল আজহা উপলক্ষে জিয়াউর রহমানের মাজার জিয়ারত করেছে জেডআরএফ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি আগ্রাসন নিয়ে যা বললেন সৌদি যুবরাজ
ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি আগ্রাসন নিয়ে যা বললেন সৌদি যুবরাজ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লস অ্যাঞ্জেলেসে সহিংসতায় ঠেকাতে মাঠে ২০০০ সেনা, আরও মোতায়েনের হুমকি
লস অ্যাঞ্জেলেসে সহিংসতায় ঠেকাতে মাঠে ২০০০ সেনা, আরও মোতায়েনের হুমকি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রোরেলে রান্না বা কাঁচা মাংস বহনে ডিএমটিসিএলের নিষেধাজ্ঞা
মেট্রোরেলে রান্না বা কাঁচা মাংস বহনে ডিএমটিসিএলের নিষেধাজ্ঞা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ নমুনা পরীক্ষায় ৩ জনের দেহেই মিললো করোনা
৪ নমুনা পরীক্ষায় ৩ জনের দেহেই মিললো করোনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাইওয়ানের মহড়ায় নজর কাড়লো নতুন যুদ্ধজাহাজ ও হেলিকপ্টার
তাইওয়ানের মহড়ায় নজর কাড়লো নতুন যুদ্ধজাহাজ ও হেলিকপ্টার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদ মৌসুমে টানা পাঁচ দিন বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস
ঈদ মৌসুমে টানা পাঁচ দিন বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশ আলেমদের নেতৃত্বে ঘুরে দাঁড়াবে : শফিকুর রহমান
বাংলাদেশ আলেমদের নেতৃত্বে ঘুরে দাঁড়াবে : শফিকুর রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিগ ব্যাং-এর পর সবচেয়ে শক্তিশালী মহাজাগতিক বিস্ফোরণ আবিষ্কার
বিগ ব্যাং-এর পর সবচেয়ে শক্তিশালী মহাজাগতিক বিস্ফোরণ আবিষ্কার

২৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ভারতে নতুন করে ভীতি ছড়াচ্ছে করোনা, একদিনে ৬ জনের মৃত্যু
ভারতে নতুন করে ভীতি ছড়াচ্ছে করোনা, একদিনে ৬ জনের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে গণতন্ত্রের দুর্ভাগ্য, অবাধ নির্বাচন নিয়ে গড়িমসি হয় : রিজভী
বাংলাদেশে গণতন্ত্রের দুর্ভাগ্য, অবাধ নির্বাচন নিয়ে গড়িমসি হয় : রিজভী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাপপ্রবাহ নিয়ে যা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
তাপপ্রবাহ নিয়ে যা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রস্তুত হামজারা, ঢাকায় হাজির সিঙ্গাপুর
প্রস্তুত হামজারা, ঢাকায় হাজির সিঙ্গাপুর

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারাগারে বন্দীদের বিশেষ সুবিধা, দর্শনার্থীদের ফুলেল শুভেচ্ছা
কারাগারে বন্দীদের বিশেষ সুবিধা, দর্শনার্থীদের ফুলেল শুভেচ্ছা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় ব্যবসায়ীর গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার, পাশে মিলল পিস্তল ও চিরকুট
কুষ্টিয়ায় ব্যবসায়ীর গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার, পাশে মিলল পিস্তল ও চিরকুট

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ত্রাণ লুটপাটকারী সশস্ত্র গোষ্ঠীকে মদদ দিচ্ছে ইসরায়েল!
গাজায় ত্রাণ লুটপাটকারী সশস্ত্র গোষ্ঠীকে মদদ দিচ্ছে ইসরায়েল!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এপ্রিলে নির্বাচন আয়োজন একেবারেই অযৌক্তিক : আমীর খসরু
এপ্রিলে নির্বাচন আয়োজন একেবারেই অযৌক্তিক : আমীর খসরু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক