শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

আস্থার সংকট কাটেনি ইসির

আসন নিয়ে হাঁটছে আগের পথেই, ছয়টিতে আংশিক পরিবর্তন, দাবি-আপত্তির সুযোগ ২০ দিন
গোলাম রাব্বানী
প্রিন্ট ভার্সন
আস্থার সংকট কাটেনি ইসির

কুমিল্লা-১০ আসন। এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তের দূরত্ব ৯১ কিলোমিটার। শুরু হয়েছে কুমিল্লা শহর থেকে। আর শেষ প্রান্ত একদিকে ফেনী সীমান্ত, অন্যদিকে নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ সীমান্ত। ওয়ান-ইলেভেন সরকার কুমিল্লা-১১ আসন বিলুপ্ত করে আজব এক সীমানা তৈরি করেছে, যার ভোটারসংখ্যা এখন ৬ লাখ ১৬ হাজার ২৩৩। এ অঞ্চলের সবচেয়ে বড় এলাকা নাঙ্গলকোট। এই উপজেলা আগে থেকে পুরোটাই একটা নির্বাচনী এলাকা ছিল। পরে আসন কমানোর কঠিন শিকার হলেন নাঙ্গলকোটবাসী। এ বিষয়ে আপত্তি জানানোর পরও এত বছরে কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি নির্বাচন কমিশন।

এদিকে বাংলাদেশে আরও অনেক এলাকা নিয়ে একই রকম বৈষম্য তৈরি হয়েছে। এক পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, সীমানা নির্ধারণের ক্ষেত্রে প্রশাসনিক অখন্ডতাকে বেশি গুরুত্ব দেওয়ায় ৬২টি আসন ভারসাম্যহীন হয়ে পড়েছে। কোনো কোনো আসনের জনসংখ্যার তারতম্য ২৫ শতাংশের বেশি।

এ আসনগুলোর পরিবর্তন এসেছিল ২০০৮ সালে। এদিকে গতকাল নির্বাচন কমিশন দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে সংসদীয় আসনের সীমানার খসড়া প্রকাশ করেছে। একাদশ সংসদ নির্বাচনের আগে ২৫টি আসনের সীমানায় পরিবর্তন এলেও এবার কোনো আসনেই বড় পরিবর্তন না করে আগের পথেই হাঁটছে ইসি। তবে নতুন কয়েকটি প্রশাসনিক সীমানা যুক্ত হওয়ায় খসড়ায় মাত্র ছয়টি আসনে আংশিক পরিবর্তন এসেছে। সীমানার খসড়া নিয়ে ১৯ মার্চ পর্যন্ত দাবি-আপত্তি করার সময় দেওয়া হয়েছে। বিশ্লেষকদের মতে, সংসদীয় আসনের সীমানা সংকটের নিরসন দীর্ঘদিনেও হয়নি। বিগত হুদা কমিশনও সীমানা জটিলতা জিইয়ে রেখে বিদায় নিয়েছে। সীমানা জটিলতা নিয়ে অনেক মামলা-অভিযোগ জমা পড়ে ছিল। কিন্তু কিছুই আমলে নেয়নি তারা। অনেক এলাকার আসন পরিবর্তনের দাবি দীর্ঘদিনের। তিন-চারটি উপজেলা নিয়েও রয়েছে একটি আসন। আবার একটি উপজেলা ও স্বল্পসংখ্যক ভোটার নিয়ে রয়েছে অনেক আসন। কিন্তু বর্তমান কমিশনও সংসদীয় আসনের সীমানায় তেমন কোনো পরিবর্তন না করায় ভোটার ও সাধারণ মানুষের মধ্যে আস্থার সংকট আরও বাড়বে। অন্যদিকে কাজী হাবিবুল আউয়াল কমিশনের মেয়াদ এক বছর পার হয়েছে। আজ শুরু হচ্ছে মেয়াদের দ্বিতীয় বছর। কুমিল্লা, রংপুর ও গাইবান্ধার ভোট দৃষ্টান্তমূলক হলেও ছয় উপনির্বাচনে সংকটে আস্থা ফেরাতে পারেনি নতুন কমিশন। মেয়াদের প্রথম বছরে বেশ কিছু সফলতা থাকলেও সমালোচনা রয়েছে বর্তমান ইসির। এ বিষয়ে নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মো. আহসান হাবিব খান বলেছেন, ‘আমাদের কর্মকান্ড দিয়ে প্রমাণ দিয়েছি। আস্থা অর্জনে এগিয়ে গেছি। উদ্দেশ্য একটাই- ‘অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ, গ্রহণযোগ্য ও অংশগ্রহণমূলক’ নির্বাচন করা।’

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের সীমানার খসড়া প্রকাশ : গতকাল ইসি সচিব মো. জাহাঙ্গীর আলম স্বাক্ষরিত এ-সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়েছে। সংক্ষুব্ধ ব্যক্তিদের আবেদন পাওয়ার পর দাবি, আপত্তি, সুপারিশ ও মতামত নিয়ে শুনানি করার পর চূড়ান্ত সীমানা পুনর্নির্ধারণ করবে কাজী হাবিবুল আউয়াল কমিশন। এ বছরের মাঝামাঝি পুনর্নির্ধারিত সীমানা গেজেটে প্রকাশ করার পরিকল্পনা রয়েছে। এ সীমানা দিয়েই দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। ইসি কর্মকর্তারা জানান, নতুন সিটি করপোরেশন হওয়ায় ময়মনসিংহ-৪ আসন, নতুন প্রশাসনিক এলাকা হওয়ায় মাদারীপুর-৩, সুনামগঞ্জ-১, সিলেট ১, সিলেট-৩, কক্সবাজার-৩ আসনের পরিবর্তন প্রস্তাব করা হয়েছে। এ ছাড়া সুনামগঞ্জ-৩ আসনে একটি উপজেলার সংশোধিত নাম যুক্ত করা হয়েছে। গতকাল নির্বাচন ভবনে নিজ কার্যালয়ে নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর সাংবাদিকদের জানান, ২০১৮ সালে যে সীমানা নির্ধারণ করা হয়েছিল, সেটাই অক্ষুণœ রয়েছে।

যে পাঁচ পদ্ধতি অনুসরণ : প্রতি জেলার ২০১৮ সালের মোট আসনসংখ্যা অপরিবর্তিত রাখা; প্রশাসনিক ইউনিট, বিশেষ করে উপজেলা ও সিটি ওয়ার্ড যথাসম্ভব অখন্ড রাখা; ইউনিয়ন, পৌর ওয়ার্ড একাধিক সংসদীয় আসনের বিভাজন না করা; নতুন প্রশাসনিক এলাকা যুক্ত, সম্প্রসারণ বা বিলুপ্ত হলে তা অন্তর্ভুক্ত করা; ভৌগোলিক বৈশিষ্ট্য ও যোগাযোগব্যবস্থা বিবেচনায় রাখা। জনশুমারি চূড়ান্ত হতে বছর লাগবে, তাই প্রশাসিনক ও ভৌগোলিক অখন্ডতা অগ্রাধিকার। গত বছর ২৭ জুলাই বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) ষষ্ঠ জনশুমারির প্রাথমিক প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়। এতে দেশের জনসংখ্যা ১৬ কোটি ৫১ লাখ ৫৮ হাজার বলে জানানো হয়। বিবিএসের ওই প্রতিবেদনের তথ্য যাচাই-বাছাই করে বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান বিআইডিএস তাদের প্রতিবেদন দিয়েছে ৬ ফেব্রুয়ারি। সেখানে বলা হয়েছে, প্রাথমিক প্রতিবেদন যাচাইয়ে ২ দশমিক ৭৫ শতাংশ তথ্যে অমিল পাওয়া গেছে। এই ২ দশমিক ৭৫ শতাংশ যোগ হলে চূড়ান্ত জনসংখ্যা দাঁড়াবে ১৬ কোটি ৯৮ লাখ ২৮ হাজার ৯১১ জন।

আস্থার সংকট কাটেনি ইসির প্রতি : দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের এক বছরেরও কম সময় রয়েছে। সিইসি তার প্রথম সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্যে সমালোচনার মুখে পড়লেও গত এক বছরে বর্তমান নির্বাচন কমিশন বেশ কিছু কাজের জন্য প্রশংসিত হয়েছে। বিশেষ করে সিসি ক্যামেরায় গাইবান্ধা-৫ আসনের উপনির্বাচনে অনিয়ম দেখে ভোট গ্রহণ বন্ধ করে দিয়ে নির্বাচনে নতুন ইতিহাস তৈরি করেন তারা। তবে কুমিল্লা-রংপুর সিটিতে ভালো ভোট হলেও রংপুরে ইভিএম বিড়ম্বনা নিয়ে ভোটারদের মধ্যে অস্বস্তির সৃষ্টি হয়েছে। এ ছাড়া সিইসির বক্তব্য নিয়ে যেমন বিতর্ক হয়েছে, তেমনি ইভিএমে ত্রুটি ধরতে পারলে ১০ মিলিয়ন ডলার পুরস্কার ঘোষণা দিয়ে একজন নির্বাচন কমিশনার বিতর্কের জন্ম দিয়েছেন।

 আবার ইসির বৈঠকে ডিসিদের হট্টগোল নিয়েও বিব্রত পরিস্থিতিতে পড়েছিল নতুন ইসি। সব কিছু বিবেচনায় ভালো-খারাপ মিলিয়েই নতুন ইসির বছর চলে গেল। তবে দল ও ভোটারের আস্থা ফেরাতে সংকটের মধ্যে সংসদ নির্বাচনের আগে এ বছরের মাঝামাঝি সিটি করপোরেশনের ভোট আয়োজনের দিকে এখন নজর সবার। বর্তমান কমিশন কতটুকু আস্থা কাটিয়ে সামনে যাতে পারে, সেটিই এখন দেখার বিষয়।

সিইসি ও নির্বাচন কমিশনার নিয়োগে আইন প্রণয়নের পর সার্চ কমিটির মাধ্যমে ২০২২ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি কাজী হাবিবুল আউয়ালের নেতৃত্বাধীন কমিশন গঠিত হয়। এরপর ২৭ ফেব্রুয়ারি শপথ নিয়ে ২৮ ফেব্রুয়ারি থেকে তারা অফিস শুরু করেন, যাদের নেতৃত্বে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন পরিচালিত হবে।

নতুন ইসি যোগ দেওয়ার পর এই এক বছরে রাজনৈতিক দলসহ অংশীজনদের সঙ্গে সংলাপ করে। তবে তাতে বিএনপি ও সমমনা দল সাড়া দেয়নি। স্থানীয় সরকারের সিটি নির্বাচন, উপজেলা, পৌরসভা ও ইউনিয়ন পরিষদ মিলিয়ে তারা হাজারো নির্বাচন করেছে। জেলা পরিষদ নির্বাচনও ইভিএমে করেছে ইসি। সংসদীয় আসনের কয়েকটি উপনির্বাচন ইভিএমে ও সিসি ক্যামেরা দিয়ে করা হয়েছে। তবে সব শেষ ছয়টি উপনির্বাচনে সিসি ক্যামেরা না থাকায় প্রশ্ন উঠেছে। ভোটের বুথে ডাকাত থাকার অভিযোগও উঠেছে।

এক বছর পার করার প্রতিক্রিয়ায় নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মো. আহসান হাবিব খান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেছেন, ‘কত সময় পার হলো, প্রথম বছর গেল কিংবা শেষ বছর এলো- এটি আমার কাছে মুখ্য নয়। সাংবিধানিক দায়িত্ব পালন করছি; এটা করেই যাব। প্রতিটি কাজ স্বচ্ছতার সঙ্গেই করব। দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে যত নির্বাচন করেছি সবগুলোই আমরা সততার সঙ্গে আন্তরিকভাবে করেছি এবং প্রত্যাশিত সফলতা অর্জন করেছি। আমাদের কাজের মূল্যায়ন সময়ই বলবে।’

তিনি বলেন, ‘আলাদা কোনো চ্যালেঞ্জ নয়, প্রতিটি নির্বাচন যেভাবে সুন্দর ও গ্রহণযোগ্য করেছি, একইভাবে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনও করব ইনশা আল্লাহ। প্রধান নির্বাচন কমিশনারও ইতোমধ্যে বলেছেন, দেশে-বিদেশে সবার কাছে অবাধ, নিরপেক্ষ ও বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন করতে আমরা বদ্ধপরিকর।’

এই নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘আমরা কঠোর বার্তা দিতে পেরেছি নির্বাচন ব্যবস্থাপনায়। গাইবান্ধা উপনির্বাচন অনিয়মের কারণে বন্ধ করে দিয়েছিলাম। সিটি নির্বাচনগুলো সবার কাছে গ্রহণযোগ্য হয়েছে। ভোটারদের আস্থা ফিরছে। সামনেও নির্বাচন রয়েছে। সংসদ নির্বাচনেও আমাদের সর্বোচ্চ চেষ্টা থাকবে সুন্দর নির্বাচনের। বিএনপির ছেড়ে দেওয়া ছয় আসনের উপনির্বাচন প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক না হওয়ায় এবং উপনির্বাচন নিয়ে আগ্রহ কম থাকায় ভোটার উপস্থিতি তুলনামূলক কম হয়েছে। এটি সব নির্বাচনের দৃষ্টান্ত নয়। প্রতিটি নির্বাচনে আমাদের কঠোর মনোভাব, স্বচ্ছতা ও সদিচ্ছার কোনো ঘাটতি ছিল না, আগামীতেও থাকবে না।’

তিনি বলেন, “অংশগ্রহণমূলক, অবাধ, নিরপেক্ষ, সুষ্ঠুভাবে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন করতে আমরা কর্মপরিকল্পনা ধরে এগিয়ে যাচ্ছি। সব অংশীজনের সঙ্গে সংলাপ করেছি, তা অব্যাহত থাকবে। নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে যা করার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা থাকবে। কিন্তু রাজনৈতিকভাবে সমাধানযোগ্য কোনো বিষয় কমিশনের কাছে প্রত্যাশা করাও সমীচীন নয়। সাংবিধানিকভাবে আমাদের দায়িত্ব যতটুকু তার শতভাগ আমরা পালন করে যাব। আমি বরাবরই বলেছি, দায়িত্ব নেওয়ার পর বিভিন্ন বিষয়ে রাজনৈতিক বিভেদ আর প্রশ্নের মোকাবিলা করতে হয়েছে। সব দলের প্রতি আহ্বান অব্যাহত থাকবে, ভোটে অংশ নিন। কমিশনের একার পক্ষে সব সম্ভব হবে না; সবার সহযোগিতাও দরকার। আমাদের কর্মকান্ড দিয়ে প্রমাণ দিয়েছি, আস্থা অর্জনে এগিয়ে গেছি। উদ্দেশ্য একটাই- ‘অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ, গ্রহণযোগ্য ও অংশগ্রহণমূলক’ নির্বাচন করা।”

এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘সর্বোচ্চ দেড় শ আসনে ইভিএমে ভোট করার পরিকল্পনা নিয়ে আমাদের কোনো সময় নষ্ট হয়নি; বরং জনসচেতনতা বেড়েছে। ইভিএমে সবগুলো নির্বাচন করেছি আমরা। সারা দেশেই ইভিএম নিয়ে ভোটারদের আগ্রহ ও সচেতনতা তৈরি করতে পেরেছি। অর্থনৈতিক বাস্তবতা ও সবার প্রত্যাশা বিবেচনা করে বড় পরিসরে ইভিএমে ভোট হচ্ছে না। তবে বিদ্যমান সচল ও কার্যক্ষম ইভিএমের সর্বোচ্চ ব্যবহার করা হবে। এ নিয়ে অধিকাংশ রাজনৈতিক দলের প্রত্যাশা পূরণ হয়েছে বলে মনে করি। এমন পরিস্থিতিতে সব দল নির্বাচনে অংশ নেবে এবং কমিশনকে সহায়তা করবে বলেই প্রত্যাশা আমাদের।’

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

২৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়