শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৮ জুলাই, ২০২৪

হাসপাতালে আহতদের দেখলেন প্রধানমন্ত্রী

অর্থনীতি পঙ্গু ও ভিক্ষুকের জাতি করতেই সহিংসতা

নিজস্ব প্রতিবেদক
অর্থনীতি পঙ্গু ও ভিক্ষুকের জাতি করতেই সহিংসতা

কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে যারা আহত হয়েছেন তাদের দেখতে গতকাল সকালে ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ট্রমাটোলজি অ্যান্ড অর্থোপেডিক রিহ্যাবিলিটেশন-নিটর (পঙ্গু হাসপাতাল) পরিদর্শন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

এ সময় আহতদের চিকিৎসার জন্য যা যা করণীয় সরকার তা করবে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, যারা আহত তাদের সবার চিকিৎসা সুষ্ঠুভাবে হচ্ছে। চিকিৎসার জন্য যা যা লাগবে আমরা করে দেব, করে দিচ্ছি। যারা পঙ্গুত্ববরণ করেছে তাদের প্রসঙ্গে শেখ হাসিনা বলেন, যারা পা হারিয়েছে, হাত হারিয়েছে, আমরা কৃত্রিম পায়ের ব্যবস্থা করে দেব। যাতে তারা আবার সুস্থ মানুষের মতো চলতে পারে, নিজের কাজ করতে পারে। এর আগে হাসপাতালে ভর্তি আহতদের রোগীদের সঙ্গে কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। সঠিক চিকিৎসার জন্য সরকার পাশে থাকবে বলে তাদের প্রতিশ্রুতি দেন তিনি। কোটা সংস্কারের দাবিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকে কেন্দ্র করে সাম্প্রতিক সংঘাতময় পরিস্থিতির পেছনে দেশের অর্থনীতি পঙ্গু করার ষড়যন্ত্র ছিল বলে মন্তব্য করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, মনে হলো এটা আর কিছু না। আমাদের অর্থনীতিকে সম্পূর্ণ পঙ্গু করে দিয়ে বাংলাদেশকে আবার ভিক্ষুকের জাতি করে দেওয়া। এটাই বোধ হয় এর পেছনে ষড়যন্ত্র। সেটাই হচ্ছে সবচেয়ে দুঃখজনক।

শেখ হাসিনা বলেন, দেশবাসীর কাছে আমি বিচার চাই, অপরাধটা কী করেছি। যেখানে আমি মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনে কাজ করে যাচ্ছি, মানুষের জীবন মানোন্নয়ন করেছি, আজকে ২০০৮ সালের বাংলাদেশ আর ২০২৪-এর বাংলাদেশ তো এক না। বাংলাদেশের মানুষের জীবন মান তো উন্নত হয়েছে। আমাদের অর্থনীতি আজকে কত ওপরে উঠে গিয়েছিল। তিনি বলেন, দিনরাত অক্লান্ত পরিশ্রম করে যখন বাংলাদেশকে একটা জায়গায় নিয়ে এলাম, আজকে সেখানে দেখি, একদিকে জ্বালাও-পোড়াও সবকিছু, ঠিক যে প্রতিষ্ঠানগুলো মানুষকে সেবা দেয় সেখানে।  জনগণের সহযোগিতা চেয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আজকে মেট্রোরেলে মানুষ কত অল্প সময়ের মধ্যে কর্মস্থলে পৌঁছাতে পারত, আবার ফিরতে পারত। সেই স্টেশনগুলো পুড়িয়ে এখন ট্রাফিক জ্যাম, মানুষের কষ্ট। আমি তো কষ্ট লাঘব করেছি। কিন্তু যারা এভাবে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে মানুষকে আবার কষ্টে ফেলে দিল তাদের বিচার এ দেশের মানুষকেই করতে হবে। আমি খালি সবার সহযোগিতা চাই।  তিনি বলেন, আমার কি এটাই অপরাধ যে, আমি মানুষের জীবনমান উন্নত করার জন্য কাজ করেছি। আর সেই জায়গাগুলোতেই হামলা করতে হবে। শেখ হাসিনা বলেন, যেসব ঘটনা ঘটেছে, আর যেভাবে মানুষগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এবং যারা মারা গেছে আমি তাদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করি। তিনি বলেন, আজকে এতগুলো মানুষের জীবনের ক্ষতি হলো, এতগুলো পরিবারের ক্ষতি হলো, এর দায়দায়িত্ব কাদের। তাদের বিচার এই দেশের মানুষের করতে হবে। সাম্প্রতিক সংঘাতে জানমালের ক্ষয়ক্ষতির দায়দায়িত্ব কার- এমন প্রশ্ন রেখে শেখ হাসিনা বলেন, কোটা তো আমি বাতিলই করে দিয়েছি। আমি আহ্বান করেছিলাম একটু ধৈর্য ধরো। হাই কোর্টে শুনানি হবে, হাই কোর্ট যে রায় দেয়। না তার পরও এই আন্দোলন, আজকে এতগুলো মানুষের জীবনের ক্ষতি হলো, এতগুলো পরিবারের ক্ষতি হলো। এর দায়দায়িত্ব কাদের। প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি দেশবাসীর কাছে সেই আহ্বান জানাব, এ ধরনের ধ্বংসযজ্ঞ, এ দেশকে নিয়ে যেন আর কেউ চালাতে না পারে। আমি সবার সাহায্য চাই।

সাম্প্রতিক সংঘাতে যারা মারা গেছে তাদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে আবেগাপ্লুত শেখ হাসিনা বলেন, আর এভাবে মায়ের কোল খালি হোক এটা আমি চাই না। কারণ আমি তো বাবা-মা সব হারিয়েছি, আমি তো জানি হারাবার ব্যথা কত কষ্টের।  প্রধানমন্ত্রী বলেন, (স্বজন হারানোর) কষ্ট বুকে নিয়েই তো ফিরে এসেছি এ দেশের মানুষের জন্য। এখানে আমার তো কোনো চাওয়া-পাওয়া নেই। আমি তো ছেলেমেয়ের জন্যও কিছু করিনি। শুধু তাদের লেখাপড়া, নিজেরাই চাকরি করেছে, নিজেরাই লেখাপড়া করেছে, আমি কতটুকু করতে পেরেছি। কিন্তু আমি দেশের মানুষের জন্য করেছি। তিনি বলেন, আজকে অন্তত মানুষের ভাত-কাপড়ের ব্যবস্থা, চিকিৎসার ব্যবস্থা, তাদের কাজের সংস্থান, সবই তো করে দিচ্ছিলাম। যখন আমরা উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা পেয়েছি তখনই এই তান্ডব করে যে জায়গাগুলোতে মানুষের সেবা সেই জায়গাগুলোতেই আঘাত।

বিভিন্ন দাবিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কর্মসূচি প্রসঙ্গে শেখ হাসিনা বলেন, কোটা আন্দোলনকারীদের কমপ্লিট শাটডাউন আর তার ফলাফল আজকের এই অবস্থা। সব দাবি মেনে নেওয়ার পরও তাদের আর সেই শাটডাউন শেষ হয় না। কী কারণে আমি বুঝি না। আমরা তো সম্পূর্ণ দাবিই মেনে নিয়েছি। তিনি বলেন, একটা মানলে আরেকটা, আরেকটা মানলে আরও একটা। এর ফল আজকে জ্বালিয়ে-পুড়িয়ে সব দিকে ছারখার। আর আজকে কত মানুষ জীবন হারাল। কত মানুষ পঙ্গু হয়ে যাচ্ছে। ২০০১ সালে বিএনপি-জামায়াত জোটও এ রকম তান্ডব চালিয়েছিল বলে মন্তব্য করেন প্রধানমন্ত্রী। এর আগে প্রধানমন্ত্রী কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে সাম্প্রতিক সংঘাতে গুরুতর আহত চিকিৎসাধীন কয়েকজনের সঙ্গে কথা বলেন এবং তাদের চিকিৎসার খোঁজখবর নেন। আহতদের সঙ্গে কথা বলার সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আবেগাপ্লুত হতে দেখা যায়। প্রধানমন্ত্রী আহত ব্যক্তিদের যথাযথ চিকিৎসা নিশ্চিত করতে সব ধরনের সহায়তার আশ্বাস দেন। নিটর পরিচালক অধ্যাপক ড. কাজী শামীম উজ্জামান আহতদের চিকিৎসার বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীকে অবহিত করেন। এ সময় প্রধানমন্ত্রী আহতদের সুচিকিৎসা নিশ্চিত করতে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে প্রয়োজনীয় সব ধরনের পদক্ষেপ নিতে বলেন। এ সময় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন, স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. রোকেয়া সুলতানা, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব মো. তোফাজ্জল হোসেন মিয়া, প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব নাঈমুল ইসলাম খান। পরে প্রধানমন্ত্রী ভাঙচুর ও অগ্নিকান্ডে ক্ষতিগ্রস্ত সেতু ভবন, দুর্যোগ ভবন এবং এক্সপ্রেসওয়ের টোলপ্লাজা পরিদর্শন করেন।

মেট্রোস্টেশন চালু করতে জাপানের সহযোগিতা চাইলেন প্রধানমন্ত্রী : সাম্প্রতিক সহিংসতায় ক্ষতিগ্রস্ত মিরপুর-১০ নম্বর এবং কাজীপাড়া মেট্রোরেল স্টেশন দ্রুত চালু করতে জাপানের সহযোগিতা চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। গতকাল প্রধানমন্ত্রী তার কার্যালয়ে বাংলাদেশে নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত ইওয়ামা কিমিনোরির সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতে এ অনুরোধ করেন। পরে প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব মো. নাঈমুল ইসলাম খান সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন।

জাপানি রাষ্ট্রদূত বলেন, প্রথমে তারা মেট্রোরেল স্টেশন দুটোর ক্ষয়ক্ষতি নিরুপণ করবেন এবং তার পর সিদ্ধান্ত নেবেন এই মেট্রোস্টেশন দুটো চালু করতে কীভাবে বাংলাদেশকে সহযোগিতা করা যায়। তিনি বলেন, মেট্রোরেল স্টেশনে হামলার পেছনে মুষ্টিমেয় কিছু মানুষ। যেখানে বিপুল সংখ্যক মানুষ এর সুবিধাভোগী। জাপানি রাষ্ট্রদূত বলেন, বহু মানুষের ঘাম এবং চোখের জলে এই মেট্রোরেল নির্মিত হয়েছে। কিমিনোরি বলেন, মেট্রোরেল স্টেশনগুলোর ক্ষয়ক্ষতি দেখে তিনি আহত হয়েছেন। কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে সাম্প্রতিক দেশব্যাপী সংঘাতে হতাহতের ঘটনায় সমবেদনা প্রকাশ করেন ইওয়ামা কিমিনোরি।

বিভিন্ন সরকারি স্থাপনা ধ্বংসের কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, জনগণের কল্যাণ, নিরাপত্তা এবং সেবা প্রদানের জন্য নির্মিত বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করেছে দুর্বৃত্তরা। প্রধানমন্ত্রী বলেন, যেসব প্রতিষ্ঠান জনগণের জন্য উপকারী আক্রমণকারীরা সেসব প্রতিষ্ঠান টার্গেট করে। এটি অত্যন্ত বেদনাদায়ক। তিনি বলেন, গত ১৫ বছর নিরলস প্রচেষ্টায় এসব স্থাপনা নির্মাণ করা হয়েছে।

জাপানি রাষ্ট্রদূত বলেন, আগস্টের শেষ ভাগে টোকিওতে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া পাবলিক প্রাইভেট ইকোনোমিক সংলাপের জন্য তার দেশের ব্যবসায়ীরা অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে। সংলাপের আগে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে বলে আশা প্রকাশ করেন কিমিনোরি। সৌজন্য সাক্ষাতে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান ফজলুর রহমান, প্রধানমন্ত্রীর অ্যাম্বাসাডর অ্যাট লার্জ মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্যসচিব মো. তোফাজ্জল হোসেন মিয়া, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মাসুদ বিন মোমেন।

এই বিভাগের আরও খবর
মহার্ঘ ভাতা পাবেন সরকারি চাকুরে ও পেনশনাররাও
মহার্ঘ ভাতা পাবেন সরকারি চাকুরে ও পেনশনাররাও
বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা
বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা
বেক্সিমকোর দায় ৫০ হাজার কোটি টাকা
বেক্সিমকোর দায় ৫০ হাজার কোটি টাকা
বেনজীর মতিউরের বিরুদ্ধে ছয় মামলা
বেনজীর মতিউরের বিরুদ্ধে ছয় মামলা
মাদক অধিদপ্তরের ডিজিকে অবরুদ্ধ
মাদক অধিদপ্তরের ডিজিকে অবরুদ্ধ
দ্রুত প্রজ্ঞাপনের দাবিতে অবস্থান বঞ্চিতদের
দ্রুত প্রজ্ঞাপনের দাবিতে অবস্থান বঞ্চিতদের
কল্যাণ রাষ্ট্র উপহার দেবে জামায়াত
কল্যাণ রাষ্ট্র উপহার দেবে জামায়াত
কথিত বুদ্ধিজীবীরা যুগ যুগ ধরে ষড়যন্ত্র করছে
কথিত বুদ্ধিজীবীরা যুগ যুগ ধরে ষড়যন্ত্র করছে
সমালোচনা মানে বিরোধিতা নয়
সমালোচনা মানে বিরোধিতা নয়
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটেও নিষিদ্ধ হচ্ছেন সাকিব!
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটেও নিষিদ্ধ হচ্ছেন সাকিব!
ইজতেমা নিয়ে ষড়যন্ত্র হচ্ছে
ইজতেমা নিয়ে ষড়যন্ত্র হচ্ছে
প্রতিহিংসামুক্ত রাজনীতি গড়ে তুলতে হবে
প্রতিহিংসামুক্ত রাজনীতি গড়ে তুলতে হবে
সর্বশেষ খবর
নারায়ণগঞ্জে ছিনতাইকারী আখ্যা দিয়ে গণপিটুনিতে যুবককে হত্যা
নারায়ণগঞ্জে ছিনতাইকারী আখ্যা দিয়ে গণপিটুনিতে যুবককে হত্যা

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মূল্যস্ফীতির ফাঁদে মধ্যবিত্ত
মূল্যস্ফীতির ফাঁদে মধ্যবিত্ত

৩৪ মিনিট আগে | বাণিজ্য

সার লুটের ঘটনায় উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তাসহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে মামলা
সার লুটের ঘটনায় উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তাসহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সংসদ সদস্য নদভী গ্রেফতার
সাবেক সংসদ সদস্য নদভী গ্রেফতার

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

হবিগঞ্জে অবৈধ অনুপ্রবেশের অভিযোগে নারীসহ আটক ৬
হবিগঞ্জে অবৈধ অনুপ্রবেশের অভিযোগে নারীসহ আটক ৬

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে তিন বছরে ৩৬২ দুর্ঘটনায় ঝড়েছে ২৯৩ প্রাণ
চট্টগ্রামে তিন বছরে ৩৬২ দুর্ঘটনায় ঝড়েছে ২৯৩ প্রাণ

২ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

২৮ ঘণ্টায়ও উদ্ধার হয়নি নদীতে নিখোঁজ যুবক
২৮ ঘণ্টায়ও উদ্ধার হয়নি নদীতে নিখোঁজ যুবক

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নড়াইল জেলা আওয়ামী লীগের ১৮ নেতাকর্মী কারাগারে
নড়াইল জেলা আওয়ামী লীগের ১৮ নেতাকর্মী কারাগারে

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

এক নজরে ওস্তাদ জাকির হুসেন
এক নজরে ওস্তাদ জাকির হুসেন

৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

চলে গেলেন বিখ্যাত তবলাবাদক ওস্তাদ জাকির হুসেন
চলে গেলেন বিখ্যাত তবলাবাদক ওস্তাদ জাকির হুসেন

৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

মগবাজারে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
মগবাজারে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৩ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার, গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার, গ্রেফতার ১

৩ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শেষ হলো হজ নিবন্ধন, খরচ কমিয়েও ৫৭ হাজার কোটা ফাঁকা
শেষ হলো হজ নিবন্ধন, খরচ কমিয়েও ৫৭ হাজার কোটা ফাঁকা

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা গণতন্ত্রের স্থায়ী কবর রচনা করতে চেয়েছিলেন: মেজর হাফিজ
শেখ হাসিনা গণতন্ত্রের স্থায়ী কবর রচনা করতে চেয়েছিলেন: মেজর হাফিজ

৪ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মহান বিজয় দিবস ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে সেনাবাহিনীতে অনারারী কমিশন প্রদান
মহান বিজয় দিবস ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে সেনাবাহিনীতে অনারারী কমিশন প্রদান

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পঞ্চগড়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা
পঞ্চগড়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

শীতলক্ষ্যা নদী থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
শীতলক্ষ্যা নদী থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বীরের দেশ বাংলাদেশ বিশ্বে স্বমহিমায় প্রতিষ্ঠা লাভ করবে : রাষ্ট্রপতি
বীরের দেশ বাংলাদেশ বিশ্বে স্বমহিমায় প্রতিষ্ঠা লাভ করবে : রাষ্ট্রপতি

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

কুতুবদিয়ায় তিন জেলে নিখোঁজ
কুতুবদিয়ায় তিন জেলে নিখোঁজ

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে পুলিশের অভিযানে আটক ৩১
নাটোরে পুলিশের অভিযানে আটক ৩১

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে মঈন খানের বৈঠক
চীনের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে মঈন খানের বৈঠক

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের কানের দুলের জন্য স্কুলছাত্রীকে হত্যা, প্রধান আসামি গ্রেফতার
স্বর্ণের কানের দুলের জন্য স্কুলছাত্রীকে হত্যা, প্রধান আসামি গ্রেফতার

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

রাষ্ট্র ও জনকল্যাণের জন্য তারেক রহমান ঘোষিত ৩১ দফা বাস্তবায়ন করতে হবে : রুমানা মাহমুদ
রাষ্ট্র ও জনকল্যাণের জন্য তারেক রহমান ঘোষিত ৩১ দফা বাস্তবায়ন করতে হবে : রুমানা মাহমুদ

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্তর্জাতিক ও বিদেশি ক্রিকেটে সাকিবের বোলিং নিষিদ্ধ
আন্তর্জাতিক ও বিদেশি ক্রিকেটে সাকিবের বোলিং নিষিদ্ধ

৫ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইসিইউতে বিখ্যাত তবলাবাদক জাকির হুসেন
আইসিইউতে বিখ্যাত তবলাবাদক জাকির হুসেন

৫ ঘন্টা আগে | শোবিজ

চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে নবীন বরণ অনুষ্ঠিত
চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে নবীন বরণ অনুষ্ঠিত

৫ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপাল কাবাডি লিগে দল পেলেন ৫ বাংলাদেশি
নেপাল কাবাডি লিগে দল পেলেন ৫ বাংলাদেশি

৫ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বরিশাল মেডিকেলের ব্লাড ব্যাংকের তিন ক্লাব তালাবদ্ধ
বরিশাল মেডিকেলের ব্লাড ব্যাংকের তিন ক্লাব তালাবদ্ধ

৫ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

মালয়েশিয়ার ইসলামী দলের সঙ্গে জামায়াত নেতাদের বৈঠক
মালয়েশিয়ার ইসলামী দলের সঙ্গে জামায়াত নেতাদের বৈঠক

৬ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ইসলামের আদর্শ দিয়ে মানুষের মন জয় করতে হবে: গোলাম পরওয়ার
ইসলামের আদর্শ দিয়ে মানুষের মন জয় করতে হবে: গোলাম পরওয়ার

৬ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সব সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী মহার্ঘ্য ভাতা পাবেন: জনপ্রশাসন সচিব
সব সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী মহার্ঘ্য ভাতা পাবেন: জনপ্রশাসন সচিব

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের গ্রেফতার অভিযান আরও জোরদারের সিদ্ধান্ত: উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের গ্রেফতার অভিযান আরও জোরদারের সিদ্ধান্ত: উপদেষ্টা

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

৭ বছর পর সমাবেশ মঞ্চে আসছেন খালেদা জিয়া
৭ বছর পর সমাবেশ মঞ্চে আসছেন খালেদা জিয়া

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

তাহেরিকে গ্রেফতার করতে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ
তাহেরিকে গ্রেফতার করতে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ

১৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে সিরিয়ার সর্বোচ্চ পর্বত তড়িঘড়ি দখল করে নিল ইসরায়েল
যে কারণে সিরিয়ার সর্বোচ্চ পর্বত তড়িঘড়ি দখল করে নিল ইসরায়েল

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে সম্ভবত ড. ইউনূসই একমাত্র নেতা, যার এত যোগ্যতা রয়েছে
পৃথিবীতে সম্ভবত ড. ইউনূসই একমাত্র নেতা, যার এত যোগ্যতা রয়েছে

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট
আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট

১৮ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

সেই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
সেই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৮ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানে তেল-গ্যাসের নতুন বিশাল খনির সন্ধান
পাকিস্তানে তেল-গ্যাসের নতুন বিশাল খনির সন্ধান

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিরোধীদের ‘সন্ত্রাসবাদী’ হিসেবে প্রচার করত আওয়ামী লীগ: যুক্তরাষ্ট্র
বিরোধীদের ‘সন্ত্রাসবাদী’ হিসেবে প্রচার করত আওয়ামী লীগ: যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আসাদের পতনের পর সিরিয়ায় রাশিয়ার নতুন কৌশল
আসাদের পতনের পর সিরিয়ায় রাশিয়ার নতুন কৌশল

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবি পূরণ না হলে ১ জানুয়ারি থেকে ডিম-মুরগি উৎপাদন বন্ধ: পোল্ট্রি অ্যাসোসিয়েশন
দাবি পূরণ না হলে ১ জানুয়ারি থেকে ডিম-মুরগি উৎপাদন বন্ধ: পোল্ট্রি অ্যাসোসিয়েশন

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে প্রথম রাশিয়ার সাথে যুদ্ধে অংশ নিলেন উত্তর কোরিয়ার সেনারা
ইউক্রেনে প্রথম রাশিয়ার সাথে যুদ্ধে অংশ নিলেন উত্তর কোরিয়ার সেনারা

১৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা
রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা

২২ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

সিরিয়ায় ইসরায়েলি সেনাদের কবর রচনা করা হবে : আইআরজিসি প্রধান
সিরিয়ায় ইসরায়েলি সেনাদের কবর রচনা করা হবে : আইআরজিসি প্রধান

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কু-প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় শ্যালিকাকে গলা কেটে হত্যা
কু-প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় শ্যালিকাকে গলা কেটে হত্যা

১৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন নেইমার
২০২৬ বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন নেইমার

১৭ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ কোরিয়ার গণতান্ত্রিক আন্দোলনে তারেক রহমানের সংহতি প্রকাশ
দক্ষিণ কোরিয়ার গণতান্ত্রিক আন্দোলনে তারেক রহমানের সংহতি প্রকাশ

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় ইসরায়েলি আগ্রাসন, মুখ খুললেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি
সিরিয়ায় ইসরায়েলি আগ্রাসন, মুখ খুললেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি

১৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিজয় দিবসের কর্মসূচি ঘোষণা জামায়াতে ইসলামীর
বিজয় দিবসের কর্মসূচি ঘোষণা জামায়াতে ইসলামীর

১০ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‘পিলখানা হত্যাকাণ্ড নিয়ে আপাতত কমিশন গঠন সম্ভব হচ্ছে না’
‘পিলখানা হত্যাকাণ্ড নিয়ে আপাতত কমিশন গঠন সম্ভব হচ্ছে না’

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

হিজাব না পরে কনসার্টে গান, গ্রেফতার ইরানের গায়িকা
হিজাব না পরে কনসার্টে গান, গ্রেফতার ইরানের গায়িকা

১৫ ঘন্টা আগে | শোবিজ

গোপালগঞ্জ শহরে বিএনপির মোটর শোভাযাত্রা
গোপালগঞ্জ শহরে বিএনপির মোটর শোভাযাত্রা

১৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নুসরাতের সাথে বিচ্ছেদ: এবার যে নায়িকার সঙ্গে প্রেম নিখিলের
নুসরাতের সাথে বিচ্ছেদ: এবার যে নায়িকার সঙ্গে প্রেম নিখিলের

১৬ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ছাত্রলীগ নেত্রী নদী গ্রেফতার
ছাত্রলীগ নেত্রী নদী গ্রেফতার

১৬ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

আল্লু অর্জুন গ্রেপ্তারের পর লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে ‘পুষ্পা টু’র আয়
আল্লু অর্জুন গ্রেপ্তারের পর লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে ‘পুষ্পা টু’র আয়

১৪ ঘন্টা আগে | শোবিজ

আগামী বাজেটে ব্যবসায়ীদের জন্য প্রণোদনা কমবে : অর্থ উপদেষ্টা
আগামী বাজেটে ব্যবসায়ীদের জন্য প্রণোদনা কমবে : অর্থ উপদেষ্টা

১২ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

বঞ্চিত ৭৬৪ সাবেক কর্মকর্তা পদ-পদবিসহ যে সুবিধা পাবেন, জানালেন জ্যেষ্ঠ সচিব
বঞ্চিত ৭৬৪ সাবেক কর্মকর্তা পদ-পদবিসহ যে সুবিধা পাবেন, জানালেন জ্যেষ্ঠ সচিব

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

কুকুরকে ধর্ষণ, হাতেনাতে ধরা যুবক
কুকুরকে ধর্ষণ, হাতেনাতে ধরা যুবক

১৬ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আন্তর্জাতিক ও বিদেশি ক্রিকেটে সাকিবের বোলিং নিষিদ্ধ
আন্তর্জাতিক ও বিদেশি ক্রিকেটে সাকিবের বোলিং নিষিদ্ধ

৫ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
খাদের কিনারে রাজনীতি! কোথায় যাচ্ছে দেশ!
খাদের কিনারে রাজনীতি! কোথায় যাচ্ছে দেশ!

সম্পাদকীয়

১৫ দিনের বিশেষ সুযোগ পাচ্ছেন নতুন ভোটাররা
১৫ দিনের বিশেষ সুযোগ পাচ্ছেন নতুন ভোটাররা

নগর জীবন

বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা
বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিকল্পিতভাবে আব্বাকে হত্যা করা হয়েছে
পরিকল্পিতভাবে আব্বাকে হত্যা করা হয়েছে

নগর জীবন

মানুষ গুমের ভয়ংকর পদ্ধতি
মানুষ গুমের ভয়ংকর পদ্ধতি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্র সংস্কারের নতুন অধ্যায়
রাষ্ট্র সংস্কারের নতুন অধ্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ইজতেমা নিয়ে ষড়যন্ত্র হচ্ছে
ইজতেমা নিয়ে ষড়যন্ত্র হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপি ভোট চুরিতে জড়িত কর্মকর্তাদের বিচার চায়
বিএনপি ভোট চুরিতে জড়িত কর্মকর্তাদের বিচার চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতির ফাঁদে মধ্যবিত্ত
মূল্যস্ফীতির ফাঁদে মধ্যবিত্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

দালালের মাধ্যমে ঢুকছে রোহিঙ্গা
দালালের মাধ্যমে ঢুকছে রোহিঙ্গা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিযোগ তদন্তে নিষ্ক্রিয়তা প্রশ্নে রুল
অভিযোগ তদন্তে নিষ্ক্রিয়তা প্রশ্নে রুল

প্রথম পৃষ্ঠা

নলকূপের নিয়ন্ত্রণ নিতে মরিয়া প্রভাবশালী চক্র
নলকূপের নিয়ন্ত্রণ নিতে মরিয়া প্রভাবশালী চক্র

নগর জীবন

নভোচারীর মুখে মহাকাশের গল্প
নভোচারীর মুখে মহাকাশের গল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

মহান বিজয় দিবস আজ
মহান বিজয় দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্ধার হলো বিপদাপন্ন পরিযায়ী স্টেপি ঈগল
উদ্ধার হলো বিপদাপন্ন পরিযায়ী স্টেপি ঈগল

পেছনের পৃষ্ঠা

মেজর জিয়ার নেতৃত্বে আমরা বিদ্রোহ করি
মেজর জিয়ার নেতৃত্বে আমরা বিদ্রোহ করি

মহান স্বাধীনতা দিবসের বিশেষ আয়োজন

সমাবেশে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া
সমাবেশে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সবকিছু এখনো বেহাল
সবকিছু এখনো বেহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটেও নিষিদ্ধ হচ্ছেন সাকিব!
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটেও নিষিদ্ধ হচ্ছেন সাকিব!

প্রথম পৃষ্ঠা

বেক্সিমকোর দায় ৫০ হাজার কোটি টাকা
বেক্সিমকোর দায় ৫০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজীবন সম্মাননা পাচ্ছেন শফিক রেহমান
আজীবন সম্মাননা পাচ্ছেন শফিক রেহমান

নগর জীবন

মুফতি তাহেরীর মামলা প্রত্যাহার দাবিতে মানববন্ধন
মুফতি তাহেরীর মামলা প্রত্যাহার দাবিতে মানববন্ধন

নগর জীবন

বৈশ্বিক দুর্যোগ ও সভ্যতার সংকট
বৈশ্বিক দুর্যোগ ও সভ্যতার সংকট

সম্পাদকীয়

আওয়ামী লীগ চেতনা ব্যবসায়ী
আওয়ামী লীগ চেতনা ব্যবসায়ী

নগর জীবন

তামাবিল স্থলবন্দর অচল রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার
তামাবিল স্থলবন্দর অচল রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ও শ্রমিক লীগের দুই নেতা গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগ ও শ্রমিক লীগের দুই নেতা গ্রেপ্তার

নগর জীবন

সমালোচনা মানে বিরোধিতা নয়
সমালোচনা মানে বিরোধিতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

কথিত বুদ্ধিজীবীরা যুগ যুগ ধরে ষড়যন্ত্র করছে
কথিত বুদ্ধিজীবীরা যুগ যুগ ধরে ষড়যন্ত্র করছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় কোষাধ্যক্ষের নিয়োগ বাতিলের দাবি
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় কোষাধ্যক্ষের নিয়োগ বাতিলের দাবি

নগর জীবন