শিরোনাম
প্রকাশ: ০২:৪৫, সোমবার, ১৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ১৫:২৫, সোমবার, ১৬ ডিসেম্বর, ২০২৪

মূল্যস্ফীতির ফাঁদে মধ্যবিত্ত

রুকনুজ্জামান অঞ্জন
অনলাইন ভার্সন
মূল্যস্ফীতির ফাঁদে মধ্যবিত্ত

সরকারি প্রতিষ্ঠান পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) হিসাবে গত নভেম্বরে খাদ্য মূল্যস্ফীতি বেড়ে ১৩ দশমিক ৮০ শতাংশে উঠেছে। এর অর্থ হচ্ছে- গত বছরের নভেম্বর মাসে একজন ভোক্তা ১০০ টাকায় যে পণ্য কিনতে পারতেন, এখন সেই পরিমাণ খাদ্যপণ্য কিনতে তাকে ১১৩ টাকা ৮০ পয়সা ব্যয় করতে হচ্ছে। অর্থাৎ খাদ্যপণ্য কিনতে শতকরা গড়ে প্রায় ১৪ টাকা ব্যয় বেড়েছে।

সরকারি এই হিসাবে আস্থা রাখছেন না রাজধানীর রূপনগর আবাসিক এলাকার বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের চাকরিজীবী সাইদুল আলম। প্রতিদিনের রান্নায় ব্যবহার হয়- এমন কয়েকটি পণ্য যেমন :  চাল, ডাল, ভোজ্যতেল, আলু, পিঁয়াজ, ডিমের দাম হিসাব করে দেখালেন, গত বছরের ১০০ টাকার পণ্য কিনতে এখন তাঁকে কম করে হলেও ১২৫ থেকে ১৩০ টাকা ব্যয় করতে হচ্ছে। তার হিসাবে খাদ্য মূল্যস্ফীতি সরকারি হিসাবের প্রায় দ্বিগুণ।

উচ্চ মূল্যস্ফীতির চাপে পড়া সাধারণ মানুষের এই হিসাবের যে ভিত্তি রয়েছে সেটি স্বীকার করে নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকারের গঠন করা শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটি। তারা তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ করে দেখিয়েছেন যে, বিগত ১৫ বছরে পতিত সরকার সামষ্টিক অর্থনীতির অন্যান্য সূচকের পাশাপাশি মূল্যস্ফীতির হিসাব কমিয়ে দেখিয়েছে। শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটির প্রধান, সিপিডির সম্মাননীয় ফেলো ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন, বিবিএস যে তথ্য প্রকাশ করেছে প্রকৃত মূল্যস্ফীতি ছিল তার চেয়ে বেশি।

উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান বিআইডিএসের একটি জরিপ তুলে ধরে শ্বেতপত্রে বলা হয়েছে, বিবিএসের তথ্যের তুলনায় মূল্যস্ফীতি ছিল অবিশ্বাস্য রকমের বেশি। শুধু তাই নয়, সাধারণ মানুষ বা বাজারের হালনাগাদ তথ্য না নিয়েই যে মূল্যস্ফীতির হিসাব হতো সেই বিষয়টি উঠে এসেছে বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সাউথ এশিয়ান নেটওয়ার্ক অন ইকনোমিক মডেলিংয়ের (সানেম) জরিপে। ৪০০টি শহর ও ৪০০টি গ্রামীণ পরিবার নিয়ে করা জরিপের তথ্য দিয়ে শ্বেতপত্রে বলা হয়েছে, ২০২২ সালের সেপ্টেম্বর এবং ২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারিতে পরিবারগুলোর মাসিক আয় একই ছিল, যেখানে মাসিক ব্যয় গড়ে ১৩ দশমিক ১ শতাংশ বেড়েছে। অথচ ওই সময়ে মূল্যস্ফীতি দেখানো হয়েছে ৮ দশমিক ১ শতাংশ। দেখা যাচ্ছে, জরিপে যে ব্যয় বাড়ার তথ্য এসেছে, বিবিএসের মূল্যস্ফীতির হিসাব তার চেয়ে প্রায় ৫ শতাংশ পয়েন্ট কম। শ্বেতপত্রে বলা হয়েছে, বিবিএস মূল্যস্ফীতি ৯ থেকে ১১ শতাংশে দেখানোর যে পথ ধরে হেঁটেছে, বাস্তবে সেই মূল্যস্ফীতির হার ছিল ১৫ থেকে ১৭ শতাংশ। শ্বেতপত্র প্রণয়নে সম্পৃক্তরা বলছেন, বিবিএস মূল্যস্ফীতির হিসাব করে ৭২৪টি পণ্য ধরে। সাধারণ মানুষের হিসাবে এত পণ্য আসে না। বেশি পণ্যের হিসাবের গড় করায় অনেক সময় প্রকৃত মূল্যস্ফীতির তথ্য পাওয়া যায় না। সে কারণে আমাদের সুপারিশ ছিল নিম্ন আয় বা শ্রমজীবী মানুষের খাদ্যপণ্য হিসাব করে তাদের জন্য পৃথক তথ্য দেওয়ার। সেটি করতে পারলে বোঝা যেত নিম্নআয়ের মানুষ কত বেশি মূল্যস্ফীতির চাপে আছে।

মূল্যস্ফীতি এক দীর্ঘস্থায়ী যন্ত্রণা : বিগত সরকারের আমলে কারসাজি করে মূল্যস্ফীতি কমালেও জনগণের দুর্ভোগ যে কমানো যায়নি- সে বিষয়টি তুলে ধরা হয়েছে শ্বেতপত্রে। ‘মূল্যস্ফীতি এক দীর্ঘস্থায়ী যন্ত্রণা যা সাধারণ মানুষকে পীড়া দেয়’ শিরোনামে একটি অংশে বলা হয়েছে, খাদ্যের মূল্যবৃদ্ধি নিম্নআয়ের গোষ্ঠীকে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত করেছে এবং তাদের জীবনযাত্রার মানের ওপর তীব্র প্রভাব ফেলেছে। উচ্চ মূল্যস্ফীতির নেতিবাচক প্রভাব অর্থনীতিতে ছড়িয়ে পড়ছে। ২০১৯ থেকে ২০২৪ সালের তথ্য-উপাত্ত পর্যালোচনা করে শ্বেতপত্রে বলা হয়েছে, দীর্ঘমেয়াদে উচ্চ মূল্যস্ফীতি সমাজে দারিদ্র্য ও অসমতা বৃদ্ধির অন্যতম প্রধান নিয়ামক হয়ে উঠেছে। সেই বেসরকারি চাকরিজীবী সাইদুল আলম জানান, গত বছরের তুলনায় তার ব্যয় বৃদ্ধি পাওয়ায় এখন কম খাদ্যে মাস চালাতে বাধ্য হচ্ছেন। আগের বছর চার সদস্যের পরিবারের সবাই প্রতিদিন সকালে একটি করে ডিম খেতে পারলেও এখন একদিন পরপর খাচ্ছেন। প্রতিদিন সন্ধ্যায় দুই ছেলেকে দুধ খেতে দিলেও এখন তা বাদ দিতে হয়েছে। এমন কি ব্যয় সামাল দিতে গিয়ে একটি বেসরকারি ব্যাংকের মাসিক সঞ্চয়ি আমানতের হিসাব ভেঙে ফেলতে হয়েছে। আয়ের সঙ্গে ব্যয়ের সমন্বয় করতে গিয়ে মধ্যবিত্ত এই পরিবারটি সঞ্চয় ও পুষ্টির ঘাটতিতে পড়েছে।

বিশেষজ্ঞরা এটিকে মূল্যস্ফীতির ফাঁদ বলে উল্লেখ করছেন। সিপিডির সিনিয়র রিসার্চ ফেলো, তৌফিকুল ইসলাম খান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, মূল্যস্ফীতির সবচেয়ে বড় সমস্যা হচ্ছে- নিম্নআয় বা সীমিত আয়ের মানুষের আয় বাড়ানোর সুযোগ থাকে না। এর ফলে বিভিন্ন ধরনের অভিঘাত পড়ে। ব্যয়ের তুলনায় আয় না বাড়ার কারণে ব্যক্তি সঞ্চয় ভেঙে ফেলা; শিক্ষা, স্বাস্থ্য খাতে বিনিয়োগ বা খরচ হ্রাস করা এবং খাদ্য কাটছাঁট করে ব্যয় সমন্বয় তারই প্রভাব। সিপিডির এই গবেষক বলেন, স্বল্পমেয়াদে মূল্যস্ফীতির প্রভাব মোকাবিলা করা যায় কিন্তু যখন উচ্চ মূল্যস্ফীতি মাসের পর মাস চলতেই থাকে তখনই এটি ফাঁদে পরিণত হয়। এই ফাঁদে পড়ে নিম্নআয়ের মানুষ দরিদ্র এবং দরিদ্র মানুষ হয়ে পড়ছেন হতদরিদ্র।


বিডি প্রতিদিন/নাজমুল

এই বিভাগের আরও খবর
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালো চলবে : গভর্নর
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালো চলবে : গভর্নর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
বসুন্ধরা সিটি শপিং মলে ‘টগি টয়েস’ আউটলেট উদ্বোধন
বসুন্ধরা সিটি শপিং মলে ‘টগি টয়েস’ আউটলেট উদ্বোধন
যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ
সবজির স্বস্তি পেঁয়াজে ম্লান
সবজির স্বস্তি পেঁয়াজে ম্লান
আর্থিক খাতে জলবায়ু ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় নির্দেশিকা জারি
আর্থিক খাতে জলবায়ু ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় নির্দেশিকা জারি
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
জাতিসংঘের প্রতিনিধিদল ঢাকায় আসছে
জাতিসংঘের প্রতিনিধিদল ঢাকায় আসছে
আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর
সর্বশেষ খবর
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা

এই মাত্র | নগর জীবন

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ

৪ মিনিট আগে | পরবাস

শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা
শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে মদসহ আটক ২
বান্দরবানে মদসহ আটক ২

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান
নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান

১৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

৩৭ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে সিরিজ হারল দক্ষিণ আফ্রিকা
৩৭ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে সিরিজ হারল দক্ষিণ আফ্রিকা

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ জিয়া বাংলাদেশের ইতিহাসে এক ক্ষণজন্মা রাষ্ট্রনায়ক: ডা. পাভেল
শহীদ জিয়া বাংলাদেশের ইতিহাসে এক ক্ষণজন্মা রাষ্ট্রনায়ক: ডা. পাভেল

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওয়ার্ল্ড আর্চারি এশিয়ার সভাপতি হলেন বাংলাদেশের চপল
ওয়ার্ল্ড আর্চারি এশিয়ার সভাপতি হলেন বাংলাদেশের চপল

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গড়তে এখনই ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার সময় : নবীউল্লাহ নবী
তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গড়তে এখনই ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার সময় : নবীউল্লাহ নবী

২৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সমালোচনার মাঝেই শেষ হলো গামিনির বাংলাদেশ অধ্যায়
সমালোচনার মাঝেই শেষ হলো গামিনির বাংলাদেশ অধ্যায়

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অতিরিক্ত গাছপালা নয়, সীমিত সবুজ পরিবেশেই বেশি শান্তি : গবেষণা
অতিরিক্ত গাছপালা নয়, সীমিত সবুজ পরিবেশেই বেশি শান্তি : গবেষণা

৩৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

৪০ মিনিট আগে | শোবিজ

ত্বকী হত্যায় জড়িত শামীম-অয়ন-আজমেরী-নিজাম: রফিউর রাব্বী
ত্বকী হত্যায় জড়িত শামীম-অয়ন-আজমেরী-নিজাম: রফিউর রাব্বী

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল
গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল

৪৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়া আরডিএ’র নিয়োগ জালিয়াতি, জড়িতদের তথ্য পেয়েছে পুলিশ
বগুড়া আরডিএ’র নিয়োগ জালিয়াতি, জড়িতদের তথ্য পেয়েছে পুলিশ

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিরকুট লিখে রেখে যাওয়া সেই নবজাতককে নিতে ২০০ আবেদন
চিরকুট লিখে রেখে যাওয়া সেই নবজাতককে নিতে ২০০ আবেদন

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এখন দেশে জনগণের নির্বাচিত সরকার জরুরি: মিলন
এখন দেশে জনগণের নির্বাচিত সরকার জরুরি: মিলন

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের ডিটেনশন সেন্টার থেকে মুক্তি পেলেন মাসুমা খান
যুক্তরাষ্ট্রের ডিটেনশন সেন্টার থেকে মুক্তি পেলেন মাসুমা খান

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বরিশালে হাঁটু না কেটে লিগামেন্ট ইনজুরির চিকিৎসা
বরিশালে হাঁটু না কেটে লিগামেন্ট ইনজুরির চিকিৎসা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভাঙ্গা থানা ভাঙচুর মামলায় একজন গ্রেফতার
ভাঙ্গা থানা ভাঙচুর মামলায় একজন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ৭ নেতাকর্মী আটক
নেত্রকোনায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ৭ নেতাকর্মী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংস্কৃতি মানুষকে সভ্য করে : কাদের গনি চৌধুরী
সংস্কৃতি মানুষকে সভ্য করে : কাদের গনি চৌধুরী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকাতে জয়ের ১৩টি বাংলো রয়েছে : জামাল
আমেরিকাতে জয়ের ১৩টি বাংলো রয়েছে : জামাল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাবির এফইটি সোসাইটির সভাপতি ফাহিম, সম্পাদক অভি
শাবির এফইটি সোসাইটির সভাপতি ফাহিম, সম্পাদক অভি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচের টিকিটের মূল্য প্রকাশ, কাটবেন যেভাবে
বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচের টিকিটের মূল্য প্রকাশ, কাটবেন যেভাবে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে ১৯ জেলে আটক
সেন্টমার্টিনে ১৯ জেলে আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোবাইল আসক্তি বদলে দেবে দেহের গঠন
মোবাইল আসক্তি বদলে দেবে দেহের গঠন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘স্বাধীনতা রক্ষায় বিএনপিকে বিজয়ী করা ছাড়া বিকল্প নেই’
‘স্বাধীনতা রক্ষায় বিএনপিকে বিজয়ী করা ছাড়া বিকল্প নেই’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

২২ ঘণ্টা আগে | টক শো

আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন

১৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা

শনিবারের সকাল

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক
ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি
দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

কালের সাক্ষী তমাল গাছটি
কালের সাক্ষী তমাল গাছটি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা
বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম