শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১১ অক্টোবর, ২০২৪ আপডেট:

বন্যার ভয়াবহতা

বাতকুঁচি এখন বিধ্বস্ত গ্রাম

রুকনুজ্জামান অঞ্জন, নালিতাবাড়ী থেকে
বাতকুঁচি এখন বিধ্বস্ত গ্রাম

হাসিনা বানু। তিন ছেলে ঢাকায় ঠিকা কাজ করে। তারা ঢাকাতেই থাকে। বৃদ্ধা হাসিনা নিজের ভিটে-বাড়ি আঁকড়ে পড়েছিলেন। সঙ্গে ছিল এক ছেলে বউ। গত শুক্রবার নালিতাবাড়ীতে যে ভয়াবহ পাহাড়ি ঢল তান্ডব চালিয়ে গেছে- তাতে অন্য অনেকের মতো কপাল পুড়েছে এই বৃদ্ধারও। বসবাসের চৌচালা ঘর ভেসে গেছে পানির তোড়ে। দেয়ালের মাটি বানের পানিতে সরে যাওয়ার পর এখন শুধু টিনের চালাটা পড়ে আছে। সেই চালার সামনে বসে কথা হয় হাসিনা বানুর সঙ্গে। আটভাইপাড়া। নালিতাবাড়ী উপজেলার পোড়াগাঁও ইউনিয়নের বাতকুঁচি গ্রামের একটি ছোট্ট পাড়া। উত্তরে মেঘালয় পাহাড় থেকে ‘চেল্লাখালী’ নদী সাপের মতো এঁকেবেঁকে এসে সমতলে বয়ে গেছে। পাহাড় থেকে এই সমতলে নেমে আসার পথেই বাতকুঁচি গ্রামের আটভাইপাড়া। গত শুক্রবারের চেল্লাখালী নদীর ঢল এই পাড়ার বেশির ভাগ বাড়িঘর মাটিতে মিশিয়ে দিয়ে গেছে। বারোমারি মিশনের পাকা রাস্তা থেকে পলাশীকুড়া উচ্চবিদ্যালয়ের পাশ দিয়ে কিছুটা এগোতেই চোখে পড়ল ধ্বংসযজ্ঞ। হাতের ডান পাশে বয়ে যাওয়া ‘চেল্লাখালী’ নদী এখন অনেক শান্ত। এক সপ্তাহ আগে সে-ই পাহাড় থেকে ধেয়ে আসা বানের পানিতে এক শক্তিশালী দানব হয়ে উঠেছিল। ভাসিয়ে নিয়ে গেছিল দুই পাশের গ্রাম- তা এখন আর বোঝার জো নেই। বোঝা যায় কিছুটা এগিয়ে মাটির রাস্তা ও তার পাশের ঘরবাড়ি দেখে। পানির স্রোত এত তীব্র ছিল যে, কাঁচা রাস্তার কোথাও কোথাও পনেরো থেকে বিশ হাত অবধি গর্ত হয়ে গেছে। ভয়াল স্রোতের সামনে যে বাড়িঘর ছিল- তার সবকিছু ভেঙেচুড়ে তছনছ করে দিয়ে গেছে।

বানের পানি নেমে গেছে। অনেক জায়গায় জেগে উঠেছে ধানখেত। নতুন করে শুরু হয়েছে গ্রামীণ মানুষের কর্মযজ্ঞ। কিন্তু এই আটভাইপাড়ার সবকিছু এখনো থেমে আছে। প্রায় এক সপ্তাহ পেরোলেও নালিতাবাড়ীর সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত এই এলাকায়-  না এখনো সরকারের কোনো সহায়তা পৌঁছেছে, না কোনো সরকারি প্রতিনিধি ওই এলাকা সরেজমিন পরিদর্শন করেছেন। এ বিষয়ে শেরপুর জেলা প্রশাসক তরফদার মাহমুদুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানান, আমরা চেষ্টা করেছি আমাদের জেলা ও উপজেলা প্রশাসনের মাধ্যমে সব জায়গায় সহায়তা পৌঁছানোর জন্য। আমাদের সক্ষমতা যতটা আছে, সব জায়গায় চেষ্টা করেছি। যেখানে সম্ভব হয়নি, কিংবা যেখানে আমরা নিজেরা যেতে পারিনি, সেখানে আমাদের সেনাবাহিনী সহায়তা দিয়েছে। কোথাও যখন আমরা অভিযোগ পেয়েছি- কেউ খাবার পায়নি বা উদ্ধার করা দরকার, সেখানে ছুটে গিয়েছি। আটপাড়ার দুর্গতদের সহায়তা প্রসঙ্গে জেলা প্রশাসক জানান, আমি আপনার কাছ থেকে জানলাম। ইউএনও সাহেবকে বলছি, এক্ষুনি খবর নেওয়ার জন্য। গ্রামের প্রথম যে ভাঙা বাড়িটি চোখে পড়ল সেটি সাজেদুলের বাড়ি। পেশায় দিনমজুর। ক্লাস এইটে পড়া এক মেয়ে নিয়ে তিন সদস্যের সংসার। খেয়েপরে মোটামুটি চলছিল তাদের। ভাঙা ঘরের সামনে দাঁড়িয়ে এক সপ্তাহ আগের পাহাড়ি ঢলের কথা স্মরণ করে জানান, ‘আঙ্গর উপরে কিয়ামত নামছিল। বিষ্যুদবার থাইক্যাই হারারাইত বিষ্টি অইছে। পরদিন শুক্কুরবার সহালেও বিরাট বিষ্টি। পাহাইড়া পানিতে ‘চেল্লাখালী গাঙ’ উপচাইয়া পড়তাছে। আমরা বালুর বস্তা দিয়া পানি আটাকাইতে চাইতাছিলাম। এইসমু (এ সময়) সহাল ৮টার দিহে (দিকে) দেহি বিরাট এক পানির ঢেউ। সুনামীর লাহান আৎকা ঘরবাড়ি ভাসাইয়া লইয়া গেল গা। টেহাপইসা, ধানচাইল, বইটই কিছুই রাখবার পাই নাই’। ৪০ বছরের সাজেদুল জানান, তার জীবনেও এই এলাকায় এরকম বন্যা দেখেননি। সাজেদুলের পরের বাড়িটি মান্নানের, তারপর বাসেত, তারপর হাফিজুর, নুরুন্নাহার, আবদুর রহমান, রাজ্জাক, সাফিজুর- এভাবে একের পর এক পরিবার, যাদের বাড়ির বেশির ভাগ ঘর পাহাড়ি ঢলে ভেঙে গেছে। এলাকাবাসী জানান, পরিস্থিতি এমন হয়েছিল যে তারা ঘরের জিনিসপত্র সরিয়ে নেওয়ার কোনো সুযোগই পাননি। আচমকা বানের পানি ঘরের ভিতর ঢুকে পড়ায় তারা আগে জীবন বাঁচানোর দিকে জোর দিয়েছেন। ভাঙা ঘরের সামনে দাঁড়িয়ে মান্নান জানান, বন্যার সময় এক-দুই দিন স্থানীয় ও দেশের বিভিন্ন এলাকার স্বেচ্ছাসেবী কিছু সংগঠন শুকনো খাবার দিয়ে গেছে। পানি নেমে যাওয়ার পর আর কেউ খবর রাখেনি। গত প্রায় এক সপ্তাহ ধরে তারা শুকনো খাবার খেয়েই বেঁচে আছেন। ঘর নাই, চাল নাই, চুলা নাই, হাড়িতেও জ¦লে না আগুন...। আটভাইপাড়ার শেষ যে ভাঙা বাড়িটা তার সামনে মলিন মুখে বসে ছিলেন এক বৃদ্ধা। তিনিই হাসিনা বানু। বয়স জানতে চাইল আঙুলের কড়া গুনে বললেন, চারকুড়ি পাঁচ- মানে পঁচাশি বছর। নিজের অসহায়ত্ব তুলে ধরে জানান, স্বামী হারানোর পর এক ছেলে বউকে নিয়ে কোনো মতে স্বামীর ভিটেবাড়ি আগলে ধরে জীবন পার করছিলেন। গত শুক্রবার পাহাড়ি ঢল সেই জীবন তছনছ করে দিয়ে গেছে। হাসিনা বানুর ভাষায়, ‘এই বাড়ি ওই বাড়ি কোনোরহম রাইতটা কাডাই। বেইন্নাবালাত্তে হাইঞ্জা পন্ত (সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত) ভাঙা ঘরের সামনেই বইয়া থাহি। কেউ আঙ্গর খোঁজ নেয় না। ঘরডা ভাইঙ্গা অহন আরও মইরা গেছি...।’

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রান্সকমের শেয়ার হস্তান্তরে ভুয়া স্ট্যাম্প
ট্রান্সকমের শেয়ার হস্তান্তরে ভুয়া স্ট্যাম্প
বাংলাদেশবিরোধী বিক্ষোভ চেন্নাইয়ে গ্রেপ্তার ৫০০
বাংলাদেশবিরোধী বিক্ষোভ চেন্নাইয়ে গ্রেপ্তার ৫০০
শেখ হাসিনার বিদ্বেষমূলক বক্তব্য প্রচার নয়
শেখ হাসিনার বিদ্বেষমূলক বক্তব্য প্রচার নয়
কক্সবাজার ঘুরলেন পিটার হাস
কক্সবাজার ঘুরলেন পিটার হাস
যুদ্ধ চাপিয়ে দেওয়ার ষড়যন্ত্রে ভারত
যুদ্ধ চাপিয়ে দেওয়ার ষড়যন্ত্রে ভারত
ভারতে আশ্রিতদের ফিরিয়ে আনতে হবে
ভারতে আশ্রিতদের ফিরিয়ে আনতে হবে
দেশের ক্রান্তিলগ্নে অগ্রণী ভূমিকায় বিএনসিসি
দেশের ক্রান্তিলগ্নে অগ্রণী ভূমিকায় বিএনসিসি
মামলায় আমান ও মামুন খালাস
মামলায় আমান ও মামুন খালাস
নিউজিল্যান্ডে হচ্ছে নতুন হাইকমিশন
নিউজিল্যান্ডে হচ্ছে নতুন হাইকমিশন
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে অলির সাক্ষাৎ না হওয়া দুঃখজনক
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে অলির সাক্ষাৎ না হওয়া দুঃখজনক
ঐক্য করতে গিয়ে বাকশাল বানালে কাজ হবে না
ঐক্য করতে গিয়ে বাকশাল বানালে কাজ হবে না
সাম্প্রদায়িক বিভেদ প্রতিহত করতে হবে
সাম্প্রদায়িক বিভেদ প্রতিহত করতে হবে
সর্বশেষ খবর
ফ্যাসিবাদের চক্রান্ত এখনও থেমে নেই : টুকু
ফ্যাসিবাদের চক্রান্ত এখনও থেমে নেই : টুকু

এই মাত্র | রাজনীতি

যে কারণে বিলুপ্তির পথে ‘ঘাসফড়িং’
যে কারণে বিলুপ্তির পথে ‘ঘাসফড়িং’

৬ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বরিশালে ড্রোন ও মদসহ আটক ২
বরিশালে ড্রোন ও মদসহ আটক ২

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গ্রেপ্তারের ভয় মডেলের কাছ থেকে হাতিয়ে নিলো লাখ টাকা!
গ্রেপ্তারের ভয় মডেলের কাছ থেকে হাতিয়ে নিলো লাখ টাকা!

১৪ মিনিট আগে | শোবিজ

জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠার পাশাপাশি মানসিক বিকাশে বিএনপি বদ্ধপরিকর : প্রিন্স
জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠার পাশাপাশি মানসিক বিকাশে বিএনপি বদ্ধপরিকর : প্রিন্স

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ছিন্নমূল শিশুদের মাঝে শুভসংঘের উদ্যোগে শীতে ত্বক সুরক্ষা সামগ্রী বিতরণ
ছিন্নমূল শিশুদের মাঝে শুভসংঘের উদ্যোগে শীতে ত্বক সুরক্ষা সামগ্রী বিতরণ

১৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

কুড়িগ্রাম হানাদারমুক্ত দিবস পালিত
কুড়িগ্রাম হানাদারমুক্ত দিবস পালিত

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী ফ্যাসিজম রুখে দিতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে : দুলু
আওয়ামী ফ্যাসিজম রুখে দিতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে : দুলু

২৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘সাংবাদিকদের সন্তানদের শিক্ষাবৃত্তি চালুর পরিকল্পনা রয়েছে’
‘সাংবাদিকদের সন্তানদের শিক্ষাবৃত্তি চালুর পরিকল্পনা রয়েছে’

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে আটক ৭
সিরাজগঞ্জে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে আটক ৭

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্যুরিজম মানে বড় বড় বিল্ডিং নির্মাণ নয় : উপদেষ্টা হাসান আরিফ
ট্যুরিজম মানে বড় বড় বিল্ডিং নির্মাণ নয় : উপদেষ্টা হাসান আরিফ

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

আধুনিক চিকিৎসায় ‘মিনিমালি ইনভেসিভ স্পাইন সার্জারি’তে নতুন দিগন্ত উন্মোচন
আধুনিক চিকিৎসায় ‘মিনিমালি ইনভেসিভ স্পাইন সার্জারি’তে নতুন দিগন্ত উন্মোচন

৪৯ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

বগুড়ায় শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সম্মেলন
বগুড়ায় শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সম্মেলন

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৩ মৃত্যু, হাসপাতালে ১৮৬
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৩ মৃত্যু, হাসপাতালে ১৮৬

১ ঘন্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

নওগাঁয় যুবদল নেতা মজিদ হত্যায় জড়িতদের গ্রেফতার দাবি
নওগাঁয় যুবদল নেতা মজিদ হত্যায় জড়িতদের গ্রেফতার দাবি

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

হরিয়ানায় কৃষকদের সাথে পুলিশের সংঘর্ষ: আহত অনেকে, ইন্টারনেট বন্ধ
হরিয়ানায় কৃষকদের সাথে পুলিশের সংঘর্ষ: আহত অনেকে, ইন্টারনেট বন্ধ

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশবাসী ঐক্যবদ্ধভাবে স্বাধীনতাবিরোধী ষড়যন্ত্র রুখে দিবে : আহমদ আবদুল কাদের
দেশবাসী ঐক্যবদ্ধভাবে স্বাধীনতাবিরোধী ষড়যন্ত্র রুখে দিবে : আহমদ আবদুল কাদের

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

চরফ্যাশনে শুভসংঘের উদ্যোগে অসহায় পরিবারকে সহায়তা
চরফ্যাশনে শুভসংঘের উদ্যোগে অসহায় পরিবারকে সহায়তা

১ ঘন্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

শিগগিরই চালু হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান সরাসরি ফ্লাইট
শিগগিরই চালু হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান সরাসরি ফ্লাইট

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে বসুন্ধরা শুভ সংঘের পিঠা উৎসব
নারায়ণগঞ্জে বসুন্ধরা শুভ সংঘের পিঠা উৎসব

১ ঘন্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ছেলের মারধরে বাড়ি ছাড়া অসহায় বাবা-মা
ছেলের মারধরে বাড়ি ছাড়া অসহায় বাবা-মা

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেপ্তার অভিনেতা সিদ্দিকি
ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেপ্তার অভিনেতা সিদ্দিকি

১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

প্রাচীন মানুষের নতুন প্রজাতি আবিষ্কারের দাবি
প্রাচীন মানুষের নতুন প্রজাতি আবিষ্কারের দাবি

১ ঘন্টা আগে | বিজ্ঞান

ওসমানী বিমানবন্দরে ফের স্বর্ণ জব্দ
ওসমানী বিমানবন্দরে ফের স্বর্ণ জব্দ

১ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় শিক্ষার্থী-অভিভাবক ও সুধী সমাবেশ
বগুড়ায় শিক্ষার্থী-অভিভাবক ও সুধী সমাবেশ

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বয়ফ্রেন্ডকেই বিয়ে করলেন অভিনেত্রী পায়েল
বয়ফ্রেন্ডকেই বিয়ে করলেন অভিনেত্রী পায়েল

১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

অন্তর্বর্তী সরকার ব্যর্থ হলে বড় বিদ্রোহ হবে : জ্বালানি উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার ব্যর্থ হলে বড় বিদ্রোহ হবে : জ্বালানি উপদেষ্টা

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সবচেয়ে সুন্দর বিমানবন্দর কোন দেশে?
সবচেয়ে সুন্দর বিমানবন্দর কোন দেশে?

১ ঘন্টা আগে | পর্যটন

অটোরিকশার পেছনে মোটরসাইকেলের ধাক্কা, প্রাণ গেল কলেজছাত্রের
অটোরিকশার পেছনে মোটরসাইকেলের ধাক্কা, প্রাণ গেল কলেজছাত্রের

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
তারেক রহমানকে ‘ভিলেন’ বানানোর নীলনকশা!
তারেক রহমানকে ‘ভিলেন’ বানানোর নীলনকশা!

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ট্রান্সকমের দলিল জালিয়াতি
ট্রান্সকমের দলিল জালিয়াতি

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের ঊর্ধ্বতন পর্যায়ে বড় রদবদল
পুলিশের ঊর্ধ্বতন পর্যায়ে বড় রদবদল

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘সিরিয়া যুদ্ধ থেকে দূরে থাকুন’
‘সিরিয়া যুদ্ধ থেকে দূরে থাকুন’

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার সেই ‘৪০০ কোটির পিয়ন’ কি নিউইয়র্কে?
শেখ হাসিনার সেই ‘৪০০ কোটির পিয়ন’ কি নিউইয়র্কে?

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ব্যাঙের বিষে প্রাণ গেল অভিনেত্রীর
ব্যাঙের বিষে প্রাণ গেল অভিনেত্রীর

২১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

‘একজন খুনিকে আতিথ্য করা মানুষের অনুভূতিতে আঘাতের শামিল’
‘একজন খুনিকে আতিথ্য করা মানুষের অনুভূতিতে আঘাতের শামিল’

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লাকে বিভাগ ঘোষণা করুন : জামায়াত আমির
কুমিল্লাকে বিভাগ ঘোষণা করুন : জামায়াত আমির

৫ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‘ক্ষমতাসীন দল পরিবর্তন হলেও যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রনীতি একই থাকে’
‘ক্ষমতাসীন দল পরিবর্তন হলেও যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রনীতি একই থাকে’

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ কোরিয়ায় রাজনৈতিক সংকট, উত্তেজনা: নেপথ্যে পিঁয়াজ আর দামি হাতব্যাগ!
দক্ষিণ কোরিয়ায় রাজনৈতিক সংকট, উত্তেজনা: নেপথ্যে পিঁয়াজ আর দামি হাতব্যাগ!

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ চলতে পারবে না: চরমোনাই পীর
শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ চলতে পারবে না: চরমোনাই পীর

৪ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ফ্যাসিস্টদের গণহত্যার স্বীকৃতি ভারতকে দিতে হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ
ফ্যাসিস্টদের গণহত্যার স্বীকৃতি ভারতকে দিতে হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকার ১৩ প্রতিষ্ঠানের ওপর চীনের পাল্টা নিষেধাজ্ঞা
আমেরিকার ১৩ প্রতিষ্ঠানের ওপর চীনের পাল্টা নিষেধাজ্ঞা

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ ব্যাংকের এলসি খোলার শর্ত শিথিল
৬ ব্যাংকের এলসি খোলার শর্ত শিথিল

২১ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

কারিগরি-মাদ্রাসা বিভাগের সচিব হলেন কবিরুল ইসলাম
কারিগরি-মাদ্রাসা বিভাগের সচিব হলেন কবিরুল ইসলাম

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

নিজ বাড়িতে সাজাভোগের আবেদন মালয়েশিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর
নিজ বাড়িতে সাজাভোগের আবেদন মালয়েশিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি কৃষিঋণ ৩৭ হাজার ১৫৩ কোটি টাকা, কর্মকর্তারা ঘুষ নেন ২৫০০ কোটি!
সরকারি কৃষিঋণ ৩৭ হাজার ১৫৩ কোটি টাকা, কর্মকর্তারা ঘুষ নেন ২৫০০ কোটি!

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

তৃতীয় পারমাণবিক যুগের দ্বারপ্রান্তে রয়েছে বিশ্ব: ব্রিটিশ অ্যাডমিরাল
তৃতীয় পারমাণবিক যুগের দ্বারপ্রান্তে রয়েছে বিশ্ব: ব্রিটিশ অ্যাডমিরাল

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কীভাবে বুঝবেন শিশুর প্রস্রাবে ইনফেকশন
কীভাবে বুঝবেন শিশুর প্রস্রাবে ইনফেকশন

৪ ঘন্টা আগে | হেলথ কর্নার

বিদ্রোহীদের দখলে সিরিয়ার হামা শহর
বিদ্রোহীদের দখলে সিরিয়ার হামা শহর

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের একাধিক স্থানে মোবাইল ইন্টারনেট বন্ধ, নেপথ্যে যে কারণ
ভারতের একাধিক স্থানে মোবাইল ইন্টারনেট বন্ধ, নেপথ্যে যে কারণ

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে উড়িয়ে এশিয়া কাপের ফাইনালে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে উড়িয়ে এশিয়া কাপের ফাইনালে বাংলাদেশ

২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশ প্রশাসন সংস্কার বিষয়ক প্রস্তাব জমা দিয়েছে বিএনপি
পুলিশ প্রশাসন সংস্কার বিষয়ক প্রস্তাব জমা দিয়েছে বিএনপি

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

রাখাইনে বিস্ফোরণে কাঁপছে টেকনাফ সীমান্ত, আতঙ্কে এলাকাবাসী
রাখাইনে বিস্ফোরণে কাঁপছে টেকনাফ সীমান্ত, আতঙ্কে এলাকাবাসী

১৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

কঠিন সমীকরণ মিলিয়ে গ্লোবাল লিগের ফাইনালে বাংলাদেশের রংপুর
কঠিন সমীকরণ মিলিয়ে গ্লোবাল লিগের ফাইনালে বাংলাদেশের রংপুর

৯ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরাজিত শক্তির পুনরুত্থান ঠেকাতে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান তারেক রহমানের
পরাজিত শক্তির পুনরুত্থান ঠেকাতে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান তারেক রহমানের

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

গতিতে দিশেহারা পাকিস্তান, ফাইনালে উঠতে ১১৭ দরকার বাংলাদেশর
গতিতে দিশেহারা পাকিস্তান, ফাইনালে উঠতে ১১৭ দরকার বাংলাদেশর

৩ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে ফেরাতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ‘ভূমিকার সময় আসেনি’: মুখপাত্র
শেখ হাসিনাকে ফেরাতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ‘ভূমিকার সময় আসেনি’: মুখপাত্র

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শাহরুখের সমর্থন বা সাহায্যের প্রয়োজন নেই: অভিজিৎ
শাহরুখের সমর্থন বা সাহায্যের প্রয়োজন নেই: অভিজিৎ

৭ ঘন্টা আগে | শোবিজ

অভ্যুত্থানে যেসব পুলিশ অন্যায় করেনি তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নয় : আইজিপি
অভ্যুত্থানে যেসব পুলিশ অন্যায় করেনি তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নয় : আইজিপি

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পণ্য আমদানিতে তৃতীয় দেশে নজর
পণ্য আমদানিতে তৃতীয় দেশে নজর

পেছনের পৃষ্ঠা

বঙ্গভবনের ঘটনা নিয়ে গণসংহতির বিবৃতি
বঙ্গভবনের ঘটনা নিয়ে গণসংহতির বিবৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বেনজীরের আশীর্বাদে হাজার কোটি টাকার মালিক জসিম
বেনজীরের আশীর্বাদে হাজার কোটি টাকার মালিক জসিম

প্রথম পৃষ্ঠা

কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দরের বাইরে যাচ্ছে কনটেইনার ডেলিভারি ব্যবস্থা
চট্টগ্রাম বন্দরের বাইরে যাচ্ছে কনটেইনার ডেলিভারি ব্যবস্থা

নগর জীবন

ক্রাইম করিডর বাংলাদেশ
ক্রাইম করিডর বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

কক্সবাজার ঘুরলেন পিটার হাস
কক্সবাজার ঘুরলেন পিটার হাস

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ক্যারিয়ারে প্রথম পারিশ্রমিক
ক্যারিয়ারে প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

ঐক্যবদ্ধ থাকার অঙ্গীকার
ঐক্যবদ্ধ থাকার অঙ্গীকার

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন ককাসের চেয়ার হলেন সেই কংগ্রেসওম্যান মেং
মার্কিন ককাসের চেয়ার হলেন সেই কংগ্রেসওম্যান মেং

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে অলির সাক্ষাৎ না হওয়া দুঃখজনক
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে অলির সাক্ষাৎ না হওয়া দুঃখজনক

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশবিরোধী বিক্ষোভ চেন্নাইয়ে গ্রেপ্তার ৫০০
বাংলাদেশবিরোধী বিক্ষোভ চেন্নাইয়ে গ্রেপ্তার ৫০০

প্রথম পৃষ্ঠা

শিক্ষা অফিসেই একজন চড় মারলেন আরেকজনকে
শিক্ষা অফিসেই একজন চড় মারলেন আরেকজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধ চাপিয়ে দেওয়ার ষড়যন্ত্রে ভারত
যুদ্ধ চাপিয়ে দেওয়ার ষড়যন্ত্রে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

আয় কমেছে ৯০ ভাগ মানুষের
আয় কমেছে ৯০ ভাগ মানুষের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্য করতে গিয়ে বাকশাল বানালে কাজ হবে না
ঐক্য করতে গিয়ে বাকশাল বানালে কাজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমিকার খুনি যেভাবে ধরা
প্রেমিকার খুনি যেভাবে ধরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে আশ্রিতদের ফিরিয়ে আনতে হবে
ভারতে আশ্রিতদের ফিরিয়ে আনতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

জিআই স্বীকৃতি পেল শেরপুরের ছানার পায়েস
জিআই স্বীকৃতি পেল শেরপুরের ছানার পায়েস

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে লেনদেন ফের ৩০০ কোটি টাকায়
শেয়ারবাজারে লেনদেন ফের ৩০০ কোটি টাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

এফডিসিতে দুলাল মিয়ার ভাগ্য আর ফেরে না
এফডিসিতে দুলাল মিয়ার ভাগ্য আর ফেরে না

শোবিজ

শেখ হাসিনার বিদ্বেষমূলক বক্তব্য প্রচার নয়
শেখ হাসিনার বিদ্বেষমূলক বক্তব্য প্রচার নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের ক্রান্তিলগ্নে অগ্রণী ভূমিকায় বিএনসিসি
দেশের ক্রান্তিলগ্নে অগ্রণী ভূমিকায় বিএনসিসি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমেই ক্যারিয়ার শেষ
প্রেমেই ক্যারিয়ার শেষ

শোবিজ

মামলায় আমান ও মামুন খালাস
মামলায় আমান ও মামুন খালাস

প্রথম পৃষ্ঠা

খালাস, প্রকাশ আর হতাশ প্রসঙ্গ
খালাস, প্রকাশ আর হতাশ প্রসঙ্গ

সম্পাদকীয়

আসছে নতুন দল নিবন্ধনের সুযোগ
আসছে নতুন দল নিবন্ধনের সুযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় সাফল্যের ছোট পুরস্কার!
বড় সাফল্যের ছোট পুরস্কার!

মাঠে ময়দানে

নিউজিল্যান্ডে হচ্ছে নতুন হাইকমিশন
নিউজিল্যান্ডে হচ্ছে নতুন হাইকমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা