শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ০২:০৩, সোমবার, ০৯ ডিসেম্বর, ২০২৪

সিরিয়া বিদ্রোহীদের দখলে

পালালেন আরেক স্বৈরাচার

প্রতিদিন ডেস্ক
পালালেন আরেক স্বৈরাচার

বাংলাদেশে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা সরকার পতনের মতো মধ্যপ্রাচ্যের দেশ সিরিয়ায়ও গণ অভ্যুত্থান ঘটেছে এবং এতে টানা ২৪ বছর ধরে শাসন  স্বৈরশাসক বাশার আল আসাদ সরকারের পতন ঘটেছে। অভ্যুত্থানকারীরা প্রেসিডেন্ট প্রাসাদের দিকে এগিয়ে আসার আগেই একটি বিমানে করে পালিয়ে যান প্রেসিডেন্ট আসাদ। মাত্র ১২ দিনের একটানা আন্দোলন ও লড়াইয়ের ফলে গতকাল সকালে এ ঘটনার মধ্য দিয়ে আসাদ পরিবারের ৫৪ বছরের শাসনামলের অবসান ঘটেছে। অপ্রত্যাশিত এই ঘটনায় বিশ্ব আবারও হতবাক হয়েছে। আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, সিরিয়ার এই অভ্যুত্থানের নেতৃত্ব দিয়েছে ইসলামপন্থি সশস্ত্র গোষ্ঠী হায়াত তাহরির আল-শাম (এইচটিএস)। গোষ্ঠীটি নিষিদ্ধঘোষিত আল কায়দার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট এবং এদের মদদ দিয়ে আসছিল পশ্চিমা মহলসহ তুরস্ক ও পাকিস্তান। সিরিয়ার অভ্যুত্থানে মাস্টারমাইন্ড হিসেবে নেতৃত্ব দিয়েছেন কমান্ডার ও এইচটিএস প্রধান আবু মোহাম্মদ আল-জোলানি। খবরে বলা হয়, প্রেসিডেন্ট আসাদ পালিয়ে যাওয়ার পর জোলানি, দেশটিকে নতুনভাবে ‘স্বাধীন এবং মুক্ত’ বলে ঘোষণা করেন। তিনি বলেন, গণ অভ্যুত্থানে স্বৈরাচার আসাদ জমানার অবসান ঘটেছে। এদিকে অভ্যুত্থানের পর হাজার হাজার মানুষ রাস্তায় নেমে এসে উল্লাস করছেন। তারা সেনাবাহিনীর ট্যাংকের ওপর উঠেও আনন্দ-উল্লাসে মেতেছেন। একই সঙ্গে ‘কুখ্যাত কারাগার’ থেকে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত এবং অন্যান্য মেয়াদে দণ্ডপ্রাপ্ত সব বন্দিকে মুক্ত করে দেওয়া হয়েছে। জনতা গুঁড়িয়ে দিচ্ছেন প্রেসিডেন্ট আসাদের সব মূর্তি এবং স্থাপনা। সর্বশেষ খবর অনুযায়ী, আপাতত দেশ পরিচালনার জন্য বাশার আল-আসাদ সরকারের প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ ঘাজি আল-জালালির নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকারকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। অভ্যুত্থানের বিবরণে জানা গেছে, মূলত ১২ দিন আগে থেকে চূড়ান্ত অভ্যুত্থান তৎপরতা শুরু হয়। এ ক্ষেত্রে কয়েক দিনে আলেপ্পো, হোমসসহ সিরিয়ার কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ শহরের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয় এইচটিএস গোষ্ঠী। তারা ধীরে ধীরে রাজধানী দামেস্কের দিকে এগোতে থাকে। এর পর গত শনিবার রাতে দামেস্কের উপকণ্ঠে পৌঁছে যায় তারা। গতকাল সকালে তারা রাজধানী দামেস্কে ঢুকে পড়ে। এর পর তারা প্রেসিডেন্ট প্রাসাদের দিকে অগ্রসর হতে শুরু করে। এরই মধ্যে ব্যক্তিগত বিমান নিয়ে দেশ ছাড়েন প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদ। খবরে বলা হয়, অভ্যুত্থানের সময় সেনাবাহিনীর অনেকেই হয় পালিয়ে যায়, অথবা বিদ্রোহী গোষ্ঠীর সঙ্গে যুক্ত হয়। এমনকি প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ ঘাজি আল-জালালিও বিদ্রোহীদের সঙ্গে একাত্মতা ঘোষণা করেন। বিজয়ের পর বিদ্রোহী গোষ্ঠীর নেতৃত্বে থাকা হায়াত তাহরির আল-শামের (এইচটিএস) নেতা আবু মোহাম্মদ আল-জোলানি জানান, কর্তৃত্ববাদী প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদকে উৎখাত করাই ছিল তাঁদের চূড়ান্ত লক্ষ্য।

পালালেন আরেক স্বৈরাচারপ্রাপ্ত খবর অনুযায়ী, অভ্যুত্থানকারী জনতার অভিযানের সময় কোথাও তাদের তেমন কোনো প্রতিরোধের মুখোমুখি হতে হয়নি। তবে রাজধানী দামেস্কের কোনো কোনো স্থানে গোলাগুলির শব্দ শোনা গেছে। একটি খবরে বলা হয়, এইচটিএস গোষ্ঠীর সদস্যরা রাজধানীর নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার পর পরই দামেস্কের কুখ্যাত সেদনায়া কারাগারে প্রবেশ করে। তারা কারাগারের ফটক খুলে দেয়। পরে বিদ্রোহীদের পক্ষ থেকে টেলিগ্রামে বলা হয়, সেদনায়া কারাগারে অত্যাচারের অধ্যায়ের সমাপ্তি ঘোষণা করা হলো। বিদ্রোহী এক কমান্ডার হাসান আবদুল ঘানি এক্সে দেওয়া পোস্টে বলেন, কারাগার থেকে সাড়ে ৩ হাজারের বেশি বন্দিকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। এদিকে শনিবার রাত থেকেই প্রেসিডেন্ট আসাদের মূর্তি ভাঙা শুরু হয় এবং গতকালও বিভিন্ন স্থানের মূর্তি গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে।

অন্তর্বর্তী দায়িত্বে জালালি : সিরিয়ার প্রধান সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠী হায়াত তাহরির আল-শাম (এইচটিএস)-এর প্রধান আবু মোহাম্মদ আল-জোলানি ঘোষণা দিয়েছেন, দেশটির সাবেক প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ ঘাজি আল-জালালি অন্তর্বর্তী সময় পর্যন্ত রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর তত্ত্বাবধায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন। গতকাল এ  ঘোষণা দেওয়া হয়। পরে সাবেক প্রধানমন্ত্রী আল-জালালি এক ভিডিও বার্তায় জানান, তার সরকার যেকোনো জনমতভিত্তিক নেতৃত্বের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরে প্রস্তুত। তিনি বলেন, আমি এখান থেকে কোথাও যাচ্ছি না এবং যাওয়ার ইচ্ছেও নেই। শান্তিপূর্ণ উপায়ে রাষ্ট্রীয় কর্তৃপক্ষ, প্রতিষ্ঠান ও ধারাবাহিকতা নিশ্চিত করতে চাই। পাশাপাশি, দেশের সব নাগরিকের নিরাপত্তা ও সুরক্ষা নিশ্চিত করাই আমাদের লক্ষ্য। তিনি আরও বলেন, আমরা বিরোধীদের সঙ্গে হাত মেলাতে প্রস্তুত, যারা আমাদের সবার এই সিরিয়ার জন্য সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে।

এদিকে এই অভ্যুত্থানের পর ইরান, কাতার, সৌদি আরব, জর্ডান, মিসর, ইরাক, তুরস্ক এবং রাশিয়া এক যৌথ বিবৃতিতে বলেছে, সিরিয়ার বর্তমান পরিস্থিতি অত্যন্ত বিপজ্জনক অবস্থায় রয়েছে এবং এ সংকটের রাজনৈতিক সমাধানের দিকে যেতে হবে।

ইতিহাস কথন : হাফিজ আল-আসাদের মৃত্যুর পর ২০০০ সালে মাত্র ৩৪ বছর বয়সে দ্রুতই প্রেসিডেন্টের পদে আসীন হন বাশার আল-আসাদ। তবে, এজন্য দেশটির সংবিধানে প্রেসিডেন্টের সর্বনিম্ন বয়স ৪০ বছর থাকার যে বিধান ছিল তা পরিবর্তন করতে হয়। দায়িত্ব নিয়ে তিনি স্বচ্ছতা, গণতন্ত্র, উন্নয়ন, আধুনিকায়ন, জবাবদিহি ও প্রাতিষ্ঠানিক ভাবনার কথা বলেছিলেন। প্রেসিডেন্ট হওয়ার কয়েক মাস পর তিনি আসমা আল-আখরাসকে বিয়ে করেন। তাদের তিন সন্তান- হাফিজ, জেইন এবং কারিম। প্রথম দিকে তার রাজনৈতিক সংস্কার ও গণমাধ্যমের স্বাধীনতা বিষয়ক বক্তব্য অনেককে আশাবাদী করেছিল। কিন্তু ২০০১ সালে নিরাপত্তা বাহিনী ব্যাপক দমন অভিযান চালায় ও বহু সোচ্চার কণ্ঠকে আটক করে। বাশার আল-আসাদ অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে সীমিত সংস্কার করলে ব্যক্তি খাত উৎসাহী হয়ে ওঠে। তার শাসনের প্রথম দিকে উত্থান হয় তার চাচাতো ভাই রামি মাখলৌফের। তিনি সম্পদ আর ক্ষমতার সমন্বয়ে বিশাল ব্যবসায়িক সাম্রাজ্য তৈরি করেছেন। তার সময়ে অনেকগুলো সামরিক অভ্যুত্থান হলেও তা সফল হয়নি। বরং বিরোধীদের দমন ও গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রত্যাখ্যান করে তিনি কঠোর হাতে দেশ শাসন করেন।

২০১১ সাল থেকেই বাশার আল-আসাদের বিরুদ্ধে ব্যাপক বিক্ষোভ শুরু হয়। ওই সময় বিক্ষোভকারীদের দমনে কঠোর পন্থা অবলম্বন করেন বাশার। এর পর বিক্ষোভকারীরা সশস্ত্র বিদ্রোহ শুরু করেন। এতে করে দেশটিতে শুরু হয় গৃহযুদ্ধ। পরে বাশার আল-আসাদকে বাঁচাতে এগিয়ে আসে রাশিয়া, ইরান ও লেবাননের হিজবুল্লাহ। এতে বিদ্রোহীরা পিছু হটতে বাধ্য হয়। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে লেবাননের শিয়া সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহ দুর্বল হয়ে যাওয়া, ইরান তার চিরশত্রু ইসরায়েলের দিকে মনোনিবেশ ও ইউক্রেন নিয়ে রাশিয়ার ব্যস্ত থাকার সুযোগে বিদ্রোহী এইচটিএস আবারও তৎপর হয়ে ওঠে। এরই ধারাবাহিকতায় মোহাম্মদ আল-জোলানির নেতৃত্বে হায়াত তাহরির আল-শাম গত ২৭ নভেম্বর হঠাৎ করেই বাশার আল-আসাদের বিরুদ্ধে অভিযান শুরু করে। সেদিন থেকেই শুরু হয় দ্বিতীয় বড় শহর আলেপ্পো দখল অভিযান। অপ্রতিরোধ্য গতিতে এগিয়ে যান বিদ্রোহীরা। মাত্র ১২ দিনে পতন ঘটালেন আসাদ পরিবারের ৫৪ বছরের শাসনামলের। আর বাশার আল-আসাদের ২৪ বছরের ক্ষমতার। তাদের দ্রুত গতির এই অভিযান আসাদ, তার মিত্র এবং বাকি বিশ্বকে হতবাক করে দিয়েছে।

পালালেন আরেক স্বৈরাচার

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশিকে ধর্ষণ হত্যা ভারতে
বাংলাদেশিকে ধর্ষণ হত্যা ভারতে
মার্কিন কোম্পানির সঙ্গে বড় চুক্তি
মার্কিন কোম্পানির সঙ্গে বড় চুক্তি
জনগণ ইসলামপন্থিদের ঐক্য কামনা করে
জনগণ ইসলামপন্থিদের ঐক্য কামনা করে
রোড শো করে বিনিয়োগ আকর্ষণ করা যায় না
রোড শো করে বিনিয়োগ আকর্ষণ করা যায় না
বিশেষায়িত বাণিজ্যিক আদালত হবে
বিশেষায়িত বাণিজ্যিক আদালত হবে
জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীরা সম্মান ও নিরাপত্তা পাবে
জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীরা সম্মান ও নিরাপত্তা পাবে
সুইজারল্যান্ড সফর শেষে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
সুইজারল্যান্ড সফর শেষে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
বিদেশে মার্কিন সহায়তা বন্ধ
বিদেশে মার্কিন সহায়তা বন্ধ
নিয়োগেও অটোপাস!
নিয়োগেও অটোপাস!
ব্যবসায়ীরা কঠিন চ্যালেঞ্জে
ব্যবসায়ীরা কঠিন চ্যালেঞ্জে
রাষ্ট্রীয় সহায়তায় দল করলে জনগণ হতাশ হবে
রাষ্ট্রীয় সহায়তায় দল করলে জনগণ হতাশ হবে
কেন কঠোর বিএনপি
কেন কঠোর বিএনপি
সর্বশেষ খবর
গাইবান্ধায় শ্রমিক দলের পরিচিতি ও আলোচনা সভা
গাইবান্ধায় শ্রমিক দলের পরিচিতি ও আলোচনা সভা

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আকর্ষণীয় উড়ার ভঙ্গিতে অনন্য মেঠো আবাবিল
আকর্ষণীয় উড়ার ভঙ্গিতে অনন্য মেঠো আবাবিল

৩ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সুবর্ণচরে জিয়া স্মৃতি ক্রিকেট টুর্নামেন্ট সম্পন্ন
সুবর্ণচরে জিয়া স্মৃতি ক্রিকেট টুর্নামেন্ট সম্পন্ন

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবসহ ৪ দেশে নিষিদ্ধ অক্ষয়ের যে সিনেমা
সৌদি আরবসহ ৪ দেশে নিষিদ্ধ অক্ষয়ের যে সিনেমা

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

মানবপাচার রোধে পাকিস্তানের কঠোর পদক্ষেপ: বিমানবন্দরে বাড়তি নজরদারি
মানবপাচার রোধে পাকিস্তানের কঠোর পদক্ষেপ: বিমানবন্দরে বাড়তি নজরদারি

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটকে হারিয়ে প্লে অফে বরিশাল
সিলেটকে হারিয়ে প্লে অফে বরিশাল

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নিষ্পাপ মাথায় বুলেট: ইসরায়েলের বর্বরতায় নিহত শিশু লায়লা
নিষ্পাপ মাথায় বুলেট: ইসরায়েলের বর্বরতায় নিহত শিশু লায়লা

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে আগুনে তিন গরুর মৃত্যু
নোয়াখালীতে আগুনে তিন গরুর মৃত্যু

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পরোয়ানা জারির পর দুই অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বরখাস্ত, প্রজ্ঞাপন প্রকাশ
পরোয়ানা জারির পর দুই অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বরখাস্ত, প্রজ্ঞাপন প্রকাশ

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নীলফামারীতে বিশ্ব কুষ্ঠ দিবস পালিত
নীলফামারীতে বিশ্ব কুষ্ঠ দিবস পালিত

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাড়িতে ঢুকে প্রতিপক্ষের গুলি, মা-ছেলে আহত
বাড়িতে ঢুকে প্রতিপক্ষের গুলি, মা-ছেলে আহত

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পদ্মশ্রী পাচ্ছেন অরিজিৎ সিং
পদ্মশ্রী পাচ্ছেন অরিজিৎ সিং

২৩ মিনিট আগে | শোবিজ

কে এম সফিউল্লাহর জানাজায় সর্বস্তরের মানুষের ঢল
কে এম সফিউল্লাহর জানাজায় সর্বস্তরের মানুষের ঢল

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে অর্ধশতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
সোনারগাঁয়ে অর্ধশতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলা একাডেমি পুরস্কার নির্বাচন প্রক্রিয়ায় গোলমাল ছিল : উপদেষ্টা ফারুকী
বাংলা একাডেমি পুরস্কার নির্বাচন প্রক্রিয়ায় গোলমাল ছিল : উপদেষ্টা ফারুকী

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সব বেসরকারি বিদ্যালয় নিবন্ধনের আওতায় আনার কাজ চলছে: উপদেষ্টা
সব বেসরকারি বিদ্যালয় নিবন্ধনের আওতায় আনার কাজ চলছে: উপদেষ্টা

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বিশ্ববিদ্যালয়ে গুচ্ছ ভর্তি বহালে সুপারিশের সিদ্ধান্ত, ইউজিসি ছাড়লেন শিক্ষার্থীরা
বিশ্ববিদ্যালয়ে গুচ্ছ ভর্তি বহালে সুপারিশের সিদ্ধান্ত, ইউজিসি ছাড়লেন শিক্ষার্থীরা

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

নেসকোর প্রি-পেইড মিটার বন্ধের 
দাবিতে দিনাজপুরে মানববন্ধন
নেসকোর প্রি-পেইড মিটার বন্ধের  দাবিতে দিনাজপুরে মানববন্ধন

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নগরকান্দায় শিক্ষার মানোন্নয়ন বিষয়ক সভা
নগরকান্দায় শিক্ষার মানোন্নয়ন বিষয়ক সভা

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর শাহজাহানপুর থানায় নতুন ওসি
রাজধানীর শাহজাহানপুর থানায় নতুন ওসি

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইবতেদায়ি শিক্ষকদের সমাবেশে পুলিশের লাঠিপেটা, জলকামান
ইবতেদায়ি শিক্ষকদের সমাবেশে পুলিশের লাঠিপেটা, জলকামান

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজশাহীতে বিএনপি নেতাকে বহিষ্কার, সাবেক ছাত্রদল নেতাকে শোকজ
রাজশাহীতে বিএনপি নেতাকে বহিষ্কার, সাবেক ছাত্রদল নেতাকে শোকজ

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে অনুর্ধ্ব-১৭ বালক-বালিকাদের জাতীয় গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট
দিনাজপুরে অনুর্ধ্ব-১৭ বালক-বালিকাদের জাতীয় গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গী-জয়দেবপুর রুটে বেঁকে গেছে লাইন, রক্ষা পেল ১২০০ যাত্রী
টঙ্গী-জয়দেবপুর রুটে বেঁকে গেছে লাইন, রক্ষা পেল ১২০০ যাত্রী

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

পদ্মশ্রীতে সোনালি অক্ষরে নাম লেখালেন অশ্বিন
পদ্মশ্রীতে সোনালি অক্ষরে নাম লেখালেন অশ্বিন

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

৪৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রায় কাঁপছে উত্তরের জেলা নওগাঁ
দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রায় কাঁপছে উত্তরের জেলা নওগাঁ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিশ্ব কুষ্ঠ দিবস পালিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিশ্ব কুষ্ঠ দিবস পালিত

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিচ্ছিন্ন পরিবারে বেড়ে ওঠা শিশুদের স্ট্রোক ঝুঁকি বেশি : গবেষণা
বিচ্ছিন্ন পরিবারে বেড়ে ওঠা শিশুদের স্ট্রোক ঝুঁকি বেশি : গবেষণা

৫০ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

তিন দিনের মধ্যে বাংলা একাডেমি পুরস্কারপ্রাপ্তদের নতুন তালিকা : মহাপরিচালক
তিন দিনের মধ্যে বাংলা একাডেমি পুরস্কারপ্রাপ্তদের নতুন তালিকা : মহাপরিচালক

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সৌদি আরবের এক সিদ্ধান্তেই বন্ধ হতে পারে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ : ট্রাম্প
সৌদি আরবের এক সিদ্ধান্তেই বন্ধ হতে পারে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ : ট্রাম্প

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরীমণির বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
পরীমণির বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

৪ ঘন্টা আগে | শোবিজ

আদানি সবসময় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধের হুমকি দেয় : জ্বালানি উপদেষ্টা
আদানি সবসময় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধের হুমকি দেয় : জ্বালানি উপদেষ্টা

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের অনুরোধেও সামরিক বিমান নামতে দেয়নি মেক্সিকো
ট্রাম্পের অনুরোধেও সামরিক বিমান নামতে দেয়নি মেক্সিকো

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সেনাপ্রধান কে এম সফিউল্লাহ আর নেই
সাবেক সেনাপ্রধান কে এম সফিউল্লাহ আর নেই

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাজ্যের এমপি পদ থেকেও টিউলিপের পদত্যাগ দাবি, পিটিশন দাখিল
যুক্তরাজ্যের এমপি পদ থেকেও টিউলিপের পদত্যাগ দাবি, পিটিশন দাখিল

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মেয়ের উদ্যোগে ফের বিয়ের পিঁড়িতে টালিউড অভিনেত্রী
মেয়ের উদ্যোগে ফের বিয়ের পিঁড়িতে টালিউড অভিনেত্রী

২৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

‘ফুলকুমারী’ বইয়ের প্রকাশনা অনুষ্ঠানে কাঁদলেন পিনাকী ভট্টাচার্য
‘ফুলকুমারী’ বইয়ের প্রকাশনা অনুষ্ঠানে কাঁদলেন পিনাকী ভট্টাচার্য

১৫ ঘন্টা আগে | পরবাস

‘যুদ্ধের ডাক’ দিয়ে আওয়ামী লীগের দু’পক্ষের সংঘর্ষ, নিহত ২
‘যুদ্ধের ডাক’ দিয়ে আওয়ামী লীগের দু’পক্ষের সংঘর্ষ, নিহত ২

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

তরমুজের রহস্য: মিয়ানমারের সেনাবাহিনীকে ভেতর থেকে যেভাবে ভাঙা হচ্ছে
তরমুজের রহস্য: মিয়ানমারের সেনাবাহিনীকে ভেতর থেকে যেভাবে ভাঙা হচ্ছে

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দশম শ্রেণির ছাত্রীকে ছাদ থেকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দিল বানর, মৃত্যু
দশম শ্রেণির ছাত্রীকে ছাদ থেকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দিল বানর, মৃত্যু

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বারাক ওবামার সঙ্গে জেনিফার অ্যানিস্টনের প্রেমের গুঞ্জন
বারাক ওবামার সঙ্গে জেনিফার অ্যানিস্টনের প্রেমের গুঞ্জন

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি শিক্ষার্থীর মর্মান্তিক মৃত্যু, মেস থেকে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
জবি শিক্ষার্থীর মর্মান্তিক মৃত্যু, মেস থেকে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৫ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘আওয়ামী লীগ সুযোগ পেলে কাউকে ছাড়বে না’
‘আওয়ামী লীগ সুযোগ পেলে কাউকে ছাড়বে না’

২১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ফের জামিন পেলেন সেই ম্যাজিস্ট্রেট ঊর্মি
ফের জামিন পেলেন সেই ম্যাজিস্ট্রেট ঊর্মি

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অনেক শহীদকে রাতের অন্ধকারে দাফন করে আওয়ামী লীগ : নাহিদ ইসলাম
অনেক শহীদকে রাতের অন্ধকারে দাফন করে আওয়ামী লীগ : নাহিদ ইসলাম

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘বিএনপির সাথে ছাত্রনেতাদের কোনো দূরত্ব বা ভুল বোঝাবুঝি কাম্য নয়’
‘বিএনপির সাথে ছাত্রনেতাদের কোনো দূরত্ব বা ভুল বোঝাবুঝি কাম্য নয়’

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দল গঠনে রাষ্ট্রীয় সহায়তা জনগণকে হতাশ করবে: তারেক রহমান
রাজনৈতিক দল গঠনে রাষ্ট্রীয় সহায়তা জনগণকে হতাশ করবে: তারেক রহমান

২২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

আমরা গ্রিনল্যান্ড পেতে যাচ্ছি: ট্রাম্প
আমরা গ্রিনল্যান্ড পেতে যাচ্ছি: ট্রাম্প

৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আজ যে এলাকা এড়িয়ে চলার অনুরোধ করেছে ডিএমটিসিএল
রাজধানীতে আজ যে এলাকা এড়িয়ে চলার অনুরোধ করেছে ডিএমটিসিএল

৭ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

বাংলা একাডেমি পুরস্কারের ঘোষিত নামের তালিকা স্থগিত
বাংলা একাডেমি পুরস্কারের ঘোষিত নামের তালিকা স্থগিত

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

১৪ যুগ্ম জেলা জজকে অতিরিক্ত জেলা জজ পদে পদোন্নতি
১৪ যুগ্ম জেলা জজকে অতিরিক্ত জেলা জজ পদে পদোন্নতি

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আমিরাতে সিআইপি সম্মাননা পেলেন ৫২ প্রবাসী
আমিরাতে সিআইপি সম্মাননা পেলেন ৫২ প্রবাসী

১৬ ঘন্টা আগে | পরবাস

বাংলাদেশ-পাকিস্তানে সরাসরি ফ্লাইট চলবে
বাংলাদেশ-পাকিস্তানে সরাসরি ফ্লাইট চলবে

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যে ৫ খাবারে কমবে খারাপ কোলেস্টেরল
যে ৫ খাবারে কমবে খারাপ কোলেস্টেরল

১০ ঘন্টা আগে | জীবন ধারা

দাবানলে পোড়া লস অ্যাঞ্জেলসে বৃষ্টির পূর্বাভাস
দাবানলে পোড়া লস অ্যাঞ্জেলসে বৃষ্টির পূর্বাভাস

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করোনার উৎস উহানের ল্যাব! সিআইএ-এর রিপোর্টে চাঞ্চল্য
করোনার উৎস উহানের ল্যাব! সিআইএ-এর রিপোর্টে চাঞ্চল্য

৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনয় ছাড়া প্রসঙ্গে যা বললেন তামিম মৃধা
অভিনয় ছাড়া প্রসঙ্গে যা বললেন তামিম মৃধা

১১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

সৃজিতের প্রাক্তনকে নিয়ে নতুন গুঞ্জন, মিথিলার সংসারে ফাটল?
সৃজিতের প্রাক্তনকে নিয়ে নতুন গুঞ্জন, মিথিলার সংসারে ফাটল?

৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
নেতৃত্বে আসছেন কারা
নেতৃত্বে আসছেন কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন কঠোর বিএনপি
কেন কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রীয় সহায়তায় দল করলে জনগণ হতাশ হবে
রাষ্ট্রীয় সহায়তায় দল করলে জনগণ হতাশ হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়োগেও অটোপাস!
নিয়োগেও অটোপাস!

প্রথম পৃষ্ঠা

সামরিক বাহিনীর সংস্কারে কমিশন গঠনের প্রস্তাব
সামরিক বাহিনীর সংস্কারে কমিশন গঠনের প্রস্তাব

পেছনের পৃষ্ঠা

অবসরপ্রাপ্ত বিচারকদের চুক্তিতে নিয়োগের পরামর্শ
অবসরপ্রাপ্ত বিচারকদের চুক্তিতে নিয়োগের পরামর্শ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শত কোটি টাকার টম্যাটোর বাজার
শত কোটি টাকার টম্যাটোর বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্বলতাকে শক্তিতে রূপান্তর করল শিশুরা
দুর্বলতাকে শক্তিতে রূপান্তর করল শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীরা সম্মান ও নিরাপত্তা পাবে
জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীরা সম্মান ও নিরাপত্তা পাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে এলেন এবার রাশেদ চৌধুরী
প্রকাশ্যে এলেন এবার রাশেদ চৌধুরী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশিকে ধর্ষণ হত্যা ভারতে
বাংলাদেশিকে ধর্ষণ হত্যা ভারতে

প্রথম পৃষ্ঠা

মানহীন পণ্যে বাজার সয়লাব
মানহীন পণ্যে বাজার সয়লাব

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশে মার্কিন সহায়তা বন্ধ
বিদেশে মার্কিন সহায়তা বন্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন কোম্পানির সঙ্গে বড় চুক্তি
মার্কিন কোম্পানির সঙ্গে বড় চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

রোড শো করে বিনিয়োগ আকর্ষণ করা যায় না
রোড শো করে বিনিয়োগ আকর্ষণ করা যায় না

প্রথম পৃষ্ঠা

সুইজারল্যান্ড সফর শেষে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
সুইজারল্যান্ড সফর শেষে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

জনগণ ইসলামপন্থিদের ঐক্য কামনা করে
জনগণ ইসলামপন্থিদের ঐক্য কামনা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদের প্রত্যাবর্তন ঠেকাতে দরকার দ্রুত নির্বাচন
ফ্যাসিবাদের প্রত্যাবর্তন ঠেকাতে দরকার দ্রুত নির্বাচন

সম্পাদকীয়

পৃথিবী বিধ্বংসী যত দাবানল
পৃথিবী বিধ্বংসী যত দাবানল

রকমারি

ইত্যাদি এবার ঠাকুরগাঁওয়ে
ইত্যাদি এবার ঠাকুরগাঁওয়ে

শোবিজ

মাঠে সক্রিয় ছাত্রনেতারা
মাঠে সক্রিয় ছাত্রনেতারা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীরা কঠিন চ্যালেঞ্জে
ব্যবসায়ীরা কঠিন চ্যালেঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ দিনে ৮ লাখ পিস ইয়াবা জব্দ
পাঁচ দিনে ৮ লাখ পিস ইয়াবা জব্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশেষায়িত বাণিজ্যিক আদালত হবে
বিশেষায়িত বাণিজ্যিক আদালত হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসকবিহীন ২১ দিন
প্রশাসকবিহীন ২১ দিন

নগর জীবন

বিজিএমইএর সাবেক সভাপতি মোস্তফা গোলাম কুদ্দুস মারা গেছেন
বিজিএমইএর সাবেক সভাপতি মোস্তফা গোলাম কুদ্দুস মারা গেছেন

খবর

অভিমানেই আমেরিকায় মৌসুমী
অভিমানেই আমেরিকায় মৌসুমী

শোবিজ

ফের বিএসএফের গুলি, বাংলাদেশি কৃষক আহত
ফের বিএসএফের গুলি, বাংলাদেশি কৃষক আহত

পেছনের পৃষ্ঠা

বিস্ফোরক মামলায় গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেত্রী
বিস্ফোরক মামলায় গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেত্রী

দেশগ্রাম