শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৯ ডিসেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ০২:০৩, সোমবার, ০৯ ডিসেম্বর, ২০২৪

সিরিয়া বিদ্রোহীদের দখলে

পালালেন আরেক স্বৈরাচার

প্রতিদিন ডেস্ক
প্রিন্ট ভার্সন
পালালেন আরেক স্বৈরাচার

বাংলাদেশে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা সরকার পতনের মতো মধ্যপ্রাচ্যের দেশ সিরিয়ায়ও গণ অভ্যুত্থান ঘটেছে এবং এতে টানা ২৪ বছর ধরে শাসন  স্বৈরশাসক বাশার আল আসাদ সরকারের পতন ঘটেছে। অভ্যুত্থানকারীরা প্রেসিডেন্ট প্রাসাদের দিকে এগিয়ে আসার আগেই একটি বিমানে করে পালিয়ে যান প্রেসিডেন্ট আসাদ। মাত্র ১২ দিনের একটানা আন্দোলন ও লড়াইয়ের ফলে গতকাল সকালে এ ঘটনার মধ্য দিয়ে আসাদ পরিবারের ৫৪ বছরের শাসনামলের অবসান ঘটেছে। অপ্রত্যাশিত এই ঘটনায় বিশ্ব আবারও হতবাক হয়েছে। আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, সিরিয়ার এই অভ্যুত্থানের নেতৃত্ব দিয়েছে ইসলামপন্থি সশস্ত্র গোষ্ঠী হায়াত তাহরির আল-শাম (এইচটিএস)। গোষ্ঠীটি নিষিদ্ধঘোষিত আল কায়দার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট এবং এদের মদদ দিয়ে আসছিল পশ্চিমা মহলসহ তুরস্ক ও পাকিস্তান। সিরিয়ার অভ্যুত্থানে মাস্টারমাইন্ড হিসেবে নেতৃত্ব দিয়েছেন কমান্ডার ও এইচটিএস প্রধান আবু মোহাম্মদ আল-জোলানি। খবরে বলা হয়, প্রেসিডেন্ট আসাদ পালিয়ে যাওয়ার পর জোলানি, দেশটিকে নতুনভাবে ‘স্বাধীন এবং মুক্ত’ বলে ঘোষণা করেন। তিনি বলেন, গণ অভ্যুত্থানে স্বৈরাচার আসাদ জমানার অবসান ঘটেছে। এদিকে অভ্যুত্থানের পর হাজার হাজার মানুষ রাস্তায় নেমে এসে উল্লাস করছেন। তারা সেনাবাহিনীর ট্যাংকের ওপর উঠেও আনন্দ-উল্লাসে মেতেছেন। একই সঙ্গে ‘কুখ্যাত কারাগার’ থেকে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত এবং অন্যান্য মেয়াদে দণ্ডপ্রাপ্ত সব বন্দিকে মুক্ত করে দেওয়া হয়েছে। জনতা গুঁড়িয়ে দিচ্ছেন প্রেসিডেন্ট আসাদের সব মূর্তি এবং স্থাপনা। সর্বশেষ খবর অনুযায়ী, আপাতত দেশ পরিচালনার জন্য বাশার আল-আসাদ সরকারের প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ ঘাজি আল-জালালির নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকারকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। অভ্যুত্থানের বিবরণে জানা গেছে, মূলত ১২ দিন আগে থেকে চূড়ান্ত অভ্যুত্থান তৎপরতা শুরু হয়। এ ক্ষেত্রে কয়েক দিনে আলেপ্পো, হোমসসহ সিরিয়ার কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ শহরের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয় এইচটিএস গোষ্ঠী। তারা ধীরে ধীরে রাজধানী দামেস্কের দিকে এগোতে থাকে। এর পর গত শনিবার রাতে দামেস্কের উপকণ্ঠে পৌঁছে যায় তারা। গতকাল সকালে তারা রাজধানী দামেস্কে ঢুকে পড়ে। এর পর তারা প্রেসিডেন্ট প্রাসাদের দিকে অগ্রসর হতে শুরু করে। এরই মধ্যে ব্যক্তিগত বিমান নিয়ে দেশ ছাড়েন প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদ। খবরে বলা হয়, অভ্যুত্থানের সময় সেনাবাহিনীর অনেকেই হয় পালিয়ে যায়, অথবা বিদ্রোহী গোষ্ঠীর সঙ্গে যুক্ত হয়। এমনকি প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ ঘাজি আল-জালালিও বিদ্রোহীদের সঙ্গে একাত্মতা ঘোষণা করেন। বিজয়ের পর বিদ্রোহী গোষ্ঠীর নেতৃত্বে থাকা হায়াত তাহরির আল-শামের (এইচটিএস) নেতা আবু মোহাম্মদ আল-জোলানি জানান, কর্তৃত্ববাদী প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদকে উৎখাত করাই ছিল তাঁদের চূড়ান্ত লক্ষ্য।

পালালেন আরেক স্বৈরাচারপ্রাপ্ত খবর অনুযায়ী, অভ্যুত্থানকারী জনতার অভিযানের সময় কোথাও তাদের তেমন কোনো প্রতিরোধের মুখোমুখি হতে হয়নি। তবে রাজধানী দামেস্কের কোনো কোনো স্থানে গোলাগুলির শব্দ শোনা গেছে। একটি খবরে বলা হয়, এইচটিএস গোষ্ঠীর সদস্যরা রাজধানীর নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার পর পরই দামেস্কের কুখ্যাত সেদনায়া কারাগারে প্রবেশ করে। তারা কারাগারের ফটক খুলে দেয়। পরে বিদ্রোহীদের পক্ষ থেকে টেলিগ্রামে বলা হয়, সেদনায়া কারাগারে অত্যাচারের অধ্যায়ের সমাপ্তি ঘোষণা করা হলো। বিদ্রোহী এক কমান্ডার হাসান আবদুল ঘানি এক্সে দেওয়া পোস্টে বলেন, কারাগার থেকে সাড়ে ৩ হাজারের বেশি বন্দিকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। এদিকে শনিবার রাত থেকেই প্রেসিডেন্ট আসাদের মূর্তি ভাঙা শুরু হয় এবং গতকালও বিভিন্ন স্থানের মূর্তি গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে।

অন্তর্বর্তী দায়িত্বে জালালি : সিরিয়ার প্রধান সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠী হায়াত তাহরির আল-শাম (এইচটিএস)-এর প্রধান আবু মোহাম্মদ আল-জোলানি ঘোষণা দিয়েছেন, দেশটির সাবেক প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ ঘাজি আল-জালালি অন্তর্বর্তী সময় পর্যন্ত রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর তত্ত্বাবধায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন। গতকাল এ  ঘোষণা দেওয়া হয়। পরে সাবেক প্রধানমন্ত্রী আল-জালালি এক ভিডিও বার্তায় জানান, তার সরকার যেকোনো জনমতভিত্তিক নেতৃত্বের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরে প্রস্তুত। তিনি বলেন, আমি এখান থেকে কোথাও যাচ্ছি না এবং যাওয়ার ইচ্ছেও নেই। শান্তিপূর্ণ উপায়ে রাষ্ট্রীয় কর্তৃপক্ষ, প্রতিষ্ঠান ও ধারাবাহিকতা নিশ্চিত করতে চাই। পাশাপাশি, দেশের সব নাগরিকের নিরাপত্তা ও সুরক্ষা নিশ্চিত করাই আমাদের লক্ষ্য। তিনি আরও বলেন, আমরা বিরোধীদের সঙ্গে হাত মেলাতে প্রস্তুত, যারা আমাদের সবার এই সিরিয়ার জন্য সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে।

এদিকে এই অভ্যুত্থানের পর ইরান, কাতার, সৌদি আরব, জর্ডান, মিসর, ইরাক, তুরস্ক এবং রাশিয়া এক যৌথ বিবৃতিতে বলেছে, সিরিয়ার বর্তমান পরিস্থিতি অত্যন্ত বিপজ্জনক অবস্থায় রয়েছে এবং এ সংকটের রাজনৈতিক সমাধানের দিকে যেতে হবে।

ইতিহাস কথন : হাফিজ আল-আসাদের মৃত্যুর পর ২০০০ সালে মাত্র ৩৪ বছর বয়সে দ্রুতই প্রেসিডেন্টের পদে আসীন হন বাশার আল-আসাদ। তবে, এজন্য দেশটির সংবিধানে প্রেসিডেন্টের সর্বনিম্ন বয়স ৪০ বছর থাকার যে বিধান ছিল তা পরিবর্তন করতে হয়। দায়িত্ব নিয়ে তিনি স্বচ্ছতা, গণতন্ত্র, উন্নয়ন, আধুনিকায়ন, জবাবদিহি ও প্রাতিষ্ঠানিক ভাবনার কথা বলেছিলেন। প্রেসিডেন্ট হওয়ার কয়েক মাস পর তিনি আসমা আল-আখরাসকে বিয়ে করেন। তাদের তিন সন্তান- হাফিজ, জেইন এবং কারিম। প্রথম দিকে তার রাজনৈতিক সংস্কার ও গণমাধ্যমের স্বাধীনতা বিষয়ক বক্তব্য অনেককে আশাবাদী করেছিল। কিন্তু ২০০১ সালে নিরাপত্তা বাহিনী ব্যাপক দমন অভিযান চালায় ও বহু সোচ্চার কণ্ঠকে আটক করে। বাশার আল-আসাদ অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে সীমিত সংস্কার করলে ব্যক্তি খাত উৎসাহী হয়ে ওঠে। তার শাসনের প্রথম দিকে উত্থান হয় তার চাচাতো ভাই রামি মাখলৌফের। তিনি সম্পদ আর ক্ষমতার সমন্বয়ে বিশাল ব্যবসায়িক সাম্রাজ্য তৈরি করেছেন। তার সময়ে অনেকগুলো সামরিক অভ্যুত্থান হলেও তা সফল হয়নি। বরং বিরোধীদের দমন ও গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রত্যাখ্যান করে তিনি কঠোর হাতে দেশ শাসন করেন।

২০১১ সাল থেকেই বাশার আল-আসাদের বিরুদ্ধে ব্যাপক বিক্ষোভ শুরু হয়। ওই সময় বিক্ষোভকারীদের দমনে কঠোর পন্থা অবলম্বন করেন বাশার। এর পর বিক্ষোভকারীরা সশস্ত্র বিদ্রোহ শুরু করেন। এতে করে দেশটিতে শুরু হয় গৃহযুদ্ধ। পরে বাশার আল-আসাদকে বাঁচাতে এগিয়ে আসে রাশিয়া, ইরান ও লেবাননের হিজবুল্লাহ। এতে বিদ্রোহীরা পিছু হটতে বাধ্য হয়। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে লেবাননের শিয়া সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহ দুর্বল হয়ে যাওয়া, ইরান তার চিরশত্রু ইসরায়েলের দিকে মনোনিবেশ ও ইউক্রেন নিয়ে রাশিয়ার ব্যস্ত থাকার সুযোগে বিদ্রোহী এইচটিএস আবারও তৎপর হয়ে ওঠে। এরই ধারাবাহিকতায় মোহাম্মদ আল-জোলানির নেতৃত্বে হায়াত তাহরির আল-শাম গত ২৭ নভেম্বর হঠাৎ করেই বাশার আল-আসাদের বিরুদ্ধে অভিযান শুরু করে। সেদিন থেকেই শুরু হয় দ্বিতীয় বড় শহর আলেপ্পো দখল অভিযান। অপ্রতিরোধ্য গতিতে এগিয়ে যান বিদ্রোহীরা। মাত্র ১২ দিনে পতন ঘটালেন আসাদ পরিবারের ৫৪ বছরের শাসনামলের। আর বাশার আল-আসাদের ২৪ বছরের ক্ষমতার। তাদের দ্রুত গতির এই অভিযান আসাদ, তার মিত্র এবং বাকি বিশ্বকে হতবাক করে দিয়েছে।

পালালেন আরেক স্বৈরাচার

এই বিভাগের আরও খবর
বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
বিক্ষোভের পর প্যাসিফিকের ৮ কারখানা বন্ধ
বিক্ষোভের পর প্যাসিফিকের ৮ কারখানা বন্ধ
অনশনে এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা
অনশনে এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা
জলবায়ু পরিবর্তনে দারিদ্র্যে ভুগছে ১১০ কোটি মানুষ
জলবায়ু পরিবর্তনে দারিদ্র্যে ভুগছে ১১০ কোটি মানুষ
জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে
জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে
বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির
বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির
এনসিপিকে নিয়ে আক্ষেপ
এনসিপিকে নিয়ে আক্ষেপ
হামাসকে ট্রাম্পের নতুন হুমকি
হামাসকে ট্রাম্পের নতুন হুমকি
সরকারের উচিত আইনি ভিত্তি দেওয়া
সরকারের উচিত আইনি ভিত্তি দেওয়া
ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে থাকবে
ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে থাকবে
জুলাই সনদ দেশ পরিচালনা করবে
জুলাই সনদ দেশ পরিচালনা করবে
রাকসুও শিবিরের
রাকসুও শিবিরের
সর্বশেষ খবর
গুলিস্তানে চালককে কুপিয়ে অটোরিকশা ছিনতাই
গুলিস্তানে চালককে কুপিয়ে অটোরিকশা ছিনতাই

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

চাইনিজ তাইপের কাছে বড় হারে স্বপ্নভঙ্গ বাংলাদেশের
চাইনিজ তাইপের কাছে বড় হারে স্বপ্নভঙ্গ বাংলাদেশের

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লালনের গানের মানবতার বাণী আজও সমানভাবে প্রাসঙ্গিক : ফরিদা আখতার
লালনের গানের মানবতার বাণী আজও সমানভাবে প্রাসঙ্গিক : ফরিদা আখতার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জাতীয়ভাবে লালন উৎসব পালন অব্যাহত থাকবে : ফারুকী
জাতীয়ভাবে লালন উৎসব পালন অব্যাহত থাকবে : ফারুকী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!
সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

এফএও মহাপরিচালকের সঙ্গে কৃষি উপদেষ্টার বৈঠক
এফএও মহাপরিচালকের সঙ্গে কৃষি উপদেষ্টার বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে জবিতে মশাল মিছিল
তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে জবিতে মশাল মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলা একাডেমিতে ৮ম বাংলাদেশ মার্কেটিং ডে উদযাপিত
বাংলা একাডেমিতে ৮ম বাংলাদেশ মার্কেটিং ডে উদযাপিত

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল
রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'
ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা
বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টাইগারদের বিপক্ষে ম্যাচের আগে আত্মবিশ্বাসী ড্যারেন সামি
টাইগারদের বিপক্ষে ম্যাচের আগে আত্মবিশ্বাসী ড্যারেন সামি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর
ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল
সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধানমন্ডি আইডিয়ালে জিপিএ-৫ কমেছে, পাসের হারও নিম্নগামী
ধানমন্ডি আইডিয়ালে জিপিএ-৫ কমেছে, পাসের হারও নিম্নগামী

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুবিন গার্গের মৃত্যু: সিঙ্গাপুর পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে সন্দেহজনক কিছু মেলেনি
জুবিন গার্গের মৃত্যু: সিঙ্গাপুর পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে সন্দেহজনক কিছু মেলেনি

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি
মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমাতে ৭টি প্রাকৃতিক টনিক
মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমাতে ৭টি প্রাকৃতিক টনিক

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্রিতে অটোগ্রাফ দেয়া বন্ধ করছেন ইয়ামাল!
ফ্রিতে অটোগ্রাফ দেয়া বন্ধ করছেন ইয়ামাল!

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োসো বাংলাদেশের ষষ্ঠ আউটলেটের বর্ণিল উদ্বোধন
বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োসো বাংলাদেশের ষষ্ঠ আউটলেটের বর্ণিল উদ্বোধন

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল : ডা. জাহিদ
বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল : ডা. জাহিদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি ক্ষমতায় এলে কৃষক-শ্রমিকদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে
বিএনপি ক্ষমতায় এলে কৃষক-শ্রমিকদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীকে বিভাগ ঘোষণার দাবিতে সড়ক অবরোধ
নোয়াখালীকে বিভাগ ঘোষণার দাবিতে সড়ক অবরোধ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় নারীকে গলা কেটে হত্যা
কুমিল্লায় নারীকে গলা কেটে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল যুবকের
বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল যুবকের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা বাস্তবায়নে কাজ করার অঙ্গীকার কণ্ঠশিল্পী মনির খানের
৩১ দফা বাস্তবায়নে কাজ করার অঙ্গীকার কণ্ঠশিল্পী মনির খানের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়
কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা
সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস
রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার
ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক
সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক

১৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের
জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’
আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪
কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী
রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’
স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া
‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা
ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ
প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব
রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত
জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল
রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ
শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সবজির দাম আকাশছোঁয়া
সবজির দাম আকাশছোঁয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেইমারের সঙ্গে নতুন চুক্তির আলোচনা স্থগিত সান্তোসের
নেইমারের সঙ্গে নতুন চুক্তির আলোচনা স্থগিত সান্তোসের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা
আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা

শোবিজ

পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি
পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি

শোবিজ

জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া
জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া

শোবিজ

কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি
কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি

মাঠে ময়দানে

নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক
নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক

শোবিজ

প্রেমের দেবী মধুবালা
প্রেমের দেবী মধুবালা

শোবিজ

শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়
শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়

মাঠে ময়দানে

মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ
মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

মাঠে ময়দানে

আয়ের শীর্ষে রোনালদো
আয়ের শীর্ষে রোনালদো

মাঠে ময়দানে

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প
নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প

মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর
ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের
অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের
ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

লক্ষ্যহীন পথে অর্থনীতি
লক্ষ্যহীন পথে অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে
জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার
আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার

নগর জীবন

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেওয়ার সুযোগ নেই
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেওয়ার সুযোগ নেই

নগর জীবন

নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল
নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল

নগর জীবন

পরিত্যক্ত দোকানে যুবকের লাশ
পরিত্যক্ত দোকানে যুবকের লাশ

নগর জীবন

ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা
ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা

মাঠে ময়দানে

জিম্মি ওমরি মিরানকে তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর
জিম্মি ওমরি মিরানকে তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর

পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন
চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন

খবর

উন্নয়নের জন্য সার্কভুক্ত দেশগুলোকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
উন্নয়নের জন্য সার্কভুক্ত দেশগুলোকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে

নগর জীবন

পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা
পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা

খবর

আবাসিক কক্ষে লাশ এনজিওকর্মীর
আবাসিক কক্ষে লাশ এনজিওকর্মীর

দেশগ্রাম

মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার
মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

মৌমাছির অদ্ভুত নাচ
মৌমাছির অদ্ভুত নাচ

পরিবেশ ও জীবন