শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ০২:৩২, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর, ২০২৪

অস্ত্র-গুলির ছড়াছড়ি

সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
অস্ত্র-গুলির ছড়াছড়ি

একের পর এক অভিযানেও নিয়ন্ত্রণে আসছে না আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি। ঘরে কিংবা ঘরের বাইরে সর্বত্রই নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন সাধারণ মানুষ। নানা অজুহাতে সমাজে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে অপরাধীরা। হামলে পড়ছে সাধারণ মানুষের ওপর। মাঝে মাঝেই ব্যবহার হচ্ছে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র। গুলিবিদ্ধ হয়ে লুটিয়ে পড়া মানুষকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার আগেই অনেকে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ছেন। সন্ত্রাসীদের নিশানা থেকে বাদ যাচ্ছেন না খোদ পুলিশ সদস্যরাও। একের পর এক ঘটনায় উৎকণ্ঠা-উদ্বিগ্নতা ভর করছে সব শ্রেণির মানুষের মাঝে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, প্রচুর অবৈধ অস্ত্র এবং গোলাবারুদ ছড়িয়ে-ছিটিয়ে রয়েছে দেশের বিভিন্ন এলাকায়। এখনো উদ্ধার হয়নি পুলিশ এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর লুণ্ঠিত অস্ত্র-গোলাবারুদ। আবার চিহ্নিত অপরাধীদের অনেকেই বর্তমানে ক্ষমতাধর ব্যক্তিদের আশ্রয়ে রয়েছেন। তাই পুলিশসহ আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যরা স্বাভাবিক চেহারায় না ফেরা পর্যন্ত স্বস্তি ফিরবে না সমাজে। চলমান পরিস্থিতি নিয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, পুলিশ বাহিনী পুরোদমে কাজ শুরু করেছে। শুধু নির্বাচন নয়, যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় প্রস্তুত রয়েছে পুলিশ বাহিনী। তবে ভিন্ন কথা বলেছেন অপরাধ বিশ্লেষক ও মানবাধিকার সংগঠন হিউম্যান রাইটস সাপোর্ট  সোসাইটির উপদেষ্টা নূর খান লিটন। গতকাল সন্ধ্যায় বাংলাদেশ প্রতিদিনকে তিনি বলেন, পুলিশ এখনো ঘুরে দাঁড়াতে না পারায় সুযোগটা নিচ্ছে অপরাধীরা। আবার সেনাবাহিনীর সদস্যরা মাঠে কাজ করলেও তাদের মধ্যে এক ধরনের জড়তা কাজ করছে। এ কারণে কোনো এলাকায় সেনাবাহিনী গেলেও সেখানকার মানুষ ধাক্কাধাক্কি করছে তাদের সামনে। এসব কারণে সাধারণ মানুষ এখনো নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে।

এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, দুর্বলতা প্রকাশ করার সুযোগ নেই। আইন প্রয়োগকারী সংস্থার উচিত হবে আইনের আলোকে তাদের আরও কঠোর হওয়ার। কারণ, অবস্থা অনেক পাল্টেছে। সমন্বিত অভিযান জরুরি হয়ে পড়ছে। ‘অপরাধী যেই হোক, অপরাধ করে পার পাওয়া যায় না’ সমাজে এ বার্তাটা দেওয়া উচিত। নরসিংদী সদরের পাঁচদোনা বাজার এলাকার একটি মাঠে ব্যাডমিন্টন খেলছিলেন ছাত্রদল নেতা হুমায়ুন কবীর (২৬)-সহ কয়েকজন। রাত ১১টার দিকে এলাকার পরিচিত দুই যুবক কথা বলার জন্য হুমায়ুনকে মাছের আড়ত মসজিদের দিকে ডেকে নিয়ে যায়। এরপরই গুলির শব্দ শুনতে পেয়ে এগিয়ে যান মাঠেই থাকা তার ভাতিজা তন্ময়সহ অন্যরা। এ সময় তাদের লক্ষ্য করেও গুলি ছোড়ে দুর্বৃত্তরা। তবে সেগুলো লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়। গুলিবিদ্ধ হুমায়ুনকে রাত পৌনে ১২টার দিকে নরসিংদী সদর হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। হুমায়ুন কবীর ওই গ্রামের একরামুল হকের ছেলে এবং মেহেরপাড়া ইউনিয়ন ছাত্রদলের সক্রিয় সদস্য ছিলেন। চিকিৎসকরা বলেছেন, নিহতের বুকে ও মাথায় গুলি করা হয়।

মুন্সিগঞ্জের গজারিয়ায় পূর্বশত্রুতার জের ধরে শনিবার রুহুল আমিন রুবেল (৩৮) নামে এক পুলিশ সদস্যের ওপর গুলিবর্ষণ করেছে প্রতিপক্ষের লোকজন। গুলি করার পর তাকে পানিতে ফেলে দিয়ে পালিয়ে যায় হামলাকারীরা। আশঙ্কাজনক অবস্থায় তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। গুলিবিদ্ধ রুহুল একজন পুলিশ কনস্টেবল। তিনি কুমিল্লা জেলার চান্দিনা থানায় কর্মরত ছিলেন। মানসিক সমস্যার কারণে কয়েক মাস ধরে ছুটি নিয়ে বাড়িতেই অবস্থান করছেন। রুহুল আমিনের বাবা আবদুল হক বলেন, পারিবারিক বিভিন্ন বিষয় নিয়ে প্রতিবেশী চুন্নুর পরিবারের সঙ্গে তাদের বিরোধ চলছিল। এর মধ্যে শনিবার (২১ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ১১টার দিকে তার ছেলে বাড়ির পাশের মাচায় বসে ছিলেন। এ সময় চুন্নু, তার ছোট ভাই মানিক, বাবু, আওয়ামী লীগ নেতা ইমামপুর গ্রামের তাইফুরসহ আরও কয়েকজন অতর্কিতভাবে তার ছেলের ওপর হামলা চালায়। প্রথমে তারা তাকে লাঠি দিয়ে পিটিয়ে আহত করে। পরে তাকে লক্ষ্য করে কয়েক রাউন্ড গুলিবর্ষণ করলে দুটি গুলি গায়ে লাগে। তাকে পুকুরের পানিতে ফেলে দিয়ে পালিয়ে যায় হামলাকারীরা। এ বিষয়ে গজারিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আমিনুল ইসলাম বলেন, পারিবারিক বিরোধকে কেন্দ্র করে মারামারির ঘটনার খবর পেয়েছিলাম। ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। বিষয়টি আমরা খতিয়ে দেখছি।

ওপরের দুই নৃশংস ঘটনাই ঘটেছে ২৪ ঘণ্টার ব্যবধানে। তবে এ ধরনের ঘটনা মাঝেমধ্যেই ঘটছে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায়। ৭ ডিসেম্বর রাতে রাজধানীর কদমতলী ও বাড্ডা এলাকায় পৃথক দুটি ঘটনায় তিনজন গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনা ঘটেছে। পুলিশ বলছে, কদমতলী এলাকায় একটি রড তৈরির কারখানার দুই নিরাপত্তাকর্মী মো. মনির (৪৫) ও মো. আল আমিন (৪০) দুর্বৃত্তদের গুলিতে আহত হয়েছেন। বাড্ডায় গুলিতে আহত হয়েছেন সাইফুল ইসলাম (৩২) নামের এক নিরাপত্তা কর্মী।

ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত কমিশনার (গোয়েন্দা) রেজাউল করিম মল্লিক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, চুরি, ছিনতাই, চাঁদাবাজি প্রতিরোধে স্পেশাল টিম গঠন করা হয়েছে। আপনারা শিগগরিই এর ফলাফল দেখতে পাবেন।

পুলিশ সদর দপ্তর সূত্র জানায়, শেখ হাসিনা সরকার পতনের পর বিভিন্ন থানা-ফাঁড়িসহ পুলিশের নানান স্থাপনা থেকে ৫ হাজার ৭৫০টি আগ্নেয়াস্ত্র লুট হয়। গোলাবারুদ লুট হয় ৬ লাখ ৫১ হাজার ৬০৯টি। লুট হওয়া আগ্নেয়াস্ত্র-গোলাবারুদের মধ্যে আছে বিভিন্ন ধরনের রাইফেল, এসএমজি (স্মল মেশিনগান), এলএমজি (লাইট মেশিনগান), পিস্তল, শটগান, গ্যাসগান, কাঁদানে গ্যাস লঞ্চার, কাঁদানে গ্যাসের শেল, কাঁদানে গ্যাসের স্প্রে, সাউন্ড গ্রেনেড ও বিভিন্ন বোরের গুলি। লুট হওয়া আগ্নেয়াস্ত্র-গোলাবারুদ উদ্ধারে গত ৪ সেপ্টেম্বর যৌথ অভিযান শুরু হয়। পুলিশ সদর দপ্তর বলছে, এই অভিযানে ২২ ডিসেম্বর পর্যন্ত ৪ হাজার ৩৫১টি আগ্নেয়াস্ত্র ও ৩ লাখ ৮৮ হাজার ৪৫৬টি গোলাবারুদ উদ্ধার করা হয়।

জানা গেছে, গত ২১ ডিসেম্বর শনিবার দিবাগত রাত সাড়ে ৮টার দিকে খুলনা রূপসা উপজেলার জয়পুর বাজারের একটি চায়ের দোকানে বসে ছিলেন সাব্বির হোসেন (২৫)। এ সময় দুটি মোটরসাইকেলে করে চারজন অজ্ঞাত ব্যক্তি সেখানে আসেন। তাদের দেখে সাব্বির দৌড় দেন। তখন দুর্বৃত্তরা ধাওয়া করে তাকে লক্ষ্য করে একটি গুলি ছোড়ে। লুটিয়ে পড়েন সাব্বির। স্থানীয় লোকজন দুর্বৃত্তদের ধাওয়া দিলে তারা দ্রুত পালিয়ে যায়। গুলিবিদ্ধ সাব্বির জয়পুর গ্রামের আবদুল কাদেরের ছেলে। তিনি বর্তমানে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। 

সাম্প্রতিক ঘটনাগুলোর বিষয়ে পুলিশ সদর দপ্তরের সহকারী মহাপরিদর্শক (মিডিয়া) ইনামুল হক সাগর বলেন, প্রতিটি ঘটনা পুলিশ অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে খতিয়ে দেখছে। অপরাধের সঙ্গে জড়িতদেরও আইনের আওতায় নিয়ে আসা হয়েছে। জড়িত বাকিদের গ্রেপ্তারেও সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। অপরাধ বিশ্লেষকরা বলছেন, এদেশের প্রেক্ষাপটে অপরাধ পুরোপুরি সমাধান করা সম্ভব নয়, তবে নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব। মাঠ পর্যায়ে এখনো পুলিশের রয়েছে সমন্বয়হীনতা। সম্প্রতি ঘটে যাওয়া ঘটনাগুলো নিয়ে পুলিশের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, অপরাধের ধরন সবসময় একই মাত্রায় থাকে না। অপরাধ যেভাবেই ঘটুক না কেন পুলিশের কাজ অপরাধ নিয়ন্ত্রণে রাখা। পুলিশ সেই কাজটিই করছে।

৫ আগস্ট রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পর প্রায় প্রতিদিনই নানা দাবিদাওয়া নিয়ে মানববন্ধন, বিক্ষোভ ও মিছিলসহ বিভিন্ন ধরনের কর্মসূচি রাজধানীসহ সারা দেশে দেখা গেছে। এসব কর্মসূচির বাইরে বিভিন্ন পক্ষ জড়িয়েছে সংঘর্ষ-সংঘাতেও। এ সময় এসব বিশৃঙ্খলা, সংঘাত ঠেকাতে কঠোর অভিযানে যায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। পাশাপাশি নিরাপত্তা ও সাধারণ মানুষের সচেতনতা বাড়াতে প্রতিটি থানায় পুলিশ, ছাত্র-জনতা ও নাগরিকদের সমন্বয়ে করা হচ্ছে মতবিনিময় সভা। এসব বিষয় নিয়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা কঠোর হওয়ায় কিছুদিন শান্ত থাকলেও ফের উত্তপ্ত হতে দেখা গেছে বিভিন্ন গ্রুপকে। এসব ঘটনা কেন্দ্র করে ফের জড়িয়েছে সংঘর্ষে, ঘটেছে হতাহতের ঘটনা। এ ছাড়া ছিনতাইকারীদের হাতে নিহত, দেশের বিভিন্ন জায়গায় শিক্ষার্থীদের অস্বাভাবিক মৃত্যুর ঘটনাকে কেন্দ্র করেও নিরাপত্তাব্যবস্থা অবনতির কথা উঠে আসছে বিভিন্ন মহল থেকে।

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রতিক্রিয়া
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রতিক্রিয়া
বাজেটের আগে হতাশা
বাজেটের আগে হতাশা
পুশইন করা ৬৫ ভারতীয়কে ফেরত নিল আসাম পুলিশ
পুশইন করা ৬৫ ভারতীয়কে ফেরত নিল আসাম পুলিশ
তারেক রহমানসহ সবার খালাসের বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতি
তারেক রহমানসহ সবার খালাসের বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতি
ডিসেম্বরে ভোট হলে সরকার সসম্মানে বিদায় নিতে পারবে
ডিসেম্বরে ভোট হলে সরকার সসম্মানে বিদায় নিতে পারবে
চোখ দ্বিতীয় দফার সংলাপে, উদ্বোধন হচ্ছে আজ
চোখ দ্বিতীয় দফার সংলাপে, উদ্বোধন হচ্ছে আজ
চীনা ব্যবসায়ীদের সফরে নতুন আশা
চীনা ব্যবসায়ীদের সফরে নতুন আশা
নির্বাচন ভারতীয় এজেন্ডা এই প্রচার বিপজ্জনক
নির্বাচন ভারতীয় এজেন্ডা এই প্রচার বিপজ্জনক
নির্বাচন বিলম্বিত করার সময় নেই
নির্বাচন বিলম্বিত করার সময় নেই
নির্বাচন ৩০ জুনের পর যাবে না
নির্বাচন ৩০ জুনের পর যাবে না
সচিবালয়ে ফের মিছিল মাঠে থাকার ঘোষণা
সচিবালয়ে ফের মিছিল মাঠে থাকার ঘোষণা
৭০ প্রস্তাবে ঐক্য মাত্র ১০টিতে
৭০ প্রস্তাবে ঐক্য মাত্র ১০টিতে
সর্বশেষ খবর
নিজের গানই টেলর সুইফটকে কিনতে হলো ৭ হাজার ৪৩৪ কোটি টাকায়!
নিজের গানই টেলর সুইফটকে কিনতে হলো ৭ হাজার ৪৩৪ কোটি টাকায়!

১২ মিনিট আগে | শোবিজ

লিভার ভালো রাখতে দরকার সঠিক খাদ্যাভ্যাস
লিভার ভালো রাখতে দরকার সঠিক খাদ্যাভ্যাস

১৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

যাত্রাবাড়ীতে বোন জামাইয়ের কোপে ব্যবসায়ী নিহত
যাত্রাবাড়ীতে বোন জামাইয়ের কোপে ব্যবসায়ী নিহত

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

হারিসের তাণ্ডবে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
হারিসের তাণ্ডবে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৭০ প্রস্তাবে ঐক্য মাত্র ১০টিতে
৭০ প্রস্তাবে ঐক্য মাত্র ১০টিতে

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ফাইনালে যেতে পাঞ্জাবকে ২০৪ রানের চ্যালেঞ্জ দিল মুম্বাই
ফাইনালে যেতে পাঞ্জাবকে ২০৪ রানের চ্যালেঞ্জ দিল মুম্বাই

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এক লিটার ৫০০০ রুপি, গাধার দুধের এতো দাম!
এক লিটার ৫০০০ রুপি, গাধার দুধের এতো দাম!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মাগুরায় বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেলের ৩ আরোহী নিহত
মাগুরায় বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেলের ৩ আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় আনা হলো ৩৫ মণ ওজনের 'বাদশা' ষাড়
ঢাকায় আনা হলো ৩৫ মণ ওজনের 'বাদশা' ষাড়

১ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

আগামী চার বছরের মধ্যেই ন্যাটো জোটে হামলা করবে রাশিয়া?
আগামী চার বছরের মধ্যেই ন্যাটো জোটে হামলা করবে রাশিয়া?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়ি গিয়ে জুলাই অভ্যুত্থানের শহীদদের স্মৃতি সংগ্রহ করলেন উপদেষ্টা
বাড়ি গিয়ে জুলাই অভ্যুত্থানের শহীদদের স্মৃতি সংগ্রহ করলেন উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হিল আনসার ও হিল ভিডিপির নিরলস সেবায় স্বস্তি ফিরেছে জনজীবনে
হিল আনসার ও হিল ভিডিপির নিরলস সেবায় স্বস্তি ফিরেছে জনজীবনে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন করে পুরনো হুঁশিয়ারি দিল ইরান
নতুন করে পুরনো হুঁশিয়ারি দিল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের বিপক্ষে বড় সংগ্রহ বাংলাদেশের
পাকিস্তানের বিপক্ষে বড় সংগ্রহ বাংলাদেশের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের পাট গবেষণায় আগ্রহ চীনের
বাংলাদেশের পাট গবেষণায় আগ্রহ চীনের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শহীদ জিয়াই বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্র সংস্কার শুরু করেছিলেন : আবু নাসের
শহীদ জিয়াই বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্র সংস্কার শুরু করেছিলেন : আবু নাসের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আন্তর্জাতিক কোচ হতে চান মুশফিক-মাহমুদউল্লাহ
আন্তর্জাতিক কোচ হতে চান মুশফিক-মাহমুদউল্লাহ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জে বাস মালিক সমিতির নির্বাচন পরিচালনা কমিটির তফসিল বাতিলের দাবি
সিরাজগঞ্জে বাস মালিক সমিতির নির্বাচন পরিচালনা কমিটির তফসিল বাতিলের দাবি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচিত কোনো প্রধানমন্ত্রী দেশ ছেড়ে পালায় না : রিপন
নির্বাচিত কোনো প্রধানমন্ত্রী দেশ ছেড়ে পালায় না : রিপন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়ায় পাহাড়ি ঢলে কয়েক গ্রাম প্লাবিত
আখাউড়ায় পাহাড়ি ঢলে কয়েক গ্রাম প্লাবিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লামায় পাহাড় ধসের আশঙ্কায় ৬০ রিসোর্ট বন্ধ ঘোষণা
লামায় পাহাড় ধসের আশঙ্কায় ৬০ রিসোর্ট বন্ধ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কুমিল্লায় ৯ বছরে দুধ উৎপাদন বেড়েছে দ্বিগুণ’
‘কুমিল্লায় ৯ বছরে দুধ উৎপাদন বেড়েছে দ্বিগুণ’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তানজিদ-ইমনের ঝড়ো ব্যাটিংয়ে বড় সংগ্রহের পথে বাংলাদেশ
তানজিদ-ইমনের ঝড়ো ব্যাটিংয়ে বড় সংগ্রহের পথে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টাঙ্গাইলে বসুন্ধরা শুভসংঘের মাসব্যাপী বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির উদ্বোধন
টাঙ্গাইলে বসুন্ধরা শুভসংঘের মাসব্যাপী বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

লালমনিরহাটে জুয়া চক্রের ৪ সদস্য গ্রেফতার
লালমনিরহাটে জুয়া চক্রের ৪ সদস্য গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টিতে পাঞ্জাব-মুম্বাই ম্যাচ ভেস্তে গেলে যে দল ফাইনালে উঠবে
বৃষ্টিতে পাঞ্জাব-মুম্বাই ম্যাচ ভেস্তে গেলে যে দল ফাইনালে উঠবে

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে চোরাকারবারি গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে চোরাকারবারি গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালপুর হাসপাতালে বেড়েছে ডায়রিয়া রোগীর সংখ্যা
লালপুর হাসপাতালে বেড়েছে ডায়রিয়া রোগীর সংখ্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের পাসপোর্ট পেলেন কিউবা মিচেল
বাংলাদেশের পাসপোর্ট পেলেন কিউবা মিচেল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত ৬২ ট্রান্সফর্মার, ভেঙেছে ৮৪ খুঁটি
কুমিল্লায় ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত ৬২ ট্রান্সফর্মার, ভেঙেছে ৮৪ খুঁটি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সেনাপ্রধানের এখতিয়ার নিয়ে প্রশ্ন কাদের, কোন মতলবে
সেনাপ্রধানের এখতিয়ার নিয়ে প্রশ্ন কাদের, কোন মতলবে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদেরচক্রের দাপট: বদলি-পদোন্নতি সবই চলেছে উপহারে ও তদবিরে
কাদেরচক্রের দাপট: বদলি-পদোন্নতি সবই চলেছে উপহারে ও তদবিরে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ডিজাইনের টাকা মিলবে কাল, যে ১১ ব্যাংকে পাবেন
নতুন ডিজাইনের টাকা মিলবে কাল, যে ১১ ব্যাংকে পাবেন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন ফিরে পেল জামায়াত
নিবন্ধন ফিরে পেল জামায়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হজযাত্রীর সংখ্যায় শীর্ষ ১০ দেশ
হজযাত্রীর সংখ্যায় শীর্ষ ১০ দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট বৃষ্টি
গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট বৃষ্টি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা আজমের ছত্রছায়ায় তমা-ম্যাক্সের লুটের মহোৎসব
মির্জা আজমের ছত্রছায়ায় তমা-ম্যাক্সের লুটের মহোৎসব

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের কাছে পরমাণু চুক্তির প্রস্তাব পাঠিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের কাছে পরমাণু চুক্তির প্রস্তাব পাঠিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেলেন ব্রুনেইর সুলতান
হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেলেন ব্রুনেইর সুলতান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্টার মিলানকে গুঁড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জিতল পিএসজি
ইন্টার মিলানকে গুঁড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জিতল পিএসজি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জামায়াতের নিবন্ধন, প্রতীক ও ইশরাকের শপথ ইস্যুতে আদালতের রায়ের কপির অপেক্ষায় ইসি
জামায়াতের নিবন্ধন, প্রতীক ও ইশরাকের শপথ ইস্যুতে আদালতের রায়ের কপির অপেক্ষায় ইসি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইশরাকের শপথ সংক্রান্ত আদেশের কপি পেল ইসি
ইশরাকের শপথ সংক্রান্ত আদেশের কপি পেল ইসি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকার কিছু দলকে পোষ্য দল হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে : রুমিন ফারহানা
সরকার কিছু দলকে পোষ্য দল হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে : রুমিন ফারহানা

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যমুনা ভবনে আলোচনায় ‘তথ্য আপা’ প্রতিনিধি দল
যমুনা ভবনে আলোচনায় ‘তথ্য আপা’ প্রতিনিধি দল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব রেকর্ড ভেঙে ১১ মাসে রেমিট্যান্স এলো সাড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
সব রেকর্ড ভেঙে ১১ মাসে রেমিট্যান্স এলো সাড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

দলের নিবন্ধন নিয়ে রায়ের পর যা বললেন জামায়াত আমির
দলের নিবন্ধন নিয়ে রায়ের পর যা বললেন জামায়াত আমির

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই গণহত্যা: শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ আমলে নিলেন ট্রাইব্যুনাল
জুলাই গণহত্যা: শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ আমলে নিলেন ট্রাইব্যুনাল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'মব পার্টিকে বার্তা দিচ্ছি, এগুলোর সুযোগ নেই এখন'- সারজিসকে সেনা কর্মকর্তা
'মব পার্টিকে বার্তা দিচ্ছি, এগুলোর সুযোগ নেই এখন'- সারজিসকে সেনা কর্মকর্তা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতের নিবন্ধন নিয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আজ
জামায়াতের নিবন্ধন নিয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জানালা দিয়ে টাকা ফেলে গোপন করার চেষ্টা, উদ্ধার হলো কোটি কোটি রুপি
জানালা দিয়ে টাকা ফেলে গোপন করার চেষ্টা, উদ্ধার হলো কোটি কোটি রুপি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ভয়াবহ দুর্যোগ: প্রাণ গেল ৩০ জনের
ভারতে ভয়াবহ দুর্যোগ: প্রাণ গেল ৩০ জনের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল
হাসিনার বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে ম্যানুফ্যাকচারিং হাব বানাতে চীনা বিনিয়োগকারীদের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
বাংলাদেশকে ম্যানুফ্যাকচারিং হাব বানাতে চীনা বিনিয়োগকারীদের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

করিডোর ইস্যুতে সরকারের অবস্থান জানতে চাইল বিএনপি
করিডোর ইস্যুতে সরকারের অবস্থান জানতে চাইল বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে জিএম কাদেরসহ ২৮০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
বরিশালে জিএম কাদেরসহ ২৮০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতীয় গণমাধ্যমে মিথ্যা সংবাদের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রতিক্রিয়া
ভারতীয় গণমাধ্যমে মিথ্যা সংবাদের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রতিক্রিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও নগর ভবন অবরুদ্ধ করলেন ইশরাক সমর্থকরা
আবারও নগর ভবন অবরুদ্ধ করলেন ইশরাক সমর্থকরা

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
জনপ্রত্যাশার চাপের বাজেট
জনপ্রত্যাশার চাপের বাজেট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ৩০ জুনের পর যাবে না
নির্বাচন ৩০ জুনের পর যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাড়ছে বন্যা, ৯ অঞ্চলে ঝড়ের শঙ্কা
বাড়ছে বন্যা, ৯ অঞ্চলে ঝড়ের শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

মন্দ মানুষের হালহকিকত ও পরিণতি
মন্দ মানুষের হালহকিকত ও পরিণতি

সম্পাদকীয়

আজ থেকেই জমবে পশুর হাট
আজ থেকেই জমবে পশুর হাট

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর ম্যাচের টিকিট খুঁজছেন বুলবুল
বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর ম্যাচের টিকিট খুঁজছেন বুলবুল

মাঠে ময়দানে

অপু-বুবলীর লড়াই চলছেই
অপু-বুবলীর লড়াই চলছেই

শোবিজ

নির্বাচন ভারতীয় এজেন্ডা এই প্রচার বিপজ্জনক
নির্বাচন ভারতীয় এজেন্ডা এই প্রচার বিপজ্জনক

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার নাম বসুন্ধরা কিংস অ্যারিনা
আস্থার নাম বসুন্ধরা কিংস অ্যারিনা

মাঠে ময়দানে

বাজার দখল নিয়ে বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষে নিহত ১
বাজার দখল নিয়ে বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষে নিহত ১

পেছনের পৃষ্ঠা

ঈদযাত্রার শুরুতেই ভোগান্তি
ঈদযাত্রার শুরুতেই ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে ভোট হলে সরকার সসম্মানে বিদায় নিতে পারবে
ডিসেম্বরে ভোট হলে সরকার সসম্মানে বিদায় নিতে পারবে

প্রথম পৃষ্ঠা

চাহিদার শীর্ষে ছোট গরু
চাহিদার শীর্ষে ছোট গরু

নগর জীবন

ফেসবুকে ট্রেনের টিকিট বিক্রি, যুবক গ্রেপ্তার
ফেসবুকে ট্রেনের টিকিট বিক্রি, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

৭০ প্রস্তাবে ঐক্য মাত্র ১০টিতে
৭০ প্রস্তাবে ঐক্য মাত্র ১০টিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. মুহাম্মদ ইউনূস কি নিরপেক্ষতা হারাচ্ছেন
ড. মুহাম্মদ ইউনূস কি নিরপেক্ষতা হারাচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন বিলম্বিত করার সময় নেই
নির্বাচন বিলম্বিত করার সময় নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের মিছিল মাঠে থাকার ঘোষণা
সচিবালয়ে ফের মিছিল মাঠে থাকার ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রতিক্রিয়া
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রতিক্রিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সবার খালাসের বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতি
তারেক রহমানসহ সবার খালাসের বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতি

প্রথম পৃষ্ঠা

অরক্ষিত এফডিসি
অরক্ষিত এফডিসি

শোবিজ

যেভাবে নায়িকা হন শবনম
যেভাবে নায়িকা হন শবনম

শোবিজ

সরাসরি সম্প্রচার করে শুরু হাসিনার আনুষ্ঠানিক বিচার
সরাসরি সম্প্রচার করে শুরু হাসিনার আনুষ্ঠানিক বিচার

প্রথম পৃষ্ঠা

‘সন্তানগো এহন তিন বেলা খাইতে দিতে পারমু’
‘সন্তানগো এহন তিন বেলা খাইতে দিতে পারমু’

বসুন্ধরা শুভসংঘ

হঠাৎ অজ্ঞান ব্যাংক ম্যানেজারসহ ছয়জন
হঠাৎ অজ্ঞান ব্যাংক ম্যানেজারসহ ছয়জন

দেশগ্রাম

আখাউড়ায় গৃহবধূ খুন, স্বামী গ্রেপ্তার
আখাউড়ায় গৃহবধূ খুন, স্বামী গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

চারদিকে সংকট
চারদিকে সংকট

সম্পাদকীয়

উপকূলীয় দরিদ্র নারীদের আত্মকর্মসংস্থানের সুযোগ
উপকূলীয় দরিদ্র নারীদের আত্মকর্মসংস্থানের সুযোগ

বসুন্ধরা শুভসংঘ

নিবন্ধন ফিরে পাচ্ছে জামায়াত
নিবন্ধন ফিরে পাচ্ছে জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা