শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৮ অক্টোবর, ২০২৫ আপডেট: ০২:১৬, শনিবার, ১৮ অক্টোবর, ২০২৫

রণক্ষেত্র সংসদ ভবন এলাকা

জুলাই যোদ্ধাদের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া, আগুন
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
রণক্ষেত্র সংসদ ভবন এলাকা

জাতীয় সংসদ ভবন এলাকার দেয়াল টপকে দক্ষিণ প্লাজায় ঢুকে পড়া ‘জুলাই যোদ্ধাদের’ সরিয়ে দিয়েছে পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। এ সময় সেখানে অবস্থানকারীদের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া ঘটে। গতকাল বেলা দেড়টার দিকে পুলিশ তাদের সেখান থেকে সরে যেতে সতর্ক করে। এরপর কাঁদানে গ্যাস নিক্ষেপ ও লাঠিপেটা করে তাদের সরিয়ে দেওয়া হয়। এ সময় ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া ও পুলিশের গাড়ি লক্ষ করে ইটপাটকেল নিক্ষেপের ঘটনা ঘটে। কয়েকটি স্থানে আগুন জ্বলতেও দেখা যায়।

এর আগে সকাল সাড়ে ১০টার দিকে পুলিশের নিরাপত্তা বেষ্টনী ভেঙে অবস্থান নেন বিক্ষুব্ধ জুলাই যোদ্ধারা। সনদে অবমূল্যায়ন, স্বীকৃতি না দেওয়া এবং আইনি ভিত্তি না থাকার অভিযোগ আন্দোলনকারীদের। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে ‘জুলাই যোদ্ধাদের’ বেশ কয়েকজন আহত হয়েছে। আহতদের চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালসহ নিকটস্থ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। পরে ‘জুলাই যোদ্ধারা’ বাইরে গিয়ে বিক্ষোভ করে এবং কয়েকটি যানবাহন ভাঙচুর করে। ঘটে বিস্ফোরণের ঘটনা।

একপর্যায়ে শতাধিক লোক পুনরায় মঞ্চের সামনে গিয়ে অবস্থান নেয়। ‘জুলাই শহীদ পরিবার ও আহত যোদ্ধা’ ব্যানারে মঞ্চের সামনে যারা অবস্থান নিয়েছিলেন তাদের বেশির ভাগই একই রঙের পোশাক ও টুপি পরেছিলেন। এ সময় পুলিশ আবার তাদের সরিয়ে দেয়। বিক্ষোভকারীদের একটি দলকে খামারবাড়ি মোড়ের দিকে ও আরেকটি দলকে আসাদ গেট প্রান্তের দিকে সরিয়ে দেয় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। খামারবাড়ি মোড়ে পুলিশের ওপর চড়াও হয় বিক্ষোভকারীরা।

তারা পুলিশের এক সদস্যকে মারধর ও পুলিশের একটি গাড়ি ভাঙচুরের চেষ্টা করে। পুলিশের ব্যারিকেডের জন্য ব্যবহৃত ‘রোড ব্লকার’গুলো একত্রিত করে আগুন ধরিয়ে দেয় বিক্ষোভকারীরা। দুই ঘণ্টা ধরে ধাওয়া, পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। বিক্ষুব্ধরা ইট-পাটকেল নিক্ষেপ, বিভিন্ন স্থানে আগুন ধরিয়ে দেওয়া, পুলিশের লাঠিচার্জ, টিয়ারশেল ও সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপের ঘটনায় অন্তত ৪০ জন আহত হন। সংঘর্ষের সময় তারা মূল মঞ্চের চেয়ার-টেবিল ভাঙচুর করে এবং কিছু স্থানে আগুন ধরিয়ে দেয়। পাশাপাশি পুলিশের অস্থায়ী ক্যাম্প ও তাঁবুতে আগুন দেওয়া হয়। পরে পুলিশ, সেনাবাহিনী, র্যাব ও বিজিবির সদস্যরা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। বিক্ষুব্ধ একজন বলছেন, পুলিশের টিয়ারশেল, সাউন্ড গ্রেনেড ও লাঠিচার্জে তাদের বেশ কয়েকজন আহত হয়েছে। এর আগে, বৃহস্পতিবার গভীর রাতে জুলাই যোদ্ধারা সংসদ ভবনের সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করেছিল।

জানা গেছে, প্রায় ৫ শতাধিক বিক্ষুব্ধ আন্দোলনকারী নিরাপত্তা বেষ্টনি ভেঙে সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজার মূল মঞ্চ এবং অতিথিদের জন্য নির্ধারিত স্থানে বসে পড়েন। বিক্ষুব্ধদের অভিযোগ, সনদ প্রণয়নে তাদের পরামর্শ নেয়নি সরকার। একই সঙ্গে স্বীকৃতি না দিয়ে করা হয়েছে অবমূল্যায়ন। ঘোষণাপত্রের মতো এখানেও আইনি ভিত্তি না থাকার অভিযোগ তাদের। বেলা ১টার দিকে স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের মঞ্চে উপস্থিত হন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি আলী রীয়াজসহ কমিশনের সদস্যরা। হত্যার বিচার, জুলাই যোদ্ধাদের যথোপযুক্ত সম্মান, আর্থিক সহায়তা ও নিরাপত্তা নিশ্চিতে আশ্বস্ত করেন আলী রীয়াজ। তবে আলী রীয়াজের বক্তব্যেও আশ্বস্ত হতে পারেননি জুলাই যোদ্ধারা। এরপরই তাদের সেখান থেকে সরিয়ে দিয়ে শুরু হয় পুলিশি অ্যাকশন। বিকাল ৪টায় শুরু হয় স্বাক্ষর অনুষ্ঠান। ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা বলছেন, পুলিশের ওপর ইটপাটকেল নিক্ষেপ ও হামলা করা হয়েছে। পুলিশের পাঁচটি যানবাহন ভাঙচুর করা হয়েছে। আন্দোলনকারীদের হামলায় একজন উপকমিশনার পদমর্যাদার কর্মকর্তাসহ সাতজন পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। পরে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে তারা টিয়ারশেল, সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ ও লাঠিচার্জ করে বিক্ষোভকারীদের সরিয়ে দেন। তবে সংঘর্ষের সময় কাউকে আটক করা হয়নি।

গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংগঠক মো. মুনতাসিব ফুয়াদ বলেন, বৃহস্পতিবার রাতেও জুলাই যোদ্ধারা ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে কথা বলেছে, তখন কমিশন থেকে জানানো হয়েছে এখন আর কিছুই করার নেই। পরে জুলাই যোদ্ধাদের বিভিন্ন গ্রুপে এ খবর ছড়িয়ে পড়লে আমরা ঐক্যবদ্ধ হওয়ার সিদ্ধান্ত নেই। কারণ জুলাই সনদে যদি জুলাই যোদ্ধাদের মনঃপুত না হয়, তাহলে এটি বাস্তবায়নের কোনো মানে নেই। সেই সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আজ (গতকাল) এখানে অবস্থান নেওয়ার পর যেটি ঘটেছে সেটি দুঃখজনক। কারণ যাদের রক্তের ওপর এ সরকার গঠিত, তাদের মারধর করা হয়েছে। এটি খুবই দুঃখজনক।

আন্দোলনকারী শামীম হাসান বলেন, শুরুতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কড়াকড়ি অবস্থানে থাকলে আমরা ভিতরে প্রবেশ করতে পারতাম না। আমাদের ভিতরে প্রবেশের সুযোগ দিয়ে, পরে পেটানো হলো। আমরা আইন ভাঙার পক্ষে না। তবে যেটি করা হয়েছে, সেটি মেনে নেওয়ার মতো না। জুলাই যোদ্ধা আজমী ফেরদৌস বলেন, সংবিধানে জুলাই যোদ্ধাদের স্বীকৃতি না এলে আমরা ঐক্যবদ্ধ হয়ে আবার নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করব। এদিকে, গতকাল সন্ধ্যার পর খামার বাড়ি থেকে শতাধিক জুলাই যোদ্ধা মিছিল নিয়ে সংসদ ভবনের দক্ষিণ গেটের দিকে যেতে থাকে। এ সময় অবৈধ জুলাই সনদ মানি না, মানব না; আমার ভাইয়ের গায়ে হামলা কেন, জবাব চাই জবাব চাই; ইনকিলাব ইনকিলাব, জিন্দাবাদ জিন্দাবাদ স্লোগান দিচ্ছিল জুলাই যোদ্ধারা। পরে তারা সংসদ ভবনের দক্ষিণ গেটের সামনে অবস্থান নিয়ে এসব স্লোগান দিতে থাকে।

ঢামেকে আহত ৩৬ জুলাই যোদ্ধা : জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ, লাঠিচার্জ ও টিয়ারশেল নিক্ষেপের ঘটনায় ৩৬ জন আহত হয়ে ঢামেক হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। আহতদের মধ্যে কয়েকজন হলেন- আতিকুল গাজী, সাইফুল ইসলাম, লাইলী আক্তার, কামরুল হাসান, শরিফুল ইসলাম, সিনথিয়া, আশরাফুল, হাবিবউল্লাহ, শফিউল্লাহ, শাকিব, মো. লিটন, তানভীর, দুলাল, কামাল, ওমর ফারুক, নুরুল হুদা, আখের উদ্দিন, মিজান, মোস্তাক বিপ্লব ও আল আমিন। ঢামেক পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মো. ফারুক বলেন, আহতদের জরুরি বিভাগে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। চিকিৎসকরা বলছেন, কারও অবস্থা আশঙ্কাজনক নয়। আহতদের মধ্যে একজন জুলাই আন্দোলনে আহত হয়ে ডান হাত হারানো আতিকুল গাজী বলেন, আমাদের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি না দেওয়ার প্রতিবাদে আমরা জুলাই শহীদ পরিবার ও আহত যোদ্ধারা আন্দোলন করে আসছিলাম। সরকার আমাদের দাবিতে সাড়া না দিয়ে আজ জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান করতে গেলে আমরা শান্তিপূর্ণভাবে প্রতিবাদে দাঁড়াই। তখন হঠাৎ পুলিশ লাঠিচার্জ ও টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ বেশ কয়েক রাউন্ড টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে। এতে এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে এবং দোকানপাট সাময়িকভাবে বন্ধ হয়ে যায়। জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষরের পর এ সনদকে বিতর্কিত আখ্যা দিয়ে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজার সামনের সড়কে বিক্ষোভ করছেন ‘জুলাইযোদ্ধারা’। এ সময় তারা বলেন, ‘এ সনদ ভারতের প্রেসক্রিপশনে হয়েছে। আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছে। এতে দেশের মানুষের কোনো প্রত্যাশার প্রতিফলন হয়নি। তাই এটি বাতিল করতে হবে।

আমরা এটি মানি না।’ এ সময় যোদ্ধাদের ওপর হামলার বিচার দাবি করেন তাঁরা। গতকাল সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শেষ হওয়ার পর শতাধিক জুলাইযোদ্ধা মিছিল নিয়ে সংসদ ভবনের ভিতরে প্রবেশের চেষ্টা করেন। পুলিশ ব্যারিকেড দিয়ে তাঁদের প্রবেশে বাধা দেয়। পরে নিরাপত্তা বেষ্টনীতে দাঁড়িয়ে বক্তব্য দেন তাঁরা। এ সময় ‘আমরা জুলাইযোদ্ধা আন্দোলন’-এর সংগঠক ইয়াসিন নূর বলেন, ‘জুলাইয়ে আহতদের মারধর করে স্বাক্ষর করা এ সনদ বাতিল না হওয়া পর্যন্ত আমাদের আন্দোলন চলবে। কারণ এর আইনি ভিত্তি দেয়নি সরকার। জুলাইযোদ্ধারা এ সনদ মেনে নেবেন না। কারণ এতে জুলাই আন্দোলনে আহতদের অবমূল্যায়ন করা হয়েছে।’

এই বিভাগের আরও খবর
বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
বিক্ষোভের পর প্যাসিফিকের ৮ কারখানা বন্ধ
বিক্ষোভের পর প্যাসিফিকের ৮ কারখানা বন্ধ
অনশনে এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা
অনশনে এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা
জলবায়ু পরিবর্তনে দারিদ্র্যে ভুগছে ১১০ কোটি মানুষ
জলবায়ু পরিবর্তনে দারিদ্র্যে ভুগছে ১১০ কোটি মানুষ
জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে
জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে
বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির
বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির
এনসিপিকে নিয়ে আক্ষেপ
এনসিপিকে নিয়ে আক্ষেপ
হামাসকে ট্রাম্পের নতুন হুমকি
হামাসকে ট্রাম্পের নতুন হুমকি
সরকারের উচিত আইনি ভিত্তি দেওয়া
সরকারের উচিত আইনি ভিত্তি দেওয়া
ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে থাকবে
ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে থাকবে
জুলাই সনদ দেশ পরিচালনা করবে
জুলাই সনদ দেশ পরিচালনা করবে
রাকসুও শিবিরের
রাকসুও শিবিরের
সর্বশেষ খবর
‘সকলকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’
‘সকলকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

আমরা যত দ্রুত পারি বিমানবন্দর চালু করব : বিমান উপদেষ্টা
আমরা যত দ্রুত পারি বিমানবন্দর চালু করব : বিমান উপদেষ্টা

১ মিনিট আগে | জাতীয়

রিশাদের পাঁচ উইকেট, ওয়েস্ট ইন্ডিজের ব্যাটিং বিপর্যয়
রিশাদের পাঁচ উইকেট, ওয়েস্ট ইন্ডিজের ব্যাটিং বিপর্যয়

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজবাড়ীতে বিএনপি সমাবেশ: দ্বিতীয় পদ্মা সেতু নির্মাণের অঙ্গীকার
রাজবাড়ীতে বিএনপি সমাবেশ: দ্বিতীয় পদ্মা সেতু নির্মাণের অঙ্গীকার

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় তারেক রহমানের উদ্বেগ
অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় তারেক রহমানের উদ্বেগ

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

কলকাতা বিমানবন্দরে জরুরি অবতরণ ঢাকাগামী দুই ইন্ডিগো বিমানের
কলকাতা বিমানবন্দরে জরুরি অবতরণ ঢাকাগামী দুই ইন্ডিগো বিমানের

২০ মিনিট আগে | এভিয়েশন

সলঙ্গায় ডোবার কচুরিপানার নিচ থেকে কঙ্কাল উদ্ধার
সলঙ্গায় ডোবার কচুরিপানার নিচ থেকে কঙ্কাল উদ্ধার

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমানবন্দর সড়কে তীব্র যানজট
বিমানবন্দর সড়কে তীব্র যানজট

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে মাছ-ট্রলারসহ ১৪ ভারতীয় জেলে আটক
বঙ্গোপসাগরে মাছ-ট্রলারসহ ১৪ ভারতীয় জেলে আটক

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘জান-মালের নিরাপত্তা দিতে পারলে হিন্দুরাও ভোট দেবে’
‘জান-মালের নিরাপত্তা দিতে পারলে হিন্দুরাও ভোট দেবে’

৩১ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘দক্ষ মানবসম্পদ তৈরিতে প্রফেশনাল ইন্সটিটিউট গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে’
‘দক্ষ মানবসম্পদ তৈরিতে প্রফেশনাল ইন্সটিটিউট গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে’

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় স্কুলছাত্রীর আত্মহত্যা
গাইবান্ধায় স্কুলছাত্রীর আত্মহত্যা

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় আসলে হাওরবাসীর উন্নয়ন হবে : আনিসুল হক
বিএনপি ক্ষমতায় আসলে হাওরবাসীর উন্নয়ন হবে : আনিসুল হক

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘নারী অধিকার ও ক্ষমতায়নে বিএনপিই পথপ্রদর্শক’
‘নারী অধিকার ও ক্ষমতায়নে বিএনপিই পথপ্রদর্শক’

৪৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মাদক ও দুর্নীতি সামাজিক ব্যাধিতে পরিণত হয়েছে: অতিরিক্ত আইজি
মাদক ও দুর্নীতি সামাজিক ব্যাধিতে পরিণত হয়েছে: অতিরিক্ত আইজি

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ট্যারিফের সমাধান না হলে চট্টগ্রাম বন্দর বন্ধ করে দেওয়া হবে’
‘ট্যারিফের সমাধান না হলে চট্টগ্রাম বন্দর বন্ধ করে দেওয়া হবে’

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টাঙ্গাইলে কৃষক প্রশিক্ষণ
টাঙ্গাইলে কৃষক প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিডনিতে গালা নাইট অনুষ্ঠিত
সিডনিতে গালা নাইট অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বিগত সরকারের সময় ঘুমন্ত অবস্থায় ভোট হয়েছে: জাহিদ হোসেন
বিগত সরকারের সময় ঘুমন্ত অবস্থায় ভোট হয়েছে: জাহিদ হোসেন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীরাই বিএনপিকে ক্ষমতায় আনার প্রধান শক্তি : সেলিমা রহমান
নারীরাই বিএনপিকে ক্ষমতায় আনার প্রধান শক্তি : সেলিমা রহমান

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে ৭০ ভরি স্বর্ণসহ ২ কোটি টাকার মালামাল লুট
অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে ৭০ ভরি স্বর্ণসহ ২ কোটি টাকার মালামাল লুট

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকের নানার বাড়িতে মিলল প্রেমিকার মরদেহ
প্রেমিকের নানার বাড়িতে মিলল প্রেমিকার মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাহরুখের জন্মদিন ঘিরে ৩০ শহরে চলচ্চিত্র উৎসব!
শাহরুখের জন্মদিন ঘিরে ৩০ শহরে চলচ্চিত্র উৎসব!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সিদ্ধিরগঞ্জের শীর্ষ সন্ত্রাসী সাহেব আলীর সহযোগী অস্ত্রসহ গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জের শীর্ষ সন্ত্রাসী সাহেব আলীর সহযোগী অস্ত্রসহ গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে গলা কাটা লাশ উদ্ধার
রংপুরে গলা কাটা লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুনের ঘটনাস্থল পরিদর্শনে বিমান উপদেষ্টা
আগুনের ঘটনাস্থল পরিদর্শনে বিমান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুড়িগ্রামে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় জিরা ও মদ জব্দ
কুড়িগ্রামে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় জিরা ও মদ জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল
সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০
আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের
পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল
রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন
যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ
মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার
লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'
ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!
সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি
শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল
নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিয়ালবাড়ির সেই গুদামে প্রাণঘাতী মাত্রায় হাইড্রোজেন সালফাইড গ্যাস
শিয়ালবাড়ির সেই গুদামে প্রাণঘাতী মাত্রায় হাইড্রোজেন সালফাইড গ্যাস

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে এনসিপি থাকলে ভালো লাগত : আসিফ নজরুল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে এনসিপি থাকলে ভালো লাগত : আসিফ নজরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি
মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা
বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’
‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দক্ষিণ কোরিয়ার জনপ্রিয় লেখক বেক সে-হি মারা গেলেন, কিন্তু বাঁচালেন পাঁচজনকে
দক্ষিণ কোরিয়ার জনপ্রিয় লেখক বেক সে-হি মারা গেলেন, কিন্তু বাঁচালেন পাঁচজনকে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্রিতে অটোগ্রাফ দেয়া বন্ধ করছেন ইয়ামাল!
ফ্রিতে অটোগ্রাফ দেয়া বন্ধ করছেন ইয়ামাল!

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে গণসংযোগ-লিফলেট বিতরণ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে গণসংযোগ-লিফলেট বিতরণ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমাতে ৭টি প্রাকৃতিক টনিক
মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমাতে ৭টি প্রাকৃতিক টনিক

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’
‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি
শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট
গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের
অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের

পেছনের পৃষ্ঠা

আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা
আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা

শোবিজ

কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি
কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি

মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর
ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

ঝাল কমেছে মরিচে ঝাঁজ পিঁয়াজে
ঝাল কমেছে মরিচে ঝাঁজ পিঁয়াজে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

লক্ষ্যহীন পথে অর্থনীতি
লক্ষ্যহীন পথে অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের আগেই নতুন বেতনের সুপারিশ
ভোটের আগেই নতুন বেতনের সুপারিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োয়োসো স্টোরের উদ্বোধন
বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োয়োসো স্টোরের উদ্বোধন

নগর জীবন

পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি
পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি

শোবিজ

প্রেমের দেবী মধুবালা
প্রেমের দেবী মধুবালা

শোবিজ

জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া
জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া

শোবিজ

নাটোরে বাবা-মেয়ের এইচএসসি পাস
নাটোরে বাবা-মেয়ের এইচএসসি পাস

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন
চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন

খবর

পাখির জন্য ভালোবাসা
পাখির জন্য ভালোবাসা

শনিবারের সকাল

আয়ের শীর্ষে রোনালদো
আয়ের শীর্ষে রোনালদো

মাঠে ময়দানে

মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ
মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ

মাঠে ময়দানে

আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার
আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার

নগর জীবন

নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প
নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প

মাঠে ময়দানে

বিশ্ববিদ্যালয়ছাত্রীকে দলবদ্ধ ধর্ষণ, মামলা
বিশ্ববিদ্যালয়ছাত্রীকে দলবদ্ধ ধর্ষণ, মামলা

দেশগ্রাম

বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির
বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক
নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক

শোবিজ

জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে
জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়
শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়

মাঠে ময়দানে

ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের
ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

মাঠে ময়দানে

ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা
ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা

মাঠে ময়দানে

পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা
পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা

খবর

নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল
নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল

নগর জীবন