শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:০৬, শনিবার, ২২ জানুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

হৃদপৃণ্ডের পর এবার শূকরের কিডনির সফল প্রতিস্থাপন মানব শরীরে!

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
হৃদপৃণ্ডের পর এবার শূকরের কিডনির সফল প্রতিস্থাপন মানব শরীরে!

সম্প্রতি শূকরের হৃদপৃণ্ড মানুষের শরীরের সফলভাবে প্রতিস্থাপন করতে সক্ষম হন চিকিৎসা বিজ্ঞানিরা। এবার শূকরের কিডনিও সফলভাবে প্রতিস্থাপন হল মানব শরীরে!

এর মাধ্যমে কিডনি চিকিৎসায় অভাবনীয় সাফল্য অর্জন করলেন চিকিৎসকরা। বহু শতাব্দীর কাঙ্ক্ষিত একটি মাইলফলক ছুঁয়ে ফেলল কিডনি প্রতিস্থাপনের চিকিৎসাপদ্ধতি।

প্রতিস্থাপন করার মতো কিডনির অভাবে মানুষের মৃত্যু হয়তো এবার ঠেকানো সম্ভব হবে। বিকল হয়ে যাওয়া কিডনির কাজ আর ডায়ালাইসিসের মাধ্যমে চালিয়ে যেতে হবে না। অন্য প্রাণীর কিডনিকে মানুষের শরীরের মানানসই করেই প্রতিস্থাপন করা যাবে সফলভাবে। অন্য প্রাণীর থেকে আনা সেই কিডনি মানবদেহে কাজ করবে একেবারে মানুষের কিডনির মতোই। অন্য প্রাণীর কিডনিকে মানবদেহ মেনে নিতে পারবে বিনা বাধায়, বিনা আপত্তিতে।

এই যুগান্তকারী চিকিৎসাপদ্ধতি যে শুধুই কল্পনার বিষয় নয়, সম্ভব হতে পারে বাস্তবেও, তা প্রমাণ করে দেখালেন আমেরিকার বার্মিংহামের আলাবামা বিশ্ববিদ্যালয়ের শল্য চিকিৎসকরা। জিনগতভাবে উন্নত করা শূকরের দু’টি কিডনিকে তারা নিখুঁতভাবে প্রতিস্থাপন করেছেন। আর অন্য প্রাণীর সেই কিডনি দু'টিকে মেনে নিতে মানবশরীরের স্বাভাবিক প্রতিরোধ ব্যবস্থা কোনও বাধা দেয়নি। মেনে নিয়েছে বিনা আপত্তিতে।

অভিনব এই কিডনি প্রতিস্থাপনের গবেষণাপত্রটি প্রকাশিত হয়েছে আন্তর্জাতিক চিকিৎসাবিজ্ঞান গবেষণা পত্রিকা ‘আমেরিকান জার্নাল অব ট্রান্সপ্ল্যান্টেশন’-এর ১৯ জানুয়ারি সংখ্যায়। এই পদ্ধতি নিয়ে ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল শুরুর জন্য আমেরিকার ‘ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন' (এফডিএ)-এর অনুমোদনও মিলেছে বলে গবেষকরা জানিয়েছেন।

বিশেষজ্ঞদের একাংশ বলছেন, “এই সফল প্রতিস্থাপন চিকিৎসা বিজ্ঞানের ইতিহাসে একটি যুগান্তকারী ঘটনা। এর ফলে, কিডনি তো বটেই, মানবদেহের বিকল হয়ে যাওয়া বিভিন্ন অঙ্গপ্রত্যঙ্গের পরিবর্তে অন্য প্রাণীর অঙ্গ প্রতিস্থাপনের সব জটিলতা দূর হওয়ার পথ খুলল। প্রতিস্থাপনের জন্য প্রয়োজনীয় অঙ্গপ্রত্যঙ্গের অপ্রতুলতা আর শল্য চিকিৎসার পথে বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারবে না। কিডনি-সহ বিভিন্ন প্রতিস্থাপনযোগ্য অঙ্গের অভাবে মানুষের মৃত্যুর আশঙ্কা অনেকটাই কমানো সম্ভব হবে।”

আমেরিকার ‘ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ডায়াবেটিস অ্যান্ড ডাইজেস্টিভ অ্যান্ড কিডনি ডিজিজেজ’-এর দেওয়া পরিংসখ্যান জানাচ্ছে, স্তন বা প্রস্টেটের ক্যানসারে বিশ্বে প্রতি বছর যত মানুষের মৃত্যু হয়, কিডনির বিভিন্ন অসুখে মৃত্যু-হার তার চেয়ে অনেক বেশি। কিডনির বিভিন্ন রোগের অন্তিম পর্যায়ে প্রতিস্থাপন ছাড়া আর কোনও উপায় থাকে না। শুধু আমেরিকাতেই প্রতি বছর প্রায় ২৫ হাজার কিডনি প্রতিস্থাপিত হয়। মূল সমস্যা হয় প্রতিস্থাপনযোগ্য মানুষের কিডনির অপ্রতুলতা। তার জন্য ডায়ালাইসিস করে কিডনির কাজ কৃত্রিমভাবে চালিয়ে রোগীকে বাঁচিয়ে রাখতে হয়। কিন্তু এই প্রক্রিয়া বেশি দিন চালিয়ে কোনও রোগীকে বাঁচিয়ে রাখা সম্ভব নয়। শুধু আমেরিকাতেই ডায়ালাইসিস চলা অবস্থায় প্রতিদিন মৃত্যু হয় গড়ে প্রায় ২৫০ জনের।

এই পরিস্থিতিতে চিকিৎসকদের কাছে একমাত্র কাম্য হয়ে ওঠে অন্য প্রাণীর কিডনি। অন্য প্রাণীর কিডনি মানুষের শরীরে প্রতিস্থাপনের পদ্ধতিকে চিকিৎসাবিজ্ঞানের পরিভাষায় বলা হয়, ‘জেনোট্রান্সপ্ল্যান্টেশন’।

কিন্তু এই পদ্ধতির কিছু প্রতিবন্ধকতা ছিল। তাই গত শতাব্দীর ষাটের দশকে শিম্পাঞ্জির কিডনি মানুষের শরীরে প্রতিস্থাপনের চেষ্টা সফল হয়নি। শিম্পাঞ্জি মানুষের অনেক কাছের প্রজাতি হওয়া সত্ত্বেও। ওই সময় যে ১৩ জন কিডনি রোগীর দেহে শিম্পাঞ্জির কিডনি প্রতিস্থাপন করা হয়েছিল তাদের ১০ জনেরই মৃত্যু হয়েছিল দু’-তিন সপ্তাহের মধ্যে। কারণ, মানুষের দেহের স্বাভাবিক প্রতিরোধ ব্যবস্থা শিম্পাঞ্জির কিডনি মেনে নিতে চায়নি। তাই সেই কিডনি মানুষের শরীরে বেশি সময় ধরে কাজও করতে পারেনি। আশির দশকের গবেষণায় বিজ্ঞানী, চিকিৎসকদের এই ধারণা জন্মায় যে, শূকরের কিডনি হয়তো মানুষের শরীর মেনে নেবে। কারণ, আকারে, আকৃতিতে শূকরের কিডনি অনেকটাই মানুষের কিডনির মতো। আশির দশকে এক রোগীর দেহে শুয়োরের কিডনি প্রতিস্থাপিতও করা হয়। কিন্তু ৫৪ ঘণ্টার বেশি তা সক্রিয় থাকেনি।

এর কারণ ছিল, মানবদেহের আরও নানা ধরনের প্রতিরোধ। অন্য প্রাণী থেকে নেওয়া অঙ্গের বিরুদ্ধে। তার মধ্যে অন্যতম, মানবরক্তের তঞ্চন (‘ব্লাড ক্লটিং’)। আশির দশকে শূকরের কিডনি নেওয়া রোগীর তাই রক্তের ক্লটিং হয়েছিল কিছু দিনের মধ্যেই। মানবরক্তের চাপও শূকর বা মনুষ্যেতর প্রাণীর চেয়ে বেশি। সেই বাড়তি চাপ নেওয়াও সম্ভব হয়নি শূকর থেকে নেওয়া প্রতিস্থাপিত কিডনির।

তাই গবেষকরা এবার শূকরের কিডনির ১০টি জিনকে আলাদাভাবে সম্পাদনা করে নিয়েছিলেন গবেষণাগারে। যাতে সেগুলো মানবদেহে প্রতিস্থাপনের পর একেবারে মানুষের কিডনির মতোই কাজ করে। সেই কিডনিকে যেন মানবদেহের স্বাভাবিক প্রতিরোধ ব্যবস্থা বাইরের শত্রু বলে মনে না করে। যেন সেই কিডনি মানবরক্তের ক্লটিং না ঘটায়। রক্ত সংবহন যেন অব্যাহত থাকে মানবদেহে। শুকরের ওই জিনগুলো উন্নত করার কাজটি করা হয়েছিল সব রকমের ভাইরাস, ব্যাক্টেরিয়া, ছত্রাক-মুক্ত পরিবেশে। সেই শূকরটিকেও রাখা হয়েছিল একই রকম পরিবেশে, দীর্ঘ দিন।

তারপর বার্মিংহামের আলাবামা বিশ্ববিদ্যালয়ের মারনিক্স ই হিরসিঙ্ক স্কুল অব মেডিসিনের ট্রান্সপ্ল্যান্ট ইনস্টিটিউটের কর্মকর্তা জেমি লকের নেতৃত্বে একটি গবেষকদল জিনগতভাবে উন্নত করা শূকরের দু’টি কিডনি এক মৃত্যুপথযাত্রীর দেহে বসিয়ে দেন। রোগীর একেবারে বিকল হয়ে যাওয়া দু’টি কিডনি সরিয়ে। তারপর যতক্ষণ সেই রোগী বেঁচেছিলেন সেই টানা ৭৭ ঘণ্টা ধরে একেবারে মানুষের কিডনির মতোই কাজ করতে দেখা গিয়েছে জিনগতভাবে উন্নত করা শূকরের দু’টি কিডনিকে, মানবশরীরে।

যে মৃত্যুপথযাত্রীর শরীরে এই সফল প্রতিস্থাপনের পরীক্ষা করা হয়েছে তার নাম জিম পার্সনস। তিনি চেয়েছিলেন মৃত্যুর পর তার অঙ্গগুলো যেন অন্য মানুষের সেবায় কাজে লাগে। তার কিডনি সেই কাজ করতে পারেনি বটে, তবে তার শরীরেই সম্ভব হয়েছে এই সফল কিডনি প্রতিস্থাপন। তারই স্বীকৃতি হিসেবে গবেষকরা এই পদ্ধতির নাম দিয়েছেন, ‘দ্য পার্সনস মডেল’। সূত্র: ইন্ডিপেন্ডেন্ট ইউকে, দ্য টেলিগ্রাফ, মিরর ইউকে, ফোর্বস

বিডি প্রতিদিন/কালাম

আরও পড়ুুন: চিকিৎসায় অভাবনীয় সাফল্য: মানুষের দেহে প্রতিস্থাপন হল শুকরের হৃদপিণ্ড

এই বিভাগের আরও খবর
চিকিৎসাবিজ্ঞানে যুগান্তকারী সাফল্য পেল কানাডা-চীনের বিজ্ঞানীরা
চিকিৎসাবিজ্ঞানে যুগান্তকারী সাফল্য পেল কানাডা-চীনের বিজ্ঞানীরা
একটি রক্ত পরীক্ষায় শনাক্ত হতে পারে ৫০টিরও বেশি ধরনের ক্যান্সার
একটি রক্ত পরীক্ষায় শনাক্ত হতে পারে ৫০টিরও বেশি ধরনের ক্যান্সার
ঢাকায় এভারকেয়ার হসপিটালে বিনামূল্যে ব্রেস্ট হেলথ চেকআপ কর্মসূচি শুরু
ঢাকায় এভারকেয়ার হসপিটালে বিনামূল্যে ব্রেস্ট হেলথ চেকআপ কর্মসূচি শুরু
হাঁপানির কারণ ও প্রতিকার
হাঁপানির কারণ ও প্রতিকার
চিকিৎসাসেবার বাইরে ৬০ শতাংশ থাইরয়েড রোগী
চিকিৎসাসেবার বাইরে ৬০ শতাংশ থাইরয়েড রোগী
পায়ুপথের রোগ পাইলস
পায়ুপথের রোগ পাইলস
১০০ বছরের পুরোনো চিকিৎসা পদ্ধতিতে নতুন আশার আলো
১০০ বছরের পুরোনো চিকিৎসা পদ্ধতিতে নতুন আশার আলো
পরীক্ষাগারে রক্তনালীসহ ক্ষুদ্র হৃদ্‌যন্ত্র ও লিভার তৈরি
পরীক্ষাগারে রক্তনালীসহ ক্ষুদ্র হৃদ্‌যন্ত্র ও লিভার তৈরি
বাচ্চাদের কোষ্ঠকাঠিন্য
বাচ্চাদের কোষ্ঠকাঠিন্য
চিকুনগুনিয়ার ব্যথা মোকাবিলার কৌশল
চিকুনগুনিয়ার ব্যথা মোকাবিলার কৌশল
প্রবীণদের কর্মক্ষম রাখতে ফিজিওথেরাপি ও শারীরিক কার্যক্রমের ভূমিকা
প্রবীণদের কর্মক্ষম রাখতে ফিজিওথেরাপি ও শারীরিক কার্যক্রমের ভূমিকা
ক্যান্সার আক্রান্ত শিশুদের আর্থিক অনুদান ও শিক্ষাবৃত্তি প্রদান
ক্যান্সার আক্রান্ত শিশুদের আর্থিক অনুদান ও শিক্ষাবৃত্তি প্রদান
সর্বশেষ খবর
রাখাইনে চীন-ভারতের বিনিয়োগ নিতে আগ্রহী আরাকান আর্মি
রাখাইনে চীন-ভারতের বিনিয়োগ নিতে আগ্রহী আরাকান আর্মি

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে শিশুকে ধর্ষণ চেষ্টা, অভিযুক্ত গ্রেফতার
রাজশাহীতে শিশুকে ধর্ষণ চেষ্টা, অভিযুক্ত গ্রেফতার

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভুল রায়ে ৪৩ বছর কারাভোগ, এবার ভারতে নির্বাসন
ভুল রায়ে ৪৩ বছর কারাভোগ, এবার ভারতে নির্বাসন

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কামালের পক্ষে রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শুরু
হাসিনা-কামালের পক্ষে রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শুরু

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নিগারদের বাঁচা-মরার লড়াই আজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নিগারদের বাঁচা-মরার লড়াই আজ

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানসম্মত তথ্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ: নারায়ণগঞ্জ ডিসি
মানসম্মত তথ্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ: নারায়ণগঞ্জ ডিসি

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার
পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

হত্যাচেষ্টা মামলায় গ্রেফতার মাইটিভির সাথী-তৌহিদ
হত্যাচেষ্টা মামলায় গ্রেফতার মাইটিভির সাথী-তৌহিদ

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন চেয়েছেন সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক
৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন চেয়েছেন সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

মাইক দিয়ে মানসিক ভয় দেখাচ্ছে থাই বাহিনী, জাতিসংঘে চিঠি কম্বোডিয়ার
মাইক দিয়ে মানসিক ভয় দেখাচ্ছে থাই বাহিনী, জাতিসংঘে চিঠি কম্বোডিয়ার

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলায় ৪ দিনের রিমান্ডে ছেলেসহ হাজী সেলিম
হত্যা মামলায় ৪ দিনের রিমান্ডে ছেলেসহ হাজী সেলিম

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বিইউপির সাবেক শিক্ষার্থীকে গণধর্ষণ: প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
বিইউপির সাবেক শিক্ষার্থীকে গণধর্ষণ: প্রধান আসামি গ্রেপ্তার

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাশুড়িকে হাতুড়ি পেটা করে হত্যা করল পুত্রবধূ
শাশুড়িকে হাতুড়ি পেটা করে হত্যা করল পুত্রবধূ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বলিভিয়ার নতুন প্রেসিডেন্ট রদ্রিগো পাজ
বলিভিয়ার নতুন প্রেসিডেন্ট রদ্রিগো পাজ

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিনি ট্রাক খাদে পড়ে ৮ জন নিহত
মিনি ট্রাক খাদে পড়ে ৮ জন নিহত

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...
কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের বিমানের কাছে সন্দেহজনক ‘স্নাইপার মাঁচা’
ট্রাম্পের বিমানের কাছে সন্দেহজনক ‘স্নাইপার মাঁচা’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিকাণ্ড : শিক্ষক-কর্মচারীদের সতর্ক থাকতে বলল মাউশি
অগ্নিকাণ্ড : শিক্ষক-কর্মচারীদের সতর্ক থাকতে বলল মাউশি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্যালগেরিতে জেরিন তাজের একক চিত্র প্রদর্শনী ২৫ অক্টোবর
ক্যালগেরিতে জেরিন তাজের একক চিত্র প্রদর্শনী ২৫ অক্টোবর

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে বৈঠকে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে বৈঠকে ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচএসসিতে মাদারীপুর জেলার সেরা অর্পা
এইচএসসিতে মাদারীপুর জেলার সেরা অর্পা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনদুপুরে রাজধানীতে ডাকাতি, ফ্ল্যাট থেকে ১০০ ভরি স্বর্ণ লুট
দিনদুপুরে রাজধানীতে ডাকাতি, ফ্ল্যাট থেকে ১০০ ভরি স্বর্ণ লুট

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা
জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অবশেষে দুই দিনের অনুমতি পেল মাদারীপুরের কুন্ডুবাড়ির মেলা
অবশেষে দুই দিনের অনুমতি পেল মাদারীপুরের কুন্ডুবাড়ির মেলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ
সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২০ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২০ অক্টোবর ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরণ অনশন ও সমাবেশ : শহীদ মিনারে এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা
আমরণ অনশন ও সমাবেশ : শহীদ মিনারে এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহআলম পাটোয়ারীর ইন্তেকাল
শাহআলম পাটোয়ারীর ইন্তেকাল

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল
সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ
নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল

১৩ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান
ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক
লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম
রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?
স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন
জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?
কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো
আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ
সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড
রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন
পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত
যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ত্রিদেশীয় সিরিজে আফগানিস্তানের বদলে জিম্বাবুয়ে
পাকিস্তানের ত্রিদেশীয় সিরিজে আফগানিস্তানের বদলে জিম্বাবুয়ে

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ
আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ের ছবিতে মুখ লুকানোয় কটাক্ষের শিকার জাইরা
বিয়ের ছবিতে মুখ লুকানোয় কটাক্ষের শিকার জাইরা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট
পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না
আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম
জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার
আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলিয়ায় বিলাসবহুল হোটেলের পুলে কুমির
অস্ট্রেলিয়ায় বিলাসবহুল হোটেলের পুলে কুমির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতসহ সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর নতুন কর্মসূচি
জামায়াতসহ সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর নতুন কর্মসূচি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান
মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘ রেজল্যুশন-২২৩১ আনুষ্ঠানিকভাবে সমাপ্ত ঘোষণা, ইরান-রাশিয়া-চীনের যৌথ চিঠি
জাতিসংঘ রেজল্যুশন-২২৩১ আনুষ্ঠানিকভাবে সমাপ্ত ঘোষণা, ইরান-রাশিয়া-চীনের যৌথ চিঠি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা হলেন পরিণীতি চোপড়া
মা হলেন পরিণীতি চোপড়া

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নারীদের বিশেষায়িত ব্যাংক আরব আমিরাতের কাছে বিক্রি করল পাকিস্তান
নারীদের বিশেষায়িত ব্যাংক আরব আমিরাতের কাছে বিক্রি করল পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্র-শনিবারেও আমদানিকৃত মালামাল খালাস হবে
শুক্র-শনিবারেও আমদানিকৃত মালামাল খালাস হবে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি

সম্পাদকীয়

সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন
স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন

শোবিজ

প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান
প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান

প্রাণের ক্যাম্পাস

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত
ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত

প্রথম পৃষ্ঠা

কে এই বীরা বেদী
কে এই বীরা বেদী

শোবিজ

ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা
ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা

শোবিজ

কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া
কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম
পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম

নগর জীবন

সমনেই আটকে আছে বিচার
সমনেই আটকে আছে বিচার

পেছনের পৃষ্ঠা

অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা
অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি
নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি

মাঠে ময়দানে

খাবারের সন্ধানে এসে প্রাণ হারাচ্ছে অতিথি পাখি
খাবারের সন্ধানে এসে প্রাণ হারাচ্ছে অতিথি পাখি

পেছনের পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ শুভ দীপাবলি
আজ শুভ দীপাবলি

পেছনের পৃষ্ঠা

নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা
নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

বিএনপিতে ছয়, অন্য দলের একক প্রার্থীর প্রচার
বিএনপিতে ছয়, অন্য দলের একক প্রার্থীর প্রচার

নগর জীবন

তলানিতে পাসপোর্টের মান
তলানিতে পাসপোর্টের মান

পেছনের পৃষ্ঠা

গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি
গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি

মাঠে ময়দানে

দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার
দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার

প্রাণের ক্যাম্পাস

সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব
সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব

প্রাণের ক্যাম্পাস

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী মাঠে
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী মাঠে

নগর জীবন

আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ
আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ

শোবিজ

দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা
দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা

প্রাণের ক্যাম্পাস

বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’
বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’

প্রাণের ক্যাম্পাস

দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা
দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা

প্রাণের ক্যাম্পাস

মিরপুরের কালো উইকেট
মিরপুরের কালো উইকেট

মাঠে ময়দানে

সাবিলার নবযাত্রা
সাবিলার নবযাত্রা

শোবিজ