শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:০৬, শনিবার, ২২ জানুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

হৃদপৃণ্ডের পর এবার শূকরের কিডনির সফল প্রতিস্থাপন মানব শরীরে!

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
হৃদপৃণ্ডের পর এবার শূকরের কিডনির সফল প্রতিস্থাপন মানব শরীরে!

সম্প্রতি শূকরের হৃদপৃণ্ড মানুষের শরীরের সফলভাবে প্রতিস্থাপন করতে সক্ষম হন চিকিৎসা বিজ্ঞানিরা। এবার শূকরের কিডনিও সফলভাবে প্রতিস্থাপন হল মানব শরীরে!

এর মাধ্যমে কিডনি চিকিৎসায় অভাবনীয় সাফল্য অর্জন করলেন চিকিৎসকরা। বহু শতাব্দীর কাঙ্ক্ষিত একটি মাইলফলক ছুঁয়ে ফেলল কিডনি প্রতিস্থাপনের চিকিৎসাপদ্ধতি।

প্রতিস্থাপন করার মতো কিডনির অভাবে মানুষের মৃত্যু হয়তো এবার ঠেকানো সম্ভব হবে। বিকল হয়ে যাওয়া কিডনির কাজ আর ডায়ালাইসিসের মাধ্যমে চালিয়ে যেতে হবে না। অন্য প্রাণীর কিডনিকে মানুষের শরীরের মানানসই করেই প্রতিস্থাপন করা যাবে সফলভাবে। অন্য প্রাণীর থেকে আনা সেই কিডনি মানবদেহে কাজ করবে একেবারে মানুষের কিডনির মতোই। অন্য প্রাণীর কিডনিকে মানবদেহ মেনে নিতে পারবে বিনা বাধায়, বিনা আপত্তিতে।

এই যুগান্তকারী চিকিৎসাপদ্ধতি যে শুধুই কল্পনার বিষয় নয়, সম্ভব হতে পারে বাস্তবেও, তা প্রমাণ করে দেখালেন আমেরিকার বার্মিংহামের আলাবামা বিশ্ববিদ্যালয়ের শল্য চিকিৎসকরা। জিনগতভাবে উন্নত করা শূকরের দু’টি কিডনিকে তারা নিখুঁতভাবে প্রতিস্থাপন করেছেন। আর অন্য প্রাণীর সেই কিডনি দু'টিকে মেনে নিতে মানবশরীরের স্বাভাবিক প্রতিরোধ ব্যবস্থা কোনও বাধা দেয়নি। মেনে নিয়েছে বিনা আপত্তিতে।

অভিনব এই কিডনি প্রতিস্থাপনের গবেষণাপত্রটি প্রকাশিত হয়েছে আন্তর্জাতিক চিকিৎসাবিজ্ঞান গবেষণা পত্রিকা ‘আমেরিকান জার্নাল অব ট্রান্সপ্ল্যান্টেশন’-এর ১৯ জানুয়ারি সংখ্যায়। এই পদ্ধতি নিয়ে ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল শুরুর জন্য আমেরিকার ‘ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন' (এফডিএ)-এর অনুমোদনও মিলেছে বলে গবেষকরা জানিয়েছেন।

বিশেষজ্ঞদের একাংশ বলছেন, “এই সফল প্রতিস্থাপন চিকিৎসা বিজ্ঞানের ইতিহাসে একটি যুগান্তকারী ঘটনা। এর ফলে, কিডনি তো বটেই, মানবদেহের বিকল হয়ে যাওয়া বিভিন্ন অঙ্গপ্রত্যঙ্গের পরিবর্তে অন্য প্রাণীর অঙ্গ প্রতিস্থাপনের সব জটিলতা দূর হওয়ার পথ খুলল। প্রতিস্থাপনের জন্য প্রয়োজনীয় অঙ্গপ্রত্যঙ্গের অপ্রতুলতা আর শল্য চিকিৎসার পথে বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারবে না। কিডনি-সহ বিভিন্ন প্রতিস্থাপনযোগ্য অঙ্গের অভাবে মানুষের মৃত্যুর আশঙ্কা অনেকটাই কমানো সম্ভব হবে।”

আমেরিকার ‘ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ডায়াবেটিস অ্যান্ড ডাইজেস্টিভ অ্যান্ড কিডনি ডিজিজেজ’-এর দেওয়া পরিংসখ্যান জানাচ্ছে, স্তন বা প্রস্টেটের ক্যানসারে বিশ্বে প্রতি বছর যত মানুষের মৃত্যু হয়, কিডনির বিভিন্ন অসুখে মৃত্যু-হার তার চেয়ে অনেক বেশি। কিডনির বিভিন্ন রোগের অন্তিম পর্যায়ে প্রতিস্থাপন ছাড়া আর কোনও উপায় থাকে না। শুধু আমেরিকাতেই প্রতি বছর প্রায় ২৫ হাজার কিডনি প্রতিস্থাপিত হয়। মূল সমস্যা হয় প্রতিস্থাপনযোগ্য মানুষের কিডনির অপ্রতুলতা। তার জন্য ডায়ালাইসিস করে কিডনির কাজ কৃত্রিমভাবে চালিয়ে রোগীকে বাঁচিয়ে রাখতে হয়। কিন্তু এই প্রক্রিয়া বেশি দিন চালিয়ে কোনও রোগীকে বাঁচিয়ে রাখা সম্ভব নয়। শুধু আমেরিকাতেই ডায়ালাইসিস চলা অবস্থায় প্রতিদিন মৃত্যু হয় গড়ে প্রায় ২৫০ জনের।

এই পরিস্থিতিতে চিকিৎসকদের কাছে একমাত্র কাম্য হয়ে ওঠে অন্য প্রাণীর কিডনি। অন্য প্রাণীর কিডনি মানুষের শরীরে প্রতিস্থাপনের পদ্ধতিকে চিকিৎসাবিজ্ঞানের পরিভাষায় বলা হয়, ‘জেনোট্রান্সপ্ল্যান্টেশন’।

কিন্তু এই পদ্ধতির কিছু প্রতিবন্ধকতা ছিল। তাই গত শতাব্দীর ষাটের দশকে শিম্পাঞ্জির কিডনি মানুষের শরীরে প্রতিস্থাপনের চেষ্টা সফল হয়নি। শিম্পাঞ্জি মানুষের অনেক কাছের প্রজাতি হওয়া সত্ত্বেও। ওই সময় যে ১৩ জন কিডনি রোগীর দেহে শিম্পাঞ্জির কিডনি প্রতিস্থাপন করা হয়েছিল তাদের ১০ জনেরই মৃত্যু হয়েছিল দু’-তিন সপ্তাহের মধ্যে। কারণ, মানুষের দেহের স্বাভাবিক প্রতিরোধ ব্যবস্থা শিম্পাঞ্জির কিডনি মেনে নিতে চায়নি। তাই সেই কিডনি মানুষের শরীরে বেশি সময় ধরে কাজও করতে পারেনি। আশির দশকের গবেষণায় বিজ্ঞানী, চিকিৎসকদের এই ধারণা জন্মায় যে, শূকরের কিডনি হয়তো মানুষের শরীর মেনে নেবে। কারণ, আকারে, আকৃতিতে শূকরের কিডনি অনেকটাই মানুষের কিডনির মতো। আশির দশকে এক রোগীর দেহে শুয়োরের কিডনি প্রতিস্থাপিতও করা হয়। কিন্তু ৫৪ ঘণ্টার বেশি তা সক্রিয় থাকেনি।

এর কারণ ছিল, মানবদেহের আরও নানা ধরনের প্রতিরোধ। অন্য প্রাণী থেকে নেওয়া অঙ্গের বিরুদ্ধে। তার মধ্যে অন্যতম, মানবরক্তের তঞ্চন (‘ব্লাড ক্লটিং’)। আশির দশকে শূকরের কিডনি নেওয়া রোগীর তাই রক্তের ক্লটিং হয়েছিল কিছু দিনের মধ্যেই। মানবরক্তের চাপও শূকর বা মনুষ্যেতর প্রাণীর চেয়ে বেশি। সেই বাড়তি চাপ নেওয়াও সম্ভব হয়নি শূকর থেকে নেওয়া প্রতিস্থাপিত কিডনির।

তাই গবেষকরা এবার শূকরের কিডনির ১০টি জিনকে আলাদাভাবে সম্পাদনা করে নিয়েছিলেন গবেষণাগারে। যাতে সেগুলো মানবদেহে প্রতিস্থাপনের পর একেবারে মানুষের কিডনির মতোই কাজ করে। সেই কিডনিকে যেন মানবদেহের স্বাভাবিক প্রতিরোধ ব্যবস্থা বাইরের শত্রু বলে মনে না করে। যেন সেই কিডনি মানবরক্তের ক্লটিং না ঘটায়। রক্ত সংবহন যেন অব্যাহত থাকে মানবদেহে। শুকরের ওই জিনগুলো উন্নত করার কাজটি করা হয়েছিল সব রকমের ভাইরাস, ব্যাক্টেরিয়া, ছত্রাক-মুক্ত পরিবেশে। সেই শূকরটিকেও রাখা হয়েছিল একই রকম পরিবেশে, দীর্ঘ দিন।

তারপর বার্মিংহামের আলাবামা বিশ্ববিদ্যালয়ের মারনিক্স ই হিরসিঙ্ক স্কুল অব মেডিসিনের ট্রান্সপ্ল্যান্ট ইনস্টিটিউটের কর্মকর্তা জেমি লকের নেতৃত্বে একটি গবেষকদল জিনগতভাবে উন্নত করা শূকরের দু’টি কিডনি এক মৃত্যুপথযাত্রীর দেহে বসিয়ে দেন। রোগীর একেবারে বিকল হয়ে যাওয়া দু’টি কিডনি সরিয়ে। তারপর যতক্ষণ সেই রোগী বেঁচেছিলেন সেই টানা ৭৭ ঘণ্টা ধরে একেবারে মানুষের কিডনির মতোই কাজ করতে দেখা গিয়েছে জিনগতভাবে উন্নত করা শূকরের দু’টি কিডনিকে, মানবশরীরে।

যে মৃত্যুপথযাত্রীর শরীরে এই সফল প্রতিস্থাপনের পরীক্ষা করা হয়েছে তার নাম জিম পার্সনস। তিনি চেয়েছিলেন মৃত্যুর পর তার অঙ্গগুলো যেন অন্য মানুষের সেবায় কাজে লাগে। তার কিডনি সেই কাজ করতে পারেনি বটে, তবে তার শরীরেই সম্ভব হয়েছে এই সফল কিডনি প্রতিস্থাপন। তারই স্বীকৃতি হিসেবে গবেষকরা এই পদ্ধতির নাম দিয়েছেন, ‘দ্য পার্সনস মডেল’। সূত্র: ইন্ডিপেন্ডেন্ট ইউকে, দ্য টেলিগ্রাফ, মিরর ইউকে, ফোর্বস

বিডি প্রতিদিন/কালাম

আরও পড়ুুন: চিকিৎসায় অভাবনীয় সাফল্য: মানুষের দেহে প্রতিস্থাপন হল শুকরের হৃদপিণ্ড

এই বিভাগের আরও খবর
দেশে করোনায় আরও দুইজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৭
দেশে করোনায় আরও দুইজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৭
দেশে করোনায় আরও একজনের মৃত্যু
দেশে করোনায় আরও একজনের মৃত্যু
দিনাজপুরে একই পরিবারের দুইজন করোনায় আক্রান্ত
দিনাজপুরে একই পরিবারের দুইজন করোনায় আক্রান্ত
২৪ ঘণ্টায় আরও ১৯ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় আরও ১৯ জনের করোনা শনাক্ত
চট্টগ্রামে আরও ৯ জনের করোনা শনাক্ত
চট্টগ্রামে আরও ৯ জনের করোনা শনাক্ত
দিনাজপুরে তিন জনের করোনা শনাক্ত
দিনাজপুরে তিন জনের করোনা শনাক্ত
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ২৬
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ২৬
তিন দিন পর্যাপ্ত ঘুম না হলেই হার্টের ভয়ংকর ক্ষতি!
তিন দিন পর্যাপ্ত ঘুম না হলেই হার্টের ভয়ংকর ক্ষতি!
হার্ট ব্লকের উপসর্গ কী?
হার্ট ব্লকের উপসর্গ কী?
দেশে আরও ২১ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২১ জনের করোনা শনাক্ত
ডেঙ্গু রোগীরা কী খাবেন
ডেঙ্গু রোগীরা কী খাবেন
ডেঙ্গুজ্বরের লক্ষণ ও সতর্কতা
ডেঙ্গুজ্বরের লক্ষণ ও সতর্কতা
সর্বশেষ খবর
টাঙ্গাইলের যৌনপল্লীতে অগ্নিকাণ্ডে ২২ ঘর ভস্মীভূত
টাঙ্গাইলের যৌনপল্লীতে অগ্নিকাণ্ডে ২২ ঘর ভস্মীভূত

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

‘গৃহশ্রমিক সুরক্ষা নীতি’ বাস্তবায়নের দাবি
‘গৃহশ্রমিক সুরক্ষা নীতি’ বাস্তবায়নের দাবি

২৭ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

পাওনা টাকা নিয়ে বন্ধুর হাতে বন্ধু খুন, রহস্য উদঘাটন
পাওনা টাকা নিয়ে বন্ধুর হাতে বন্ধু খুন, রহস্য উদঘাটন

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় বাল্যবিয়ের দায়ে বর কারাগারে
বগুড়ায় বাল্যবিয়ের দায়ে বর কারাগারে

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ২
রাজবাড়ীতে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ২

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোবিন্দগঞ্জে মাদক কারবারি গ্রেফতার
গোবিন্দগঞ্জে মাদক কারবারি গ্রেফতার

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে বাড়ছে ডেঙ্গুর প্রকোপ
সিলেটে বাড়ছে ডেঙ্গুর প্রকোপ

২০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকী উপলক্ষে নওগাঁয় গাছের চারা রোপণ
জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকী উপলক্ষে নওগাঁয় গাছের চারা রোপণ

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুর্বল ব্যাংকগুলোতে সাড়ে ৫২ হাজার কোটি টাকা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক
দুর্বল ব্যাংকগুলোতে সাড়ে ৫২ হাজার কোটি টাকা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৩৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সিরাজগঞ্জে নদী ভাঙ্গন রোধে স্থায়ী বাঁধ নির্মাণের দাবি
সিরাজগঞ্জে নদী ভাঙ্গন রোধে স্থায়ী বাঁধ নির্মাণের দাবি

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পদ্মায় জালে ধরা পড়ল ৫০ কেজির বাগাড়
পদ্মায় জালে ধরা পড়ল ৫০ কেজির বাগাড়

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে ২ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে ২ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডিমলায় বিনামূল্যে চক্ষু চিকিৎসা সেবা প্রদান
ডিমলায় বিনামূল্যে চক্ষু চিকিৎসা সেবা প্রদান

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে কারিগরি শিক্ষার বিকল্প নেই’
‘কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে কারিগরি শিক্ষার বিকল্প নেই’

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জোটবদ্ধ ইসলামি দল হবে আগামী দিনের প্রধান রাজনৈতিক শক্তি: চরমোনাই পীর
জোটবদ্ধ ইসলামি দল হবে আগামী দিনের প্রধান রাজনৈতিক শক্তি: চরমোনাই পীর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরের শিবচরে পুকুর থেকে কিশোরীর মরদেহ উদ্ধার
মাদারীপুরের শিবচরে পুকুর থেকে কিশোরীর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় মানববন্ধন ও সাইকেল শোভাযাত্রা
কলাপাড়ায় মানববন্ধন ও সাইকেল শোভাযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপিতে নতুন সদস্য বাড়াতে হবে : মিন্টু
বিএনপিতে নতুন সদস্য বাড়াতে হবে : মিন্টু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই পাখির ছানাকে হত্যা
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই পাখির ছানাকে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সিলেটের ২৩ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা
সিলেটের ২৩ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চট্টগ্রামে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মহাসড়কে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল কনস্টেবলের
মহাসড়কে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল কনস্টেবলের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিন্দগঞ্জে ৬ বছরের শিশুকে ধর্ষণ
গোবিন্দগঞ্জে ৬ বছরের শিশুকে ধর্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিরোধে খুন যুবক, অভিযানে মিলল কোটি টাকার মাদক
বিরোধে খুন যুবক, অভিযানে মিলল কোটি টাকার মাদক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে করোনায় প্রথম মৃত্যু
সিলেটে করোনায় প্রথম মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গরুর মাংস বলে ঘোড়ার মাংস বিক্রি, কসাই আটক
গরুর মাংস বলে ঘোড়ার মাংস বিক্রি, কসাই আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ভোক্তা-স্বার্থ রক্ষায় বিদ্যমান চ্যালেঞ্জ ও করণীয়’ শীর্ষক সেমিনার
‘ভোক্তা-স্বার্থ রক্ষায় বিদ্যমান চ্যালেঞ্জ ও করণীয়’ শীর্ষক সেমিনার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে ডেঙ্গু জ্বরে শিশুর মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গু জ্বরে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে কৃষকদলের প্রস্তুতি সভা
নবীনগরে কৃষকদলের প্রস্তুতি সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকে সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকে সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের আসছে নতুন শিক্ষা কারিকুলাম
ফের আসছে নতুন শিক্ষা কারিকুলাম

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ থেকে ৩ পণ্য আমদানি নিষিদ্ধ করল ভারত
বাংলাদেশ থেকে ৩ পণ্য আমদানি নিষিদ্ধ করল ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের আন্দোলনে কঠোর হচ্ছে সরকার
এনবিআরের আন্দোলনে কঠোর হচ্ছে সরকার

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরানে আবারও বোমা হামলার হুমকি ট্রাম্পের
ইরানে আবারও বোমা হামলার হুমকি ট্রাম্পের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ হাজার করে টাকা পাচ্ছেন কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২৭৪ শিক্ষার্থী
১০ হাজার করে টাকা পাচ্ছেন কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২৭৪ শিক্ষার্থী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কাঁটা লাগা’ খ্যাত অভিনেত্রী শেফালী জারিওয়ালা আর নেই
‘কাঁটা লাগা’ খ্যাত অভিনেত্রী শেফালী জারিওয়ালা আর নেই

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একতরফাভাবে সিন্ধু পানি চুক্তি স্থগিত করতে পারবে না ভারত: আন্তর্জাতিক আদালত
একতরফাভাবে সিন্ধু পানি চুক্তি স্থগিত করতে পারবে না ভারত: আন্তর্জাতিক আদালত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের বিমানঘাঁটিতে হাইপারসনিক মিসাইল নিক্ষেপ রাশিয়ার
ইউক্রেনের বিমানঘাঁটিতে হাইপারসনিক মিসাইল নিক্ষেপ রাশিয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন সরকারকে ৩০ মিলিয়ন ডলার সহায়তা প্রদান সৌদি আরবের
ফিলিস্তিন সরকারকে ৩০ মিলিয়ন ডলার সহায়তা প্রদান সৌদি আরবের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবৈধ সরকারের ৩০০ এমপির বিরুদ্ধে একাই লড়াই করেছি: রুমিন ফারহানা
অবৈধ সরকারের ৩০০ এমপির বিরুদ্ধে একাই লড়াই করেছি: রুমিন ফারহানা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার গাজা যুদ্ধবিরতি নিয়ে সুখবর দিলেন ট্রাম্প
এবার গাজা যুদ্ধবিরতি নিয়ে সুখবর দিলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামী আন্দোলনের ১৬ দফা ঘোষণা
ইসলামী আন্দোলনের ১৬ দফা ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পর্যটক টানতে সাগরতীরে রিসোর্ট খুললেন কিম জং উন
পর্যটক টানতে সাগরতীরে রিসোর্ট খুললেন কিম জং উন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেয়াদোত্তীর্ণ ভিসাধারীদের সুখবর দিল সৌদি আরব
মেয়াদোত্তীর্ণ ভিসাধারীদের সুখবর দিল সৌদি আরব

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানকে আলোচনায় আনতে লোভনীয় প্রস্তাবের সিরিজ টোপ যুক্তরাষ্ট্রের
ইরানকে আলোচনায় আনতে লোভনীয় প্রস্তাবের সিরিজ টোপ যুক্তরাষ্ট্রের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশের প্রথম অধিবেশন শুরু
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশের প্রথম অধিবেশন শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিলে ট্রাম্পের উদ্যোগে বিচারবিভাগের বাধা নয় : মার্কিন সুপ্রিম কোর্ট
জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিলে ট্রাম্পের উদ্যোগে বিচারবিভাগের বাধা নয় : মার্কিন সুপ্রিম কোর্ট

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের সহিংসতার নিন্দা জানাল সৌদি আরব
ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের সহিংসতার নিন্দা জানাল সৌদি আরব

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনে এক বেলা পাউরুটি-বিস্কুট খেয়ে থাকছেন দেশের ৮৮ শতাংশ নিম্নআয়ের মানুষ
দিনে এক বেলা পাউরুটি-বিস্কুট খেয়ে থাকছেন দেশের ৮৮ শতাংশ নিম্নআয়ের মানুষ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুকাচ্ছে পানি, বিলুপ্তির পথে কাস্পিয়ান সাগর?
শুকাচ্ছে পানি, বিলুপ্তির পথে কাস্পিয়ান সাগর?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝ আকাশে হঠাৎ বিমানের ক্রুর মৃত্যু
মাঝ আকাশে হঠাৎ বিমানের ক্রুর মৃত্যু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেস্ট অধিনায়কত্ব ছাড়লেন শান্ত
টেস্ট অধিনায়কত্ব ছাড়লেন শান্ত

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কালও চলবে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ও ‘মার্চ টু এনবিআর’
কালও চলবে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ও ‘মার্চ টু এনবিআর’

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আগস্টেই রাজধানীতে নামছে ই-রিকশা
আগস্টেই রাজধানীতে নামছে ই-রিকশা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের ক্ষমতা আরও বাড়িয়ে দিল যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট
ট্রাম্পের ক্ষমতা আরও বাড়িয়ে দিল যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই গোরখোদক মনু মিয়া মারা গেছেন
সেই গোরখোদক মনু মিয়া মারা গেছেন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশ আজ
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মহাসড়কে শিয়ালকে চাপা দিল সিএনজি, প্রাণ গেল গৃহবধূর
মহাসড়কে শিয়ালকে চাপা দিল সিএনজি, প্রাণ গেল গৃহবধূর

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীন সফর শেষে দেশে ফিরেছে বিএনপির প্রতিনিধি দল
চীন সফর শেষে দেশে ফিরেছে বিএনপির প্রতিনিধি দল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মনোনয়ন ও কমিটি বাণিজ্যে হাতিয়েছেন হাজার কোটি
মনোনয়ন ও কমিটি বাণিজ্যে হাতিয়েছেন হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

যমুনা সেতু থেকে তুলে ফেলা হচ্ছে রেললাইন
যমুনা সেতু থেকে তুলে ফেলা হচ্ছে রেললাইন

পেছনের পৃষ্ঠা

কমছে ইলিশ মাছের দাম
কমছে ইলিশ মাছের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন রোগের মরণকামড়
তিন রোগের মরণকামড়

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে তিন নির্বাচনের কুশলীরা
আতঙ্কে তিন নির্বাচনের কুশলীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডলার রেটে ঋণঝুঁকিতে বাংলাদেশ
ডলার রেটে ঋণঝুঁকিতে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যে কারণে অস্থির চালের বাজার
যে কারণে অস্থির চালের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

পর্তুগাল জাতীয় ক্রিকেট দলে বাংলাদেশি খেলোয়াড়ের চমক
পর্তুগাল জাতীয় ক্রিকেট দলে বাংলাদেশি খেলোয়াড়ের চমক

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জাপা থেকে বাদ পড়ছেন সাত প্রেসিডিয়াম সদস্য
জাপা থেকে বাদ পড়ছেন সাত প্রেসিডিয়াম সদস্য

প্রথম পৃষ্ঠা

কাজে ফেরেননি ১৮৭ পুলিশ
কাজে ফেরেননি ১৮৭ পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন রুটে দেশে আসছে হেরোইন
তিন রুটে দেশে আসছে হেরোইন

পেছনের পৃষ্ঠা

খামেনিকে শেষ করে দিতে চেয়েছিলাম
খামেনিকে শেষ করে দিতে চেয়েছিলাম

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিমানী মন্দিরা
অভিমানী মন্দিরা

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামাতে ‘চলো হারিয়ে যাই’
ক্যাপিটাল ড্রামাতে ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

যেভাবে টিকে গেল অজয়-কাজলের সংসার
যেভাবে টিকে গেল অজয়-কাজলের সংসার

শোবিজ

বাল্যবিয়ে বন্ধ বর-কনের বাবার কারাদণ্ড
বাল্যবিয়ে বন্ধ বর-কনের বাবার কারাদণ্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

কমিটিতে দলীয় পদধারী ও মামলার আসামি
কমিটিতে দলীয় পদধারী ও মামলার আসামি

নগর জীবন

ফের আসছে নতুন শিক্ষা কারিকুলাম
ফের আসছে নতুন শিক্ষা কারিকুলাম

প্রথম পৃষ্ঠা

অঞ্জনাকে কেউ মনে রাখেনি
অঞ্জনাকে কেউ মনে রাখেনি

শোবিজ

ক্রাইম-থ্রিলার সিনেমা টুডারাম
ক্রাইম-থ্রিলার সিনেমা টুডারাম

শোবিজ

অভিযুক্ত পূজা...
অভিযুক্ত পূজা...

শোবিজ

ডাকসু নিয়ে তৎপরতা সংগঠনগুলোর
ডাকসু নিয়ে তৎপরতা সংগঠনগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

সিইসির সঙ্গে কী কথা হলো
সিইসির সঙ্গে কী কথা হলো

প্রথম পৃষ্ঠা

ওয়ানডে খেলতে শ্রীলঙ্কা গেলেন ১০ ক্রিকেটার
ওয়ানডে খেলতে শ্রীলঙ্কা গেলেন ১০ ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিং ব্যর্থতার দিনে উজ্জ্বল তাইজুল
ব্যাটিং ব্যর্থতার দিনে উজ্জ্বল তাইজুল

মাঠে ময়দানে

বন্দুকের মুখে মুসলমানদের পাঠাচ্ছে ভারত
বন্দুকের মুখে মুসলমানদের পাঠাচ্ছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

রক্ষণভাগ দুর্ভেদ্য রাখতে চায় বাংলাদেশ
রক্ষণভাগ দুর্ভেদ্য রাখতে চায় বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

স্বাধীন দেশের প্রথম চলচ্চিত্র ‘মানুষের মন’
স্বাধীন দেশের প্রথম চলচ্চিত্র ‘মানুষের মন’

শোবিজ

‘অভিষেক টেস্টের আগের সারারাত ঘুমাইনি’
‘অভিষেক টেস্টের আগের সারারাত ঘুমাইনি’

মাঠে ময়দানে