শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:১০, বুধবার, ০২ জুলাই, ২০২৫

খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা

ইকরামউজ্জমান
অনলাইন ভার্সন
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা

আধুনিক বিশ্বে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা ও গুরুত্ব কারো অজানা নয়। বর্তমান সময়ে খেলাধুলা হচ্ছে একটি বড় ধরনের সংবাদ যৌগ। ক্রীড়া সাংবাদিক ও লেখকরা হলেন ক্রীড়াঙ্গনের চোখ, মানুষের শব্দ ও কণ্ঠস্বর। খেলাধুলা এখন আলাদা একটা বর্ণিল জগৎ। এই জগতের সংস্কৃতি ও আবেদন পুরোপুরি ভিন্নধর্মী। ক্রীড়া লেখনী ও ক্রীড়াচর্চা উভয়ের প্রয়োজনে উভয়। ক্রীড়াচর্চা আর ক্রীড়া সাংবাদিকতা শুধু চ্যালেঞ্জে ভরপুর নয়, প্রতিনিয়ত পরিবর্তনশীলও বটে। এখানে ‘মনোটোন’ নেই, তবে দায়বদ্ধতা ও দায়িত্বশীল আচরণ অনেক বেশি।

এ ক্ষেত্রে প্রত্যক্ষ জবাবদিহি পদে পদে। ক্রীড়া সাংবাদিকতা পেশার আরেকটি বিষয় হলো এ ক্ষেত্রে প্রতিনিয়ত শেখা ও অভিজ্ঞতা অর্জন। ২ জুলাই বিশ্ব ক্রীড়া সাংবাদিকতা দিবস। ১৯২৪ সালের ২ জুলাই এআইপিএসের (ইন্টারন্যাশনাল স্পোর্টস প্রেস অ্যাসোসিয়েশন) জন্ম ফ্রান্সে।

সাংবাদিক ও ক্রীড়া লেখকদের আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত একমাত্র সংস্থা এআইপিএসের ১০১তম জন্মবার্ষিকী। ১৯৯৫ সাল থেকে এআইপিএসের বিশ্বজুড়ে ‘অ্যাফিলিয়েটেড’ সংস্থাগুলো দেশে বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে বিশ্ব ক্রীড়া সাংবাদিকতা দিবস পালন করছে। বাংলাদেশে এর স্বীকৃত সংস্থা হচ্ছে বাংলাদেশ ক্রীড়া লেখক সমিতি, বর্তমানে যেটি বাংলাদেশ স্পোর্টস প্রেস অ্যাসোসিয়েশন হিসেবে পরিচিত। ১৯৯৫ সাল থেকেই বাংলাদেশ ক্রীড়া লেখক সমিতি (বিএসপিএ) বিশ্ব ক্রীড়া সাংবাদিকতা দিবসে দেশের খ্যাতিমান ক্রীড়া সাংবাদিক ও লেখকদের সম্মাননা দিয়েছে এবং এই কর্মসূচিতে কখনো ছেদ পড়েনি। প্রথমবার (১৯৯৫) সম্মাননা পেয়েছেন এ বি এম মূসা ও সৈয়দ জাফর আলী।

ষাটের দশকে সাবেক চৌকস ক্রিকেটার, ক্রিকেট লেখক ও খ্যাতিমান সাংবাদিক, ধারাভাষ্যকার, কূটনীতিক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিকতা বিভাগের প্রতিষ্ঠাতা বিভাগীয় প্রধান আতিকুজ্জামান খানকে সভাপতি করে গঠিত হয় পূর্ব পাকিস্তান স্পোর্টস রাইটার্স অ্যাসোসিয়েশন। আতিকুজ্জামান খানের সঙ্গে অন্য যাঁরা জড়িত ছিলেন তাঁরা হলেন আনিসুল মওলা, গজনফর আলী, এ বি এম মূসা, আওয়াল খান, কামাল লোহানী, মিজানুর রহমান, এম এ মান্নান, আবদুল হামিদ, হাসান সাঈদ, তৌফিক আজিজ খান, জে ডেভিডসন প্রমুখ। এই অ্যাসোসিয়েশন সেরা ক্রীড়াবিদ নির্বাচন করার মাধ্যমে পুরস্কার প্রবর্তন করে। ১৯৬৪ সালে প্রথম বছর পুরস্কার পেয়েছেন খ্যাতিমান ফুটবলার জহিরুল হক। এরপর ১৯৬৬ সালে পুরস্কার পান ফুটবল ও হকিতে অনন্য কৃতিত্বের জন্য ক্রীড়াবিদ বশির আহমেদ।

১৯৭১ সালে রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে বাংলাদেশ অর্জন করেছে স্বাধীনতা। এই স্বাধীনতা বাঙালিদের জন্য সর্বক্ষেত্রে সম্ভাবনার দ্বার খুলে দিয়েছে। অবসান হয়েছে শোষিত ও বঞ্চিত হওয়ার দিনগুলো। সুযোগ এসেছে নিজেদের ক্রীড়াঙ্গন গড়ে তোলার। পাল্টে গেছে ক্রীড়াঙ্গনের লক্ষ্য, উদ্দেশ্য ও প্রেক্ষাপট। স্বাভাবিকভাবেই ক্রীড়া সাংবাদিকতা ও লেখনীর গুরুত্ব অনুভূত হয়েছে। সব কিছুই শূন্যের ঘর থেকে শুরু করেই তো পূর্ণ করতে হবে।

ইংরেজি দৈনিক মর্নিং নিউজের স্পোর্টস পেজে সাবলীল লেখনীর জন্য যিনি সব সময় আলোচিত হয়েছেন পাঠকমহলে, যিনি ষাটের দশকে যখন পূর্ব পাকিস্তান স্পোর্টস রাইটার্স অ্যাসোসিয়েশন গঠিত হয়েছিল, তার সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলেন, স্বাধীনতার পর ১৯৭২ সালের ৪ আগস্ট সেই জে ডেভিডসনের নেতৃত্বে জাতীয় প্রেস ক্লাবের দোতলায় একটি সভা অনুষ্ঠিত হয়। এই সভায় পূর্ব পাকিস্তান স্পোর্টস রাইটার্স অ্যাসোসিয়েশনের নাম পরিবর্তন করে বাংলাদেশ ক্রীড়া লেখক সমিতি নামকরণের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। শুরু হয় স্বাধীন দেশের ক্রীড়াঙ্গনে নতুন উদ্যম নিয়ে ক্রীড়া সাংবাদিক ও লেখকদের পথচলা। এই সভায়ই সর্বসম্মতিক্রমে একটি কার্যনির্বাহী পরিষদও গঠিত হয়। দেশের ক্রীড়া সাংবাদিকতা ও ক্রীড়া লেখনীর ইতিহাসে এটি একটি ঘটনাবহুল অধ্যায়ের যাত্রা। সভাপতি আবদুল হামিদ, সহসভাপতি কামরুল হাসান, সাধারণ সম্পাদক মো. কামরুজ্জামান, কোষাধ্যক্ষ মোয়াজ্জেম হোসেন সাচ্চু, কার্যনির্বাহী সদস্য মোহাম্মদ আলী, আলী জাহেদ, ইকরামউজ্জমান, আবদুল তৌহিদ ও আতাউল হক মল্লিক।

বাংলাদেশ ক্রীড়া লেখক সমিতি ঐতিহ্যের ধারক হিসেবে ১৯৭৩ সালের সেরা খেলোয়াড়দের (ফুটবলে নাজির হোসেন, অ্যাথলেটিকসে শাহ আলম, সাঁতারে মোশাররফ হোসেন খান, হকিতে আশিক উল্লাহ কায়েস ও ভলিবলে মো. ফারুক) পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানের আয়োজন করে ১৯৭৪ সালে। ঢাকা স্টেডিয়ামের তিনতলায় পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শিক্ষা ও ক্রীড়ামন্ত্রী অধ্যাপক ইউসুফ আলী। ক্রীড়াঙ্গনে সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ এবং বিতর্কের ঊর্ধ্বে এই পুরস্কার এখনো নিয়মিতভাবে দেওয়া হচ্ছে বিভিন্ন খেলায় ডিসিপ্লিনের খেলোয়াড় ও ক্রীড়াবিদদের ছাড়াও উদীয়মান ক্রীড়াবিদ, সংগঠক, কোচ, রেফারি, আম্পায়ার, জাজ, পৃষ্ঠপোষক, সক্রিয় ফেডারেশন, সংস্থা, তৃণমূলের ক্রীড়া ব্যক্তিত্ব এবং বিশেষ সম্মাননা। প্রসঙ্গত, জাতীয় ক্রীড়া পুরস্কার শুরুর আগেই ক্রীড়া লেখক সমিতির পুরস্কার শুরু এবং সেই হিসেবে এটা বাংলাদেশের প্রথম ক্রীড়ার জাতীয় পুরস্কার।

১৯৯০ সালে বেইজিং এশিয়ান গেমস কাভার করতে গিয়েছিলেন ক্রীড়া লেখক সমিতির সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী আলম বাবু। গেমস চলাকালীন তিনি তৎকালীন আসপুর (এশিয়ান স্পোর্টস প্রেস ইউনিয়ন) কার্যনির্বাহী সদস্যদের সঙ্গে বাংলাদেশ ক্রীড়া লেখক সমিতির সদস্য পদের জন্য আলোচনা করেন। চান তাদের সর্বাত্মক সহযোগিতা। ১৯৯২ সালের ২৪ নভেম্বর বাংলাদেশ ক্রীড়া লেখক সমিতি সিউলে অনুষ্ঠিত আসপুর কংগ্রেসের সদস্য পদ লাভ করে। এটাই বাংলাদেশ ক্রীড়া লেখক সমিতির প্রথম আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি। এরপর ১৯৯৩ সালের ৭ মে তুরস্কের ইস্তাম্বুলে অনুষ্ঠিত এআইপিএসের ৫৬তম কংগ্রেসে বাংলাদেশ ক্রীড়া লেখক সমিতি সদস্য পদ লাভ করে। এটি সবচেয়ে বড় স্বপ্নপূরণ। স্বপ্নপূরণের এই সভায় বাংলাদেশ ক্রীড়া লেখক সমিতির প্রতিনিধিত্ব করেন সাধারণ সম্পাদক মাহমুদ হোসেন খান দুলাল। এই কংগ্রেসেই স্বাগতিক দেশের তোগাই বায়াতলি এআইপিএসের প্রেসিডেন্ট হিসেবে নির্বাচিত হন বিপুল ভোটে। 

বাংলাদেশ সদস্য পদ পাওয়ার পর ইংল্যান্ডের ম্যানচেস্টারে ৫৭তম এআইপিএস কংগ্রেসে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করেন ইকরামউজ্জমান ও রেজাউর রহমান সোহাগ। এর পর থেকে বাংলাদেশ ক্রীড়া লেখক সমিতি প্রতিটি আসপু (বর্তমানে এআইপিএস এশিয়া) এবং এআইপিএস কংগ্রেসে অংশ নিয়েছে। আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলের দরজা খোলার পর সমিতির সদস্যরা বিশ্বমঞ্চে নিজেদের জায়গা করে নিয়েছেন। রকিবুল হাসান ১৯৯১ সালে আসপুতে নির্বাহী সদস্য নির্বাচিত হন। এরপর ২০০০ সালে আসপুর নির্বাচনে ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে নির্বাচিত হন ইকরামউজ্জমান। এরপর ২০০৬ সালের কংগ্রেসে তিনি সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করে জয়ী হয়ে ২০১০ সাল পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেন। এরপর বিএসপির একসময়ের প্রেসিডেন্ট সনৎ বাবলা এআইপিএস এশিয়ার কার্যনির্বাহী পরিষদের সদস্য হিসেবে মনোনীত হয়েছেন ২০২২ সালে। আশা করা যায়, এই ধারা অব্যাহত থাকবে আগামী দিনগুলোতেও।

বাংলাদেশ স্পোর্টস প্রেস অ্যাসোসিয়েশনের সুবর্ণ জয়ন্তীতে বিশেষ সম্মাননা পেয়েছেন বদরুল হুদা চৌধুরী, ইকরামউজ্জমান, আজম মাহমুদ, কবি সানাউল হক খান, ড. রণজিৎ বিশ্বাস, মাহমুদ হোসেন খান দুলাল ও উৎপল শুভ্র। এই অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রখ্যাত সাংবাদিক এ বি এম মূসা।

২০১৬ সালে তুর্কমেনিস্তানে অনুষ্ঠিত প্রথম এআইপিএস ‘এশিয়ান স্পোর্টস জার্নালিস্ট অ্যাওয়ার্ড’ পেয়েছেন ইকরামউজ্জমান। এর আগে তিনি ২০০৬ সালে কুয়েত জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের ২৫ বছর পূর্তি উপলক্ষে তাকে বিশেষ সম্মাননা দেওয়া হয় দীর্ঘ সময় ধরে নিয়মিতভাবে ক্রীড়া লেখনীতে অবদান রাখার জন্য। ২০১৮ সালে ক্রীড়াবিষয়ক লেখালেখির ৫০ বছর পূর্ণ হওয়ায় বাংলাদেশ স্পোর্টস প্রেস অ্যাসোসিয়েশন (বিএসপিএ) সংবর্ধনা দিয়েছে পাঁচজন ক্রীড়া লেখক ও সাংবাদিককে। তাঁরা হলেন মুহাম্মদ কামরুজ্জামান, ইকরামউজ্জমান, আবদুল তৌহিদ আজম মাহমুদ ও এম এ হান্নান খান। এই অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন কামাল লোহানী। এদিকে ২০২২ সালের ৩০ ডিসেম্বর বাংলাদেশ স্পোর্টস প্রেস অ্যাসোসিয়েশন ১০ জন ক্রীড়া সাংবাদিক ও লেখককে সম্মাননা দিয়েছে ঢাকায়। তাঁরা হলেন আব্দুল হামিদ, তওফিক আজিজ খান, বদি-উজ-জামান, মুহাম্মদ কামরুজ্জামান, আতাউল হক মল্লিক, আবদুল তৌহিদ, মতিউর রহমান চৌধুরী, খন্দকার মনজুরুল ইসলাম (দিনু খন্দকার), শহিদুল আজম ও মোস্তফা মামুনকে।

বাংলাদেশ স্পোর্টস প্রেস অ্যাসোসিয়েশন এশিয়ার সেরা ক্রীড়া সাংবাদিক সংস্থার পুরস্কার পেয়েছে। ২০২২ সালের কার্যক্রমের ভিত্তিতে দেওয়া হয়েছে এই স্বীকৃতি। এশিয়ার ৩০টি দেশের মধ্যে সেরা নির্বাচিত হয়েছে বিএসপিএ। এশিয়ান সেরা হয়েছে বাংলাদেশ। এই গৌরব শুধু ক্রীড়া সাংবাদিক, লেখক, ক্রীড়াঙ্গনের নয়-এই গৌরব দেশের সব মানুষের। ২০২৩ সালের ৯ মে দক্ষিণ কোরিয়ার সিউলে এই পুরস্কার হস্তান্তর করা হয়েছে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে দেশে ক্রীড়া লেখনী ও সাংবাদিকতার ক্ষেত্রে রীতিমতো বিপ্লব সাধিত হয়েছে। যেটি একসময় কল্পনাও করতে পারেনি। পেশা হিসেবে ক্রীড়া সাংবাদিকতা এখন শুধু প্রতিষ্ঠিত নয়, চিত্তাকর্ষক এবং উপভোগ্যও। অনেক শব্দ, কোলাহল আর কৌতূহলে ভরপুর এই পেশা। সময় হয়েছে ক্রীড়া সাংবাদিকতা ও লেখনীর সঠিক মূল্যায়নের।

লেখক : কলামিস্ট ও বিশ্লেষক। সাবেক সিনিয়র সহসভাপতি, এআইপিএস এশিয়া। আজীবন সম্মানিত সদস্য, বাংলাদেশ স্পোর্টস প্রেস অ্যাসোসিয়েশন। প্যানেল রাইটার, ফুটবল এশিয়া।


বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
সর্বশেষ খবর
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনঃপ্রতিষ্ঠার ব্যাপারে সব দল একমত : আলী রীয়াজ
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনঃপ্রতিষ্ঠার ব্যাপারে সব দল একমত : আলী রীয়াজ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র নেতাদের উপর হামলার ঘটনায় ছাত্রদলের তদন্ত কমিটি
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র নেতাদের উপর হামলার ঘটনায় ছাত্রদলের তদন্ত কমিটি

৭ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

রাশিয়ায় ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া
রাশিয়ায় ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া

৫৩ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় অটোরিক্সা-ভ্যান চোর চক্রের ২ হোতা গ্রেপ্তার
গাইবান্ধায় অটোরিক্সা-ভ্যান চোর চক্রের ২ হোতা গ্রেপ্তার

৫৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ফার্মেসিকে জরিমানা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ফার্মেসিকে জরিমানা

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় চোর চক্রের ২ হোতা গ্রেফতার
গাইবান্ধায় চোর চক্রের ২ হোতা গ্রেফতার

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফিজিওথেরাপিস্ট হয়ে গেলেন চিকিৎসক
ফিজিওথেরাপিস্ট হয়ে গেলেন চিকিৎসক

১৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন
মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগকর্মী গ্রেফতার
বগুড়ায় নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগকর্মী গ্রেফতার

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল
প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে ভারী বৃষ্টি-আকস্মিক বন্যায় ৬৪ জনের মৃত্যু
পাকিস্তানে ভারী বৃষ্টি-আকস্মিক বন্যায় ৬৪ জনের মৃত্যু

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় স্কুলের প্রাচীর নির্মাণে বাধা, শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
গাইবান্ধায় স্কুলের প্রাচীর নির্মাণে বাধা, শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

‘চবির গৌরবকে অটুট রাখতে হলে বিভাজন নয়, প্রয়োজন ঐক্য’
‘চবির গৌরবকে অটুট রাখতে হলে বিভাজন নয়, প্রয়োজন ঐক্য’

৩৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি বিএনপির বিরুদ্ধে নতুন ষড়যন্ত্র : ফারুক
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি বিএনপির বিরুদ্ধে নতুন ষড়যন্ত্র : ফারুক

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাবার শেষ ইচ্ছে পূরণে আকাশ থেকে ডলার ওড়ালেন দুই ছেলে
বাবার শেষ ইচ্ছে পূরণে আকাশ থেকে ডলার ওড়ালেন দুই ছেলে

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশকে ২৪৫ রানের লক্ষ্য দিল শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে ২৪৫ রানের লক্ষ্য দিল শ্রীলঙ্কা

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দিয়ে দেশে শান্তি ফিরিয়ে আনুন : ফারুক
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দিয়ে দেশে শান্তি ফিরিয়ে আনুন : ফারুক

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

এবার এনবিআরের ৩ সদস্য ও ১ কমিশনারকে বাধ্যতামূলক অবসর
এবার এনবিআরের ৩ সদস্য ও ১ কমিশনারকে বাধ্যতামূলক অবসর

৪৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত
কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশাল বিভাগে ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা পাঁচ হাজার ছাড়িয়েছে
বরিশাল বিভাগে ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা পাঁচ হাজার ছাড়িয়েছে

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় সড়ক দুর্ঘটনায় ৩ জন নিহত
কুমিল্লায় সড়ক দুর্ঘটনায় ৩ জন নিহত

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‌‘জুলাই শহীদ’ স্বীকৃতি পাচ্ছেন সেই রোহিঙ্গা তরুণ
‌‘জুলাই শহীদ’ স্বীকৃতি পাচ্ছেন সেই রোহিঙ্গা তরুণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে ফের করোনায় একজনের মৃত্যু
সিলেটে ফের করোনায় একজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা, প্রাণহানি ঘটতে পারে প্রায় ৩ লাখ মানুষের
জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা, প্রাণহানি ঘটতে পারে প্রায় ৩ লাখ মানুষের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুগঞ্জে ধানের সরবরাহ বেড়েছে, দাম কম
আশুগঞ্জে ধানের সরবরাহ বেড়েছে, দাম কম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে
এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত
সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি
৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন
ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড
আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ
শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ

১২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান
দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান

২ ঘণ্টা আগে | টক শো

হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র
হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র

১১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল
ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান
বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান
ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন

শোবিজ

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল

শোবিজ

যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা

শোবিজ

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা
মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’
‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’

মাঠে ময়দানে

সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি
সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি

নগর জীবন

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা

সম্পাদকীয়

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’
সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’

শোবিজ

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন